× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

মার্কার দিয়ে বৃত্ত ভরাট, দুশ্চিন্তায় ভোটার

মার্কার-দিয়ে-বৃত্ত-ভরাট-দুশ্চিন্তায়-ভোটার
নির্বাচনে কিছু কেন্দ্রে ‘শার্পি মার্কার’ দেয়া হয়েছিল। সে মার্কারের কালি কাগজে ছড়িয়ে পড়লে ব্যালট বাতিল করা হবে বলে গুঞ্জন ও উদ্বেগ শুরু হয়।

‘শার্পি মার্কার’ দিয়ে ভোট দেয়ায় সেই ভোট গণনা করা হবে কি না, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ভোটাররা।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দেয়ার পর তাদের মধ্যে এ নিয়ে চিন্তা শুরু হয়। তবে বুধবার নির্বাচন কর্মকর্তারা ভোট নষ্ট হবে না বলে আশ্বস্ত করেন।

নির্বাচনে কিছু কেন্দ্রে ‘শার্পি মার্কার’ দেয়া হয়েছিল। সে মার্কারের কালি কাগজে ছড়িয়ে পড়লে ব্যালট বাতিল করা হবে বলে গুঞ্জন ও উদ্বেগ শুরু হয়।

তবে মারিকোপা কাউন্টির নির্বাচন বিভাগের মুখপাত্র এরিকা ফ্লোরস নিউ ইয়র্ক পোস্টকে জানান, ব্যালট পেপারে ভোট দেয়ার জন্য তিন ধরনের কলম ব্যবহার করা হয়। এগুলো হলো নীল বা কালো কলম ও শার্পি মার্কার।

নির্বাচন বিভাগের এক টুইট বার্তায় বলা হয়, ভোটকেন্দ্রে ভালো মানের শার্পি ব্যবহার করা হয়, যেগুলোর কালি দ্রুত শুকিয়ে যায়। কাগজ জমা দেয়ার সময় কালি ছড়িয়ে পড়ে না।

মারিকোপা কাউন্টির সাবেক ডেপুটি রেকর্ডার ক্যাথরেন কোলম্যান জানান, ব্যালট পেপারে সঠিকভাবে বৃত্ত ভরাট করতে পারেননি বলে যারা মনে করেন, তাদের নতুন ব্যালট দেয়া হয়।

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Four children rescued alive after 39 days of plane crash

বিমান বিধ্বস্তের ৩৯ দিন পর চার শিশুকে জীবিত উদ্ধার

বিমান বিধ্বস্তের ৩৯ দিন পর চার শিশুকে জীবিত উদ্ধার কলম্বিয়ার জঙ্গলে শিশুদের পাশে সেনা সদস্যরা। ছবি: রয়টার্স
গত ১ মে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে ছিল ১৩, ৯, ৪ ও ১ বছর বয়সী চার সহোদর। আকাশযানটিতে শিশুদের মা, একজন পাইলট ও সহ-পাইলটসহ সাত আরোহী ছিল। বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় শিশুদের মাসহ তিনজনের প্রাণহানি হয়।

কলম্বিয়ার আমাজন জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ৩৯ দিন পর শুক্রবার চার শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো।

বিবিসি শনিবার এক প্রতিবেদনে জানায়, গত ১ মে বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে ছিল ১৩, ৯, ৪ ও ১ বছর বয়সী চার সহোদর। আকাশযানটিতে শিশুদের মা, একজন পাইলট ও সহ-পাইলটসহ সাত আরোহী ছিল।

বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় শিশুদের মাসহ তিনজনের প্রাণহানি হয়।

প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে খোঁজাখুঁজির পর শিশুদের পাওয়া পুরো দেশের জন্য আনন্দের বিষয়।

তিনি উদ্ধারের দিনটিকে ‘জাদুময় দিন’ হিসেবে আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এই শিশুরা আজ শান্তির শিশু ও কলম্বিয়ার সন্তান।’

শিশুদের দেখভাল করা কিছু সেনা ও আদিবাসী গোষ্ঠীর সদস্যদের ছবি প্রকাশ করে পেত্রো।

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট জানান, শিশুদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তার দাদার সঙ্গে তিনি (প্রেসিডেন্ট) কথা বলেছেন।

আরও পড়ুন:
কলম্বিয়ায় বিস্ফোরক হামলায় ৮ পুলিশ নিহত
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ সাবেক গেরিলার
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট বামপন্থি সাবেক গেরিলা
কলম্বিয়ায় নির্বাচন: প্রথম রাউন্ডে এগিয়ে সাবেক গেরিলা
সড়ক দূর্ঘটনায় আশঙ্কাজনক কলম্বিয়ার বিশ্বকাপ তারকা

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Trump took home the secret documents of the nuclear program
৪৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র

পরমাণু কর্মসূচির গোপন নথি বাসায় নিয়েছিলেন ট্রাম্প

পরমাণু কর্মসূচির গোপন নথি বাসায় নিয়েছিলেন ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারে নির্বাচনী প্রচার কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: রয়টার্স
অভিযোগপত্রে বলা হয়, বিভিন্ন বাক্সে ট্রাম্প যেসব গোপন নথিপত্র রেখেছেন, সেগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু কর্মসূচি, যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশের প্রতিরক্ষা ও অস্ত্র সামর্থ্য, সামরিক হামলার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের সম্ভাব্য ঝুঁকির মতো বিষয় রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু কর্মসূচি ও সামরিক পরিকল্পনা সংক্রান্ত গোপন নথিসহ শত শত নথির অব্যবস্থাপনার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পকে।

বিবিসির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৪৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্রে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গোপন নথিপত্র ফ্লোরিডার বাড়ির বলরুম ও গোসলখানায় রাখা এবং তদন্তকারীদের কাছে মিথ্যাচার।

ট্রাম্প নথি সংক্রান্ত তদন্তে বাধা দেয়ার চেষ্টা করেছেন বলেও অভিযোগ করা হয়েছে।

আগামী বছর অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে থাকা ট্রাম্পের ভাষ্য, তিনি কোনো ধরনের ভুল করেননি।

ট্রাম্পের ব্যক্তিগত সহকারী ওয়াল্ট নটার বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো এফবিআইয়ের কাছ থেকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে নথিপত্র সরানোর অভিযোগে তাকে অভিযুক্ত করা হয়।

ট্রাম্পই প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট, যাকে কেন্দ্রীয় আইনে অভিযুক্ত করা হলো।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, বিভিন্ন বাক্সে ট্রাম্প যেসব গোপন নথিপত্র রেখেছেন, সেগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু কর্মসূচি, যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশের প্রতিরক্ষা ও অস্ত্র সামর্থ্য, সামরিক হামলার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের সম্ভাব্য ঝুঁকির মতো বিষয় রয়েছে।

আরও পড়ুন:
ট্রাম্প গ্রেপ্তার হওয়ার কিছুক্ষণ পর মুক্ত
অভিযুক্ত হওয়ার ২৪ ঘণ্টায় ৪০ লাখ ডলারের বেশি সংগ্রহ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে অপরাধে অভিযুক্ত ট্রাম্প
২ বছর পর ফেসবুক ও ইউটিউবে ট্রাম্প
মঙ্গলবার গ্রেপ্তার হতে পারি: ট্রাম্প

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
A former US banker is the head of Turkeys central bank

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ব্যাংকার হলেন তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ব্যাংকার হলেন তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান সদ্য নিয়োগ পাওয়া তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান হাফেজ গায়ে এরকান। ছবি: আল জাজিরা
৪১ বছর বয়সী এরকান তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রথম নারী গভর্নর হলেন। তিনি সাহাপ কাভসিওগলুর স্থলাভিষিক্ত হন।

যুক্তরাষ্ট্রের একটি ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তাকে তুরস্কের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। শুক্রবার দেশটির এক গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে ওই নাম ঘোষণা করা হয়।

রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার এক মাস না পেরোতেই তিনি এ নিয়োগ দিলেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে এ ধরনের নিয়োগকে বিশেষ ইঙ্গিত বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা। বলা হচ্ছে, এরদোয়ানের প্রশাসন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে পশ্চিমা নীতি গ্রহণে নমনীয় আচরণ করার ইঙ্গিত দিল।

আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়, নিয়োগ পাওয়া হাফেজ গায়ে এরকান দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রথম নারী গভর্নর হলেন।

তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সান-ফ্রান্সিসকোভিত্তিক ফার্স্ট রিপাবলিক ব্যাংকের সাবেক কো-চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার।

৪১ বছর বয়সী এরকান সাহাপ কাভসিওগলুর স্থলাভিষিক্ত হন।

গত সপ্তাহে এরদোয়ান যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা করা মেহমেত সিসমেককে ফাইন্যান্স অ্যান্ড ট্রেজারি মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে পুনর্নিয়োগ দেন।

এবার এরকানকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের পদগুলোর একটিতে নিয়োগ দেয়ায় তা বিশেষ পরিকল্পনার অংশ বলে আলোচনা উঠেছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, এরদোয়ান এমন কিছু অর্থনৈতিক নীতি পরিত্যাগ করতে পারেন, যা অর্থনীতিবিদরা ‘আনঅরথোডক্স’ পরিভাষায় ব্যাখ্যা করেন।

এরদোয়ান তৃতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় বসেন।

দেশটিতে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি, সাম্প্রতিক ভূমিকম্পে হতাহতদের পুনর্বাসন, কুর্দি-সিরিয়া ইস্যুসহ বিভিন্ন সংকট প্রকট হয়ে উঠছে।

আসন্ন অর্থনৈতিক বিপর্যয় থেকে দেশকে রক্ষা করে জনগণের সমর্থন ধরে রাখাই এরদোয়ানের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

আরও পড়ুন:
এরদোয়ানের ভাগ্য নির্ধারণ আজ
দ্বিতীয় দফা ভোটের আগে উত্তাপ কম তুরস্কে
এরদোয়ানকে তৃতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সমর্থন
তুরস্কে দ্বিতীয় দফার ভোট ২৮ মে
ভোটের রাতে সমর্থকদের কী বললেন এরদোয়ান

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
More than 10 crore people in India are suffering from diabetes
জরিপ

ভারতে ১০ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত

ভারতে ১০ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত
১৩ দশমিক ৬ কোটি মানুষর বা জনসংখ্যার ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।

ভারতে ১০ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। এই সংখ্যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ১১ দশমিক ৪ শতাংশ।

মেডিক্যাল জার্নাল ল্যানসেটে প্রকাশিত এক জরিপের বরাতে শুক্রবার এ তথ্য দিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত ওই সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, ১৩ দশমিক ৬ কোটি মানুষর বা জনসংখ্যার ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।

দেশটিতে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা খুবই স্বাভাবিক। শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি না হলে বা তৈরি ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ না করলে এই রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ।

গবেষকরা বলেছেন, ভারতের জনসংখ্যার মধ্যে ডায়াবেটিসের প্রাদুর্ভাব আগের অনুমানের চেয়ে অনেক বেশি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ধারণা ছিল, দেশটিতে সাড়ে ৭ কোটির বেশি মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন এবং প্রায় আড়াই কোটির বেশি প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। অদূর ভবিষ্যতে তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

এই গবেষণার প্রধান গবেষক ডক্টর আর এম অঞ্জনা বলেন, যদি আপনার প্রি-ডায়াবেটিস থাকে, তবে আমাদের জনসংখ্যার মধ্যে ডায়াবেটিসে রূপান্তর খুব দ্রুত হয়।

তিনি বলেন, প্রি-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৬০ শতাংশের বেশি লোক পরবর্তী পাঁচ বছরে ডায়াবেটিসে আকান্ত হন।

আরও পড়ুন:
হজ পালনে ইচ্ছুক ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয়

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Mamata wrote a poem about Odishas train accident

ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখলেন মমতা

ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখলেন মমতা ফাইল ছবি
প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যুর ফলে কতগুলো পরিবার যে নিঃস্ব হয়ে গেল, কত শিশু যে বাবা-মাকে হারাল, তা যেন মুখ্যমন্ত্রীর কবিতায় জীবন্ত দলিল হয়ে উঠেছে।

ভারতের ওড়িশার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে কবিতা লিখেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সম্প্রতি লেখা মমতার এ আবেগময়ী কবিতায় প্রতিটি ছত্রে-ছত্রে যেন স্বজন হারানো মানুষদের কষ্ট, আর্তি ফুটে উঠল।

হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যুর ফলে কতগুলো পরিবার যে নিঃস্ব হয়ে গেল, কত শিশু যে বাবা-মাকে হারাল, তা যেন মুখ্যমন্ত্রীর কবিতায় জীবন্ত দলিল হয়ে উঠেছে।

‘ট্রেন দুর্ঘটনা’ শীর্ষক কবিতায় মমতা লিখেছেন, এক অজানা দ্বীর্ঘশ্বাস/ব্যথা বেদনায় শোকাতুর নাভিঃশ্বাস। এখনও ভাসছে ঘ্রাণে দুর্গন্ধ/লাশকাটা ঘরে ওরা ঘুমোচ্ছে/একেবারে শেষঘুম। আর কথা বলবে না/আর তাকাবে না/আর কোনও যন্ত্রণা নয়- হাত কাটা, পা কাটা, দেহ কাটা - পুড়ে গেছে একেবারে শরীরগুলো।

মাত্র পঞ্চাশ দিনের নব্য শিশু/ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে/মায়ের থনে, সাদা কাপড়ে। কারও বা গলায়/শেষকর্মের পরিহিত একটি থান, আঁখির জল সব শুকিয়ে গেছে/অনেক হাহাকারে হৃদয়ে দুর্ভিক্ষ/চোখের সামনে জ্বলছে চিতা/মুহূর্তে উধাও জীবন্ত শরীর।

কাঁদবার জন্য পড়ে রইল/স্বজন-হারানো আকাশ-বাতাস, সমুদ্র-পাহাড়, পরিবার- আমরা একটু ভাবলাম কি?

মুখ্যমন্ত্রীর আবেগমাখা কবিতায় চোখ ভিজেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদেরও। একজন লিখেছেন, খুবই বেদনাদায়ক লেখা, অসাধারণ দিদি। এই ট্রেন দুর্ঘটনা যে কতটা কষ্টদায়ক, তা বলার ভাষা নেই।

আরেকজন বলেন, ‘মন ছুঁয়ে গেল কবিতাটা। কত পরিবার স্বজন হারাল। কত বৃদ্ধ বাবা-মাতাঁর শেষ সম্বল হারালেন। চিন্তা করলেই গা শিউরে ওঠে।’

গত ২ জুন সন্ধ্যায় ওড়িশার বালাসোরে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। বালাসোর জেলার বাহানগা বাজার স্টেশনের কাছের ওই দুর্ঘটনায় প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক হাজার জনের বেশি। মৃত্যু হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের অনেক মানুষেরও।

আরও পড়ুন:
লোকসভা নির্বাচনে এককভাবে লড়তে চান মমতা

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
The number of donkeys and goats in Pakistan is increasing

পাকিস্তানে গাধা ও ছাগলের সংখ্যা বাড়ছেই

পাকিস্তানে গাধা ও ছাগলের সংখ্যা বাড়ছেই
পাকিস্তানে ভার বহনে আস্থার প্রতীক গাধার সংখ্যা এখন ৫৮ লাখের মতো। আর ছাগলের সংখ্যা আট কোটি ৪৭ লাখের বেশি।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশ পাকিস্তানে টানা কয়েক বছর ধরে বাড়ছে গাধা ও ছাগলসহ বেশ কিছু প্রাণীর সংখ্যা।

সম্প্রতি প্রকাশিত দেশটির ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের অর্থনৈতিক জরিপে এমন তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে জিও নিউজ।

পাকিস্তানে ভার বহনে আস্থার প্রতীক গাধার সংখ্যা এখন ৫৮ লাখের মতো। আর ছাগলের সংখ্যা আট কোটি ৪৭ লাখের বেশি।

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে দেশটিতে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ, এর পরের বছর ছিল ৫৬ লাখ এবং ২০২১-২২ বছরে ছিল ৫৭ লাখ।

পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার ওই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। যাতে বলা হয়েছে, সবমিলিয়ে দেশে গবাদি পশুর সংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ৫ কোটি। মহিষের সংখ্যা বেড়ে এখন সাড়ে ৪ কোটি, ভেড়া ৩ কোটি ২৩ লাখ এবং ছাগল ৮ কোটি ৪৭ লাখের মতো।

তবে গত চার বছরে উট, ঘোড়া ও খচ্চরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। দেশটিতে উটের সংখ্যা এখন প্রায় ১১ লাখ, ঘোড়ার সংখ্যা চার লাখ এবং খচ্চড়ের সংখ্যা ২ লাখের মতো।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Blackout fears call for energy savings in Japan

ব্ল্যাকআউটের শঙ্কায় জাপানে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান

ব্ল্যাকআউটের শঙ্কায় জাপানে বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান গরমে বাইরে বের হলে জাপানে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন চার্জার ফ্যান। রয়টার্স
বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ কর্তৃপক্ষ টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি হোল্ডিংসকে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য অনুরোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর কারণ হিসেবে তারা বলছে, বিদ্যুৎ সংরক্ষণের হার ৫ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এই হার ৩ শতাংশের নিচে নামলে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দেয়ার পাশাপাশি হতে পারে ব্ল্যাকআউটও।

গ্রীষ্মকালে সম্ভাব্য সংকট মোকাবিলায় আসন্ন জুলাই ও আগস্টে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাপান সরকার।

রাজধানী টোকিওসহ আশপাশের আবাসিক এলাকা ও শিল্পাঞ্চলের জন্য শুক্রবার সরকারের পক্ষে এই আহ্বান জানানো হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষের বরাতে জানিয়েছে রয়টার্স।

তবে কী পরিমাণ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হবে, সে ব্যাপারে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। মে মাসেও সরকারের পক্ষ থেকে সারা দেশে বিদ্যুৎ ব্যবহারের সাশ্রয়ী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

গত গ্রীষ্মের তুলনায় এই গ্রীষ্মে বেশিরভাগ অঞ্চলে বিদ্যুতের সংকট কিছুটা কমার আভাস দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। তবে বিদ্যুতের ব্যবহার যথাসম্ভব কমানোর নির্দেশনাও দেয় কর্তৃপক্ষ।

বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ কর্তৃপক্ষ টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি হোল্ডিংসকে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার জন্য অনুরোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়। এর কারণ হিসেবে তারা বলছে, বিদ্যুৎ সংরক্ষণের হার ৫ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। এই হার ৩ শতাংশের নিচে নামলে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দেয়ার পাশাপাশি হতে পারে ব্ল্যাকআউটও।

গত বছরের জুনে দেশটিতে তাপমাত্রা রেকর্ড গড়েছিল প্রায় এক সপ্তাহের জন্য। জনগণকে তখন যথাসম্ভব বিদ্যুতের ব্যবহার কমাতে আহ্বান জানিয়েছিল জাপান সরকার।

আরও পড়ুন:
জাপানে ছুরি বন্দুক হামলায় দুই পুলিশসহ চারজন নিহত
জাপানে গর্ভপাতের পিল অনুমোদন
বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু জাপান: প্রধানমন্ত্রী

মন্তব্য

p
উপরে