ভারতের পশ্চিমবঙ্গসহ চার রাজ্য ও এক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ শুরু হয়েছে রোববার সকালে। এনডিটিভিতে প্রকাশিত সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ফল প্রকাশ হয়েছে ভোট হওয়া ২৯২টির।
সবশেষ ফল অনুযায়ী, রাজ্যে ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ২০৬ আসনে। অন্যদিকে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি জোট এগিয়ে আছে ৮৩ আসনে। বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে রয়েছে একটি আসনে। অন্য দলগুলো পেয়েছে দুটি আসন। অন্য দুটির ফল এখনও আসেনি।
পশ্চিমবঙ্গের নন্দীগ্রামে শুরুতে বিজেপির প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী এগিয়ে থাকলেও সবশেষ খবর অনুযায়ী এগিয়ে গেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
আফগান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় ১২ জন সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনিবার সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি পাহাড়ি বাদার এলাকায় যাওয়ার সময় হামলার শিকার হয়।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তীব্র গোলাগুলির পর ১২ জন সেনা এবং ১৩ জন সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। সেই সঙ্গে কমপক্ষে চারজন আহত হয়েছে।
পাকিস্তানি তালেবান নামক একটি জিহাদিগোষ্ঠী ঘটনার দায় স্বীকার করেছে। তারা বলেছে, সৈন্যদের কাছ থেকে অস্ত্র এবং ড্রোনও দখলে নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ভোরের দিকে হামলার পর তারা কয়েক ঘণ্টা ধরে আকাশে হেলিকপ্টার দেখতে পেয়েছে।
পাকিস্তানি তালেবানের কেন্দ্রস্থল হিসেবে পরিচিত এই এলাকায় সাধারণত সামরিক যান চলাচলের আগে কারফিউ জারি করা হয়। পথগুলো স্ক্যান করা হয়।
ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে, ভারতের সহায়তায় আফগানের তালেবান প্রশাসন পাকিস্তানি তালেবানদের আশ্রয় দিচ্ছে। কাবুল এবং নয়াদিল্লির এই অভিযোগ অস্বীকার করে। সশস্ত্র গ্রুপটি আফগান তালেবান থেকে অনুপ্রাণিত।
২০২১ সালে আফগান তালেবান ক্ষমতায় আসার পর থেকে পাকিস্তানে এই গোষ্ঠীটি নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে হামলা জোরদার করেছে। ফলে সেনাসহ শত শত বেসামরিক লোক প্রাণ হারিয়েছেন।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কিংবা সাইবারস্পেসে আটকে থাকার চেয়ে মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন উদার মানুষ হওয়াকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গত শুক্রবার সেন্ট পিটার্সবার্গে এক কালচারস অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় তিনি দ্রুত বিকাশমান প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ভবিষ্যতের বিশ্বে মানুষের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেন।
পুতিন বলেন, মানবতার ভবিষ্যৎ তাদের হাতে, যারা ভালোবাসা, বন্ধুত্ব এবং পরিবারকে মূল্য দেয়- সাইবারস্পেসে আটকে থাকা অহংকারী একাকীদের চেয়ে।
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ভবিষ্যতের পৃথিবী অহংকারীদের জগৎ নয়, যারা সম্পূর্ণরূপে সাইবারস্পেসে ডুবে আছে। ভবিষ্যতের পৃথিবী ‘নিজের জন্য’ নীতিতে বিশ্বাসী একাকী লোকদেরও নয়, বরং এমন লোকদের জগৎ যারা এখনো ভালোবাসা এবং বন্ধুত্বকে মূল্য দেয়, তাদের প্রিয়জনদের লালন করে, সমাজের সঙ্গে তাদের অবিচ্ছেদ্য সংযোগ এবং এর প্রতি দায়িত্ব বোঝে।
তিনি বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনেক তথ্য বিশ্লেষণ করে এবং প্রবণতা ভবিষ্যদ্বাণী করে। তবে আমি বিশ্বাস করি বিজ্ঞান, শিল্পকলা ও সামাজিক ক্ষেত্রে আবিষ্কার এবং অগ্রগতির উপযোগী মৌলিক সমাধানগুলো শুধু মানুষের অনুপ্রেরণা, প্রতিভা এবং স্রষ্টার অনুপ্রেরণা ও প্রতিভার মাধ্যমেই দেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, মানবজাতিকে এই নতুন বাস্তবতাকে ‘অধিগ্রহণ’ করতে হবে।
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, রাশিয়ান পরিচয় এবং জাতীয় চরিত্র উভয়ই ‘পরিবারের শেকড়ে প্রোথিত।’
পুতিন গত বছরের গোড়ার দিকে ‘পরিবার’ নামে একটি জাতীয় প্রকল্প চালু করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এর লক্ষ্য ছিল- শিশুসহ পরিবারগুলো সহায়তা করা এবং দেশে জন্মহার বাড়ানো।
মস্কো তখন থেকে বেশ কিছু ব্যবস্থা চালু করেছে, যেমন- পরিবারে প্রতিটি সন্তানের জন্য ক্রমবর্ধমানভাবে বড় অঙ্কের অর্থ প্রদান, বিস্তৃত মাতৃত্বকালীন সুবিধা এবং পরিবারগুলোতে চলমান আর্থিক সহায়তা।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক চিফ অব স্টাফ হারজি হালেভি সম্প্রতি এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এ যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত বা আহত হয়েছে। একই সঙ্গে তিনি স্বীকার করেন, সামরিক অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে তিনি বা তার অধীনস্থরা কোনো আইনি পরামর্শের তোয়াক্কা করেননি।
ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান জানায়, যুদ্ধের প্রথম ১৭ মাস ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেসের (আইডিএফ) নেতৃত্ব দিয়ে গত মার্চে পদত্যাগ করেন হালেভি। সম্প্রতি দক্ষিণ ইসরায়েলের এক কমিউনিটি সভায় তিনি বলেন, গাজার ২২ লাখ মানুষের মধ্যে অন্তত ১০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা প্রায় ‘২ লাখেরও বেশি মানুষ’। তার এ অনুমান গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যের কাছাকাছি, যা এতদিন ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ‘হামাসের প্রোপাগান্ডা’ বলে উড়িয়ে দিত। তবে আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থাগুলো বরাবরই এই তথ্যকে নির্ভরযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করেছে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে এখন পর্যন্ত গাজায় নিহত হয়েছেন ৬৪ হাজার ৭১৮ জন এবং আহত হয়েছেন ১ লাখ ৬৩ হাজার ৮৫৯ জন। এছাড়া বহু মানুষ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত শুক্রবারও ইসরায়েলি হামলায়, বিশেষ করে গাজা সিটির আশপাশে, আরও ৪০ জন নিহত হয়েছেন।
ফাঁস হওয়া ইসরায়েলি সামরিক গোয়েন্দা তথ্যে দেখা গেছে, চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত নিহতদের ৮০ শতাংশের বেশি বেসামরিক নাগরিক। অন্যদিকে ৭ অক্টোবরের হামলায় ইসরায়েলে প্রাণ হারান প্রায় ১ হাজার ২০০ জন, যার মধ্যে ৮১৫ জন ছিলেন ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিক। নিহতদের অনেকেই সামরিক সদস্য ছিলেন।
হালেভি সভায় বলেন, ‘এটি কোনো কোমল যুদ্ধ নয়। আমরা প্রথম মিনিট থেকেই গ্লাভস খুলে ফেলেছি।’ তার দাবি, ৭ অক্টোবরের আগেই ইসরায়েলের আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। যদিও তিনি জোর দিয়ে বলেন, আইডিএফ আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের সীমার মধ্যেই কাজ করে, তবুও স্বীকার করেন যে তিনি কখনোই আইনি পরামর্শকে গুরুত্ব দেননি।
তার ভাষায়, ‘কেউ আমাকে একবারও থামায়নি। একবারও না। সামরিক অ্যাডভোকেট জেনারেল ইফাত তোমের-ইয়েরুশালমি, যার আমাকে বাধা দেওয়ার ক্ষমতাও নেই, তিনিও না।’
তবে ওয়াইনেট নিউজে প্রকাশিত রেকর্ডিংয়ে হালেভির এই বক্তব্য ছিল না। পত্রিকাটির বরাত দিয়ে আরও জানানো হয়, হালেভির দৃষ্টিতে সামরিক আইনজীবীদের আসল কাজ হলো- আইডিএফের কর্মকাণ্ডকে বৈধ হিসেবে বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করা।
এই মন্তব্য নিয়ে দ্য গার্ডিয়ান আইডিএফের সঙ্গে যোগাযোগ করলে গত শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এদিকে ইসরায়েলি মানবাধিকার আইনজীবী মাইকেল সফার্দ বলেন, হালেভির বক্তব্য নিশ্চিত করেছে যে সামরিক আইনি উপদেষ্টারা কার্যত ‘রাবার স্ট্যাম্প’ হিসেবে কাজ করেন।
এর আগে হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়, হালেভির উত্তরসূরি বর্তমান আইডিএফ চিফ অব স্টাফ ইয়াল জামিরও সামরিক অ্যাডভোকেট জেনারেলের আইনি পরামর্শ উপেক্ষা করেছেন। তোমের-ইয়েরুশালমি জানিয়েছিলেন, গাজা সিটির প্রায় ১০ লাখ মানুষকে দক্ষিণে সরে যেতে বলার আগে সেখানে পর্যাপ্ত আশ্রয় ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা উচিত। কিন্তু সেই পরামর্শ উপেক্ষা করেই হামলা চালানো হয়। গত শুক্রবারের ইসরায়েলি হামলায় নিহত অনেক ফিলিস্তিনি সম্ভবত ওইসব মানুষ, যারা দক্ষিণে যেতে পারেনি বা ঘরবাড়ি ছাড়তে অনিচ্ছুক ছিল- কারণ দক্ষিণেও ইসরায়েলের বোমা হামলার ঝুঁকি থেকে যায়।
‘হামাসমুক্ত স্বাধীন ফিলিস্তিন’ গঠনের প্রস্তাব পাস জাতিসংঘে
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে একটি প্রস্তাব বিপুল ভোটে অনুমোদন পেয়েছে। ইসরায়েল এই ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করলেও জাতিসংঘ তা কার্যকর রাখতে অনঢ় রয়েছে। তবে ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করেছে হামাস। খবর রয়টার্সের। গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এ ভোটাভুটি হয়।
প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে সাধারণ পরিষদের ১৪২টি দেশ। বিপক্ষে ভোট দিয়েছে মাত্র ১০টি দেশ। তাদের মধ্যে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র রয়েছে। ভোটদানে বিরত ছিল ১২টি দেশ। সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেছিল ফ্রান্স ও সৌদি আরব।
এই প্রস্তাবকে ‘নিউইয়র্ক ঘোষণা’ বলা হচ্ছে। ঘোষণায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামাসের হামলা যেমন- নিন্দনীয়, তেমনি গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার বোমাবর্ষণ, অবরোধ ও অনাহারও অমানবিক। এতে সৃষ্ট ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় তুলে ধরে তা বন্ধের আহ্বান জানানো হয়। পাশাপাশি দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের জন্য সুনির্দিষ্ট, সময়সীমাসাপেক্ষ পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আগের দিনই ঘোষণা দেন, ফিলিস্তিন কখনোই স্বাধীন রাষ্ট্র হবে না। জাতিসংঘের ঘোষণাও প্রত্যাখ্যান করে তেল আবিব।
গত শুক্রবার ভোটের পর ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওরেন মারমোরস্টেইন বলেন, ঘোষণায় হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে উল্লেখ না করাই প্রমাণ করে যে সাধারণ পরিষদ বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন এক রাজনৈতিক সার্কাসে পরিণত হয়েছে।
যদিও, ইসরায়েলের প্রত্যাখ্যান উপেক্ষা করে নিজেদের ঘোষণায় অনড় থাকার সিদ্ধান্ত জানায় জাতিসংঘ।
তবে, হামাস এই ঘোষণা অনুমোদনকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এটিকে দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে। ভোটের ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর উচ্চপর্যায়ের সাধারণ পরিষদ বৈঠকে কিছু দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে বলেও জানায় গণমাধ্যম।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
দেশটির একটি জাতিগত সংখ্যালঘু সশস্ত্র গোষ্ঠীর বরাত দিয়ে শনিবার বার্তা সংস্থা এএফপি একথা জানিয়েছে।
আরাকান আর্মি (এএ) রাখাইনের নিয়ন্ত্রণের জন্য মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন সেনাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল লড়াইয়ে লিপ্ত রয়েছে।
তারা গত বছর সেখানকার বেশ কিছু ভূখণ্ড দখল করে নেয়।
২০২১ সালে এক সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অং সান সু চি’র বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করার পর থেকে মিয়ানমারে যে রক্তাক্ত বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক সশস্ত্র বিদ্রোহের সূত্রপাত হয়, রাখাইন লড়াই সেগুলোর অন্যতম।
এএ শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টেলিগ্রাম-এ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, শুক্রবার মধ্যরাতের ঠিক পরেই কিয়াউকতাও শহরের দুটি বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে হামলায় ১৫ থেকে ২১ বছর বয়সী ১৯ জন শিক্ষার্থী নিহত ও আরও ২২ জন আহত হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নিরীহ শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর জন্য আমরা নিহতদের পরিবারের মতোই দুঃখিত ।’
তারা হামলার জন্য জান্তাকে দায়ী করেছে, কিন্তু ঘটনা সম্পর্কে মন্তব্যের জন্য জান্তার মুখপাত্রের কাছে এএফপি’র আহ্বানের কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মিয়ানমার নাও জানিয়েছে, একটি উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা ঘুমন্ত অবস্থায় থাকাকালিন একটি জান্তা যুদ্ধবিমান সেখানে দুটি ৫০০ পাউন্ড ওজনের বোমা ফেলেছে।
ইউনিসেফ এক বিবৃতিতে, ‘নৃশংস হামলার’ নিন্দা জানিয়েছে।
এএফপি কিয়াউকতাওয়ের আশপাশের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি। সেখানে ইন্টারনেট ও ফোন পরিষেবা অচল রয়েছে।
মিয়ানমারের বিভিন্ন ফ্রন্টে সেনাবাহিনী তাদের শাসনের বিরোধিতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হিমশিম খাচ্ছে এবং তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত বেসামরিক সম্প্রদায়ের ওপর বিমান ও কামান হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
নেপালের রাজধানী ধীরে ধীরে শান্ত পরিস্থিতির দিকে ফিরছে। কারফিউ শিথিল হওয়ায় দৈনন্দিন জীবন স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
শনিবার সকালের মধ্যে রাস্তার পরিবেশ অনেকটাই শান্ত হয়ে এসেছে। দোকানপাট খুলতে শুরু করেছে। যান চলাচল স্বাভাবিক হচ্ছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ৭৩ বছর বয়সী সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি অন্তর্বর্তীকালীন নেতা হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। এর আগে মঙ্গলবার ভয়াবহ বিক্ষোভের মুখে দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি পদত্যাগ করেন।
নেপালে ২০০৮ সালে এক দশকব্যাপী গৃহযুদ্ধের অবসান ও রাজতন্ত্রের বিলুপ্তির পর থেকে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বিক্ষোভে কমপক্ষে ৫১ জন নিহত হয়েছে।
দেশটিতে সহিংস বিক্ষোভের ফলে সরকার পতন এবং সংসদে আগুন দেওয়ার পর নিরাপত্তা পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ায় বুধবার থেকে রাস্তায় বিপুল সংখ্যক সৈন্য মোতায়েন করা হয়েছিল। এখন সেখানে রাস্তায় সৈন্যদেরর উপস্থিতি কমিয়ে আনা হয়েছে। খবর এএফপি’র।
এদিকে শপথ নেয়ার মধ্য দিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য অবস্থান ঘোষণাকারী সুশীলা কার্কি শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার ও দুর্নীতিমুক্ত ভবিষ্যত গঠনের দায়িত্ব পেলেন। দুর্নীতিমুক্ত দেশ বিক্ষোভকারীদের অন্যতম দাবি।
নেপালে সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। ২০২৬ সালের ৫ মার্চ নির্বাচনের তারিখও ঘোষণা করা হয়েছে।
এদিকে অনেক নেপালি কার্কির নিয়োগে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে।
সমাজকর্মী সুরজ ভট্টরাই (৫১) বলেন, নেপাল তার প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী পেয়েছে। আমরা মনে করি প্রধানমন্ত্রী, আমাদের সাবেক প্রধান বিচারপতি দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান বজায় রাখবেন এবং সুশাসনকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।
কাঠমান্ডুর একটি দোকানে কর্মরত ২৩ বছর বয়সী দুর্গা মাগার বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সিদ্ধান্ত আপাতত ভালো।
তিনি আরও বলেন, এই সময়ে জনগণের, বিশেষ করে তরুণদের কাছে প্রধান সমস্যা হল দুর্নীতি।
তিনি আরও বলেন, ‘জেন জেড’ অথবা বড় কোনো রাজনৈতিক নেতা যেই এটি করুক, তা বিবেচ্য বিষয় নয়, এটি কেবল বন্ধ করা দরকার।
দুর্গা মাগার আরও বলেন, আমরা জানি না ভবিষ্যতে কী হবে, তবে আমরা আজ সন্তুষ্ট। আশা করি ভবিষ্যতে পরিস্থিতি এতটা উত্তেজনাপূর্ণ থাকবে না।
তবে দুর্নীতি নির্মূল করার আশা এতো সহজ হবে না বলেই বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
বিদেশি নাটক-সিনেমা দেখা বা শেয়ার করার মতো কাজের জন্য উত্তর কোরিয়ায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে - জাতিসংঘের নতুন এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। শুক্রবার প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, কিম জং উনের নেতৃত্বে গত এক দশকে দেশটিতে প্রযুক্তি-নির্ভর দমননীতি আরো ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। খবর আল জাজিরা।
জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর জানায়, সাত দশক ধরে কিম রাজবংশ উত্তর কোরিয়ায় পরম ক্ষমতা ধরে রেখেছে। এর ফলে জনগণ দীর্ঘদিন ধরেই ভীতি, দমন-পীড়ন ও সীমাহীন ভোগান্তির মধ্যে বাস করছে।
জাতিসংঘের উত্তর কোরিয়া মানবাধিকার কার্যালয়ের প্রধান জেমস হিনান জেনেভায় ব্রিফিংয়ে বলেন, কোভিড-যুগের বিধিনিষেধের পর থেকে রাজনৈতিক ও সাধারণ অপরাধ উভয়ের জন্যই মৃত্যুদণ্ডের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় কে-ড্রামা ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে অজ্ঞাত সংখ্যক মানুষকে ইতিমধ্যেই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রযুক্তিগত উন্নতির ফলে রাষ্ট্রীয় নজরদারি ব্যবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে নাগরিকদের জীবনের প্রতিটি দিক এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণে। এমনকি শিশুদেরও বাধ্যতামূলকভাবে কয়লাখনি ও নির্মাণকাজের মতো কঠিন শ্রমে নিয়োজিত করা হচ্ছে।
এ প্রতিবেদনকে জাতিসংঘ বলছে গত এক দশকের বিস্তৃত পর্যালোচনা। এর আগে ২০১৪ সালের ঐতিহাসিক প্রতিবেদনে মৃত্যুদণ্ড, ধর্ষণ, নির্যাতন, অনাহার এবং ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার মানুষকে কারাগারে আটকে রাখার মতো মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ উঠে এসেছিল।
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক সতর্ক করে বলেন, “যদি উত্তর কোরিয়া বর্তমান গতিপথে এগিয়ে চলে, তবে জনগণ আরো বেশি নির্মম দমননীতি, ভয় ও ভোগান্তির শিকার হবে।”
নতুন প্রতিবেদন নিয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি উত্তর কোরিয়ার জেনেভা মিশন কিংবা লন্ডন দূতাবাস।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
জাপানে ১০০ বা তারও বেশি বয়সি মানুষের সংখ্যা ১ লাখের কাছাকাছি পৌঁছেছে। যা নতুন এক রেকর্ড। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শতবর্ষী এসব মানুষের প্রায় ৯০ শতাংশই নারী।
গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করে জাপান। যা বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির জন্য এক গভীর সংকটের ইঙ্গিত দিচ্ছে। একদিকে যেমন জাপানের জনসংখ্যা কমছে, অন্যদিকে বয়স্ক মানুষের সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাপানে মোট ৯৯ হাজার ৭৬৩ জন শতবর্ষী ছিলেন। গত বছরের তুলনায় এই সংখ্যা ৪ হাজার ৬৪৪ জন বেশি। এদের মধ্যে প্রায় ৮৮ শতাংশই নারী।
জাপানের সবচেয়ে প্রবীণ নাগরিক হলেন ১১৪ বছর বয়সি শিগেকো কাগাওয়া। তিনি কিয়োটোর কাছে নারা অঞ্চলে থাকেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছেন, এ নারীর বয়স যখন ৮০ বছর ছিল তখনও তিনি চিকিৎসক হিসেবে তার কাজ চালিয়ে গিয়েছিলেন।
দীর্ঘজীবী হওয়ার ব্যাপারে কাগাওয়া বলেন, ‘রোগীর বাড়ি বাড়ি হেঁটে গিয়ে সেবা দেওয়ার অভ্যাস আমার পা দুটিকে মজবুত করেছে, আর এটাই আমার বর্তমান প্রাণশক্তির মূল উৎস।’
বয়স ১১৪ হলেও তিনি এখনো খালি চোখে ভালো দেখতে পান। তার দিন কাটে টিভি দেখে, খবরের কাগজ পড়ে ও ক্যালিগ্রাফি করে।
জাপান গত কয়েক বছর ধরেই জনসংখ্যার সংকটে রয়েছে। বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ায় স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক সুরক্ষার খরচ বেড়েছে কয়েক গুণ। কিন্তু এই ব্যয় মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় কর্মশক্তির সংখ্যা ক্রমশ কমে আসছে।
গত মাসে প্রকাশিত সরকারি তথ্যে দেখা গেছে যে, ২০২৪ সালে জাপানি নাগরিকের সংখ্যা রেকর্ড পরিমাণ ৯ লাখেরও বেশি কমেছে।
দেশটির সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা ওই সময় এ পরিস্থিতিকে ‘নীরব জরুরি অবস্থা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন। জনসংখ্যা হ্রাসের এই প্রবণতা ঠেকাতে তিনি পরিবার-বান্ধব নানা উদ্যোগ হিসেবে কর্মঘণ্টার নমনীয়তা এবং বিনামূল্যে ডে-কেয়ারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে সরকারের এই প্রচেষ্টাগুলো এখনো জনসংখ্যা হ্রাস ও বয়স্কতা রোধে তেমন কোনো কার্যকর প্রভাব রাখতে পারেনি।
নন্দীগ্রামে জয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দীগ্রামে ১৬ রাউন্ড গণনা শেষে ৬ ভোটে পিছিয়ে আছেন মমতা। শেষ রাউন্ডেই জয়ের আশা মমতা-শুভেন্দু দুজনেরই।
গণনার একাদশ রাউন্ডের শেষে ৩ হাজার ৩২৭ ভোটে নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর থেকে এগিয়ে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আসনে এখন ছয় রাউন্ড গণনা বাকি।
নির্বাচন কৌশল প্রণয়নকারী হিসেবে আর কাজ করবেন বলে এনডিটিভিকে জানিয়েছেন তৃণমূলের জয়ে বড় ভূমিকা রাখা প্রশান্ত কিশোর।
সমাজবাদী পার্টির (এসপি) নেতা অখিলেশ যাদব মমতাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ঘৃণার রাজনীতিকে পরাজিত করেছেন পশ্চিমবঙ্গের জনগণ।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নির্বাচন কমিশন সবব ধরনের বিজয় উল্লাস করতে না করে দিয়েছে। তারপরও মমতার কালীঘাটের বাড়ির কাছে নেতা-কর্মীদের উল্লাস।
#WATCH TMC supporters celebrate at Kalighat, Kolkata as party leads on 202 seats as per official trends#WestBengalElections2021 pic.twitter.com/iiOyPhf8be
— ANI (@ANI) May 2, 2021
কলকাতাসহ রাজ্যের হিমালয় সংলগ্ন পাঁচ জেলা দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে বইতে শুরু করেছে ঝড়ো হাওয়া। শুরু হয়েছে গুড়িগুড়ি বৃষ্টি।
বড় জয়ের খবরে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূলকর্মীদের উচ্ছ্বাস
তৃণমূল কংগ্রেসের জয়ের খবরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দলের নেতারা
কালীঘাটে মমতার বাসায় অভিষেক ব্যানার্জি, প্রশান্ত কিশোর। বিকেলে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভার্চুয়ালি ব্রিফ করবেন মমতা।
কলকাতা বন্দর কেন্দ্রে বড় ধরনের ব্যবধানে এগিয়ে আছে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম। অন্যদিকে গোটা রাজ্যেই বিজেপির চেয়ে এগিয়ে তৃণমূল। এমন নিশ্চিত জয়ের পথে থাকায় কলকাতার রাস্তায় আবির খেলায় মেতে ওঠেন।
বিজয় উদ্যাপনে কঠোর বিধিনিষেধ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আসানসোলে রাস্তায় উদ্যাপনে নামলে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৫ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৪ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট এগিয়ে আছে একটি আসনে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০৩ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৬ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
নন্দীগ্রামে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৭২৬২ ভোটে মমতার চেয়ে এগিয়ে।
এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ২০২ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ৮৮ আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের তারকা প্রার্থী হিসেবে বিজেপির হয়ে নির্বাচন করা রুদ্রনীল ঘোণ, যশ দাশগুপ্ত, তনুশ্রী চট্টোপাধ্যায়, পার্নো মিত্র, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায় পিছিয়ে আছে। তবে হিরণ চট্টোপাধ্যায় এগিয়ে আছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে ১৮৯ আসনে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ১০১টি আসনে। বামফ্রন্ট-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট কোনো আসনেই এগিয়ে নেই।
টালিগঞ্জের অভিনেতা-অভিনেত্রী ও তৃণমূণের প্রার্থী চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, সায়ন্তিকা বন্দোপাধ্যায়, রাজ চক্রবর্তী, ব্রাত্য বসু এগিয়ে আছেন।
পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বেশ ব্যবধানে এগিয়ে আছে। ২৯২ আসনের ১৬৬টিতেই এগিয়ে আছে তারা। অন্যদিকে বিজেপি ১২১ আসনে এগিয়ে। তিনটিতে এগিয়ে বামরা। অন্যরা দুটিতে এগিয়ে আছে।
কলকাতা বন্দর আসনে দ্বিতীয় রাউন্ডে তৃণমূলের ফিরহাদ হাকিম ১২ হাজার ৮৪৫ ভোটে এগিয়ে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১৩৯টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৯৩টিতে।
কেরালায় ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৮৫টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫০টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে একটি আসনে।
নন্দীগ্রামে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনা শেষে শুভেন্দু অধিকারী ৩ হাজার ৪৬০ ভোটে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের চেয়ে এগিয়ে।
কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পদুচেরির ৩০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস ভেঙে গড়া দল এনআরসি জোট এগিয়ে আছে ১২টিতে। অন্যদিকে কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ৫টি আসনে।
অসম বিধানসভার ১২৬টি আসনের মধ্যে বিজেপি জোট ৬৬ ও কংগ্রেস জোট ৩৬টিতে এগিয়ে আছে।
কেরালা বিধানসভার ১৪০ আসনের মধ্যে বামপন্থিদের জোট এলডিএফ ৭৭টিতে এগিয়ে আছে। বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোট এগিয়ে আছে ৫৮টিতে। বিজেপি এগিয়ে আছে দুইটি আসনে।
তামিলনাড়ু বিধানসভার ২৩৪টি আসনের মধ্যে ডিএমকে-কংগ্রেস জোট এগিয়ে আছে ১০৮টিতে। বিপরীতে এডিএমকে-বিজেপি জোট এগিয়ে ৮৭টিতে।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ২৯৪ আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে ২৯২টিতে। এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, এর মধ্যে তৃণমূল ১৩০টি ও বিজেপি ১১৬টিতে এগিয়ে আছে।
স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গণনা। প্রথমে চলছে পোস্টাল ব্যালট গণনা। পরে গোনা হবে সাধারণ ব্যালটের ভোট।
মন্তব্য