কাতার বিশ্বকাপের উত্তেজনায় কাঁপছে বিশ্ব। পছন্দের দল নিয়ে মাতামাতিও চলছে সেই তালে। তবে এই উন্মাদনায় ওমানের এক সৌদিভক্ত যে কাণ্ড করেছেন সেটাতে সমর্থন দেয়া কঠিন। তিনি বলেছেন, বিশ্বকাপে পছন্দের দল হেরে বসলে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে দেবেন!
ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গালফ নিউজের খবরে বলা হয়, ৩০ নভেম্বর সৌদি আরবের বিপক্ষে মেক্সিকোর ম্যাচের কয়েক ঘণ্টা আগে অনলাইনে এসে শপথ নিতে দেখা যায় ওই ব্যক্তিকে। তাকে বলতে শোনা যায়, মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে যদি সৌদি আরব হেরে যায়, তবে স্ত্রীকে ছেড়ে দেবেন তিনি।
ম্যাচে মেক্সিকোর কাছে ২-১ গোলে হেরে যায় সৌদি আরব। শুধু তাই নয়, এই ম্যাচের সঙ্গে সৌদিদের নকআউট পর্বে খেলার আশাও শেষ হয়ে যায়।
ম্যাচ শেষে স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিলেন কী না, তা অবশ্য জানা যায়নি। তারপরও পুরো বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। অনেকেই ফুটবল অনুরাগীদের সচেতন হতে, আবার অনেকে ব্যক্তিগত জীবন থেকে খেলাকে আলাদা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
গাজার উত্তরাঞ্চলে শিশুদের মধ্যে তীব্র অপুষ্টি দ্রুত ছড়াচ্ছে বলে শনিবার জানিয়েছে ফিলিস্তিনিদের জন্য নিয়োজিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, গাজার শাসক দল হামাসের হাতে বন্দিদের বিনিময়ে শান্তি চুক্তির আলোচনার জন্য কাতারে প্রতিনিধি দল পাঠাতে ইসরায়েলের প্রস্তুতির মধ্যে উল্লিখিত বার্তা দেয় জাতিসংঘের সংস্থাটি।
ইউএনআরডব্লিউএর ভাষ্য, উত্তর গাজায় দুই বছরের কম বয়সী প্রতি তিন শিশুর একজন বর্তমানে তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সংস্থাটির পক্ষ থেকে দেয়া পোস্টে বলা হয়, ‘গাজায় শিশুদের অপুষ্টি দ্রুত ছড়াচ্ছে এবং তা নজিরবিহীন স্তরে পৌঁছছে।’
জাতিসংঘের সংস্থাটির এ বার্তার এক দিন আগে শুক্রবার ইসরায়েল জানায়, দেশটি মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে আরও আলোচনার জন্য প্রতিনিধি দল পাঠাবে কাতারে।
এর আগে যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব দেয় হামাস, যার মধ্যে রয়েছে ইসরায়েলি বন্দি ও ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির বিষয়টি।
শান্তি আলোচনা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানায়, ইসরায়েলের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া।
আরও পড়ুন:অবরুদ্ধ গাজায় মানবিক সংকট কমানোর লক্ষ্যে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সহায়তা বহনকারী একটি জাহাজ সাইপ্রাস থেকে মধ্য গাজার উপকূলে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজায় সমুদ্রপথে এ প্রথম কোনো সহায়তা পাঠানো হলো।
সিএনএনের এক সাংবাদিকের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, ‘ওপেন আর্মস’ নামে জাহাজটি ২০০ টন খাদ্য নিয়ে ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী দেশ সাইপ্রাসের লারনাকা বন্দর থেকে রওনা হওয়ার তিন দিন পর গাজার উপকূলে নোঙর করে।
মানবিক সহায়তার উদ্যোগটি যুক্তরাষ্ট্রের দাতব্য প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেন’ এবং স্প্যানিশ জাহাজ ‘ওপেন আর্মস’ দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।
ওপেন আর্মসের প্রতিষ্ঠাতা অস্কার ক্যাম্পস অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসকে জানিয়েছেন, জাহাজটি ৫ লাখ খাবারের প্যাকেট বহন করছে যা যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গাজায় বিতরণ করা হবে।
এর আগে গত সপ্তাহে গাজার নিকটতম ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) দেশ সাইপ্রাস থেকে একটি স্প্যানিশ জাহাজ ত্রাণ নিয়ে রওনা হতে প্রস্তত আছে বলে জানায় বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজা স্ট্রিপের এক চতুর্থাংশ জনসংখ্যা দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে আছে- জাতিসংঘের এমন সতর্কবার্তার পর উপত্যকায় সহায়তা পাঠাচ্ছে সাইপ্রাস।
এর আগে সমুদ্রপথে আরও বেশি পরিমাণ মানবিক সহায়তা পাঠাতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী গাজা উপকূলে একটি অস্থায়ী বন্দর নির্মাণ করবে বলে জানান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, যা আরও জাহাজকে এ অঞ্চলে খাদ্য সরবরাহ করতে দেবে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, বন্দরটি ফিলিস্তিনিদের জন্য প্রতিদিন শতশত অতিরিক্ত ট্রাক পরিমাণ মানবিক সহায়তার দিতে পারবে।
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনার জন্য মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতারে আরেকটি প্রতিনিধি দল পাঠানোর চিন্তার মধ্যে উপত্যকার রাফাহ সিটিতে হামলার পরিকল্পনায় শুক্রবার অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল।
দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানায়, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজার দক্ষিণ প্রান্তের শহরটিতে হামলার পরিকল্পনায় সায় দিয়েছেন, যেখানে উপত্যকার ২৩ লাখ বাসিন্দার অর্ধেকের বেশি আশ্রয় নিয়েছেন।
বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, রাফাহতে হামলার পরিকল্পনা থেকে সরে আসতে বিশ্বজুড়ে মিত্র রাষ্ট্র ও সমালোচকরা ইসরায়েলের সরকারপ্রধান নেতানিয়াহুকে তাগিদ দিয়েছেন, তবে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হামাসের সর্বশেষ দুর্গ রাফাহ, যেখানে হামলার আগে বাসিন্দাদের অন্য জায়গায় সরানো হবে।
এদিকে ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, রাফাহ নিয়ে ইসরায়েলের পরিকল্পনা দেখেনি যুক্তরাষ্ট্র, তবে দেশটি তা দেখতে চায়।
নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, বন্দি বিনিময়ের পরিবর্তে যুদ্ধবিরতির যে প্রস্তাব গাজার শাসক দল হামাস দিয়েছে, তা সম্ভাব্যতার সীমার মধ্যে।
ওই সময় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সতর্ক আশাবাদ ব্যক্ত করেন কিরবি।
হামাস মধ্যস্থতাকারী ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে, যার মধ্যে ফিলিস্তিনি কারাবন্দিদের মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলি বন্দিদের ছেড়ে দেয়ার বিষয়টি রয়েছে। হামাসের প্রস্তাবে যেসব ফিলিস্তিনি বন্দির কথা উল্লেখ করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ১০০ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত।
আরও পড়ুন:গাজায় বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি বাহিনীর আলাদা দুটি হামলায় কমপক্ষে ২৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে উপত্যকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রথম ঘটনাটি ঘটে গাজা উপত্যকার মধ্যাঞ্চলীয় আল-নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের ত্রাণ সহায়তা বিতরণ কেন্দ্রে। সেখানে ইসরায়েলি বিমান হামলায় প্রাণ হারায় আটজন।
পরবর্তী সময়ে উত্তর গাজার একটি মোড়ে ট্রাক থেকে সহায়তা নেয়ার জন্য উপস্থিত লোকজনের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে কমপক্ষে ২১ জন নিহত ও ১৫০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়।
এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী সহায়তা কেন্দ্রে হামলার বিষয়টি অস্বীকার করে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনকে ‘মিথ্যা’ আখ্যা দিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ঘটনাটি যাচাই-বাছাই করছে।
এতে সংবাদমাধ্যমের প্রতি ঘটনাটি যাচাইয়ের পাশাপাশি শুধু বিশ্বাসযোগ্য তথ্যের ওপর নির্ভর করার তাগিদ দেয়া হয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় উপত্যকার ২৩ লাখ বাসিন্দার বেশির ভাগ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। উপত্যকায় ত্রাণ সহায়তা বিতরণের সময় নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে।
গাজা সিটির কাছে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি ত্রাণের জন্য অপেক্ষমাণ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে ইসরায়েলি বাহিনী গুলি করে হত্যা করে বলে জানায় ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন:গাজা সিটিতে খাদ্য সহায়তার জন্য অপেক্ষমাণ ফিলিস্তিনিদের ওপর ফের গুলি চালিয়েছে ইসরায়েল, যার ফলে ছয়জন নিহত ও কমপক্ষে ৮৩ জন আহত হয়েছে।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার আল জাজিরা বিষয়টি জানিয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়, গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহ শহরে জাতিসংঘের খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রে বোমাবর্ষণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে গাজা সিটিতে হামলা চালাল ইসরায়েল।
রাফাহর হামলায় ফিলিস্তিনিদের জন্য নিয়োজিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর এক সদস্যসহ কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হন।
এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মানবিক সহায়তা কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার ইসরায়েলের।
এদিকে গাজায় ভয়াবহ মানবিক সংকটের মধ্যেও রাফাহতে স্থল অভিযানের পরিকল্পনা থেকে সরে আসেনি ইসরায়েল। দেশটির সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রাফাহতে স্থল অভিযান শুরুর আগে সেখানে আটকে পড়া প্রায় ১৪ লাখ বেসামরিক ফিলিস্তিনিকে গাজার মধ্যবর্তী ‘মানবিক দ্বীপাঞ্চলে’ নেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ঢুকে গাজার শাসক দল হামাসের প্রাণঘাতী হামলার পরিপ্রেক্ষিতে উপত্যকায় প্রায় বিরতিহীনভাবে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। আকাশ ও স্থলপথে দেশটির হামলায় কমপক্ষে ৩১ হাজার ২৭২ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারায়।
ইসরায়েলি হামলায় আহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৭৩ হাজার ২৪ জন। অন্যদিকে হামাসের হামলায় প্রাণ যায় ১ হাজার ১৩৯ ইসরায়েলির।
আরও পড়ুন:গাজার সর্বত্র ক্ষুধা উল্লেখ করে সিয়াম সাধনার মাস রমজানে উপত্যকায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে ফিলিস্তিনিদের জন্য নিয়োজিত জাতিসংঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ।
ইসরায়েলে ঢুকে গাজার শাসক দল হামাসের গত বছরের ৭ অক্টোবরের প্রাণঘাতী হামলার জবাবে উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর প্রায় বিরামহীন হামলার মধ্যে এ আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
এদিকে গাজায় পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলের হামলায় কমপক্ষে ৩১ হাজার ৪৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা।
সংবাদমাধ্যমটির সর্বশেষ খবরে বলা হয়, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছেন ৭২ হাজার ৬৫৪ জন।
অন্যদিকে হামাসের হামলায় নিহত হন ১ হাজার ১৩৯ ইসরায়েলি। হামলার দিন দুই শতাধিক ইসরায়েলিকে বন্দি করে গাজায় নিয়ে যান হামাসের যোদ্ধারা।
এমন বাস্তবতায় দীর্ঘদিন ধরে চলা যুদ্ধে বিরতি নিতে কোনো চুক্তিতে পৌঁছাতে পারেনি দুই পক্ষ। এ জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়া ।
তিনি বলেন, ‘গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করে না, এমন কোনো চুক্তি আমরা চাই না।’
আরও পড়ুন:ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় পাঁচ মাসের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে বিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিরামহীন চেষ্টা চালিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
স্থানীয় সময় রোববার সারা বিশ্বের মুসলিমদের রমজানের শুভেচ্ছাবার্তায় বাইডেন এ মন্তব্য করেন বলে প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়ার (পিটিআই) প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
বাইডেন বলেন, গাজায় আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে জীবন রক্ষাকারী সহায়তা পৌঁছার মধ্যে উপত্যকায় অবিলম্বে কমপক্ষে ছয় সপ্তাহের টেকসই যুদ্ধবিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্র বিরামহীন কাজ অব্যাহত রাখবে। চুক্তির অংশ হিসেবে গাজায় থাকা বন্দিদের মুক্তির বিনিময়ে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও শান্তির দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যৎ নির্মাণের পথে অভিযাত্রা অব্যাহত রাখবে, যার মধ্যে রয়েছে ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের জন্য একই ধরনের মুক্তি, মর্যাদা, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি নিশ্চিতে দুই রাষ্ট্র সমাধান। এটিই দীর্ঘস্থায়ী শান্তির একমাত্র পথ।
ভূমি, আকাশ ও সমুদ্রপথে গাজায় আরও বেশি সহায়তা পাঠানোর আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্ব দেয়া অব্যাহত রাখবে বলেও জানান বাইডেন।
মুসলিমদের রমজানের শুভেচ্ছা জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, এ বছর ব্যাপক বেদনার সময়ে এসেছে রমজান। গাজায় যুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের জন্য ভয়াবহ দুর্দশা নিয়ে এসেছে।
তিনি বলেন, যুদ্ধে ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, হাজার হাজার শিশুসহ যাদের বেশির ভাগ বেসামরিক নাগরিক। নিহত অনেকে আমেরিকান মুসলিমদের পরিবারের সদস্য।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য