× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

স্বাস্থ্য
What you need to know about the benefits and eating rules of eggs
google_news print-icon

ডিমের উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম, যা জানা দরকার

ডিমের-উপকারিতা-ও-খাওয়ার-নিয়ম-যা-জানা-দরকার
সঠিক নিয়মে খেলে ডিম থেকে সর্বোচ্চ পুষ্টি পাওয়া যায়। ফাইল ছবি
‘খেয়াল করতে হবে ডিমটি কিন্তু অধিক তাপ দেওয়া যাবে না। যখন আপনি অধিক তাপে ডিমটাকে কুক করবেন, সে ক্ষেত্রে ডিমের প্রোটিনটা কিন্তু নষ্ট হয়ে যাবে। অনেকগুলো মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টই কিন্তু তখন চলে যায়।’

একটা ডিম, একটু ডাল আর ভাত হলে অনেকের হয়তো আর কিছু লাগে না। অভ্যাসবশত তারা হয়তো প্রতিদিনই একইভাবে ডিম খেয়ে থাকেন। অথচ সেভাবে ডিমটি খাওয়ার ফলে শরীর যথাযথ পুষ্টি পায় কি না, তা হয়তো তারা জানেন না।

ডিমের উপকারিতা এবং সেটি কীভাবে খেতে হয়, তা একটি ভিডিওতে তুলে ধরেছেন পুষ্টিবিদ আয়শা সিদ্দিকা। এ পরামর্শগুলো তার ভাষাতেই তুলে ধরা হলো নিউজবাংলার পাঠকদের সামনে।

‘বিশ্বের সেরা সুপারফুড’

ডিম নিয়ে আসলে এত এত বেশি প্রশ্ন এবং অ্যাকচুয়ালি এই প্রশ্নটাই কমনলি থাকে যে, ডিমটা কোন প্রসেসে খেলে সবচাইতে ভালো হবে। ডিম কি আসলে সবার জন্য প্রযোজ্য কি না, এই প্রশ্নটাও থাকে।

আমি একটা কথা সবসময় বলে থাকি যে, ডিম হলো ওয়ার্ল্ড’স বেস্ট সুপারফুড। অর্থাৎ আর কোনো প্রোটিন যদি আমি না খাই, শুধু ডিম দিয়ে আমার প্রোটিনের চাহিদাটা কিন্তু পূরণ হয়ে যায়। কারণ পৃথিবীর যেকোনো দেশে গেলে আমরা এই একটা প্রোটিনকে নিশ্চিত করতে পারি এবং এটাকে আমরা সহজেই খেতে পারি।

ডিমের মতো একটি খাবারকে যখন আমি খাদ্যতালিকায় যোগ করব, আমি যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং প্রচুর পরিমাণে মাইক্রো এবং ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট পেয়ে যাব, তখন কিন্তু আমাকে এই খাবারটা খাদ্যতালিকায় রাখতেই হবে।

প্রোটিনের উৎস

আমাদের বডিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যামাইনো অ্যাসিড প্রয়োজন হয় এবং সেটা কিন্তু প্রোটিন থেকে আসে। ডিম এমন একটা প্রোটিনের সোর্স যেখান থেকে খুব ভালো অ্যামাইনো অ্যাসিড আমরা পাই।

ডিমে যে প্রোটিন আছে অ্যালবুমিন, এটা কিন্তু ডিম ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো খাবারে নাই। এই অ্যালবুমিনটা আমাদের বডির জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের অনেকগুলো অর্গানের সাথে, অনেকগুলো রোগের জন্য এই অ্যালবুমিনটা কিন্তু ইনটেক করতে হয়। এটাকে রেফারেন্স প্রোটিন বলা হয়। অর্থাৎ আপনি অন্য প্রোটিন খেতে পারছেন না, তাহলে ডিমের মতো প্রোটিনকে আপনি খাদ্যতালিকায় যোগ করুন। কারণ আপনার বডির যে সেল রিপেয়ারমেন্ট (নতুন কোষ তৈরি) থাকে, বিশেষ করে একজন ক্যানসার রোগীর প্রচুর সেল নষ্ট হয়, তখন তার ট্রিটমেন্টের একটা মেজর পার্ট, তার ডায়েটের একটা মেজর পার্ট থাকে কিন্তু এই ডিম। একজন ক্যানসার পেশেন্টকে পার ডেতে আমাদেরকে অনেক সময় পাঁচ থেকে ছয়টা করেও কিন্তু ডিম খাদ্যতালিকায় যোগ করতে হয।

সামটাইমস যিনি কিডনি ডিজিজে ভোগেন, তিনি যদি ডায়ালাইসিসে চলে যান, সে সময় তাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আমাদেরকে দিতে হয়। সেই ক্ষেত্রে ডিম থেকেই কিন্তু আমরা ম্যাক্সিমাম সময় রিকভার করে থাকি।

কোন প্রক্রিয়ায় খেতে হবে

এখন আসি যে, ডিমটা আসলে কোন প্রসেসে খেতে হবে। প্রত্যেকটি খাবারেরই কিন্তু প্রসেসিং অবস্থায় পুষ্টিগুণটা নষ্ট হয়ে যায়। ডিমটা যখন আমরা বয়েল ফরমে (সিদ্ধ করে) খাব, তখন কিন্তু ফুল নিউট্রশনটা পাব; ক্যালোরিটা পুরোটা পাচ্ছি এখানে আমরা, কিন্তু একটা বিষয় তখন পাই না। সেটা হলো যে, বয়েল করার কারণে প্রোটিন ঠিক আছে, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টও ঠিক আছে, কিন্তু ফ্যাট সলুয়েবল যেসব ভিটামিনগুলো আছে, ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’, ‘কে’, এই চারটা জিনিস কিন্তু শুধু বয়েল করে খেলে অনেক সময় পাওয়া যাবে না, কিন্তু আমরা বয়েল ডিমের সাথে যদি অন্য একটা ফ্যাট, লাইক দুধ খেয়ে নিই, পাশাপাশি দুধ এবং ডিম খেয়ে নিই, তাহলে দুধের ফ্যাট, ডিমের ভিটামিন এ,ডি, ই, কে এই চারটাকে ধারণ করছে।

যদি আমি ডিম খেতে না পারি, তাহলে আমি কী করব? তাহলে হয়তো ব্রেডের সঙ্গে যদি একটু বাটার নেওয়া হয় বা সামটাইমস অনেক সময় আছে যে, ডিমটা খেলাম, একটু বাটার খেলাম। তাতেও কিন্তু আমাদের কাজ হবে অথবা ডিমটাকে এভাবে খাওয়া যেতে পারে, সপ্তাহে তিন দিন বয়েল করে খেলাম, চার দিন আমি পোচ করে খেলাম। অর্থাৎ জাস্ট ফ্রাইপ্যানে তেলটাকে দিয়ে বা বাটারটাকে দিয়ে ডিমটাকে ছেড়ে দেওয়া হলো। সে ক্ষেত্রে ক্যালোরিটা বেড়ে গেল। অর্থাৎ প্রত্যেকটা উপাদান পাওয়া গেল।

অধিক তাপ দেওয়া যাবে না

খেয়াল করতে হবে ডিমটি কিন্তু অধিক তাপ দেওয়া যাবে না। যখন আপনি অধিক তাপে ডিমটাকে কুক করবেন, সে ক্ষেত্রে ডিমের প্রোটিনটা কিন্তু নষ্ট হয়ে যাবে। অনেকগুলো মাইক্রো নিউট্রিয়েন্টই কিন্তু তখন চলে যায়।

ডিমটাকে অনেক সময় আছেন অনেকে ডুবো তেলে দিয়ে দিচ্ছেন। আমি বলি যে, জাস্ট ফ্রাই প্যানে বসাবে। চুলাতে জাস্ট এক চামচ তেলটাকে ব্রাশ করবে। সাথে সাথে ডিমটাকে ছেড়ে দেবে। অর্থাৎ হিট করবে না। তেলটাকে হিট না করে ডিম ছেড়ে দিতে হবে।

অমলেটে সতর্কতা

আরেকটা ফরমে অনেকে খায়। সেটা হলো ডিমটাকে পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ দিয়ে অমলেট করে খায়। এই ফরমটাকে যদি আমি নিউট্রিশনাল (পুষ্টিগত) দিক থেকে ক্যালকুলেট করি, তাহলে আমি ডিসকারেজই (নিরুৎসাহিত) করব। কারণ এতে অনেক কিছু যোগ করা হয়। টেস্টটা অনেক বাড়ে। খেতে খুব ভালো লাগে, কিন্তু অনেকক্ষণ চুলোতে থাকার কারণে, তাপের কারণে এখানে কিন্তু প্রোটিনটা নষ্ট হয়ে যায়।

ওয়াটার পোচ

যেহেতু আমি মেইনলি প্রোটিনের জন্য ডিমটা খাব, তাহলে আমাকে প্রোটিন নিশ্চিত করতে হবে। সে ক্ষেত্রে বয়েল ফরমটা আমার কাছে বেস্ট মনে হয়। সেকেন্ড অপশন হলো ডিমটাকে পোচ করে খাওয়া। আরেকটা প্রসেস হলো যারা হার্টের রোগী বা যাদের বডিতে অনেক বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল থাকে, তাদের বলব ওয়াটার পোচ (সামান্য গরম পানিতে পোচ) করে খাওয়ার জন্য। সে ক্ষেত্রে কিন্তু ডিমটা শরীরের জন্য অনেক উপযোগী এবং এটা সহজে হজমযোগ্য কিন্তু আমাদের হয়।

অনেকে আছে স্ক্রাম্বল এগ (ডিমের ঝুরি ভাজা) করে। এ ক্ষেত্রে বলব যে, স্ক্রাম্বল এগ করার ক্ষেত্রে অনেকে আছে একটু ভেজিটেবল মিক্স করে নেন। এখানে আমরা একটু ঘি বা বাটার অ্যাড করে নিতে পারি।

অনেকে এটাতে একটু সুগার ইউজ করেন। এখানে বরং আপনি, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, টমেটো দিয়ে খুব দ্রুত, অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে স্ক্রাম্বল করা যায়। স্ক্রাম্বল এগও আমাদের নিউট্রিশনাল ফ্যাক্টটা ভালো রাখে। অনেকক্ষণ আমাদেরকে তাপ দিতে কিন্তু হয় না।

ডেজার্ট

আরেকটা ফরম যদি বলি, ডিমের তৈরি যে ডেজার্ট, লাইক হলো আমরা যদি পুডিংয়ের কথা বলি, দুধ এবং ডিম যোগ করে যে পুডিংটা করা হয়, সেটা ভাপে বা মাইক্রোওয়েভে করা হয়। এটাতেও কিন্তু পুষ্টিগুণটা একেবারে ঠিক থাকে।

সো এই ফরমগুলোতে যদি আমরা ডিমটাকে খাই, তাহলে প্রোপার পুষ্টি কিন্তু আমরা নিশ্চিত করতে পারব।

আরও পড়ুন:
আবার বাড়ছে ডিমের দাম
ডিমের দামে কারসাজিতে জড়িতদের শাস্তি চায় এফবিসিসিআই
ডিমের দাম বাড়ে মোবাইল ফোনে
ডিম, মুরগিতে ‘১৫ দিনে ৫১৮ কোটি টাকা লোপাট’
চাহিদা বাড়ছে ভাঙা ডিমের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

স্বাস্থ্য
7 more deaths due to dengue in 24 hours

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৭ প্রাণহানি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৭ প্রাণহানি ফাইল ছবি
একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭৭ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটির ১৪৪ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে ৭৩৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ৪৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৬২২ জন। এর মধ্যে বাসিন্দা ঢাকার ৯৩৭ জন এবং ঢাকার বাইরে ৬৮৫ জন।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭৭ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটির ১৪৪ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে ৭৩৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ৪৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ লাখ ১১ হাজার ৮৯১ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৭ হাজার ৮৩৬। ঢাকার বাইরে ২ লাখ ৪ হাজার ৫৫ জন।

সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৯০ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৫ হাজার ৯৯১ ও ঢাকার বাইরে ২ লাখ ৭৯৯ জন।

গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৬২ হাজার ৩৮২ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৮১ জন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Providing World Class Services to Child Neurology BSMMU Vice Chancellor

শিশু স্নায়ুরোগীদের বিশ্বমানের সেবা দেয়া হচ্ছে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

শিশু স্নায়ুরোগীদের বিশ্বমানের সেবা দেয়া হচ্ছে: বিএসএমএমইউ উপাচার্য
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরো ডিজঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা) ও শিশু নিউরোলজী বিভাগে প্রধান অতিথি হিসেবে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এর উদ্বোধন করেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) শিশু স্নায়ুরোগের সেবায় ইএমজি সেবা ও নিউরো-মাসকুলার ডিজঅর্ডার ক্লিনিক উদ্বোধন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরো ডিজঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা) ও শিশু নিউরোলজী বিভাগে প্রধান অতিথি হিসেবে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এর উদ্বোধন করেন।

এসব চালু করার মাধ্যমে শিশু স্নায়ু রোগীদের চিকিৎসা ও গবেষণার জন্য নতুন একটু দ্বার উন্মোচিত হলো। নার্ভ কনডাকশন স্টাডি (এনসিএস) ও ইলেকেট্রোমায়োগ্রাম (ইএমজি) পরীক্ষার মাধ্যমে শিশুদের স্নায়ুরোগ ও মাংসপেশির রোগ সনাক্ত করনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক বলেন, ‘আজ ইনিস্টিটিউট-অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিসঅর্ডার এন্ড অটিজম (ইপনা) ও শিশু নিউরোলজি বিভাগের জন্য একটি স্মরণীয় দিন। ইপনায় সেবা নিতে আসা বিশেষ শিশুরা বেশ সংবেদনশীল। তাদের বাড়তি যত্নের প্রয়োজন। চিকিৎসকরা যেমন বিশেষ শিশুদের যত্ন দেবেন, তার চেয়ে বেশী সেবা পরিজনদের মাধ্যমে দিতে হবে। এতে বিশেষ শিশুরা দেশের সম্পদে পরিণত হবে। বিশেষ শিশুদের মেধার বিকাশে কাজ করছে ইপনা।’

তিনি আরও বলেন, ‘শিশু স্নায়ুরোগীসহ সকল বিভাগে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা প্রদানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন বেশ মনোযোগী। শিশুদের ¯স্নায়ুরোগীদের সেবার জন্য বিশ্বে যে ধরনের সেবা দেয়া হয় সেটিও এখানে দেয়া হচ্ছে। সামনে আরও উন্নতমানের সেবা দেবার লক্ষে আমরা কাজ করছি।’

এ সময় ইপনার পরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহীন আক্তার, শিশু নিউরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. কানিজ ফাতেমা, অধ্যাপক ডা. গোপেন কুমার কুন্ডু, অধ্যাপক ডা. সাঈদা তাবাস্সুম আলম, সহকারী অধ্যাপক ডা. বিকাশ চন্দ্র পাল, সহকারী অধ্যাপক ডা. সানজিদা আহমেদ, অতিরিক্ত পরিচালক (হাসপাতাল) ডা. পবিত্র কুমার দেবনাথ প্রমখসহ বিভাগের সকল ফ্যাকালটি ও চিকিৎসক উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
শিশু ধর্ষণ: ১৯ বছর পালিয়ে থাকার পর অবশেষে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক প্রশ্ন করতেই দৌড় ‘বায়োমিল’ রিপ্রেজেনটেটিভের
গাজার প্রধান হাসপাতালে হামলা, মৃত্যুর প্রহর গুনছে ৩৯ শিশু
শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত শিশু রবিউলের সন্ধানে আসেনি কেউ

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
4 more deaths in dengue hospital 959

ডেঙ্গুতে আরও ৪ মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫৯

ডেঙ্গুতে আরও ৪ মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫৯ ফাইল ছবি
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৫৯ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটিতে ২০১ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে ৭৫৮ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ৫৬৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৬১০ জন।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৫৯ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটিতে ২০১ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে ৭৫৮ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ৫৬৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।

এতে আরও বলা, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ লাখ ১০ হাজার ৪৬ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯ জন ও ঢাকার বাইরে ২ লাখ ২ হাজার ৫৪৭ জন।

সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৩ লাখ ৪ হাজার ৮৬৯ জন। ঢাকায় ১ লাখ ৫ হাজার ৫৬৮ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩০১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৬০০ ছাড়াল

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Death toll from dengue reached 1600

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৬০০ ছাড়াল

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ১৬০০ ছাড়াল ফাইল ছবি
এ ছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২০ জন।

সারা দেশে রোববার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১৬০৬ জনে দাঁড়াল।

সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২০ জন। নতুন এসব শনাক্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১৯ জন, আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭০১ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৩ হাজার ৪৯৩ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ১১ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ২ হাজার ৪৮২ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৯ হাজার ৮৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৭ হাজার ২৯৮ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ২ লাখ ১ হাজার ৭৮৯ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ৯৮৮ জন। ঢাকায় ১ লাখ ৫ হাজার ৩৫৭ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৩৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue deaths and infections have both declined

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ও আক্রান্ত দুটোই কমেছে

ডেঙ্গুতে প্রাণহানি ও আক্রান্ত দুটোই কমেছে ফাইল ছবি
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৬৪৫ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৫৪ এবং ঢাকার বাইরের ৪৯১ জন।

বৃহস্পতিবার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫৮৩ জনে। এ সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৪৫ জন ডেঙ্গুরোগী।

অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন তিন হাজার ৮৪৮ জন ডেঙ্গুরোগী।

শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৬৪৫ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৫৪ এবং ঢাকার বাইরের ৪৯১ জন।

চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট তিন লাখ ৬ হাজার ৪৩৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৬৭৮ জন, আর ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৯ হাজার ৭৫৯ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন তিন লাখ এক হাজার ছয়জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৪ হাজার ৭০৬ জন এবং ঢাকার বাইরের এক লাখ ৯৬ হাজার ৩০০ জন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue 7 more deaths in hospital 1577

ডেঙ্গুতে আরও ৭ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১৫৭৭

ডেঙ্গুতে আরও ৭ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১৫৭৭ ফাইল ছবি
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন চার হাজার ১২৪ জন ডেঙ্গু রোগী।

বুধবার সকাল আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫৭৭ জনে। এ সময় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৯৪ জন ডেঙ্গু রোগী।

অন্যদিকে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন চার হাজার ১২৪ জন ডেঙ্গু রোগী।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো নিয়মিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৫ হাজার ৭৯২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৬ হাজার ৫২৪ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৯৯ হাজার ২৬৮ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩ লাখ ৯১ জন। ঢাকায় ১ লাখ ৪ হাজার ৪৯৫ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৫৯৬ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।

২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গু সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই বছর দেশব্যাপী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
8 more deaths in dengue hospital 1162

ডেঙ্গুতে আরও ৮ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১১৬২

ডেঙ্গুতে আরও ৮ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১১৬২ ফাইল ছবি
বুধবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে ২২৯ জন ঢাকা মহানগরে এবং ৯৩৩ জন দেশের অন্যান্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ হাজার ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে আরও আটজনের। এ নিয়ে মশাবাহিত এ রোগে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৪ হাজার ৬৯৮ জন। মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৫৭০ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, বুধবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে ২২৯ জন ঢাকা মহানগরে এবং ৯৩৩ জন দেশের অন্যান্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গত এক দিনে যারা মারা গেছে, তাদের মধ্যে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সমান সংখ্যক চারজনের মৃত্যু হয়েছে।

এ বছর ভর্তি রোগীর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৬ হাজার ২৭১ জন এবং ঢাকার বাইরের বিভিন্ন জেলায় ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪২৭ জন। ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ৯১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকায়। বাকি ৬৫৭ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালে মারা গেছে।

গতকাল সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিল ৪ হাজার ১৭৮ জন রোগী। তাদের মধ্যে ১১০৯ জন ঢাকায় এবং ৩ হাজার ৬৯ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।

আরও পড়ুন:
দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লাখ ছাড়াল

মন্তব্য

p
উপরে