রাশিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব মস্কোর একটি আবাসিক ভবনের কাছে মঙ্গলবার সকালে বিস্ফোরণে জ্যেষ্ঠ জেনারেলসহ দুজন নিহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
মস্কো থেকে এএফপি জানায়, মস্কোর রিয়াজানস্কি অ্যাভিনিউতে ঘটে যাওয়া ঘটনায় একটি ফৌজদারি তদন্ত কমিটি গঠন ও তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটি এক বিবৃতিতে বলেছে, আবাসিক ভবনের কাছে বিস্ফোরণে দুজন নিহত হয়েছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত চলমান।
পুলিশের একটি সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেল আরটি জানায়, নিহত দুজন হলেন উচ্চ পদস্থ রাশিয়ার জেনারেল এবং তার ডেপুটি। পুলিশ সূত্র জানায়, বিল্ডিংয়ের কাছে পার্ক করা একটি বৈদ্যুতিক স্কুটারে রাখা বাড়িতে তৈরি ডিভাইস বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
জার্মানিতে ক্রিসমাসের মার্কেটে গাড়ি উঠিয়ে দিয়ে দুজনকে হত্যা ও ৬৮ জনকে আহত করেছেন এক সৌদি নাগরিক।
স্থানীয় সময় শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে জাক্সেন আনহাল্ট অঙ্গরাজ্যের মাগদেবুর্গের একটি ব্যস্ততম বাজারে এ হামলা হয়।
ওই সময় স্থানীয় লোকজন বড়দিনের জিনিসপত্র কেনায় ব্যস্ত ছিলেন। পুলিশ ঘটনাস্থলের সামান্য দূরে গাড়ি থামিয়ে ওই সৌদি নাগরিককে আটক করে।
জার্মানির মাগদেবুর্গ থেকে এএফপি এসব তথ্য জানায়।
বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, মাগদেবুর্গ শহরটি বার্লিন থেকে ১৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। নিহত দুজনের মধ্যে এক শিশুও ছিল।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যার সময় এলাকার ব্যস্ততম মার্কেটে পথচারীদের ওপর গাড়ি উঠিয়ে দেন এক ব্যক্তি। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন প্রাণ হারান। আহত হন অনেকে। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে।
হামলার পরপরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযানে নামে এবং ঘটনাস্থল থেকে সামান্য দূরে গাড়ি থামিয়ে হামলাকারীকে আটক করে।
জার্মানির সংবাদমাধ্যম জানায়, হামলাকারী সৌদি নাগরিক তালেব (৫০) একজন চিকিৎসক। ২০০৬ সাল থেকে জার্মানির স্থানীয় একটি ক্লিনিকে মানসিক চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত তিনি। কালো রঙের ‘বিএমডব্লিউ’ গাড়িটিতে তিনি একাই ছিলেন। পুলিশ তাকে পেছনে দুই হাত বেঁধে নিয়ে যায়।
এই হামলার ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জার্মান চ্যান্সেলর, দেশটির স্বরাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা।
হামলার ঘটনায় এলাকাজুড়ে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পুলিশ এলাকাটি ঘিরে রেখেছে। হামলায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের কেউ হতাহত হননি বলে জানিয়েছেন কমিউনিটির নেতারা।
আরও পড়ুন:ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া।
হামলায় ছয়টি বিদেশি দূতাবাস ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার সকালে রাশিয়া দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে কিয়েভে। একের পর এক শক্তিশালী বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। কিয়েভের আকাশে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী উড়তে দেখা গেছে।
এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, হামলায় কিয়েভে অবস্থিত আলবেনিয়া, আর্জেন্টিনা, উত্তর মেসিডোনিয়া, ফিলিস্তিন, পর্তুগাল ও মন্টিনিগ্রোর কূটনৈতিক মিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
হামলায় একজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়।
ইউক্রেনের সামরিক প্রশাসনের প্রধান সেরহি পপকো বলেন, শুক্রবার সকালে ইউক্রেনের রাজধানীতে আটটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় রাশিয়া।
তিনি আরও বলেন, সকালের ওই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কিয়েভের বিভিন্ন স্থানে আগুন ধরে যায়।
হামলায় একটি অফিস ভবন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রুশ বাহিনী হাইপারসনিক কিনঝাল ক্ষেপণাস্ত্র ও ইস্কান্দার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়।
কিয়েভের সামরিক বাহিনীর উদ্ধৃতি দিয়ে এএফপি জানায়, স্থানীয় সময় সকাল সাতটার দিকে এ হামলা চালানো হয়।
কিয়েভের মেয়র ভিটালি ক্লিটসকো বলেন, শত্রুবাহিনীর হামলায় আহত দুজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
কিয়েভের চারটি এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্রের ধংসাবশেষ পড়ে গাড়ি ও ভবনে আগুন ধরে যায়। সব জায়গাতেই জরুরি বিভাগের কর্মীরা কাজ করেন।
অবশ্য হামলার আগেই ইউক্রেনের বিমান বাহিনী কিয়েভের বাসিন্দাদের সতর্ক করেছিল। তারা বলেছিল, উত্তর দিক থেকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ধেয়ে আসছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা আরও বলেন, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসন ও আরও কয়েকটি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে খেরসনে একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
রাশিয়া বলেছে, তাদের বাহিনী চলতি সপ্তাহে রোস্তভ অঞ্চলে হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনায় দূরপাল্লার অস্ত্র দিয়ে আঘাত হানে।
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
নির্বাচনি প্রচারণাকালে কয়েক দফা হামলা এবং তার প্রশাসনের নিয়োগপ্রাপ্তদের ওপর বোমা হামলার হুমকির পর পুতিন ট্রাম্পকে নিয়ে বেশ চিন্তিত বলে জানিয়েছে তার এক নিরাপত্তা উপদেষ্টা।
স্কাই ও ফক্স নিউজের এক প্রতিবেদনে শুক্রবার এসব তথ্য জানানো হয়।
এদিকে পুতিন নবনির্বাচিত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পকে একজন অভিজ্ঞ ও বুদ্ধিমান রাজনীতিক হিসেবে উল্লেখ করেন।
কাজাখস্তানে গতকাল একটি শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুতিন এমন মন্তব্য করেন।
স্কাই নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত জুলাইয়ে নির্বাচনি প্রচারকালে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে ট্রাম্প আহত হন। আরেকবার ফ্লোরিডায় ট্রাম্পের গলফ কোর্স থেকে হত্যা প্রচেষ্টার অভিযোগে অপর এক বন্দুকধারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুতিন বলেন, ‘ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নির্বাচনি লড়াইয়ে সম্পূর্ণ বর্বরোচিত এবং অসভ্য আচরণ করা হয়েছিল। আমার মতে তিনি এখনও নিরাপদ নন। দুর্ভাগ্যবশত, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে বিভিন্ন ঘটনা ঘটেছে।’
পুতিন আরও বলেন, ‘আমি মনে করি ট্রাম্প বুদ্ধিমান এবং আশা করি তিনি সাবধানে থাকবেন এবং বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।’
আরও পড়ুন:মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাজ্য সফরে গেলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ব্রিটিশ সরকার।
নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইউআভ গালান্টের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে শুক্রবার এমন ঘোষণা দেয়া হয়।
আইসিসির ১২৪ সদস্য রাষ্ট্রের অন্যতম যুক্তরাজ্য।
ব্রিটিশ সরকার জানায়, ‘ওয়ান্টেড ম্যান’ নেতানিয়াহু যুক্তরাজ্যে এলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
এ নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের মুখপাত্র বলেন, ‘আমি নির্দিষ্ট কোনো মামলা নিয়ে কথা বলব না। ব্রিটেনের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তাই সবসময় তা মেনে চলবে।’
এর আগে অপর এক ব্রিটিশ মুখপাত্র আরও কঠোর ভাষায় এ প্রশ্নের জবাব দেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক আদালতের স্বাধীনতাকে সম্মান করি। কারণ, এই আদালত পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুতর অপরাধ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী নিয়ে তদন্ত ও বিচার করার আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান।’
গত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী গালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত।
নেতানিয়াহু ও গালান্টের বিরুদ্ধে জারি করা পরোয়ানা নিয়ে আইসিসির পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ক্ষুধাকে ব্যবহার করে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের জন্য এ দুজনকে দায়ী করার যৌক্তিক ভিত্তি রয়েছে।’
আরও পড়ুন:রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ইতি টানতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বসার ইঙ্গিত দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
গত ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিশাল ব্যবধানে জয়ী হওয়ার পর ট্রাম্প বরাবরই বলে আসছেন, তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করবেন।
দুই দেশের মধ্যে চলমান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচুর অর্থ ব্যয়ের কঠোর সমালোচনা করেন ট্রাম্প। তিনি এ জন্য প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ভূমিকারও সমালোচনা করেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি বিশ্বকে শান্তিতে রাখতে চাই। যুদ্ধ চাই না; শান্তি চাই।’
নির্বাচনি প্রচারকালে ট্রাম্প একাধিকবার বলেছেন যে, নির্বাচিত হলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ঘটাবেন।
এদিকে রাশিয়ার সাবেক ও বর্তমান পাঁচ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে স্কাই নিউজসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম জানিয়েছে, যুদ্ধ বন্ধে শর্তসাপেক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে বসতে চান রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন।
এসব শর্তের মধ্যে রয়েছে রাশিয়ার দখলে নেয়া ইউক্রেনের ভূখণ্ডগুলো ছাড় না দেয়া এবং কিয়েভকে ন্যাটোতে যোগদান থেকে বিরত রাখা।
ওই কর্মকর্তারা জানান, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় কোনো চুক্তি হলে ইউক্রেনে চলমান সম্মুখসারির যুদ্ধ বন্ধে রাজি হতে পারেন পুতিন।
ইউক্রেনের কাছ থেকে দখলে নেয়া চারটি অঞ্চলকে নিজেদের দাবি করছে রাশিয়া। ওইসব অঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করতেও রাজি ক্রেমলিন।
আরও পড়ুন:রাশিয়ায় চলতি সপ্তাহে ইউক্রেনের হামলার জবাবে মস্কো একটি নতুন মধ্যমপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে বলে দাবি করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এ সপ্তাহে আমেরিকান ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার গভীরে আঘাত করে ইউক্রেন।
এমন বাস্তবতায় টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সতর্ক করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নতুন এ ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে অক্ষম হবে। এ ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে ১০ গুণ বেশি গতিতে উড়তে পারে।
একে তিনি ‘ওরেশনিক’ নামে অভিহিত করেছেন, যা রাশিয়ান ভাষায় হ্যাজেলনাট গাছের প্রতিশব্দ।
তিনি আরও বলেন, ইউক্রেনের যেসব মিত্র তাদের ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার বিরুদ্ধে হামলায় ব্যবহার করে, তাদের বিরুদ্ধে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
পুতিন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দেশগুলো আমাদের স্থাপনার বিরুদ্ধে তাদের অস্ত্র ব্যবহার করার অনুমতি দেয়, তাদের সামরিক স্থাপনার বিরুদ্ধে আমাদের অস্ত্র ব্যবহার করার অধিকার আমাদের রয়েছে।’
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চলতি মাসে ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে সীমিত পরিসরে আঘাত হানতে মার্কিন এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের সবুজ সংকেত দেয়ার পর প্রথমবারের মতো দেয়া বক্তব্যে পুতিন উল্লিখিত কথাগুলো বলেন।
এদিকে রাশিয়ার নতুন ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদরদপ্তর পেন্টাগনের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি সাবরিনা সিং জানান, রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রটি নতুন, পরীক্ষামূলক ধরনের মধ্যমপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, যা তাদের আরএস-২৬ রুবেজ ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।
ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রচলিত বা পারমাণবিক ওয়ারহেড বহন করতে পারে উল্লেখ করে সিং বলেন, ‘এটি নতুন ধরনের প্রাণঘাতী সক্ষমতাসম্পন্ন। তাই এটি অবশ্যই উদ্বেগের বিষয়।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য