× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
Afghan woman gives birth on US plane
google_news print-icon

বিমানে সন্তান প্রসব আফগান নারীর

বিমানে-সন্তান-প্রসব-আফগান-নারীর
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বিমানে রোববার সন্তান প্রসব করেন আফগান এক নারী। ছবি: ইউএস এয়ার মোবিলিটি কমান্ড
যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী জানিয়েছে, জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাইনল্যান্ড-প্যালেটিনেট প্রদেশে আমেরিকার রামস্টেইন বিমানঘাঁটিতে যাওয়ার পথে রোববার আফগান নারী সন্তান প্রসব করেন। 

দেশ ছেড়ে যাওয়ার পথে বিমানে মেয়েশিশুর জন্ম দিয়েছেন আফগানিস্তানের এক নারী।

যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী জানিয়েছে, জার্মানির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় রাইনল্যান্ড-প্যালেটিনেট প্রদেশে আমেরিকার রামস্টেইন বিমানঘাঁটিতে যাওয়ার পথে রোববার ওই নারী সন্তান প্রসব করেন।

অবতরণের পর চিকিৎসকরা যুক্তরাষ্ট্রের সি-১৭ সামরিক বিমানে উঠে এটির কার্গো হোল্ডেই শিশুটি প্রসব করান।

বিমানঘাঁটির পার্শ্ববর্তী চিকিৎসাকেন্দ্রে মা ও শিশু দুজনই সুস্থ রয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।

সূত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, বিমানে ভ্রমণের একপর্যায়ে অন্তঃসত্ত্বা ওই নারীর দেহে জটিলতা দেখা দেয়।

এ কারণে বিমানে বায়ুচাপ বাড়াতে চালককে বিমানটি কিছুটা নিচে নামাতে হয়।

চালকের এ সিদ্ধান্ত ওই নারীর জীবনরক্ষার পাশাপাশি তার শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে।

১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল দখলের পরের দিন থেকে তালেবানের ভয়ে দেশ ছাড়তে হাজার হাজার মানুষ কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় করে।

বিমানবন্দরের বাইরে প্রখর রোদ এবং চরম হট্টগোলের মধ্যে তারা দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করছেন এই আশায় যে, বিদেশি কোনো বিমানে চড়তে পারলেই মিলবে মুক্তি। তালেবানের আগের শাসনামলের মতো যোদ্ধাদের হাতে বেঘোরে প্রাণ যাবে না তাদের।

এ মুহূর্তে কাবুল বিমানবন্দর নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা।

হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে শনিবার বলা হয়, এখন পর্যন্ত প্রায় ১৭ হাজার মানুষকে আফগানিস্তান থেকে সরিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।

আফগানিস্তান থেকে নিজেদের সব সেনা প্রত্যাহারে ৩১ আগস্টের সময়সীমা নির্ধারণ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

অবশ্য নিজেদের নাগরিক ও বিদেশি বিভিন্ন সংস্থায় কাজ করা আফগানিস্তানের নাগরিকদের দেশটি থেকে নিরাপদে সরাতে ওই সময়সীমা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ।

দেশগুলোর শঙ্কা, তাদের নাগরিকরা তালেবানের প্রতিহিংসার ঝুঁকিতে রয়েছেন।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান জোসেফ বরেল শনিবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘চলতি মাসের মধ্যেই ৬০ হাজার মানুষকে আফগানিস্তান থেকে সরাতে চায় পশ্চিমা দেশগুলো। গাণিতিকভাবে এটি অসম্ভব।’

এদিকে কাবুল বিমানবন্দরে বিশৃঙ্খলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে তালেবান।

তালেবান কর্মকর্তা আমির খান বলেন, ‘সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও কাবুল বিমানবন্দরে শৃঙ্খলা আনতে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

‘আফগানিস্তানজুড়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে। কেবল কাবুল বিমানবন্দরেই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি।’

আরও পড়ুন:
অজেয় ‘দুর্গ’ পাঞ্জশির দখলে তালেবানের অভিযান
কাবুলে সেনা রাখতে বাইডেনকে চাপ দেবে জি-সেভেন
ক্রিকেট বোর্ডে নতুন সভাপতি বসাল তালেবান
আফগানিস্তানে আতঙ্কের নাম হাক্কানি নেটওয়ার্ক
তালেবানের এবারের শাসন কেমন হবে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
12000 crore loss in Cargo Village fire EAB

কার্গো ভিলেজের আগুনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি: ইএবি

কার্গো ভিলেজের আগুনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি: ইএবি

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে রপ্তানিকারকদের সংগঠন এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইএবি)। এই পরিস্থিতিতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পণ্যের বিপরীতে বিমা দাবি দ্রুত নিষ্পত্তি ও বিমার বাইরে করা পণ্যের ক্ষেত্রে সরকারি বিশেষ তহবিল গঠন করে ক্ষতিপূরণ ও সহায়তা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
গতকাল সোমবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে হোটেল সোনারগাঁওয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান ইএবি সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। সংবাদ সম্মেলনে তৈরি পোশাক, বস্ত্রকল, ওষুধ, চামড়াসহ বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে মোহাম্মদ হাতেম বলেন, বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ব্যবসায়ীরা শঙ্কিত। এর মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যাপক দুর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকতে পারে।
তিনি বলেন, এই অগ্নিকাণ্ডে স্পষ্ট যে কার্গো ভিলেজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কার্যকর নয়। নিরাপত্তা ঘাটতির কারণে কেবল ব্যবসায়িক ক্ষতি নয়, আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কাছেও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে রপ্তানিকারকরা কার্গো ভিলেজে নিরাপত্তাহীনতা, গুদাম ব্যবস্থাপনায় অব্যবস্থাপনা ও মালামাল চুরির অভিযোগ জানিয়ে আসলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে ইএবি বলেছে, ওষুধ, তৈরি পোশাক, কৃষিপণ্য, ফলমূল, হিমায়িত খাদ্য ও অন্যান্য রপ্তানিকারক খাত এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই ঘটনায় বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হতে পারেন, যা ভবিষ্যতে রপ্তানি চুক্তি ও অর্ডারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইএবি সভাপতি বলেন, আগুনের ঘটনাটি যথাযথ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে হবে এবং দ্রুত তদন্ত সম্পন্ন করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের অঘটন আর না ঘটে।
এ সময় কার্গো ভিলেজের আধুনিকায়ন ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন, ওষুধ শিল্পের জন্য আলাদা শীততাপনিয়ন্ত্রিত গুদাম স্থাপন, নিরাপদ দূরত্বে রাসায়নিক গুদাম নির্মাণ ও সম্পূর্ণ অটোমেটেড ও আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর গুদাম ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
উল্লেখ, গত শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিমানবন্দরের কার্গো এলাকায় আকস্মিকভাবে আগুন লাগে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The draft proposal for determining the new salary of government employees is final

সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন নির্ধারণে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত

৯৭ শতাংশ বৃদ্ধির সুপারিশ
সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন নির্ধারণে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত

সরকারি চাকরিজীবীদের নতুন বেতন নির্ধারণের খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে গঠিত জাতীয় বেতন কমিশন। প্রস্তাবে গত ১০ বছরের ব্যবধানে বেতন বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়েছে ৯০ থেকে ৯৭ শতাংশ। গতকাল সোমবার এই খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে জাতীয় বেতন কমিশন।
প্রস্তাবে গ্রেড-১ এর কর্মকর্তাদের মূল বেতন ১ লাখ ৫০ হাজার ৫৯৪ টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
এ ছাড়া গ্রেড-২ এ ১ লাখ ২৭ হাজার ৪২৬ টাকা, গ্রেড-৩ এ ১ লাখ ৯ হাজার ৮৪ টাকা, গ্রেড-৪ এ ৯৬ হাজার ৫৩৪ টাকা, গ্রেড-৫ এ ৮৩ হাজার ২০ টাকা, গ্রেড-৬ এ ৬৮ হাজার ৫৩৯ টাকা, গ্রেড-৭ এ ৫৫ হাজার ৯৯০ টাকা, গ্রেড-৮ এ ৪৪ হাজার ৪০৬ টাকা, গ্রেড-৯ এ ৪২ হাজার ৪৭৫ টাকা, গ্রেড-১০ এ ৩০ হাজার ৮৯১ টাকা মূল বেতনের পস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে গ্রেড-১১ তে ২৪ হাজার ১৩৪ টাকা, গ্রেড-১২ তে ২১ হাজার ৮১৭ টাকা, গ্রেড-১৩ তে ২১ হাজার ২৩৮ টাকা, গ্রেড-১৪ তে ১৯ হাজার ৬৯৩ টাকা, গ্রেড-১৫ তে ১৮ হাজার ৭২৮ টাকা, গ্রেড-১৬ তে ১৭ হাজার ৯৫৫, গ্রেড-১৭ তে ১৭ হাজার ৩৭৬ টাকা, গ্রেড-১৮ তে ১৬ হাজার ৯৯০ টাকা, গ্রেড-১৯ তে ১৬ হাজার ৪৪১ টাকা এবং গ্রেড-২০ এর কর্মচারীদের জন্য ১৫ হাজার ৯২৮ টাকা মূল বেতন নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় বেতন কমিশন।
এর আগে মূল্যস্ফীতির চাপ সামলাতে সরকারি কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এজন্য গত ২৭ জুলাই গঠন করা হয় জাতীয় বেতন কমিশন।
যারা চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে চায় নির্ধারিত সময়ের আগে ভোটের আগেই, অর্থাৎ আগামী মাস ডিসেম্বরে।
এরই মাঝে চূড়ান্ত করা হয়েছে সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাঠামোর খসড়া। গত ১০ বছরের মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় ২০৩০ সালে বেতন কত বাড়তে পারে, সেটারও একটা সুপারিশ দিচ্ছে এই কমিশন।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সম্প্রতি গণমাধ্যমকে জানান, পে-কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে যে অতিরিক্ত অর্থের প্রয়োজন হবে, তা সংশোধিত বাজেটে বরাদ্দ রাখা হবে। ডিসেম্বরে চলতি বাজেট সংশোধনের কাজ শুরু হবে। তিনি আরও বলেন, পে-কমিশনের গেজেট প্রকাশের ওপর এ বাস্তবায়ন নির্ভর করবে। তবে আগামী বছরের শুরুতে এটি কার্যকর হতে পারে।
এদিকে সরকারি মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অধীনস্থ দপ্তরগুলোর নিয়োগ ও পদোন্নতি সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের সম্মানী উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে গতকাল সোমবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ। নতুন কাঠামো অনুযায়ী, সম্মানীর ধরন ১১টি থেকে বাড়িয়ে ১৩টি করা হয়েছে। যা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পর সংশোধন করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, প্রশ্নপত্র প্রণয়নের সম্মানী ১ হাজার টাকা বাড়িয়ে জনপ্রতি ৬ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিভাগীয় নির্বাচন ও পদোন্নতি কমিটির সদস্যরা প্রতি সভায় ৬ হাজার টাকা করে পাবেন। এক্ষেত্রেও এক হাজার টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষার বোর্ডের সদস্য এবং বিষয়বিশেষজ্ঞরাও প্রতিদিন ৬ হাজার টাকা করে সম্মানী পাবেন।
উত্তরপত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ উত্তরপত্রের জন্য ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৩০ টাকা এবং অবজেকটিভ উত্তরপত্রের জন্য ৩০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৫ টাকা করা হয়েছে। দুপুরের খাবার বাবদ বরাদ্দ সাড়ে ৪৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০০ টাকা করা হয়েছে।
পরীক্ষা কার্যক্রমে জড়িত সহায়ক কর্মীদের জন্য নতুন ভাতার হার নির্ধারণ করা হয়েছে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে, যা তাদের পদমর্যাদা অনুযায়ী প্রদান করা হবে। পরীক্ষাকেন্দ্রের প্রধানের মনোনীত সমন্বয়কারী পাবেন ৩ হাজার ৫০০ টাকা এবং লিখিত পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শক পাবেন প্রতিদিন ১ হাজার ৮০০ টাকা।
এছাড়া, নিয়োগ ও পদোন্নতি কার্যক্রমে অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচের জন্য সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকার সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই সিদ্ধান্ত প্রশাসনিক কার্যক্রম আরও গতিশীল করবে এবং সরকারি মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় জড়িত কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে উৎসাহ যোগাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Police investigating body trade behind clinic in Kushtia

কুষ্টিয়ায় ক্লিনিকের আড়ালে দেহ ব্যবসা, তদন্তে পুলিশ

কুষ্টিয়ায় ক্লিনিকের আড়ালে দেহ ব্যবসা, তদন্তে পুলিশ

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার আল্লারদর্গা বাজারে অবস্থিত সততা ক্লিনিক এ ক্লিনিক ব্যবসার আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে দেহ ব্যবসা পরিচালনার অভিযোগে এলাকাবাসী এক অভিযুক্তকে হাতেনাতে আটক করেছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে দৌলতপুর থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সততা ক্লিনিকের মালিক আব্দুল মোমিন দীর্ঘদিন ধরে পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে নারীদের এনে ক্লিনিকের আড়ালে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকাবাসী একাধিকবার সাবেক এমপি রেজাউল হক চৌধুরীর কাছে অভিযোগ করলেও কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। মাঝেমধ্যে সন্দেহজনক নারীদের সেখানে দেখা যায় বলেও অভিযোগ করেন তারা। সোমবার রাত আটটার দিকে এলাকাবাসীর সন্দেহজনক অবস্থায় সাতক্ষীরার এক নারী ও ওই এলাকার এক পুরুষকে হাতেনাতে ধরে। পরে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।

এ বিষয়ে ক্লিনিকের মালিক মমিন মোল্লাকে ফোন দিলে তিনি তার ফুপাতো ভাইকে দিয়ে ফোন রিসিব করান এবং পরে কথা বলতে চান।

এ বিষয়ে ক্লিনিক মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান বলেন, ক্লিনিক ব্যবসার আড়ালে দেহ ব্যবসা অভিযোগে এলাকাবাসী হাতেনাতে আটক করেছে এমন খবর শুনেছি। তিনি আরও বলেন, এর আগেও এ ধরনের কথা শুনেছি। সে আমাদের সমিতির সদস্য না হওয়ায় আমরা সরাসরি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারিনি। তবে পুলিশ তদন্ত করছেন। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।

ঘটনার বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. তৌহিদুল হাসান তুহিনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

দৌলতপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আখতারুজ্জামান লিটন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বতর্মানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে। ক্লিনিকের আড়ালে দেহ ব্যবসার অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সত্যতা পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Sansara Samle HSC GPA 5 inspiration name Sumaiya

সংসার সামলে এইচএসসি'তে জিপিএ-৫, অনুপ্রেরণার নাম সুমাইয়া

সংসার সামলে এইচএসসি'তে জিপিএ-৫, অনুপ্রেরণার নাম সুমাইয়া

অভাব-অনটনের মধ্যেও হার মানেননি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌর এলাকার সুহাতা গ্রামের সুমাইয়া আক্তার। সংসারের ভার সামলে, মায়ের সঙ্গে নকশিকাঁথা সেলাই ও টিউশনি করে নিজের পড়াশোনার খরচ জোগাড় করে ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় নবীনগর মহিলা কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ অর্জন করেছেন তিনি।

যেখানে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের হতাশ করেছে, সেখানে সুমাইয়ার এ সাফল্য এলাকাজুড়ে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এর আগে এসএসসি পরীক্ষাতেও একই কৃতিত্ব দেখিয়েছিলেন তিনি।

সুমাইয়ার পিতা মো. জীবন মিয়া পেশায় ইজি বাইকচালক। সীমিত আয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয় তাদের। তাই মা পারভীন আক্তার বাড়িতে মানুষের অর্ডার অনুযায়ী ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকায় কাঁথা সেলাইয়ের কাজ করেন। মা-মেয়ের এই আয়ে চলে সংসার ও সুমাইয়ার পড়াশোনা। পাশাপাশি তিনি কয়েকজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়ান। চাচা স্বপন মিয়ার অনুপ্রেরণায় নিয়মিত গুঞ্জন পাঠাগারে পড়াশোনা করেন সুমাইয়া।

সুমাইয়া বলেন, “আমার বাবা ঋণগ্রস্ত, অটোরিকশা চালিয়ে কিস্তি শোধ করতে হয়। ভবিষ্যতের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তায় আছি, তবে আমি পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাই — প্রয়োজনে আরও পরিশ্রম করব।”

বইমজুর হিসেবে পরিচিত তার চাচা হাবিবুর রহমান স্বপন বলেন, “সুমাইয়া অত্যন্ত মেধাবী ও পরিশ্রমী। দর্জি কাজ, কাঁথা সেলাই এবং টিউশনি করে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ অর্জন করেছে। যারা তার পাশে ছিলেন, বিশেষ করে শিক্ষকমণ্ডলী, তাদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। মেয়েটি যেন উচ্চশিক্ষা নিতে পারে, সে জন্য সমাজের দয়ালু মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন।”

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
BNP is sitting in a meeting with the chief adviser

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপির একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এর আগে গত ৩১ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির প্রতিনিধিদল।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
After the birth of a daughter the mother threw the newborn into the canal

পরপর কন্যা সন্তানের জন্ম, নবজাতককে খালে ফেলে দিলেন মা

পরপর কন্যা সন্তানের জন্ম, নবজাতককে খালে ফেলে দিলেন মা

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় দুই কন্যার পর আবারও কন্যা শিশু জন্ম হওয়ায় পাঁচ দিনের নবজাতককে খালে ফেলে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক মায়ের বিরুদ্ধে। পুলিশ অভিযুক্ত মা শারমিন আক্তারকে (৩২) গ্রেপ্তার করেছে।

সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সাইফুল ইসলাম।

তিনি জানান, সোমবার রাত ৮টার দিকে শিশুটির বাবা ইব্রাহিম খলিল (৪২) থানায় এসে নবজাতক নিখোঁজের বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে চান। তবে তার বক্তব্য সন্দেহজনক মনে হলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুর মা শারমিনের সঙ্গে কথা বলে।

জিজ্ঞাসাবাদে শারমিন আক্তার জানান, তাদের আগেই পাঁচ বছর ও দেড় বছরের দুটি কন্যাসন্তান রয়েছে। পর পর কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ায় তিনি ক্ষোভের বশে নবজাতক শিশুটিকে বাড়ির পাশের খালে ফেলে দেন।

পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী পুলিশ খালের কচুরিপনার ভেতর থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করে। ওই অবস্থায় নবজাতককে হাসপাতলে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃতের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সাইফুল ইসলাম বলেন, মৃত শিশুর দাদি খাদিজা খাতুন বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার পর গ্রেপ্তার শারমিন আক্তারকে মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। শিশুর ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিঠুন সরকার, ডিবি ও পিবিআই কর্মকর্তাসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
After 3 years of excavation in Joypurhat Chiri river is full

জয়পুরহাটে খননের ৩ বছর পেরোতেই ভরাট চিরি নদী

জয়পুরহাটে খননের ৩ বছর পেরোতেই ভরাট চিরি নদী

খননের ৩ বছর পেরোতেই আবারও ভরাট হয়ে যাচ্ছে জয়পুরহাটের চিরি নদী। প্রায় ২২ কিলোমিটার এ নদীর কোথাও কোথাও ভরে গেছে কচুরিপানায়। নদীর কোন কোন স্থানে পানি থাকলেও অনেক স্থানে নেই। এতে নদী খননের পর যে সুফল পাওয়ার আশা ছিল তা পাচ্ছেন না নদীর দুইপাড়ের মানুষরা।

স্থানীয় বাসিন্দা ও নদী আন্দোলনের নেতারা জানান, অপরিকল্পিত খননে বালু ও মাটি আবারও নদীতে মিশে যাওয়া, বর্জ্য ফেলা ও যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে আবারও ভরাট হচ্ছে এই নদী। তাই নদীর নাব্য টিকিয়ে রাখতে শুধু খনন করলেই হবে না, প্রয়োজন এর রক্ষণাবেক্ষণ।

জানা যায়, জয়পুরহাট জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলেছে ৪টি নদী। এর মধ্যে আক্কেলপুর থেকে সদর পর্যন্ত প্রায় ২২ কিলোমিটার রয়েছে চিরি নদী। এটি শাখা নদী হিসেবে পরিচিতি। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে প্রায় ১২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪টি নদীর খননকাজ শুরু হয়, যা শেষ হয় ২০২২ সালের জুন মাসে। নদী খননের প্রকল্পের উদ্দেশ্যে ছিল জমিতে সেচ সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সারা বছর সেচ সুবিধা নিশ্চিত করা, পানি নিষ্কাশন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বন্যার ঝুঁকি কমিয়ে আনা, পুনর্খননের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত করা, নৌচলাচলের মাধ্যমে সহজ যোগাযোগ নিশ্চিত করা, পরিবেশ ও আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন সাধন করা। কিন্তু চিরি নদীতে এসব বেশিরভাগ উদ্দেশ্যে বাস্তবায়ন হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, নদী খননের ফলে সারা বছর পানি থাকার আশা থাকলেও শুকনো মৌসুমে কোথাও পানি থাকছে, কোথাও থাকছে না। নদী খনন করার সময় বাঁধের ওপর রাখা মাটি আবারও নদীতে মিশে নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে যাচ্ছে। কোথাও কোথাও নদী ভরে আছে কচুরিপানায়। কোথাও পানি থাকলেও ময়লার কারণে হয়ে পড়েছে ব্যবহার অযোগ্য। এতে দিন দিন নদীটি নাব্য হারিয়ে ফেলছে। নদীরক্ষায় দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি সচেতন মহলের।

সদর উপজেলার খঞ্জনপুর এলাকার বাসিন্দা আরিফুর রহমান বলেন, নদী খনন করার আগে আমাদের বাড়ির কাছে চিরি নদীতে কিছু পানি থাকত। আমরা প্রতিদিনের কাজে পানি ব্যবহার করতাম। কিন্তু খননের পর আর পানি থাকছে না। নদী সংস্কার করেই আমাদের অসুবিধা হয়ে গেছে। পানি পাচ্ছি না, আবার কচুরিপানায় ভরে গেছে।

একই এলাকার রমজান আলী বলেন, ছোটবেলায় নদীতে অনেক মাছ ধরা হতো। মনে হয়েছিল নদী খনন করার পর নাব্য ফিরে আসবে। কিন্তু এখন তা দেখা যাচ্ছে না। বৃষ্টি হলেও বেশিরভাগ জায়গায় পানি নেই। আগে মাছ ধরা হতো। এখন পানি না থাকার কারণে মাছ ধরা যায় না। গোসল করা যায় না। নদী আমাদের কোনো উপকারে আসছে না।

সদরের কুঠিবাড়ী ব্রিজ এলাকার দেলোয়ার হোসেন বলেন, কোটি কোটি টাকা খরচ করে নদী খনন করা হলো, পানি থাকবে বলে। কিন্তু নদীতে কোনো পানি নেই। উপকারের জন্য খনন করা হলো এখন উপকারের চেয়ে অপকারই হচ্ছে বেশি।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের জয়পুরহাট জেলার সমন্বয়ক লুৎফুল্লাহিল কবির আরমান বলেন, চিরি নদী খনন করা হয়েছে পুরোপুরি অপরিকল্পিতভাবে। নদী খননের সময় মাটি ও বালু নদীর পাড়ের ওপর রাখা হয়েছিল। পরে বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে আবার নদীতে পড়ে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এতে করে কোনো সুফল পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ। জনগণের কোটি কোটি টাকা খরচ করে নদী খনন করে কোনো লাভই হয়নি। নদী রক্ষাসহ পরিবেশ রক্ষা করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও আমাদের সবার সচেতন হতে হবে।

জয়পুরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রিয়াদুল ইসলাম বলেন, ১২০ কোটি ৬৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকা ব্যয়ে জয়পুরহাটের ৪টি নদীর খননকাজ করা হয়েছে। এ থেকে সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছে। নদীগুলো খনন করায় বন্যার ঝুঁকি একেবারে কমে গেছে। তবে নদীগুলো বড় কোনো নদীর সঙ্গে সংযুক্ত না থাকার কারণে পানি কম থাকে। আর চিরি নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে বা কচুরিপানা জমে গেছে এ বিষয়ে আমাদের কেউ জানায়নি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের বরাদ্দপ্রাপ্তি সাপেক্ষে কচুরিপানা সরানো বা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কাজ করা হবে।

মন্তব্য

p
উপরে