ইরাকের পার্লামেন্টে আবার জোরপূর্বক প্রবেশ করেছে প্রভাবশালী শিয়া নেতা মুক্তাদা আল-সদরের সমর্থকরা।
স্থানীয় সময় শনিবার সদর সমর্থকরা হানা দেয় পার্লামেন্টে, যার জেরে আহত হয় কমপক্ষে ১২৫ জন।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, আল-সদর ও তার সদরি আন্দোলনের হাজার হাজার সমর্থক গতকাল বাগদাদের গ্রিন জোনের কংক্রিটের ব্যারিকেড ভেঙে ফেলে। এরপর তারা পার্লামেন্টে প্রবেশ করে।
গত বুধবারও সদর সমর্থকরা একই ধরনের পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল, তবে এবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ২৫ সদস্য ও কমপক্ষে ১০০ বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছে।
পার্লামেন্টে প্রবেশের আগে সদর সমর্থকরা পুলিশকে লক্ষ করে ইট-পাথর ছোড়ে। তাদের ঠেকাতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও স্টান গ্রেনেড ব্যবহার করে পুলিশ।
মুক্তাদা আল-সদরের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড ও জাতীয় পতাকা হাতে পার্লামেন্টে অবস্থান নিতে আসা আবু ফুয়াদ নামের একজন বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা দুর্নীতিমুক্ত সরকার চাই…এবং এটি জনগণের দাবি।’
সদর সমর্থকদের পার্লামেন্টে অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে বিবৃতি দিয়েছে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মুস্তফা আল-কাজিমির সংবাদমাধ্যম দপ্তর। এতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানানো হয়েছে।
ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় নিনেভেহ প্রদেশে মঙ্গলবার রাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে আগুনে কমপক্ষে ১১৩ জনের প্রাণহানি ও ১৫০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
স্থানীয় কর্মকর্তা ও জরুরি সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর বরাত দিয়ে আল জাজিরার প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
নিনেভেহর ডেপুটি গভর্নর হাসান আল-আলাক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, আগুনে ১১৩ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত পৌনে ১১টার দিকে আগুন ধরার খবর পাওয়া যায়।
প্রাদেশিক গভর্নর নাজিম আল-জাবুরি মঙ্গলবার গভীর রাতে সতর্ক করে বলেন, অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির চূড়ান্ত সংখ্যা প্রকাশ করা হয়নি। এর অর্থ হলো আগুনে প্রাণহানি আরও বাড়তে পারে।
ইরাকের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইফ আল-বদর বলেন, দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সবাইকে ত্রাণ সহায়তা দিতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চলছে।
দেশটির এক কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা আইএনএকে জানান, নিনেভেহ প্রদেশের হামদানিয়াহ জেলায় একটি ইভেন্ট হলে আগুনে ১৫০ জনের বেশি মানুষ আহত হন।
ইরাকের উত্তরাঞ্চলীয় শহর মসুলের পাশাপাশি এলাকা হামদানিয়াহ। এটি রাজধানী বাগদাদ থেকে ৪০০ কিলোমিটারের মতো উত্তর-পশ্চিমে।
আরও পড়ুন:সৌদি আরব ধীরে ধীরে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের কাছাকাছি পর্যায়ে চলে গেছে বলে জানিয়েছেন আরব রাষ্ট্রটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস)।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা জানান।
ফক্স নিউজে স্থানীয় সময় বুধবার সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ হওয়ার আগেই এর চুম্বক অংশ দেখে খবর প্রকাশ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, মধ্যপ্রাচ্যে ওয়াশিংটনের শীর্ষ দুই মিত্রের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্ক স্থাপনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অব্যাহত তৎপরতার মধ্যে ফক্সকে সাক্ষাৎকারটি দিলেন এমবিএস।
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের আলোচনায় বেশ কিছু বিষয় রয়েছে। এগুলো হলো ফিলিস্তিনিদের বিষয়ে ইসরায়েলের ছাড়, পরমাণু শক্তির বেসামরিক ব্যবহারে সৌদি আরবকে সহায়তার পাশাপাশি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয়া।
ফক্স নিউজের ‘স্পেশাল রিপোর্ট’ অনুষ্ঠানে সৌদি যুবরাজ বলেন, ফিলিস্তিনিদের বিষয়টি রিয়াদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ‘আমাদের দরকার বিষয়টির সমাধান।’
এমবিএস আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি এমন এক অবস্থানে পৌঁছাব, যা ফিলিস্তিনিদের জীবনকে সহজ করবে।’
আরও পড়ুন:আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতার জন্য সৌদি আরব ও ভারতের অংশীদারত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্রটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানকে জানিয়েছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
নয়াদিল্লিতে শনি ও রোববার জি২০ সম্মেলনে অংশগ্রহণের পরও রাষ্ট্রীয় সফরের অংশ হিসেবে ভারতে অবস্থান করেন সৌদি যুবরাজ। সোমবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়, দুই নেতার বৈঠকে আলোচনার মূল বিষয় ছিল বাণিজ্য, অর্থনীতি, প্রতিরক্ষা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা।
দিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও সৌদি যুবরাজ রিয়াদে ২০১৯ সালে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তি স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ কাউন্সিলের প্রথম নেতা পর্যায়ের বৈঠকে যৌথভাবে সভাপতিত্ব করেন।
যুবরাজ মোহাম্মদের উদ্দেশে নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘ভারতের জন্য সৌদি আরব অন্যতম ঘনিষ্ঠ ও বৃহৎ কৌশলগত অংশীদার। ভারত-সৌদি অংশীদারত্ব আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা ও কল্যাণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘পরিবর্তিত সময়ের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আমরা আমাদের সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ করছি। আমাদের ঘনিষ্ঠ অংশীদারত্বকে পরবর্তী পর্যায়ে নিতে আমরা বেশ কিছু পদক্ষেপ চিহ্নিত করতে পেরেছি।’
স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে সকাল ১০টার দিকে অভ্যর্থনা জানানো হয় সৌদি যুবরাজকে।
অভ্যর্থনা পেয়ে সৌদির কার্যত শাসক বলেন, ‘ভারতে আসতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। জি২০ সম্মেলনের (আয়োজনের) জন্য আমি ভারতকে অভিনন্দন জানাতে চাই।’
আরও পড়ুন:সম্পর্ক মেরামতের ক্ষেত্রে সৌদি আরব ও ইরানের উন্নতি হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ইসলামী প্রজাতন্ত্রটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান।
সৌদি সফরে গিয়ে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এমন দাবি করেন ইরানের সর্বোচ্চ কূটনীতিক।
অতীত বিরোধ ভুলে সৌদির সঙ্গে সহযোগিতা বাড়াতে চাওয়া ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গতকাল রিয়াদে বৈঠক করেন সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদের সঙ্গে।
বৈঠক শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে হোসেইন আমির-আবদোল্লাহিয়ান বলেন, ‘তেহরান ও সৌদির মধ্যকার সম্পর্ক সঠিক পথে আছি এবং আমরা উন্নতি দেখতে পাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, আলোচনা সফল হয়েছে।
সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠায় চলতি বছরের মার্চে চীনের মধ্যস্থতায় চুক্তিতে সই করে ইরান ও সৌদি আরব। এরপর জুনে ইরানের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন সৌদির সর্বোচ্চ কূটনীতিক। এরই ধারাবাহিকতায় সৌদি সফরে যান ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
চুক্তি অনুযায়ী তেহরান ও রিয়াদ কূটনৈতিক বিরোধ ভুলে সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে একমত হয়। গত কয়েক বছর ধরে দুই দেশের দ্বন্দ্বে উপসাগরীয় অঞ্চল, ইয়েমেন, সিরিয়া ও লেবাননে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
সৌদি আরব ২০১৬ সালে আলোচিত শিয়া ধর্মীয় নেতা নিমর আল-নিমরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলে তেহরানের সঙ্গে রিয়াদের বিরোধ চূড়ান্ত রূপ নেয়। এ ঘটনার জেরে তেহরানে সৌদি দূতাবাসে বিক্ষোভকারীরা হামলা চালালে ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে আরব রাষ্ট্রটি।
আরও পড়ুন:দূর নিয়ন্ত্রিত (গাইডেড) নতুন একটি ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করেছে লেবাননের সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ।
স্থানীয় সময় শুক্রবার ‘থারোল্লাহ’ নামের ক্ষেপণাস্ত্রটি উন্মোচন করা হয় বলে জানায় লেবাননভিত্তিক টেলিভিশন আল-মানার।
প্রতিবেদনটিতে সীমিত পরিসরে ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শনের ভিডিও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ভিডিও ফুটেজে দ্বৈত প্ল্যাটফর্ম থেকে পরপর দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে কয়েকটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে ধ্বংস করতে দেখা যায়।
প্রতিবেদনে ক্ষেপণাস্ত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়। এটি একই সঙ্গে একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার পাশাপাশি সেগুলো ধ্বংস করতে পারে। এটি দিন ও রাত উভয় সময় ব্যবহারের উপযুক্ত।
হিজবুল্লাহর উন্মোচন করা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থায় কর্নেট অ্যান্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল (এটিজিএম) লাগানো হয়েছে, যা একে যুদ্ধকালীন প্রধান ট্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবহারের উপযোগী করেছে।
২০০৬ সালের জুলাইয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের বার্ষিকীতে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা উন্মোচন করে হিজবুল্লাহ।
লেবাননে ইসরায়েলি বিমান বাহিনীর হামলার সক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার অংশ হিসেবে গত পাঁচ বছরে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দ্বিগুণ করার উদ্যোগ নিয়েছে সংগঠনটি।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কাছে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কমপক্ষে চার সিরীয় সেনা নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন।
আল জাজিরার সোমবারের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
সামরিক সূত্রের বরাত দিয়ে সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সানা জানায়, হামলাটি করা হয় রোববার গভীর রাতে।
বার্তা সংস্থাটি জানায়, ইসরায়েলের দখলকৃত গোলান উপত্যকা থেকে রোববার রাত দুইটার দিকে দামেস্কের আশপাশের এলাকাকে লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়।
সানা জানায়, হামলায় কিছু সম্পদের ক্ষতি হয়েছে। সিরিয়ার আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ইসরায়েলের কিছু ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করে।
এ ঘটনায় ইসরায়েলের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
সিরিয়ায় ইরানের সঙ্গে সম্পর্কিত লক্ষ্যবস্তুতে গত কয়েক বছর ধরে হামলার কথা জানাচ্ছে ইসরায়েল।
আরব দেশটিতে ২০১১ সালে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে সমর্থন দেয় ইরান। এর পর থেকেই সিরিয়ায় প্রভাব বেড়েছে ইরানের।
আরও পড়ুন:রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধরত ইউক্রেনে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সৌদি আরবে আলোচনা হবে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনীয় জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা।।
আল জাজিরার সোমবারের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির চিফ অফ স্টাফ অ্যান্ড্রি ইয়ারমাক রোববার জানান, সৌদি আরবের শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন দেশটির কয়েকজন কর্মকর্তা।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, আলোচনাটি জেদ্দা শহরে ৫ ও ৬ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে প্রায় ৩০টি দেশ অংশগ্রহণ করবে।
ইয়েরমাক টেলিগ্রামে লিখেন, ‘আলোচনাটি হবে ইউক্রেনের শান্তি স্থাপন নিয়ে। এখানে ১০টি মৌলিক পয়েন্ট রয়েছে। এগুলোর বাস্তবায়ন কেবল ইউক্রেনের জন্য শান্তি নিশ্চিত করবে না, বরং বিশ্বে ভবিষ্যৎ সংঘাত মোকাবিলার পরিস্থিতিও তৈরি করবে।’
এর আগে কিয়েভ ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতা পুনরুদ্ধার, রুশ সেনা প্রত্যাহার, বন্দিমুক্তি, আগ্রাসনে দায়ীদের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন ও ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ ১০ দফা শান্তি প্রস্তাব দেয়।
ইয়ারমাক বলেন, ‘আমরা মনে করি ইউক্রেনের শান্তি পরিকল্পনাকে ভিত্তি হিসেবে নেয়া উচিত। কারণ যুদ্ধ আমাদের মাটিতে হচ্ছে।’
জেদ্দা সম্মেলনের জন্য ৩০টি আমন্ত্রিত রাষ্ট্রের মধ্যে রয়েছে চিলি, মিসর, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো, পোল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও জাম্বিয়া।
বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) জানায়, রাশিয়াকে আলোচনার আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এপি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নেতৃত্বাধীন প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের এক কর্মকর্তাও সৌদিতে আলোচনায় যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য