× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অনুসন্ধান
দালালরাই যেখানে বড় স্যার
google_news print-icon

দালালরাই যেখানে ‘বড় স্যার’

দালালরাই-যেখানে-বড়-স্যার
সিটি করপোরেশন এলাকায় মূলত ব্যবসার ধরনের ওপর নির্ভর করে লাইসেন্স ফি নির্ধারিত হয়। এই ফি সর্বনিম্ন ২০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৬ হাজার টাকা। নিয়ম অনুযায়ী কোনো উদ্যোক্তার একটি লাইসেন্স পেতে তিন থেকে সাত কর্মদিবস লাগার কথা থাকলেও তার চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগে। এই বিড়ম্বনা এড়াতে অনেক নতুন ব্যবসায়ীই অবৈধ পন্থায় সনদ নিচ্ছেন দালাল চক্রের মাধ্যমে।

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ট্রেড লাইসেন্স সেবা দেয়ার জন্য ১০টি আঞ্চলিক অফিস রয়েছে। এর মধ্যে উত্তর সিটির পাঁচটি এবং দক্ষিণ সিটির পাঁচটি অফিস থেকে ব্যবসা শুরুর এই সনদ দেয়া হয়।

নিউজবাংলার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, এই ট্রেড লাইসেন্স করতে গিয়ে ব্যবসা শুরুর আগেই ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন উদ্যোক্তারা। লাইসেন্স নবায়ন করতে ভোগান্তির শিকার হন পুরোনো ব্যবসায়ীরাও।

সিটি করপোরেশন এলাকায় মূলত ব্যবসার ধরনের ওপর নির্ভর করে লাইসেন্স ফি নির্ধারিত হয়। এই ফি সর্বনিম্ন ২০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৬ হাজার টাকা।

নিয়ম অনুযায়ী কোনো উদ্যোক্তার একটি লাইসেন্স পেতে তিন থেকে সাত কর্মদিবস লাগার কথা থাকলেও তার চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগে। এই বিড়ম্বনা এড়াতে অনেক নতুন ব্যবসায়ীই অবৈধ পন্থায় সনদ নিচ্ছেন দালাল চক্রের মাধ্যমে। দিচ্ছেন নির্ধারিত ফি-এর চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি টাকা।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মূল ভবন নগর ভবনে রয়েছে এই লাইসেন্স নেয়ার অঞ্চল-১-এর অফিস।

ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়ে সম্প্রতি দুই দিন নিউজবাংলার এই প্রতিবেদক যান নগর ভবনে।

প্রথম দিন ভবনে ঢোকার সিঁড়িতে উঠতে উঠতেই চোখে পড়ল সিঁড়ির একপাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছেন দুজন। তাদের একজনের হাতে কাগজপত্র। একটু এগোতেই মনে হলো অফিশিয়াল কোনো ব্যাপারে কথা বলছেন তারা। মিনিট তিনেক পর স্পষ্ট হওয়া গেল, ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে কথা হচ্ছে তাদের মধ্যে।

অফিশিয়াল কাজ, অথচ কথা হচ্ছে অফিসকক্ষের বাইরে- এই রহস্য জানতে প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষার পর কাগজপত্র হাতে থাকা লোকটাকে আলাদা করে পাওয়া গেল।

জগন্নাথ কর্মকার নামের ওই যুবক নিউজবাংলাকে জানান, তিনি পেশায় স্বর্ণকার। আট বছর অন্যের দোকানে কাজ করেছেন। এখন নিজেই দোকান দিতে চান। তাই ট্রেড লাইসেন্সের জন্য এসেছেন নগর ভবনে।

‘মালিকের কাজ ছাইড়া দিচি। অহন তো বইয়া খাওনের উপায় নাই। নিজের দোকান খুলোন লাগবো। এই লাইগ্গা লাইসেন্স নিবার আইছি। আমার সাথে উনার কথা হইচে দুই দিনের মধ্যে লাইসেন্স দিয়া দিবো। খরচ লাগবো পাঁচ হাজার ট্যাহা’, বলেন জগন্নাথ কর্মকার।

এই লাইসেন্সের ফি যে পাঁচ হাজার টাকা, তা জানেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সরকারি খচ্চ কত আমি জানি না। জিনিসটা আমার আইজ-কাইলকার মধ্যেই লাগবো, অফিসে গিয়ে কাউকাউ করা লাগে, তাছাড়া লোক ছাড়া কাম হয় না।

‘প্রথমে অফিসে গেছিলাম। অফিসে ঢোকার মুখে উনি খাড়াইন্না আছিলেন। কতা-বাত্তাই পইটা গেলো। বাইরে আইনা কইলো দুই দিনেই কাম হইবো, পাঁচ হাজার দিলেই চলবো। আমি রাজি হইয়া গেছি গা। হুনছি সরকারি খরচ কম আছে, কিন্তু উনারা করলে ঝামেলা নাই বইলা না কই নাই। অফিসের লোক আমগো দাম দিবার চায় না।’

স্বর্ণকার জগন্নাথ কর্মকার এতক্ষণ যাকে ‘উনি উনি’ করছিলেন তার নাম মিজান।

খোঁজ নিয়ে জানা গেল, তিনি আদৌ এখানকার কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী নন। অনুসন্ধানের দুই দিনই তাকে নগর ভবনের লিফট ও ট্রেড লাইসেন্স শাখার আশপাশেই ঘোরাঘুরি করতে দেখা গেছে।

এই চক্রের সঙ্গে অফিসের কারা কারা জড়িত তা জানতে নিউজবাংলার এই প্রতিবেদক নতুন উদ্যোক্তা সেজে ট্রেড লাইসেন্সের জন্য কথা বলেন মিজানের সঙ্গে।

একটা জুসের দোকান দিতে চাই, ট্রেড লাইসেন্স করতে হবে- এ কথা শুনেই মিজান জানতে চাইলেন, কোন অঞ্চল; কত নম্বর ওয়ার্ড?

সবকিছু বলার পর কাগজপত্র চেয়ে বসলেন মিজান। কাগজপত্র বন্ধু নিয়ে আসছে- বলার পর কত টাকা লাগবে জানতে চাওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গেই মিজানের উত্তর, ‘অফিসের সাথে আপনার কোনো কাম নাই। সব কাম আমার। আমিই সব কিছু করুম। টাকা লাগবো সাড়ে ছয় হাজার। টাইম লাগবো দুই দিন। কাগজপাতি, টাকা দিয়া যান, কাম হয়ে যাবে।’

এরপর মিজান ব্যস্ত হয়ে পড়েন অন্য ‘কাস্টমার’ ধরতে।

এই সুযোগে নিউজবাংলার এই প্রতিবেদক যান নগর ভবনের লিফটের ১০ তলায় অঞ্চল-১-এর অফিসের সামনে। সেখানে খোঁজ নিয়ে জানা গেল, জগন্নাথ কর্মকার যে ট্রেড লাইসেন্স করতে চাইছেন তার ফি দুই হাজার টাকা। অথচ মিজান চেয়েছেন পাঁচ হাজার টাকা। আর জুসের দোকান দিতে ট্রেড লাইসেন্সের ফি এক হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা। কিন্তু মিজান বলছেন, লাগবে সাড়ে ছয় হাজার টাকা, যিনি আসলে এই অফিসের কেউ না।

এরপর মিজানকে খুঁজতে নিউজবাংলার এই প্রতিবেদক যান নগর ভবনের নিচতলায় লিফটের কাছে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর তার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়।

তখন সাংবাদিক পরিচয়ে মিজানের কাছে এসব ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে আকাশ থেকে পড়ার মতো অবস্থা হয় তার। মিজান বলেন, ‘আপনে আপনার পরিচয় লুকাইছেন ক্যান? পরিচয় দিলে কি বেশি টাকা লইতাম? যান মিয়া আমনার লগে কতা নাই।’

এ কথা বলতে বলতে অনেকটা অভিমানের সুরে সটকে পড়েন মিজান ও তার সঙ্গে থাকা আরেকজন।

নগর ভবন ঘুরতে ঘুরতে বেলায়েত হোসেন জাকির নামে পুরোনো এক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর দেখা মেলে। কথাবার্তায় একপর্যায়ে সাংবাদিক পরিচয় দিলে তিনি জানান তার ভোগান্তি আর আক্ষেপের কথা।

‘আমি তখন প্রথমবার আসছিলাম অফিসে। ব্যবসার জন্য ট্রেড লাইসেন্স লাগে। লাইসেন্সটা করতে এসে মনটা খারাপ হয়ে গেল। ব্যবসা শুরুই করতে পারলাম না, অথচ ভোগান্তির শেষ নেই। সিটি করপোরেশনে আসলাম। বলে যে কাগজপত্র ঠিক নেই। আমি কিন্তু যা যা দরকার সব কাগজপত্র নিয়েই গেছিলাম।

‘শেষমেশ যখন হলো না তখন অফিস থেকেই একজন বলল, নিচে ওমুকের কাছে যান। ওনারা সহজেই করে দিবে। যার কাছে পাঠানো হলো তার নাম আনোয়ারুল ইসলাম। তার কাছে আসার পর বুঝলাম সে আসলে দালাল। অবাক হয়েছি এটা দেখে যে, ওই দালালই আবেদন ফরম থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ে বসে আছেন। তার কাজকর্ম দেখে মনে হলো সে ওখানকার হর্তাকর্তা! হবেই তো। অফিসাররাই যেখানে তার কাছে লোক পাঠায়, সেখানে তার ভাবসাপ এমন হবেই তো।’

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী জাকির নিউজবাংলার কাছে আরও অভিযোগ করেন, ‘ট্রেড লাইসেন্সের জন্য যে কাগজপাতি নিয়ে সিটি করপোরেশন অফিসে দৌড়ালাম, সেই একই কাগজপাতি কিন্তু দালালের কাছে দিলাম। কাজও হয়ে গেল। কিন্তু যেখানে তিন হাজার টাকা লাগার কথা ছিল, দালাল ধরতে গিয়ে লাগল সাত হাজার ৮০০ টাকা। এবার আসছি লাইসেন্স রিনিউ (নবায়ন) করতে। এটাও ঘুষ ছাড়া হবে না।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিটি করপোরেশনের এক কর্মী বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দেখেন যারা চাকরি করে না তারাই এখানকার বড় চাকরিজীবী। তাদের কথার দামই এখানে বেশি। কারণ দালালদের মাধ্যমে অফিসাররা ঘুষ নেয়। এটা সহজ না?’

তিনি জানান, মিজানের সঙ্গে এই চক্রে জড়িত রতন কুমার, জিল্লু সিকদার ও শাকিল জোয়ারদার, যারা বড় দালাল হিসেবে পরিচিত। যাদের কাছে না গেলে কাজ হবে না।

অনুসন্ধানের দ্বিতীয় দিন নগর ভবনে কথা হয় জহির উদ্দিন নামে এক উদ্যোক্তার সঙ্গে।

তিনি বলেন, ‘ঘুষ না দিলে আমার কাজ আটকে থাকবে। ওর চেয়ে ঘুষ দেয়াই ভালো। পেরেশানি পোহানো লাগলো না। কেউ খুশি হয়ে দেয়, কেউ বাধ্য হয়ে ঘুষ দেয়। যার কাছে যেমন পারে তেমন বাগায়ে নেয় দালালরা।

‘দুই হাজার, তিন হাজার, পাঁচ শ, এক হাজার যার কাছে যেমন পারে নেয়। এগুলো বাড়তিই নেয়। জানাশোনা আছে বিধায় আমার কাছ থেকে এক হাজার নিছে।’

এসব অভিযোগের ব্যাপারে কথা হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কর অঞ্চল-১-এর কর কর্মকর্তা কাজী সুমনা ইয়াসমিনের সঙ্গে।

তিনি বলেন, ‘এখানে যে দালাল নেই তা আমি কনফিডেন্টলি বলতে পারছি না। থাকতে পারে। তাদের পাহারা দেয়া আমার কাজ না। আমি থাকি অফিসকক্ষের ভেতরে। কক্ষের বাইরে কে কী করছে কীভাবে বলব?

কর কর্মকর্তা কাজী সুমনা ইয়াসমিন এ সময় জোর দিয়ে বলেন, ‘কারা এসব করছে তাদের নাম দেন। আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

এ সময় পাল্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘গ্রাহকরা দালালদের কাছে যায় কেন? এখানে তো সব ব্যবস্থা আছে। নিয়ম অনুযায়ী গ্রাহক সব কাগজপত্র নিয়ে সরাসরি অফিসে আসবে। তারপর সবকিছু ঠিকঠাক করে বুথে গিয়ে সরকারি যে ফি তা জমা দেবে। অফিসের বাইরের কারও কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নাই।’

আরও পড়ুন:
দালালের সিল ছাড়া মেলে না পাসপোর্ট
হাসপাতালের ৮ দালালের সাজা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অনুসন্ধান
The first return flight of Hajj returned to the country

হজের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট, দেশে ফিরেছেন ৩৬৯ হাজি

হজের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট, দেশে ফিরেছেন ৩৬৯ হাজি

পবিত্র হজ সম্পন্ন করে প্রথম ফিরতি ফ্লাইটে দেশে ফিরেছেন ৩৬৯ জন হাজি। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা ৫৪ মিনিটে সৌদি এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ‘এসভি-৩৮০৩’ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এ সময় বিমানবন্দরের বোর্ডিং ব্রিজে হাজিদের স্বাগত জানান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া। তিনি ফুল দিয়ে প্রথম ফিরতি ফ্লাইটের হাজিদের বরণ করে নেন।

বিমানবন্দরে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি ও হজ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা।

বেবিচক সূত্রে জানা গেছে, আজ আরও সাতটি ফিরতি ফ্লাইটে আড়াই হাজারের বেশি হাজি দেশে ফিরবেন। ফিরতি হজ ফ্লাইট চলবে আগামী ১১ জুলাই পর্যন্ত।

এ বছর হজ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৫ হাজার ৩০২ জন ধর্মপ্রাণ মুসল্লি সৌদি আরবে গেছেন। এরমধ্যে প্রথম হজ ফ্লাইটটি ঢাকা থেকে সৌদি আরবের উদ্দেশে ছেড়ে যায় ২৯ এপ্রিল। এরপর প্রায় এক মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে হজযাত্রীদের বহন করে ফ্লাইটগুলো পরিচালিত হয়। সর্বশেষ হজ ফ্লাইটটি যায় গত ১ জুন। পুরো এই সময়ে মোট ২২০টি হজ ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে। যার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৫ হাজার ৩০২ জন হজযাত্রী সৌদি আরবে গেছেন।

জানা গেছে, এবার হজ ফ্লাইট পরিচালনায় অংশ নেয় তিনটি এয়ারলাইনস। সেগুলো হচ্ছে —বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, সৌদি এয়ারলাইনস এবং ফ্লাইনাস। ফিরতি যাত্রার ক্ষেত্রেও এসব এয়ারলাইনস প্রতিদিন নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী ফ্লাইট পরিচালনা করবে।

মন্তব্য

অনুসন্ধান
Yunus Tarek meeting is the main event of politics right now Fakhrul

ইউনূস-তারেক বৈঠক এই মুহূর্তে রাজনীতির প্রধান ইভেন্ট: ফখরুল

ইউনূস-তারেক বৈঠক এই মুহূর্তে রাজনীতির প্রধান ইভেন্ট: ফখরুল

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বৈঠক রাজনীতিতে এই মুহূর্তে প্রধান ইভেন্ট বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে এই বৈঠকের গুরুত্ব অনেক বেশি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবেও এই ইভেন্টের গুরুত্ব অনেক বেশি। তাদের সাক্ষাতের মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, এ বৈঠকের মাধ্যমে রাজনীতির নতুন ডাইমেনশন সৃষ্টি হতে পারে। অর্থাৎ অনেক কিছুর সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। এখন এটা নির্ভর করবে আমাদের নেতারা সেটাকে কীভাবে নেবেন। বিএনপির পক্ষ থেকে তারেক রহমানকে সম্পূর্ণ এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে সিদ্ধান্ত নেওয়ার। এই সাক্ষাৎকারে তার সাফল্য প্রার্থনা করছি।

বৈঠকের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা না থাকলেও আগামী নির্বাচনের তারিখ নিয়ে যে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তা এর মাধ্যমে সমাধান হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল।

তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্ষমতায় এসেছে। আমরা তাদের ক্ষমতায় বসিয়েছি। তাদের যথেষ্ট রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নেই। তবে, তারা প্রত্যেকে নিজ-নিজ সেক্টরে যথেষ্ট অভিজ্ঞ।

মন্তব্য

কোটালীপাড়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসকের উপর হামলা, যুবক আটক

কোটালীপাড়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসকের উপর হামলা, যুবক আটক

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার ডাক্তার অনুপম বাড়ৈর উপর হামলার অভিযোগে সোহেল হাওলাদার (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় হাসপাতালটির জরুরী বিভাগে এ ঘটনা ঘটে।

আটককৃত যুবক সোহেল হাওলাদার উপজেলার ফেরধারা গ্রামের বিএনপি নেতা আব্দুল আজিজ হাওলাদারের ছেলে।

জানা গেছে, ঘটনার সময় ডাক্তার অনুপম বাড়ৈ নিজ কক্ষে রোগী দেখছিলেন। রুমে থাকা রোগীরা বের হয়ে গেলে হঠাৎ সোহেল হাওলাদার রুমে প্রবেশ করে দরজার সিটকানী বন্ধ করে দেয়। এরপর সোহেলের হাতে থাকা একটি এসএস পাইপ দিয়ে ডাক্তার অনুপম বাড়ৈকে বেধরক পিটাতে থাকে। এসময় তার চিৎকারে হাসপাতালের কর্মচারীরা রুমের দরজা ভেঙ্গে ডাক্তার অনুপম বাড়ৈকে উদ্ধার ও হামলাকারী সোহেল হাওলাদারকে আটক করে।

পরবর্তীতে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার কুমার মৃদুল দাস পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে যুবক সোহেল হাওলাদারকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এ ঘটনায় হামলার শিকার ডাক্তার অনুপম বাড়ৈর পক্ষ থেক কোটালীপাড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

ডাক্তার কুমার মৃদুল দাস বলেন, আমি যতটুকু জানতে পেরেছি, গত কয়েকদিন আগে সোহেল নাকি এক রোগী নিয়ে হাসপাতালে এসেছিলেন। তখন তিনি নাকি কাঙ্খিত সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। এই অভিযোগ এনে আজ সকালে জরুরী বিভাকে কর্মরত ডাক্তার অনুপম বাড়ৈর রুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে তাকে বেধরক পিটিয়েছে। এ ঘটনায় ডাক্তার অনুপম বাড়ৈ অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বিষয়টি আমি আমার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ডাক্তার অনুপম বাড়ৈর পক্ষ থেকে কোটালীপাড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কোটালীপাড়া থানা পুলিশ যুবক সোহেল হাওলাদারকে ইতোমধ্যে আটক করেছে। আমরা আইনগতভাবে এর সুষ্ঠ বিচার চাই।

কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ ঘটনায় অভিযোগ পেয়েছি। মামলার প্রস্তুতি চলছে। তদন্তপূর্বক পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মন্তব্য

অনুসন্ধান
The case will not be exempted to anyone involved in the trade
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মামলা বাণিজ্যে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না

মামলা বাণিজ্যে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না

মামলা বাণিজ্য ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

আজ মঙ্গলবার সকালে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের গাছা থানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা জানান, পুলিশ বিভাগের সংস্কারের অংশ হিসেবে পাইলট একটা প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে। সারাদেশে অনলাইনে মামলা ও জিডি গ্রহণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এজন্য আর থানায় আসতে হবে না। এ ছাড়া, আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাচের ঘর করে দেওয়া হবে, এতে বাইরে থেকেই দেখা যাবে তার সঙ্গে কি রকম আচরণ করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ‘মামলা বাণিজ্য ও দুর্নীতির সাথে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। তবে হ্যাঁ, বাংলাদেশের দুর্নীতি সবচেয়ে বড় সমস্যা। এটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলে দেশ অনেক এগিয়ে যেত।’

জুলাই আন্দোলনের মামলা নিষ্পত্তি প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, জুলাই আগস্টের হত্যা মামলাগুলোর বাদী জনগণ। তাদের মামলার আসামি অনেক বেশি থাকায় এবং কে দোষী আর কে নির্দোষ, তা বের করে তদন্ত কার্যক্রম শেষ করতে দেরি হচ্ছে।

এ সময় গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার ড. মো. নাজমুল খানসহ সহ জিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অনুসন্ধান
Panchagarh fog in the summer

গ্রীষ্মের খরতাপেও পঞ্চগড়ে কুয়াশা!

গ্রীষ্মের খরতাপেও পঞ্চগড়ে কুয়াশা!

গত ১ সপ্তাহ ধরে গ্রীষ্মের প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। দিনের বেলায় প্রচণ্ড রোদ আর গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। প্রচন্ড তাপদাহের ফলে ঘর থেকে বের হতে পারছেনা মানুষ। তবে দিনের অংশে গরম হলেও রাতে পড়ছে ভারি কুয়াশা।
আজ মঙ্গলবার ভোরে হঠাৎ জেলাজুড়ে নেমে আসে ঘন কুয়াশা। সকাল ৮টা পর্যন্ত জেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা দেখা যায়।
এতে রীতিমতো অবাক হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
সদর উপজেলার ভাবরঙ্গি গ্রামের বাসিন্দা মোমিনুল ইসলাম সবজি বিক্রি করতে এসেছেন পঞ্চগড় বাজারে। তিনি বলেন, গৃীস্মকালে এমন কুয়াশা তিনি কখনো দেখেননি। এমন আবহাওয়া থাকলে এ সময়ের অর্থকরী ফসলের ক্ষতি হতে পারে। কায়েত পাড়া গ্রামের আনিসুর রহমান বলেন, গত কয়েকদিন ধরে প্রচণ্ড গরম। বাদাম শুকানোর জন্যে এই আবহাওয়া ভালো। কিন্ত তীব্র গরমে টিকে থাকা মুশকিল হয়ে পড়েছে। দিন ও রাতে কষ্টের মধ্যে সময় কাটাচ্ছি। কিন্তু আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি চারপাশ কুয়াশায় ঢেকে গেছে, ভাবতেও পারিনি এমন কিছু দেখতে পাবো।
পঞ্চগড় সরকারী কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, নদ নদীতে পানি নেই অপরিকল্পিতভাবে সমতল ভূমি কেটে পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে, কেটে ফেলা হচ্ছে

গাছপালা। ফলে প্রকৃতিতে বিপর্যয় নেমে আসছে। এদিকে গরমের পাশাপাশি প্রায় সকাল ৮টা পর্যন্ত কুয়াশা ছিল। এমন আবহাওয়া জীবনে কখনো দেখিনি। অবাক হয়ে গেছি।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, মূলত আকাশে ধূলিকণার পরিমাণ বেড়ে গেছে। যার কারণে বাতাসে সেগুলো জমে গিয়ে কুয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। একে ধূলিকণা প্রভাবিত কুয়াশা বলা যায়। এটি সাধারণ কুয়াশা নয়, বরং পরিবেশ দূষণ ও আবহাওয়ার বিশেষ অবস্থার কারণে সৃষ্টি।
তিনি আরও বলেন, মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে গতকাল সোমবার (৯ জুন) দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, চলমান দাবদাহের মধ্যে আগামী ১৪ জুন থেকে পঞ্চগড়ে বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে কিছুটা স্বস্তি মিলতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।

মন্তব্য

অনুসন্ধান
Gheere bus 3 people killed in a collision with a motorcycle

ঘিওরে বাস- মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে  ১ জন নিহত

ঘিওরে বাস- মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে  ১ জন নিহত

মানিকগঞ্জের আরিচা-দৌলতপুর- টাঙ্গাইল আঞ্চলিক মহাসড়কের ঘিওরে ফ্লাইওভার ব্রিজে বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মটরসাইকেল আরোহী সিরাজুল ইসলাম শেখ ( ২৫ ) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহত সিরাজুল ইসলাম শেখ দৌলতপুর উপজেলার চর গোবিন্দপুর গ্রামের মো. ঠান্ডু শেখের ছেলে।

রবিবার (৮ জুন) দুপুর ১ টার দিকে ঘিওর উপজেলার চরবাইলজুরী পঞ্চরাস্তায় ফ্লাইওভার ব্রিজের উপর এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দৌলতপুর থেকে ছেড়ে আসা স্বাধীনতা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বরংগাইল থেকে আসা একটি রানার মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল আরোহী সিরাজুল ইসলাম শেখ মারা যান।

খবর পেয়ে ঘিওর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে দুর্ঘটনা কবলিত বাস ও মোটরসাইকেল জব্দ করে থানায় নিয়ে যায়।

ঘিওর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ রফিকুল ইসলাম এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে ।।

মন্তব্য

অনুসন্ধান
Narayanganj battery chasit Atorixa and Microbes clash killed 2

নারায়ণগঞ্জে ব্যাটারী চা‌লিত অ‌টোরিক্সা ও মাই‌ক্রোবা‌সের মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষ : নিহত ২

নারায়ণগঞ্জে ব্যাটারী চা‌লিত অ‌টোরিক্সা ও মাই‌ক্রোবা‌সের মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষ : নিহত ২

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ব্যাটারী চা‌লিত অ‌টোরিক্সা ও মাই‌ক্রোবা‌সের মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষে ২ জন নিহত হ‌য়ে‌ছে।

সোমবার রা‌তে উপ‌জেলার তারা‌বো এলাকায় এ দূর্ঘটনা ঘ‌টে। নিহতরা হলেন, তারা‌বো সুলতানবাগ এলাকার দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার সাবেক রূপগঞ্জ প্র‌তি‌নি‌ধি মরহুম আবুল হাসান আসিফের ছেলে শাহ‌রিয়ার হাসান আকাশ (২৯) ও অ‌টো‌রিক্সা চালক অজ্ঞাত (৩৫)।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, সোমবার রা‌তে তারা‌বো বিশ্ব‌রোড এলাকা থে‌কে অ‌টো‌রিক্সা যোগে তারা‌বো সুলতানবাগ এলাকার বা‌ড়ি‌তে ফির‌ছি‌লেন শাহ‌রিয়ার হাসান আকাশ (২৯) ও তার বন্ধু সায়মন (২৯), তা‌মিম সরকার (২৯)। প‌থিম‌ধ্যে সাই‌ফিং ফ্যাক্টরীর সাম‌নে এক‌টি হাই‌য়েস মাই‌ক্রোবা‌সের সা‌থে অ‌টো‌রিক্সা‌টির মু‌খোমু‌খি সংঘর্ষ হয়। সংঘ‌র্ষে অ‌টো‌রিক্সাটি দুম‌ড়েমুচ‌ড়ে যায়।

এ সময় ঘটনাস্থ‌লেই নিহত হয় অ‌টো‌রিক্সা চালক অজ্ঞাত (৩৫) এবং আহত হয় অ‌টো‌রিক্সার যাত্রী শাহ‌রিয়ার হাসান আকাশ (২৯) ও তার বন্ধু সায়মন (২৯), তা‌মিম সরকার (২৯)। তা‌দের ম‌ধ্যে শাহ‌রিয়ার হাসান আকাশ ও তার বন্ধু তা‌মিম সরকারকে গুরুত্বর আহত অবস্থায়

স্থানীয়রা উদ্ধার ক‌রে ঢাকা মে‌ডি‌কেল ক‌লেজ হাসপাতা‌লে নি‌য়ে গে‌লে চি‌কিৎসকরা শাহ‌রিয়ার হাসান আকাশকে মৃত ঘোষনা ক‌রেন।

এ ব্যাপা‌রে রূপগঞ্জ থানার অ‌ফিসার ইনচার্জ (ও‌সি) লিয়াকত আলী ব‌লেন, দূর্ঘটনার পর হাই‌য়েস মাই‌ক্রোবা‌সের চালক মাই‌ক্রোবাসটি নি‌য়ে পা‌লি‌য়ে যাওয়ায় তা‌কে গ্রেফতার করা সম্ভব হয় নি।

মন্তব্য

p
উপরে