× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
Stop imports of Russian goods to America
google_news print-icon

যুক্তরাষ্ট্রে রুশ তেল-গ্যাস আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা

যুক্তরাষ্ট্রে-রুশ-তেল-গ্যাস-আমদানিতে-নিষেধাজ্ঞা
রুশ পণ্য আমদানি করবে না আমেরিকা। ছবি: সংগৃহীত
বাইডেন বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার তেল-গ্যাস এবং জ্বালানিসহ সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করছি। তার মানে আমেরিকার বন্দরে রাশিয়ান তেল আর গ্রহণযোগ্য হবে না। যুদ্ধবাজ পুতিনের বিরুদ্ধে আমেরিকার পক্ষ থেকে এটি বড় ধাক্কা।’

ইউক্রেন প্রশ্নে রাশিয়ার বিরুদ্ধে এবার শক্ত পদক্ষেপ নিল যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার তেল ও গ্যাস আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

হোয়াইট হাউজ থেকে মঙ্গলবার দেয়া ভাষণে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। জানিয়েছেন, রাশিয়ার অর্থনীতির মূল শক্তির ওপর আঘাত হানার জন্য এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

বাইডেন বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার তেল-গ্যাস এবং জ্বালানিসহ সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করছি। তার মানে আমেরিকার বন্দরে রাশিয়ান তেল আর গ্রহণযোগ্য হবে না। যুদ্ধবাজ পুতিনের বিরুদ্ধে আমেরিকার পক্ষ থেকে এটি বড় ধাক্কা।’

পশ্চিমারা বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোর জ্বালানি চাহিদার বড় একটি অংশ মেটায় রাশিয়া। তারা আশঙ্কা করছে, যুক্তরাষ্ট্রের এই নিষেধাজ্ঞায় সরবরাহে বিঘ্ন ঘটাবে, দাম হবে আকাশচুম্বী।

যুক্তরাষ্ট্রে রুশ তেল-গ্যাস আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা
হোয়াইট হাউজ থেকে বক্তব্য রাখছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ছবি: এএফপি

যুক্তরাষ্ট্র অবশ্য জ্বালানি প্রশ্নে রাশিয়ার ওপর খুব একটা নির্ভরশীল না। আমেরিকান ফুয়েল অ্যান্ড পেট্রোকেমিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারার্স (এএফপিএম) ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের হিসাবে, ২০২১ সালে দিনে গড়ে দুই লাখ ৯ হাজার ব্যারেল অপরিশোধিত তেল আমদানি করেছে যুক্তরাষ্ট্র; যা দেশটির মোট জ্বালানি আমদানির ৩ শতাংশ।

অন্যদিকে জ্বালানি আমদানিতে রাশিয়ার ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল ইউরোপের দেশগুলো। তাদের প্রাকৃতিক গ্যাসের ৩৫ শতাংশ আমদানি হয় রাশিয়া থেকে।

এ প্রসঙ্গ টেনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ‘এটা জানি, আমাদের মতো পদক্ষেপ নেয়ার মতো অবস্থানে অনেক ইউরোপীয় মিত্র দেশের হয়তো নেই। আমরা ইউরোপীয় দেশগুলোর চেয়ে অভ্যন্তরীণভাবে অনেক বেশি জ্বালানি উৎপাদন করি। রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে ইউরোপ ও অন্যান্য মিত্র দেশগুলো নিয়ে দীর্ঘমেয়াদী কৌশল তৈরিতে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি।’

আরও পড়ুন:
রুশ রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার এডিটর ইন চিফের পদত্যাগ
১২ হাজারেরও বেশি রুশ সেনা নিহত: ইউক্রেন
ইউক্রেন থেকে যেভাবে ফিরলেন দুই ছাত্রী
ইউক্রেনের শহর ছাড়ছেন আটকে পড়া বাসিন্দারা
ইউক্রেন ছাড়ার ট্রেনও যেন নরক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
The UN General Assembly passed a resolution in favor of a permanent ceasefire in Gaza

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পক্ষে প্রস্তাব পাস

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির পক্ষে প্রস্তাব পাস যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তি দেয়া নিয়ে এ ভোটাভুটিতে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কাজের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করা হয়েছে। ছবি: এএফপি
অবিলম্বে  জিম্মিদের নিঃশর্ত  মুক্তি ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবিতে তোলা প্রস্তাবে ১৫৮টি ভোট পড়ে দাবির পক্ষে। বিপক্ষে পড়েছে ৯টি ভোট।

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় অবিলম্বে স্থায়ী যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে তোলা একটি প্রস্তাব বুধবার সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাস হয়েছে।

নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের সদরদপ্তর থেকে এএফপি এ খবর জানায়।

খবরে বলা হয়, অবিলম্বে জিম্মিদের নিঃশর্ত মুক্তি ও স্থায়ী যুদ্ধবিরতির দাবিতে তোলা প্রস্তাবে ১৫৮টি ভোট পড়ে দাবির পক্ষে। বিপক্ষে পড়েছে ৯টি ভোট। ভোটে অনুপস্থিত ছিল ১৩টি দেশ।

ওয়াশিংটন তার মিত্র ইসরায়েলকে রক্ষা করার জন্য কাউন্সিলে আগে ভেটো ক্ষমতা ব্যবহার করেছিল। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার পর থেকে গাজা উপত্যকায় হামাসের সঙ্গে দেশটির যুদ্ধ চলছে।

যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তি দেয়া নিয়ে এ ভোটাভুটিতে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) কাজের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করা হয়েছে।

ভোটের আগে যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাম্বাসেডর রবার্ট উড বুধবার পূর্বের অবস্থানের পুনরাবৃত্তি করে বলেছেন, প্রস্তাবটি গ্রহণ করা ‘লজ্জাজনক’ ও ‘ভুল’ হবে।

জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন বলেন, ‘আজকের সাধারণ পরিষদে সামনে প্রস্তাবগুলো যুক্তির ঊর্ধ্বে। আজকের ভোটটি সমবেদনার ভোট নয়। এটি জটিলতার জন্য ভোট।’

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে একই ধরনের উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটোয় বাতিল হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই এ বৈঠকের বিষয়টি আলোচনায় আসে। সাধারণ পরিষদে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাস হলেও নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের মতো এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নেরও কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।

ভোটের আগে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর কয়েক ডজন প্রতিনিধি ফিলিস্তিনিদের প্রতি তাদের সমর্থনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরেও জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাস হয়েছিল। প্রস্তাবটির পক্ষে ১৫৩টি দেশ ভোট দেয় তখন। অন্যদিকে প্রস্তাবটির বিপক্ষে ভোট দেয় ১০টি দেশ, যার মধ্যে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম।

হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কমপক্ষে ৪৪ হাজার ৮০৫ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক।

আরও পড়ুন:
গাজায় গণহত্যা এখনই বন্ধ করতে হবে: অ্যামনেস্টি
গাজায় ইসরায়েলি জিম্মির নতুন ভিডিও প্রকাশ হামাসের
চিন্ময়ের গ্রেপ্তারকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের প্রতি বাংলাদেশের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত প্রধান উপদেষ্টার
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানাকে স্বাগত  ইইউ, বিভিন্ন দেশের

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Bashars father Hafizs grave is on fire

বাশারের বাবা হাফিজের কবরে আগুন

বাশারের বাবা হাফিজের কবরে আগুন সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা হাফিজ আল-আসাদের কবরে জ্বলতে থাকা আগুন। ছবি: বাসস
ছবিতে দেখা যায়, পশ্চিম লাতাকিয়া প্রদেশে হাফিজ আল-আসাদের জ্বলন্ত কবরের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন বেশ কয়েকজন বিদ্রোহী যোদ্ধা।

সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা হাফিজ আল-আসাদের কবর জ্বালিয়ে দিয়েছে সে দেশের বিদ্রোহীরা।

হাফিজ আল-আসাদও স্বৈরশাসক ছিলেন। হাফিজ ২০০০ সালে মারা যাওয়ার পর বাশার আল-আসাদ ক্ষমতায় বসেন।

বিদ্রোহীরা আগুন দেয়ার ঘটনার বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছেন।

ছবিতে দেখা যায়, পশ্চিম লাতাকিয়া প্রদেশে হাফিজ আল-আসাদের জ্বলন্ত কবরের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন বেশ কয়েকজন বিদ্রোহী যোদ্ধা।

সেই সময় হাফিজের কবরের একাংশ দাউ দাউ করে জ্বলছিল। এ সময় আগুন দিয়ে একটি কফিনও পুড়িয়ে দেয়া হয়।

ধারণা করা হচ্ছে, কফিনটি ওই কবর থেকে তুলে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।

বাশারের বাবা হাফিজ ২০০০ সালে মারা যাওয়ার পর তাকে পৈত্রিক ভিটা কারদাহাতে কবর দেয়া হয়। তিনি ১৯৭১ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সিরিয়া শাসন করেন।

গত ৮ ডিসেম্বর সিরিয়ার বিদ্রোহীরা রাজধানী দামেস্ক দখল করে নেন। এর আগে ধারাবাহিক অভিযানে বিদ্রোহীরা সিরিয়ার বড় বড় শহরগুলো একের পর এক দখল করেন।

বিদ্রোহীরা চারদিক থেকে রাজধানী দামেস্ক ঘিরে ফেললে বাশার আল-আসাদ তার পরিবারসহ ব্যক্তিগত বিমানে করে রাশিয়ায় আশ্রয় নেন।

আরও পড়ুন:
সিরিয়ার রাজধানী বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে, অজ্ঞাত স্থানে আসাদ
আলেপ্পোর পর হামা বিদ্রোহীদের দখলে, পিছু হটছে সরকারি সেনা
সিরিয়ায় হামলা যুক্তরাষ্ট্রের
অন্তর্বর্তী সরকার ২০ বছর ক্ষমতায় থাকতে চায়: হাফিজ
কারও অপরাধের দায় বিএনপি নেবে না: হাফিজউদ্দিন

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
6 killed in explosion in Kabul including minister of refugee affairs

কাবুলে বিস্ফোরণে শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রীসহ নিহত ৬

কাবুলে বিস্ফোরণে শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রীসহ নিহত ৬
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বুধবার শরণার্থী বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে মন্ত্রী খলিল উর-রহমান হাক্কানি ছাড়া আরও পাঁচজন নিহত হয়েছেন।

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি বিস্ফোরণের ঘটনায় দেশটির শরণার্থীবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী খলিল উর-রহমান হাক্কানি নিহত হয়েছেন।

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বুধবার শরণার্থী বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে মন্ত্রী হাক্কানি ছাড়া আরও পাঁচজন নিহত হয়েছেন।

তালেবানের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে মন্ত্রী নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন।

দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সংবাদমাধ্যম এপিকে জানিয়েছেন, আত্মঘাতী হামলায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

তবে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী তাৎক্ষণিকভাবে এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সরকারি একটি সূত্র জানিয়েছে, কাবুলের শরণার্থী মন্ত্রণালয়ে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

আফগানিস্তানে ২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতা দখলের পর হাক্কানি শরণার্থী বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। তিনি হাক্কানি নেওয়ার্কেরও একজন জ্যেষ্ঠ নেতা ছিলেন।

আরও পড়ুন:
আফগানিস্তানে বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত ১৪
আফগানিস্তানে স্পেনের তিন পর্যটকসহ চারজনকে হত্যা

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Zolani promises to restore stability in Syria

সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি জোলানির

সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি জোলানির এইচটিএস প্রধান আবু মোহাম্মদ আল জোলানি। ছবি: সংগৃহীত
ইদলিব-ভিত্তিক ‘সিরিয়ান স্যালভেশন’ সরকারের প্রধান মোহাম্মদ আল-বশিরকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বিরোধী গোষ্ঠীগুলো। এ অবস্থায় ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়া, হিজবুল্লাহ ও বাশার আল আসাদের অনুগতদের নির্মূলের মাধ্যমে সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেন এইচটিএস প্রধান আবু মোহাম্মদ আল জোলানি।

সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন আবু মোহাম্মদ আল জোলানি। হায়াত তাহরির আল শাম (এইচটিএস) প্রধান বলেছেন, ক্ষমতাচ্যুত শাসক বাশার আল আসাদের অনুগতদের নির্মূলের মাধ্যমে নির্মূলের মাধ্যমে সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা হবে।

সূত্রের উল্লেখ করে রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসন সিরিয়ায় একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠনে এইচটিএস নেতার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। তবে জোলানির সঙ্গে হোয়াইট হাউসের সরাসরি যোগাযোগ হয়েছিলো কিনা তা জানাতে পারেনি বার্তা সংস্থাটি।

এইচটিএস, সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেসসহ সিরিয়ায় সশস্ত্র ইসলামী গোষ্ঠীগুলোর এক ও অভিন্ন শত্রু ছিলেন বাশার আল আসাদ। আসাদ পরিবারের শেষ প্রেসিডেন্টের পতনের পর এখন তাদের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জাতি ও গোত্রগত বিভেদ ভুলে সিরিয়াকে ঐক্যবদ্ধভাবে গড়ে তোলা।

রাজধানী দামেস্কে থেমে থেমে বিজয় উল্লাস চলছে। এর মাঝেই উদ্বেগ-উৎকন্ঠাও কাজ করছে। কিভাবে ভিন্ন ভিন্ন গোষ্ঠী ও সংখ্যালঘুদের মাঝে একটি সমন্বয় গড়ে তোলা যায় সেটিই সবচেয়ে বড় ভাবনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে সাধারণ মানুষের।

তাছাড়া বিদ্রোহীদের মাঝে ঐক্য ধরে রাখাও কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস দেরাজোর প্রদেশের কিছুটা অংশ দখল করে তুর্কিয়ে সমর্থিত মিলিশিয়াদের সঙ্গে লড়াইয়ে জড়িয়েছে। এর মাঝেই পিবিএস নিউজ বলছে, পেন্টাগনের শীর্ষ এক জেনারেল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত কুর্দি যোদ্ধাদের সঙ্গে দেখা করেছেন।

এসব ঘটনা থেকে এমনটা আশঙ্কা করা অমূলক নয় যে ক্ষমতাকেন্দ্রিক লড়াই বড় আকার নিতে পারে।

ইদলিব-ভিত্তিক ‘সিরিয়ান স্যালভেশন’ সরকারের প্রধান মোহাম্মদ আল-বশিরকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বিরোধী গোষ্ঠীগুলো। এ অবস্থায় ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়া, হিজবুল্লাহ ও বাশার আল আসাদের অনুগতদের নির্মূলের মাধ্যমে সিরিয়ায় স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেন আবু মোহাম্মদ আল জোলানি।

আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সিরিয়ায় শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনে কুর্দিদের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে চায় না তাহরির আল শাম। তারা সহিংসতা এড়িয়ে দেশটিকে গড়ে তোলার ব্যাপারে আশাবাদী।

ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। ব্লিংকেন তাকে জানিয়েছেন- দামেস্কে জবাবদিহিমূলক প্রশাসন দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।

তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, পশ্চিমারা ভবিষ্যতে এইচটিএস প্রধান আবু মোহাম্মদ আল জোলানির সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী হবে কিনা তা নিয়ে যথেষ্টই সংশয় রয়েছে।

আরও পড়ুন:
সিরিয়ায় দুই দিনে ৪৮০ দফা হামলা ইসরায়েলের
সিরীয় ভূখণ্ডে ইসরায়েল, সৌদি-ইরানসহ চার দেশের কড়া হুঁশিয়ারি
ক্ষমতাচ্যুত বাশারকে জবাবদিহি করতে হবে: বাইডেন
আসাদের পতনের নায়ক কে এই জোলানি?
সিরিয়ার রাজধানী বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে, অজ্ঞাত স্থানে আসাদ

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
480 attacks in two days in Syria by Israel

সিরিয়ায় দুই দিনে ৪৮০ দফা হামলা ইসরায়েলের

সিরিয়ায় দুই দিনে ৪৮০ দফা হামলা ইসরায়েলের ইসরায়েলের হামলায় সিরিয়ার একটি স্থানে উড়তে থাকা ধোঁয়া। ছবি: বাসস
ইসরায়েল বলছে, আসাদ সরকারের পতনের পর অস্ত্র যাতে ‘চরমপন্থিদের হাতে’ না যায়, সে জন্যই এ পদক্ষেপ নিয়েছে তারা।

প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

গত দুই দিনে সিরিয়ায় ৪৮০টি হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।

বিদ্রোহীদের মাত্র ১২ দিনের তীব্র হামলায় পতন ঘটেছে ২৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের। এর মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটল আসাদ পরিবারের ৫৩ বছরের শাসনের।

স্বৈরাচার পতনের তিন দিন পেরিয়ে গেলেও উচ্ছ্বসিত সিরিয়ার বাসিন্দারা, তবে বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের মাঝে স্বস্তির বদলে দানা বেধেছে উদ্বেগের।

গত দুই দিনে ৪৮০ বার দেশটির কৌশলগত বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এরমধ্যে ১৫টি নৌযান, বিমান-বিধ্বংসী ব্যাটারি এবং বেশ কয়েকটি শহরে অস্ত্র উৎপাদনকারী কেন্দ্রও আছে।

আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, অস্ত্রের গুদাম, গোলাবারুদের গুদাম, বিমানবন্দর, নৌঘাঁটি ও গবেষণা কেন্দ্রসহ সিরিয়ার সেনাবাহিনীর সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালিয়েছে।

ইসরায়েল বলছে, আসাদ সরকারের পতনের পর অস্ত্র যাতে ‘চরমপন্থিদের হাতে’ না যায়, সে জন্যই এ পদক্ষেপ নিয়েছে তারা।

সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে একটি প্রতিরক্ষা অঞ্চল গড়ে তুলতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ।

এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, অধিকৃত গোলান মালভূমিতে উপস্থিতি আরও জানান দিতেই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
গাজায় গণহত্যা এখনই বন্ধ করতে হবে: অ্যামনেস্টি
গাজায় ইসরায়েলি জিম্মির নতুন ভিডিও প্রকাশ হামাসের
ইসরায়েল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধবিরতি কার্যকর শুরু
হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতির নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসরায়েলের
তিন শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় কাপঁল ইসরায়েল

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
South Koreas former defense minister attempted suicide
ইয়োনহাপের প্রতিবেদন

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং হিউন। ছবি: এএফপি
প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং হিউন বৃহস্পতিবার পদত্যাগ করেন।

সামরিক আইন পরিচালনায় ভূমিকার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার হওয়ার কিছুক্ষণ আগে জেলহাজতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং হিউন।

বার্তা সংস্থা ইয়োনহাপের উদ্ধৃতি দিয়ে বুধবার এএফপি এ খবর জানায় ।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল ৩ ডিসেম্বর সামরিক আইন জারি করেন এবং সংসদে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠান, কিন্তু পরে সামরিক আইন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম ইয়ং হিউন বৃহস্পতিবার পদত্যাগ করেন।

আরও পড়ুন:
কুকুরের মাংস খাওয়া বন্ধে দক্ষিণ কোরিয়ায় বিল পাস
দক্ষিণ কোরিয়ায় বন্যায় ভূমি ধসে ২১ জনের প্রাণহানি
এক বছর বয়স কমলো দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষের

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Four countries including Israel Saudi Iran have issued strict warnings on Syrian territory

সিরীয় ভূখণ্ডে ইসরায়েল, সৌদি-ইরানসহ চার দেশের কড়া হুঁশিয়ারি

সিরীয় ভূখণ্ডে ইসরায়েল, সৌদি-ইরানসহ চার দেশের কড়া হুঁশিয়ারি সিরিয়া অভিমুখে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান। ছবি: সংগৃহীত
সিরীয় একটি সূত্র বলেছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা ইতোমধ্যে কাতানা শহরে পৌঁছে গেছে। শহরটি বাফার জোন থেকে কয়েক কিলোমিটার পূর্বে ও দামেস্ক বিমানবন্দর থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত। সৌদি আরব, ইরান, ইরাক ও কাতার বলেছে- ইসরায়েলের এই আগ্রাসন মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি করবে।

বিদ্রোহীদের আক্রমণের মুখে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ায় উপর্যুপরি বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার দেশটির একাধিক সেনা ঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সামরিক ট্যাংক দামেস্কের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বলেও একাধিক সূত্র জানিয়েছে।

ইসরায়েলের এই আগ্রাসনকে ‘বিপজ্জনক’ আখ্যা দিয়ে এর তীব্র নিন্দা ও কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের চার দেশ। সৌদি আরব, ইরান, ইরাক ও কাতার পৃথক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েল সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করে আন্তর্জাতিক আইন উপেক্ষা করছে।

সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, গোলান মালভূমি একটি আরব ভূখণ্ড এবং ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ড সিরিয়ার নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে এটিকে জাতিসংঘ সনদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করেছে। মুখপাত্র এসমাইল বাঘায়ি সতর্ক করে বলেছেন, এই আগ্রাসন মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি করবে।

ইরাকের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলের এই পদক্ষেপ গুরুতর আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে হবে।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ইসরায়েলের এই আগ্রাসী কর্মকাণ্ড সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব ও ঐক্যের প্রতি স্পষ্ট আঘাত। এটি আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। ইসরায়েলের দখলদারত্বের নীতি মধ্যপ্রাচ্যে আরও সহিংসতা ও উত্তেজনা সৃষ্টি করবে।

এদিকে ইসরায়েল দাবি করছে, বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ার সেনাবাহিনীর অস্ত্র যাতে অন্য কোনো শত্রুর হাতে না যায় সে লক্ষ্যে ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। তবে সীমান্ত এলাকার নির্ধারিত বাফার জোনের বাইরে সিরীয় ভূখণ্ডে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রবেশ করেনি।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) এক কর্মকর্তা বলেছেন, দামেস্ক অভিমুখে ইসরায়েলি ট্যাংকের এগিয়ে যাওয়ার বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সব প্রতিবেদন মিথ্যা। আইডিএফের সৈন্যরা বাফার জোনে অবস্থান করছে।

ইসরায়েল বলেছে, তারা সিরিয়ার নতুন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সংঘাত চায় না। তবে সিরিয়ার সামরিক অস্ত্র যাতে শত্রুর হাতে চলে না যায়, তা নিশ্চিত করতে গত তিনদিন ধরে সিরিয়াজুড়ে সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালাচ্ছে তারা।

সোমবার রাতে সিরিয়ায় সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে দু’শতাধিক বিমান হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।

তবে মঙ্গলবার অন্তত তিনটি নিরাপত্তা সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা বাফার জোন অতিক্রম করেছে।

সিরীয় একটি সূত্র বলেছে, ইসরায়েলি সৈন্যরা ইতোমধ্যে কাতানা শহরে পৌঁছে গেছে। এই শহরটি বাফার জোন থেকে কয়েক কিলোমিটার পূর্বে ও দামেস্ক বিমানবন্দর থেকে সামান্য দূরে অবস্থিত।

আরও পড়ুন:
ক্ষমতাচ্যুত বাশারকে জবাবদিহি করতে হবে: বাইডেন
আসাদের পতনের নায়ক কে এই জোলানি?
সিরিয়ার রাজধানী বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে, অজ্ঞাত স্থানে আসাদ
আলেপ্পোর পর হামা বিদ্রোহীদের দখলে, পিছু হটছে সরকারি সেনা
গাজায় গণহত্যা এখনই বন্ধ করতে হবে: অ্যামনেস্টি

মন্তব্য

p
উপরে