× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

স্বাস্থ্য
Types of headache causes and remedies
google_news print-icon

মাথাব্যথার ধরন, কারণ ও দূর করার উপায়

মাথাব্যথা
মাথাব্যথার রয়েছে অনেক ধরন। ছবি: সংগৃহীত
“মাইগ্রেনে হেডেকটা হয় মাথার এক দিকে। রোগীরা সাধারণত বলে ‘ধব ধব’ করে এবং ব্যথা ‍শুরুর আগে পেশেন্ট বুঝতে পারেন। কারণ অনেক সময় তিনি আলোকচ্ছ্বটা দেখতে পান চোখে এবং যখন ব্যথাটা ওঠে, তখন সাধারণত পেশেন্ট প্রেফার করে কোনো অন্ধকার, কাম অ্যান্ড নয়েজ ফ্রি একটা এনভায়রনমেন্টে থাকার জন্য।”

জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে আমরা মাথাব্যথার শিকার হই। কেউ কেউ প্রায়ই এ সমস্যায় ভোগেন। এক ভিডিওতে এ সমস্যার ধরন, কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার নিয়ে কথা বলেছেন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. নওসাবাহ্ নূর। পরামর্শগুলো তার ভাষায় তুলে ধরা হলো পাঠকদের সামনে।

ধরন

আমাদের মধ্যে এমন কেউ হয়তো নেই, যার জীবনে কখনও মাথাব্যথা হয়নি। আবার এমন অনেকে আছেন, যাদের মাথাব্যথা থেকে জীবন আজ হুমকির পথে। এ জন্য আমাদের সবার মাথাব্যথা সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু ধারণা থাকা প্রয়োজন।

মাথাব্যথা অনেক রকমের হয়ে থাকে। আজকে আমি ভিডিওতে অনেক ধরনের মাথাব্যথা সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু ধারণা দেব এবং সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ যেটা সেটা হলো মাথাব্যথার সাথে কী কী উপসর্গ বা ওয়ার্নিং সাইন থাকলে দেরি না করে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে চলে যাবেন। প্রথমেই আসি আমরা ডাক্তাররা মাথাব্যথাকে কীভাবে ক্লাসিফাই বা শ্রেণিবিভাগ করি।

যখনই কোনো রোগী আমাদের কাছে আসেন, তখন আমরা মাথাব্যথার সব হিস্ট্রি নিয়ে আসেন, আমরা দুই ভাগে সাধারণত ভাগ করার চেষ্টা করি। এক হলো প্রাইমারি হেডেক, আরেক হলো সেকেন্ডারি হেডেক। এই ক্লাসিফিকেশন (শ্রেণিকরণ) কেন জরুরি? কারণ প্রাইমারি হেডেকে কোনো ইনভেস্টিগেশন, যেমন: সিটি স্ক্যান বা এমআরআই করার কোনো প্রয়োজন নেই এবং সেকেন্ডোরি হেডেকে এই ইনভেস্টিগেশন করাটা খুবই আর্জেন্ট।

প্রাইমারি হেডেক বা মাথাব্যথার প্রাথমিক ধরন

প্রাইমারি হেডেক অনেক রকমের হয়ে থাকে। আমি মূলত তিন রকমের হেডেক নিয়ে কথা বলব, যেগুলো সবচেয়ে কমন।

১. টেনশন হেডেক

২. মাইগ্রেন

৩. ক্লাস্টার হেডেক

টেনশন হেডেক

প্রথমে আসি টেনশন হেডেক নিয়ে। আমরা যে বলেছিলাম, আমাদের সবার কখনও না কখনও মাথাব্যথা হয়েছে, টেনশন হেডেক মোস্ট লাইকলি (খুব সম্ভবত) আপনি সাফার করেছেন কখনও না কখনও। কারণ এটা হচ্ছে সবচেয়ে কমন টাইপ অব হেডেক।

এ মাথাব্যথাটা কেমন হয়? এ মাথাব্যথাটা ব্যান্ডের মতো সারা মাথাজুড়ে হয় এবং চাপ ধরা একটা ব্যথা থাকে। সাধারণত কাজের শেষে, দিনের শেষে আমাদের এ ব্যথাটা হয়ে থাকে। কিছু রিস্ক ফ্যাক্টরস (কারণ) আছে এ মাথাব্যথার। যেমন: আপনার ঘুম যখন কম হয়, আপনি যখন স্ট্রেসড থাকেন অথবা খাবার কোনো কারণে মিস হয়ে গেছে অথবা ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন, তখনই হেডেকটা হয়ে থাকে। আমরা সাধারণত এটা কমানোর জন্য পেইন কিলার এবং মাসল রিলাক্সেন্ট দিয়ে থাকি।

মাইগ্রেন হেডেক

এরপর আসি মাইগ্রেন হেডেক নিয়ে। মাইগ্রেনে হেডেকটা হয় মাথার এক দিকে। রোগীরা সাধারণত বলে ‘ধব ধব’ করে এবং ব্যথা ‍শুরুর আগে পেশেন্ট বুঝতে পারেন। কারণ অনেক সময় তিনি আলোকচ্ছ্বটা দেখতে পান চোখে এবং যখন ব্যথাটা ওঠে, তখন সাধারণত পেশেন্ট প্রেফার করে কোনো অন্ধকার, কাম অ্যান্ড নয়েজ ফ্রি একটা এনভায়রনমেন্টে থাকার জন্য। এই মাথাব্যথার সাথে বমি বমি ভাব, এমনকি বমিও হতে পারে।

কিছু খাবার আছে, যেগুলো থেকে মাইগ্রেন অ্যাটাক ফ্রিকোয়েন্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন: চকলেট, কফি অথবা যারা জন্মবিরতিকরণ পিল খাচ্ছেন, তাদের মাইগ্রেন হেডেক হয়ে থাকে এবং এটা কন্ট্রোল করার জন্য আমরা কী ট্রিটমেন্ট দিই?

মেইনলি দিই পেইন কিলার অথবা বমির জন্য আমরা কোনো অ্যান্টি ভমিটিং দিয়ে থাকি এবং যাদের মাসে দুইবারের বেশি অ্যাটাক হয়ে থাকে, তাদের আমরা ফারদার কিছু ট্রিটমেন্ট দিই টু প্রিভেন্ট মাইগ্রেন ফারদার অ্যাটাকস (পরবর্তী সময়ে মাইগ্রেনের ব্যথা যাতে না হয়, সে জন্য ওষুধ)।

মাইগ্রেনের ব্যথাটা যাতে ফেরত না আসে, আমরা ছয় মাসের মতো একটা চিকিৎসা দিয়ে থাকি।

ক্লাস্টার হেডেক

এরপর আসি থার্ড হেডেক, যেটা হচ্ছে ক্লাস্টার হেডেক নিয়ে। ক্লাস্টার হেডেক খুবই রেয়ার (অতি বিরল)। এটা খুব পেইনফুল একটা সিচুয়েশন। কোনো একটা চোখের চারপাশে অথবা মাথার এক পাশে হয়। খুব স্ট্যাবিং টাইপের শার্প (ছুরিকাঘাতের মতো তীক্ষ্ণ) একটা পেইন হয় এবং যখন পেইনটা হয়, তখন দিনে বেশ কয়েকটা অ্যাটাক হয়ে থাকে।

এই অ্যাটাকটা কয়েক দিন থাকার পর আবার রোগী একদম ভালো হয়ে যায়। হেডেকটা হলেও আমরা সাধারণত কিছু ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি টু প্রিভেন্ট, যাতে আর কোনো অ্যাটাক ফেরত না আসে।

সেকেন্ডোরি হেডেক

এবার আসি সেকেন্ডারি হেডেক নিয়ে। আপনার মাথায় যদি কোনো টিউমার অথবা রক্তক্ষরণ অথবা ব্লাড ভেসেলসে প্রদাহজনিত কারণ অথবা মাথায় কোনো কারণে প্রেশার বেড়ে যায়, সে ক্ষেত্রে এই হেডেকটি হয়ে থাকে। এই হেডেকটি সাধারণত দেখা যায় দিনের প্রথমাংশে বেশি হয় এবং পারসিস্টেন্ট একটা হেডেক (দীর্ঘসময় ধরে মাথাব্যথা) থাকে। পেশেন্ট বমি অথবা চোখে দেখতে সমস্যা অথবা চোখে ঘোলাও দেখতে পারেন।

অন্যান্য ধরন

১. এ ছাড়া আরও কিছু হেডেক সম্পর্কে আমি বলতে চাই। যেমন: কিছু ড্রাগস আছে, বিশেষ করে ব্লাড প্রেশারের ওষুধ অথবা হার্টের ওষুধ, যেটা থেকে আমাদের এই হেডেক হতে পারে। আমাদের মধ্যে যারা গর্ভবতী মা আছেন, তাদের ক্ষেত্রে হেডেকটা খুবই ইম্পরট্যান্ট; একটা গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্নিং সাইন। যখন একজন প্রেগন্যান্ট মার হেডেক থাকে, তখন এটাকে প্রোপারলি ইভালুয়েট করি যে, তারা কোনো এক্লাম্পশিয়া বা প্রিএক্লাম্পশিয়ার (গর্ভাবস্থায় রক্তচাপ বাড়া ও খিঁচুনি হওয়া) দিকে যাচ্ছি কি না।

২. রাতে যারা ঘুমানোর সময় নাক ডাকেন, আমরা মেডিক্যালের ভাষায় বলে থাকি যে, তার অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, তাদেরও দিনের প্রথম অংশে, সকালের দিকে একটা চাপা হেডেক থাকতে পারে।

৩. কোভিড টাইমে অনেকেই আছে, যারা অনেকটা সময় বাইরে থাকার জন্য মাস্ক পরে থাকতে হয়। এই জন্য দিনের শেষে কিছুটা মাথাব্যথা হয়ে থাকে।

৪. এ ছাড়া আরেক ধরনের হেডেক আছে, যেটা হচ্ছে অ্যানালজেসিক ওভারইউজিং হেডেক, যেটা হচ্ছে আপনি যদি মাসে ১৫ দিনের বেশি মাথাব্যথার জন্য ওষুধ খেয়ে থাকেন, তখন এই অতিরিক্ত ওষুধ, পেইন কিলার থেকেও মাথাব্যথা হয়ে থাকে। এটাকে আমরা বলি অ্যানালজেসিক ওভারইউজ হেডেক।

এটার চিকিৎসা হলো সব ধরনের ব্যথার ওষুধ বন্ধ করে দিতে হবে।

কোন কোন উপসর্গে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে

এবার আসি আপনার কোন কোন ওয়ার্নিং সাইন বা উপসর্গ থাকলে দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যাবেন।

১. প্রথমত, আপনার যদি ব্যথাটা হঠাৎ করে শুরু হয় এবং খুব তীব্র ব্যথা হয়, রোগীরা বলে থাকে আমার এ রকম হেডেক জীবনে আগে কখনও হয়নি।

২. আপনার যদি হেডেকটা থাকে এবং পারসিস্ট্যান্ট, কোনোভাবেই কমছে না এবং দিনে দিনে ব্যথাটা বাড়ছে,

৩. চেঞ্জিং প্যাটার্ন অব হেডেক। আপনার আগে এক রকম ব্যথা ছিল। এখন অন্য রকমের ব্যথাটা হচ্ছে এবং ব্যথার প্যাটার্নটা চেঞ্জ হয়ে গেছে।

৪. আপনার বয়স যদি ৬০ বছরের ওপরে হয় এবং তখন নতুন করে ব্যথাটা শুরু হয়।

৫. আপনার যদি মাথাব্যথার সাথে অতিরিক্ত ওজন কমে যায় কোনো কারণ ছাড়া, সেটাও একটা ইম্পরট্যান্ট সাইন।

৬. মাথাব্যথার সাথে যদি আপনার জ্বর অথবা বমি এ ধরনের যদি সমস্যা থেকে থাকে।

৭. আপনার যদি প্যারালাইসিস, অর্থাৎ কোনো এক দিক অবশ অথবা অনুভূতি কম বুঝতে পারছেন অথবা কথা জড়িয়ে আসছে, চোখে দেখতে সমস্যা হচ্ছে, এগুলা আমাদের ইম্পরট্যান্ট একটা ওয়ার্নিং সাইন।

৮. লাস্টল আরেকটি হলো বয়স্ক যারা আছেন, তাদের যদি মাথাব্যতার সাথে চোয়ালে ব্যথা, বিশেষ করে খাবার সময় যদি ব্যথা হয়ে থাকে চোয়ালে, সেটাও একটা ইম্পরট্যান্ট সাইন।

এই উপসর্গগুলো দেখলে আপনি অবশ্যই দেরি না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। হয়তো আপনার সিভিয়ার কিছু নেই। তারপরও চেক করে নেওয়া অবশ্যই জরুরি।

আরও পড়ুন:
পায়ের পেশির ব্যায়াম
সকালে খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা
অ্যালার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় যা জানা জরুরী
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ ও প্রতিকার
ইন্টারনেট ব্রাউজারের গতি বাড়ানোর উপায়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

স্বাস্থ্য
This year a maximum of 5 deaths in Dengue

চলতি বছর ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৫ মৃত্যু, আক্রান্ত ১৫৯

চলতি বছর ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৫ মৃত্যু, আক্রান্ত ১৫৯

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১১ জুন) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় এসব মৃত্যু হয়। আর এই সময়ের মধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫৯ জন।

আজ শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় মশাবাহিত রোগটিতে বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন চারজন। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় মারা গেছেন একজন।

বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ভর্তি হয়েছেন ১৫৯ জন। নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৫ জন। আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৪৪ জন।

বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ এবং ৪৩ দশমিক ৫ শতাংশ নারী।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৩ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৫ হাজার ৫৭০ জন। এর মধ্যে ৫৯ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক ৫ শতাংশ নারী। আর মারা যাওয়া রোগীদের মধ্যে ৫৩ দশমিক ৬ শতাংশ পুরুষ ও ৪৬ দশমিক ৪ শতাংশ নারী।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue in 24 hours in the country

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২৮৮ জন আক্রান্ত

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২৮৮ জন আক্রান্ত

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি। এ সময়ে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৮৮ জন।

বুধবার (১১ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ভর্তি হয়েছেন ২৮৮ জন। নতুন আক্রান্তের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৫ জন। আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ২৭৩ জন।

বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৫৬ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ এবং ৪৩ দশমিক ৫ শতাংশ নারী।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৫ হাজার ৩০৩ জন। এর মধ্যে ৫৯ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The snake bitten farmer is in the hospital

দংশনে আহত কৃষক সাপ নিয়েই হাসপাতালে

দংশনে আহত কৃষক সাপ নিয়েই হাসপাতালে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মিলন আলী বলেন, ‘সাপের ধরন চিহ্নিত করতে ও সঠিক চিকিৎসার জন্য সাপটি ধরে আমার ছোট ভাইকে সঙ্গে নিয়ে আসতে বলেছিলাম। তাই সে সাপটি ব্যাগে করে নিয়ে আসে। চিকিৎসকরা সাপটি দেখে রাসেল ভাইপার বলে নিশ্চিত করেছেন।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে ধানক্ষেতে কাজ করার সময় সাপের দংশনে আহত হয়েছেন মিলন আলী নামে এক কৃষক। পরে অন্য কৃষকরা তাকে উদ্ধার করে শিবগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। এ সময় মিলন আলী সাপটিও হাসপাতালে নিয়ে আসেন।

সোমবার দুপুরে শিবগঞ্জ উপজেলার পাকা ইউনিয়নের বোগলাউড়ি এলাকার একটি ধানক্ষেতে এ ঘটনা ঘটে। আহত মিলন আলী ওই এলাকার তোবজুল হকের ছেলে।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মিলন আলী বলেন, ‘সাপের ধরন চিহ্নিত করতে ও সঠিক চিকিৎসার জন্য সাপটি ধরে আমার ছোট ভাইকে সঙ্গে নিয়ে আসতে বলেছিলাম। তাই সে সাপটি ব্যাগে করে নিয়ে আসে। চিকিৎসকরা সাপটি দেখে রাসেল ভাইপার বলে নিশ্চিত করেছেন।’

শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক মামুন কবির জানান, আক্রান্ত ব্যক্তি একটি সাপের বাচ্চাসহ হাসপাতালে আসেন। তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। বর্তমানে তিনিশঙ্কামুক্ত। তারপরও আমরা ২৪ ঘণ্টা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছি।’

আরও পড়ুন:
হাতিয়া সৈকতে ‘ইয়েলো বেলিড সি স্নেক’
গজারিয়ায় চায়না দুয়ারী জালে চার ফুট লম্বা অজগর
চবির উদ্ভিদ উদ্যানে ৮ ফুট লম্বা অজগর
সাপের ছোবলে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
নিষিদ্ধ জালে আটকা বিলুপ্তপ্রায় রাসেল ভাইপার

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Three people were bitten by snakes in Shivchar and one was sent to Dhaka

শিবচরে তিনজনকে সাপের দংশন, একজনকে ঢাকায় প্রেরণ

শিবচরে তিনজনকে সাপের দংশন, একজনকে ঢাকায় প্রেরণ শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। ছবি: নিউজবাংলা
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. ফারজানা সুলতানা বলেন, সাপের দংশনে আহত তিনজন রোগী হাসপাতালে এসেছেন। আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি দুজনকে বিষধর সাপে কাটেনি। তাই তাদেরকে এন্টিভেনম দেয়ার প্রয়োজন হয়নি। অপরজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

মাদারীপুরের শিবচরে একই দিনে তিনজনকে সাপে দংশন করেছে। তাদের মধ্যে দুজন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন। অপরজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

হাসপাতাল ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেলে শিবচর উপজেলার চর বাচামারা গ্রামের লোকমান খান বাড়ির পাশে বাদাম ক্ষেতে রাখা ঝাকার নিচ থেকে হাতে কাঁচি তুলছিলেন। এ সময় একটি সাপ তার হাতে দংশন করে। পরিবারের লোকজন তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকরা নিশ্চিত হন যে তাকে বিষধর সাপে দংশন করেছে। চিকিৎসকরা তাকে এন্টিভেনম দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে স্বজনদের অনুমতিপত্রে স্বাক্ষর করতে বললে তারা অস্বীকার করেন। এজন্য স্বজনদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রোগীকে ঢাকায় রেফার করা হয়।

অপরদিকে একই দিন দুপুরে উপজেলার মাদবরচর ইউনিয়নের আলেপখাঁর খাঁড়াকান্দি গ্রামের শাহাবুদ্দিন হাওলাদার বাড়িতে পালা থেকে গরুর জন্য খড় বের করার সময় একটি সাপ তাকে দংশন করে। পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে দ্রুত শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

একই দিন সকালে উপজেলার সন্নাসীরচর ইউনিয়নের খাসচর বাচামারা গ্রামের মোসলেম কাজী বাড়ি সংলগ্ন খালের পানিতে পাট জাগ দিচ্ছিলেন। এসময় তাকে একটি সাপে দংশন করে। তার চিৎকারে পরিবারের সদস্যরা এসে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।

শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. ফারজানা সুলতানা বলেন, সাপের দংশনে আহত তিনজন রোগী হাসপাতালে এসেছেন। আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি দুজনকে বিষধর সাপে কাটেনি। তাই তাদেরকে এন্টিভেনম দেয়ার প্রয়োজন হয়নি। তবে তাদেরকে আমরা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছি। অপরজনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
চলন্ত ট্রেনের ছাদে সাপ, আতঙ্কে যাত্রীরা
রাসেল’স ভাইপার নিয়ে পুরস্কারের ঘোষণা প্রত্যাহার আ.লীগ নেতার
রাসেল ভাইপার নিয়ে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রাসেল ভাইপার নিয়ে গুজব
হাতিয়া সৈকতে ‘ইয়েলো বেলিড সি স্নেক’

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
There are preparations to deal with dengue Health Minister

ডেঙ্গু মোকাবিলার প্রস্তুতি রয়েছে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডেঙ্গু মোকাবিলার প্রস্তুতি রয়েছে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সামন্ত লাল সেন বলেন, সম্মিলিতভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতি যথেষ্ট। ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দপ্তর এবং সিটি কর্পোরেশনের সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করা উচিত। শিগগিরই এ বিষয়ে আন্ত:মন্ত্রণালয় সভার আয়োজন করা হবে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ওষুধপত্র, স্যালাইনসহ হাসপাতালে সার্বিক প্রস্তুতি রয়েছে। ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হলে এ বিষয়ে আরও উদ্যোগ নেয়া হবে।

রোববার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ড সফর নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। খবর বাসসের

সামন্ত লাল সেন বলেন, সম্মিলিতভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে হবে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তুতি যথেষ্ট। ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, দপ্তর এবং সিটি কর্পোরেশনের সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করা উচিত। শিগগিরই এ বিষয়ে আন্ত:মন্ত্রণালয় সভার আয়োজন করা হবে।

যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধে বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারণা জোরদার করা উচিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ বিষয়ে নিয়মিত তদারকি করা উচিত।

জেনেভা সফর নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে ফাইলেরিয়া নির্মূল এবং বিশ্বে প্রথম কালাজ্বর নির্মূল করায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ৭৭তম সাধারণ সভায় তার বক্তব্যে বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। মহাপরিচালক বলেছেন, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশ হতে পারে একটি যথাযথ রোল মডেল।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (আর্থিক ব্যাবস্থাপনা ও অডিট অনুবিভাগ) মো. আব্দুস সামাদ প্রমুখ।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
22 people were diagnosed with corona in 24 hours

২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের করোনা শনাক্ত

২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের করোনা শনাক্ত ফাইল ছবি
এই সময়ের মধ্যে ৪৫৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ

২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ২২ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত হিসাবে এই তথ্য দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

এই সময়ের মধ্যে ৪৫৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ।

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৮৮০ জন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Will not tolerate patient neglect Health Minister

রোগীর প্রতি অবহেলা সহ্য করব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

রোগীর প্রতি অবহেলা সহ্য করব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
সামন্ত লাল সেন বলেন, মন্ত্রী হিসেবে আমার বয়স মাত্র সাড়ে ৩ মাস। এই অল্প সময়ে আমি যেখানে গিয়েছি একটা কথাই বলেছি, আমি যেমন চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, ঠিক তেমনি আমি রোগীদেরও মন্ত্রী। মন্ত্রী হিসেবে শুধু একটা প্রতিশ্রুতিই আমি দিতে পারি, তোমরা তোমাদের সর্বোচ্চ সেবাটুকু দিয়ে যাও, তোমাদের বিষয়গুলোও আমি দেখব।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, চিকিৎসকের ওপর কোনো আক্রমণ যেমন আমি সহ্য করব না, তেমন রোগীর প্রতি কোনো চিকিৎসকের অবহেলাও বরদাস্ত করা হবে না।

রোববার বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত ৪১তম বিসিএস (স্বাস্থ্য) ও বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) ক্যাডারে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। খবর বাসসের

সামন্ত লাল সেন বলেন, মন্ত্রী হিসেবে আমার বয়স মাত্র সাড়ে ৩ মাস। এই অল্প সময়ে আমি যেখানে গিয়েছি একটা কথাই বলেছি, আমি যেমন চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, ঠিক তেমনি আমি রোগীদেরও মন্ত্রী। মন্ত্রী হিসেবে শুধু একটা প্রতিশ্রুতিই আমি দিতে পারি, তোমরা তোমাদের সর্বোচ্চ সেবাটুকু দিয়ে যাও, তোমাদের বিষয়গুলোও আমি দেখব।

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম এর সভাপতিত্বে ওরিয়েন্টেশনে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আর বানু প্রমুখ।

নবনিযুক্ত চিকিৎসকদের উদ্দেশে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এ দেশের মানুষ অতি সাধারণ। তাদের চাওয়া-পাওয়াও সীমিত। ডাক্তারের কাছে এলে তারা প্রথমে চায় একটু ভালো ব্যবহার। একটু ভালো করে তাদের সাথে কথা বলা, একটু মনোযোগ দিয়ে তাদের কথা শোনা। এটুকু পেলেই তারা সন্তুষ্ট।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখতেন, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দেয়া। আমি মনে করি সে স্বপ্ন পূরণ করার কারিগর হচ্ছো তোমরা। যারা আজকে চিকিৎসক হিসেবে যোগদান করতে যাচ্ছো। আমার বিশ্বাস, তোমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হবে।

অনুষ্ঠানে ৪১তম বিসিএস স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে ১০৩ জন, সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে ১৭১ জন এবং পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা পদে ১৫৩ জন যোগদান করেন।

মন্তব্য

p
উপরে