× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
The United States and India have told the Taliban their position
google_news print-icon

নিজেদের অবস্থান তালেবানকে জানাল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

নিজেদের-অবস্থান-তালেবানকে-জানাল-যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
হোয়াইট হাউজে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবি: পিটিআই
যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কাবুল পতনের পর তালেবান যেসব অঙ্গীকার করেছিল, তা তাদের মানতে হবে। আফগানিস্তান থেকে দেশি-বিদেশি সব নাগরিককে নিরাপদে দেশত্যাগের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া নারী, শিশু ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সবাইকে প্রাপ্য মর্যাদা দিতে হবে।’

অঙ্গীকার অনুযায়ী কাজ করতে এবং নারী, শিশু, জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়সহ সব আফগান নাগরিকের অধিকারের প্রতি সম্মান জানাতে তালেবান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র।

হোয়াইট হাউসে স্থানীয় সময় শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রথম সরাসরি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়।

এর পরই যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের পক্ষ থেকে যৌথ এক বিবৃতিতে তালেবান সরকারের প্রতি ওই আহ্বান জানানো হয় বলে এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত তালেবানকে অবশ্যই মানতে হবে বলে বৈঠকে একমত পোষণ করেন বাইডেন ও মোদি।

গত মাসে তালেবানের হাতে কাবুল পতনের দুই সপ্তাহ পর ৩০ আগস্ট জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রেজল্যুশন ২৫৯৩ (২০২১) গৃহীত হয়।

এতে বলা হয়, অন্য দেশে হামলা চালাতে আফগানিস্তানের মাটি ফের কোনো গোষ্ঠীকে ব্যবহার করতে দেয়া যাবে না।

একই সঙ্গে আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বা প্রশিক্ষণ কর্মকাণ্ড চালানোর অনুমতি না দেয়া এবং কোনো ধরনের সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা বা অর্থায়ন না করার কথাও ওই রেজল্যুশনে বলা হয়।

যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কাবুল পতনের পর তালেবান যেসব অঙ্গীকার করেছিল, তা তাদের মানতে হবে।

‘আফগানিস্তান থেকে দেশি-বিদেশি সব নাগরিককে নিরাপদে দেশত্যাগের ব্যবস্থা করতে হবে।

‘এ ছাড়া নারী, শিশু ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সবাইকে প্রাপ্য মর্যাদা দিতে হবে।’

১৫ আগস্ট কাবুল পতনের মাধ্যমে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ তালেবানের হাতে চলে যায়। চলতি মাসের শুরুতে নিজেদের ৩৩ নেতা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে তালেবান।

আরও পড়ুন:
বিশ্বের চাওয়া পূরণে ‘প্রস্তুত’ তালেবান
তালেবানের ওপর চাপ সৃষ্টিতে বিশ্ব একজোট: ব্লিঙ্কেন
তালেবান সরকার নিয়ে হতাশ এরদোয়ান
আফগানিস্তানের স্বাস্থ্যখাত বাঁচাতে সহায়তা দেবে জাতিসংঘ
পিএইচডিধারীর বদলে উপাচার্য পদে স্নাতক পাস, ৭০ শিক্ষকের পদত্যাগ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
A pledge to build modern urbanization on the birthday of Pabna district

পাবনা জেলার জন্মদিনে আধুনিক নগরায়ণ গড়ার অঙ্গীকার

পাবনা জেলার জন্মদিনে আধুনিক নগরায়ণ গড়ার অঙ্গীকার

ইতিহাস ঐতিহ্যে ঘেরা প্রাচীন জেলা পাবনা, এ জেলায় জন্ম নিয়েছেন বহুগণীজন, ব্রিটিশ শাসিত থেকে শুরু করে এ জেলায় রয়েছে শিক্ষাব্যবস্থার পাশাপাশি নানা জেলার নামকরা সব প্রতিষ্ঠান প্রায় দুই শতাব্দীর ইতিহাস বয়ে চলা পাবনা জেলা তার ১৯৭তম জন্মদিন উদযাপন করেছে।

১৮২৮ খ্রিষ্টাব্দে ১৬ অক্টোবর সরকারের ৩১২৪ স্মারকে জেলা হিসেবে পাবনা গঠিত হয়। কিছু ইতিহাসবিদের মতে, পাবনা নামটি পদুম্বা থেকে এসেছে। কালক্রমে পদুম্বা শব্দটির স্বরসঙ্গতি হয়ে পাবনা হয়েছে। পাবনা নামকরণ নিয়ে কারও মতে, পবন বা পাবনা নামে একজন দস্যুর আড্ডাস্থল থেকেই একসময় পাবনা নামের উদ্ভব হয়।

২৩৭১.৫০ বর্গকিমি আয়তন বিশিষ্ট পাবনা জেলায় ৯টি উপজেলা ও ৭৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। পাবনায় আদমশুমারি অনুযায়ী মোট জনসংখ্যা ২৯,০৯,৬২৪ জন। ইতিহাস ঐতিহ্য সংস্কৃতিতে পাবনা জেলার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন ভাষা সংগ্রাম আর সুমহান স্বাধীনতা সংগ্রামে এই জেলার মানুষদের বীরত্বপূর্ণ অবদান ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। বিশ্ব বরেণ্য কবি-সাহিত্যিক, রাজনীতিক সাংবাদিক, শিল্পোদ্যোক্তা, বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, বিজ্ঞানী, অভিনেতা-অভিনেত্রী পাবনা তথা গোটা দেশকে বিশ্ব দরবারে স্বগৌরবে তুলে ধরেছে। ব্রিটিশ স্থাপত্যের টেকসই নিদর্শন দেশের একমাত্র বৃহত্তর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ রেল সেতু, লালন শাহ সেতু ও দেশের একমাত্র পারমাণবিক প্লান্ট পাবনায় অবস্থিত। পাবনায় রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সব দর্শনীয় স্থান। পাবনার হেমায়েতপুরে রয়েছে বাংলাদেশের একমাত্র মানসিক হাসপাতাল, সনাতন ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান শ্রী শ্রী অনুকূল ঠাকুরের জন্মভুমি। গত বৃহস্পতিবার পাবনা প্রেসক্লাব, পাবনার আয়োজনে প্রেসক্লাব মিলনায়তনের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনকে কেন্দ্র করে উপস্থিত ছিলেন জেলার বিশিষ্টজন, সাংবাদিক, সুধী সমাজ ও জনপ্রতিনিধিরা। সভাপতিত্ব করেন পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি আখতারুজ্জামান আখতার। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবি ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট শ্রমিক নেতা অ্যাড. শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। এছাড়া অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মো. মফিজুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো. গোলাম মর্তুজা, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি প্রফেসর শিবজিৎ নাগ, এবিএম ফজলুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলামসহ প্রেসক্লাবের সকল সদস্য, স্থানীয় রাজনীতিবিদ, স্বেচ্ছাসেবী ও সুধিজনরা যোগ দেন।

বক্তারা তাদের আলোচনায় তুলে ধরেন পাবনা শহরের কাঠামোগত দুর্দশা, অবকাঠামোগত ঘাটতি ও নাগরিক সমস্যার নানা চিত্র। কীভাবে এই ঐতিহ্যবাহী শহরকে আধুনিকতার ছোঁয়ায় গড়ে তোলা যায়- সেই বিষয়ে করণীয় নিয়ে প্রাণবন্ত আলোচনা হয়। তারা আশা প্রকাশ করেন, জেলার ২০০তম জন্মদিনে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ পাবনা উপহার দিতে পারলে সেটি হবে ইতিহাসের মাইলফলক।

অনুষ্ঠানের শেষে কেক কেটে ও মিষ্টি মুখের মাধ্যমে এক আনন্দঘন পরিবেশে জেলা প্রতিষ্ঠা দিবসের এই বিশেষ আয়োজন সম্পন্ন হয়।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Two students who took part in the examination by keeping the dead body of their mother are successful

মায়ের লাশ রেখে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া দুই শিক্ষার্থী কৃতকার্য

মায়ের লাশ রেখে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া দুই শিক্ষার্থী কৃতকার্য

টাঙ্গাইলের সখীপুরে মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সেই দুই শিক্ষার্থী এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় দেশের শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট, সংশ্লিষ্ট সব পরীক্ষাকেন্দ্র বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফল প্রকাশ করা হয়। চলতি বছরের গত ৩ জুলাই সকালে সায়মা ও লাবনী নামের দুই পরীক্ষার্থী মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নেয়। পৃথক দুটি হৃদয় বিদারক ঘটনা ঘটে গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে।

সায়মা আক্তার হাতিয়া গ্রামের মো. রায়হান খানের মেয়ে এবং লাবনী আক্তার কচুয়া পশ্চিমপাড়া এলাকার আব্দুল মান্নান মিয়ার মেয়ে। তারা দুজনই মায়ের মৃত্যুর শোক নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।

সায়মা আক্তার হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী এবং সখীপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। অন্যদিকে লাবনী আক্তার সানস্টার ইনস্টিটিউট অব টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের শিক্ষার্থী, পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজ কেন্দ্রে।

জানা গেছে, গত ২ জুলাই রাত ৩টার দিকে সায়মার মা শিল্পী আক্তার (৪০) নিজ বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। অপরদিকে, ওই দিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে মারা যান লাবনীর মা সফিরন বেগম (৪৫)।

সায়মা ও লাবনী দুজনই পরিবারের কনিষ্ঠ সন্তান। শোকের এমন সময়ে ভেঙে পড়লেও আত্মীয়-স্বজন ও শিক্ষকদের সাহচর্যে পরীক্ষা দিতে কেন্দ্রে আসেন তারা।

হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রহিজ উদ্দিন বলেন, সায়মার মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার ঘটনাটি সত্যিই হৃদয়বিদারক। আল্লাহ যেন তাকে শক্তি দেন। সে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৩.৭৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে।

সানস্টার ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ নাছির উদ্দিন বলেন, মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া অনেক কঠিন। তবুও লাবনী সাহস দেখিয়েছে, তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সে জিপিএ-৪.৫৪ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Police exchange meeting at Bagerhat

বাগেরহাটে পুলিশের মতবিনিময় সভা

বাগেরহাটে পুলিশের মতবিনিময় সভা

‎আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে বাগেরহাট পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে বাগেরহাট জেলা পুলিশের আয়োজনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত আইজিপি মো. আলী হোসেন ফকির। বাগেরহাট পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি মো. রেজাউল হক পিপিএম।

‎বাগেরহাট সিভিল সার্জন ডা. আ,স,ম মাহবুবুল আলম। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমান। বাগেরহাট প্রেসক্লাব সভাপতি মো. কামরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক তরফদার রবিউল ইসলাম। বাস মালিক সমিতির নেতারাসহ বিভিন্ন দপ্তরের দপ্তর প্রধান ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তারা ও প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা। সমাজের বিভিন্ন স্তরের সুধীজন, ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

‎সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত আইজিপি মো. আলী হোসেন ফকির আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, সাংবাদিকসহ সবাইকে একাত্ম হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Protest march demanding implementation of Faridpur division

ফরিদপুর বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

ফরিদপুর বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

বৃহত্তর ফরিদপুরের পাঁচটি জেলা নিয়ে অবিলম্বে ফরিদপুরকে বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ফরিদপুরে সর্বস্তরের মানুষ। সমাবেশে অনেককেই দাবি সংবলিত ফেস্টুন হাতে নিয়ে সমাবেশে যোগ দিতে দেখা যায়। এ সময় ‘দাবি মোদের একটাই-ফরিদপুর বিভাগ চাইসহ’ বিভিন্ন মুহুর্মুহু শ্লোগানে ঘটনাস্থল প্রকম্পিত হয়ে ওঠে সমাবেশস্থল। গত বৃহস্পতিবার ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে ফরিদপুর বিভাগের বাস্তবায়ন চাই’ দাবিতে ফরিদপুর প্রেসক্লাব চত্বর থেকে বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়ে মুজিব সড়ক ধরে শহরের জনতা ব্যাংকের মোড়, আলীপুরের মোড় হয়ে হাসিবুল হাসান লাবলু সড়ক, কবি জসীমউদ্দিন সড়ক দিয়ে সুপার মার্কেটের মোড় হয়ে পুনরায় ফরিদপুর প্রেসক্লাব চত্বরে ফিরে এক সমাবেশে বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতারা ও সুশীল সমাজের নেতারা বক্তব্য রাখেন।

এ সময় কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক জুলফিকার হোসেন। এছাড়া কেন্দ্রীয় মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফের লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান ফরিদপুর মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব গোলাম মোস্তফা।

বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ইমতিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ, বিএনপির সদস্য সচিব এ কে কিবরিয়া, জেলা খেলাফত মজলিশের সভাপতি আবু নাসের, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, ইসলামী আন্দোলন ফরিদপুর জেলার সাবেক সভাপতি মো. ওয়াহিদুজ্জামান, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক তানজিমুল হাসান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোজাম্মল হক, নগরকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

এর আগে সকাল ১০টা থেকে শুরু হওয়া সর্বদলীয় বৈঠকে বক্তব্য দেন, ফরিদপুর সাহিত্য পরিষদের সভাপতি আলতাফ হোসেন। এ সময় তিনি বলেন, ফরিদপুর বিভাগ আমাদের ন্যায্য দাবি। আমাদের দিতেই হবে। তরুণ সমাজ জেগেছে, তারা এ দাবি আদায় করে ছাড়বে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Novel initiative to provide police service in Moulvibazar 

মৌলভীবাজারে পুলিশি সেবা দিতে অভিনব উদ্যোগ 

মৌলভীবাজারে পুলিশি সেবা দিতে অভিনব উদ্যোগ 

মৌলভীবাজারে জনগণের দোরগোড়ায় পুলিশি সেবা পৌঁছে দিতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) এমকেএইচ জাহাঙ্গীর হোসেন। ‘আপনার এসপি’ নামে নতুন এই সেবায় জেলার ৭টি থানায় বসেই নাগরিকরা সরাসরি এসপির সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলতে পারছেন। অভিযোগ জানাতে, পরামর্শ নিতে বা ন্যায়বিচার চাওয়ার জন্য এখন আর জেলা সদরে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হবে না সেবাগ্রহীতাদের।

জানা গেছে, প্রতিটি থানায় ‘আপনার এসপি’ নামে একটি করে ডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে। সেখানে এসপির মনোনীত কনস্টেবল পদমর্যাদার একজন অপারেটর দায়িত্ব পালন করছেন। অফিস সময়ের মধ্যে এই ডেস্কে এসে যে কেউ সরাসরি ভিডিও কলে এসপির সঙ্গে কথা বলতে পারেন। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন থানায় গিয়ে প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষ এই সেবা গ্রহণ করেছেন।

রুবিনা আক্তার নামে এক গৃহবধূ বলেন, আগে মনে হতো এসপির সঙ্গে দেখা করা মানে অনেক ঝামেলা। এখন থানায় গিয়ে সহজে কথা বলা যায়। আমি আমার পারিবারিক সমস্যার কথা জানিয়েছি, স্যার খুব সহানুভূতির সঙ্গে শুনেছেন।

এসপি এমকেএইচ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, মানুষের দুর্ভোগ লাঘব ও দ্রুত সেবা পৌঁছে দিতেই এই উদ্যোগ। এখন গ্রামের সাধারণ মানুষও থানায় বসেই এসপির সঙ্গে কথা বলতে পারছেন- এটা পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা আরও বাড়াবে বলে আমি বিশ্বাস করি। সারাদেশের মধ্যে মৌলভীবাজারেই এটি প্রথম ধরনের উদ্যোগ।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The journey of Abul Bashar Chowdhury shelter started in Fazilpur of Feni

ফেনীর ফাজিলপুরে আবুল বাশার চৌধুরী আশ্রয় কেন্দ্রের যাত্রা শুরু

ঝড়, জলোচ্ছ্বাস বন্যায় মানুষের আশ্রয়ে হবে সুব্যবস্থা
ফেনীর ফাজিলপুরে আবুল বাশার চৌধুরী আশ্রয় কেন্দ্রের যাত্রা শুরু

ফেনীর ফাজিলপুরে উদ্বোধন হয়েছে আবুল বাশার চৌধুরী আশ্রয় কেন্দ্র। এলাকায় আশ্রয় কেন্দ্রটি উদ্বোধনের মাধ্যমে ঝড়, জলোচ্ছ্বাস বন্যায় মানুষের আশ্রয়ের সুব্যবস্থা হবে।

বৃহস্পতিবার রাতে ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুরে জানবক্স ভূঁঞা বাড়ির সামনে প্রতিষ্ঠিত নুরুন নাহার-মনি দাতব্য ও চক্ষু হাসপাতাল সংলগ্ন ৩০০ শয্যাবিশিষ্ট এই আশ্রয় কেন্দ্রটি উদ্বোধন করেন ফেনী জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন আশ্রয় কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. এ বি এম হারুন ও ফেনীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন) রোমেন শর্মা, ফেনী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ আবু তাহের ভূঁইয়া। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসক, শমরিতা হাসপাতাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফেনীর সন্তান ডা. এ বি এম হারুন ২০০৬ সালে নিজ এলাকা ফাজিলপুরে প্রতিষ্ঠা করেন আবুল বাশার চৌধুরী জামে মসজিদ কমপ্লেক্সে। এই কমপ্লেক্সের আওতায় অনেক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এরমধ্যে নুরুন নাহার-মনি দাতব্য ও চক্ষু হাসপাতাল। এখানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দিয়ে প্রতি মাসে নিয়মিত বিনামূল্যে চোখের অস্ত্রোপচার, ওষুধপত্র ও ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হয়।

এ হাসপাতালের পাশে চালু হয়েছে আবুল বাশার চৌধুরী হেফজখানা ও এতিমখানা। এ মাদ্রাসায় এলাকার ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের সন্তানরা কোরআনে হাফেজসহ দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছেন। এছাড়া তার পৃষ্ঠপোষকতায় এখানে গড়ে উঠেছে মসজিদ ও পাঠাগার।

ডা. এ বি এম হারুন ভবিষ্যতে নিজ গ্রামে বেকারত্ব দূরীকরণে ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, নার্সিং ইনস্টিটিউট, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।

স্থানীয় বাসিন্দা আলমগীর কবির জানান, বন্যা জলোচ্ছ্বাস বা বিভিন্ন সমস্যায় এলাকাবাসী এখন আর দূরে কোথাও যেতে হবে না। এখানে আশ্রয় গ্রহণ করতে পারবেন।

ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তা এম মহিউদ্দিন বলেন, এলাকায় অনেক বিত্তবান ও ধর্ণাঢ্য মানুষ আছেন।

প্রত্যেকে যদি মানবতার সেবায় এগিয়ে আসেন তাহলে এলাকায় কোনো গরিব দুঃখী মানুষ থাকবে না। ডা. এ বি এম হারুন এর উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই এবং এটি একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।

আবুল বাশার চৌধুরী আশ্রয় কেন্দ্র এর প্রতিষ্ঠাতা ডা. এ বি এম হারুন বলেন, ২০০০ সাল থেকে আমরা এখানে মানবিক ও দরিদ্র সহায়তা বহু কার্যক্রম চালু করেছি। এর মধ্যে নুরুন্নাহার মনি দাতব্য চিকিৎসালয় ও চক্ষু হাসপাতাল, আবুল বাশার চৌধুরী হাফিজিয়া মাদ্রাসা। আজ আমরা তিনশত শয্যা বিশিষ্ট আশ্রয় কেন্দ্র উদ্বোধন করেছি। ভবিষ্যতে আমরা এই আশ্রয় কেন্দ্রকে আরও সম্প্রসারণ করব। আমি এলাকায় আরও নতুন নতুন মানবিক প্রতিষ্ঠান চালু করব।

ফেনী জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেন, ২০২৪ সালের বন্যা ফেনীর মানুষকে নতুন বার্তা দিয়েছে । ভয়াবহ এই বন্যা মোকাবিলায় ফেনীর সর্বস্তরের মানুষ এগিয়ে এসেছেন এবং দৃঢ়ভাবে বন্যা মোকাবেলা করেছেন। ফেনীর মানুষ সাহসী ও বিত্তবান। সবাই এগিয়ে আসলে ফেনীর মানুষ ভালো থাকবেন । অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে এবং ২০২৪ এর বন্যাকে বিবেচনায় রেখে তা মোকাবিলায় ১১টি আশ্রয় কেন্দ্র বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রণালয় প্রকল্প বাস্তব পাঠিয়েছি। সরকারের পাশাপাশি যদি ফেনীর বিত্তবানগণ এগিয়ে আসেন, তাহলে ফেনীবাসীর অনেক কল্যাণ সাধিত হবে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The factory did not have a fire safety certificate

কারখানাটির ছিল না অগ্নিনিরাপত্তা সনদ

আগুন নেভাতে যুক্ত হয় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ
কারখানাটির ছিল না অগ্নিনিরাপত্তা সনদ অগ্নিকাণ্ডে কারখানার ভবনটির বিভিন্ন ফ্লোর ধ্বংসস্তূপে পরিনত হয়েছে।

চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ (সিইপিজেড) এলাকায় আগুন লাগা ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামের পোশাক কারখানার ভবনটির অগ্নিনিরাপত্তা সনদ ছিল না। ভবনের আশপাশে যে ন্যূনতম খালি জায়গা রাখতে হয় তাও রাখা হয়নি। যে কারণে ভবনটির দুই পাশ দিয়ে আগুন নেভানোর সুযোগ ছিল না। এ কারণে আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়েছে ফায়ার সার্ভিসকে। শুক্রবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘অগ্নিনিরাপত্তা সনদ পেতে প্রতিষ্ঠানটি আবেদন করেছে কেবল। তবে নিয়ম অনুযায়ী এখনো পরিদর্শন করা হয়নি। তার আগেই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

এদিকে, ওই কারখানায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও বিকাল ৫টা পর্যন্ত পুরোপুরি আগুন নেভেনি। তখন পর্যন্ত কারখানার ভবনটির বিভিন্ন ফ্লোরে ধ্বংসস্তূপের ভেতর আগুন জ্বলছিল। সেখানে বের হতে দেখা গেছে কালো ধোঁয়া। ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট আগুন পুরোপুরি নির্বাপণে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান সিইপিজেডে ফায়ার সার্ভিসের দায়িত্বরত কর্মকর্তা মো. জাকির। আগ্রাবাদ বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্র জানিয়েছে, দীর্ঘ সাড়ে ১৭ ঘণ্টা পর কারখানায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের ২৫টি ইউনিটের চেষ্টায় শুক্রবার সকাল ৭টা ২৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগেরদিন গত বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটে কারখানাটিতে আগুন লাগে। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো পুরোপুরি নেভেনি। কয়েকটি ফ্লোরে ধ্বংসস্তূপের ভেতর এখনো আগুন জ্বলছে। বের হচ্ছে কালো ধোঁয়া। আগুন যাতে বাড়তে না পারে এজন্য পানি ছিটানো হচ্ছে। এ রিপোর্ট বিকালে লেখা পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট আগুন নির্বাপনের কাজ করছিল।

ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা জাকির বলেন, ‘শুক্রবার সকাল ৭টা ২৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে কিছুটা। তবে পুরোপুরি নির্বাপণ করা যায়নি এখনো। তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।’

তিনি বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের ২৫টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে। ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করেছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে আগুন লাগা ভবনটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এখনো ভবনটির ভেতর কিছু ফ্লোরে আগুন জ্বলছে। অথচ আগেরদিনও ওই ভবনে এক হাজারের বেশি লোক একসঙ্গে কাজ করেছে।

সিইপিজেড কর্তৃপক্ষের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক আশেক মুহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন বলেন, ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ কারখানায় ১ হাজার ৫০ জন শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন। আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার অ্যালার্ম বেজে ওঠে এবং শ্রমিকরা ভবনটি থেকে নেমে যান। আগুন প্রথমে ওপরের তলায় লাগার কারণে শ্রমিকরা দ্রুত এবং নিরাপদে বের হতে পেরেছে। এতে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সিইপিজেডের ওই কারখানাটির সাত তলায় আগুন লাগে। আগুন পর্যায়ক্রমে নয় তলা ভবনের নিচতলা পর্যন্ত পুরোটাই ছড়িয়ে পড়ে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২৫টি ইউনিট কাজ করেছে। পাশাপাশি আগুন নেভাতে যুক্ত হয় নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর ফায়ার ইউনিট। কাজ করেছে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ।

গত বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা ১০ মিনিটে সিইপিজেডের ১ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর সড়কের ‘অ্যাডামস ক্যাপ অ্যান্ড টেক্সটাইল লিমিটেড’ নামে ওই কারখানায় এই আগুন লাগে।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আগুন লাগা প্রতিষ্ঠানটিতে তোয়ালেসহ হাসপাতালে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি তৈরি করা হয়। আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে বিস্তারিত পরে জানানো হবে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।’

ফায়ার সার্ভিসের বিভাগীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সূত্র জানিয়েছে, আগুন নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের বন্দর, আগ্রাবাদ, ইপিজেড, কালুরঘাট ও চন্দনপুরা স্টেশনের ২৫ ইউনিট।

মন্তব্য

p
উপরে