× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
Israels reckless attack on Al Shifa Hospital in Gaza
google_news print-icon

গাজার আল-শিফা হাসপাতালে ইসরায়েলের বেপরোয়া হামলা

সম্পূর্ণ মাটির সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে আশপাশের আবাসিক এলাকা
গাজার-আল-শিফা-হাসপাতালে-ইসরায়েলের-বেপরোয়া-হামলা

গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতালে একের পর এক হামলা চালাচ্ছে। পাশাপাশি আশপাশের আবাসিক এলাকাকে সম্পূর্ণ মাটির সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে। হামলার কারণে আতঙ্কিত রোগীরা অসুস্থ অবস্থায় নিরাপদ স্থানে পালিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।

গাজানগরী দখলের জন্য স্থল অভিযান অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এরই অংশ হিসেবে এসব স্পর্শকাতর স্থাপনায় হামলা চালানো হচ্ছে।

গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফার চিকিৎসকরা গত রোববার ইসরায়েলি হামলার ‘ভয়াবহ দৃশ্যের’ বর্ণনা দিয়েছেন। হাসপাতালের চিকিৎসা পরিচালক হাসান আল-শাইর বলেন, কঠোর পরিস্থিতি ও আতঙ্কের মধ্যেই চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মীরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে অন্তত ১০০ রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালে রোগীর চাপে জীবনরক্ষাকারী ওষুধ ও চিকিৎসা সরঞ্জামের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

প্যালেস্টিনিয়ান সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটসের গবেষকরা নিশ্চিত করেছেন, হামলার ক্ষেত্রে ইসরায়েল এমন দাহ্য অস্ত্র ব্যবহার করছে, যা নির্দিষ্ট একটি এলাকা পুড়িয়ে দিতে সক্ষম। সেনারা হাসপাতালের চারপাশে বিস্ফোরকবাহী গাড়ি মোতায়েন করেছে।

ফিলিস্তিনি সংবাদ সংস্থা ওয়াফাকে চিকিৎসা-সংশ্লিষ্ট এক সূত্র জানিয়েছে, ইসরায়েলি সেনারা আল-হেলু হাসপাতালেও বোমা হামলা চালিয়েছে। সেখানে ক্যান্সার ও নবজাতক বিভাগে অপরিপক্ব অবস্থায় জন্ম নেওয়া ১২টি শিশু চিকিৎসাধীন।

চিকিৎসাকর্মীরা ওয়াফা সংবাদ সংস্থাকে বলেছেন, আল-হেলু হাসপাতালে ৯০ জনের বেশি চিকিৎসক, নার্স ও রোগী আটকে আছেন। ইসরায়েলি ট্যাংক হাসপাতালের চারপাশে অবস্থান নিয়েছে। ঢোকা ও বের হওয়ার পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

ইসরায়েলি সেনারা গত রোববার মক্কা টাওয়ার নামের একটি বহুতল ভবনে বোমাবর্ষণ করেছে। এর আগে রেমাল ও সাবরা অঞ্চলের বাসিন্দাদের নিরাপদে এলাকা ছেড়ে দিতে সতর্ক করা হয়েছিল। সাম্প্রতিক সপ্তাহে গাজা নগরীর অন্তত ৫০টি বহুতল ভবন ধ্বংস করেছে ইসরায়েল।

আল-জাজিরার সাংবাদিক হানি মাহমুদ হামলার বর্ণনা দিয়ে বলেছেন, ব্যাপক ও বেপরোয়াভাবে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। ভারী গোলাবারুদ, ড্রোন এবং বোমা ব্যবহার করে ভবনের ভিত্তি পর্যন্ত ধ্বংস করা হচ্ছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
The United States is taking steps to double the production of weapons

অস্ত্র উৎপাদন দ্বিগুণ করার পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

চীনের সাথে সম্ভাব্য যুদ্ধের প্রস্তুতি
অস্ত্র উৎপাদন দ্বিগুণ করার পদক্ষেপ নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ভবিষ্যতে চীনের সাথে সম্ভাব্য সংঘাতের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের হাতে থাকা কম অস্ত্রের মজুত নিয়ে শঙ্কিত যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন। এ কারণে ১২টি গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রের ওপর জোর দিয়ে উৎপাদন হার দ্বিগুণ বা এমনকি চারগুণ বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, বিশেষ করে ক্ষেপণাস্ত্র। গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত ব্যক্তিদের বরাতে ওয়াল স্টিট জার্নাল এমনটাই জানিয়েছে।

কর্মকর্তারা বলছেন, সর্বোচ্চ চাহিদাসম্পন্ন গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রের উৎপাদন দ্রুত ত্বরান্বিত করার জন্য পেন্টাগনের নেতারা এবং বেশ কয়েকটি মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ প্রতিনিধিদের মধ্যে উচ্চ-স্তরের বৈঠকের মাধ্যমে উদ্যোগটি কার্যকর হয়েছে।

ওয়াল স্টিট জার্নাল জানায়, এই প্রচেষ্টা শুরু করার জন্য জুন মাসে পেন্টাগনে এক গোলটেবিল বৈঠকে শীর্ষ ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহকারীদের ডেকে পাঠানো হয়েছিল। যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথ এবং জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান জেনারেল ড্যান কেইন এতে উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে বেশ কয়েকটি অস্ত্র নির্মাতা, আন্দুরিল ইন্ডাস্ট্রিজের মতো বাজারে নতুন প্রবেশকারী এবং রকেট প্রোপেলান্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশের সরবরাহকারীদের নির্বাহীরাও উপস্থিত ছিলেন।

পেন্টাগনের মুখপাত্র শন পার্নেলকে এই প্রচেষ্টা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং যুদ্ধমন্ত্রী হেগসেথ আমাদের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি ও যুদ্ধাস্ত্র উৎপাদন ত্বরান্বিত করার জন্য অসাধারণ উপায়গুলো অন্বেষণ করছেন। এই প্রচেষ্টা প্রতিরক্ষা শিল্পের নেতা এবং পেন্টাগনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে।’

সরকারের ভেতরে এবং বাইরে এই প্রচেষ্টার সাথে জড়িত কিছু ব্যক্তি উদ্বিগ্ন যে, সরকারের লক্ষ্যগুলো বাস্তবসম্মত নয়। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো সম্পূর্ণরূপে একত্র হতে দুই বছর সময় লাগতে পারে। নতুন সরবরাহকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অস্ত্রগুলো মার্কিন পরিষেবায় ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য কি না, তা পরীক্ষা করতে হবে।

উৎপাদন ত্বরান্বিত করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ নিয়েও প্রশ্ন আছে। গত জুলাই মাসে সই করা ট্রাম্প প্রশাসনের বিগ বিউটিফুল বিলটিতে পাঁচ বছরের জন্য অতিরিক্ত ২৫ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র তহবিল দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, পেন্টাগনের আরও কয়েক বিলিয়ন ডলার বেশি খরচ করতে হবে।

ওয়াল স্টিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়ার তীব্র বোমাবর্ষণ থেকে ইউক্রেনকে রক্ষা করার জন্য প্যাট্রিয়টসহ ব্যয়বহুল ইন্টারসেপ্টরের ক্রমবর্ধমান ব্যবহারের সাথে তাল মিলিয়ে ওঠা যাচ্ছে না। অর্থাৎ শেষ হওয়ার পরও নতুন ক্ষেপণাস্ত্র অর্ডার ব্যর্থ হয়েছে।

মার্কিন কর্মকর্তারা প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আশেপাশের ঘাঁটি এবং মিত্রদের সুরক্ষার জন্য এই ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর আরও বেশি ব্যবহার চান। জুনের মধ্যে ট্রাম্প প্রশাসন আরও আক্রমণাত্মক উৎপাদন লক্ষ্য নির্ধারণ করেছিল। এরপর ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ১২ দিনের সংঘর্ষের সময় আমেরিকা শত শত উচ্চমানের ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে, ফলে তাদের ক্ষেপণাস্ত্র ভাণ্ডার আরও কমে যায়।

মার্কিন সংবাদপত্রিটি আরও জানায়, চীনের সাথে সম্ভাব্য সংঘর্ষের জন্য পেন্টাগন যে ১২টি অস্ত্রের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করছে, তার মধ্যে রয়েছে: প্যাট্রিয়ট ইন্টারসেপ্টর, লং রেঞ্জ অ্যান্টি-শিপ মিসাইল, স্ট্যান্ডার্ড মিসাইল-৬, প্রিসিশন স্ট্রাইক মিসাইল এবং জয়েন্ট এয়ার-সারফেস স্ট্যান্ডঅব মিসাইল। এর মধ্যে প্যাট্রিয়ট একটি বিশেষ অগ্রাধিকার।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Obama in favor of recognition of Palestine as a state

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে ওবামা

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে ওবামা

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পক্ষে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। একইসঙ্গে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত হামলার কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওবামার কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গাজায় যে মানবিক সংকট চলছে, তা উপেক্ষা করা অগ্রহণযোগ্য। উভয়পক্ষকে এমন একটি সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে, যেখানে একটি নিরাপদ ইসরায়েলের পাশাপাশি একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র এবং স্বায়ত্তশাসন বিদ্যমান থাকবে।’
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরল মন্তব্য এমন সময় এলো, যখন নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশন এই ইস্যুতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
সাবেক এ মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি মনে করি, আমাদের জন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ আমরা যারা সহিংসতার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত নই তাদের এটা বলা, এই মুহূর্তে শিশুদের অনাহারে থাকতে দেওয়া যেতে পারে না। এরই মধ্যে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া গাজা উপত্যকাকে আরও গুঁড়িয়ে দেওয়ার কোনো সামরিক যুক্তি নেই।’
শুক্রবার আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে এক অনুষ্ঠানে ওবামা বলেন, ইসরায়েলের সব নীতিতে একমত না হওয়ায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু হতে পারিনি।
জাতিসংঘের অধিবেশনে শুক্রবার নেতানিয়াহুর ভাষণের শুরুতে অনেক দেশের প্রতিনিধি প্রতিবাদ জানিয়ে অধিবেশন কক্ষ বর্জন করেন। বক্তব্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ায় কড়া প্রতিক্রিয়া দেখান নেতানিয়াহু।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জটিল সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে ওবামা বলেন, আমরা সব সময় সব বিষয়ে একমত ছিলাম না। দুঃখজনকভাবে, অনেক সময় নেতৃত্ব এবং রাজনীতিবিদরা এমন একটি স্বার্থপর সম্পর্ক বজায় রাখেন এটা শুধু ‘আমরা বনাম তারা’। কারণ, এতে তাদের ক্ষমতায় টিকে থাকা সহজ হয়। এটা একটি প্রলোভনমূলক খেলা। আমি আমার প্রেসিডেন্সির সময় লক্ষ্য করেছি, আমি ওই অঞ্চলে জনপ্রিয় ছিলাম না। কারণ, আমি তাদের এ ব্যাপারে সমালোচনা করতাম। ফলে আমি এবং ইসরায়েলের তৎকালীন ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলাম না।
এর আগেও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ‘প্রতিরোধযোগ্য’ দুর্ভিক্ষ বন্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান ওবামা।
তিনি বলেন, যদিও গাজা সংকটের স্থায়ী সমাধানের জন্য সব জিম্মিকে ফিরিয়ে দেওয়া এবং ইসরায়েলি সামরিক অভিযান বন্ধ করা আবশ্যক। এই নিবন্ধগুলো নিরীহ মানুষের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তাকে আন্ডারস্কোর করে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গাজা উপত্যকার মানুষের কাছে সাহায্য পৌঁছানোর ‘অনুমতি দিতে হবে’।
সাবেক এ মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘বেসামরিক মানুষদের থেকে খাবার এবং পানি দূরে রাখার কোনো যুক্তি নেই।’

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Four guns fired in the US Church and four killed in the fire

যুক্তরাষ্ট্রে চার্চে বন্দুকধারীর গুলি ও আগুনে নিহত চার

যুক্তরাষ্ট্রে চার্চে বন্দুকধারীর গুলি ও আগুনে নিহত চার

যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে একটি চার্চে বন্দুকধারীর গুলি ও ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়ার ঘটনায় কমপক্ষে চারজন নিহত ও আরও কয়েকজন আহত হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। ওই বন্দুকধারী গাড়ি চালিয়েই গির্জাটির ভেতরে ঢুকে পড়েছিল। কর্মকর্তারা বলছেন, চার্চ অব জিসাস ক্রাইস্ট অব ল্যাটার-ডে সেইন্টস গির্জাটির অবস্থান ডেট্রয়েট থেকে একশ কিলোমিটার উত্তরপশ্চিমের একটি শহরে। হামলাটি হয়েছে রবিবারের প্রার্থনার সময় যেখানে কয়েকশ মানুষ অংশ নিয়েছিলেন।

সন্দেহভাজন হামলাকারী মিশিগানের বার্টনের থমাস জ্যাকব স্যানফোর্ড। তিনি গির্জারই কার পার্ক এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ এ ঘটনার তদন্ত করছে। তারা বলছেন, হামলার উদ্দেশ্য এখনো তাদের কাছে পরিষ্কার নয়। নিহতদের মধ্যে দুজন গুলিতে আহত হয়ে মারা গেছে বলে এক সংবাদ সম্মেলনে সেখানকার পুলিশ প্রধান উইলিয়াম রেনেই জানিয়েছেন। তিনি জানান, গির্জাতে আগুন ধরে গেলে তাতে গির্জার ভবনের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে এবং কিছু লোক এখনো নিখোঁজ আছে।

এর আগে তিনি বলেছিলেন বন্দুকধারী যখন গাড়ি চালিয়ে ভবনে ভেতরে ঢুকে পড়ে তখন গির্জার প্রার্থনায় অংশ নিচ্ছিলেন কয়েক শত মানুষ। এরপর এক অ্যাসল্ট স্টাইলের রাইফেল দিয়ে তিনি গুলি চালাতে শুরু করেন। ‘গির্জার ভেতরেই কয়েকজনকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি চালানো হয়,’ বলছিলেন পুলিশ প্রধান।

পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় জানিয়ে তিনি বলেন গুলিবিনিময়ের পর হামলাকারীকে নিরস্ত্র করা হয়। গোলাগুলির আট মিনিট পর ওই ব্যক্তি মারা যায়। ‘আমরা এখনো চেষ্টা করছি কখন হামলা শুরু হলো এবং গুলি কখন বন্ধ হলো তা নির্ধারণের জন্য। আমাদের বিশ্বাস সন্দেহভাজন ব্যক্তি পরিকল্পিতভাবেই এটি করেছে,’ বলেছেন তিনি।

হামলার মোটিভ বোঝার জন্য তদন্তকারীরা সন্দেহভাজনক ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি ও তার ফোন রেকর্ডস পরীক্ষা করছেন। এফবিআই এই তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে। তারা ইতোমধ্যেই ক্রাইসিস রেসপন্স টিম, বোমা বিশেষজ্ঞসহ অন্যদের মোতায়েন করেছে বলে এফবিআইয়ের ডেট্রয়েট ফিল্ড অফিস জানিয়েছে।

মিশিগান রাজ্য পুলিশের মুখপাত্র কিম ভেট্টের সাংবাদিকদের বলেছেন, আরও কয়েকটি জায়গায় বোমার হুমকির বিষয়টি নিয়েও কর্মকর্তারা কাজ করেছেন। ‘সেসব জায়গা আমরা ক্লিয়ার করেছি,’ বলেছেন তিনি। ওদিকে গির্জার পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে প্রার্থনা চলাকালে বন্দুকধারীর গুলি চালানোর খবর নিশ্চিত করে বলা হয়েছে, ‘বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমরা শান্তি ও সবার সুস্থতা কামনা করি।’ বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

পুলিশ আরও জানিয়েছে যে, তদন্তে সহায়তার জন্য একশ এফবিআই এজেন্ট মোতায়েন করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন গির্জায় গুলির বিষয়ে তাকে অবহিত করা হয়েছে এবং তিনি এফবিআইয়ের নেতৃত্বে তদন্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়া ট্রুথে তিনি একে ‘আমেরিকায় আবারো খ্রিস্টানদের লক্ষ্য করে পরিকল্পিত হামলা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল প্যাম বন্ডি গির্জায় প্রার্থনার সময় হামলাকে হৃদয়বিদারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মিশিগানের গভর্নর গ্রেচেন হুইটমের ঘটনার নিন্দা করে বলেছেন, ‘যেকোনো জায়গায় সহিংসতা, বিশেষ করে প্রার্থনাস্থলে- অগ্রহণযোগ্য’।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সিনেটর মিট রমনি দেশটির অন্যতম সুপরিচিত মরমন রাজনীতিক। তিনি এই ঘটনাকে ট্রাজেডি হিসেবে বর্ণনা করে বলেছেন, ‘আমার ভাই ও বোনেরা এবং তাদের গির্জা সহিংসতার লক্ষ্যবস্তু হয়েছে।’

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Israeli army died in the firing

নিজেদের গুলিতেই প্রাণ গেল ইসরাইলি সেনার

নিজেদের গুলিতেই প্রাণ গেল ইসরাইলি সেনার

অধিকৃত পশ্চিমতীরে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক ইসরাইলি সেনা নিহত হয়েছেন। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) জিত জংশনে ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ফিলিস্তিনি নাগরিককে গুলি করে হত্যা করেছে দখলদার বাহিনী। ঘটনার পর ওই অঞ্চল ঘিরে নিরপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

ইসরাইলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ) বিবৃতিতে জানায়, নিহত সেনার নাম স্টাফ সার্জেন্ট ইনবার আব্রাহাম কাভ (২০)। তিনি প্যারাট্রুপার ব্রিগেডের ৮৯০তম ব্যাটালিয়নের সদস্য এবং উত্তর ইসরাইলের লোটেম শহরের বাসিন্দা ছিলেন।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, এক ফিলিস্তিনি ট্রাকচালক হঠাৎ গতিবেগ বাড়িয়ে জিত জংশনে অবস্থানরত ইসরাইলি সেনাদের দিকে ধেয়ে আসে এবং কাভকে ধাক্কা মারে। এরপর ট্রাকটি আরেকটি গাড়ির সঙ্গে ধাক্কা খায়। এই সময় সেনারা চালকের দিকে গুলি চালায়, যাতে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন।

তবে গুলিবর্ষণের সময় নিজের সহযোদ্ধাদের গুলিতেই কাভ মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে মাগেন ডেভিড আদমের সহযোগিতায় পেতাহ টিকভার বেইলিনসন হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

হামলাকারীর পরিচয় প্রকাশ করেছে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। তিনি নাবলুস শহরের বাসিন্দা। ঘটনার পর সেনারা নাবলুস শহর ও আশপাশের গ্রামগুলোর প্রবেশপথ বন্ধ করে দেয়। ফিলিস্তিনি গণমাধ্যম জানায়, ক্যালকিলিয়া শহরের প্রবেশপথ এবং নাবলুসের সঙ্গে রুট ৫৫ ধরে সংযুক্ত সব গ্রামেও অবরোধ আরোপ করা হয়েছে।

সূত্র: টাইমস অব ইসরাইল

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The ousted Prime Minister of Nepal came out publicly said that he would not leave the country

প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, বললেন ‘দেশ ছেড়ে পালাবো না’

প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, বললেন ‘দেশ ছেড়ে পালাবো না’ কে পি শর্মা অলি

নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপালের (সিপিএন-ইউএমএল) চেয়ারম্যান কে পি শর্মা অলি ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি দেশ ছেড়ে পালাবেন না ও বর্তমান সরকারের হাতে নেপাল তুলে দেবেন না।

শুক্রবার (ভক্তপুরের গুণ্ডুতে দলের যুব সংগঠনের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, আপনারা কি মনে করেন, আমরা এই ভিত্তিহীন সরকারের হাতে দেশ তুলে দিয়ে পালিয়ে যাব?

বিশ্বস্ত দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে তিনি দাবি করেন, তারাই নেপালকে পুনরায় গড়ে তুলবেন। অলি বলেন, আমরা এই দেশকে সাংবিধানিক ধারায় ফিরিয়ে আনব, শান্তি ও সুশাসন ফিরিয়ে দেব।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকারি বাসভবন ছাড়ার ১৮ দিন পর এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশ্য বক্তব্য। গত ৯ সেপ্টেম্বর বালকোটে তার ব্যক্তিগত বাড়ি প্রতিবাদকারীরা জ্বালিয়ে দেওয়ার পর তিনি প্রথমে নয় দিন সেনা সুরক্ষায় ছিলেন। পরে ১৮ সেপ্টেম্বর গুণ্ডুতে ভাড়া বাড়িতে ওঠেন।

তিনি অভিযোগ করেন, বর্তমান সুশীলা কার্কি সরকার জনগণের ম্যান্ডেট থেকে আসেনি, বরং ভাঙচুর আর অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে।

নিজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ নাকচ করে অলি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রশাসন ও নিরাপত্তা বাহিনীকে যেসব নির্দেশ দিয়েছিলেন সেগুলোর রেকর্ড প্রকাশ করার চ্যালেঞ্জ জানান। তিনি বলেন, সাহস থাকলে প্রকাশ করুন। আমি কী নির্দেশ দিয়েছি, সরকারি কর্মীদের কী বলেছি- সব প্রকাশ করুন।

অলি আরও অভিযোগ করেন, বর্তমান সরকার তার নিরাপত্তা দিচ্ছে না, যদিও তার নতুন বাসভবনে হামলার হুমকি ছড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখা হচ্ছে, অলির নতুন বাড়ি খুঁজে বের করো, হামলা চালাও। সরকার কী করছে? শুধু দেখছে।

তিনি সরকারের সেই সিদ্ধান্তেরও বিরোধিতা করেন যেখানে বলা হয়েছে, অলির পাশাপাশি নেপালি কংগ্রেস সভাপতি শের বাহাদুর দেউবা, আরজু রানা দেউবা, রমেশ লেখক ও দীপক খড়কা প্রমুখের পাসপোর্ট আটকে রাখা হবে। আরজু রানা দেউবা, লেখক ও খড়কা যথাক্রমে অলি সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও জ্বালানিমন্ত্রী ছিলেন।

অলি বলেন, এখন সরকার বলছে আমার বিশেষ সুবিধা কেড়ে নেবে, পাসপোর্ট আটকে দেবে, আমার বিরুদ্ধে মামলা করবে। তারা দেশকে অনিরাপত্তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

চলতি মাসেই জেন-জি আন্দোলনের মুখে পতন ঘটে ওলি সরকারের। আন্দোলন দমনে অতিরিক্ত বল প্রয়োগ করে বহু প্রাণহানি ঘটানোর জন্য কেপি শর্মা ওলি ও তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখক ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন।

এ বিষয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (এনএইচআরসি) এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ৮ ও ৯ সেপ্টেম্বরের ঘটনাগুলোতে সরকারের ব্যর্থতাতেই ব্যাপক প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি ঘটেছে। কমিশন বলেছে, প্রথম দিনের অর্ধেক সময় বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ ছিল। তবে পুলিশের গুলিতে মৃত্যু ঘটার পর ৯ সেপ্টেম্বর আন্দোলন সহিংস হয়ে ওঠে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
China inaugurated the worlds highest bridge

বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর উদ্বোধন করল চীন

বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর উদ্বোধন করল চীন

চীনে নির্মাণ কাজ শুরুর তিন বছরের বেশি সময় পর যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। রোববার এই সেতুর উদ্বোধন করা হয়েছে বলে চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমের খবরে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, নতুন এই সর্বোচ্চ সেতুটি একই প্রদেশের আরেকটি সেতুর দখলে থাকা রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে।

দেশটির দুর্গম দক্ষিণাঞ্চলীয় গুইঝো প্রদেশে নতুন সেতুটির অবস্থান। নদী ও বিশাল গিরি খাতের ওপর নির্মিত ৬২৫ মিটার (২ হাজার ৫১ ফুট) উঁচুতে দাঁড়িয়ে আছে হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতু। এর আগে ৫৬৫ মিটার উচ্চতার বেইপানজিয়াং সেতু ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু। আগের সর্বোচ্চ সেতুটিও একই প্রদেশে অবস্থিত।

রোববার চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচারিত ড্রোন ফুটেজে দেখা যায়, সেতুটির নীল রঙের বিশাল সহায়ক টাওয়ার আংশিকভাবে মেঘে ঢেকে গেছে। এমন অবস্থায় সেতুর ওপর দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে।

সেতু প্রকল্পের প্রকৌশলী ও স্থানীয় কর্মকর্তাসহ বিপুলসংখ্যক মানুষ সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জড়ো হয়েছিলেন। তারা সেতুটি নিয়ে সরাসরি সম্প্রচারিত সাক্ষাৎকারে গর্ব ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।

গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে গুইঝো প্রদেশের পরিবহন বিভাগের প্রধান ঝাং ইয়িন বলেন, হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতু চালু হওয়ায় দুই পাশের মানুষের যাতায়াতের সময় দুই ঘণ্টা থেকে কমে দুই মিনিটে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, সেতুটি আঞ্চলিক পরিবহন ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে নতুন গতি সঞ্চার করেছে।

গত কয়েক দশকে অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে চীন। দেশটি দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও নগরায়ণের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দুর্গম গুইঝো প্রদেশে হাজার হাজার সেতু রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্বের সর্বোচ্চ দুটি সেতুও রয়েছে।

চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া বলেছে, বিশ্বের সর্বোচ্চ ১০০ সেতুর প্রায় অর্ধেকই গুইঝো প্রদেশে অবস্থিত। সিনহুয়া বলছে, হুয়াজিয়াং গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সেতু নির্মাণে তিন বছরেরও বেশি সময় লেগেছে। ১ হাজার ৪২০ মিটার দীর্ঘ সেতুটির প্রধান স্প্যান এটিকে ‌পাহাড়ি এলাকায় নির্মিত বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্প্যানের সেতু বানিয়েছে।

তবে নিজস্ব কাঠামোর উচ্চতা অনুযায়ী বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু এখনো ফ্রান্সের মিলাও সেতুর রেকর্ডে আছে। এই সেতুর উচ্চতা ৩৪৩ মিটার।

মন্তব্য

p
উপরে