চিকিৎসকের অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ এনে এর প্রতিবাদ করায় উল্টো মারধরের শিকার হয়েছেন স্বজনরা। বরিশাল শের ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পাঁচ চিকিৎসক বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মারধরের শিকার বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ ঘটনার প্রতিবাদে হাসপাতালের পরিচালককে তার কক্ষে অবরুদ্ধ করেন। তারা পরিচালককে ‘আনফিট’ অভিহিত করে ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন। এ সময় উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েন চিকিৎসক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনরা জানান, বরিশাল শের ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন গৌরনদীর রিজিয়া বেগম বৃহস্পতিবার দুপুরে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ সময় দায়িত্বরত চিকিৎসক ব্যক্তিগত কাজের অজুহাত দেখিয়ে চিকিৎসা প্রদানে অসম্মতি জানান। এ অবস্থায় রোগীর মৃত্যু হলে স্বজনরা ওই চিকিৎসকের কক্ষে গিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ সময় আনসার সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে চিকিৎসকরা স্বজনদের ওপর হামলা চালান। আর এই হামলার ঘটনায় নেতৃত্ব দেন চিকিৎসক মুহিত।
ঘটনাটি দেখতে পেয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী তামিম ইকবাল রাজু ও তার বন্ধু মুজাহিদ প্রতিবাদ করেন। এ সময় পাঁচজন চিকিৎসক ও আনসার সদস্যরা রাজুকে মারধর এবং তার মোবাইল ফোন সেট ছিনিয়ে নেন।
মারা যাওয়া রোগীর স্বজন মো. নাসির বলেন, ‘আমার দাদী রিজিয়া বেগম বাড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়েন। আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ১০টায় তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডের ৪ নম্বর ইউনিটে ভর্তি করি।
‘ভর্তির পর কর্তব্যরত চিকিৎসকদের জানানো হলে তারা নাস্তা খেয়ে পরে আসবেন বলে জানান। এ সময় আমি দাদীকে একটু দেখার জন্য চিকিৎসকদের বার বার অনুরোধ করলেও তারা আসেননি। এর আধ ঘণ্টা পর দাদী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।’
‘এরপর আমার চাচা ও আমি চিকিৎসকদের উদ্দেশে বলি- আপনারা কি মানুষ? আপনার মা বা অন্য কোনো স্বজন হলে আপনারা কী করতেন? এমন কথা বলায় তারা কয়েকজন মিলে আমাদের এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মারতে শুরু করেন। এমনকি আমার মোবাইল ফোন সেটটি ছিনিয়ে নিয়ে ভেঙে ফেলেন। এমনকি দাদীর মরদেহটিও আটকে রাখেন।’
এদিকে খবর পেয়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হাসপাতালে জড়ো হয়ে পরিচালককে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা তাকে আনফিট বললে চিকিৎসকদের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীরা পরিচালকের কাছে অভিযোগ দিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করেন।
এ বিষয়ে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এইচএম সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীর মৃত্যু নিয়ে স্বজনদের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে ঘটনার তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
আরও পড়ুন:কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোহাম্মদ ছিদ্দিক নামে সাত বছরের এক শিশুর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তুলকালাম কাণ্ড ঘটেছে।
চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ এনে শিশুটির স্বজনরা লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা করেছেন হাসপাতালে।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বে থাকা কর্মচারীদের ওপর হামলা ও ভাংচুরের এ ঘটনায় দুই সহকারী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই হামলা-ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে পুলিশ-বিজিবিসহ স্থানীয় প্রশাসন।
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রণয় রুদ্র বলেন, ‘হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক শিশুকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়েছিল। কিন্তু স্বজনরা শিশুটিকে ঘরে নিয়ে গেলে সেখানে মারা যায়। পরে স্বজনরা এসে হাসপাতালে হামলা চালায়।’
মারা যাওয়া শিশুটি টেকনাফের গোদারবিলের আবদুল জব্বারের ছেলে। শিশুটির বাবা বলেন, ‘টমটম দুর্ঘটনায় আমার ছেলেটা আহত হলে চিকিৎসার জন্য ওকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। কিন্তু এখানে ভুল চিকিৎসার কারণে আমার ছেলের মৃত্যু হয়েছে। ডাক্তাররা আমাদের অন্য হাসপাতালে রেফার করার কথা বলেননি।’
তবে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী মেডিক্যাল অফিসার শাখাওয়াত হোসেন মিন্টু বলেন, ‘আহত শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বিকেলে কক্সবাজারে রেফার করা হয়। কিন্তু রোগীর স্বজনরা আড়াই ঘণ্টা পর এসে শিশুটি মারা যাওয়ার কথা বলে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তারা হাসপাতালেও ভাংচুর করে।’
এদিকে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাত ৯টার দিকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগে শিশুটির স্বজনদের নিয়ে বৈঠকে বসেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে উপস্থিত ছিলেন- টেকনাফের ইউএনও মোহাম্মদ আদনান চৌধুরী, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রণয় রুদ্র, মেডিক্যাল অফিসার ডা. এনামুল হক, টেকনাফ মডেল থানার ওসি মো. গিয়াস উদ্দিন ও টেকনাফ সদরের চেয়ারম্যান জিয়ার রহমান জিহাদ।
বৈঠক শেষে জানানো হয়, শিশুটির মৃত্যুর ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের কোনো অবহেলা ছিল না। আর স্বজনরা হাসপাতালে যে হামলা-ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছেন তা-ও তারা আবেগের বশবর্তী হয়ে করেছেন। বিষয়টির মীমাংসা হয়েছে। এ নিয়ে কাউকেই সুনির্দিষ্টভাবে দায়ী করা হয়নি।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় এই মৃত্যুর পাশাপাশ ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে বুধবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭৬, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫০, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৬, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২২৫, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৬৬ ও খুলনা বিভাগে ৯২ জন রয়েছেন।
এছাড়া রাজশাহী বিভাগে ৩৩, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৪, রংপুর বিভাগে ৩১ ও সিলেট বিভাগে ৪ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বুধবার পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩৩ হাজার ৯৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আর চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১৭৪ জনের।
প্রসঙ্গত, গত ২০২৩ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১ হাজার ১৪৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যুর পাশাপাশি এই সময়কালে হাসপাতালে ১ হাজার ১৪৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ১৬৬ জনের মৃত্যু হলো। আর সারা দেশে মোট ৩২ হাজার ৮২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৮ হাজার ১১৩ জন ঢাকার বাইরে। বাকিরা ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে তিন হাজার ৪৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন, যাদের মধ্যে এক হাজার ৭৩৬ জন ঢাকার বাইরের।
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস সংক্রমণে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। তবে এই সময়কালে নতুন করে চারজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যু হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৫২ জন।
সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, ডেঙ্গুতে নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৫৮ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৪৯৪ জন রোগী।
চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ১৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৯ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ ও ৫০ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৩০ হাজার ৯৩৮ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ শতাংশ নারী।
ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডেঙ্গু আক্রান্ত দুই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তারা হলেন- জেলার হালুয়াঘাট উপজেলার আমতৈল গ্রামের মো. মোস্তফা ও গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার নাসিমা।
সোমবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডেঙ্গু ওয়ার্ডের ফোকাল পারসন মহিউদ্দিন খান। তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৩ সেপ্টেম্বর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন মোস্তফা। রোববার রাত ২টার দিকে মারা যান তিনি। অপরদিকে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত শুক্রবার ভর্তি হয়েছিলেন নাসিমা। তিনি রোববার রাত ৯টার দিকে মারা যান।’
মহিউদ্দিন খান জানান, ডেঙ্গু ওয়ার্ডে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ১৫ জন ভর্তি হয়েছেন। এখন পর্যন্ত মোট ভর্তি রয়েছেন ৩২ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ২৬ জন, মহিলা পাঁচজন ও একটি শিশু রয়েছে।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দেশে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২২১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম রোববার নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৫৮ জন। তাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।
ডেঙ্গুতে নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭০১ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৫২০ জন রোগী।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ২৯ হাজার ৭৮৬ জন। তোদের মধ্যে ৬২ দশমিক ৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৭ দশমিক ১ শতাংশ নারী।
মন্তব্য