× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
ফের লকডাউনে প্যারিস
google_news print-icon

প্যারিসে আবার লকডাউন

প্যারিসে-আবার-লকডাউন
ফ্রান্সের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অলিভিয়ের ভেরান বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে প্যারিসে করোনা পরিস্থিতি বেশ উদ্বেজনক। শহরটির বিভিন্ন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) করোনাক্রান্ত প্রায় ১ হাজার ২০০ জন ভর্তি রয়েছেন। গত বছরের নভেম্বরে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কার সর্বোচ্চ সংক্রমণের সময়ও এত বেশি মানুষ আইসিইউতে ভর্তি ছিল না।

যুক্তরাজ্যে শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাসের আরও বেশি ছোঁয়াচে ধরন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় ফের লকডাউনের মতো বিধিনিষেধে যাচ্ছে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। স্থানীয় সময় শুক্রবার মধ্যরাত থেকে লকডাউন কার্যকর হবে, চলবে টানা এক মাস।

বিবিসিদ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

ফ্রান্সের রাজধানীর পাশাপাশি করোনার সংক্রমণ বেশি এমন ১৫টি প্রশাসনিক অঞ্চলেও লকডাউন কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।

বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ ক্যাসটেক্স বলেন, দেশ করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের মুখে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে লকডাউন জরুরি। তবে গত বছরের মতো এবারের লকডাউন অতোটা কঠোর হবে না।

ফ্রান্সের স্বাস্থ্যমন্ত্রী অলিভিয়ের ভেরান বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে প্যারিসে করোনা পরিস্থিতি বেশ উদ্বেজনক। শহরটির বিভিন্ন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) করোনায় আক্রান্ত প্রায় ১ হাজার ২০০ জন ভর্তি রয়েছেন। গত বছরের নভেম্বরে করোনার দ্বিতীয় ধাক্কার সর্বোচ্চ সংক্রমণের সময়ও এত বেশি মানুষ আইসিইউতে ভর্তি ছিল না।

নতুন বিধিনিষেধের বিষয়ে ফ্রান্স সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, সামনের এক মাস কম গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। তবে স্কুল যথারীতি খোলা থাকবে। বাড়ি থেকে ছয় মাইলের মধ্যে বাসিন্দারা শরীর চর্চা করতে পারবেন। যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া শহর ছেড়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে ভ্রমণ করা যাবে না।

করোনা ব্যাপকভাবে আঘাত হানার কারণে যারা বাড়িঘর ছেড়েছেন, তাদের একটি ফরম পূরণ করতে হবে। ঘর ছাড়ার কারণ তাতে বিস্তারিত উল্লেখ থাকতে হবে।

গত বছরের ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ফ্রান্সজুড়ে জারি করা রাত্রিকালীন কারফিউও বহাল থাকবে। তবে তা এক ঘণ্টা পিছিয়ে সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হবে।

পরিসংখ্যানবিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার ফ্রান্সে ৩৪ হাজার ৯৯৮ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ওই দিন এ ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে ২৬৮ জনের।

করোনার ধীর টিকাদান কর্মসূচির কারণে এমনিতেই সমালোচনার মুখে ফ্রান্স সরকার। তার ওপর অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে রক্ত জমাট বাঁধার খবর প্রকাশের পর টিকাদান কর্মসূচি স্থগিত রেখেছিল ফ্রান্স।

তবে বৃহস্পতিবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউরোপিয়ান মেডিসিন্স এজেন্সি (ইএমএ) জানিয়েছে রক্ত জমাটের সঙ্গে এই টিকার কোনো সম্পর্ক নেই। ইএমএর বক্তব্যের পরপরই ওই টিকার কার্যক্রম শুক্রবার থেকে আবার শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফ্রান্স। শুক্রবার দুপুরে ওই টিকা নেবেন দেশটির ৫৫ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী ক্যাসটেক্স।

আরও পড়ুন:
ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট সারকোজির কারাদণ্ড
ফ্রান্সে ‌‘ইসলামি বিচ্ছিন্নতাবাদ’ রোধের বিতর্কিত বিল পাস
ফ্রান্সে নিষেধাজ্ঞা ভেঙে পার্টি, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ
ফ্রান্সে কৃষ্ণাঙ্গকে মারধর: তিন পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
প্যারিসে ফের শরণার্থী শিবির উচ্ছেদ, সমালোচনার মুখে পুলিশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Lot of 1 lakh worth of goods to the whole family in the bear

ভালুকায় পুরো পরিবারকে অচেতন করে ৩৫ লাখ টাকার মালামাল লুট

ভালুকায় পুরো পরিবারকে অচেতন করে ৩৫ লাখ টাকার মালামাল লুট

ময়মনসিংহের ভালুকায় অতিথিসহ আটজনকে চেতনানাশক খাইয়ে অচেতন করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ প্রায় ৩৫ লাখ টাকার মালামাল লুট করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২২ আগস্ট) রাতে উপজেলার ধীতপুর ইউনিয়নের বাদেপুরুড়ার কতদতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

অচেতনদের মধ্যে দুজনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, মো. রফিকুল ইসলাম সরকার রনু (৬০), তার স্ত্রী রহিমা খাতুন (৫৫), দুই পুত্রবধূ, নাতি-নাতনী এবং বেড়াতে আসা অতিথি দম্পতি—সবার শরীরে দুপুরের পর থেকেই অস্বাভাবিক ঝিমঝিম ভাব শুরু হয়। রাতে সবাই অজ্ঞান হয়ে গেলে দুর্বৃত্তরা বারান্দার ছিটকিনি ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে নগদ টাকা ও প্রবাসী ছেলেদের আনা স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়।

পরে গভীর রাতে এক পুত্রবধূ চেতনা ফিরে পেলে জিনিসপত্র তছনছ দেখতে পান এবং স্বজনদের খবর দেন। পুলিশ ৯৯৯–এ কল পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে আটজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। সেখানে ছয়জন প্রাথমিক চিকিৎসা পান, আর রহিমা খাতুন ও অতিথি বাবুল খানকে পাঠানো হয় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

পরিবারের সদস্যদের ধারণা খাবারের সাথে অথবা পানির ট্যাংকে চেতনানাশক মিশিয়ে দুর্বৃত্তরা এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।

স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য আফাজ উদ্দিন সরকার বলেন, প্রথমে শুনেছিলাম সবাই অসুস্থ হয়েছে। পরে খবর পাই ডাকাতির।

ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবির জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The administration seized illegal nets in Thakurgaon

ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন

ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন

ঠাকুরগাঁওয়ের বুড়িরবাধ এলাকায় প্রায় ৬ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে ৭০টি অবৈধ চায়না রিং জাল ও কারেন্ট জাল জব্দ করেছে জেলা মৎস্য বিভাগ ও উপজেলা প্রশাসন। পরে জব্দকৃত জালগুলো মৎস্য সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪ লক্ষ টাকা।

শনিবার ভোর থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত বুড়ির বাধ এলাকার বিভিন্ন স্থানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার খাইরুল ইসলামের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এসময় নদী থেকে অবৈধ চায়না রিং জাল জব্দ করার পাশাপাশি নদীর আশে পাশের বিভিন্ন স্থান থেকেও এসব অবৈধ জাল জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে জালগুলো পুড়িয়ে দেয়া হয়।

অভিযানে ছিলেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরাফাত উদ্দিন আহম্মেদ, সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার,সদর থানার অফিসার ইনচার্জ সারোয়ারে আলম খান প্রমূখ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার খাইরুল ইসলাম জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোর থেকেই বুড়িরবাধ এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এসময় নদীতে এবং নদীর আশে পাশে পাতানো মাছ ধরার নিষিদ্ধ ৭০টি জাল জব্দ করা হয়। আগেই টের পেয়ে জাল মালিকেরা পালিয়ে যায়। পরে জব্দকৃত জালগুলো মৎস্য সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী পুলিশ, মেম্বার ও স্থানীয়দের উপস্থিতিতে ঘটনাস্থলেই পুড়িয়ে ফেলা হয়।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরাফাত উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, রিং জাল বা কারেন্ট জাল সবরকম মাছের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এই জালে বিশেষত দেশীয় ছোটমাছ ও মাছের পোনা সহজেই আটকা পড়ে এবং অনেক মাছ ও পোনা মারা যায়।এগুলো আমাদের মাছের জন্য অনেক ক্ষতিকর। আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

মন্তব্য

সাতক্ষীরায় যুবদল নেতাকে বাড়িতে জবাই করে হত্যা

সাতক্ষীরায় যুবদল নেতাকে বাড়িতে জবাই করে হত্যা

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক শামীমকে নৃশংসভাবে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে ডুমুরিয়া উপজেলার ১৮ মাইল বাজার সংলগ্ন নিজ বাসায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা তার ঘরে ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী তার মৃতদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়।

খবর পেয়ে ডুমুরিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।

ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে বিষয়টি তদন্ত করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

পুলিশ জানিয়েছে হত্যার কারন এখনো জানা যায়নি, তদন্ত করে বিস্তারিত পরে জানা যাবে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Changing the overall system to protect the environment of Dhaka is essential Environment Advisor

ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। শুধু ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, দেশের সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। আমাদের সবাইকে পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত হতে হবে এবং পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে আসতে হবে।

তিনি আজ ঢাকার মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ফোকাস গ্রুপ ডিসকাশন (এফজিডি) শীর্ষক “ডি-সেন্ট্রালাইজেশন অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ওয়েলফেয়ার অফ দ্য ক্যাপিটাল: টুয়ার্ডস আ সাসটেইনেবল ঢাকা” অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

উপদেষ্টা জানান, শিল্প দূষণের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করা হবে এবং ঢাকার আশেপাশের নদী দূষণ রোধে বিশেষ উদ্যোগ নেয়া হবে। পলিথিন বিরোধী প্রক্রিয়া ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। ঢাকাকে বায়ুদূষণের কারণে সাভারকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা করা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, ভবন ও কক্ষের নকশা পরিবেশবান্ধবভাবে করতে হবে। গ্রামীণ আবহই টেকসই এবং একজন আদর্শ কৃষকের জীবনযাপন-ই টেকসই উন্নয়নের প্রতিচ্ছবি। অনাবৃত জায়গায় ঘাস লাগাতে হবে। শুধু সরকারের উদ্যোগ যথেষ্ট নয়, জনগণের সক্রিয় সম্পৃক্ততা অপরিহার্য।

উপদেষ্টা আরও বলেন, বর্তমান সরকার টেকসই উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে এবং জনগণকে সম্পৃক্ত করছে। তিনি দেশ নিয়ে নতুন করে ভাবার আহ্বান জানিয়ে বলেন, সরকার দিকনির্দেশনা দেবে, কিন্তু পরিবর্তনের পথে এগিয়ে আসতে হবে সবার।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজউক-এর চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভিত্তি স্থপতিবৃন্দ লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্থপতি ইকবাল হাবিব। ঢাকা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি-এর সভাপতি তাসকিন আহমেদ এফজিডি-এর সভাপতিত্ব এবং সঞ্চালনা করেন।

অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন মোঃ জহিরুল ইসলাম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি); মোঃ জিয়াউল হক, পরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর (ডিওই), বাংলাদেশ সরকার; কাজী গোলাম নাসির, সাবেক প্রধান স্থপতি, স্থাপত্য অধিদপ্তর, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়; মোঃ আশরাফুল ইসলাম, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ, রাজউক; ড. মোঃ শামসুল হক, অধ্যাপক, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বুয়েট; লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি, রিহ্যাব; দিলবাহার আহমেদ, ভৌগোলিক ও নগর পরিকল্পনাবিদ, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি); ড. আদিল মোহাম্মদ খান, সভাপতি, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি)।

আলোচনায় বক্তারা ঢাকার বিকেন্দ্রীকরণ, পরিবেশ সুরক্ষা ও টেকসই নগর উন্নয়ন নিয়ে মতামত প্রদান করেন। তারা মনে করেন, নগরের স্থায়ী কল্যাণ নিশ্চিত করতে সমন্বিত পরিকল্পনা ও শক্তিশালী নীতিমালা বাস্তবায়ন জরুরি।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Trying to occupy the center will be stopped CEC

কেন্দ্র দখলের চেষ্টা রুখে দেওয়া হবে: সিইসি

কেন্দ্র দখলের চেষ্টা রুখে দেওয়া হবে: সিইসি

আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কেন্দ্র দখলের যেকোনো অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। এ ধরনের ঘটনায় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের ভোট বাতিল করা হবে বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।

রাজশাহীর আঞ্চলিক লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে আজ শনিবার তিনি বলেন ‘যারা ভোটকেন্দ্র দখলের স্বপ্ন দেখছেন, তাদের সেই স্বপ্ন এবার দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে, আমরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত’।

নির্বাচনী প্রস্তুতির অগ্রগতি সম্পর্কে সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, পবিত্র রমজানের আগে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টার পরামর্শক্রমে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন,‘ নির্বাচন বিষয়ে কোনো রাজনৈতিক দলের বক্তব্যের বিষয়ে আমরা কিছু বলছি না। সংবিধান অনুযায়ী আমাদের দায়িত্ব পালন করছি’।

নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সিইসি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী বর্তমানে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির কোনো সুযোগ নেই। তাই প্রচলিত আইন মেনেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও বলেন, ‘আইনের পরিবর্তন হলে কমিশন সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।’

নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা প্রসঙ্গে সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সহযোগিতা করবে। এই মুহূর্তে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) বদলির কোনো পরিকল্পনা নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সিইসি জানান, নির্বাচন কমিশনের তালিকাভুক্ত প্রশিক্ষিত কর্মকর্তার সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার ৭০০ জন। এদের অনেকেরই নির্বাচন পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে আগের নির্বাচনগুলোতে অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে, তাদের এবারের নির্বাচনে দায়িত্ব দেওয়া হবে না।

‘নির্বাচন কমিশনের ওপর সরকারের কোনো চাপ নেই’ উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘কোনো হস্তক্ষেপ করা হলে, আমি পদত্যাগ করব, দায়িত্বে থাকব না।’

রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগ বর্তমানে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নির্ভর করছে সস্পূর্ণ আইনি প্রক্রিয়ার ওপর।

রাজশাহী অঞ্চলে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করতে সিইসি বেশ কিছু নির্দেশনা দিয়ে সভা শেষ করেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
All preparations are being taken for the next national election Home Advisor

আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষিত সময় অনুযায়ী আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ শনিবার বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি)’র হিমাগার, কেন্দ্রীয় বীজ পরীক্ষাগার ও সবজি বীজ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি যেভাবে নেওয়া দরকার, আমরা সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনে আমাদের প্রস্তুতি নিতে কোন অসুবিধা হবে না। এখন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও গণমাধ্যম সবাই নির্বাচনমুখী। এটি বাধাগ্রস্ত করতে কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না।

বাজারে সবজির দামের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বৃষ্টির কারণে সবজি নষ্ট হয়ে যাওয়ায় দাম কিছুটা বেড়েছে। আবার বাজারে আলুর দাম কিন্তু কম। আমাদের দেশে গবেষণার কাজ আরো জোরালো হলে বিদেশ থেকে বীজ আলু আর আনতে হবে না, তখন আলুর উৎপাদন খরচ আরো কমে আসবে।

তিনি বলেন, সরকারি মাধ্যমে আলু ক্রয় করা হবে, দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে যেন কৃষক ন্যায্যমূল্য পান।

লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করছে, এটি চলমান প্রক্রিয়া।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আগের তুলনায় এখন সীমান্ত অনেক বেশি সুরক্ষিত আছে এবং সীমান্ত এলাকায় যারা বসবাস করেন তারাও অনেক সচেতন।

তিনি বলেন, বিগত সময়ে মানুষ মত প্রকাশ করতে পারতো না কিন্তু এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অনেক কিছুই লিখতে পারছেন।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Overnight discrimination will not end Mirza Fakhrul

রাতারাতি বৈষম্যের অবসান হবে না: মির্জা ফখরুল

রাতারাতি বৈষম্যের অবসান হবে না: মির্জা ফখরুল

বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠোমোতে দীর্ঘদিন ধরে বৈষম্য চলে আসছে জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘সেখানে রাতারাতি এগুলোর সমাধান সম্ভব হবে না। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি, এই রাষ্ট্রকাঠামো বদলাতে হবে।

তিনি বলেছেন, ‘রাষ্ট্র কাঠামোর সংস্কারর চূড়ান্ত পর্যায়ে আমরা এখনো আসতে পরিনি। এমনকি নির্বাচন নিয়েও একই বিষয় আছে, যদিও জাতি এখন সেই দিকেই মনোনিবেশ করেছে। যে বিষয়গুলো নিয়ে আমরা দীর্ঘদিন সংগ্রাম ও লড়াই করেছি, এটা মুহূর্তের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে— এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই।’

শনিবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে রাজধানীর প্রেসক্লাবে একটি সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘সামাজিক সুরক্ষা কতটুকু সু-রক্ষিত’ শিরোনামের এই সেমিনারের আয়োজন করে অর্পণ আলোক সংঘ নামের একটি সংগঠন।

এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য রেহানা আক্তার রানু ও পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ। সেমিনারটির সঞ্চালনা করেন অর্পণ আলোক সংঘের চেয়ারম্যান বীথিকা বিনতে হোসাইন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখন রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের কথা বলছি, একইসঙ্গে অর্থনৈতিক কাঠামোর কথাও বলছি। কিন্তু দীর্ঘদিনের সব অনাচার, অবিচার, নৈরাজ্য, দুর্নীতি ও স্বৈরাচার— সবকিছু কাটিয়ে একদিনে সুন্দর করে একটি রাষ্ট্র আমরা তৈরি করব, এটা মনে করার কোনো কারণ আছে বলে আমি মনে করি না।’

তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে। যে ৫২ বছরে একটা নিয়মিত ও শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিধান আমরা তৈরি করতে পারিনি, সেখানে আজ হঠাৎ করে মুহূর্তের মধ্যে আমরা সবকিছু ঠিক করতে পারব না। আমরা যারা রাজনীতি করছি, তারা চেষ্টা করছি। তবে বিচ্ছিন্নভাবে কিংবা জোড়াতালি দিয়ে কোনোকিছু করা যায় না। এর জন্য সুনির্দিষ্ট চিন্তাভাবনা ও লক্ষ্য প্রয়োজন। পাশাপাশি, রাজনৈতিক নেতাকর্মীদেরও আন্তরিকতা থাকতে হবে।’

এ সময়ে রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের ওপর জোর দিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এটা আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি। এই কাঠামো বদলাতে হবে। কারণ, বেগুন গাছ লাগিয়ে আমরা কমলালেবু আশা করতে পারি না। কাজেই আমাদের সামনে একটা সুযোগ এসেছে, সেটা যদি কাজে লাগাতে পারি, বৈষম্যহীন একটা সমাজব্যবস্থার কাছাকাছি নিয়ে যেতে পারি, তাহলে হয়তো-বা অভ্যুত্থানের কিছুটা মূল্য আমরা পাব।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সবকিছু নির্ধারণ করে আমলারা। সেখান থেকে সবকিছু নেমে আসে। একজন স্কুলশিক্ষককেও নিজের সমস্যা সমাধান করতে ঢাকায় আসতে হয়, যেটার কোনো প্রয়োজন নেই। এর জন্য তো জেলা পরিষদই যথেষ্ট হওয়ার কথা।’

‘কিন্তু ওই যে সিস্টেম। কারণ, তারা যদি ঢাকায় না আসেন, তাহলে ঘুষ আসবে কোথা থেকে? এখন স্কুলশিক্ষক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক— সব নিয়োগ হয় ঘুষের বিনিময়ে। যেই রাষ্ট্রকাঠামোতে এমন বৈষম্য চলতে থাকে, সেখানে রাতারাতি কিছু করে ফেলতে পারব না।’

অনুষ্ঠানে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘মেহনিত মানুষের আন্দোলনের দাবি-দাওয়ার মঞ্চ হিসেবে আমরা নিজেদের গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। ২০১৫ সালে গণসংহতি আন্দোলনকে একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে ঘোষণা করি। এ সময়ে বাংলাদেশের মানুষের লড়াই-সংগ্রামে যুক্ত থাকার চেষ্টা করেছি।’

‘রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে জনগোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ রাখা; আমাদের লক্ষ্যও তাই।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের মধ্যে শ্রেণিগত পার্থক্য রয়েছে। সবচেয়ে বড় পার্থক্য ধনসম্পদে। গত ৫৪ বছরে যে দলগুলো ক্ষমতায় ছিল, তারা যে নীতি তৈরি করেছে, তাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ খেটে খাওয়া মানুষ, নিপীড়িত জনগোষ্ঠী কিংবা লিঙ্গীয় পরিচয়ের মানুষ, তাদের জন্য সাম্য তো দূরের কথা, ন্যূনতম ভারসাম্যও তৈরি করতে পারেনি।’

‘এতে লুটপাট-নির্ভর একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখানে ধরে নেওয়া হয়, ক্ষমতা দিয়ে টাকা-পয়সা বানাবে।’

ববি হাজ্জাজ বলেন, ‘শেখ হাসিনার আমলে ব্যাংক লুট হয়ে সাফা হয়ে গেছে। কিন্তু গত পরশুদিন দেখলাম, ৯টি নন-ব্যাংকি ফিন্যানশিয়াল ইনস্টিটিউশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটা বিশাল ব্যাপার। কিন্তু হাসিনা চলে যাওয়ার পরও লুটপাট বন্ধ হয়ে যায়নি। গেল ১২ মাসে প্রায় একইভাবে ব্যাংকিং খাতে লুটপাট হয়েছে। এটি আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক অবক্ষয়, যেগুলো হাসিনার আমলে বেশি হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এজন্য কোনো জবাবদিহিতা নেই।

তিনি আরও বলেন, ‘কোনো ব্যাংক থেকে একটি টাকা লুট হলেও বাংলাদেশের ব্যাংকের নজরদারি থাকে। লুট হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক জানবে না— এটা হয় না। হাসিনার আমলে যে লুট হয়েছে, তা বাংলাদেশ ব্যাংক জানত। কিন্তু সেখানে যে কর্মকর্তাদের এই নজরদারি করার কথা ছিল, তাদের নামে কোনো নিউজ হয়নি, মামলা হয়নি। অর্থাৎ এই প্রতিষ্ঠানকে জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসা হয়নি।’

মন্তব্য

p
উপরে