× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

স্বাস্থ্য
7 foods to eat regularly in summer
google_news print-icon

গরমে নিয়মিত খাবেন যে ৭ খাবার

গরমে-নিয়মিত-খাবেন-যে-৭-খাবার
গরমে পানির চাহিদা মেটাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে তরমুজ। ছবি: সংগৃহীত
‘গরমে আমরা ঘেমে যাচ্ছি, আমরা ডিহাইড্রেট হচ্ছি। আর এই ডিহাইড্রেশনের জন্য আমরা অনেক অসুস্থতায় পড়ছি। এই ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচার জন্য চলুন আমরা সাতটি খাবার প্রতিদিন খেতে থাকি।’

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়েছে দাবদাহ। এতে তৃষ্ণার অনুভব বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে শরীরে পানির চাহিদা পূরণে কোন কোন খাবার সহায়ক হতে পারে, তা এক ভিডিওতে জানিয়েছেন মাস্কুলোস্কেলিটাল ডিজঅর্ডারস বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আলতাফ সরকার। পরামর্শগুলো তার ভাষায় পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করা হলো।

গরম অলরেডি চলে এসেছে। আমরা গরমে অতিষ্ঠ হচ্ছি। গরমে আমরা ঘেমে যাচ্ছি, আমরা ডিহাইড্রেট হচ্ছি। আর এই ডিহাইড্রেশনের জন্য আমরা অনেক অসুস্থতায় পড়ছি। এই ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচার জন্য চলুন আমরা সাতটি খাবার প্রতিদিন খেতে থাকি। ১. বেদানা ২. স্ট্রবেরি ৩. শসা ৪. টমেটো ৫. তরমুজ ৬. লেটুস পাতা ৭. গাজর। এ ছাড়াও আপনি চেষ্টা করবেন প্রচুর বিশুদ্ধ পানি পান করার। একই সঙ্গে এই গরমের সময় অবশ্যই ধূমপান পরিত্যাগ করবেন।

আরও পড়ুন:
ওজন কমাতে সঠিক খাবার নির্বাচন
গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা, যা জানা জরুরি
ফুটপাতে অস্বাস্থ্যকর খাবার বিক্রি বন্ধে আইনি নোটিশ
একবার খাবার খেতে মানবতার হোটেলে ভিড়
বৃষ্টির দিনে যা খাবেন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

স্বাস্থ্য
11 more deaths due to dengue in hospital

ডেঙ্গুতে আরও ১১ প্রাণহানি, হাসপাতালে ২৫৯৬

ডেঙ্গুতে আরও ১১ প্রাণহানি, হাসপাতালে ২৫৯৬ ফাইল ছবি
আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬০৭ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯৮৯ জন।

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২ হাজার ৫৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬০৭ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৯৮৯ জন।

সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ২৮৩ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ১২০ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ১৬৩ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৮ হাজার ৮৮৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৪ হাজার ৪৫৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৪২৬ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৫৮৪ জন। ঢাকায় ৮০ হাজার ৬৮৩ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ১৭ হাজার ৯০১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১০১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নারী ৫৭৭ জন ও পুরুষ ৪৪০ জন।

আরও পড়ুন:
৯ মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু হাজার ছাড়াল
‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Avoid food wrapped in paper to reduce the risk of serious diseases

কাগজে মোড়ানো খাবার এড়িয়ে চলুন, কমবে জটিল রোগের ঝুঁকি

কাগজে মোড়ানো খাবার এড়িয়ে চলুন, কমবে জটিল রোগের ঝুঁকি বছরের পর বছর ধরে খবরের কাগজের মোড়কে খাবার খাওয়ায় শরীরে ঢুকছে বিষ। প্রতীকী ছবি
গবেষণা বলছে, ভাজাপোড়া থেকে যে তেল বের হয়, তা কালির সঙ্গে মিশে গিয়ে শরীরে মারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে। ফুসফুসের ক্যান্সার, মূত্রাশয়ের ক্যান্সার, লিভার-ফুসফুসের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি খবরের কাগজে থাকা ন্যাফথাইলামাইনের কারণে সন্তান জন্ম দেয়ার ক্ষমতা কমে যায় বলে জানান বিজ্ঞানীরা।

দৈনন্দিন বিভিন্ন বিষয়ের খোঁজ-খবর রাখতে পত্রিকা পড়া মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খবর পড়ার পরও পত্রিকার রয়েছে বহুমুখী ব্যবহার। বিশেষ করে ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার বিক্রিতে খবরের কাগজের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।

ঝালমুড়ি হোক বা সিঙ্গাড়া, লুচি থেকে পুরি বা রোল, পত্রিকায় পেঁচিয়ে খাবার দেয়ার চল আমাদের উপমহাদেশে বেশ পুরনো। আগে কলাপাতা কিংবা পদ্মপাতায় এসব খাবার বিক্রি করা হলেও কালের আবর্তে সেই স্থানটি দখল করেছে পুরনো খবরের কাগজ।

রাস্তার পাশে তৈরিকৃত খাবার খেলেও অনেকেই দোকানের পরিচ্ছন্নতা নিয়ে বাছবিচার করেন। কিন্তু কোনোরকম চিন্তা ছাড়াই কাগজে মোড়ানো খাবার খেতে শুরু করে দেন। তেলে ভাজা খাবার থেকে তেল কমাতেও অনেকে এই কাগজগুলো ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু এগুলো করতে গিয়ে খাবারের স্বাস্থ্যগত মান কোথায় যাচ্ছে, তা খেয়াল করেন না কেউ।

গবেষণা থেকে জানা যায়, বছরের পর বছর ধরে খবরের কাগজের মোড়কে খাবার খাওয়ার এই চল একেবারেই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। এতে প্রতিনিয়ত শরীরে ঢুকছে বিষ।

আসলে পত্রিকা ছাপতে যে কালি ব্যবহার করা হয়, মূলত তাতেই সমস্যা। এ কালিতে থাকে ন্যাফথাইলামাইন, অ্যারোম্যাটিক হাইড্রোজেন ও কার্বন যৌগের মতো বায়ো-অ্যাকটিভ পদার্থ। খবরের কাগজে পেঁচিয়ে রাখা খাবারে এসব যৌগ সহজেই মিশে যায়। আর দীর্ঘদিন এগুলো শরীরে ঢুকলে দেখা দিতে পারে বিষক্রিয়া বা বিষক্রিয়ার প্রভাবে সৃষ্ট বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা।

তাই গবেষণা বলছে, ভাজাপোড়া থেকে যে তেল বের হয়, তা কালির সঙ্গে মিশে গিয়ে মারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার অন্যতম কারণ এই পত্রিকায় ব্যবহৃত কালি। অন্তত এমনই দাবি বিজ্ঞানীদের। এক্ষেত্রে, কালিতে থাকা কার্বন যৌগ বেঞ্জোপাইরিনকে দায়ী করেন তারা।

এছাড়া খবরের কাগজে ব্যবহৃত কালি মূত্রাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকিও বৃদ্ধি করে। কালিতে থাকা অ্যামিনোবিফিনাইল, বেনজিডিন ও ন্যাফথাইলামাইন মূত্রাশয়ের ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান উপাদান।

শুধু ক্যান্সার নয়, এ কালি শরীরে ঢুকে একাধিক রোগের কারণ হতে পারে। বিভিন্ন গবেষণা বলছে- খবরের কাগজে ব্যবহৃত রং, পিগমেন্ট, প্রিজারভেটিভ, রাসায়নিক, প্যাথজেনিক মাইক্রো অরগ্যানিজম পেটে গেলে হজমের সমস্যা হয়। এছাড়া হার্টের অসুখ, কিডনির অসুখ, লিভার-ফুসফুসের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া, হাড় দুর্বল হওয়ার মতো একাধিক সমস্যার কারণও এই কালি। কালিতে থাকা ন্যাফথাইলামাইন যৌগ শরীরে প্রবেশ করলে যৌনজীবনের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। ন্যাফথাইলামাইনের কারণে সন্তান জন্ম দেয়ার ক্ষমতা কমে যায় বলে জানান বিজ্ঞানীরা।

তবে শুধু কালিই ক্ষতিকর নয়, সংবাদপত্র প্রিন্ট থেকে শুরু করে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার প্রক্রিয়ায় অনেকভাবে সেগুলো দূষিত ও ভাইরাস-ব্যাক্টেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হয়। ফলে খবরের কাগজে পেঁচানো খাবার খেলে শরীরে বিভিন্ন রোগের পাশাপাশি ভাইরাস-ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

তাই নিজে সুস্থ থাকতে চাইলে কাগজে মোড়ানো খাবার খাওয়া বন্ধ করতে চেষ্টা করুন। একটু সচেতন হলে সুস্থ থাকার প্রক্রিয়ায় অনেকটা এগিয়ে থাকবেন আপনি।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Tens of thousands of people died in dengue in 9 months

৯ মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু হাজার ছাড়াল

৯ মাসেই ডেঙ্গুতে মৃত্যু হাজার ছাড়াল ফাইল ছবি
নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২৫৩ জন।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের হিসাবে মৃতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে।

শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় এতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৭ জন। এর মধ্যদিয়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে এক হাজার ৬ জনে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২২৫৩ জন।

এতে বলা হয়, বর্তমানে হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৩৫৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার হাসপাতালে ৩ হাজার ১২০ জন এবং অন্যান্য বিভাগের হাসপাতালে ৬ হাজার ২৩৭ জন।

সারা দেশে এ বছরে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৫ হাজার ২৮৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। সুস্থ হয়ে ফিরেছেন ১ লাখ ৯৫ হাজার ৯২৫ জন

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue has killed thousands

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি হাজার ছুঁইছুঁই

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি হাজার ছুঁইছুঁই ফাইল ছবি
এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২৪২৫ ডেঙ্গু রোগী। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৫১ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬৭৪ জন।

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৮৯ জনের প্রাণ গেল।

এসময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২৪২৫ ডেঙ্গু রোগী। এদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৫১ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৬৭৪ জন।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৯৫৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৩৭৯ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫৮০ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৩ হাজার ৪০৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮৩ হাজার ২২২ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ২০ হাজার ১৮৪ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৯২ হাজার ৪৫৮ জন। ঢাকায় ৭৯ হাজার ২০৪ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ১৩ হাজার ২৫৪ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

আরও পড়ুন:
‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The most effective dengue vaccine has been discovered in the country

‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’

‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’ প্রতীকী ছবি
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সর্দি জ্বর হলেও ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে। কারণ দেরিতে ডেঙ্গু ধরা পড়লে তখন চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর একটি বড় কারণ দেরিতে ডেঙ্গু শনাক্ত ও চিকিৎসা দেয়া।’

বিশ্বে চার ধরনের ডেঙ্গু রোগেরই টিকা আবিষ্কারের লক্ষ্যে গবেষণা চলছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, ‘ডেঙ্গুর টিকা নিয়ে বিশ্বজোড়া গবেষণা চলছে। অলরেডি দুটি টিকা তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু ওই টিকাগুলো এখনও ব্যবহারের অনুমোদন পায়নি।’

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শেষে দেশে ফিরে শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

সংবাদ সম্মেলনে ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর কোনো মহামারি দেখা দিলে তা কীভাবে ঠেকাতে হবে, জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে এবং স্বাস্থ্যসেবায় গরিব রাষ্ট্রগুলো যাতে প্রয়োজনীয় ফান্ডিং পায়- এসব বিষয়ে কথা বলেন তিনি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আবিষ্কৃত টিকা দুটি (ডেঙ্গুর) হয়ত ডেঙ্গু কিছুটা দমন করতে পারে, কিন্তু সব ধরনের ডেঙ্গুর দমন এতে হবে না। আবার টিকাগুলোতে কিছু সমস্যাও রয়েছে। ইতোমধ্যে যারা একবার ডেঙ্গুর টিকা নিয়েছে, তারা যদি অন্য ভাইরাসে আক্রান্ত হয়, তাহলে তাদের অবস্থা বেশি খারাপ হয়ে পড়ে। এ কারণে বিশ্বজুড়ে ওই টিকা ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছে।’

‘দেশে ডেঙ্গুর সবচেয়ে কার্যকর টিকা আবিষ্কার হয়েছে’
মানিকগঞ্জে নিজ বাসভবনে শনিবার সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ছবি: নিউজবাংলা

তবে আমাদের দেশে আইসিডিডিআর,বি-তে একটি টিকা তৈরি হয়েছে, যেটি বেশ কার্যকর বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সেটা পরীক্ষামূলক অবস্থায় আছে। টিকা আবিষ্কারকরা বলছেন, টিকাটি বেশ কার্যকর। টিকাটি নিয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে এবং পরীক্ষা শেষে ডব্লিউএইচওর অনুমোদন পেলে দেশে তা ব্যবহার করতে পারব। তবে এই মহূর্তে পৃথিবীর কোথাও ডেঙ্গুর কার্যকর টিকা নেই।’

সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যক্ষ্মা রোগের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের সব দেশ থেকে যক্ষ্মা যক্ষা নির্মূল করতে কাজ করছে। বাংলাদেশ যক্ষ্মা নির্মূলে কাজ করছে।

‘আগের তুলনায় যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা ৫০ শতাংশ কমে গেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষ্মা যাতে আমরা এসডিজি গোল্ড অর্জন করতে পারি, সে লক্ষ্যে কাজ করছি।’

তিনি বলেন, ‘টেকনোলজির মাধ্যমে কীভাবে দেশের স্বাস্থ্যসেবার উন্নতি করা যায়, সে বিষয়ে কাজ চলছে। টেকনোলজি যাতে মনোপলি বা একচেটিয়া না হয়ে দেশের সবার কল্যাণে কাজে লাগে সে চেষ্টা করা হচ্ছে। করোনাভাইরাসের সময় ভ্যাকসিন ও ওষুধ নিয়ে বিশ্বে চরম মনোপলি দেখেছি। অনেক গরিব দেশ ওষুধ ও টিকা পায়নি। অথচ বাজারে তা দেদারসে বিক্রি হয়েছে।

‘স্বাস্থ্য খাতে যাতে জনগণের সেবাপ্রাপ্তিতে কোনো ঘাটতি না থাকে, যন্ত্রপাতির ঘাটতি না থাকে, প্রয়োজেনে যাতে হাসপাতাল তৈরি করা হয়, সেই বিষয়টিতে আমরা বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছি।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে সর্দি জ্বর হলেও ডেঙ্গু পরীক্ষা করাতে হবে। কারণ দেরিতে ডেঙ্গু ধরা পড়লে তখন চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তোলা কঠিন হয়ে পড়ে। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর একটি বড় কারণ দেরিতে ডেঙ্গু শনাক্ত ও চিকিৎসা দেয়া। এজন্য তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করা এবং চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন।’

আরও পড়ুন:
ভারত থেকে এলো ৫৩ হাজার ব্যাগ স্যালাইন

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
8 more deaths due to Aedes mosquito bites 1793

এডিস মশার কামড়ে আরও ৮ মৃত্যু, আক্রান্ত ১৭৯৩

এডিস মশার কামড়ে আরও ৮ মৃত্যু, আক্রান্ত ১৭৯৩ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অনেকে। ফাইল ছবি
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৮৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২০৯ জন।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ৭৯৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টার এ তথ্য জানানো হয়।

নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৮৪ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১২০৯ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৯ হাজার ৫২৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ২৮৩ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ২৪৩ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৯৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮২ হাজার ৪৭১ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ১৮ হাজার ৫১০ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৯০ হাজার ৪৮০ জন। ঢাকায় ৭৮ হাজার ৫৫৭ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ১১ হাজার ৯২৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৯৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নারী ৬৩১ জন ও পুরুষ ৩৪৪ জন।

আরও পড়ুন:
আরও ৯ জনসহ ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু দাঁড়াল ৯৬৭
ডেঙ্গুতে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৯৫০
ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue Deaths reduced but number of patients in hospitals increased

ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা

ডেঙ্গু: প্রাণহানি কমলেও বেড়েছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা ফাইল ছবি
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি কিছুটা কমেছে। গতকাল ১৯ জনের মৃত্যু হলেও আজ তা ১৫ জনে নেমেছে। আর ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৩ হাজার ১২৩ জন। গতকাল এ সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩৩ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৪ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৩৪৯ জন।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ১৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৫৮১ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৮১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮০ হাজার ৪৯০ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯১ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৮২ জন। ঢাকায় ৭৬ হাজার ২৯২ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৬ হাজার ৪৯০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৯৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়িয়ে গেল, হাসপাতালে আরও ৩০০৮
এফেরেসিস: ডেঙ্গু মহামারিতে জীবন রক্ষায় বড় সহায়

মন্তব্য

p
উপরে