এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে ২৪ ঘণ্টায় সাতজন মারা গেছেন। এ সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৩৯ জন ডেঙ্গু রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু রোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫৭ জন এবং মোট হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫২ হাজার ৫৮ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে চারজন, খুলনা বিভাগে দুজন ও বরিশাল বিভাগে একজন রয়েছেন।
এই সময়কালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২৬২ জন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ১৩০ জন।
এর বাইরে (সিটি করপোরেশন বাদে) ঢাকা বিভাগে ২১১, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪৯, খুলনা বিভাগে ১০১, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩১, বরিশাল বিভাগে ৭৭, রংপুর বিভাগে ২৪, রাজশাহী বিভাগে ৫১ ও সিলেট বিভাগে তিনজন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
ঢাকার সাভারে এক হাসপাতালে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ফারজানা বেগম নামে এক প্রসূতি। শনিবার ভোরে একসঙ্গে চার কন্যা শিশুর জন্ম হয়।
সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী রোববার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
একসঙ্গে চার সন্তানের মা হওয়া ওই নারী নরসিংদীর মনোহরদী থানার কাঁচিকাটা এলাকার মঞ্জু মিয়ার স্ত্রী।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ১ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়। পরবর্তীতে সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনুরাধা কর্মকারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা শুরু হয়। অবস্থা বুঝে শনিবার ভোর ৪টার দিকে তার অপারেশন (সিজার) করা হয়। আর অস্ত্রোপচারে প্রসূতি চার কন্যা শিশু জন্ম দেন।
তবে পরিবারের কেউ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।
ডা. অনুরাধা কর্মকার বলেন, ‘সদ্য জন্ম নেয়া চার শিশুই সুস্থ রয়েছে। ওদের মা ফারজানা বেগমও সুস্থ রয়েছেন। তাদের মঙ্গল কামনা করি।’
এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একদিনে দেশে দশজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শনিবার সন্ধ্যায় পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪ জন ও উত্তর সিটিতে একজন রয়েছেন। এছাড়া বরিশাল বিভাগে তিনজন এবং খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগে একজন করে মারা গেছেন।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী- ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১২৫, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭১, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৯, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৭২, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৮০ এবং খুলনা বিভাগে ৮১ জন রয়েছেন।
এছাড়া রাজশাহী বিভাগে ২১, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪০, রংপুর বিভাগে ২ ও সিলেট বিভাগে ৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গত এক দিনে সারাদেশে ৭৯১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭২৯ জন ডেঙ্গু রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৩১০ জনের। প্রসঙ্গত, গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিনশ’।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৮২ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১১ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ১৭১ জন রোগী।
চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬২ হাজার ১৯৯ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দেশে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২৪৩ জন ডেঙ্গু রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বৃহস্পতিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মারা যাওয়া সাতজনই পুরুষ। তাদের মধ্যে একজন বরিশাল বিভাগের, দুজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের, একজন খুলনা বিভাগের, দুজন ময়মনসিংহ বিভাগের এবং একজন রংপুর বিভাগের।
দেশে এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ২৯৭ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৮১৭ জন।
দেশের প্রখ্যাত লিভার বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশে হেপাটোলজির জনক হিসেবে খ্যাত অধ্যাপক ডা. মবিন খান মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও হেপাটোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মবিন খান লিভার সেন্টার কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, অধ্যাপক ডা. মবিন খান শারীরিক নানা অসুস্থতা নিয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বার্ধক্যজনিত রোগ ছাড়াও ডায়াবেটিস ও পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন তিনি।
হেপাটোলজি সোসাইটির ওয়েবসাইটে ডা. মবিন খানকে ‘ফাদার অফ হেপাটোলজি ইন বাংলাদেশ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।
অধ্যাপক ডা. মবিন খানের জন্ম ১৯৪৯ সালে। লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ হেপাটোলজি সোসাইটির সভাপতি তিনি। দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লিভার রোগ গবেষণায় তার বিশেষ অবদান রয়েছে।
আরও পড়ুন:দেশের ছয়টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
এর মধ্যে একটি থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং দুইটি থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম বাদ দেয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের (চিকিৎসা শিক্ষা-১ শাখা) এক প্রজ্ঞাপনে বুধবার রাতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক মেডিক্যাল কলেজ থেকে কর্নেল মালেকের নাম বাদ দিয়ে ‘মানিকগঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ’ নামকরণ করা হয়েছে।
একইভাবে আবদুল মালেক উকিল মেডিক্যাল কলেজ নোয়াখালীর বর্তমান নাম ‘নোয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ’।
শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজ, জামালপুরের বর্তমান নাম ‘জামালপুর মেডিক্যাল কলেজ’।
শেখ হাসিনা মেডিক্যাল কলেজ, টাঙ্গাইলের বর্তমান নাম ‘টাঙ্গাইল মেডিক্যাল কলেজ’।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল কলেজ, ফরিদপুরের বর্তমান নাম ‘ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ’।
এম. আবদুর রহিম মেডিক্যাল কলেজ, দিনাজপুরের বর্তমান নাম ‘দিনাজপুর মেডিক্যাল কলেজ’।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. সারোয়ার বারী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারিকৃত এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
আরও পড়ুন:বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ বর্তমানে ‘নিষ্ক্রিয়’ থাকায় তাকে ছাড়াই সরাসরি কাজ করার জন্য সংস্থাটিকে চিঠি পাঠিয়েছে সরকার।
বুধবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর একথা জানান।
তিনি বলেন, ‘ডব্লিউএইচও-র আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বর্তমানে অকার্যকর। এছাড়া তিনি পতিত স্বৈরাচার সরকারের পরিবারের সদস্য। পাশাপাশি একাধিক ফৌজদারি মামলা এবং আর্থিক অপরাধে অভিযুক্ত থাকায় সরকার এই চিঠি পাঠিয়েছে।’
উপ-প্রেস সচিব বলেন, ‘সরকার চিঠির মাধ্যমে ডব্লিউএইচও-কে জানিয়েছে যে বাংলাদেশ যেন সায়মা ওয়াজেদের মাধ্যম ছাড়াই সরাসরি সংস্থাটির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং এ বিষয়ে ডব্লিউএইচও-কে জরুরি পদক্ষেপ নেয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, ‘যেহেতু ডব্লিউএইচও তাদের আঞ্চলিক পরিচালক নিয়োগ করে, তাই বাংলাদেশকে আঞ্চলিক পরিচালকের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করে ডব্লিউএইচওর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘সায়মা ওয়াজেদ পতিত স্বৈরাচারীর পরিবারের সদস্য এবং তিনি দেশের জন্য তার সর্বোত্তম চেষ্টা করবেন কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তাই এই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘এটি একটি নৈতিক বিষয়। কারণ সায়মা ওয়াজেদ আর্থিক অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে অভিযুক্ত এবং তার ব্যাংক হিসাবগুলো জব্দ করা হয়েছে।
‘বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) তার অপরাধ তদন্ত করছে। তাই তার সঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়।’
সরকার ডব্লিউএইচওর সঙ্গে সরাসরি কাজ করতে আগ্রহী এবং সংস্থাটি এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নিচ্ছে সে সম্পর্কে বাংলাদেশ সরকারকে অবহিত করার অনুরোধ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন শফিকুল আলম।
‘ডিসি নিয়োগে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ সত্য নয়’
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, ‘দৈনিক কালবেলার একটি সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সরকার জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ তদন্তে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল। কমিটি তাদের তদন্ত প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দিয়েছে, যেখানে দেখা গেছে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সত্য নয়।’
তিনি বলেন, ‘এখন সরকারের পক্ষ থেকে অনুরোধ- দৈনিক কালবেলা প্রতিবেদনটি পর্যালোচনা করে যেন এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য