দূর নিয়ন্ত্রিত (গাইডেড) নতুন একটি ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করেছে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ।
স্থানীয় সময় শুক্রবার ‘থারোল্লাহ’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি উন্মোচন করা হয় বলে জানায় লেবাননভিত্তিক টেলিভিশন আল-মানার।
প্রতিবেদনটিতে সীমিত পরিসরে ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শনের ভিডিও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ভিডিও ফুটেজে দ্বৈত প্ল্যাটফর্ম থেকে পরপর দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে কয়েকটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে ধ্বংস করতে দেখা যায়।
প্রতিবেদনে ক্ষেপণাস্ত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়। এটি একই সঙ্গে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার পাশাপাশি সেগুলো ধ্বংস করতে পারে। এটি দিন ও রাত উভয় সময় ব্যবহারের উপযুক্ত।
হিজবুল্লাহর উন্মোচন করা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থায় কর্নেট অ্যান্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল (এটিজিএম) লাগানো হয়েছে, যা একে যুদ্ধকালীন প্রধান ট্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবহারের উপযোগী করেছে।
২০০৬ সালের জুলাইয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের বার্ষিকীতে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা উন্মোচন করে হিজবুল্লাহ।
লেবাননে ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার সক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার অংশ হিসেবে গত পাঁচ বছরে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বিগুণ করার উদ্যোগ নিয়েছে সংগঠনটি।
ফিলিস্তিনের গাজার শাসক দল হামাসের সঙ্গে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরুর পর ৬১ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)।
সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা সংস্থাটির বরাত দিয়ে শনিবার আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, শুক্রবার পর্যন্ত নিহত সাংবাদিকদের মধ্যে ৫৪ জন ফিলিস্তিন, চারজন ইসরায়েল ও তিনজন লেবাননের নাগরিক।
সিপিজের ভাষ্য, যুদ্ধে ১১ জন সাংবাদিক আহত ও তিনজন নিখোঁজের খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া গ্রেপ্তার হয়েছেন ১৯ সাংবাদিক।
সংস্থাটি আরও জানায়, অনেক সাংবাদিক নিহত, নিখোঁজ কিংবা হুমকির শিকার হওয়ার অসমর্থিত খবর পাওয়া গেছে, যা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
ইসরায়েলে ঢুকে গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর গাজায় নির্বিচার হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে অবরুদ্ধ উপত্যকায় বিপুলসংখ্যক বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত হয় ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি। অন্যদিকে হামাসের হামলায় নিহত হয় প্রায় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলি।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময়ের সপ্তম দিনে আরও ৩০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। অন্যদিকে উপত্যকার শাসক দল হামাস ছেড়ে দিয়েছে আটজন ইসরায়েলি জিম্মিকে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বৃহস্পতিবার রাতে বন্দি বিনিময়ের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এর আগের দু দফার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ ছিল ছয় দিন, সেই মেয়াদ শেষ হয় বুধবার। এরপর বৃহস্পতিবার আরও একদিন যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, হামাস বলেছে, তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সপ্তম দিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে সম্মত হয়েছে।
অবশ্য এর আগে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানো কথা জানালেও, ঠিক কতদিন তা বাড়বে তা জানায়নি।
দেড় মাসের বেশি সময় গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত ও ইসরায়েলে হামাসের হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হওয়ার পর গত শুক্রবার থেকে সোমবার নাগাদ চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে যায় দুই পক্ষ।
সেই যুদ্ধবিরতি আরও দুই দিন বাড়িয়ে বুধবার পর্যন্ত করতে সম্মত হয় হামাস ও ইসরায়েল। সেটিকে স্থায়ী রূপ দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল।
ইসরায়েলে ঢুকে হামাস গত ৭ অক্টোবর আকস্মিক হামলা চালায়। ওই হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় টানা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। হামলা শুরুর পর ৯ অক্টোবর গাজায় সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা দিয়েছে দেশটি।
আরও পড়ুন:গাজার শাসক দল হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সাময়িক যুদ্ধবিরতি যথেষ্ট নয় জানিয়ে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকাটিতে দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে সৌদি আরব।
সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কাছে এ আহ্বান জানান বলে বুধবার আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের সদরদপ্তরে সাংবাদিকদের উদ্দেশে সৌদির সর্বোচ্চ কূটনীতিক বলেন, বর্তমানে গাজায় যে পরিমাণ ত্রাণসামগ্রী যাচ্ছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে অপ্রতুল।
তিনি বলেন, ‘বিপদের বিষয় হলো যদি এই…যুদ্ধবিরতি শেষ হয়ে যায়, তাহলে আমরা ফের আগের দেখা হত্যাযজ্ঞে ফিরব, যা অসহনীয়।’
সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা এখানে স্পষ্ট বক্তব্য দিতে এসেছি যে, সাময়িক যুদ্ধবিরতি যথেষ্ট নয়। দরকার যুদ্ধবিরতি।’
দেড় মাসের বেশি সময় গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত ও ইসরায়েলে হামাসের হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হওয়ার পর গত শুক্রবার থেকে সোমবার নাগাদ চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে যায় দুই পক্ষ। সেই যুদ্ধবিরতি আরও দুই দিন বাড়িয়ে বুধবার পর্যন্ত করতে সম্মত হয় হামাস ও ইসরায়েল। সেটিকে স্থায়ী রূপ দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মহল।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার শাসক দল হামাস এবং ইসরায়েলের চার দিনের যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় শুরু হয় শুক্রবার। এর পর সোমবার এ কার্যক্রম বাড়ানো হয় আরও দুই দিন, অর্থাৎ বুধবার পর্যন্ত।
হামাস সোমবার এক বিবৃতিতে জানায়, কাতার ও মিসরের সঙ্গে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী সাময়িক যুদ্ধবিরতি দুই দিন বাড়ানো হয়েছে।
যুদ্ধবিরতি দুই দিন বাড়ানোর চুক্তির মধ্যে রয়েছে হামাসের কাছে থাকা ইসরায়েলের ২০ বন্দি এবং ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি ৬০ ফিলিস্তিনির মুক্তির বিষয়টি।
বন্দি বিনিময় শুরু হওয়ার পঞ্চম দিন মঙ্গলবার ৩০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। হামাস মুক্তি দিয়েছে ১০ জিম্মিকে।
আল জাজিরার বুধবারের প্রতিবেদনে জানানো হয়, পাঁচ দিনের এই বন্দি বিনিময়ে ইসরায়েল নারী ও শিশুসহ মোট ১৮০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে।
হামাস মুক্তি দিয়েছে ৮১ জিম্মিকে, যাদের বেশিরভাগই ইসরায়েলি নাগরিক।
ইসরায়েলে ঢুকে গত ৭ অক্টোবর হামাসের প্রাণঘাতী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে দেড় মাসের বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় বোমা হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় গাজায় প্রাণ যায় কমপক্ষে ১৪ হাজার ৮৫৪ ফিলিস্তিনির। অন্যদিকে হামাসের হামলায় প্রাণ যায় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলির।
দু্ই পক্ষের ব্যাপক প্রাণহানি ও গাজায় মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে শুক্রবার থেকে সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ইসরায়েল ও হামাস।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজার শাসক দল হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের চার দিনের যুদ্ধবিরতি আরও দুই দিন বাড়াতে চুক্তি হয়েছে বলে জানিয়েছে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি এক বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছেন বলে সোমবার আল জাজিরার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
বিবৃতিতে মাজেদ বলেন, গাজা উপত্যকায় মানবিক যুদ্ধবিরতি আরও দুই দিন বাড়াতে চুক্তি হয়েছে।
গাজার শাসক দল হামাস বিবৃতিতে জানিয়েছে, কাতার ও মিসরের সঙ্গে হওয়া চুক্তি অনুযায়ী সাময়িক যুদ্ধবিরতি দুই দিন বাড়ানো হয়েছে।
এর আগে মধ্যস্থতাকারী দুই দেশ মিসর ও কাতার চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছেছে বলে জানিয়েছিলেন মিসরের স্টেট ইনফরমেশন সার্ভিসের (এসআইএস) প্রধান দিয়া রাশওয়ান।
যুদ্ধবিরতির চতুর্থ দিন সোমবার রাশওয়ানের বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানায়, যুদ্ধবিরতি দুই দিন বাড়ানোর চুক্তির মধ্যে রয়েছে হামাসের কাছে থাকা ইসরায়েলের ২০ বন্দি এবং ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি ৬০ ফিলিস্তিনির মুক্তির বিষয়টি।
এসআইএসের প্রধান বলেন, সোমবার ১১ ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তির বিনিময়ে ৩৩ ফিলিস্তিনিকে কারামুক্তির বিষয়ে সমঝোতা আলোচনা চলছে।
ইসরায়েলে ঢুকে গত ৭ অক্টোবর হামাসের প্রাণঘাতী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে দেড় মাসের বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় বোমা হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় গাজায় প্রাণ যায় কমপক্ষে ১৪ হাজার ৮৫৪ ফিলিস্তিনির। অন্যদিকে হামাসের হামলায় প্রাণ যায় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলির।
দু্ই পক্ষের ব্যাপক প্রাণহানি ও গাজায় মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে শুক্রবার থেকে চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ইসরায়েল ও হামাস। সেই যুদ্ধবিরতি আরও বাড়াতে দুই পক্ষকেই চাপ দেয় জাতিসংঘসহ বিভিন্ন মহল।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজার শাসক দল হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের চার দিনের যুদ্ধবিরতি আরও দুই দিন বাড়াতে মধ্যস্থতাকারী দুই দেশ মিসর ও কাতার চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন মিসরের স্টেট ইনফরমেশন সার্ভিসের (এসআইএস) প্রধান দিয়া রাশওয়ান।
যুদ্ধবিরতির চতুর্থ দিন সোমবার আল জাজিরার প্রতিবেদনে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
রাশওয়ানের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, যুদ্ধবিরতি দুই দিন বাড়ানোর চুক্তির মধ্যে রয়েছে হামাসের কাছে থাকা ইসরায়েলের ২০ বন্দি এবং ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি ৬০ ফিলিস্তিনির মুক্তির বিষয়টি।
এসআইএসের প্রধান বলেন, সোমবার ১১ ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তির বিনিময়ে ৩৩ ফিলিস্তিনিকে কারামুক্তির বিষয়ে সমঝোতা আলোচনা চলছে।
ইসরায়েলে ঢুকে গত ৭ অক্টোবর হামাসের প্রাণঘাতী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে দেড় মাসের বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় অব্যাহত বোমা হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় গাজায় প্রাণ যায় কমপক্ষে ১৪ হাজার ৮৫৪ ফিলিস্তিনির। অন্যদিকে হামাসের হামলায় প্রাণ যায় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলির।
দু্ই পক্ষের ব্যাপক প্রাণহানি ও গাজায় মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে শুক্রবার থেকে চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় ইসরায়েল ও হামাস। সেই যুদ্ধবিরতি আরও বাড়াতে দুই পক্ষকে চাপ দিয়ে যাচ্ছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন মহল।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাস ও ইসরায়েলি বাহিনীর মধ্যে চারদিনের যুদ্ধবিরতির তৃতীয় দিনে রোববার দুপক্ষে ৫২ জন বন্দি বিনিময় হয়েছে বলে জানিয়েছে মিসর। ৩৯ ফিলিস্তিনির বিনিময়ে হামাস ১৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে। আর ত্রাণসামগ্রী ও জ্বালানি নিয়ে গাজায় ঢুকেছে ১২০টি ট্রাক।
মিসরের রাষ্ট্রীয় তথ্য বিভাগের প্রধান দিয়া রাসওয়ানের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরা রোববার রাতে এ তথ্য জানায়।
দিয়া রাসওয়ান জানান, তৃতীয় দফায় এই বন্দি বিনিময়ে ৩৯ ফিলিস্তিনির বিনিময়ে হামাস ১৩ জন ইসরায়েলিকে মুক্তি দিয়েছে। আর মিসরের রাফা সীমান্ত দিয়ে ওষুধসহ ত্রাণবাহী ১২০টি ট্রাক বিনা বাধায় গাজায় পৌঁছেছে। এর মধ্যে জ্বালানি তেল ও রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারবাহী দুটি করে ট্রাক রয়েছে।
দেড় মাসের বেশি সময় পর ফিলিস্তিনের গাজায় শুক্রবার যুদ্ধবিরতি শুরু করেছে ইসরায়েল ও উপত্যকার শাসক দল হামাস।
মন্তব্য