এক দশকের বেশি সময়ের বিচ্ছিন্নতার পর আরব লিগে স্বাগত জানানো হলো যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে।
সিরিয়ায় ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হলে আরব লিগে দেশটির সদস্যপদ স্থগিত করা হয়। ওই ঘটনার অনেক বছর পর স্থানীয় সময় শুক্রবার সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় আরব লিগের ৩২তম সম্মেলনে যোগ দেন আসাদ।
সম্মেলনে দেয়া বক্তব্যে বাশার আল-আসাদ বলেন, আরব ভাষাভাষী দেশগুলোতে সংকট তুলে ধরতে সম্মেলন একটি ‘ঐতিহাসিক সুযোগ’। যদিও সম্মেলনে তার আগমনের প্রতিবাদে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে প্রতিবাদ করেছেন শত শত মানুষ।
সম্মেলনে আগত অতিথিদের উদ্দেশে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের মধ্যে সংহতি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আমাদের অঞ্চলে যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞের পরিবর্তে শান্তি, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য এটি (সিরিয়াকে ফিরিয়ে আনা) আরব তৎপরতার নতুন অধ্যায়ের সূচনা।’
তিনি আরও বলেন, সিরিয়া সবসময় নিজেদের আরব বিশ্বের অংশ মনে করেছে।
ওই সময় আরব রাষ্ট্রগুলোর অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার আহ্বান জানান তিনি।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ বিষয় দেশের জনগণের ওপর ছেড়ে দেয়া উচিত। নিজেদের বিষয় তারাই সবচেয়ে ভালোভাবে সমাধান করতে সক্ষম।’
সৌদি আরবের জনসংখ্যা বেড়ে ৩ কোটি ২২ লাখের বেশি হয়েছে।
২০২২ সালের আদমশুমারির ভিত্তিতে বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষ।
আরব নিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়, সৌদির জনসংখ্যার ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ বা ১ কোটি ৮৮ লাখ মানুষ জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিক। বাকি ১ কোটি ৩৪ লাখ বিদেশ থেকে আসা, যা মোট জনসংখ্যার ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ।
শুমারি অনুযায়ী, সৌদির লোকজনের গড় বয়স ২৯ বছর। দেশটির বাসিন্দাদের মধ্যে ৩০ বছরের কম বয়সী ৬৩ শতাংশ।
পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, সৌদির মোট জনসংখ্যার ৬১ শতাংশ (১ কোটি ৯৭ লাখ) পুরুষ। নারীর সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ, যা মোট জনগোষ্ঠীর ৩৯ শতাংশ।
শুমারির বিষয়ে সৌদির অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এবং জেনারেল অথরিটি ফর স্ট্যাটিস্টিকসের চেয়ারম্যান ফয়সাল আল-ইব্রাহিম বলেন, ২০২২ সালের আদমশুমারি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় প্রকল্প। এর ফল হবে পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নীতির উন্নয়ন, বিভিন্ন খাতের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি, সৌদিতে বিনিয়োগ-সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সহায়তা এবং ভিশন-২০৩০-এর লক্ষ্যগুলো পূরণের ভিত্তি।
আরও পড়ুন:তুরস্কে বহুল আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের জয়ে তাকে অভিনন্দন জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে পোস্ট করেছেন ঘনিষ্ঠ মিত্র কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল সানি।
স্থানীয় সময় রোববার রাতে আরবিতে টুইট করেন কাতারের আমির। এতে তিনি লিখেন, ‘আমার প্রিয় ভাই এরদোয়ান, আপনাকে বিজয়ের অভিনন্দন। নতুন মেয়াদে আমি আপনার সাফল্য কামনা করি, যাতে করি আপনি তুরস্কের জনগণের উন্নতি ও সমৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষা পূরণ এবং আমাদের মজবুত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নতি ও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারেন।’
তুরস্কে রোববার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রায় সব ব্যালট বাক্স গণনার পর একে পার্টির প্রধান এরদোয়ান পান ৫২ দশমিক ১৪ শতাংশ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পিপল’স পার্টির (সিএইচপি) প্রধান কামাল কিলিচদারোলু পান ৪৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ ভোট।
গত ১৪ মে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা নির্বাচনে কিলিচদারোলুর চেয়ে এগিয়ে থাকলেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি এরদোয়ান। এতে করে ভোট গড়ায় দ্বিতীয় দফায়।
তুরস্কে বহুল আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের জয় উদযাপন করেছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকাবাসী।
প্যালেস্টাইন ক্রনিকলের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ইসরায়েলি অবরোধে থাকা ভূখণ্ডটির খান ইউনিস, গাজা সিটিসহ বিভিন্ন শহরেরর বাসিন্দারা গাড়িতে এরদোয়ানের ছবি ও তুরস্কের পতাকা টানিয়ে জয় উদযাপন করেন। তারা এরদোয়ানের নামে স্লোগান দেন।
আরবের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন কুনাফেহর দোকানগুলো থেকে পথচারীদের মধ্যে মিষ্টিজাতীয় খাবার বিতরণ করা হয়।
গাজার বাসিন্দাদের অনেকে তুরস্কের পতাকা ও এরদোয়ানের ছবি সংবলিত কুনাফেহর বিশেষ ট্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেন।
উপত্যকাটির সড়কে ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে বাদ্য বাজিয়ে জয় উদযাপন করতে দেখা যায় অনেককে।
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্প্রতি তুরস্কের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পরও এরদোয়ানকে বিশ্বস্ত মিত্র ভাবেন ফিলিস্তিনিরা। তুরস্কে হাজার ফিলিস্তিনির বাস, যাদের অনেকেই গাজা উপত্যকা থেকে দেশটিতে গিয়েছেন।
তুরস্কে রোববার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার ভোটে একে পার্টির প্রধান এরদোয়ান পান ৫২ দশমিক ১৪ শতাংশ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পিপল’স পার্টির (সিএইচপি) প্রধান কামাল কিলিচদারোলু পান ৪৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ ভোট।
গত ১৪ মে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা নির্বাচনে কিলিচদারোলুর চেয়ে এগিয়ে থাকলেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি এরদোয়ান। এতে করে ভোট গড়ায় দ্বিতীয় দফায়।
আরও পড়ুন:সৌদি আরবে পৌঁছানোর আগে ও পরে করণীয় বিষয়ে হজযাত্রীদের বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।
গালফ নিউজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে।
হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হজব্রত পালনকে নির্বিঘ্ন করতে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
নিজ দেশের বিমানবন্দরে করণীয়
১. ভ্রমণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় সব নথিপত্র নিয়ে বিমানবন্দরে যেতে হবে।
২. যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস লাগেজ বা নির্ধারিত ব্যাগে রাখতে হবে।
৩. প্রতিটি লাগেজ নির্ধারিত আকারের হতে হবে। উড়োজাহাজে তোলার আগে প্রতিটি লাগেজ আলাদাভাবে শনাক্ত করার চিহ্ন থাকতে হবে।
যেসব সামগ্রী বহন করা যাবে না
১. প্লাস্টিক ব্যাগ, পানির বোতল, তরল বস্তু এবং মোড়ানো বা বাঁধা নয় এমন লাগেজ বা ব্যাগ বহন করা যাবে না।
২. কাপড়ে মোড়ানো ও ঢাকা বাক্স বহন করা যাবে না।
সৌদিতে আগমনের পর
১. সৌদিতে পৌঁছার পর কোনো হজযাত্রীর কাছে ৬০ হাজার রিয়ালের বেশি নগদ অর্থ কিংবা এর চেয়ে বেশি মূল্যের সামগ্রী থাকলে, সেটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি মুদ্রা, উপহারসামগ্রী, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অলংকার ও মূল্যবান ধাতু।
২. সৌদি আরবে প্রবেশ কিংবা দেশটি থেকে বের হওয়ার ক্ষেত্রে শুল্ক ঘোষণাপত্র পূরণের ওপর জোর দিয়েছে হজ মন্ত্রণালয়। যেসব হজযাত্রী ৬০ হাজার রিয়ালের বেশি বিদেশি মুদ্রা কিংবা এর চেয়ে বেশি মূল্যের সামগ্রী বহন করবেন, তাদের ক্ষেত্রে শুল্ক ঘোষণা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
৩. হজ মন্ত্রণালয় কড়া সতর্কবার্তা দিয়ে বলেছে, যেসব হজযাত্রী শুল্ক ঘোষণাপত্র পূরণে ব্যর্থ হবে, তাদের জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩০ জনে দাঁড়িয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত নিহত বেড়ে ৩০ জন এবং আহত হন ৯০ জন।
উপত্যকায় নিহতদের মধ্যে ছয় শিশু ও তিন নারী রয়েছেন।
অপরদিকে গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েল ভূখণ্ডে ছোড়া রকেট হামলায় বৃহস্পতিবার একজন নিহত হন।
হামাসের মুখপাত্র সালামা মারুফ জানান, গাজার পাঁচটি ভবন ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩০০টি ফ্ল্যাট। গাজার বিভিন্ন প্রবেশপথ ইসরায়েলের সেনারা বন্ধ করে রাখায় আহতদের অন্য জায়গায় স্থানান্তর এবং জরুরি দ্রব্যও আনা-নেয়া করা যাচ্ছে না।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, গাজায় সব ধরনের যাতায়াত বন্ধ করে রাখায় ক্যানসারের মতো রোগে আক্রান্ত রোগীরা জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন। কারণ গাজায় উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ভিডিওবার্তায় আরও কঠোর হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, ‘আমরা ওফেনসিভ ও ডিফেনসিভভাবে আক্রান্ত হচ্ছি। আমাদের ক্ষতি করতে যেই আসবে, তাকে রক্ত দিয়ে খেসারত দিতে হবে।’
ইসরায়েলের দাবি, গাজায় যুদ্ধবিমানের লক্ষ্যবস্তু সাধারণ নাগরিক নয়; ইসলামিক জিহাদের রকেট হামলা থেকে নিজেদের রক্ষা করতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
ইসরায়েলের হামলায় ইসলামিক জিহাদের রকেট ইউনিটের কমান্ডারসহ শীর্ষ পাঁচ নেতা নিহত হন। ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠনটিও তা স্বীকার করে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে রকেট হামলা জোরাল করার ঘোষণা দিয়েছে।
কয়েক দিনের পাল্টাপাল্টি হামলায় গাজা উপত্যকায় উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান অনবরত গাজার আবাসিক ভবন লক্ষ্য করে বোমা ছুড়ছে। এতে হতাহত বেসামরিক বাসিন্দা ও স্বজনদের আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠছে উপত্যকাটি।
এদিকে যুদ্ধবিরতির চেষ্টা চালাচ্ছে মিসর, তবে এখন পর্যন্ত দুই পক্ষকে রাজি করাতে পারেনি দেশটি।
মিসরের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সামেহ শউকরি বলেন, ‘পরিস্থিতি শান্ত করে রাজনৈতিক কার্যক্রম সচল করতে মিসরের প্রচেষ্টায় এখনও কোনো ফল আসেনি। ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করতে ইসরায়েলের একতরফা পদক্ষেপ অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।’
এ অঞ্চলে শান্তি ফেরাতে তিনি শান্তিকামী দেশগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান।
আরও পড়ুন:একের পর এক ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানের ছোড়া বোমার আঘাতে কেঁপে উঠছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা।
সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ভোর হামলায় ইসলামিক জিহাদের রকেট ইউনিটের কমান্ডার নিহত হয়েছেন। সম্প্রতি তার নেতৃত্বে ইসরায়েলে রকেট হামলা হয়।
ইসলামিক জিহাদের ঘাঁটি ধ্বংসের অজুহাতে মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে গাজার আবাসিক এলাকায় শুরু হওয়া বিমান হামলায় এ পর্যন্ত ২৪ জন নিহত হন।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। নিহতদের মধ্যে বেসামরিক নাগরিকের সংখ্যাই বেশি।
এদিকে রকেট ছুড়ে জবাব দেয়ার চেষ্টা করছে গাজার সশস্ত্র সংগঠনগুলো। এক হিসাবে এ কয় দিনে ৪০০টির বেশি রকেট ইসরায়েল ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছে, যার বেশির ভাগই আঘাত হানার আগেই ইসরায়েলের মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করতে সক্ষম হয়।
ইসরায়েলের সেনাবাহিনী জানায়, গাজার সশস্ত্র সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধে অভিযান চালানো হচ্ছে। দক্ষিণ গাজার খান ইউনুসে একটি ভবনে বৃহস্পতিবার ভোরে বিরোধীদের রকেট ইউনিট লক্ষ্য করে হামলা করা হয়।
খাদের আদনানের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে ইসরায়েলে রকেট হামলার পেছনে আলী ঘালি জড়িত ছিলেন বলে দাবি করেছে ইসরায়েল।
আলী ঘালি ইসলামিক জিহাদের রকেট ইউনিটের প্রধান হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ২০১৪ সালে তাকে লক্ষ্য করে হামলা করে ইসরায়েল। সেই হামলায় বেঁচে যান তিনি।
তার মৃত্যুতে ফিলিস্তিনে উত্তজনা আরও বেড়েছে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।
জাতিসংঘের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি প্রক্রিয়ার বিশেষ সমন্বয়কারী টর ওয়েন্সল্যান্ড বিবৃতিতে গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান।
টর ওয়েন্সল্যান্ড বলেন, ‘ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহতের ঘটনায় শোক জানাই। এ ধরনের কাজ অগ্রহণযোগ্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযমের মাধ্যমে উত্তেজনা এড়িয়ে যেতে অনুরোধ করছি।’
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, জাতিসংঘের মহাসচিব বেসামরিক নাগরিক ও নারী-শিশুদের নিহতের ঘটনায় শোকাহত। এ ধরনের কাজ তিনি সমর্থন করেন না এবং শিগগির হামলা বন্ধ হওয়া উচিত বলে মনে করেন।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য