× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

আন্তর্জাতিক
করোনার উৎস সন্ধানে ডব্লিউএইচওর দল চীনে
google_news print-icon

করোনার উৎস খুঁজতে চীনে ডব্লিউএইচওর দল

করোনার-উৎস-খুঁজতে-চীনে-ডব্লিউএইচওর-দল
এমবারেক বলেন, ‘কোয়ারেন্টিন শেষে চীনের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আমরা দেখা করব। এরপর বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শনে যাব। কী হয়েছে তা পুরোপুরি বুঝতে অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হতে পারে আমাদের।’

করোনাভাইরাসের উৎস অনুসন্ধানে চীনের উহান শহরে পৌঁছেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ১০ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ দল।

বিজ্ঞানীদের নিয়ে গঠিত ওই দলটি বৃহস্পতিবার উহানে পৌঁছায় বলে এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়।

আট মাস পর করোনায় আক্রান্ত হয়ে চীনে নতুন করে কারো মৃত্যুর দিনই বিশেষজ্ঞ দলটি দেশটিতে পৌঁছাল।

চীনের অভিবাসন নীতি অনুযায়ী উহানের একটি হোটেলে দুই সপ্তাহের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টিনে ওই বিশেষজ্ঞরা থাকবেন বলে জানান দলের প্রধান পিটার বেন এমবারেক।

এমবারেক বলেন, ‘কোয়ারেন্টিন শেষে চীনের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আমরা দেখা করব। এরপর বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শনে যাব। কী হয়েছে তা পুরোপুরি বুঝতে অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হতে পারে আমাদের।’

তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক এই অনুসন্ধানের পরই আমরা করোনার উৎস বিষয়ে পরিষ্কার উত্তর পাব, তা মনে করি না। তবে উত্তর খোঁজার চেষ্টা আমাদের অব্যাহত থাকবে।’

চীনের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়, উহানে প্রথম করোনা শনাক্ত হওয়ার অর্থ এই নয় যে, ভাইরাসটির উৎসস্থল সেখানেই।

ডব্লিউএইচওর বিশেষজ্ঞ দলের অনুসন্ধান কাজ বানচালের অভিযোগ রয়েছে চীনের বিরুদ্ধে। দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা শেষে গত মাসে সংস্থাটিকে করোনার উৎস অনুসন্ধানের অনুমতি দেয় চীন।

২০১৯ সালের শেষের দিকে উহানে প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। এরপর তা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এখন পর্যন্ত এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ২০ লাখ মানুষের।

কঠোর লকডাউন ও গণহারে করোনা পরীক্ষার মাধ্যমে এর বিস্তার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় চীন। কিন্তু সম্প্রতি দেশটিতে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যায়।

প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় এ মুহূর্তে চীনের উত্তরাঞ্চলে বসবাসরত দুই কোটিরও বেশি মানুষ লকডাউনের মধ্যে আছে। দেশটির একটি প্রদেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।

চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার দেশটিতে ১৩৮ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। গত বছরের মার্চের পর এ সংখ্যা দৈনিক শনাক্তের দিক থেকে সর্বোচ্চ।

আরও পড়ুন:
ডব্লিউএইচওর বিশেষজ্ঞদের ঢুকতে দিল না চীন
প্রথম করোনা টিকার স্বীকৃতি দিল ডব্লিউএইচও
আরও ভয়াবহ মহামারির শঙ্কা: ডব্লিউএইচও
অনলাইনে মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালন করবে ডব্লিউএইচও

মন্তব্য

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Tens of thousands of people died in dengue in 9 months

৯ মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু হাজার ছাড়াল

৯ মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু হাজার ছাড়াল ফাইল ছবি
নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২৫৩ জন।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের হিসাবে মৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে।

শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় এতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৭ জন। এর মধ্যদিয়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে এক হাজার ৬ জনে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২৫৩ জন।

এতে বলা হয়, বর্তমানে হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৩৫৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার হাসপাতালে ৩ হাজার ১২০ জন এবং অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ৬ হাজার ২৩৭ জন।

সারা দেশে এ বছরে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৫ হাজার ২৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ৯২৫ জন

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Dengue has killed thousands

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি হাজার ছুঁইছুঁই

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি হাজার ছুঁইছুঁই ফাইল ছবি
এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২৪২৫ ডেঙ্গু রোগী। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৫১ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬৭৪ জন।

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৮৯ জনের প্রাণ গেল।

এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২৪২৫ ডেঙ্গু রোগী। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৫১ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬৭৪ জন।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৯৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৩৭৯ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫৮০ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৩ হাজার ৪০৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৩ হাজার ২২২ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ২০ হাজার ১৮৪ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৯২ হাজার ৪৫৮ জন। ঢাকায় ৭৯ হাজার ২০৪ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ১৩ হাজার ২৫৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

আরও পড়ুন:
‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The most effective dengue vaccine has been discovered in the country

‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’

‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’ প্রতীকী ছবি
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সর্দি জ্বর হলেও ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে। কারণ দেরিতে ডেঙ্গু ধরা পড়লে তখন চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর একটি বড় কারণ দেরিতে ডেঙ্গু শনাক্ত ও চিকিৎসা দেয়া।’

বিশ্বে চার ধরনের ডেঙ্গু রোগেরই টিকা আবিষ্কারের লক্ষ্যে গবেষণা চলছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, ‘ডেঙ্গুর টিকা নিয়ে বিশ্বজোড়া গবেষণা চলছে। অলরেডি দুটি টিকা তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু ওই টিকাগুলো এখনও ব্যবহারের অনুমোদন পায়নি।’

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শেষে দেশে ফিরে শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

সংবাদ সম্মেলনে ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর কোনো মহামারি দেখা দিলে তা কীভাবে ঠেকাতে হবে, জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে এবং স্বাস্থ্যসেবায় গরিব রাষ্ট্রগুলো যাতে প্রয়োজনীয় ফান্ডিং পায়- এসব বিষয়ে কথা বলেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আবিষ্কৃত টিকা দুটি (ডেঙ্গুর) হয়ত ডেঙ্গু কিছুটা দমন করতে পারে, কিন্তু সব ধরনের ডেঙ্গুর দমন এতে হবে না। আবার টিকাগুলোতে কিছু সমস্যাও রয়েছে। ইতোমধ্যে যারা একবার ডেঙ্গুর টিকা নিয়েছে, তারা যদি অন্য ভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তাহলে তাদের অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে পড়ে। এ কারণে বিশ্বজুড়ে ওই টিকা ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছে।’

‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’
মানিকগঞ্জে নিজ বাসভবনে শনিবার সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ছবি: নিউজবাংলা

তবে আমাদের দেশে আইসিডিডিআর,বি-তে একটি টিকা তৈরি হয়েছে, যেটি বেশ কার্যকর বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সেটা পরীক্ষামূলক অবস্থায় আছে। টিকা আবিষ্কারকরা বলছেন, টিকাটি বেশ কার্যকর। টিকাটি নিয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে এবং পরীক্ষা শেষে ডব্লিউএইচওর অনুমোদন পেলে দেশে তা ব্যবহার করতে পারব। তবে এই মহূর্তে পৃথিবীর কোথাও ডেঙ্গুর কার্যকর টিকা নেই।’

সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের সব দেশ থেকে যক্ষ্মা যক্ষা নির্মূল করতে কাজ করছে। বাংলাদেশ যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছে।

‘আগের তুলনায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ৫০ শতাংশ কমে গেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষ্মা যাতে আমরা এসডিজি গোল্ড অর্জন করতে পারি, সে লক্ষ্যে কাজ করছি।’

তিনি বলেন, ‘টেকনোলজির মাধ্যমে কীভাবে দেশের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি করা যায়, সে বিষয়ে কাজ চলছে। টেকনোলজি যাতে মনোপলি বা একচেটিয়া না হয়ে দেশের সবার কল্যাণে কাজে লাগে সে চেষ্টা করা হচ্ছে। করোনাভাইরাসের সময় ভ্যাকসিন ও ওষুধ নিয়ে বিশ্বে চরম মনোপলি দেখেছি। অনেক গরিব দেশ ওষুধ ও টিকা পায়নি। অথচ বাজারে তা দেদারসে বিক্রি হয়েছে।

‘স্বাস্থ্য খাতে যাতে জনগণের সেবাপ্রাপ্তিতে কোনো ঘাটতি না থাকে, যন্ত্রপাতির ঘাটতি না থাকে, প্রয়োজেনে যাতে হাসপাতাল তৈরি করা হয়, সেই বিষয়টিতে আমরা বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছি।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সর্দি জ্বর হলেও ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে। কারণ দেরিতে ডেঙ্গু ধরা পড়লে তখন চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর একটি বড় কারণ দেরিতে ডেঙ্গু শনাক্ত ও চিকিৎসা দেয়া। এজন্য তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন।’

আরও পড়ুন:
ভারত থেকে এলো ৫৩ হাজার ব্যাগ স্যালাইন

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
8 more deaths due to Aedes mosquito bites 1793

এডিস মশার কামড়ে আরও ৮ মৃত্যু, আক্রান্ত ১৭৯৩

এডিস মশার কামড়ে আরও ৮ মৃত্যু, আক্রান্ত ১৭৯৩ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অনেকে। ফাইল ছবি
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৮৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২০৯ জন।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৭৯৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টার এ তথ্য জানানো হয়।

নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৮৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২০৯ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৫২৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ২৮৩ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ২৪৩ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮২ হাজার ৪৭১ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ১৮ হাজার ৫১০ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৯০ হাজার ৪৮০ জন। ঢাকায় ৭৮ হাজার ৫৫৭ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ১১ হাজার ৯২৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৯৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নারী ৬৩১ জন ও পুরুষ ৩৪৪ জন।

আরও পড়ুন:
আরও ৯ জনসহ ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু দাঁড়াল ৯৬৭
ডেঙ্গুতে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৯৫০
ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
With 9 more people the total death due to dengue stood at 967

আরও ৯ জনসহ ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু দাঁড়াল ৯৬৭

আরও ৯ জনসহ ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু দাঁড়াল ৯৬৭ ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশা। ফাইল ছবি
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৩৫৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৬৭১ ও ঢাকা মহানগরীর বাইরে ১ হাজার ৬৮৬ জন।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। এরপর থেকে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ক্রমশ বেড়ে চলেছে। প্রকোপটা রাজধানী ঢাকায় শুরু হলেও ক্রমে তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।

এডিস মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত সারা দেশে আরও নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় মারা গেছেন তিনজন। বাকি ৬জন মহানগরীর বাইরে দেশের বিভিন্ন স্থানে। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ৯৬৭ জন।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৯জনের মৃত্যু ছাড়াও নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৩৫৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৬৭১ ও ঢাকা মহানগরীর বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে ১ হাজার ৬৮৬ জন ভর্তি হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৯ হাজার ৭৯৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৫৩টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৩ হাজার ৪৫৭ এবং ঢাকার বাইরে অন্যান্য বিভাগে ৬ হাজার ৩৪০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এ পর্যন্ত ১ লাখ ৯৯ হাজার ১৮৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮১ হাজার ৮৮৭ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ১৭ হাজার ৩০১ জন।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ১ লাখ ৮৮ হাজার ৪২৪ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৭৭ হাজার ৮০৩ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন স্থানের ১ লাখ ১০ হাজার ৬২১ জন।

গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ২ হাজার ৫১৮ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৪৯ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন স্থানে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৭৬৯ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও ৪ মৃত্যু, আক্রান্ত ২১৫৩
ডেঙ্গুতে আরও ৮ প্রাণহানি, হাসপাতালে ২৮৮৯
ভারত থেকে এলো ৫৩ হাজার ব্যাগ স্যালাইন
ডেঙ্গুতে আরও ২১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে তিন সহস্রাধিক
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
15 more deaths in dengue hospital 2950

ডেঙ্গুতে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৯৫০

ডেঙ্গুতে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৯৫০ ফাইল ছবি।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বুধবার পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৫৮ জন। আর এডিস মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ১ লাখ ৯৬ হাজার ৮৩১ জন।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫৮ জন।

বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২ হাজার ৯৫০ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭২৬ জন। আর ঢাকার বাইরে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ২২৪ জন।

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৯ হাজার ৯৬৭ জন রোগী। তাদের মধ্যে ৩ হাজার ৫৩৮ জন ঢাকায় এবং ৬ হাজার ৪২৯ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ১ লাখ ৯৬ হাজার ৮৩১ জন। তাদের মধ্যে চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯০৬ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা
ডেঙ্গুতে একদিনে ১৯ প্রাণহানি, হাসপাতালে তিন সহস্রাধিক
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮
ডেঙ্গুতে ১৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৮৬৫
ডেঙ্গুতে আরও ৪ মৃত্যু, আক্রান্ত ২১৫৩

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Dengue Deaths reduced but number of patients in hospitals increased

ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা

ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা ফাইল ছবি
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি কিছুটা কমেছে। গতকাল ১৯ জনের মৃত্যু হলেও আজ তা ১৫ জনে নেমেছে। আর ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ১২৩ জন। গতকাল এ সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩৩ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৪ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩৪৯ জন।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ১৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৫৮১ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮০ হাজার ৪৯০ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯১ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৮২ জন। ঢাকায় ৭৬ হাজার ২৯২ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৬ হাজার ৪৯০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়

মন্তব্য

p
উপরে