ভারতে বিয়ের আসর থেকে সরাসরি ভোটকেন্দ্রে ছুটে গেলেন এক নবদম্পতি। বিয়ের পোশাকে তাদের ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হওয়ার দৃশ্য নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। রাজস্থানের বিধানসভা নির্বাচনে ঘটেছে এই ঘটনা।
‘গণতন্ত্রে’ বিশ্বাসী এই দম্পতি হলেন কবিতা ও বৈভব। তারা কুচ জেলার ভুজ আসনের একটি কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন।
ভাইরাল ছবিতে দেখা যায়, ব্লাউজের ওপর জরির কাজসহ লেহেঙ্গা পরে আছেন নববধূ কবিতা। গলায় ঝুলছে বিয়ের মালা। পাশে শেরওয়ানিতে দেখা যায় বৈভবকে।
২০১৭ সালেও এমন ঘটনার সাক্ষী হয়েছিল ভারত। গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনে ভোট দিতে হলুদের অনুষ্ঠান থেকে সরাসরি ভোটকেন্দ্রে হাজির হন এক কনে। ফেনি পারেখে নামের ওই কনে সুরাটের কাতারগামের একটি কেন্দ্রে ভোট দেন।
Katargam(Surat): A bride to be, Fenny Parekh arrives from her 'haldi' ceremony to cast her vote #GujaratElection2017 pic.twitter.com/oGaW9skOYV
— ANI (@ANI) December 9, 2017
ভারতের গুজরাটের দাঙ্গায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা নিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নির্মিত ডকুমেন্টারিটি দেশটিতে তুমুল বিতর্ক তৈরি করেছে। এরমধ্যেই মোদি হুঁশিয়ারি দিয়ে বললেন, ভারতে যে বিভেদ তৈরির প্রচেষ্টা চলছে তা সফল হবে না।
দিল্লি ক্যান্টনমেন্টে কারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পসের (এনসিসি) এক সমাবেশে দেয়া বক্তব্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মোদি বলেন, ‘দেশে বিভেদ তৈরির প্রচেষ্টা চলছে । এরপরেও ভারতের জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরি হবে না।’
তরুণদের উদ্দেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারতের তরুণ সম্প্রদায়ের জন্য এটি নতুন সুযোগ নেয়ার সময়। এখন ভারতের সময়।’
অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, এনসিসির মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল গুরবিরপল সিং, ডিফেন্স স্টাফের প্রধান অনিল চৌহান, চিফ অব আর্মি স্টাফ জেনারেল মনোজ পান্ডে প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
যুক্তরাজ্য স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোশ্চেন’ নামে ডকুমেন্টারি সম্প্রচার করে বিবিসি।
ভারত সরকার ইতোমধ্যেই মোদিকে নিয়ে করা বিবিসির ডকুমেন্টারিকে ‘প্রপাগান্ডা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে টুইটার ও ইউটিউবে ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।
আরও পড়ুন:ভারতের ওড়িশা রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী নব কিশোর দাসের ওপর গুলি চালিয়েছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
রাজ্যের ঝাড়সুগুদা জেলার ব্রজরাজনগরে রোববার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার সময় তার ওপর এ হামলার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সহকারী উপ-পরিদর্শক(এএসআই) গোপাল দাস ওড়িশা রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়েন। এরমধ্যে একটি গুলি তার বুকে লাগে। অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় আহত মন্ত্রীকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ভুবেনেশ্বরে নেয়া হয়েছে।
ব্রজরাজনগর পুলিশের কর্মকর্তা গুপ্তেশ্বর ভৈ সাংবাদিকদের বলেন, গোপালকে স্থানীয়রা ধরে পুলিশে সোপর্দ করেছে। হামলার কারণ এখনও জানা যায়নি।
এ ঘটনার কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যায়, মন্ত্রী গাড়ি থেকে নেমে অনুষ্ঠাস্থলে যেতে গেলে অনেকেই তাকে ঘিরে ধরে আমন্ত্রণ জানাতে থাকেন। ওই সময়ই পুলিশের পোশাক পরা এক ব্যক্তি তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালান। পুলিশের ধারণা,পুরো ঘটনাই পূর্বপরিকল্পিত ছিল।
এ ঘটনায় ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন ওড়িশা মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক।
আরও পড়ুন:প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের দ্রুত বিয়ে করতে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন ভারতের আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।
আসামের গুয়াহাটিতে বাল্যবিয়েবিরোধী এক সরকারি অনুষ্ঠানে শনিবার তিনি এ পরামর্শ দেন বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে টাইমস অফ ইন্ডিয়া।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, প্রাপ্তবয়স্ক যে নারীরা এখনও বিয়ে করেননি, তারা দ্রুত বিয়ে করে ফেলুন। মা হওয়ার সঠিক সময় ২২ থেকে ৩০ বছর। এর জন্য সঠিক সময়ে বিয়ে করা উচিত।
তিনি বলেন, ‘নারীদের মা হওয়ার জন্য খুব একটা অপেক্ষা করা ঠিক নয়। ২২ থেকে ৩০ বছরই হলো সঠিক বয়স। এর পর বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
‘ইদানিং দেখা যাচ্ছে নারীরা মা হতে অনেক সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে থাকেন। কিন্তু এটা ঠিক নয়। সব কিছুরই একটা নির্দিষ্ট সময় আছে।’
আগামী পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে বাল্যবিয়ের অপরাধে হাজার হাজার পুরুষকে গ্রেপ্তার করা হবে জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রীী বলেন, ১৪ বছরের কম বয়সী মেয়েদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়। তা সে যতই সামাজিকভাবে বিয়ে হয়ে থাকুক না কেন।
তিনি জানান, একজন নারীর বিয়ের বৈধ বয়স ১৮ বছর এবং যারা কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে করবে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডও হতে পারে।
অনুষ্ঠানে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, আমরা অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীদের মাতৃত্বের বিরুদ্ধে কথা বলেছি। কিন্তু একই সঙ্গে, নারীদের বেশিক্ষণ অপেক্ষা করা উচিত নয়, যেমন অনেকেই করে... ঈশ্বর আমাদের শরীরকে এমনভাবে তৈরি করেছেন যে সবকিছুর জন্য একটি উপযুক্ত বয়স আছে।
এর আগে গত সপ্তাহেই আসামের মন্ত্রিসভায় ১৪ বছরের কম বয়সী মেয়েদের সঙ্গে বিয়ে করা পুরুষদের বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত হয়। মুখ্যমন্ত্রী জানান, আসামে মা এবং শিশু মৃত্যু কমাতেই এই সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন:নাগরিকত্বের আইন ভঙ্গ করে নির্বাচনে অংশ নেয়ায় মন্ত্রিত্ব ও সংসদ সদস্যের পদ হারালেন নেপালের উপ-প্রধানমন্ত্রী রবি লামিচানে।
দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তাকে এসব পদ থেকে শুক্রবার অব্যাহতি দেন।
আল–জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৬ ডিসেম্বর নেপালের উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন রবি। এ ঘটনার মাসখানেক পরই তার বিরুদ্ধে এমন রায় দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট।
নেপালের সুপ্রিমকোর্ট জানায়, অন্য দেশের নাগরিকত্ব ছাড়তে রবি যথাযথ প্রক্রিয়া মানেননি। দেশে ফেরার পর তিনি নেপালের নাগরিকত্বের জন্যও পুনরায় আবেদন করেননি। নেপাল দ্বৈত নাগরিকত্ব অনুমোদন করে না। এ পরিস্থিতিতে তার নির্বাচনে অংশ নেয়া, গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে বসা বৈধ নয়।
নেপালের একসময়ের জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপক রবি লামিচানে একসময় দেশ ছেড়ে স্থায়ী বসবাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। সেখানে নাগরিকত্ব নিয়েছিলেন তিনি, তবে ২০১৮ সালে তিনি আমেরিকার নাগরিকত্ব ছেড়েছেন। পরবর্তী সময়ে দেশে ফিরে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে সফল হন লামিচানে।
আরও পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভারতের আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে পুঁজিবাজারে ধোঁকাবাজির অভিযোগ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের পর এশিয়ার শীর্ষ ধনী গৌতম আদানির সম্পত্তির পরিমাণ অব্যাহতভাবে কমছে। তিনি ফোর্বসের তালিকায় বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনী থেকে সপ্তমস্থানে নেমে গেছেন।
হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ ফার্ম নামের ওই প্রতিষ্ঠান আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে শেয়ার দরে কারচুপি’র অভিযোগ আনার পর তিন দিন ধরে দরপতনে কোম্পানির শেয়ারদর প্রায় ২০ শতাংশ কমে গেছে।
ফোর্বস জানায়, আদানির সম্পদের মূল্য কমে বর্তমান দাঁড়িয়েছে আনুমানিক ৯ হাজার কোটি ডলারে। তিন দিনের ব্যবধানে তার ২২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের সম্পদ কমেছে।
তবে এখনও এ সম্পদ নিয়ে এখন ও এশিয়ার শীর্ষ ধনী আদানি রয়েছেন। এশিয়ার দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী হলেন মুকেশ আম্বানি, যার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। আম্বানি বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় দশম স্থানে রয়েছেন। বর্তমানে এ তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন ফরাসি ধনকুবের বার্নার্ড আর্নল্ট
গৌতম আদানির মালিকানাধীন আদানি গ্রুপ ভারতের সবচেয়ে বড় বন্দর পরিচালনাকারী ও তাপ কয়লা উৎপাদন কোম্পানি। এছাড়া অবকাঠামো নির্মাণ, পণ্যদ্রব্য উৎপাদন, বিদ্যুৎ উৎপাদন, আবাসন ব্যবসায়ও বিনিয়োগ রয়েছে তারা।
পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কো-চেয়ারম্যান আসিফ আলি জারদারি গুপ্তহত্যার নতুন চক্রান্ত করছেন বলে অভিযোগ করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান।
স্থানীয় সময় শুক্রবার সরাসরি সম্প্রচারিত এক বক্তব্যে ইমরান এ অভিযোগ করেন বলে দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
পিটিআই চেয়ারম্যানের ভাষ্য, তাকে গুপ্তহত্যা করতে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে অর্থ দিয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জারদারি।
“বর্তমানে তারা ‘প্ল্যান সি’ নিয়েছে এবং এর নেপথ্যে আসিফ জারদারি। তার হাতে দুর্নীতির বিপুল পরিমাণ অর্থ, যেগুলো তিনি সিন্ধু রাজ্য সরকার থেকে লুট করে নির্বাচনে জয়ের পেছনে ব্যয় করেছেন”, বলেন ইমরান।
‘তিনি (জারদারি) সন্ত্রাসী একটি গোষ্ঠীকে অর্থ দিয়েছেন এবং শক্তিশালী সংস্থার লোকজন তাকে সহায়তা করছে। এটা তিন দিক থেকেই ঠিক করা হয়েছে এবং তারা দ্রুতই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করবে’, যোগ করেন তিনি।
ক্রিকেটার থেকে পুরোদস্তুর রাজনীতিক ইমরানের অভিযোগ, জারদারির সঙ্গে আরও তিনজন রয়েছেন যারা এ চক্রান্তে জড়িত, তবে ওই তিনজন কারা, সেটি প্রকাশ করেননি সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
গুপ্তহত্যা চক্রান্তের বিষয়টি প্রকাশ্য আনার বিষয়ে পিটিআই চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনাদের কাছে বিষয়টি এ কারণে জানাচ্ছি যে, যদি আমার সঙ্গে কিছু ঘটে, তাহলে জাতির উচিত এর নেপথ্যের লোকজনকে চিনে রাখা, যাতে করে কখনোই জাতির কাছ থেকে ক্ষমা না পায় তারা।’
আরও পড়ুন:ভারতের গুজরাটে ২০০২ সালের দাঙ্গা ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বিবিসির বিতর্কিত ডকুমেন্টারি সিরিজ দেখানোকে কেন্দ্র করে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর সেখানে পুলিশ ধরপাকড় চালিয়েছে বলে এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, মোদিকে নিয়ে তৈরি করা বিবিসির ডকুমেন্টারিটি দেখানো বন্ধ করতে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া দিল্লি ও আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয়ও একই রকম পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে । দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের বাইরে বড় জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষ প্রকাশ্যে মোদির ডকুমেন্টারি দেখাতে না দিলেও শিক্ষার্থীদের কাছে এর লিংক ছড়িয়ে পড়ছে।
পুলিশ জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি না নিয়ে বড় ধরনের জমায়েত করে ডকুমেন্টারিটি দেখানো হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর রজনী আব্বি জানিয়েছেন, এ নিয়ে তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন।
এদিকে মোদিকে নিয়ে বিবিসির ডকুমেন্টারি সিরিজ ফের ক্যাম্পাসে প্রদর্শন করেছেন হায়দরাবাদ ইউনিভার্সিটির (ইউওএইচ বা এইচসিইউ) শিক্ষার্থীরা।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার স্টুডেন্টস ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া (এসএফআই) ডকুমেন্টারিটি প্রদর্শন করে, যার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিতর্কিত চলচ্চিত্র ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ প্রদর্শন করে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (এবিভিপি)।
দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে মোদির ডকুমেন্টাররি দেখানোর পর সেখানে কয়েকজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটিতে শুক্রবারও ক্লাস হয়নি।
ভারত সরকার ইতোমধ্যেই মোদিকে নিয়ে করা বিবিসির ডকুমেন্টারিকে ‘প্রপাগান্ডা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে টুইটার ও ইউটিউবে ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য