ইউক্রেনের লবণখনির শহর হিসেবে পরিচিত সোলেদার দখলে নেয়ার দাবি করেছে রাশিয়া।
দীর্ঘ লড়াইয়ের পর রুশ বাহিনী স্থানীয় সময় শুক্রবার এ শহর দখলের দাবি করেছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি।
মস্কোর একজন মুখপাত্র বলেছেন, সোলেদার দখলের মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমে বাখমুত শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয়া রুশ বাহিনীর জন্য এখন আরও সহজ হবে।
তবে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের দাবি, রাশিয়ার সেনারা ওই শহর দখলে নিতে পারেননি। যুদ্ধ এখনও চলছে।
রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা শুরুর পর থেকে ইউক্রেনের যেসব এলাকায় যুদ্ধ চলছে, এর মধ্যে অন্যতম ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছে সোলেদারে।
রাশিয়ার সেনাদের শহরটির বেশির ভাগ এলাকা দখল করার খবর মিলছিল, এর মধ্যে এবার পুরো শহরটিই দখলের দাবি করলো তারা।
আঞ্চলিক গভর্নর পাভলো কিরিলেঙ্কো বৃহস্পতিবার জানান, সোলেদারে ১৫টি শিশু ও ৫৫৯ বেসামরিক নাগরিক আটকা পড়েছে।
গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে ইউক্রেনে হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া। প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে ইউক্রেনও। যুদ্ধে প্রায় প্রতিদিনই আসছে প্রাণহানির খবর।
পশ্চিমাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ রাশিয়াকে এই হামলা বন্ধের অনুরোধ করলেও তাতে সাড়া দেননি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
এ ছাড়া কয়েক দফা দুই দেশের বৈঠকেও আসেনি কোনো সমাধান। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়েছে সারা বিশ্বে। বেড়েছে জ্বালানি, খাদ্যপণ্যসহ নানা পণ্যের দাম। ইউক্রেন থেকে বাস্তুচ্যুত হচ্ছে অসংখ্য মানুষ।
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্র প্রথমবারের মতো দূরপাল্লার রকেটের পাশাপাশি অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম ও অস্ত্র সরবরাহ বাবদ ইউক্রেনকে ২০০ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের সামরিক সহায়তা দেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন আমেরিকার দুই কর্মকর্তা।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তারা জানান, চলতি সপ্তাহেই সহায়তার ঘোষণা আসতে পারে।
ওই কর্মকর্তারা আরও জানান, প্যাকেজে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্যাট্রিয়টের আনুষঙ্গিক সরঞ্জাম, দূর নিয়ন্ত্রিত সরঞ্জাম ও ট্যাংক বিধ্বংসী অস্ত্র জ্যাভেলিন অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
কর্মকর্তাদের একজন জানান, সহায়তা প্যাকেজের একাংশ হতে পারে ১৭২ কোটি ডলার, যা আসবে ইউক্রেন সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্স ইনিশিয়েটিভ (ইউএসএআই) নামের তহবিল থেকে। এ তহবিলের মাধ্যমে মজুতকৃত অস্ত্রের পরিবর্তে বাজার থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনতে পারে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন।
তিনি আরও জানান, ইউএসএআই থেকে অর্থ নিয়ে বোয়িং কোম্পানির কাছ থেকে গ্রাউন্ড লঞ্চড স্মল ডায়ামিটার বোম্ব (জিএলএসডিবি) নামের রকেট কেনা হবে, যেটি দেড় শ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে রুশ বাহিনীকে পিছু হটাতে ২৯৭ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে সক্ষম এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র চেয়েছিল ইউক্রেন, যা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এখন জিএলএসডিবি দিয়ে সে কাজ চালাতে পারবে ইউক্রেন।
আরও পড়ুন:পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্ক অঞ্চলে রুশ বাহিনীর অব্যাহত হামলার ফলে সৃষ্ট ‘খুবই জটিল’ পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি ভিত্তিতে আরও অস্ত্র দরকার বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি।
স্থানীয় সময় রোববার রাতে দেয়া ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, ‘পরিস্থিতি খুবই জটিল। দোনেৎস্ক অঞ্চলের বাখমুত, ভুহলেদার ও অন্য সেক্টরগুলোতে রাশিয়ার মুহুর্মুহু হামলা চলছে। আমাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেঙে ফেলার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুদ্ধকে টেনে নিয়ে আমাদের বাহিনীকে নিঃশেষ করে দিতে চায় রাশিয়া। এ কারণে আমাদের অস্ত্র নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের কর্মসূচি ও অস্ত্র সরবরাহ ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি ইউক্রেনের জন্য নতুন অস্ত্র পাওয়ার দ্বার উন্মোচন করতে হবে।’
এর আগে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর জেনারেল স্টাফ জানায়, দোনেৎস্ক অঞ্চলের পূর্বে ব্লাহোদান্তে এলাকায় একটি হামলা ব্যর্থ করে দিয়েছেন ইউক্রেনীয় সেনারা, তবে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা গোষ্ঠী ওয়াগনার জানিয়েছে, তারা গ্রামটির দখল নিয়েছে।
পরবর্তী সময়ে রুশ সামরিক বাহিনীর এক বিবৃতিতে ব্লাহোদান্তের কথা উল্লেখ করা হয়নি।
জেলেনস্কি এমন সময়ে আরও অস্ত্র চাইলেন, যার কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানিসহ বেশ কয়েকটি দেশ ইউক্রেনে অত্যাধুনিক ট্যাংক পাঠানোর বিষয়ে সম্মত হয়।
এর আগে শনিবার জেলেনস্কি বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র দরকার ইউক্রেনের। যদিও এ ক্ষেপণাস্ত্রটি দেয়ার বিষয়ে এখন পর্যন্ত রাজি হয়নি যুক্তরাষ্ট্র।
আরও পড়ুন:সুইডেনের পর এবার ডেনমার্কে পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে। দেশটির রাজধানী কোপেনহেগেনে শুক্রবার তুরস্কের দূতাবাসের কাছে অবস্থিত একটি মসজিদ ও তুরস্কের দূতাবাসের কাছে এ ঘটনা ঘটে।এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, মুসলমানদের পবিত্র মূল্যবোধ ও ধর্মীয় নিদর্শন অবমাননার এ ধরনের উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ আবারও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেনমার্কের উগ্র ডানপন্থি রাজনৈতিক কর্মী রাসমুস পালুদান ও তার দল হার্ড লাইনের অনুসারীরা এ ঘটনার সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে লাইভে পালুদান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সামরিক জোট ন্যাটোতে যতদিন সুইডেনকে অন্তর্ভুক্ত করা না হবে ততদিন এই কর্মসূচি অব্যহত রাখবেন তিনি ও তার অনুসারীরা।
সুইডেন ও ডেনমার্কের দ্বৈত নাগরিকত্ব রয়েছে পালুদানের। গত ২১ জানুয়ারি স্টকহোমে তুরস্কের দূতাবাসের সামনে কোরআন পোড়ানোর ঘটনাতেও সংশ্লিষ্টতা আছে তার। সেদিন সুইডিশ অনুসারীরাই সেদিন এ ঘটনা ঘটিয়েছিল।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সমর্থকদের সঙ্গে ছবি তোলায় অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে টেনিস তারকা নোভাক জকোভিচের খেলা মাঠে বসে দেখতে পারলেন না তার বাবা জার্ডান জকোভিচ।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ঘটনার শুরু বুধবার। ওইদিন কোয়ার্টার ফাইনালে আন্দ্রে রুবলেভের বিরুদ্ধে জকোভিচের জয়ের পর রড লেভার অ্যারেনার বাইরে কয়েকজনকে মিছিল করতে দেখা গেছে, যাদের হাতে ছিল রাশিয়ার পতাকা ও পুতিনের ছবি ছিল। সেই মিছিলে জকোভিচের বাবাকেও দেখা গেছে। এমনকি তিনি পুতিনের সমর্থনে স্লোগানও দিয়েছেন।
এদিকে শুক্রবার মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে আমেরিকান টমিকে ৭-৫, ৬-১ ও ৬-২ সেটে হারান নোভাক।
ছেলের খেলা মাঠে বসে দেখা নিয়ে এক বিবৃতিতে জার্ডান বলেন, ‘আমি অস্ট্রেলিয়ায় এসেছি শুধু আমার ছেলেকে সমর্থন দিতে।’
পুতিনপন্থিদের সঙ্গে ছবি তোলার বিষয়ে জার্ডান বলেন, ‘আমি নোভাকের সমর্থকদের সঙ্গে ছবি তুলে ছিলাম। আমার অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।’
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এরই মধ্যে এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ইউক্রেনের প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
এ ঘটনায় এক বিবৃতিতে টেনিস অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘শান্তি ও ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আরও পড়ুন:মার্চের শেষে অথবা এপ্রিলের শুরুতে ইউক্রেনে লেপার্ড ট্যাংক পৌঁছাবে বলে জানিয়েছেন জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বরিস পিস্টোরিয়াস। এছাড়া আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ইউক্রেনীয় সেনাদের এ ট্যাংক চালানোর প্রশিক্ষণ দেয়া শুরু হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী এসব তথ্য জানান।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের চাপের মুখে বুধবার ইউক্রেনে লেপার্ড ট্যাংক পাঠাতে সম্মত হয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলজ।
তিনি জানান, জার্মানি প্রাথমিকভাবে ১৪টি লেপার্ড টু ট্যাংক ইউক্রেনে পাঠানো হবে। কিন্তু কিয়েভের সরকারের চাহিদা আরও বেশি।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ৩০০টি লেপার্ড ট্যাংক হলে চলমান যুদ্ধে রাশিয়াকে পরাজিত করবে তার সেনারা।
এদিকে বৃহস্পতিবার ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকোভ পশ্চিমাদের সতর্ক করে বলেছেন, তারা ট্যাংক দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে সরাসরি যুক্ত হচ্ছে।
লেপার্ড–২ ট্যাংক হলো বিশ্বের অন্যতম প্রথম সারির যুদ্ধট্যাংক। জার্মানির সেনাবাহিনী এবং অনেক ইউরোপীয় দেশের সামরিক বাহিনী এ ট্যাংক ব্যবহার করে।
আরও পড়ুন:সামরিক জোট ন্যাটোর মিত্রদের কাছ থেকে যুদ্ধে ব্যবহৃত ট্যাংক পাওয়ার নিশ্চয়তার পর তাদের যুদ্ধবিমান দেয়ার তাগিদ দেবে বলে জানিয়েছে ইউক্রেন।
স্থানীয় সময় বুধবার ইউক্রেনকে যুদ্ধে ব্যবহৃত ট্যাংক দেয়ার পরিকল্পনার কথা জানায় জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্র, যাকে ১১ মাস ধরে চলা যুদ্ধের নতুন মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এমন বাস্তবতায় ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ইউরি স্যাক বলেন, ‘পরবর্তী বড় বাধা হবে যুদ্ধবিমান পাওয়া। এগুলো হাতে পেলে রণাঙ্গনে বিশাল সুবিধা পাওয়া যাবে।’
রাশিয়ার সঙ্গে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে যুদ্ধরত ইউক্রেনের হাতে বর্তমানে যেসব যুদ্ধবিমান আছে, সেগুলো সোভিয়েত আমলের। এগুলো বহরে যুক্ত হয় ৩১ বছরের বেশি আগে ইউক্রেন স্বাধীন হওয়ার পূর্বে। এ বিমানগুলো দিয়েই রুশ সেনাদের অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালায় দেশটি।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, বৈশ্বিক পরাশক্তি রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক সহায়তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইউক্রেনের জন্য। পশ্চিমা দেশগুলোও নানা সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে দেশটিকে।
রাশিয়া হামলা চালানোর আগে ইউক্রেনে প্রাণঘাতী অস্ত্র সরবরাহ নিয়েই বিতর্ক ছিল, কিন্তু রুশ হামলা শুরুর পর একে একে নানা ধাপ অতিক্রম করে কিয়েভকে অস্ত্র দিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমা দেশগুলো।
আরও পড়ুন:জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ যুদ্ধে ব্যবহৃত ‘লেপার্ড টু’ ট্যাংক ইউক্রেনে পাঠাতে সম্মত হয়েছেন বলে কিছু সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
সামরিক অভিযানে থাকা রুশ সেনাদের হটাতে ইউক্রেনকে ভারী অস্ত্র দিতে জার্মানির ওপর সপ্তাহ ধরে অব্যাহত চাপের মধ্যে এমন খবর প্রকাশ হলো।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, ট্যাংক পাঠাতে জার্মানির সম্মতির খবরের মধ্যে সংবাদমাধ্যমকে একই ধরনের প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা। তাদের ভাষ্য, ইউক্রেনের সম্মুখসারির যোদ্ধাদের কাছে বেশ কিছু এমওয়ান আব্রামস ট্যাংক পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি সূত্র আল জাজিরাকে জানায়, ইউক্রেনে ট্যাংক পাঠানো নিয়ে স্থানীয় সময় বুধবার হোয়াইট হাউস থেকে ঘোষণা আসবে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানায়, যুক্তরাষ্ট্র আগামী মাসগুলোতে প্রায় ৩০টি আব্রামস ট্যাংক দিতে পারে ইউক্রেনকে।
এর আগে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জার্মানির সরকারি কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার স্থানীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম জানায়, পোল্যান্ড, ফিনল্যান্ডকে তাদের হাতে থাকা ট্যাংক ইউক্রেনে পাঠানোর অনুমোদন দিয়েছে জার্মানি।
বিদ্যমান বিধান অনুযায়ী, জার্মানি থেকে কেনা সামরিক সরঞ্জাম অন্য কোনো দেশের কাছে বিক্রির আগে বার্লিনের অনুমতি নিতে হয়।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য