চীনের উত্তরাঞ্চলে একটি কয়লা খনি ধসে অন্তত দুইজন নিহত এবং ৫০ জনেরও বেশি নিখোঁজ হয়েছেন।
স্থানীয় সময় বুধবার বিকেল সোয়া ৩টার দিকে গণচীনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ইনার মঙ্গোলিয়ার আলক্সা লীগ এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার বরাতে জানিয়েছে বিবিসি।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং দ্রুত উদ্ধার তৎপরতা চালাতে নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে খনিটিতে শ্রমিকদের উদ্ধারে অংশ নিয়েছেন দুই শতাধিক কর্মী।
যে খনিতে ধসের ঘটনা ঘটেছে সেটি জিনজিং কোল মাইনিং কোম্পানি পরিচালিত বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম সিসিটিভি।
যথাযথভাবে নিয়ম না মেনে কয়লা উৎপাদনের কারণে চীনে প্রায়ই খনিতে দুর্ঘটনা ঘটে। ২০২০ সালে কার্বন মনোঅক্সাইড ছড়িয়ে পড়ে একটি খনিতে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
এ ছাড়া দেশটিতে ২০২১ সালের শুরুতে একটি স্বর্ণ খনিতে বিস্ফোরণে নিহত হয়েছিলেন ১০ শ্রমিক।
ভারতে ১০ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এই সংখ্যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ১১ দশমিক ৪ শতাংশ।
মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটে প্রকাশিত এক জরিপের বরাতে শুক্রবার এ তথ্য দিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত ওই সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, ১৩ দশমিক ৬ কোটি মানুষর বা জনসংখ্যার ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
দেশটিতে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা খুবই স্বাভাবিক। শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি না হলে বা তৈরি ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ না করলে এই রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ।
গবেষকরা বলেছেন, ভারতের জনসংখ্যার মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রাদুর্ভাব আগের অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ছিল, দেশটিতে সাড়ে ৭ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন এবং প্রায় আড়াই কোটির বেশি প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। অদূর ভবিষ্যতে তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
এই গবেষণার প্রধান গবেষক ডক্টর আর এম অঞ্জনা বলেন, যদি আপনার প্রি-ডায়াবেটিস থাকে, তবে আমাদের জনসংখ্যার মধ্যে ডায়াবেটিসে রূপান্তর খুব দ্রুত হয়।
তিনি বলেন, প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৬০ শতাংশের বেশি লোক পরবর্তী পাঁচ বছরে ডায়াবেটিসে আকান্ত হন।
আরও পড়ুন:
ভারতের ওড়িশার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সম্প্রতি লেখা মমতার এ আবেগময়ী কবিতায় প্রতিটি ছত্রে-ছত্রে যেন স্বজন হারানো মানুষদের কষ্ট, আর্তি ফুটে উঠল।
হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যুর ফলে কতগুলো পরিবার যে নিঃস্ব হয়ে গেল, কত শিশু যে বাবা-মাকে হারাল, তা যেন মুখ্যমন্ত্রীর কবিতায় জীবন্ত দলিল হয়ে উঠেছে।
‘ট্রেন দুর্ঘটনা’ শীর্ষক কবিতায় মমতা লিখেছেন, এক অজানা দ্বীর্ঘশ্বাস/ব্যথা বেদনায় শোকাতুর নাভিঃশ্বাস। এখনও ভাসছে ঘ্রাণে দুর্গন্ধ/লাশকাটা ঘরে ওরা ঘুমোচ্ছে/একেবারে শেষঘুম। আর কথা বলবে না/আর তাকাবে না/আর কোনও যন্ত্রণা নয়- হাত কাটা, পা কাটা, দেহ কাটা - পুড়ে গেছে একেবারে শরীরগুলো।
মাত্র পঞ্চাশ দিনের নব্য শিশু/ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে/মায়ের থনে, সাদা কাপড়ে। কারও বা গলায়/শেষকর্মের পরিহিত একটি থান, আঁখির জল সব শুকিয়ে গেছে/অনেক হাহাকারে হৃদয়ে দুর্ভিক্ষ/চোখের সামনে জ্বলছে চিতা/মুহূর্তে উধাও জীবন্ত শরীর।
কাঁদবার জন্য পড়ে রইল/স্বজন-হারানো আকাশ-বাতাস, সমুদ্র-পাহাড়, পরিবার- আমরা একটু ভাবলাম কি?
মুখ্যমন্ত্রীর আবেগমাখা কবিতায় চোখ ভিজেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদেরও। একজন লিখেছেন, খুবই বেদনাদায়ক লেখা, অসাধারণ দিদি। এই ট্রেন দুর্ঘটনা যে কতটা কষ্টদায়ক, তা বলার ভাষা নেই।
আরেকজন বলেন, ‘মন ছুঁয়ে গেল কবিতাটা। কত পরিবার স্বজন হারাল। কত বৃদ্ধ বাবা-মাতাঁর শেষ সম্বল হারালেন। চিন্তা করলেই গা শিউরে ওঠে।’
গত ২ জুন সন্ধ্যায় ওড়িশার বালাসোরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। বালাসোর জেলার বাহানগা বাজার স্টেশনের কাছের ওই দুর্ঘটনায় প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক হাজার জনের বেশি। মৃত্যু হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের অনেক মানুষেরও।
আরও পড়ুন:দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তানে টানা কয়েক বছর ধরে বাড়ছে গাধা ও ছাগলসহ বেশ কিছু প্রাণীর সংখ্যা।
সম্প্রতি প্রকাশিত দেশটির ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের অর্থনৈতিক জরিপে এমন তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে জিও নিউজ।
পাকিস্তানে ভার বহনে আস্থার প্রতীক গাধার সংখ্যা এখন ৫৮ লাখের মতো। আর ছাগলের সংখ্যা আট কোটি ৪৭ লাখের বেশি।
পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে দেশটিতে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ, এর পরের বছর ছিল ৫৬ লাখ এবং ২০২১-২২ বছরে ছিল ৫৭ লাখ।
পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। যাতে বলা হয়েছে, সবমিলিয়ে দেশে গবাদি পশুর সংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ৫ কোটি। মহিষের সংখ্যা বেড়ে এখন সাড়ে ৪ কোটি, ভেড়া ৩ কোটি ২৩ লাখ এবং ছাগল ৮ কোটি ৪৭ লাখের মতো।
তবে গত চার বছরে উট, ঘোড়া ও খচ্চরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। দেশটিতে উটের সংখ্যা এখন প্রায় ১১ লাখ, ঘোড়ার সংখ্যা চার লাখ এবং খচ্চড়ের সংখ্যা ২ লাখের মতো।
গ্রীষ্মকালে সম্ভাব্য সংকট মোকাবিলায় আসন্ন জুলাই ও আগস্টে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাপান সরকার।
রাজধানী টোকিওসহ আশপাশের আবাসিক এলাকা ও শিল্পাঞ্চলের জন্য শুক্রবার সরকারের পক্ষে এই আহ্বান জানানো হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষের বরাতে জানিয়েছে রয়টার্স।
তবে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হবে, সে ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। মে মাসেও সরকারের পক্ষ থেকে সারা দেশে বিদ্যুৎ ব্যবহারের সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
গত গ্রীষ্মের তুলনায় এই গ্রীষ্মে বেশিরভাগ অঞ্চলে বিদ্যুতের সংকট কিছুটা কমার আভাস দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। তবে বিদ্যুতের ব্যবহার যথাসম্ভব কমানোর নির্দেশনাও দেয় কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ কর্তৃপক্ষ টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি হোল্ডিংসকে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য অনুরোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর কারণ হিসেবে তারা বলছে, বিদ্যুৎ সংরক্ষণের হার ৫ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এই হার ৩ শতাংশের নিচে নামলে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দেয়ার পাশাপাশি হতে পারে ব্ল্যাকআউটও।
গত বছরের জুনে দেশটিতে তাপমাত্রা রেকর্ড গড়েছিল প্রায় এক সপ্তাহের জন্য। জনগণকে তখন যথাসম্ভব বিদ্যুতের ব্যবহার কমাতে আহ্বান জানিয়েছিল জাপান সরকার।
আরও পড়ুন:আফগানিস্তানে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় নারী ও শিশুসহ ৩৩ জন নিহত হয়েছেন।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, বুধবার আলাদা অঞ্চলে যাত্রীবাহী বাস উপত্যকার খাদে পড়ে এবং মুখোমুখি সংঘর্ষে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আফগানিস্তানের সার-ই-পোল প্রদেশের পুলিশের মুখপাত্র দ্বীন মুহাম্মদ নাজারি বলেন, ‘চালকের গাফলতিতে সড়ক থেকে ছিটকে বাসটি খাদে পড়ে যায়। এ ঘটনায় ১২ নারী ও ৮ শিশুসহ ২৪ জন নিহত হন।’ তদন্ত সাপেক্ষে বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানান এ কর্মকর্তা।
এদিকে আলাদা ঘটনায় জাবুল প্রদেশের রাজধানী কালাতে যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অন্য একটি গাড়ির সংঘর্ষে হয়। এতে ঘটনাস্থলেই শিশু ও নারীসহ ৯ জন নিহত হন। আহত হন ৩১ জন।
আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আফগানিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনা স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুদ্ধবিধ্বস্ত পাহাড়ি অঞ্চলগুলোতে দীর্ঘদিন সড়ক মেরামত না করায় জরাজীর্ণ অবস্থা, চালকদের প্রশিক্ষণ না পাওয়া এবং গতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতাকে এসব ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:দুর্নীতির মামলায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের পর সহিংসতার ‘পরিকল্পনাকারী ও হোতাদের’ শাস্তি দেয়ার প্রতিজ্ঞা করেছে দেশটির সেনাবাহিনী।
স্থানীয় সময় বুধবার রাওয়ালপিন্ডিতে শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠকের পর বিবৃতিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী জানিয়েছে, বিভিন্ন স্থাপনায় হামলাকারীদের বিচারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সামরিক বাহিনী।
বিবৃতিতে কারা হেফাজতে ইমরানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সদস্যদের নির্যাতন ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার অভিযোগ অস্বীকার করেছে সেনাবাহিনী।
নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, সহিংসতায় জড়িতদের বাঁচাতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের কল্পিত পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, নৈরাজ্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে বিদ্বেষপ্রসূত ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিদ্রোহের পরিকল্পনাকারী ও হোতাদের জন্য আইনের গেরো শক্ত করার সময় এসেছে।
গত ৯ মে পাকিস্তানের ইসলামাবাদ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের পর তার হাজারো কর্মী-সমর্থক সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন। ওই বিক্ষোভের সময় পুলিশ, সেনাবাহিনীর সম্পত্তি ও স্থাপনায় হামলা হয়।
এসব হামলার জন্য ইমরানের সমর্থকদের দায়ী করেছে সরকার, তবে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এসব অভিযোগ অস্বীকার করে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন:ভারতের মণিপুর রাজ্যে চলমান সংঘাতের প্রেক্ষাপটে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকবে ১০ জুন পর্যন্ত।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে মঙ্গলবার সকালে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
ইন্টারনেট সেবা বন্ধের মেয়াদ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যজুড়ে শান্তি ফেরাতে মোতায়েন হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১০ হাজারের মতো সদস্য।
কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় বলা হয়, ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করা হয় ৩ জুন। ১০ তারিখ পর্যন্ত এই সেবা বন্ধ থাকবে।
এদিকে মণিপুরে পরিদর্শনে গিয়ে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিবাদমান পক্ষগুলোকে শান্ত থাকার পরামর্শ দেন। তিনি যাওয়ার আগেই অবশ্য নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে সেখানে ৩০ কুকি বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত হয়েছেন।
জানা গেছে, শান্তি ফেরানোর জন্য চিরুনিতল্লাশি শুরু করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। তার জেরেই শুরু হয় সংঘর্ষ। সেনা সদস্যদের অভিযান অব্যাহত আছে।
মেইতে জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী অন্তর্ভুক্তি সংক্রান্ত আদালতের এক আদেশের বিরোধিতা করে গত ৩ মে রাজ্যটিতে বিক্ষোভ শুরু হয়। তা শেষ পর্যন্ত সহিংসতায় রূপ নেয়।
মণিপুরে মেইতে জনগোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ, তবে তারা আদিবাসী হিসেবে তালিকাভু্ক্ত নয়। এ কারণে রাজ্যের আইন অনুযায়ী তারা পাহাড়ের স্থায়ী বাসিন্দার সুবিধা ভোগ করতে পারছে না।
কুকি এবং মেইতেই জনগোষ্ঠীর মধ্যে চলা সংঘর্ষে এরই মধ্যে নিহত হয়েছেন প্রায় ৭০ জন। বহু মানুষ ঘরছাড়া।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য