ইসরায়েলে নতুন সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
দেশটির ৭৪ বছরের ইতিহাসে এবারই সবচেয়ে কট্টর ডানপন্থি সরকার গঠন হতে যাচ্ছে।
জার্মানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের বৃহস্পতিবারের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ইসরায়েলের নতুন জোট সরকারের নেতৃত্ব দেবেন নেতানিয়াহু। তার নেতৃত্বাধীন জোটই ইসরায়েলের পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ, কিন্তু সরকার গঠনের জন্য নেতানিয়াহুকে হাত মেলাতে হয়েছে কট্টর ডানপন্থি রিলিজিয়াস জায়নিজম পার্টির প্রধান ইতামার বেন গভির সঙ্গে। গভিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ছেড়ে দিতে হচ্ছে।
নেতানিয়াহুর জোটে আরও দুই শরিক আছে, যারা কট্টর ডানপন্থি।
ইসরায়েলের প্রেসিডেন্ট নেতানিয়াহুকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সরকার গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এর মধ্যে নেতানিয়াহুকে সরকার গঠন ও জোটসঙ্গীদের বিষয়ে জানাতে হতো।
বেঁধে দেয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার আধা ঘণ্টা আগে নেতানিয়াহুর দল লিকুদ পার্টির পক্ষ থেকে নতুন সরকার গঠনের কথা জানানো হয়।
ইসরায়েলের নতুন সরকারের প্রধান থাকছেন নেতানিয়াহু। এর আগে ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৯ এবং ২০০৯ থেকে ২০২১ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নেতানিয়াহু।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে নেতানিয়াহু ডানপন্থি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি সময়সীমার মধ্যে আলোচনা শেষ করতে পেরেছেন।
নেতানিয়াহুর জোটসঙ্গীরা কিছু ক্ষেত্রে কড়া নীতি নিয়ে চলার পক্ষে। সেই নীতি নিলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইসরায়েলের বিরোধ দেখা দিতে পারে। সেই সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে উত্তেজনাও বাড়বে।
আলোচনার সময় পুলিশের ওপর নিয়ন্ত্রণ এবং দখলকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের কর্তৃত্ব বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন নেতানিয়াহুর জোটসঙ্গীরা।
আরও পড়ুন:সৌদি আরবে সাত বছর পর দূতাবাস চালু করল ইরান। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে মঙ্গলবার দূতাবাসের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
চীনের মধ্যস্থতায় দুই দেশ নিজেদের মধ্যে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় ঐক্যমত হয়। এরই পদক্ষেপ হিসেবে দূতাবাস চালু করা হয়।
পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলিরেজা বিগডেলি বলেন, ‘ইরান ও সৌদি আরবের সম্পর্কের ক্ষেত্রে আজকের দিনটিকে আমরা গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা নতুন যুগে প্রবেশ করল।’
ইরানের প্রেস টিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়, দূতাবাসটি চালুর ফলে ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে যাতায়াত, সরাসরি বিমান চলাচল, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার যে চেষ্টা চলছে তা সহজ হবে।
এদিকে সৌদি আরব এখনও তেহরানে দূতাবাস পুনরায় চালু করেনি। তবু কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা হওয়ায় ইরানিদের হজে যেতে সৌদি ভিসার জন্য আবেদন করা সহজ হবে।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি জানান, ইরান তার দেশের হজ যাত্রীদের সহায়তা করতে এ সপ্তাহে আবারও সৌদি আরবের জেদ্দায় কনস্যুলেট অফিস খুলবে।
আরও পড়ুন:বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় জ্বালানি তেল উৎপাদনকারী দেশ সৌদি আরব জুলাই থেকে পণ্যটির উৎপাদন কমানোর ঘোষণা দিয়েছে।
দেশটি রোববার জানিয়েছে, আগামী মাস থেকে দৈনিক কম উৎপাদন করা হবে ১০ লাখ ব্যারেল তেল।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ওপেক+ জোটভুক্ত দেশগুলোর তেলের দামে নিম্নমুখিতা ও সম্ভাব্য সরবরাহ আধিক্যের মধ্যে উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্ত নিল সৌদি।
রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন জোট ওপেক+ সদরদপ্তর ভিয়েনায় সাত ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা শেষে তেল উৎপাদন নিয়ে চুক্তি হয়।
এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সৌদির জ্বালানিমন্ত্রী আবদুলাজিজ বিন সালমান বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য বিশাল দিন। কারণ চুক্তির মান নজিরবিহীন।’
তিনি বলেন, উৎপাদনের নতুন যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে, সেটি অনেক বেশি স্বচ্ছ ও ন্যায্য।
সৌদির মন্ত্রী আরও জানান, জুলাইয়ের পর প্রয়োজনে তেল উৎপাদন আরও কমানো হবে।
ওপেক+ জোটের চুক্তি অনুযায়ী, সৌদির তুলনায় রাশিয়া, নাইজেরিয়া ও অ্যাঙ্গোলা উৎপাদনে কাঁটছাঁট আরও কম করবে। অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে তেল উৎপাদন বাড়ানোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
ওপেক+ সদস্য রাষ্ট্রগুলো বিশ্বে মোট উৎপাদিত অশোধিত তেলের ৪০ শতাংশের জোগান দেয়। জোটের নীতিগত কোনো সিদ্ধান্তের বড় প্রভাব পড়তে পারে তেলের দামে।
আরও পড়ুন:সৌদি আরবের জনসংখ্যা বেড়ে ৩ কোটি ২২ লাখের বেশি হয়েছে।
২০২২ সালের আদমশুমারির ভিত্তিতে বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষ।
আরব নিউজের প্রতিবেদনে জানানো হয়, সৌদির জনসংখ্যার ৫৮ দশমিক ৪ শতাংশ বা ১ কোটি ৮৮ লাখ মানুষ জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিক। বাকি ১ কোটি ৩৪ লাখ বিদেশ থেকে আসা, যা মোট জনসংখ্যার ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ।
শুমারি অনুযায়ী, সৌদির লোকজনের গড় বয়স ২৯ বছর। দেশটির বাসিন্দাদের মধ্যে ৩০ বছরের কম বয়সী ৬৩ শতাংশ।
পরিসংখ্যান কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, সৌদির মোট জনসংখ্যার ৬১ শতাংশ (১ কোটি ৯৭ লাখ) পুরুষ। নারীর সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ, যা মোট জনগোষ্ঠীর ৩৯ শতাংশ।
শুমারির বিষয়ে সৌদির অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী এবং জেনারেল অথরিটি ফর স্ট্যাটিস্টিকসের চেয়ারম্যান ফয়সাল আল-ইব্রাহিম বলেন, ২০২২ সালের আদমশুমারি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় প্রকল্প। এর ফল হবে পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নীতির উন্নয়ন, বিভিন্ন খাতের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি, সৌদিতে বিনিয়োগ-সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সহায়তা এবং ভিশন-২০৩০-এর লক্ষ্যগুলো পূরণের ভিত্তি।
আরও পড়ুন:তুরস্কে বহুল আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের জয়ে তাকে অভিনন্দন জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে পোস্ট করেছেন ঘনিষ্ঠ মিত্র কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল সানি।
স্থানীয় সময় রোববার রাতে আরবিতে টুইট করেন কাতারের আমির। এতে তিনি লিখেন, ‘আমার প্রিয় ভাই এরদোয়ান, আপনাকে বিজয়ের অভিনন্দন। নতুন মেয়াদে আমি আপনার সাফল্য কামনা করি, যাতে করি আপনি তুরস্কের জনগণের উন্নতি ও সমৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষা পূরণ এবং আমাদের মজবুত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নতি ও উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারেন।’
তুরস্কে রোববার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রায় সব ব্যালট বাক্স গণনার পর একে পার্টির প্রধান এরদোয়ান পান ৫২ দশমিক ১৪ শতাংশ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পিপল’স পার্টির (সিএইচপি) প্রধান কামাল কিলিচদারোলু পান ৪৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ ভোট।
গত ১৪ মে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা নির্বাচনে কিলিচদারোলুর চেয়ে এগিয়ে থাকলেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি এরদোয়ান। এতে করে ভোট গড়ায় দ্বিতীয় দফায়।
তুরস্কে বহুল আলোচিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের জয় উদযাপন করেছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকাবাসী।
প্যালেস্টাইন ক্রনিকলের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ইসরায়েলি অবরোধে থাকা ভূখণ্ডটির খান ইউনিস, গাজা সিটিসহ বিভিন্ন শহরেরর বাসিন্দারা গাড়িতে এরদোয়ানের ছবি ও তুরস্কের পতাকা টানিয়ে জয় উদযাপন করেন। তারা এরদোয়ানের নামে স্লোগান দেন।
আরবের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন কুনাফেহর দোকানগুলো থেকে পথচারীদের মধ্যে মিষ্টিজাতীয় খাবার বিতরণ করা হয়।
গাজার বাসিন্দাদের অনেকে তুরস্কের পতাকা ও এরদোয়ানের ছবি সংবলিত কুনাফেহর বিশেষ ট্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেন।
উপত্যকাটির সড়কে ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে বাদ্য বাজিয়ে জয় উদযাপন করতে দেখা যায় অনেককে।
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্প্রতি তুরস্কের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পরও এরদোয়ানকে বিশ্বস্ত মিত্র ভাবেন ফিলিস্তিনিরা। তুরস্কে হাজার ফিলিস্তিনির বাস, যাদের অনেকেই গাজা উপত্যকা থেকে দেশটিতে গিয়েছেন।
তুরস্কে রোববার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় দফার ভোটে একে পার্টির প্রধান এরদোয়ান পান ৫২ দশমিক ১৪ শতাংশ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান পিপল’স পার্টির (সিএইচপি) প্রধান কামাল কিলিচদারোলু পান ৪৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ ভোট।
গত ১৪ মে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা নির্বাচনে কিলিচদারোলুর চেয়ে এগিয়ে থাকলেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি এরদোয়ান। এতে করে ভোট গড়ায় দ্বিতীয় দফায়।
আরও পড়ুন:সৌদি আরবে পৌঁছানোর আগে ও পরে করণীয় বিষয়ে হজযাত্রীদের বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়।
গালফ নিউজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে।
হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হজব্রত পালনকে নির্বিঘ্ন করতে এসব নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
নিজ দেশের বিমানবন্দরে করণীয়
১. ভ্রমণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় সব নথিপত্র নিয়ে বিমানবন্দরে যেতে হবে।
২. যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস লাগেজ বা নির্ধারিত ব্যাগে রাখতে হবে।
৩. প্রতিটি লাগেজ নির্ধারিত আকারের হতে হবে। উড়োজাহাজে তোলার আগে প্রতিটি লাগেজ আলাদাভাবে শনাক্ত করার চিহ্ন থাকতে হবে।
যেসব সামগ্রী বহন করা যাবে না
১. প্লাস্টিক ব্যাগ, পানির বোতল, তরল বস্তু এবং মোড়ানো বা বাঁধা নয় এমন লাগেজ বা ব্যাগ বহন করা যাবে না।
২. কাপড়ে মোড়ানো ও ঢাকা বাক্স বহন করা যাবে না।
সৌদিতে আগমনের পর
১. সৌদিতে পৌঁছার পর কোনো হজযাত্রীর কাছে ৬০ হাজার রিয়ালের বেশি নগদ অর্থ কিংবা এর চেয়ে বেশি মূল্যের সামগ্রী থাকলে, সেটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে বিদেশি মুদ্রা, উপহারসামগ্রী, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, অলংকার ও মূল্যবান ধাতু।
২. সৌদি আরবে প্রবেশ কিংবা দেশটি থেকে বের হওয়ার ক্ষেত্রে শুল্ক ঘোষণাপত্র পূরণের ওপর জোর দিয়েছে হজ মন্ত্রণালয়। যেসব হজযাত্রী ৬০ হাজার রিয়ালের বেশি বিদেশি মুদ্রা কিংবা এর চেয়ে বেশি মূল্যের সামগ্রী বহন করবেন, তাদের ক্ষেত্রে শুল্ক ঘোষণা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
৩. হজ মন্ত্রণালয় কড়া সতর্কবার্তা দিয়ে বলেছে, যেসব হজযাত্রী শুল্ক ঘোষণাপত্র পূরণে ব্যর্থ হবে, তাদের জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হবে।
আরও পড়ুন:এক দশকের বেশি সময়ের বিচ্ছিন্নতার পর আরব লিগে স্বাগত জানানো হলো যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে।
সিরিয়ায় ২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হলে আরব লিগে দেশটির সদস্যপদ স্থগিত করা হয়। ওই ঘটনার অনেক বছর পর স্থানীয় সময় শুক্রবার সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় আরব লিগের ৩২তম সম্মেলনে যোগ দেন আসাদ।
সম্মেলনে দেয়া বক্তব্যে বাশার আল-আসাদ বলেন, আরব ভাষাভাষী দেশগুলোতে সংকট তুলে ধরতে সম্মেলন একটি ‘ঐতিহাসিক সুযোগ’। যদিও সম্মেলনে তার আগমনের প্রতিবাদে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে প্রতিবাদ করেছেন শত শত মানুষ।
সম্মেলনে আগত অতিথিদের উদ্দেশে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের মধ্যে সংহতি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি আমাদের অঞ্চলে যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞের পরিবর্তে শান্তি, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য এটি (সিরিয়াকে ফিরিয়ে আনা) আরব তৎপরতার নতুন অধ্যায়ের সূচনা।’
তিনি আরও বলেন, সিরিয়া সবসময় নিজেদের আরব বিশ্বের অংশ মনে করেছে।
ওই সময় আরব রাষ্ট্রগুলোর অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার আহ্বান জানান তিনি।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ বিষয় দেশের জনগণের ওপর ছেড়ে দেয়া উচিত। নিজেদের বিষয় তারাই সবচেয়ে ভালোভাবে সমাধান করতে সক্ষম।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য