× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
Citizens of El Salvador are losing bitcoin
google_news print-icon

বিটকয়েন হারাচ্ছে এল সালভাদরের নাগরিকরা

বিটকয়েন-হারাচ্ছে-এল-সালভাদরের-নাগরিকরা
কয়েন মার্কেট ক্যাপের তথ্যমতে, বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য ৪০ লাখ টাকা। ছবি: সংগৃহীত
দেশটির নাগরিকরা অভিযোগ করছে, ওয়ালেট থেকে তাদের বিটকয়েন হারিয়ে যাচ্ছে। যদিও কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখনও কিছু বলছে না। অভিযোগ জানানোর পরও অনেক দিন অপেক্ষা করেও কেউই তার হারানো বিটকয়েন ফেরত পাচ্ছে না।

বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সিকে সরকারি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহারকারী একমাত্র দেশ এল সালভাদর। যদিও দেশটির মধ্যেই এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন এবং ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) সতর্ক করার পরও দেশটির সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছিল।

তবে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতায় পুরো প্রকল্প এখন হুমকির মুখে।

ক্রিপ্টোসলেটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এল সালভাদরের নাগরিকরা বিটকয়েন লেনদেনের ক্ষেত্রে দেশটির নিজস্ব চিভো ওয়ালেট ব্যবহার করে। সেই চিভো ওয়ালেট নিয়েই বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছে।

দেশটির নাগরিকরা অভিযোগ করছে, ওয়ালেট থেকে তাদের বিটকয়েন হারিয়ে যাচ্ছে। যদিও কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখনও কিছু বলছে না।

অভিযোগ জানানোর পরও অনেক দিন অপেক্ষা করেও কেউই তার হারানো বিটকয়েন ফেরত পাচ্ছে না।

শুরু থেকেই চিভো ওয়ালেটের প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিল এর ব্যবহারকারীরা। কয়েকটি অভিযোগে জানা গেছে, ওয়ালেটটিতে কিছু বাগজনিত (অ্যাপ্লিকেশনের অ্যালগরিদম বা প্রোগ্রামে ত্রুটি) সমস্যা রয়েছে। ব্যবহার করার সময় এর ইউজার ইন্টারফেসেও গ্লিচ করে। এ অ্যাপটি ক্র্যাশ করার অভিযোগও পাওয়া গেছে।

দ্রুত পেমেন্টের ক্ষেত্রেও ম্যালফাংশনিং হতো, তবে কর্তৃপক্ষ এ সমস্যার সমাধান করেছে। বাকি সমস্যাগুলো রয়েই গেছে।

ক্রিপ্টোকারেন্সির এক্সচেঞ্জ সাধারণত দুই ধরনের। সেন্ট্রালাইজড ও ডিসেন্ট্রালাইজড। সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জগুলোয় একজন ব্যবহারকারী ক্রিপ্টোকারেন্সি জমা ও ক্রয়-বিক্রয়ও করতে পারে, সে ক্ষেত্রে কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয়েরও সুবিধা থাকতে পারে। ডিসেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে এ ধরনের সুবিধা থাকে না।

ডিসেন্ট্রালাইজ ওয়ালেটের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত ছোট লেনদেনের সময় বেশ ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তাই সর্বস্তরে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সেন্ট্রালাইজ ওয়ালেটের কোনো বিকল্প নেই। এখন কেন্দ্রীয় সেন্ট্রালাইজড ওয়ালেটে সমস্যা হলে জনগণের অনাস্থা তৈরি হবে। ফলে দেশটিতে সর্বস্তরে বিটকয়েন চালু করার ক্ষেত্রে বড় ধরনের বাধার সৃষ্টি হবে।

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে বিটকয়েনকে সরকারি মুদ্রা ঘোষণা করে মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদর।

বিটকয়েনের ১২ বছরের ইতিহাসে এটাই প্রথম কোনো দেশ, যারা তাদের লেনদেনে ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে বিটকয়েনকে সরকারি মুদ্রা হিসেবে ঘোষণা করল।

এ ছাড়া ব্যবসা ও সরকারকে কর পরিশোধের ক্ষেত্রে বিটকয়েন ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত করার কথা জানিয়েছিল এল সালভাদরের সরকার।

কয়েন মার্কেট ক্যাপের তথ্যমতে, বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য ৪০ লাখ টাকা (৪৭ হাজার ডলার)।

আরও পড়ুন:
পাকিস্তানে বিটকয়েনে বিনিয়োগের সুযোগ
ভারতের ‘মেটাকোভেন’ যেভাবে হলেন বিটকয়েন বিলিয়নিয়ার
বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরির ঘটনা বাড়ছেই
বিটকয়েনকে সরকারি মুদ্রা করল এল সালভাদর
২ মাসে সর্বোচ্চ দাম বিটকয়েনের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Investigating committee to look into corruption in IT sector

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দুর্নীতির খোঁজে তদন্ত কমিটি

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দুর্নীতির খোঁজে তদন্ত কমিটি প্রতীকী ছবি
সচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আইসিটি বিভাগের আওতায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক অনেক প্রকল্প নিয়েছেন। সব প্রকল্পের তথ্য আমরা চেয়েছি। এসব প্রকল্প আমরা খতিয়ে দেখব, কোথাও সমস্যা ও দুর্নীতি হয়েছে কি না।’

আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কত দুর্নীতি হয়েছে, তা জানতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাহবুবুর রহমানকে এ কমিটির প্রধান করা হয়েছে।

কমিটি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং এ বিভাগের অধীন সংস্থা কর্তৃক ২০০৯ থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছর পর্যন্ত বাস্তবায়িত এবং বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের সামগ্রিক মূল্যায়ন করবে।

কমিটিতে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে একজন প্রতিনিধি, বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি থেকে একজন প্রতিনিধি, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ থেকে একজন প্রতিনিধি সদস্য হিসেবে রয়েছেন।

দুর্নীতি অনুসন্ধানে প্রয়োজনে টেকনিক্যাল বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একজন প্রতিনিধি নেয়া হবে। পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন হলে অন্য কোনো সংস্থা থেকে আইটি বিশেষজ্ঞ নেয়া হবে।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক দুর্নীতির ব্যাপক অভিযোগ রয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে।

এ বিষয়ে সচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘আইসিটি বিভাগের আওতায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক অনেক প্রকল্প নিয়েছেন। সব প্রকল্পের তথ্য আমরা চেয়েছি। এসব প্রকল্প আমরা খতিয়ে দেখব, কোথাও সমস্যা ও দুর্নীতি হয়েছে কি না।

‘প্রকল্পের আওতায় পরামর্শকসহ কিছু অপ্রয়োজনীয় খাতও দেখানো হয়েছে। সেগুলোও দেখবে। এককথায় প্রকল্পের সব বিষয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করব।’

কমিটি সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সংস্থার চলমান প্রকল্পগুলোর সর্বশেষ হালনাগাদ অগ্রগতি প্রতিবেদন যাচাই করে দেখবে মূল্যায়ন কমিটি। পাশাপাশি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ এবং এর আওতাধীন সংস্থাগুলো থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপিতে চলমান ২১টি প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি, অবশিষ্ট কার্যক্রম এবং ওই কার্যক্রম সম্পাদনের অপরিহার্যতা যাচাই করা হবে।

আরও পড়ুন:
দশ কোটি টাকার অনিয়মের অভিযোগে ৩ ব্যাংক কর্মকর্তা কারাগারে
‘নির্বাচনে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, এটা তুলবই’
চেয়ারম্যানের নামে ডিসির কাছে দুর্নীতির অভিযোগ সাত ইউপি মেম্বারের
বিভিন্ন খাতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে
জাল প্রবেশপত্রে এসএসসি পরীক্ষা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Childrens use of social media is banned in Australia

শিশুদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ায়

শিশুদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ায় অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। ছবি: সংগৃহীত
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ বলেছেন, এ বছরই তার সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের ন্যূনতম বয়স প্রয়োগের উদ্দেশ্যে আইন প্রবর্তন করবে। এ ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৬ বছর।

শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। এ বিষয়ে যে আইন হতে যাচ্ছে তাতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৬ বছর।

অ্যালবানিজ মঙ্গলবার এই পরিকল্পনার কথা জানিয়ে বলেছেন, এ বছরই তার সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের ন্যূনতম বয়স প্রয়োগের উদ্দেশ্যে আইন প্রবর্তন করবে।

তিনি বলেন, ‘সামাজিক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং এটি শিশুদের প্রকৃত বন্ধু ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে।’

গত আগস্টে অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন পরিচালিত এক জরিপে দেখা যায়, ৬১ শতাংশ অস্ট্রেলিয়ান ১৭ বছরের কম বয়সীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রবেশাধিকার সীমিত করার পক্ষে মত দিয়েছেন।

একই সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ১৪ বছরের কম বয়সী শিশুদের নিষিদ্ধ করতে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার প্রিমিয়ার পিটার ম্যালিনাউসকাসের সাবেক ফেডারেল বিচারক রবার্ট ফ্রেঞ্চকে আইনি পথগুলো অনুসন্ধানের নির্দেশ দেয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেন, আইনটির খসড়া তৈরির সময় ফেডারেল সরকার রবার্ট ফ্রেঞ্চের পর্যালোচনা বিবেচনা করবে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Inauguration of the first flagship store of OnePlus in Bangladesh

বাংলাদেশে ওয়ানপ্লাসের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন

বাংলাদেশে ওয়ানপ্লাসের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলে শুক্রবার স্টোরটি উদ্বোধন করা হয়। সে উপলক্ষে কাটা হয় কেক। কোলাজ: নিউজবাংলা
ফ্ল্যাগশিপ স্টোরটিতে রাখা হয়েছে একটি ইন্টারেকটিভ জোন, যেখানে গ্রাহকরা তাদের মান ও পছন্দের সর্বশেষ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ পণ্যগুলো দেখতে পারবেন।

গ্লোবাল টেকনোলজি ব্র্যান্ড ওয়ানপ্লাস বাংলাদেশে তাদের প্রথম অফিশিয়াল ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন করেছে।

ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলে শুক্রবার স্টোরটি উদ্বোধন করা হয়।

এ রিটেইল স্টোরটি ডিজাইন করা হয়েছে গ্রাহকদের ওয়ানপ্লাসের সবশেষ প্রযুক্তি ও পণ্যের অভিজ্ঞতা দিতে।

ফ্ল্যাগশিপ স্টোরটিতে রাখা হয়েছে একটি ইন্টারেকটিভ জোন, যেখানে গ্রাহকরা তাদের মান ও পছন্দের সর্বশেষ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ পণ্যগুলো দেখতে পারবেন।

যমুনা ফিউচার পার্কের ‘৪সি-০১৮বি’ নম্বরের দোকানটিতে প্রতিদিন (ছুটির দিন ছাড়া) বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্টোরটি খোলা পাবেন গ্রাহকরা।

ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে ওয়ানপ্লাসের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন উদযাপন উপলক্ষে গ্রাহকদের জন্য র‍্যাফেল ড্রর বিশেষ সিরিজ ঘোষণা করা হয়েছে।

৬ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত ব্র্যান্ডটির ওয়ানপ্লাস নর্ড সিই৪ লাইট ৫জি এবং ওয়ানপ্লাস নর্ড এন৩০ এসই ৫জি ফোন কিনে গ্রাহকরা র‍্যাফেল ড্রতে অংশ নিতে পারবেন। সেখানে গ্রাহকরা ওয়ানপ্লাস নর্ড সিই৪ লাইট ৫জি কিংবা ওয়ানপ্লাস নর্ড এন৩০ এসই ৫জি স্মার্টফোন জিতে নেয়ার সুযোগ ছাড়াও পাবেন আকর্ষণীয় গিফট বক্স।

ওয়ানপ্লাসের সিইও মেংক ওয়াং বলেন, ‘আমাদের সম্মানিত ব্যবহারকারীদের জন্য ঢাকায় প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর খুলতে পেরে আমরা আনন্দিত। এমনভাবে স্টোরটি ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে গ্রাহকরা এসে আমাদের পণ্যগুলোর ফার্স্ট হ্যান্ড রিয়েল লাইফ এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাইকে আমাদের স্টোরটিতে আসার জন্য এবং এ মাইলফলক উদযাপনে আমাদের সঙ্গী হতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, যা ব্যবহারকারীদের প্রতি ওয়ানপ্লাসের প্রতিশ্রুতি পূরণের আরেকটি অগ্রগতি।’

পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিতের পাশাপাশি বিক্রয়োত্তর অফিশিয়াল সেবা পেতে ওয়ানপ্লাস সবসময় গ্রাহকদের অফিশিয়াল বাংলাদেশ সংস্করণ কিনতে উৎসাহিত করছে। ওয়ানপ্লাস অফিশিয়াল পণ্য বাংলাদেশে তৈরি। যেগুলো আমদানি করা, তার সবগুলোই বিটিআরসি সিস্টেমে আইএমইআই নিবন্ধিত।

গ্রাহকরা খুব সহজে তাদের অফিশিয়াল ফোনের আইএমইআই যাচাই করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ফোনের মেসেজিং অপশনে গিয়ে লিখতে হবে ‘KYD IMEI’ এবং পাঠাতে হবে ১৬০০২ নম্বরে।

যেকোনো কিছু জানতে সরাসরি কল করা যাবে বিক্রয়োত্তর সেন্টারের ০৯৬১০৯৯৭৭৯২ নম্বরে। ইমেইল করা যাবে [email protected] ঠিকানায়।

ঢাকায় যমুনা ফিউচার পার্কের ‘৪সি-০১৮বি’ নম্বর দোকানে গিয়ে ওয়ানপ্লাসের ফ্ল্যাগশিপ স্টোরটি ঘুরে আসতে পারবেন। আরও তথ্য জানতে ভিজিট করুন এই ঠিকানায়।

আরও পড়ুন:
কলড্রপ ইস্যুতে গ্রামীণফোনকে শো-কজ, হতে পারে জরিমানা
এক আইএমইআই নম্বরে দেড় লাখ মোবাইল হ্যান্ডসেট!
স্মার্টফোন বাজারে একাধিপত্য: যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপলের নামে মামলা
পার্লারে আইফোন খোয়ালেন প্রেমের টানে মাদারীপুরে আসা ইন্দোনেশীয় তরুণী
ওয়ালটনের নতুন ‘নেক্সজি এন২৫’ সিরিজের স্মার্টফোন বাজারে

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
International Informatics Olympiad Congratulations to Informatics Advisor for winning gold medal in Bangladesh

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড: বাংলাদেশের স্বর্ণপদক জয়ে অভিনন্দন তথ্য উপদেষ্টার

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড: বাংলাদেশের স্বর্ণপদক জয়ে অভিনন্দন তথ্য উপদেষ্টার তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। ছবি: বাসস
এক বার্তায় নাহিদ বলেন, ‘বাংলাদেশের তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই অর্জন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের সম্মান বৃদ্ধি করেছে। আমি এই অর্জনে অত্যন্ত আনন্দিত।’

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে (আইওআই) বাংলাদেশের পক্ষে স্বর্ণপদক জিতে ইতিহাস সৃষ্টি করায় দেবজ্যোতি দাস সৌম্যসহ বাংলাদেশ দলকে শুক্রবার অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।

এক বার্তায় নাহিদ বলেন, ‘বাংলাদেশের তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই অর্জন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের সম্মান বৃদ্ধি করেছে। আমি এই অর্জনে অত্যন্ত আনন্দিত।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের তরুণরা তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ এবং আগ্রহী, এটাই তার প্রমাণ।’

বার্তায় দেশে আসার পর বাংলাদেশ দলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।

আইওআইয়ের বৃহস্পতিবার প্রকাশিত চূড়ান্ত ফলে দেখা যায়, প্রতিযোগিতায় দেবজ্যোতি দাস সৌম্য স্বর্ণপদক জিতেন। এটি ছিল ২০০৪ সালের পর এ ইভেন্টে বাংলাদেশের প্রথম স্বর্ণজয়। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে দুটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেন জারিফ রহমান ও আকিব আজমাইন তুরজা।

আইওআই বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হাই স্কুল ইনফরমেটিক্স প্রতিযোগিতা। এ প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রাম লিখে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং সমস্যার সমাধান করে থাকে। তাই অলিম্পিয়াডে বিজয়ীদের পৃথিবীর সেরা তরুণ কম্পিউটার বিজ্ঞানী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আরও পড়ুন:
দাবা অলিম্পিয়াডে নিউজিল্যান্ডকে হারাল বাংলাদেশ
দাবা অলিম্পিয়াডে সপ্তম রাউন্ডে জয় বাংলাদেশের
দাবা অলিম্পিয়াডে ষষ্ঠ রাউন্ডে হার বাংলাদেশের
দাবা অলিম্পিয়াডে আলবেনিয়াকে হারাল বাংলাদেশ
দাবা অলিম্পিয়াডে ব্রাজিলের সঙ্গে ড্র বাংলাদেশের

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Floods 1235 mobile towers useless in 10 districts

বন্যা: ১০ জেলায় অকেজো ১২৩৫ মোবাইল টাওয়ার

বন্যা: ১০ জেলায় অকেজো ১২৩৫ মোবাইল টাওয়ার মোবাইল টাওয়ার। ফাইল ছবি
ইউএনবির খবরে বলা হয, এরই মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মোবাইল অপারেটর এবং টাওয়ার অপারেটরদের পরিষেবাগুলো ফের চালুর জন্য সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি বহনের জন্য জাহাজ এবং স্পিডবোটসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১০ জেলার ১৩ হাজার ৪৯১টি মোবাইল টাওয়ারের মধ্যে ১ হাজার ২৩৫টি অকেজো হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানটির বরাত দিয়ে ইউএনবি জানায়, বন্যা কবলিত জেলাগুলো হলো নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও সিলেট।

বার্তা সংস্থাটির খবরে বলা হয, এরই মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মোবাইল অপারেটর এবং টাওয়ার অপারেটরদের পরিষেবাগুলো ফের চালুর জন্য সরঞ্জাম, জেনারেটর ও জ্বালানি বহনের জন্য জাহাজ এবং স্পিডবোটসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে।

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া টাওয়ারগুলো সচল হবে না।

জেনারেটরের মাধ্যমে মোবাইল নেটওয়ার্ক পুনঃস্থাপিত হওয়ায় বন্যা কবলিত এলাকায় চার্জিং সুবিধাও দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

ইউএনবির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মৌলভীবাজার ও সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতির কারণে টেলিযোগাযোগ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, তবে মোবাইল অপারেটর, টাওয়ার কো-অপারেটর ও কর্তৃপক্ষ মোবাইল নেটওয়ার্ক পুনরায় সচল করার চেষ্টা করছে।

আরও পড়ুন:
বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সহায়তা সমন্বয় সেল
বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে অনুদান পাঠানোর আহ্বান
কাপ্তাই হ্রদের পানি ছাড়া নিয়ে গুজবে কান না দেয়ার অনুরোধ
প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে সেনা সদস্যদের এক দিনের বেতন
ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে রেল সড়ক যোগাযোগ বন্ধ

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
How to Run an E Commerce Business During an Internet Outage

ইন্টারনেট বন্ধের সময় ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করবেন কীভাবে

ইন্টারনেট বন্ধের সময় ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করবেন কীভাবে স্টার সিরামিকস লিমিটেডের হেড অফ বিজনেস অ্যান্ড মার্কেটিং মীর আহমেদ আখতার সামির। ছবি: সংগৃহীত
এসব পরামর্শ অনুসরণ করে ইন্টারনেট বন্ধ থাকলেও আপনার ই-কমার্স ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবেন এবং গ্রাহকদের সেবা দিতে সক্ষম হবেন। ইন্টারনেট ফিরে আসার পর এ অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল ব্যবসা গড়তে সহায়ক হবে।

ইন্টারনেট বন্ধের সময় ই-কমার্স ব্যবসা পরিচালনা করা চ্যালেঞ্জিং হলেও কিছু কার্যকর কৌশল অবলম্বন করে এটি সম্ভব। এখানে আরও কিছু টিপস শেয়ার করছি যা ইন্টারনেট বিঘ্নের সময় ব্যবসা চালিয়ে যেতে সহায়ক হতে পারে।

ফোন অর্ডার সিস্টেম চালু করুন

গ্রাহকরা সহজেই ফোনের মাধ্যমে তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য অর্ডার করতে পারেন। এ জন্য একটি ফোন হটলাইন চালু করতে পারেন, যা সবসময় খোলা থাকবে এবং প্রশিক্ষিত কর্মী থাকবেন যারা অর্ডার নেয়ার কাজ করবেন।

এসএমএসভিত্তিক অর্ডার

ফোনের পাশাপাশি এসএমএস ব্যবহার করেও অর্ডার নেয়া যেতে পারে। গ্রাহকরা নির্দিষ্ট কোড বা কিউওয়ার্ড ব্যবহার করে তাদের অর্ডার দিতে পারবেন, যা প্রক্রিয়াকরণ করা হবে।

স্থানীয় ডেলিভারি রুট তৈরি

নির্দিষ্ট এলাকার গ্রাহকদের জন্য স্থানীয় ডেলিভারি রুট তৈরি করুন। ডেলিভারি এজেন্টদের এলাকাভিত্তিক দায়িত্ব দিন যাতে পণ্য সরবরাহে বিলম্ব না হয়।

পিক-আপ পয়েন্ট স্থাপন

বিভিন্ন এলাকায় পিক-আপ পয়েন্ট তৈরি করুন, যেখানে গ্রাহকরা সরাসরি এসে তাদের অর্ডার করা পণ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। এটি ডেলিভারি সময় ও খরচ উভয়ই কমাতে সাহায্য করবে।

নগদ পেমেন্ট

নগদ অর্থ গ্রহণের জন্য প্রস্তুত থাকুন, বিশেষ করে গ্রাহকদের যারা পণ্য গ্রহণের সময় অর্থ প্রদান করতে চান।

মোবাইল ব্যাংকিং

বিকাশ, রকেট বা নগদের মতো মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা ব্যবহার করে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন, যা ইন্টারনেটের ওপর কম নির্ভরশীল।

অফলাইন গ্রাহক সেবা কেন্দ্র

অফলাইন গ্রাহক সেবা কেন্দ্র স্থাপন করুন যেখানে গ্রাহকরা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।

ফোন ও এসএমএসে আপডেট প্রদান

গ্রাহকদের অর্ডারের অবস্থা জানানোর পাশাপাশি যোগাযোগ বজায় রাখতে ফোন কল ও এসএমএস ব্যবহার করতে পারেন। এটি গ্রাহকদের আস্থা বজায় রাখতে সহায়ক।

ইনভেন্টরি ট্র্যাকিং

অফলাইনে ইনভেন্টরি ট্র্যাক করার জন্য একটি ম্যানুয়াল সিস্টেম বা অ্যাপ্লিকেশন, যেমন: এমএস এক্সেল ব্যবহার করুন, যা ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই কাজ করতে পারে।

স্টক রিভিউ

প্রতিদিনের ইনভেন্টরি পর্যবেক্ষণ করে স্টক পূর্ণ করতে থাকুন, যাতে প্রয়োজনীয় পণ্য মজুত থাকে এবং গ্রাহকদের কোনো পণ্যের ঘাটতি না হয়।

ফ্লায়ার বিতরণ

আপনার পণ্য ও পরিষেবার বিবরণসহ ফ্লায়ার তৈরি করুন এবং সেগুলো বিভিন্ন এলাকায় বিতরণ করুন। এতে করে আপনার গ্রাহকরা সহজেই আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন এবং অর্ডার করতে পারবেন।

স্থানীয় প্রচার চালানো

আপনার ব্যবসার জন্য স্থানীয়ভাবে প্রচার চালান। পোস্টার ও ব্যানারের মাধ্যমে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন করতে পারেন। স্থানীয় মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দিন যাতে গ্রাহকরা আপনার ব্যবসার সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন।

ক্যাম্পেইন ও ডিসকাউন্ট অফার

বিশেষ ক্যাম্পেইন ও ডিসকাউন্ট অফার চালু করুন, যা অফলাইনে পণ্য ক্রয়ের জন্য উৎসাহিত করবে। অফলাইনে পণ্য ক্রয়ে বিশেষ ছাড় বা উপহার দেয়ার মাধ্যমে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে পারেন।

ব্যবসার ব্যাকআপ পরিকল্পনা

ইন্টারনেট বন্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে একটি ব্যাকআপ পরিকল্পনা তৈরি করুন। এ পরিকল্পনায় বিকল্প যোগাযোগ পদ্ধতি, পেমেন্ট সিস্টেম, ডেলিভারি পদ্ধতি এবং ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্টের জন্য বিকল্প সমাধান অন্তর্ভুক্ত করুন।

প্রশিক্ষিত কর্মী দল গঠন

আপনার কর্মীদের এ ধরনের পরিস্থিতিতে কীভাবে কাজ করতে হবে, তার ওপর প্রশিক্ষণ দিন। তারা যেন অফলাইনে কার্যকরভাবে কাজ করতে পারে, সে জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং দায়িত্ব দিতে হবে।

এসব পরামর্শ অনুসরণ করে ইন্টারনেট বন্ধ থাকলেও আপনার ই-কমার্স ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবেন এবং গ্রাহকদের সেবা দিতে সক্ষম হবেন। ইন্টারনেট ফিরে আসার পর এ অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতের জন্য একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল ব্যবসা গড়তে সহায়ক হবে।

লেখক: হেড অফ বিজনেস অ্যান্ড মার্কেটিং, স্টার সিরামিকস লিমিটেড

আরও পড়ুন:
বিকেল তিনটার পর মোবাইল ইন্টারনেটে যুক্ত হলেই ৫ জিবি বোনাস
মোবাইলে ফোরজি সেবা চালু বিকেল ৩টায়
মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত কাল
সারা দেশে মোবাইল ইন্টারনেট রবি-সোমবার, ব্রডব্যান্ড রাতেই: পলক
‘বেশিরভাগ গ্রাহক আজকের মধ্যেই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পাবেন’

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Dr Yunus and other advisors are best wishes

ড. ইউনূসসহ উপদেষ্টাদের শুভেচ্ছা নগদের

ড. ইউনূসসহ উপদেষ্টাদের শুভেচ্ছা নগদের নগদের লোগো। ছবি: নগদ
দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমিনুল হক বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই দেশের অপার সম্ভাবনা ও তারুণ্যকে কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার যোগ্যতম মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেতৃত্ব সারা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছে। এবার আমাদের সৌভাগ্য, বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ায় তিনি রাজি হয়েছেন এবং দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আমি আশা করি তার দেখানো পথে নগদও এগিয়ে যাবে।’

বাংলাদেশের ক্রান্তিকালে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বিশ্বখ্যাত চিন্তাবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও অন্য উপদেষ্টাদের বৃহস্পতিবার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ ও নগদ ডিজিটাল ব্যাংক।

নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিনুল হক এ উপলক্ষে বলেন, অর্থনীতির কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ইউনুসের হাত ধরে স্বপ্নের পথে এগিয়ে যাবে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এক নবজাগরণ ঘটেছে ছাত্রসমাজ তথা তারুণ্য শক্তির মাধ্যমে।

তিনি বলেন, নগদ শুরু থেকেই তার চলার পথে তারুণ্যকে প্রধান শক্তি বলে মনে করে। সেই তরুণদের আহ্বানেই এই সংকটকালে দেশের দায়িত্ব নিতে রাজি হয়েছেন সারা বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তাবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমিনুল হক বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই দেশের অপার সম্ভাবনা ও তারুণ্যকে কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার যোগ্যতম মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেতৃত্ব সারা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছে।

‘এবার আমাদের সৌভাগ্য, বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ায় তিনি রাজি হয়েছেন এবং দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আমি আশা করি তার দেখানো পথে নগদও এগিয়ে যাবে।’

আরও পড়ুন:
সিংড়ায় পশুরহাটে ক্যাশলেস লেনদেনে নগদ
নগদ ইসলামিকে লেনদেনে মক্কা-মদিনায় যাওয়ার সুযোগ
সুপ্রিম কোর্ট বারের সব ফি নগদ-এ
নগদ-এ রিচার্জ করে এক মিনিটে ১০ হাজার টাকার শপিং
নগদ অ্যাপে এখন আইডিএলসির সব সেবা

মন্তব্য

p
উপরে