যুক্তরাজ্যে লাখ লাখ নারী গর্ভপাতের সাংবিধানিক অধিকার হারাতে যাচ্ছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৫০ বছর পর সুপ্রিম কোর্ট ‘রো বনাম ওয়েডের’ সিদ্ধান্তকে বাতিল করে দিয়েছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের নারীরা গর্ভপাতের অধিকার হারাতে যাচ্ছেন।
সুপ্রিম কোর্টের এই রায় দেশটির অন্যান্য রাজ্যে গর্ভপাত নিষিদ্ধ করার পথ প্রশস্ত করবে। এই রায়ে উচ্ছ্বসিত যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল নাগরিকরা।
একজন গর্ভপাতবিরোধী কর্মী বিবিসিকে বলেছেন, এই দেশে আইনই যথেষ্ট নয়, জীবনে এই বিষয়টিকে (গর্ভপাত) অচিন্তনীয় করে দিতে হবে।
মিসিসিপির গভর্নর টেট রিভস এই রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে আরও হৃৎপিণ্ড স্পন্দিত হবে, আরও রিপোর্ট কার্ড দেয়া হবে, আরও লীগ গেমস খেলা হবে এবং আরও বেশি জীবন ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারবে। এটি একটি আনন্দের দিন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের ‘রো বনাম ওয়েডের’ একজন সমালোচক। তিনি গর্ভপাতবিরোধী সমর্থকদের উদ্দেশে আহ্বান জানিয়েছেন, প্রতিটি রাজ্যে আইনের মাধ্যমে ‘জীবনের পবিত্রতা’ সুরক্ষিত না হওয়া পর্যন্ত থামা যাবে না।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গর্ভপাতের অধিকার কেড়ে নেয়াকে একটি ‘দুঃখজনক ত্রুটি’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং রাজ্যগুলোকে গর্ভপাত পদ্ধতির অনুমতি দেয়ার জন্য আইন প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছেন।
গর্ভপাত প্রদানকারী স্বাস্থ্যসেবা সংস্থা প্ল্যান্ড প্যারেন্টহুডের গবেষণা অনুসারে, সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের পর প্রজননে সক্ষম ৩ কোটি ৬০ লাখ নারীর গর্ভপাতের সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে।
এর আগে ‘রো বনাম ওয়েড’ মামলায় ১৯৭৩ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়, একজন নারীর গর্ভপাতের অধিকার যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান দ্বারা সুরক্ষিত।
সেই রায় দেশটির নারীদের গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাসে (ত্রৈমাসিক) গর্ভপাতের নিরঙ্কুশ অধিকার দেয়া হয়েছিল। পরবর্তী ৩ মাসে ছিল বিধিনিষেধ। ৬ মাস পরে গর্ভপাত নিষিদ্ধ।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) মধ্যে ‘দ্য ডেভেলপমেন্ট অবজেকটিভ গ্র্যান্ট এগ্রিমেন্ট’ নামের চুক্তির ষষ্ঠ সংশোধনী সই হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় রোববার এ সংশোধনীতে সই করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম শাহাবুদ্দিন ও ইউএসএআইডির মিশন ডিরেক্টর রিড জে এসচলিম্যান।
এর আগে ২০২১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ও ইউএসএআইডি নতুন করে ২০২১-২০২৬ মেয়াদে দ্য ডেভেলপমেন্ট অবজেকটিভ গ্র্যান্ট এগ্রিমেন্টে সই করে। এ চুক্তি বাস্তবায়নে ৯৫৪ মিলিয়ন ডলার দেবে ইউএসএআইডি।
পঞ্চম সংশোধনী পর্যন্ত ইউএসএআইডি ৪২৫ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে। ষষ্ঠ সংশোধনীর আওতায় সুশাসন, সামাজিক, মানবিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ এবং কঠিন অবস্থা থেকে উত্তরণ খাতে ২০২.২৫ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে ইউএসএআইডি।
১৯৭২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী। ১৯৭৪ সালের ‘ইকোনমিক, টেকনিক্যাল অ্যান্ড রিলেটেড অ্যাসিস্ট্যান্স’ চুক্তির আওতায় গণতন্ত্র ও সুশাসন, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা এবং বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশে ৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি সহায়তা করেছে দেশটি।
যুক্তরাষ্ট্র তার বেশির ভাগ উন্নয়ন সহায়তা ইউনাইটেড স্টেটস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি), যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ (ইউএসডিএ) এবং আরও কিছু রাষ্ট্রীয় ও বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে করে থাকে।
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্রের চলতি বছরের ৫ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের আগে বিতর্কে রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্পকে আত্মপক্ষ সমর্থনে ব্যস্ত রাখতে বাধ্য করেছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিস।
রয়টার্স জানায়, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এ বিতর্কে প্রেসিডেন্ট পদে যোগ্যতা, গর্ভপাতে বিধিনিষেধের বিষয়ে সমর্থন এবং অসংখ্য আইনি ঝামেলা নিয়ে ট্রাম্পকে একের পর এক আক্রমণ করেন কমলা।
বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, সাবেক প্রসিকিউটর ৫৯ বছর বয়সী কমলা হ্যারিস শুরু থেকেই বিতর্কের নিয়ন্ত্রণ নেন। এর ফলে দৃশ্যত রাগান্বিত ৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্পকে মিথ্যামিশ্রিত প্রত্যুত্তর দিতে দেখা যায়।
বিতর্কের একপর্যায়ে ট্রাম্পকে খোঁচা দিয়ে কমলা বলেন, ট্রাম্পের নির্বাচনি সমাবেশে আসা লোকজন প্রায়ই ক্লান্ত ও বিরক্ত হয়ে আগেই চলে যান।
এর জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘…আমাদের সমাবেশগুলো সবচেয়ে বড়, রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে অবিশ্বাস্য সমাবেশ।’
এরপর ট্রাম্প অভিবাসীদের নিয়ে একটি মিথ্যা দেন। তার ভাষ্য, ওহাইও অঙ্গরাজ্যের স্প্রিংফিল্ড এলাকায় অভিবাসীরা পোষা প্রাণী খাচ্ছেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘তারা কুকুর খাচ্ছে।’ এ কথা শুনে হাসেন বিশ্বাস না করা কমলা।
আরও পড়ুন:যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার একটি স্কুলে বুধবার ছাত্রের গুলিতে দুই ছাত্র ও দুই শিক্ষক নিহত এবং ৯ জন আহত হয়েছে।
রয়টার্স জানায়, স্কুল বর্ষের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বড় ধরনের বন্দুক হামলা গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে।
বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, হামলায় জড়িত কিশোর গত বছর স্কুলে বন্দুক হামলার বিষয়ে অনলাইনে হুমকি দিয়েছিল, যার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। অ্যাপালাচি হাই স্কুলে প্রাণঘাতী হামলার পরপরই ওই কিশোরকে হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঘটনার তদন্তকারীরা।
হামলাকারীর নাম কোল্ট গ্রে, যার বয়স ১৪ বছর। তাকে পূর্ণবয়স্ক হিসেবে অভিযুক্ত ও বিচার করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান জর্জিয়া ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনের পরিচালক ক্রিস হোসি।
জর্জিয়ার ব্যারো কাউন্টির শেরিফ (প্রধান আইনশৃঙ্খলা কর্মকর্তা) জুড স্মিথ জানান, বন্দুকধারীর হাতে ছিল আধা স্বয়ংক্রিয় রাইফেল তথা এআর প্ল্যাটফর্ম স্টাইল অস্ত্র।
তিনি আরও জানান, হামলার পরপরই কিশোরকে মোকাবিলা করেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। তারা মাঠে নিয়ে আত্মসমর্পণ করানো হয়।
হামলাকারীকে জিজ্ঞাসাবাদে তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, সে একাই হামলা চালিয়েছে।
হামলার পেছনের কারণ জানতে পেরেছেন কি না, সে বিষয়ে কিছু জানাননি তদন্তকারীরা।
আরও পড়ুন:বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আলোচনা করেছেন বলে জানিয়েছে ইউএনবি।
বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, দুই নেতা দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা এবং বাংলাদেশে সংখ্যালঘু, বিশেষ করে হিন্দুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
ইউএনবির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ফোনালাপে মোদি ও বাইডেন ইউক্রেন ও চতুর্পাক্ষিক নিরাপত্তা সংলাপ (কোয়াড) ইস্যু নিয়েও আলোচনা করেন।
দুই নেতা ইউক্রেন পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যুতে বিস্তারিত মতবিনিময় করেন।
মোদি বলেন, ‘আমি শান্তি ও স্থিতিশীলতা দ্রুত ফিরিয়ে আনতে ভারতের পূর্ণ সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছি।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারতে যাওয়া শেখ হাসিনাকে উৎখাতে সম্পৃক্ততার অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্র ফের প্রত্যাখ্যান করেছে বলে জানিয়েছে ইউএনবি।
বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির এ অবস্থানের কথা জানান মুখ্য উপমুখপাত্র ভেদান্ত প্যাটেল।
শেখ হাসিনাকে উৎখাতে কোনো ভূমিকা নেই দাবি করে সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউস বলে, আমেরিকার হস্তক্ষেপের অভিযোগ ‘নিছক মিথ্যা’।
শেখ হাসিনার পতনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ওই দিন প্রেস ব্রিফিংয়ে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারিন জ্যাঁ-পিয়েরে বলেন, ‘(শেখ হাসিনার পতনে) আমাদের আদৌ কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। এসব ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে কোনো ধরনের প্রতিবেদন বা গুজব নিছক মিথ্যা।’
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগের বরাত দিয়ে ভারতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস রোববার এক প্রতিবেদনে জানায়, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ দিতে রাজি না হওয়ায় শেখ হাসিনার পতনে ভূমিকা রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
ইকোনমিক টাইমস আরও জানায়, ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মাধ্যমে এ বার্তা সংবাদমাধ্যমটির কাছে পৌঁছে দিয়েছেন হাসিনা।
এমন পরিস্থিতিতে হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আমরা মনে করি যে, বাংলাদেশ সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করা উচিত বাংলাদেশি জনগণের এবং আমরা এ অবস্থানেই আছি।’
হোয়াইট হাউসের ওই বক্তব্যের এক দিন পর শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতিতে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ভেদান্ত প্যাটেল বলেন, শেখ হাসিনার পদত্যাগের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত বলে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমরা অনেক অপপ্রচার দেখছি।’
আরও পড়ুন:প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে পালিয়ে ভারত যাওয়া শেখ হাসিনাকে উৎখাতে কোনো ভূমিকা নেই দাবি করে সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর হোয়াইট হাউস বলেছে, আমেরিকার হস্তক্ষেপের অভিযোগ ‘নিছক মিথ্যা’।
শেখ হাসিনার পতনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস ব্রিফিংয়ে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারিন জ্যাঁ-পিয়েরে বলেন, ‘(শেখ হাসিনার পতনে) আমাদের আদৌ কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না। এসব ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে কোনো ধরনের প্রতিবেদন বা গুজব নিছক মিথ্যা।’
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অভিযোগের বরাত দিয়ে ভারতভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস রোববার এক প্রতিবেদনে জানায়, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ দিতে রাজি না হওয়ায় শেখ হাসিনার পতনে ভূমিকা রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
ইকোনমিক টাইমস জানায়, ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের মাধ্যমে এ বার্তা সংবাদমাধ্যমটির কাছে পৌঁছে দিয়েছেন হাসিনা।
এমন পরিস্থিতিতে হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আমরা মনে করি যে, বাংলাদেশ সরকারের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করা উচিত বাংলাদেশি জনগণের এবং আমরা এ অবস্থানেই আছি।’
বাংলাদেশে গত বৃহস্পতিবার শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে, যার লক্ষ্য নির্বাচন আয়োজন করা।
আরও পড়ুন:ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন স্বাগত জানিয়েছেণ বলে উল্লেখ করেছে বাসস।
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয়, বাংলাদেশ সময় শনিবার নিজ সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল এক্সে ব্লিঙ্কেন লিখেন, ‘আমি বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের শপথ গ্রহণকে স্বাগত জানাই।’
তিনি বলেন, ওয়াশিংটন বাংলাদেশের সাথে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কারণ এটি বাংলাদেশের জনগণের একটি গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে।
ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র দেশবাসীকে তার (ইউনূস) শান্ত থাকার এবং শান্তির আহ্বানকে সমর্থন জানিয়েছে।’
মন্তব্য