× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

google_news print-icon

কলকাতায় প্রতিমা শিল্পীদের বাঙাল-ঘটি লড়াই

কলকাতায়-প্রতিমা-শিল্পীদের-বাঙাল-ঘটি-লড়াই
উভয় পাড়ের শিল্পীরাই কুমোরটুলির গর্ব। একপক্ষ আধুনিক বিচিত্র ভাবনায় ফুটিয়ে তোলেন প্রতিমা। আরেক পক্ষ এখনও সাবেকিয়ানাতেই ভরসা রেখে তুলে ধরছেন নিজেদের উৎকর্ষ।

করোনাকালেও কলকাতার কুমোরটুলি ব্যস্ত বাঙাল-আর ঘটির শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে। এপার আর ওপারের শ্রেষ্ঠত্বের দাবি গঙ্গার পাড়ে মৃৎশিল্পীদের পাড়ায় কান পাতলেই শোনা যায়। অথচ দুপক্ষই বহিরাগত। একপক্ষ বাঙাল। তাঁরা এসেছেন পূর্ববঙ্গ বা বাংলাদেশ থেকে। আরেক পক্ষ এসেছে কলকাতা থেকে প্রায় ১০০ কিমি দূরের কৃষ্ণনগর থেকে।

উভয় পাড়ের শিল্পীরাই কুমোরটুলির গর্ব। একপক্ষ আধুনিক বিচিত্র ভাবনায় ফুটিয়ে তোলেন প্রতিমা। আরেক পক্ষ এখনও সাবেকিয়ানাতেই ভরসা রেখে তুলে ধরছেন নিজেদের উৎকর্ষ।

বাঙাল-ঘটির লড়াই থাকলেও কুমোরটুলির শিল্পীরা নিজেদের এলাকার সুনাম ধরে রাখতে সচেষ্ট।

উত্তর কলকাতার শোভাবাজারের কাছে রবীন্দ্র সরণীর পাশ দিয়ে গলিপথে কুমোরটুলি। পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত প্রতিমা তৈরির ঠিকানা। শুধু কলকাতা কেন, দূর দূরান্ত থেকে এখানে মানুষ আসেন মূর্তি নিতে। বাংলাদেশে তো বটেই, সাতসমুদ্র তের নদী পার করে পাশ্চাত্যেও যায় এখানকার প্রতিমা।

একটু ভুল হলো। যায় নয়। যেতো। করোনার থাবা বসেছে কুমোরটুলিতেও। পূজার আর হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি। কিন্তু সেই ব্যস্ততাটাই উবে গিয়েছে ৩০০ বছরের পুরনো মৃৎশিল্পের পাড়া থেকে। চারি দিকে নিস্তবদ্ধতা।

অন্য বছর এই সময় দম ফেলারও ফুসরত পেতেন না এখানকার শিল্পীরা। এবার ছবিটা ভিন্ন। তাই প্রতিটি স্টুডিওতে লেখা, করোনাকালে ছবি তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

আসলে তাঁদের মন ভালো নেই। প্রতিমা গড়ছেন ঠিকই, কিন্তু আগের মতো নিজেদের শিল্পীপ্রতিভা ফুটিয়ে তোলার সুযোগ কম।

সেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সময় গঙ্গার পাড়ে মাটির জিনিস তৈরি দিয়ে যাত্রা শুরু কুমোরপাড়ার। তারপর শোভাবাজারের মহারাজা নবকৃষ্ণের অনুরোধে কৃষ্ণনগরের মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র মৃৎশিল্পীদের পাঠালেন এখানে দুর্গা প্রতিমা বানাতে।

তারপর কুমোরটুলিই হয়ে উঠল কলকাতার দুর্গা প্রতিমা বানানোর সেরা ঠিকানা। এরপর দেশভাগের হাত ধরে পূর্ববঙ্গ থেকেও শিল্পীরা এসে যোগ দিলেন কুমোরটুলিতে। আরও সমৃদ্ধ হলো এখানকার প্রতিমা। গোটা বাংলাতেই ছড়িয়ে পড়ল সুনাম। কুমোরটুলির দুর্গা মানেই হয়ে উঠল লা-জবাব! বিমানে চেপে প্রতি বছর বিদেশ বিভূঁই দুর্গার যাত্রা এখন সাধারণ ব্যাপার।

কুমোরটুলির শিল্পীরা বহুদিন ধরেই দু-ভাগে বিভক্ত। নিজেদের মধ্যে লড়াই না থাকলেও রয়েছে প্রতিযোগিতা। প্রথম পক্ষ কৃষ্ণনগর থেকে আসা শিল্পীরা। তাঁরা থিম ভিত্তিক প্রতিমা বানাতে ওস্তাদ। অর্থাৎ দুর্গাকে আধুনিক সাজে সাজিয়ে তুলে বিষয়-ভাবনাকে গুরুত্ব দেওয়াতেই তাঁদের পারদর্শিতা। সুক্ষ্ম কাজের জন্য বিখ্যাত তাঁরা।

অন্য পক্ষ আবার ঐতিহ্যে বিশ্বাসী। দুর্গার প্রতিমাকে তাঁরা অসাধারণ শিল্পগুণে করে তোলেন আকর্ষণীয়।

উভয় পক্ষের ঘরানা আলাদা। কিন্তু তেমন বিবাদ নেই। রাজনীতিকে কোনো পক্ষই কুমোরটুলির চৌহদ্দি ডিঙাতে দিতে নারাজ। এমনকী এক সময় পূর্ববঙ্গের বাসিন্দাদের প্রতিও ঘটিদের কোনো ক্ষোভ নেই। কারণ এখন তো সকলেই ভারতীয়। তাই বিরোধের জায়গাও কম।

তবু কুমোরটুলি বাঙাল-ঘটিতেই বিভক্ত। বহুকাল ধরে এখানে ছিল শিল্পীদের দুটি সংগঠন। একটি ঘটিদের কুমোরটুলি মৃৎশিল্পী সাংস্কৃতিক সমিতি। অন্যটি বাঙালদের কুমোরটুলি মৃৎশিল্পী সমিতি। ঘটিদেরটা ভেঙে তৈরি হয়েছে আরও একটি সমিতি। সেটি হলো কুমোরটুলি প্রগতিশীল মৃত্ শিল্প ও সাজ শিল্প সমিতি।

কুমোরটুলি মৃত্শিল্পী সাংস্কৃতিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক রঞ্জিত সরকার বলেন, ‘বাঙাল-ঘটি দুই ঘরানার শিল্পীই কুমোরটুলির অহঙ্কার। বাঙালরা বড় কাজ ভালো করেন। আমরা আবার সুক্ষ্মকাজে এগিয়ে।‘

প্রগতিশীলের সম্পাদক লক্ষ্মণ পালের মতে, ‘থিম পূজায় সবচেয়ে এগিয়ে ঘটিরাই। কৃষ্ণনগরের বিখ্যাত মাটির কাজ আমাদের শিল্পীদের হাতেই ফুটে ওঠে।’

আবার কলকাতায় জন্ম হলেও পূর্বপুরুষের কারণে বাঙাল মৃৎশিল্পী সমিতির কার্যকরী সভাপতি নারায়ণচন্দ্র রুদ্রপালের দাবি, ‘কলকাতার বড় বড় পূজা মন্ডপগুলির শোভা তো আমরাই বাড়িয়ে চলেছি। ভালো প্রতিমা মানেই তো আমাদের শিল্পীদের গড়া মূর্তি।’

বাঙাল-ঘটির লড়াই ছিল, আছে এবং থাকবেও। কিন্তু সেটা প্রতিযোগিতাতে আটকে আছে। কখনওই কোনো গোলমাল হয়নি কুমোরটুলিতে। এবারেও করোনাকালে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সকলেই একজোট। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীলও। তাই বাঙালরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন এখানকার কিংবদন্তি শিল্পী পরিমল পাল, দীপঙ্কর পাল, নবকুমার পাল, মলয় পালদের। আবার উল্টো দিক থেকেও সম্ভ্রমের সঙ্গে স্মরণ করা হয় রাখাল পাল, নেপাল পাল, মোহনবাঁশি রুদ্রপাল, সনাতন রুদ্রপালদের। উভয় পক্ষই বিশ্বাস করেন, মৃৎশিল্প সাধনায় কারও অবদানই তুচ্ছ নয়।

তবু রয়ে গেছে বাঙাল-ঘটির অহঙ্কার। কলকাতার ইস্টবেঙ্গল জিতলে বাঙালরা খুশিতে ইলিশের দোকানে উঁকি মারেন। আবার মোহনবাগান জিতলে ঘটিদের মন ছোটে চিংড়ির বাজারে। ইলিশ আর চিংড়ি নিয়ে প্রতিযোগিতা থাকলেো সংঘাত নেই কুমোরটুলির শিল্পী মনে।

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক
Ukraine will be destroyed by warplanes not attacks on NATO countries

ন্যাটো দেশে হামলা নয়, ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিলে ধ্বংস করা হবে

ন্যাটো দেশে হামলা নয়, ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিলে ধ্বংস করা হবে ছবি: রয়টার্স
এ সময় পুতিন বলেন, ‘এসব যুদ্ধবিমান যদি ইউক্রেনের বাইরের কোনো দেশ থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে আসে, তবে সেসব স্থানও আমাদের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে, তা সে যে স্থানই হোক না কেন।’

পশ্চিমা ন্যাটো জোটভুক্ত দেশগুলোর ওপর হামলার পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার। এমনকি এর বাইরে পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক কোনো দেশের ওপরও হামলা চালাবে না তারা। তবে ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিলে তা ধ্বংস করা হবে বলে জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

স্থানীয় সময় বুধবার রাশিয়ার বিমান বাহিনীর পাইলটদের সঙ্গে কথা বলার সময় এসব কথা বলেছেন তিনি।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে পূর্ব দিক থেকে রাশিয়ার দিকে অগ্রসর হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট। তবে রাশিয়ার এসব অঞ্চলের ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর ওপর হামলার পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছেন পুতিন।

তিনি বলেন, ‘এ জোটভুক্ত দেশগুলোর প্রতিও কোনো আগ্রাসন দেখানো হবে না। পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোকে ভয় দেখানো হচ্ছে বলে যেসব কথা রটানো হয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ বাজে কথা।’

এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইউক্রেনকে অর্থ, অস্ত্র ও বুদ্ধি দিয়ে সমর্থন করার অভিযোগ এনে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এ কারণেই ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর যে সম্পর্ক, তা সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।’

পশ্চিমারা ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দেয়ার বিষয়ে পুতিন বলেন, ‘এ ধরনের কর্মকাণ্ডে ইউক্রেনের পরিস্থিতি পাল্টাবে না। আর ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান ও রকেট লঞ্চারের মতো ওগুলোকেও (এফ-১৬) আমরা ধ্বংস করব।’

তিনি বলেন, ‘এসব যুদ্ধবিমান যদি ইউক্রেনের বাইরের কোনো দেশ থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে আসে, তবে সেসব স্থানও আমাদের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে, তা সে যে স্থানই হোক না কেন।’

এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কাও বাড়াবে বলে এ সময় সতর্ক করেন তিনি।

আরও পড়ুন:
মস্কোতে আইএসের হামলার সামর্থ্যে বিশ্বাস নেই রাশিয়ার

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
After killing two unarmed men in Gaza Israel buried their bodies in sand

গাজায় নিরস্ত্র দুজনকে হত্যার পর মরদেহ বালুচাপা দিল ইসরায়েল

গাজায় নিরস্ত্র দুজনকে হত্যার পর মরদেহ বালুচাপা দিল ইসরায়েল আল জাজিরার ভিডিও ফুটেজ থেকে নেয়া ছবি।
সিএআইআর জানায়, ইসরায়েলি বাহিনী গাজার উপকূলে দুই ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করেছে, যারা কোনো হুমকি ছিল না। এরপর তাদের মৃতদেহ মাটিচাপা দেয়ার জন্য একটি সামরিক বুলডোজার ব্যবহার করা হয়।

গাজা উপকূলে ইসরায়েলি সৈন্যরা দুজন নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যার পর তাদের মরদেহ বুলডোজার দিয়ে বালুর নিচে চাপা দেয়ার একটি ভিডিও ফুটেজ সম্প্রচার করেছে আল জাজিরা।

এ ঘটনা তদন্তের জন্য বুধবার জাতিসংঘকে আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মুসলিম নাগরিক অধিকার ও অ্যাডভোকেসি সংগঠন ‘দ্য কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশন (সিএআইআর)’।

আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বৃহস্পতিবার সিএআইআরের এ আহ্বানের কথা জানানো হয়।

আল জাজিরার দুই মিনিটের ওই ভিডিওটিতে দুই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে একজনকে হাত উঁচু করে সাদা কাপড়ের টুকরো ওড়াতে দেখা যায়।

সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, সাদা কাপড় দেখিয়ে ওই ফিলিস্তিনি হয়ত বোঝাতে চাচ্ছিলেন তারা কোনো হুমকি নন। দুজনই উপকূল বরাবর একটি উন্মুক্ত এলাকায় হাঁটছিলেন, সম্ভবত তারা উত্তর গাজায় ফিরে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলেন।

সিএআইআর জানায়, ইসরায়েলি বাহিনী গাজার উপকূলে দুই ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করেছে, যারা কোনো হুমকি ছিল না। এরপর তাদের মৃতদেহ মাটিচাপা দেয়ার জন্য একটি সামরিক বুলডোজার ব্যবহার করা হয়।

এমন জঘন্য যুদ্ধাপরাধের আন্তর্জাতিক তদন্তের আহ্বান জানিয়ে কাউন্সিল বলেছে, ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের ‘ইচ্ছে মতো’ হত্যা করছে এবং তাদের মৃতদেহগুলো ‘আবর্জনার মতো’ ব্যবহার করছে।

গণহত্যামূলক ইসরায়েলি সরকারকে জাতিসংঘের তদন্ত করা উচিত বলে মনে করছে সংগঠনটি।

আরও পড়ুন:
গাজায় যুদ্ধ চলবে: নেতানিয়াহু
ক্ষুধায় মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে থাকা শিশু বাড়ছে গাজায়: ডব্লিউএইচও
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার প্রধানকে গাজায় প্রবেশে বাধা ইসরায়েলের
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য মিসর-সৌদি যাচ্ছেন ব্লিঙ্কেন
গাজার আল শিফা হাসপাতালে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Sania in the polling field

ভোটের মাঠে সানিয়া

ভোটের মাঠে সানিয়া সানিয়া মির্জা
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, কংগ্রেস সানিয়া মির্জার জনপ্রিয়তা ও তার সেলিব্রিটি স্ট্যাটাসের দিকে নজর রেখে এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কংগ্রেস সর্বশেষ ১৯৮০ সালে হায়দরাবাদে জিতেছিল এবং কে এস নারায়ণ সাংসদ হয়েছিলেন।

ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা।

অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসির বিরুদ্ধে কংগ্রেস তাকে প্রার্থী করার কথা ভাবছে বলে সূত্রের বরাতে বৃহস্পতিবার জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।

বুধবার গোয়া, তেলেঙ্গানা, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড এবং দমন ও দিউ- এই চার রাজ্যের প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনার জন্য কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি (সিইসি) ১৮ জনের নাম অনুমোদন করেছে।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, কংগ্রেস সানিয়া মির্জার জনপ্রিয়তা ও তার সেলিব্রিটি স্ট্যাটাসের দিকে নজর রেখে এই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কংগ্রেস সর্বশেষ ১৯৮০ সালে হায়দরাবাদে জিতেছিল এবং কে এস নারায়ণ সাংসদ হয়েছিলেন।

সূত্রের খবর, সানিয়ার নাম প্রস্তাব করেছিলেন সাবেক ভারতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক কংগ্রেস নেতা মহম্মদ আজহারউদ্দিন। ২০১৯ সালে সানিয়া মির্জার বোন আনাম মির্জার সঙ্গে বিয়ে হয় ক্রিকেটারের ছেলে মহম্মদ আসাদুদ্দিনের।

আজহারউদ্দিন সম্প্রতি অনুষ্ঠিত তেলেঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, যেখানে তিনি জুবিলি হিলস আসন থেকে ভারত রাষ্ট্র সমিতির (বিআরএস) মাগন্তি গোপীনাথের কাছে ১৬০০০ ভোটে হেরে গিয়েছিলেন।

এআইএমআইএম-এর একটি শক্ত ঘাঁটি হায়দরাবাদ, এই অঞ্চলে ২০২৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ‘গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির’ (কংগ্রেস) সাম্প্রতিক পুনরুত্থান এআইএমআইএমের আধিপত্যের কাছে একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। যা একটি তীব্র কঠিন লড়াইয়ের পরিস্থিতি তৈরি করেছে।

১৯৮৪ সালে সুলতান সালাহউদ্দিন ওয়াইসি হায়দরাবাদ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এবং পরে ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত এআইএমআইএম প্রার্থী হিসেবে জিতেছিলেন।

এর পর আসাদ্দুদ্দিন ওয়াইসি ২০০৪ সাল থেকে এই আসনটি ধরে রেখে উত্তরাধিকার বহন করছেন। ২০১৯ সালে ওয়েইসির বিরুদ্ধে ১৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তিনি তার আধিপত্য বজায় রেখে মোট প্রদত্ত ভোটের ৫৮.৯৪% পেয়ে আসনটি জিতেছিলেন।

এই লোকসভা নির্বাচনের জন্য হায়দরাবাদে বিজেপি মাধবী লতাকে প্রার্থী করেছে, এবং বিআরএস গদ্দাম শ্রীনিবাস যাদবকে প্রার্থী করেছে।

৫৪৩টি সংসদীয় আসনের নির্বাচন সাত ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, যা ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ১ জুন শেষ হবে। তেলেঙ্গানায় ভোট হবে ১৩ মে।

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Russia does not believe in the ability of IS to attack Moscow

মস্কোতে আইএসের হামলার সামর্থ্যে বিশ্বাস নেই রাশিয়ার

মস্কোতে আইএসের হামলার সামর্থ্যে বিশ্বাস নেই রাশিয়ার মস্কোর উপকণ্ঠে গত শুক্রবারের হামলায় পুড়ে যাওয়া ক্রোকাস সিটি হল। ছবি: রয়টার্স
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বুধবার বলেন, মস্কোর কনসার্ট হলে হামলা চালানোর মতো সামর্থ্য আইএসের আছে, এমনটি বিশ্বাস করা অত্যন্ত কঠিন।

রাশিয়ার মস্কোতে গত শুক্রবার কনসার্ট হলে ব্যাপক প্রাণঘাতী হামলার দায় ইসলামিক স্টেট (আইএস) স্বীকার করলেও এ ধরনের আক্রমণের সামর্থ্য জঙ্গি সংগঠনটির আছে বলে বিশ্বাস করে না রাশিয়া।

রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বুধবার তার দেশের এ অবস্থান ব্যক্ত করেন বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

জাখারোভা বলেন, মস্কোর কনসার্ট হলে হামলা চালানোর মতো সামর্থ্য আইএসের আছে, এমনটি বিশ্বাস করা অত্যন্ত কঠিন।

সাম্প্রতিক ওই হামলায় নিহত হন কমপক্ষে ১৪৩ জন। আহত অনেককে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে।

মস্কোর উপকণ্ঠে ক্রোকাস সিটি হলে হামলায় ইউক্রেনের জড়িত থাকার বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেন রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। যদিও এ দাবির স্বপক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করতে পারেননি তিনি।

রাশিয়ায় ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলার পর দায় স্বীকার করে আইএস। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা দাবি করেন, তাদের কাছে থাকা গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, হামলাটি চালায় আইএসের আফগান শাখা ইসলামিক স্টেট খোরাসান।

হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ বারবার নাকচ করেছে ইউক্রেন, তবে জাখারোভার ভাষ্য, ইউক্রেনকে হামলার দায় থেকে বাঁচাতে ত্বরিত গতিতে আইএসের ওপর দায় চাপায় পশ্চিমা দেশগুলো।

আরও পড়ুন:
হামলার বিষয়ে মার্চের শুরুতে রাশিয়াকে সতর্কবার্তা: যুক্তরাষ্ট্র
রাশিয়ায় কনসার্ট হলে বন্দুকধারীদের গুলি, নিহত ৬০
সোভিয়েত পরবর্তী রাশিয়ায় সবচেয়ে বড় জয় পুতিনের
পুতিনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী ছাড়া ভোটে রাশিয়া
যুদ্ধই মানেই ট্র্যাজেডি: পুতিন

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Iran will never hesitate to support Gazans Ayatollah

গাজাবাসীকে সমর্থনে কখনও ইতস্তত বোধ করবে না ইরান: আয়াতুল্লাহ

গাজাবাসীকে সমর্থনে কখনও ইতস্তত বোধ করবে না ইরান: আয়াতুল্লাহ গাজার শাসক দল হামাসের পলিট ব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়ার নেতৃত্বে সংগঠনটির একটি প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার তেহরানে আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। ছবি: প্রেস টিভি
ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে ‘ঐতিহাসিক ধৈর্য’ ধরার জন্য গাজাবাসীর প্রশংসা করে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা বলেন, এ ধৈর্য ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য মর্যাদা ও গর্বের উৎসে পরিণত হয়েছে।

ফিলিস্তিন ও দেশটির অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজার নির্যাতিত মানুষকে সমর্থন দেয়ার ক্ষেত্রে ইরান কখনও ইতস্তত বোধ করবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।

গাজার শাসক দল হামাসের পলিট ব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়ার নেতৃত্বে সংগঠনটির একটি প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার তেহরানে সাক্ষাৎ করতে গেলে আয়াতুল্লাহ এ মন্তব্য করেন বলে জানিয়েছে প্রেস টিভি।

খামেনিকে উদ্ধৃত করে ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়, ‘ফিলিস্তিনিদের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম এবং গাজার নিপীড়িত ও সহিষ্ণু জনগণকে সমর্থনের ক্ষেত্রে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান কখনও ইতস্তত বোধ করবে না।’

গত বছরের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামাসের ব্যাপক প্রাণঘাতী হামলার জবাবে ওই দিন থেকেই উপত্যকায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। প্রায় বিরতিহীন এ হামলায় গাজায় প্রাণ গেছে কমপক্ষে ৩২ হাজার ৪১৪ জনের।

এমন বাস্তবতায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের মুখে ‘ঐতিহাসিক ধৈর্য’ ধরার জন্য গাজাবাসীর প্রশংসা করে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা বলেন, এ ধৈর্য ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য মর্যাদা ও গর্বের উৎসে পরিণত হয়েছে।

আরও পড়ুন:
ক্ষুধায় মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে থাকা শিশু বাড়ছে গাজায়: ডব্লিউএইচও
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার প্রধানকে গাজায় প্রবেশে বাধা ইসরায়েলের
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য মিসর-সৌদি যাচ্ছেন ব্লিঙ্কেন
গাজার আল শিফা হাসপাতালে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
গাজার শিশুদের মধ্যে দ্রুত ছড়াচ্ছে তীব্র অপুষ্টি: জাতিসংঘ

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Six people including five Chinese were killed in a suicide bombing in Pakistan

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় পাঁচ চীনাসহ ছয়জন নিহত

পাকিস্তানে আত্মঘাতী বোমা হামলায় পাঁচ চীনাসহ ছয়জন নিহত পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের শাংলা জেলার বিশাম এলাকায় মঙ্গলবার বিস্ফোরণের পর উড়তে থাকা ধোঁয়া। ছবি: দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন
মালাকান্দ পুলিশের ডিআইজি মোহাম্মদ আলি গান্দাপুর জানান, ইসলামাবাদ থেকে খাইবার পাখতুনখোয়ার দুসু এলাকার ক্যাম্পে যাওয়ার পথে চীনের প্রকৌশলীদের গাড়িবহরে বিস্ফোরকভর্তি গাড়িটি উঠিয়ে দেয় আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী।

পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের শাংলা জেলার বিশাম এলাকায় মঙ্গলবার গাড়িবহরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় চীনের পাঁচ নাগরিকসহ কমপক্ষে ছয়জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

মালাকান্দ পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মোহাম্মদ আলি গান্দাপুরের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসলামাবাদ থেকে খাইবার পাখতুনখোয়ার দুসু এলাকার ক্যাম্পে যাওয়ার পথে চীনের প্রকৌশলীদের গাড়িবহরে বিস্ফোরকভর্তি গাড়িটি উঠিয়ে দেয় আত্মঘাতী বোমা হামলাকারী।

তিনি আরও বলেন, ‘হামলায় চীনের পাঁচ নাগরিক ও তাদের পাকিস্তানি চালক নিহত হন।’

হামলার পরপরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাটি ঘিরে ফেলেন। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্তে নামায় এ পথে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ইসলামাবাদে চীনা দূতাবাস গিয়ে রাষ্ট্রদূত জিয়াং জ্যায়দংয়ের কাছে শোক প্রকাশ করেন।

এক বিবৃতিতে শাহবাজ শরিফ বলেন, ‘চায়না-পাকিস্তান ইকোনোমিক করিডরের (সিপিইসি) শত্রুরা আরও একবার এ ধরনের কাপুরুষোচিত কাজ করে একে ব্যাহত করার চক্রান্ত করেছে, কিন্তু অশুভ অভিলাষ পূরণে কখনই সফল হবে না তারা।’

আরও পড়ুন:
সরকার গঠন পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়: যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানে সরকার গঠনে ঐকমত্য, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ-প্রেসিডেন্ট জারদারি
ক্ষমতায় এলে রাজনৈতিক প্রতিশোধ নেব না: ইমরান
ইসলামাবাদ হাইকোর্টে তিন মামলায় আপিল করবেন ইমরান
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন শাহবাজ শরিফ

মন্তব্য

আন্তর্জাতিক
Six workers are missing after a bridge collapses in the United States

যুক্তরাষ্ট্রে জাহাজের ধাক্কায় সেতু ধসে নিখোঁজ ছয় শ্রমিক

যুক্তরাষ্ট্রে জাহাজের ধাক্কায় সেতু ধসে নিখোঁজ ছয় শ্রমিক স্থানীয় সময় সোমবার রাত দেড়টার দিকে প্যাটাপস্কো নদীর মোহনায় ‘ফ্রান্সিস স্কট কি ব্রিজ’ নামের সেতুর একটি পিলারে ঢুকে পড়ে জাহাজটি। ছবি: রয়টার্স
রয়টার্স জানায়, সোমবার গভীর রাতে বিদ্যুৎবিহীন বিশাল কার্গো জাহাজটি সজোরে ধাক্কা দিলে বাল্টিমোর হারবারে ধসে পড়ে সেতুটি। এ দুর্ঘটনার ফলে বন্ধ হয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যস্ত বন্দর।

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের বাল্টিমোরে পণ্যবাহী জাহাজের ধাক্কায় সেতু ধসের ঘটনায় নিখোঁজ হয়েছেন ছয় শ্রমিক, যারা নিহত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

রয়টার্স জানায়, সোমবার গভীর রাতে বিদ্যুৎবিহীন বিশাল কার্গো জাহাজটি সজোরে ধাক্কা দিলে বাল্টিমোর হারবারে ধসে পড়ে সেতুটি। এ দুর্ঘটনার ফলে বন্ধ হয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যস্ত বন্দর।

যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ড ও ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্য পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, দুর্ঘটনার প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর অন্ধকারাচ্ছন্ন ও শ্বাপদসংকুল পরিবেশে উদ্ধার তৎপরতা স্থগিত করে ডুবুরি দল।

কোস্ট গার্ডের রিয়ার অ্যাডমিরাল শ্যানন গিলরিথ জানান, হিমশীতল পানি ও দুর্ঘটনার পর দীর্ঘসময় অতিবাহিত হওয়ায় নিখোঁজ শ্রমিকদের জীবিত পাওয়ার আশা ফুরিয়ে গেছে।

ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্য পুলিশের কর্নেল রোল্যান্ড বাটলার জানান, নিখোঁজ শ্রমিকদের দেহাবশেষ উদ্ধারের আশায় স্থানীয় সময় বুধবার সূর্যোদয়ের পর ডুবুরিদল কাজ শুরু করবে বলে প্রত্যাশা করছে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়, সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী ‘ডালি’ নামের জাহাজটি বাল্টিমোর হারবার থেকে শ্রীলঙ্কার দিকে যাচ্ছিল। স্থানীয় সময় সোমবার রাত দেড়টার দিকে প্যাটাপস্কো নদীর মোহনায় ‘ফ্রান্সিস স্কট কি ব্রিজ’ নামের সেতুর একটি পিলারে ঢুকে পড়ে নৌযানটি।

আরও পড়ুন:
সিআইএকে দিয়ে চীনবিরোধী গোপন তৎপরতা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মনোনয়ন নিশ্চিত করে ভোটারদের বার্তা বাইডেনের
দেশ-বিদেশে হুমকিতে গণতন্ত্র: বাইডেন
বাইডেনের সঙ্গে ‘যেকোনো সময়’ বিতর্ক চান ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না মিশেল ওবামা

মন্তব্য

p
উপরে