× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
200 crore people in conflict areas UN
google_news print-icon

সংঘাতপূর্ণ এলাকায় ২০০ কোটি মানুষ: জাতিসংঘ

সংঘাতপূর্ণ-এলাকায়-২০০-কোটি-মানুষ-জাতিসংঘ
ইউক্রেন যুদ্ধে দেশ ছেড়েছে ৪০ লাখ মানুষ। ছবি: এএফপি
বিশ্বসংঘটির শান্তি কমিশনের উদ্দেশে মহাসচিব বলেন, ‘সংস্থাটি ইউক্রেন যুদ্ধে দেশ ছাড়া ৪০ লাখ ও দেশের মধ্যে বাস্তুচ্যুত ৬৫ মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করেনি।’

বিশ্বে মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ বিভিন্ন সংঘাতপূর্ণ এলাকায় বসবাস করছে।

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বুধবার এ কথা জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ইয়েমেন, সিরিয়া, মিয়ানমার, সুদান ও হাইতির পাশাপাশি সংঘাত ছড়িয়েছে ইউক্রেনে।

জাতিসংঘের শান্তি কমিশনের দেয়া তথ্য মতে, গত বছর বিশ্বে সংঘর্ষ, সহিংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে ৮ কোটি ৪০ লাখ মানুষ তাদের ঘর-বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে।

বিশ্বসংঘটির শান্তি কমিশনের উদ্দেশে মহাসচিব বলেন, ‘সংস্থাটি ইউক্রেন যুদ্ধে দেশ ছাড়া ৪০ লাখ ও দেশের মধ্যে বাস্তুচ্যুত ৬৫ মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করেনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর বিশ্বে কমপক্ষে ২৭ কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্যে মানবিক সহায়তা প্রয়োজন হয়ে উঠেছে।’

এর সংখ্যা ২০২০ সালের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। বাস্তুচ্যুত ও উদ্বাস্তুদের সহায়তা হিসেবে ১৮ কোটি ৩০ লাখ মানুষকে দিতে খরচ পড়বে ৪১০ কোটি ডলার।

গুতেরেস রেকর্ড ২০০ কোটি মানুষের ঘর ছাড়া হবার প্রতিবেদন উল্লেখ করে বলেন, ‘বিশ্বে সর্বোচ্চ ৫৬টি দেশে ২০২০ সালে সংঘাতময় পরিবেশ বিরাজমান ছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘এমন সংঘাত ছড়িয়ে পড়ায় মৃত্যুসহ বিভিন্ন ঝুঁকির পরিমাণও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। অর্থনৈতিক বৈষম্য, করোনারোধে সমন্বিত ব্যবস্থা ও জলবায়ু পরিবর্তন এসবের মধ্যে অন্যতম।’

আরও পড়ুন:
ইউক্রেনের পক্ষে ভোট শান্তি ও মানবাধিকার প্রশ্নে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী
মধ্যস্থতাকারী রুশ ধনকুবেরকে বিষ প্রয়োগের দাবি
বাড়ি ফিরছেন, তবে কফিনে
হাদিসুরের মরদেহ দেশে
রোববার দেশে আনা হতে পারে হাদিসুরের মরদেহ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Trumps order is temporarily suspended in order to abolish citizenship by birth

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের আদেশ সাময়িক স্থগিত

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের আদেশ সাময়িক স্থগিত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: এএফপি
দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প যেসব নির্বাহী আদেশে সই করেছেন, তার একটি জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন বাতিল সংক্রান্ত।

যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আদালত বৃহস্পতিবার জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব প্রাপ্তির অধিকারকে সীমিত করতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল করার নির্বাহী আদেশকে অসাংবিধানিক বলে মন্তব্য করেছেন ওয়াশিংটনের সিয়াটল ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের বিচারক জন কফেনৌর।

নির্বাহী আদেশের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞাও দিয়েছেন তিনি।

ওয়াশিংটন থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প যেসব নির্বাহী আদেশে সই করেছেন, তার একটি জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন বাতিল সংক্রান্ত।

ট্রাম্পের এ নির্বাহী আদেশ চ্যালেঞ্জ করে যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে আবেদন জমা পড়ছে।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে আদেশটিকে অসাংবিধানিক বলে মন্তব্য করেন ওয়াশিংটনের সিয়াটল ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের বিচারক জন কফেনৌর। একই সঙ্গে নির্বাহী আদেশের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেন তিনি।

ট্রাম্পের আদেশটি আটকে দিতে ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল নিক ব্রাউন এবং তিনটি ডেমোক্র্যাট শাসিত রাজ্যের পক্ষ থেকে করা আবেদনের পক্ষে রায় দেন বিচারক কফেনৌর।

আদালতে ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে যুক্তি দেওয়া হয়, এই আদেশে রাজ্যগুলোর তাৎক্ষণিক ক্ষতি হয়েছে এবং আরও বিচার বিভাগীয় আলোচনা ছাড়াই বিচারকের সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিত নয়। তবে বিচারক তার স্থগিতাদেশ দেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন।

এদিকে নির্বাহী আদেশের ওপর দেওয়া অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আপিল করার ঘোষণা দিয়ে ট্রাম্প প্রশাসন বলছে, শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াই চলবে।

আরও পড়ুন:
আমার প্রশাসন চাপ না দিলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতো না: ট্রাম্প
গোপন লেনদেন, ট্রাম্পের মামলার রায় ১০ জানুয়ারি
স্ত্রী-সন্তানসহ শাহরিয়ার আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
আবার টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ ডনাল্ড ট্রাম্প 

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Saudi wants to invest 60 thousand billion dollars in the United States

যুক্তরাষ্ট্রে ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় সৌদি

যুক্তরাষ্ট্রে ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় সৌদি সৌদি যুবরাজ এমবিএস। ছবি: বাসস
ফোনালাপে সৌদি যুবরাজ বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রত্যাশিত সংস্কার ‘অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি’ তৈরি করতে পারে। সৌদি আরব এ সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চায়। আরও সুযোগ সৃষ্টি হলে বিনিয়োগের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।

সৌদি আরবের যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমান (এমবিএস) জানিয়েছেন, তার দেশ আগামী চার বছরে যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায়।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৃহস্পতিবার ফোনালাপে এ পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।

ফোনালাপে সৌদি যুবরাজ বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রত্যাশিত সংস্কার ‘অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি’ তৈরি করতে পারে। সৌদি আরব এ সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চায়। আরও সুযোগ সৃষ্টি হলে বিনিয়োগের পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।

সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) বৃহস্পতিবার সকালে জানায়, দ্বিতীয় দফায় আমেরিকার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ফোনে অভিনন্দন জানিয়েছেন সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। ওভাল অফিসে ফিরে আসার জন্য ট্রাম্পকে নিজের এবং বাদশাহ সালমানের অভিনন্দনবার্তা পৌঁছে দেন তিনি।

বিন সালমান বলেন, সৌদি নেতারা আমেরিকার জনগণের আরও অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। ওই সময় ট্রাম্প বাদশাহ সালমান ও যুবরাজকে ধন্যবাদ জানান এবং উভয় দেশের সাধারণ স্বার্থে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।

যুবরাজ এমবিএস ২০১৮ সালে বলেছিলেন, ‘অস্ত্র সরঞ্জামের একটি অংশ সৌদি আরবে তৈরি হবে। এ উদ্যোগ আমেরিকা ও সৌদি আরবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

‌‘উভয় দেশের জন্য ভালো বাণিজ্য, ভালো সুবিধা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে আসবে। পাশাপাশি এটি আমাদের নিরাপত্তাকে সহায়তা করবে।’

ট্রাম্পের নতুন মেয়াদেও নিজেদের মধ্যে এ সহযোগিতা ধরে রাখতে চান তিনি।

প্রথম মেয়াদে ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে তিনি বাদশাহ সালমান ও যুবরাজ এমবিএসের সঙ্গে রিয়াদে বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তরবারি নৃত্য এবং বিমান বাহিনীর ফ্লাই পাস্টের মাধ্যমে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।

সে সময় সৌদি বাদশাহ দেশটির সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ‘কলার অব আবদুল আজিজ আল সৌদ’-এ ভূষিত করেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টকে।

প্রথম দফার শাসনামলে সৌদি আরবকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি ও নিরাপত্তা অংশীদার’ হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন দ্বিতীয় দফায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করা ট্রাম্প।

আরও পড়ুন:
সৌদিতে ১৯ হাজারের বেশি অভিবাসী গ্রেপ্তার
গোপন লেনদেন, ট্রাম্পের মামলার রায় ১০ জানুয়ারি
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটে গাড়ি উঠিয়ে দুজনকে হত্যা সৌদি নাগরিকের
আবার টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ ডনাল্ড ট্রাম্প 
ব্রিকস মুদ্রা চালু করলে শতভাগ করারোপের হুমকি ট্রাম্পের

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
More than 200 bodies were recovered from the rubble in Gaza

গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে ২ শতাধিক মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে ২ শতাধিক মরদেহ উদ্ধার গাজায় ধ্বংসস্তূপে তল্লাশি। ছবি: বাসস
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, উপত্যকায় ৫ হাজার নারী ও শিশুসহ ১৪ হাজার ২০০ মানুষ এখনও নিখোঁজ।

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর ধ্বংসস্তূপে পরিণত ভবনের নিচ থেকে ২১২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানায়।

হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, উপত্যকায় ৫ হাজার নারী ও শিশুসহ ১৪ হাজার ২০০ মানুষ এখনও নিখোঁজ।

গাজা সীমান্তের কাছে গত বছরের ৭ অক্টোবর স্বাধীনতাকামী হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভেতরে অনুপ্রবেশ করে কিব্বুৎজ এলাকার বাসিন্দাদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে বেশ কিছু ইসরায়েলি বাসিন্দাকে হত্যা করেন এবং নারী-পুরুষ ও বয়োবৃদ্ধসহ প্রায় ২৪০ জনকে অপহরণ করেন। সে সময় থেকে মধ্যপ্রাচ্যে আবারও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

একই দিন ইসরায়েল গাজায় সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা দেয় এবং উপত্যকায় বোমাবর্ষণ শুরু করে।

গত ১৫ জানুয়ারি মধ্যস্থতাকারীরা ঘোষণা দিয়েছিল, ইসরায়েল ও হামাস গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় পক্ষ বন্দি বিনিময়ও করেছে।

হামাস যোদ্ধারা তিন ইসরায়েলিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ইসরায়েলও ৯০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়।

চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম দফায় ৪২ দিনে হামাস ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে ইসরায়েল কয়েক শ ফিলিস্তিনি কারাবন্দিকে মুক্তি দেবে। গত ১৯ জানুয়ারি রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়।

আরও পড়ুন:
অশ্রু, আলিঙ্গনে বরণ মুক্ত ৯০ ফিলিস্তিনিকে
১৫ মাস পর গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি কার্যকর রোববার: কাতার
গাজায় যুদ্ধবিরতি দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা আনবে, আশা পুতিনের
আমার প্রশাসন চাপ না দিলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতো না: ট্রাম্প

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
9400 acres of land are consumed by fire again in Los Angeles

লস অ্যাঞ্জেলেসে ফের দাবানল, আগুনের গ্রাসে ৯৪০০ একর ভূমি

লস অ্যাঞ্জেলেসে ফের দাবানল, আগুনের গ্রাসে ৯৪০০ একর ভূমি যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে বুধবার ৯ হাজার ৪০০ একরেরও বেশি ভূমি গ্রাস করে ফেলে আগুন। ছবি: ইউএনবি
জোরালো বাতাস ও শুষ্ক ঝোঁপঝাড়ের কারণে খুবই দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে দাবানল। এমন পরিস্থিতিতে ৩১ হাজারেরও বেশি বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে নতুন করে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে।

স্থানীয় সময় বুধবার ৯ হাজার ৪০০ একরেরও বেশি ভূমি গ্রাস করে ফেলে আগুন।

জোরালো বাতাস ও শুষ্ক ঝোঁপঝাড়ের কারণে খুবই দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে দাবানল। এমন পরিস্থিতিতে ৩১ হাজারেরও বেশি বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

সিবিএস নিউজের খবরে বলা হয়, স্থানীয় সময় পৌনে ১১টায় লেক হিউজেস রোড থেকে শুরু হয় দাবানল। মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই ৫০০ একর এলাকায় সেটি ছড়িয়ে পড়ে।

ফায়ারফাইটাররা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। এর আগেও মহানগর এলাকার দুটি বড় দাবানল তারা অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছিলেন।

আন্তর্জাতিক একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, লস অ্যাঞ্জেলেসে ছড়িয়ে পড়া সবচেয়ে বিধ্বংসী দাবানলের একটি ইয়াটন ফায়ার।

লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির ক্যাসটেইক লেক এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক করে দিয়ে কর্মকর্তারা বলেন, তীব্র শুষ্ক ঝোড়ো বাতাসের কারণে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় ব্যাপক অগ্নিঝুঁকি রয়েছে। এতে নাগরিকদের জন্য শঙ্কা তৈরি হচ্ছে।

এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার মানুষকে বাধ্যতামূলকভাবে দাবানল এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আরও ২১ হাজারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তাদেরও নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়া লাগতে পারে।

গেল ৯ মাসে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় উল্লেখযোগ্য বৃষ্টি হয়নি। এতে পুরো অঞ্চলটিতে বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

আগামী শনিবার থেকে সোমবারের মধ্যে বৃষ্টি হওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। সেটি ঘটলে ফায়ারফাইটাররা কিছুটা স্বস্তি পাবেন।

আরও পড়ুন:
দাবানল: লস অ্যাঞ্জেলেসে ক্ষতি রেকর্ড ছাড়াবে
দাবানল: লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রাণহানি বেড়ে ১০
ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানলে পাঁচজনের প্রাণহানি
ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা বাইডেনের: প্রতিবেদন
যুক্তরাষ্ট্রে বর্ষবরণ উৎসবে ট্রাক নিয়ে হামলা, নিহত ১৫

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Mexico will respond to Trumps tariffs with a slow moving policy of Canada

ট্রাম্পের শুল্কারোপের জবাব দেবে কানাডা, ধীরে চলো নীতিতে মেক্সিকো

ট্রাম্পের শুল্কারোপের জবাব দেবে কানাডা, ধীরে চলো নীতিতে মেক্সিকো কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের পতাকা। ছবি: ফ্রিপিক
জাস্টিন ট্রুডো স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘ট্রাম্প খুবই ভালো আলোচক। তিনি তার আলোচনার অংশীদারকে কিছুটা বিভ্রান্তিতে ফেলে দিতে চান।’

কানাডীয় পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুল্কারোপ করলে যেকোনো পরিস্থিতির জবাব দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প খুবই ভালো আলোচক। তিনি তার আলোচনার অংশীদারকে কিছুটা বিভ্রান্তিতে ফেলে দিতে চান।’

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর দ্বিতীয় দিনে বেশ কিছু নির্বাহী আদেশে সই করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এর আগে সোমবার কানাডা ও মেক্সিকান পণ্য আমদানিতে ব্যাপক শুল্কারোপের আভাস দিয়েছেন তিনি, যা আগামী ফেব্রুয়ারি থেকেই কার্যকর হতে পারে।

আন্তর্জাতিক একাধিক সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার অঙ্গীকার করলেও শুল্কারোপের বিষয়ে ধীরে ধীরে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম।

আর ট্রাম্পের সঙ্গে নিয়মিত কথা হয় জানিয়ে ট্রুডো বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্পের আচরণ অনিশ্চয়তা ডেকে আনে। পরবর্তী আনুষ্ঠানিক আলাপচারিতার অপেক্ষায় থাকুন।’

আমেরিকায় যে সমৃদ্ধির অঙ্গীকার ট্রাম্প করেছেন, সে জন্য কানাডীয় সম্পদের প্রয়োজন হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

ট্রুডো বলেন, ‌‌‘আমেরিকান অর্থনীতিতে অনেক প্রয়োজনীয় জোগান কানাডা সরবরাহ করে। কাজেই দেশটির অর্থনীতির সমৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের জন্য তা অপরিহার্য।’

এদিকে দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা সুরক্ষার অঙ্গীকার করেছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাউম। তবে ট্রাম্পের সঙ্গে সংলাপে বসার কথাও বলেছেন তিনি।

দ্বিতীয় মেয়াদে শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্পের কিছু পদক্ষেপ আগের মেয়াদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ জানিয়ে ক্লাউদিয়া বলেন, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে দেশের স্বার্থ সুরক্ষা করব।

‘গতকাল ট্রাম্প যেসব ডিক্রিতে সই করেছেন, সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে আমি বলতে চাই, মেক্সিকোর জনগণ নিশ্চিত থাকতে পারেন, আমরা আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতার সুরক্ষা দেব।’

তিনি যখন এমন অঙ্গীকার করেন, তখন দেশটির পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

ক্লাউদিয়া বলেন, ‘মাথা ঠান্ডা রাখা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেন মেক্সিকোর এ বামপন্থি নেতা। ক্লাউদিয়া দেশটির প্রথম কোনো নারী প্রেসিডেন্ট।

মেক্সিকান পণ্যে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কারোপের যে আভাস ট্রাম্প দিয়েছেন, পাল্টা জবাবে আমেরিকান পণ্যে কোনো শুল্ক আরোপের হুমকি তিনি দেননি। ধীরে ধীরে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেছেন ক্লাউদিয়া।

এর আগে মেক্সিকান পণ্যে যুক্তরাষ্ট্র সরকার শুল্ক আরোপ করলে সমানভাবে জবাব দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন ক্লাউদিয়া ও তার অর্থমন্ত্রী। দেশটির ৮০ শতাংশ রপ্তানির গন্তব্য হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Trump signs executive order to revoke birthright citizenship

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে সই ট্রাম্পের

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্বাহী আদেশে সই ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: ইউএনবি
ওভাল অফিসে সোমবার ওই আদেশে সই করার সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এটি একটি বড় বিষয়। দশকের পর দশক ধরে মানুষ এটা করতে চাইছে।’

দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণ করেই যুক্তরাষ্ট্রে অনিবন্ধিত অভিবাসীদের শিশুদের জন্মগত নাগরিকত্ব বাতিল করতে একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

ট্রাম্পের বিতর্কিত পদক্ষেপটি তাৎক্ষণিকভাবে আইনি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ সিদ্ধান্তটি চতুর্দশ সংশোধনীর পর থেকে ১৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে প্রচলিত সাংবিধানিক ব্যাখ্যার বিপরীত।

‌‘প্রোটেকটিং দ্য মিনিং অ্যান্ড ভ্যালু অব আমেরিকান সিটিজেনশিপ’ শীর্ষক নির্বাহী আদেশে বলা হয়, ২০২৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারির পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না— যদি তাদের মা অবৈধভাবে দেশটিতে থাকেন বা অস্থায়ীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসের জন্য অনুমোদিত হন এবং বাবা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দা না হন।

ওভাল অফিসে সোমবার ওই আদেশে সই করার সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘এটি একটি বড় বিষয়। দশকের পর দশক ধরে মানুষ এটা করতে চাইছে।’

তিনি প্রশাসনের আইনি অবস্থানের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেন, নীতি রক্ষার জন্য তাদের কাছে ‘খুব ভালো যুক্তি’ রয়েছে।

পদক্ষেপটি চতুর্দশ সংশোধনীর প্রচলিত ব্যাখ্যা থেকে একটি উল্লেখযোগ্য বিচ্যুতি হিসেবে ধরা হয়। এর মাধ্যমে নিশ্চয়তা দেওয়া হয় যে ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী বা নাগরিকত্বপ্রাপ্ত সমস্ত ব্যক্তিই’ নাগরিক।

আইন বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিন ধরে ধারাটিকে পিতা-মাতার মর্যাদা নির্বিশেষে জন্মগত নাগরিকত্বের ভিত্তি হিসেবে সমর্থন করে আসছেন।

আরও পড়ুন:
ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনবেন, বিশ্বাস সিরিয়ার নতুন নেতার
দাঙ্গাকারীসহ ১৫০০ আসামিকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে ফিরল টিকটক
আমার প্রশাসন চাপ না দিলে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতো না: ট্রাম্প
দাবানল: লস অ্যাঞ্জেলেসে নিহত বেড়ে ২৪

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Syrias new leader believes Trump will bring peace to the Middle East

ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনবেন, বিশ্বাস সিরিয়ার নতুন নেতার

ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনবেন, বিশ্বাস সিরিয়ার নতুন নেতার সিরিয়ার নতুন নেতা আহমেদ আল-শারা। ছবি: বাসস
শারা প্রশাসনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী যে তিনিই (ট্রাম্প) মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি এবং এ অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার নেতা। আমরা সংলাপ এবং বোঝাপড়ার ভিত্তিতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করার জন্য উন্মুখ।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে সিরিয়ার নতুন নেতা আহমেদ আল-শারা বলেছেন, ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আনবেন বলে বিশ্বাস করেন তিনি।

দামেস্ক থেকে এএফপি এ খবর জানায়।

শারা প্রশাসনের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী যে তিনিই (ট্রাম্প) মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি এবং এ অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার নেতা।

‘আমরা সংলাপ এবং বোঝাপড়ার ভিত্তিতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করার জন্য উন্মুখ।’

শারার ইসলামপন্থি গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) ৮ ডিসেম্বর বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করার বিদ্রোহী অভিযানের নেতৃত্ব দেয়।

১৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা ধ্বংসাত্মক সংঘাতের পর দেশ পুনর্গঠনে সহায়তা করার জন্য সিরিয়ার নতুন নেতারা আর্থিক সহায়তা চাইছেন।

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলো এবং সিরিয়ার প্রতিবেশীরাও নতুন শাসকের প্রতি ‘সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থা’ মোকাবিলার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।

ওয়াশিংটন-সমর্থিত সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) ২০১৯ সালে সিরিয়া থেকে ইসলামিক স্টেট (আইএস) গোষ্ঠীর জিহাদিদের বিতাড়িত করার সামরিক অভিযানের নেতৃত্ব দেয় এবং হাজার হাজার সন্দেহভাজন জঙ্গি ও তাদের আত্মীয়দের বন্দি রাখা বেশ কিছু কারাগার ও শিবিরের নিয়ন্ত্রণ নেয়।

জিহাদি-বিরোধী জোটের অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র উত্তর সিরিয়ায় সেনা মোতায়েন বজায় রেখেছে।

আরও পড়ুন:
কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে সিরিয়ায় ৬০ বার হামলা ইসরায়েলের
সিরিয়া যাচ্ছে কাতারের প্রতিনিধিদল
আবার টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অফ দ্য ইয়ার’ ডনাল্ড ট্রাম্প 
বাশারের বাবা হাফিজের কবরে আগুন
সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি জোলানির

মন্তব্য

p
উপরে