× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
16 killed in a collision of more than half a hundred vehicles in one accident
google_news print-icon

এক দুর্ঘটনায় অর্ধশতাধিক গাড়ির সংঘর্ষ, নিহত ১৬

এক-দুর্ঘটনায়-অর্ধশতাধিক-গাড়ির-সংঘর্ষ-নিহত-১৬
চীনের হুনান প্রদেশে দুর্ঘটনায় বিধ্বস্ত ট্রাক। ছবি: এএফপি
হুনান প্রদেশে শনিবার সন্ধ্যায় ১০ মিনিটের মধ্যে দুর্ঘটনাগুলো ঘটে। দুর্ঘটনায় অনেক গাড়িতেই আগুন ধরে যায়।

চীনের মধ্যাঞ্চলে এক দুর্ঘটনার পর প্রায় ৫০টি গাড়ির মধ্যে সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় শনিবার এ দুর্ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, হুনান প্রদেশে শনিবার সন্ধ্যায় ১০ মিনিটের মধ্যে দুর্ঘটনাগুলো ঘটে। দুর্ঘটনায় অনেক গাড়িতেই আগুন ধরে যায়।

রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম পিপলস ডেইলির সম্প্রচারিত ফুটেজে দেখা যায়, ডেলিভারি কোম্পানির লোগো লাগানো একাধিক জ্বলন্ত ট্রাক। এর সঙ্গে ছিল বেশ কয়েকটি গাড়ির স্তূপ যেখান থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছিল।

স্থানীয় ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে আটজনের অবস্থা গুরুতর।

এরইমধ্যে এ দুর্ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে চীন সরকার।

আরও পড়ুন:
৩৫ দিনে করোনায় চীনে ৬০ হাজার মৃত্যু
রাতে ঢাকায় এক ঘণ্টার যাত্রাবিরতি চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
চীনে প্রবেশে লাগবে না কোয়ারেন্টিন
চীনের সড়কে গেল ১৭ প্রাণ
১২ দেশে চীনা ভ্রমণকারীদের ওপর বিধিনিষেধে ক্ষুব্ধ বেইজিং

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Trump threatens 100 tax if BRICS currency is introduced

ব্রিকস মুদ্রা চালু করলে শতভাগ করারোপের হুমকি ট্রাম্পের

ব্রিকস মুদ্রা চালু করলে শতভাগ করারোপের হুমকি ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ফাইল ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ব্রিকসের সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকে আমরা প্রতিশ্রুতি চাই যে, তারা ইউএস ডলারের বিপরীতে নতুন মুদ্রা চালু করবে না। অন্যথায় তারা শতভাগ শুল্কের মুখোমুখি হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশাধিকার হারাবে।’

আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট ব্রিকসের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট-নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প। পশ্চিমাবিরোধী এই জোট বৈশ্বিক বাণিজ্যের জন্য ডলারের বিকল্প হিসেবে নতুন মুদ্রা চালু করলে সদস্য দেশগুলোর ওপর শতভাগ কর আরোপের কথা জানিয়েছেন তিনি।

এক্সে এক পোস্টে এসব কথা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট।

পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ব্রিকস দেশগুলো ডলার থেকে দূরে সরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আমরা ব্রিকসের সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি চাই যে, তারা শক্তিশালী ইউএস ডলারের বিপরীতে নতুন মুদ্রা চালু করবে না। অন্যথায় তারা শতভাগ শুল্কের মুখোমুখি হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশাধিকার হারাবে।’

ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ইউএস ডলারের বিপরীতে নতুন মুদ্রা নীতি নিলে ব্রিকসভুক্ত দেশগুলোকে আমেরিকা থেকে বিদায় জানানো হবে।’

প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে গঠিত হয় ব্রিকস জোট। চলতি বছর ইরান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইথিওপিয়া ও মিসর নতুন সদস্য হিসেবে এই জোটে যুক্ত হয়েছে।

দক্ষিণ আফ্রিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নালেদি প্যান্ডর জানিয়েছিলেন, ৩৪টি দেশ এই জোটে যোগদানের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আগ্রহীদের তালিকায় বাংলাদেশের নামও রয়েছে।

আরও পড়ুন:
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি হচ্ছেন ক্যারোলিন লেভিট 
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড
মাস্ককে সরকারি দক্ষতা বিভাগের প্রধান করলেন ট্রাম্প
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের চিফ অফ স্টাফ সুসি ওয়াইলস

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Social media is prohibited for under 16s in Australia

অস্ট্রেলিয়ায় অনূর্ধ্ব-১৬ বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ

অস্ট্রেলিয়ায় অনূর্ধ্ব-১৬ বয়সীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ প্রতীকী ছবি।
দেশটির হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভদের ভোটে পাস হওয়া এই বিলে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা মানতে ব্যর্থ হলে টিকটক, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট এবং এক্স-এর মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোকে ৩৩ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হতে পারে।

বিশ্বে প্রথমবারের মতো ১৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে আইন পাস করেছে অস্ট্রেলিয়া। সেনেটে পাস হওয়া এই আইন কার্যকর হলে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশুরা টিকটক, ফেসবুকের মতো প্লাটফর্মগুলো ব্যাবহার করতে পারবে না।

অস্ট্রেলিয়ার হাউজে বুধবার ১০২-১৩ ভোটে পাস হওয়ার পর সেনেটে বিলটি ৩৪-১৯ ভোটে পাস হয়।

দেশটির হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভদের ভোটে পাস হওয়া এই বিলে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা মানতে ব্যর্থ হলে টিকটক, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, রেডিট এবং এক্স-এর মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোকে ৩৩ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত জরিমানা গুনতে হতে পারে।

বিলটি সমর্থনকারী দলের মধ্যে আছেন দেশটির লিবারেল পার্টির নেতারাও। দলটির সেনেটর মারিয়া কোভাচিচ বলেছেন, ‘বিলটি সরল ও স্পষ্ট। এটি বাস্তবায়নের জন্য সামাজিক মাধ্যম কোম্পানিগুলোকে অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীদের শনাক্ত ও তাদের অ্যাকাউন্টগুলো নিজ নিজ প্ল্যাটফর্ম থেকে সরিয়ে ফেলতে নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।’

তিনি আরও বলেন, ‘কোম্পানিগুলোর আরও অনেক আগেই এমন পদক্ষেপ নেয়া উচিত ছিল।’

তবে শিশুদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিষিদ্ধ করা হলে তা ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তার ওপর প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করছেন আইনটির সমালোচকরা। কারণ এই আইন কার্যকর করতে ব্যবহারকারীদের জাতীয় পরিচয়পত্র বা ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে তাদের বয়স ১৬ বছরের উপরে।

বিলটির বিরোধিতা করা কয়েকজন সেনেটর বলেন, এর মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার জনগণকে বোকা বানাচ্ছে সরকার। নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্যই সরকারের এমন পদক্ষেপ।

শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে আইনটি পাস করা হলেও অনেক শিশু কল্যাণ এবং মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শক এর পরিণতি নিয়ে চিন্তিত। কারণ এই নিষেধাজ্ঞা অনেক শিশুকে সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করতে পারে।

তবে প্ল্যাটফর্মগুলো কীভাবে নিষেধাজ্ঞাটি কার্যকর করবে তার নীতিমালা নিয়ে কাজ করার জন্য এক বছর সময় পাবে। এরপরই কার্যকর করা হবে জরিমানা।

তবে ভিপিএন বা অন্য কোনো মাধ্যমে শিশুরা সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করতে পারে বলে আশঙ্কা বিশ্লেষকদের। এছাড়া নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করা শিশুদের জন্য কোনো শাস্তির বিধানও রাখা হয়নি আইনে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Singapore executes fourth man in three weeks

সিঙ্গাপুরে তিন সপ্তাহের মধ্যে চতুর্থ ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

সিঙ্গাপুরে তিন সপ্তাহের মধ্যে চতুর্থ ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর প্রতীকী ছবি
সিঙ্গাপুরের কঠোর মাদক আইন অনুযায়ী ১৫ গ্রামের ওপর যেকোনো পরিমাণ হেরোইন রাখার শাস্তি  মৃত্যুদণ্ড।

সিঙ্গাপুরে শুক্রবার মাদক পাচারের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৩৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।

তার এ দণ্ডাদেশ ‘পুনর্বিবেচনা’ করতে তেহরানের পক্ষ থেকে আবেদন করা সত্ত্বেও তা কার্যকর করা হলো।

দেশটিতে এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এটি চতুর্থ ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকরের ঘটনা।

জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো সিঙ্গাপুরে মৃত্যুদণ্ড বিলুপ্ত করার আহ্বান জানালেও দেশটির কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, এটি সিঙ্গাপুরকে এশিয়ার অন্যতম নিরাপদ রাষ্ট্রে পরিণত করতে সহায়তা করেছে।

মাসুদ রহিমি মেহেরজাদ একজন সিঙ্গাপুরের নাগরিক। দেশটিতে জন্মগ্রহণ করা মাসুদের মা সিঙ্গাপুরের ও বাবা ইরানের নাগরিক।

২০১৩ সালে মাদক পাচারের দায়ে মাসুদকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।

সিঙ্গাপুরের কঠোর মাদক আইন অনুযায়ী ১৫ গ্রামের ওপর যেকোনো পরিমাণ হেরোইন রাখার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।

সিএনবি জানায়, ৩১.১৪ গ্রাম হেরোইন রাখায় সিঙ্গাপুরের আইন অনুযায়ী মাসুদকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।

আরও পড়ুন:
স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে সিঙ্গাপুরের পথে ওবায়দুল কাদের
স্ত্রীকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা, স্বামীর ফাঁসির আদেশ
হবিগঞ্জে গৃহবধূ হত্যায় ৫ জনের ফাঁসি
সিলেটে জোড়া খুনের রায়: ৩ ফাঁসি, ২ যাবজ্জীবন
ফাঁসির আসামি শরীফুলের মুক্তির আদেশ স্থগিত

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Hindutvas eyes are now on Ajmer Sharif

হিন্দুত্ববাদীদের দৃষ্টি এবার আজমির শরিফের ওপর

হিন্দুত্ববাদীদের দৃষ্টি এবার আজমির শরিফের ওপর ভারতের রাজস্থানে আজমির শরিফ দরগা। ছবি: সংগৃহীত
বারানসিতে জ্ঞানবাপী মসজিদ ও উত্তর প্রদেশের সন্তুলে জামা মসজিদের পর ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা দাবি তুলেছে যে রাজস্থানের আজমির শরিফ শিবমন্দিরের ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। হিন্দু সেনা নামের একটি সংগঠনের সভাপতি এমনটা দাবি করে আদালতে মামলা করেছেন।

বারানসিতে জ্ঞানবাপী মসজিদে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব নিয়ে অনেক দিন ধরেই সোচ্চার হিন্দু উগ্রবাদীরা। আদালতেও গড়িয়েছে বিষয়টি। এতে বিতর্কিত নির্দেশনাও দিয়েছে আদালত। এর পরে উত্তর প্রদেশের সন্তুলে জামা মসজিদ নিয়ে একই দাবি তোলার রাজনীতি চলছে। এর জের ধরে সেখানে সংঘর্ষে সম্প্রতি চারজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে।

সন্তুলে জামা মসজিদের জায়গায় হিন্দু মন্দির ছিল দাবি করে আদালতে মামলা দায়ের করেন এক ব্যক্তি। তারপরই আদালত সমীক্ষার নির্দেশ দেয়। আর শুরু হয়ে বিতর্ক, গোলমাল।

প্রথম দিন জরিপের কাজ চললেও দ্বিতীয় দিনে জরিপ শুরু হওয়ার পর প্রবল ক্ষোভ জানাতে থাকেন স্থানীয় মুসলমানরা। এক পর্যায়ে তা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ এবং পরবর্তী সময়ে সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে পরিণত হয়। এখন সেখানে চলছে পুলিশের কড়া পাহারা। তবে উত্তেজনা থামেনি।

এবার রাজস্থানে আজমির শরিফের দরগা নিয়েও অনুরূপ বিতর্ক তুলতে মামলা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আজমির শরিফের দরগায় প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ আসেন। শুধু মুসলমানরাই নন, সব ধর্মের মানুষ প্রবল বিশ্বাস নিয়ে এখানে আসেন। এখানে রয়েছে ত্রয়োদশ শতাব্দীর সূফি সাধক খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির সমাধি। ভারত সরকারের আইনে একটি ট্রাস্টের অধীনে পরিচালিত হয় এই দরগা।

কিন্তু সর্বধর্মের এই মিলনক্ষেত্র নিয়েও রাজনীতি শুরু হয়েছে। গত বুধবার হিন্দু সেনা নামের একটি সংগঠনের সভাপতি বিষ্ণু গুপ্ত স্থানীয় আদালতে মামলা ঠুকেছেন। তার দাবি, শিব মন্দিরের ওপর তৈরি হয়েছে এই দরগা। তাই এটিকে ভগবান শ্রী সংকটমোচন মহাদেব বিরাজমান মন্দির বলে ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন তিনি।

এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে আজমির দরগা কমিটি, ভারত সরকারের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে নোটিশ জারি করেছেন দেওয়ানি আদালতের বিচারক মন মোহন চান্ডেল। মামলাটি গ্রহণ করে বিচারক আগামী ২০ ডিসেম্বর শুনানীর দিন ধার্য করেছেন।

সংবাদ সূত্রে জানা গেছে, দরগা সরিয়ে ফেলারও আর্জি জানানো হয়েছে আদালতের কাছে। একই সঙ্গে ভারত সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে দিয়ে জরিপ করার আবেদন জানানো হয়েছে। আবেদনকারীর আইনজীবী শশী রঞ্জন কুমার সিং আদালতে আবেদনে জানান, দরগার প্রধান ফটকের ছাদের নকশার সঙ্গে হিন্দু মন্দিরের নকশার মিল রয়েছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
ADBs new president is Masato Kanda

এডিবির নতুন প্রেসিডেন্ট মাসাতো কান্ডা

এডিবির নতুন প্রেসিডেন্ট মাসাতো কান্ডা এডিবির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসাতো কান্ডা। ছবি: ইউএনবি
এডিবির নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কান্ডা ২০২৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এবং ২০২৬ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তার মেয়াদ শেষ হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) পরিচালনা পর্ষদ সর্বসম্মতিক্রমে মাসাতো কান্ডাকে এডিবির ১১তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেছে।

ম্যানিলাভিক্তিক ঋণদাতা সংস্থাটি বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায়।

মাসাতসুগু আসাকাওয়ার স্থলাভিষিক্ত হওয়া ৫৯ বছর বয়সী কান্ডা বর্তমানে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এডিবির নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কান্ডা ২০২৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এবং ২০২৬ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি তার মেয়াদ শেষ হবে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

প্রেসিডেন্ট আসাকাওয়ার ২০২৬ সালের ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত অসমাপ্ত মেয়াদেও দায়িত্ব পালন করবেন কান্ডা।

এডিবির বোর্ড অফ গভর্নরসের চেয়ারম্যান ও ব্যাংক অফ ইতালির গভর্নর ফ্যাবিও প্যানেট্টা বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে কান্ডার ব্যাপক অভিজ্ঞতা এবং বহুপাক্ষিক পরিবেশে দক্ষ নেতৃত্ব এডিবিকে জটিল বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারে সহায়তা করবে।’

তিনি বলেন, ‘এডিবির বোর্ড অফ গভর্নরস কান্ডার সঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছে।’

প্রায় চার দশকের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কান্ডা জাপানের অর্থ মন্ত্রণালয়ে আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

আর্থিক খাতের নীতি এবং ম্যাক্রো-রাজস্ব নীতিতে তার ব্যাপক অভিজ্ঞতা রয়েছে।

তিনি আর্থিক পরিষেবা সংস্থার ডেপুটি কমিশনার, বাজেট ব্যুরোর উপমহাপরিচালক এবং নীতি পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের উপসহকারী মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি শিক্ষা ও বিজ্ঞান নীতির পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কারের ক্ষেত্রেও শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞ।

বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংকের (এমডিবি) বিবর্তন, মহামারি প্রতিরোধ, প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া এবং ঋণের স্থায়িত্ব এবং স্বচ্ছতার মতো মূল নীতিগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কান্ডা জি-৭, জি-২০ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফোরামে সক্রিয়ভাবে জড়িত।

আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপমন্ত্রী থাকাকালীন জাপান এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ফান্ডের ১৩তম পুনঃপূরণে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি রেকর্ড অবদান রেখেছিল।

কান্ডা ২০১৬ সাল থেকে ওইসিডি করপোরেট গভর্ন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২৩ সালে করপোরেট গভর্ন্যান্সের জি২০/ওইসিডি নীতিমালা পর্যালোচনার তত্ত্বাবধান করেন তিনি।

এমডিবিতে কৌশলগত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণেও তার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি বিশ্বব্যাংকে জাপানের অল্টারনেট এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

কান্ডা ১৯৮৭ সালে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক এবং ১৯৯১ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এমফিল ডিগ্রি অর্জন করেন।

আরও পড়ুন:
আগামী অর্থবছর বাংলাদেশের জন্য ভালো বছর হবে
রামপুরা-আমুলিয়া-ডেমরা এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে ২৬.১ কোটি ডলার দিচ্ছে এডিবি
৩ প্রকল্পে ৬২৭০ কোটি টাকা দিচ্ছে এডিবি, চুক্তি সই
এনভয় টেক্সটাইলকে ১১৮ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি
এডিবির ঋণ নিয়েও আসছে সুখবর

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Israels policy decision to cease war with Hezbollah

হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতির নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসরায়েলের

হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতির নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসরায়েলের
ইসরায়েলের একাধিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সোমবার মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠকে এই নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে আরও আলোচনা করতে হবে। তবে তেল আবিব যুদ্ধবিরতির প্রধান প্রধান বিষয়গুলোতে অনুমোদন দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের চাপের মুখে অবশেষে লেবাননের হিজবুল্লাহ গেরিলাদের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুদ্ধবাজ ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকার।

লেবানন ও ইসরায়েলি কর্মকতাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ‘টাইমস অফ ইসরায়েল’, ‘প্যান আরব আশারাক-আল-আওসাত’ এবং ‘আল জাজিরা’ পত্রিকা এ তথ্য জানিয়েছে।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সোমবার মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠকে এই নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এদিকে সোমবারও হিজবুল্লাহ তিন শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্রের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের বিভিন্ন স্থাপনায়। হামলা থেকে রেহাই পায়নি ইসরায়েলি বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা এবং দক্ষিণাঞ্চলের নৌ-ঘাঁটিও। হামলা হয়েছে বেসামরিক নাগরিকদের ঘরবাড়ি এবং বিভিন্ন অবকাঠামোতেও।

এদিকে জেরুসালেম, ওয়াশিংটন ও বৈরুতের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে ইসরায়েলের একাধিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে আরও আলোচনা করতে হবে। তবে তেল আবিব যুদ্ধবিরতির প্রধান প্রধান বিষয়গুলোতে অনুমোদন দিয়েছে।

সোমবার ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ‘ইয়েনেট’ বলেছে, ইসরায়েলের মনোভাব লেবাননকে জানানো হয়েছে।

গত সপ্তাহে হিজবুল্লাহ প্রধান নাইম কাসেম বলেন, ‘যুদ্ধবিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া প্রস্তাব আমরা পর্যালোচনা করেছি।

স্পিকার নাবিহ বেরির মধ্যস্থতার মাধ্যমে তাদের প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।

নাইম কাসেম আরও বলেন, ‘বল এখন ইসরায়েলের কোর্টে।’

এছাড়া লেবানন সরকার ও দেশটির সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি চুক্তিও তারা গ্রহণ করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত আমোচ হোচস্টেইন গত সপ্তাহে বৈরুতে জেরুসালেম ও লেবানন সফর করে সব পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, ‘সম্ভাব্য চুক্তিটি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার এটাই শেষ সুযোগ।

‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রাথমিকভাবে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে যাবে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহ। এটাকে পরীক্ষামূলক চুক্তি হিসেবে দেখা হবে।’

আরও পড়ুন:
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ২ শতাধিক শিশু নিহত: ইউনিসেফ
লেবাননের যুদ্ধবিরতি সিদ্ধান্তে ইরানের সমর্থন
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৪৬, লেবাননে ৩৩ জন নিহত
গাজায় ‘গণহত্যা’র নিন্দা সৌদি যুবরাজের
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গালান্টের আনুষ্ঠানিক পদত্যাগ 

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
33 killed in Shia Sunni conflict in Pakistan

পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

পাকিস্তানে শিয়া-সুন্নি সংঘর্ষ, নিহত ৩৩ পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে জুলাই মাসে জমি নিয়ে শুরু হওয়া বিরোধ বর্তমানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার রূপ নিয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কুররাম জেলায় যাত্রীবাহী গাড়িতে এক ভয়াবহ বন্দুক হামলায় শিয়া সম্প্রদায়ের ৪২ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পরদিনই এই সহিংস সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল। শুক্রবার রাতভর চলে এই সংঘর্ষ।

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সুন্নি ও শিয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষে অন্তত ৩৩ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ২৫ জন।

খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কুররাম জেলায় যাত্রীবাহী গাড়িতে এক ভয়াবহ বন্দুক হামলায় শিয়া সম্প্রদায়ের ৪২ জন নিহত হওয়ার ঘটনার পরদিনই এই সহিংস সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল। শুক্রবার রাতভর চলে এই সংঘর্ষ।

সুন্নি সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তানের ২৪ কোটি জনসংখ্যার প্রায় ১৫ শতাংশ শিয়া মুসলমান। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সহিংসতা দেশটিতে নতুন নয়।

দেশজুড়ে সুন্নি ও শিয়া সম্প্রদায়ের মানুষ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করলেও কুররামসহ কিছু কিছু জায়গায় দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রায়ই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

শনিবার ওই অঞ্চলের এক জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র ব্যক্তি বাগান ও বাচাকোট এলাকার দোকানপাট, বাড়ি ও সরকারি সম্পত্তিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এছাড়া কুররামের আলিজাই ও বাগান সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় কুররামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। উভয় পক্ষই ভারী ও স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে একে অপরের ওপর হামলা অব্যাহত রেখেছে।

বার্তা সংস্থা এপি’র সঙ্গে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখা গেছে, রাতে আগুনের লেলিহান শিখা একটি বাজারকে গ্রাস করেছে। এ সময় গুলির শব্দও শোনা যায়।

বন্দুক হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া একাধিক ব্যক্তি জানান, হামলাকারীরা একটি গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে বাস ও গাড়িতে গুলি ছুড়তে শুরু করে। বৃহস্পতিবারের হামলার স্থানটি লক্ষ্য করেও সশস্ত্র ব্যক্তিরা হামলা চালায়।

রক্তক্ষয়ী এই হামলার দায় এখন পর্যন্ত কেউ স্বীকার করেনি। পুলিশও এই হত্যাযজ্ঞ চালানোর উদ্দেশ্য শনাক্ত করতে পারেনি।

জুলাই মাসে জমি নিয়ে বিরোধ শুরু হওয়ার পর থেকে বিষয়টি বর্তমানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় রূপ নিয়েছে। সহিংসতায় এ পর্যন্ত বেশকিছু মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।

আরও পড়ুন:
পাকিস্তানে রাস্তায় বোমা বিস্ফোরণ, পাঁচ শিশুসহ নিহত সাত
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১০ পুলিশ নিহত
পাকিস্তানে বন্দুকধারীর হামলায় ২০ খনি শ্রমিক নিহত

মন্তব্য

p
উপরে