× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

জোর নির্বাচনি প্রচারে ট্রাম্প-বাইডেন

জোর-নির্বাচনি-প্রচারে-ট্রাম্প-বাইডেন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মিশিগান, উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া, ফ্লোরিডা, ওহাইও ও নর্থ ক্যারেলিনাকে সবচেয়ে প্রভাবশালী অঙ্গরাজ্য হিসেবে দেখা হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বাকি আর মাত্র ১০ দিন। এ সময়টা কাজে লাগাতে জোরেশোরে নির্বাচনি প্রচারে নেমেছেন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্প এবং সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী জো বাইডেন।

শনিবার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের পাম বিচ কাউন্টি পাবলিক লাইব্রেরি কেন্দ্রে আগাম ভোট দেন ট্রাম্প। পরে নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও ও উইসকনসিনে নির্বাচনি সমাবেশে যোগ দেন তিনি।

এদিকে ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী পেনসিলভানিয়ায় জন্ম নেয়া বাইডেন ওই দিন অঙ্গরাজ্যটিতে দুটি মোটর সমাবেশ করেছেন।

করোনাভাইরাস মহামারিতে রেকর্ডসংখ্যক পাঁচ কোটি ৭০ লাখ ভোটার এরই মধ্যে আগাম ভোট দিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে করোনার সংক্রমণ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে নির্বাচনি যুদ্ধক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত পশ্চিমের অঙ্গরাজ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। এর মধ্যেই ব্যাপক জনসমাগম করে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন ট্রাম্প।

নর্থ ক্যারোলিনার লাম্বারটনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, করোনাকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছে।

শীতকালে পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে বলে বাইডেন যে সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন, তা নিয়ে উপহাস করেন তিনি।

অন্যদিকে পেনসিলভানিয়ার ব্রিস্টলে এক মোটর সমাবেশে সমর্থকদের উদ্দেশে বাইডেন বলেন, ‘আমরা সুপারস্প্রেডার (ব্যাপক হারে করোনা ছড়ানো ব্যক্তি) হতে চাই না।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মিশিগান, উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া, ফ্লোরিডা, ওহাইও ও নর্থ ক্যারেলিনাকে সবচেয়ে প্রভাবশালী অঙ্গরাজ্য হিসেবে দেখা হয়। ঐতিহাসিকভাবে ওই অঙ্গরাজ্যগুলো কখনো ডেমোক্র্যাট, কখনো রিপাবলিকান প্রার্থীকে বেছে নেয়।

এ ছাড়া অঙ্গরাজ্যগুলোতে ইলেকটোরাল কলেজের সংখ্যা অনেক বেশি। এ কারণে এগুলো নির্বাচনের ফলে বড় ভূমিকা রাখে।

আগামী কয়েক দিন দোদুল্যমান ওইসব অঙ্গরাজ্যের বেশ কয়েকটিতে প্রচার চালাবেন ট্রাম্প। ফ্লোরিডা, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও ও উইসকনসিনের পর রোববার নিউ হ্যাম্পশায়ারে যাবেন তিনি।

সোমবার পেনসিলভানিয়ায় দুটি সমাবেশে যোগ দেয়ার কথা ট্রাম্পের। পরের দিন মিশিগান, উইসকনসিন ও নেব্রাস্কায় যাবেন তিনি।

সূত্র: বিবিসি

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Syrian authorities have removed residents because of the fiery fire

ভয়াবহ দাবানলের কারণে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে সিরিয়ার কর্তৃপক্ষ

ভয়াবহ দাবানলের কারণে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে সিরিয়ার কর্তৃপক্ষ

সিরিয়ার উপকূলীয় লাতাকিয়া প্রদেশে বড় ধরনের দাবানলের কারণে আবাসিক এলাকাগুলো থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে বলে শুক্রবার জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।

সিরিয়ার বিভিন্ন অংশে, বিশেষ করে উপকূলীয় এলাকায় কয়েক দিন ধরে আগুন ছড়িয়ে পড়ছে। দমকল কর্মীরা প্রবল বাতাস এবং তীব্র খরার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছেন।

দামেস্ক থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, লাতাকিয়া প্রদেশের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পরিচালক আব্দুল কাফি কায়্যাল রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সানাকে বলেন, কাস্তাল মা’আফ এলাকায় ছড়িয়ে পড়া দাবানল আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। এতে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা এসব এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিচ্ছেন।

সিরিয়ার সিভিল ডিফেন্স (যা হোয়াইট হেলমেটস নামেও পরিচিত) জানিয়েছে, ‘উঠে আসা ধোঁয়ার বিস্তার উপকূলীয় পর্বতমালার উত্তরাংশ, হামা শহর ও তার আশপাশ এবং দক্ষিণ ইদলিব অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে।’

তারা আরও জানায়, ‘লাতাকিয়ার গ্রামীণ অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়া দাবানলের কারণে অনেক বাগানের ফসল ধ্বংস হয়ে গেছে।’

নাগরিকদের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে যে, কেউ যদি সন্দেহভাজনভাবে আগুন লাগানোর সঙ্গে জড়িত থাকে, তবে তার সম্পর্কে যেন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়।

মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্বজুড়ে খরা ও দাবানলের ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সিরিয়াও এর ব্যতিক্রম নয়— সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটি তীব্র তাপপ্রবাহ, কম বৃষ্টিপাত এবং বড় বড় দাবানলের সম্মুখীন হচ্ছে।

গত জুনে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) এএফপিকে জানায়, সিরিয়া গত ৬০ বছরে এমন খারাপ জলবায়ু পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়নি।

সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, নজিরবিহীন খরার কারণে ১ কোটি ৬০ লাখেরও বেশি মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় পড়তে পারে।

দেশটি একইসঙ্গে এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধের ধকলেও বিপর্যস্ত। প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের শাসনের অবসানের পরবর্তী রূপান্তরও এখনো চলমান রয়েছে।

কায়্যাল বলেন, ওই অঞ্চলে আগের যুদ্ধের রেখে যাওয়া মাইন ও অবিস্ফোরিত বিস্ফোরক পদার্থ উদ্ধারকাজকে ব্যাহত করছে। পাশাপাশি প্রবল বাতাস আগুন ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করছে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Niger attacks 3 soldiers injured in the attack

নাইজারে হামলায় ১০ সেনা নিহত, আহত ১৫

নাইজারে হামলায় ১০ সেনা নিহত, আহত ১৫

নাইজারের পশ্চিম সীমান্তের কাছে বুরকিনা ফাসোতে শুক্রবার সন্দেহভাজন জিহাদিদের জোড়া হামলায় ১০ জন সেনা নিহত ও ১৫ সেনা আহত হয়েছে।

কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে নাইজারের নিয়ামে থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, হামলায় অংশ নেওয়া ৪১ জন হামলাকারীও নিহত হয়েছে।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশটি বর্তমানে সামরিক জান্তা কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে।

গত এক দশক ধরে আল-কায়েদা ও ইসলামিক জিহাদি সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সামরিক জান্তা লড়াই করছে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী জেনারেল সালিফু মোদি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘কয়েক শত হামলাকারী একযোগে গোথেয় বিভাগের বোলাউন্ডজৌঙ্গা ও সামিরায় হামলা চালিয়েছে।

জাতীয় টেলিভিশনে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামলায় ১০ জন সৈন্য নিহত ও ১৫ জন আহত হয়েছে।

এতে আরো বলা হয়েছে, শত্রুপক্ষের ৪১ জনকে হত্যা করা হয়েছে।

গোথিয়ে বিভাগটি মালি ও বুরকিনা ফাসো সীমান্তের কাছে অবস্থিত এবং দীর্ঘদিন ধরে জিহাদি হামলার জন্য পরিচিত একটি অঞ্চল।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Trump will sign the Big Beautiful Bill on the United States Independence Day

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবসে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ সই করবেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবসে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ সই করবেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ শুক্রবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে তার দ্বিতীয় মেয়াদের প্রধান অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল’-এ সই করবেন। বিলটিতে রয়েছে বিপুল করছাড়, সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি ও অভিবাসী বহিষ্কারে বরাদ্দ—যা তার র‌্যাডিকাল দ্বিতীয় মেয়াদের রূপরেখা স্থাপন করে।

ওয়াশিংটন থেকে এএফপি জানায়, এ উপলক্ষে হোয়াইট হাউজে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আতশবাজি, যুদ্ধবিমান প্রদর্শন এবং ইরানে বোমাবর্ষণে অংশ নেওয়া বিমানচালকদের উপস্থিতি থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠানটি শুরু হওয়ার কথা।

হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, ‘যেমনটা প্রেসিডেন্ট শুরু থেকেই চেয়েছেন, এই ঐতিহাসিক বিলটি স্বাধীনতা দিবসে সই করা হবে।’

অনুষ্ঠানে ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পও অংশ নেবেন। তিনি জানান, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ২২ জুন বোমা হামলায় ব্যবহৃত বি-২ স্টেলথ বোমারু বিমান এবং যুদ্ধবিমানগুলো ৪ জুলাইয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নেবে।

আইওয়ায় এক নির্বাচনী সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, ‘আজ আমেরিকা পৃথিবীর ‘হটেস্ট’ দেশ, এটা আমাদের স্বর্ণলী যুগ। এই বিল সইয়ের মাধ্যমে আমি আমার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করেছি।’

বিলটিতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক খাতে ব্যয় বাড়ানো, অভিবাসনবিরোধী অভিযান চালানো এবং করছাড় সম্প্রসারণে ৪.৫ ট্রিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রয়েছে। কিন্তু বিশ্লেষকরা বলছেন, এতে আগামী এক দশকে ৩.৪ ট্রিলিয়ন ডলার ঘাটতি বাড়বে এবং গরিব ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য চালু থাকা মেডিকেইড ও খাদ্য সহায়তা কর্মসূচিতে ব্যাপক কাটছাঁট করা হবে।

অনুমান করা হচ্ছে, এর ফলে ১ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন নাগরিক তাদের স্বাস্থ্যবীমা হারাতে পারেন এবং বহু গ্রামীণ হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

বিলটি কংগ্রেসে পাস করাতে ট্রাম্পের চাপের মুখে রিপাবলিকান স্পিকার মাইক জনসন শেষ রাতে দলীয় সমর্থন নিশ্চিত করেন। শেষ পর্যন্ত বিলটি হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে ২১৮-২১৪ ভোটে পাস হয়।

এমনকি ট্রাম্পের সাবেক ঘনিষ্ঠ সহচর ইলন মাস্কও এ বিলের কড়া সমালোচনা করেছেন।

ডেমোক্র্যাটরা আশা করছেন বিতর্কিত এই বিলের কারণে ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে তারা হাউজে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ফিরে পেতে পারে। তাদের মতে, বিলটি ‘নিম্নবিত্ত থেকে ধনীদের কাছে সম্পদ স্থানান্তরের এক নগ্ন উদাহরণ’।

ট্রাম্প অবশ্য এসব সমালোচনা উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘আমরা জিতেছি। আমরা আমেরিকাকে আরও মহান করে তুলেছি।’

মন্তব্য

গাজার সকল জিম্মিকে ফেরানোর অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

গাজার সকল জিম্মিকে ফেরানোর অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় হামাসের হাতে আটক সকল জিম্মিকে ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন।

এদিকে, গাজার সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (০৩ জুলাই) ইসরাইলের চলমান অভিযানে ৭৩ জন নিহত হয়েছেন।

গাজা থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

নেতানিয়াহু জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে তীব্র চাপের মুখে রয়েছেন। এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, ইসরাইল হামাসের সঙ্গে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যা জিম্মিদের মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।

নির ওজ কিবুত্স এমন এক ইসরাইলি বসতি, যেখান থেকে ২০২৩ সালের হামাস হামলায় সবচেয়ে বেশি মানুষকে জিম্মি করে নিয়ে যাওয়া হয়, যা যুদ্ধের সূত্রপাত করে। ঐ বসতির উদ্দেশে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমার একটি গভীর প্রতিশ্রুতি আছে, সবার আগে আমি আমাদের সব অপহৃতকে ফিরিয়ে আনব, একজনকেও ফেলে রাখব না।’

নেতানিয়াহু আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন ডিসিতে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট সেখানে যুদ্ধবিরতির জন্য চাপ দেবেন।

ট্রাম্পকে বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে তিনি ফেব্রুয়ারিতে ঘোষণা করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডটি যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে নিতে চান কিনা। জবাবে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি গাজার মানুষদের নিরাপদ দেখতে চাই, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

তিনি আরও বলেন, ‘তারা নরকের মধ্য দিয়ে গেছে।’

ইসরাইলের নেতারা হামাসকে নির্মূলের লক্ষ্যে অটল রয়েছেন, যদিও মঙ্গলবার হামাস জানিয়েছে যে তারা মধ্যস্থতাকারীদের কাছ থেকে যুদ্ধবিরতির নতুন প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করছে।

এদিকে, ইসরাইল সম্প্রতি গাজা উপত্যকায় তার সামরিক অভিযান বাড়িয়েছে। হামাসের বিরুদ্ধে তাদের এই যুদ্ধ ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দার প্রায় সকলকেই বাস্তুচ্যুত করেছে।

অনেকেই স্কুল ভবনে আশ্রয় নিয়েছেন, তবে ইসরাইলি হামলায় বারবার এসব স্কুলও আক্রান্ত হয়েছে। সামরিক বাহিনী প্রায়শই দাবি করে যে, তারা বেসামরিক নাগরিকদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা হামাস যোদ্ধাদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়।

গাজার সিভিল ডিফেন্সের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার একটি স্কুলে ইসরাইলের হামলায় ১৫ জন মারা গেছেন, যেখানে যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনিরা আশ্রয় নিয়েছিল।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তিনি এএফপি’কে জানান, সামরিক হামলা ও গুলিতে গাজায় মোট ৭৩ জন নিহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩৮ জন ছিল যারা মধ্য ও দক্ষিণ গাজার তিনটি স্থানে মানবিক সাহায্যের অপেক্ষায় ছিলেন। উত্তর জাবালিয়ায় ড্রোন হামলায় এক শিশু নিহত হয়েছে।

গাজায় গণমাধ্যমের প্রবেশাধিকারের সীমাবদ্ধতা এবং অনেক এলাকায় পৌঁছানোর অসুবিধার কারণে এএফপি সিভিল ডিফেন্স এজেন্সির দেওয়া হতাহতের সংখ্যা ও বিবরণ স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Phonely with Putin has not progressed on Ukraine in Ukraine Trump

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি: ট্রাম্প

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি: ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সর্বশেষ ফোনালাপে ইউক্রেনে যুদ্ধ অবসানের বিষয়ে কোন অগ্রগতি হয়নি। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপের পরে তিনি এ কথা বলেন।

অন্যদিকে, ক্রেমলিন জানিয়েছে, ইউক্রেনে নিজের লক্ষ্য অর্জনের ব্যাপারে অনড় রয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।

ওয়াশিংটন থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

ইউক্রেনে তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাত অবসানে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন শান্তি আলোচনা স্থবির হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় ওয়াশিংটন কিয়েভের জন্য অস্ত্র সরবরাহও সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে। এমন পরিস্থিতিতে ট্রাম্প এ মন্তব্য করলেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট সাংবাদিকদের বলেন, এটি বেশ দীর্ঘ ফোনালাপ ছিল। আমরা অনেক বিষয়ে কথা বলেছি, যার মধ্যে ইরান ও ইউক্রেন যুদ্ধও ছিল। কিন্তু আমি ইউক্রেন বিষয়ে সন্তুষ্ট নই।

যুদ্ধ অবসানে চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছেছেন কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের ট্রাম্প জবাবে বলেন, ‘না, তাঁর (পুতিনের) সঙ্গে কোনো অগ্রগতি হয়নি।’

ট্রাম্পের এমন হতাশাজনক মন্তব্য পূর্ববর্তী ফোনালাপগুলোর প্রতিক্রিয়ায় ছিল না। গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় গ্রহণের পর পুতিনের সঙ্গে পাঁচবার ফোনালাপ হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টের। সবগুলো নিয়েই আশাবাদী সুরে কথা বলেছিলেন তিনি।

তবে সম্প্রতি রুশ নেতার প্রতি ট্রাম্পের হতাশা বেড়েছে। ইরান-ইসরাইল সংকটে মধ্যস্থতার জন্য পুতিনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ট্রাম্প তাকে ইউক্রেন যুদ্ধের দিকে মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দেন।

মস্কোয়, ক্রেমলিন জানিয়েছে, ফোনালাপটি প্রায় এক ঘণ্টা স্থায়ী হয় এবং পুতিন স্পষ্ট করে বলেন যে রাশিয়া তার লক্ষ্য থেকে সরে আসবে না।

‘আমাদের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, রাশিয়া তার নির্ধারিত লক্ষ্যগুলো অর্জন করবে। অর্থাৎ, বর্তমান পরিস্থিতির যে মূল সমস্যাগুলো রয়েছে সেগুলো দূর করা হবে,’ সাংবাদিকদের জানান ক্রেমলিনের উপদেষ্টা ইউরি উশাকভ।

তিনি আরো বলেন, ‘রাশিয়া এই লক্ষ্যগুলো থেকে কোনোভাবেই সরে আসবে না।’

রাশিয়া বরাবরই ইউক্রেনে তাদের ‘সর্বাধিক লক্ষ্য’ হিসেবে ন্যাটোর সদস্যপদ ত্যাগ এবং কিয়েভের অবস্থান পরিবর্তনের দাবি করে আসছে।

- ডেনমার্কে জেলেনস্কি -

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন শুরুর পর থেকে কয়েক লাখ মানুষ নিহত হয়েছে এবং রাশিয়া এখন পূর্ব ও দক্ষিণ ইউক্রেনের বড় অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।

তবুও পুতিন ট্রাম্পকে বলেছেন যে, মস্কো আলোচনার প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ইচ্ছুক। উশাকভ জানান, রুশ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বলেছেন, আমরা রাজনৈতিক ও সমঝোতার ভিত্তিতে সংকটের সমাধান খুঁজছি।

যদিও মাসের পর মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দিতে অস্বীকার করে আসছে মস্কো।

কিয়েভ ও এর পশ্চিমা মিত্রদের অভিযোগ, পুতিন ইউক্রেনে যুদ্ধ অব্যাহত রাখার পাশাপাশি শান্তি প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত করছেন।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Student Visa application again launched the United States

স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন আবারও চালু করল যুক্তরাষ্ট্র

স্টুডেন্ট ভিসার আবেদন আবারও চালু করল যুক্তরাষ্ট্র

বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য আশার আলো জ্বালিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের ছাত্র ভিসার আবেদন গ্রহণ শুরু করেছে। এ উপলক্ষে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ডেপুটি মুখপাত্র মিগনন হিউস্টন এক কঠোর বার্তা দিয়েছেন—এই ভিসার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা একান্ত প্রয়োজন। খবর এনডিটিভির।

তিনি বলেন, আমরা আমাদের ভিসানীতিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিই জাতীয় নিরাপত্তাকে। কোনো শিক্ষার্থী যদি ভিসার অপব্যবহার করে, ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বা পড়াশোনার নামে ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে আসে, তাহলে তা আমরা বরদাশত করব না।

হিউস্টন মনে করিয়ে দেন, ভিসা শুধু যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের টিকিট নয়, বরং এটি আচরণ, উদ্দেশ্য ও সৎ প্রয়াসেরও প্রতীক। তিনি বলেন, আমরা চাই শিক্ষার্থীরা যেন পড়াশোনা করতে আসে, শিখে ফিরে যায়, কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতার অংশ না হয়। আমরা অন্য শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা এবং একটি গঠনমূলক শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে চাই।

এই বক্তব্য স্পষ্টতই প্রমাণ করে, যুক্তরাষ্ট্র এখন শুধু মেধা খুঁজছে না, খুঁজছে নৈতিক দায়বদ্ধতা। মিগনন হিউস্টনের বক্তব্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক ছিল ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত সম্পর্ক। তার কথায়, ভারত শুধু বাণিজ্যিক অংশীদার নয়, এটি ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় স্তম্ভ। কোয়াড ও সামগ্রিক আঞ্চলিক স্থিতিশীলতায় ভারতের ভূমিকা অপরিহার্য।

তিনি বলেন, ট্রাম্প প্রশাসনের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র এমন বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় যা ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক।

মঙ্গলবার (০১ জুলাই) প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, আমার বিশ্বাস, আমরা ভারতের সঙ্গে শিগগির একটি নতুন ধরনের চুক্তি করতে যাচ্ছি। এখন ভারত মার্কিন কোম্পানিকে যথাযথ প্রবেশাধিকার দেয় না। আমি মনে করি তারা তা দেবে, এবং তাতে কম ট্যারিফে ভারসাম্যপূর্ণ চুক্তি সম্ভব হবে।

এ বক্তব্যে স্পষ্ট, চুক্তি শুধু অর্থনৈতিক নয়—এটি একটি কূটনৈতিক ও কৌশলগত অগ্রগতি হিসেবেও বিবেচিত হচ্ছে।

এনডিটিভি বলছে, একদিকে যুক্তরাষ্ট্র বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দরজা খুলে দিচ্ছে, অন্যদিকে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে চলেছে। ভিসা, বাণিজ্য, এবং কৌশলগত অংশীদারত্ব—সব মিলিয়ে এই মুহূর্তে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের গতি দ্রুততর এবং বহুমাত্রিক।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
This time Trump brought the fragrant name to his own

এবার নিজের নামে সুগন্ধি আনলেন ট্রাম্প

এবার নিজের নামে সুগন্ধি আনলেন ট্রাম্প

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজের নামে সুগন্ধি পণ্য বাজারে এনে আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে উঠে এসেছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা প্রশ্ন তুলেছেন, প্রেসিডেন্টের পদমর্যাদা ব্যবহার করে ট্রাম্প ও তার পরিবার ব্যক্তিগতভাবে আর্থিক লাভবান হচ্ছেন কি না?

নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, এই তো ‘ট্রাম্প’ সুগন্ধি। এগুলোর নাম ‘ভিক্টরি ৪৫-৪৭’, কারণ এগুলো জয়, শক্তি ও সাফল্যের প্রতীক।

নতুন এই সুগন্ধিগুলো পুরুষদের জন্য কালো ও নারীদের জন্য লাল বাক্সে সোনালি অক্ষরে ‘ট্রাম্প’ব্র্যান্ডে বাজারজাত করা হয়েছে। বোতলের আকৃতি ট্রাম্পের ক্ষুদ্র ভাস্কর্যের মতো, যা ট্রাম্পের ব্যক্তিত্বের প্রতিচ্ছবি হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

এদিকে, ট্রাম্পের এই ঘোষণা কেন্দ্র করে সামাজিকমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সমালোচকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ট্রাম্প প্রকাশ্যে ব্যক্তিগত ব্যবসার প্রচার করছেন।

ভার্জিনিয়ার ডেমোক্র্যাট সিনেটর মার্ক ওয়ার্নার এক্সে প্রকাশিত এক ভিডিওতে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এমন প্রকাশ্য দুর্নীতি আর কখনো দেখা যায়নি। এটা একেবারেই প্রতারণামূলক ব্যবসা ও পদ ব্যবহার করে দুর্নীতি।

ভেরমন্টের ডেমোক্র্যাট সিনেটর পিটার ওয়েলচ আরও কড়া ভাষায় সমালোচনা করে বলেন, একদিকে, রিপাবলিকানরা বাজেট বিলের মাধ্যমে দরিদ্র আমেরিকানদের স্বাস্থ্যসুবিধা কমানোর চেষ্টা করছে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজের সুগন্ধির বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, ডেমোক্র্যাটরা যখন ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা রক্ষায় লড়ছে, ট্রাম্প তখন নিজের ব্যস্ত নিজের সুগন্ধি বিক্রি নিয়ে ব্যস্ত।

সুগন্ধি পণ্য ছাড়াও, ট্রাম্প পরিবারের সাম্প্রতিক ব্যবসার তালিকায় রয়েছে টেলিকম সেবা ও স্মার্টফোন। গত জুনে ট্রাম্পের পারিবারিক ব্যবসা ‘ট্রাম্প’ ব্র্যান্ডের লাইসেন্স ব্যবহার করে ‘ইউএস মোবাইল’ নামে একটি সেবা চালুর পাশাপাশি ৪৯৯ ডলারের একটি স্মার্টফোন বাজারে আনা হয়। সোনালি রঙের ওই মোবাইলফোনটি ট্রাম্পের রুচির প্রতিফলন বলেই দেখা হচ্ছে।

ট্রাম্প বহুবার বলেছেন, তিনি তার ব্যবসা সন্তানদের পরিচালনায় একটি ট্রাস্টে হস্তান্তর করেন যাতে স্বার্থসংঘাত না হয়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব ব্যবসা থেকে আয় শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পের হাতেই গিয়ে পৌঁছাবে, কারণ তিনি এখনো পারিবারিক ব্যবসার প্রধান।

তিনি বর্তমানে লাইসেন্সিং চুক্তি, ক্রিপ্টো প্রকল্প, গলফ ক্লাবসহ নানা মাধ্যমে আয় করছেন। এর আগে তিনি সোনালি জুতা ও ‘গড ব্লেস দ্য ইউএসএ বাইবেল’ নামের পণ্যও বাজারে এনেছিলেন।

মন্তব্য

p
উপরে