× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

স্বাস্থ্য
High blood pressure Concerns over hope for free drugs
google_news print-icon

উচ্চ রক্তচাপ: ফ্রি ওষুধে আশা, জোগান নিয়ে শঙ্কা

উচ্চ-রক্তচাপ-ফ্রি-ওষুধে-আশা-জোগান-নিয়ে-শঙ্কা
সিলেট, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৫৪টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন মেলে উচ্চ রক্তচাপের ফ্রি ওষুধ। এর পাশাপাশি প্রাথমিকভাবে সিলেট জেলার চারটি উপজেলার আটটি কমিউনিটি ক্লিনিকে উচ্চ রক্তচাপের বিনা মূল্যের ওষুধ দেয়া শুরু হয়েছে। তবে রয়েছে ওষুধের সংকট।

দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার রানাপিংয়ের আফিয়া খাতুন। মাসছয়েক আগে এক প্রতিবেশীর কাছে জানতে পারেন, বিনা মূল্যে রোগের ওষুধ মিলছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। এরপর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে নাম নিবন্ধন করিয়ে টাকা ছাড়াই ওষুধ পান আফিয়া।

তিনি বলেন, ‘প্রথম দুই মাস স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ওষুধ পেয়েছি। এরপর বলা হলো বাড়ির পাশের কায়স্থরাইল কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে ওষুধ নিতে। সেখান থেকে দুই মাস ফ্রি ওষুধ আনি।’

নিবন্ধনের পর প্রথম কয়েক মাস বিনা মূল্যে ওষুধ পেলেও এখন তা পাচ্ছেন না বলে জানান আফিয়া। তার ভাষ্য, হাসপাতালে গেলেই বলা হয় ওষুধ নেই।

ভিন্ন অভিজ্ঞতা জেলার বিশ্বনাথের রামপাশার দিনমজুর কয়েস আহমদের। তার ভাষ্য, ‘আমি উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসে ভুগছি। এসব ওষুধ প্রতিদিন খেতে হয়, কিন্তু নিজের টাকায় উচ্চমূল্যের এসব ওষুধ কেনা সম্ভব নয়। ফলে আগে ওষুধ খেতে পারতাম না। ‘এ কারণে শারীরিক সমস্যা লেগেই থাকত, তবে গত চার মাস ধরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বিনা মূল্যে প্রেশার ও ডায়াবেটিসের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। এতে অনেক উপকার পাচ্ছি।’

উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগীদের বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির আওতায় ‘উচ্চ রক্তচাপ শনাক্তকরণ, চিকিৎসা এবং ফলোআপ’ কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৮ সালের অক্টোবরে। এতে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা রিজলভ টু সেইভ লাইভস (আরটিএসএল)।

সিলেট, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৫৪টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ (এনসিডি) কর্নারে মেলে এ সেবা। এর পাশাপাশি প্রাথমিকভাবে সিলেট জেলার চারটি উপজেলার আটটি কমিউনিটি ক্লিনিকে উচ্চ রক্তচাপের বিনা মূল্যের ওষুধ দেয়া শুরু হয়েছে।

গোলাপগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সুদর্শন সেন বলেন, ‘আমাদের এখানে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিকস ও হৃদরোগের ফ্রি ওষুধের জন্য প্রায় ১০ হাজার রোগী নিবন্ধন করেছেন। প্রতিদিনই পাঁচ-ছয়জন করে রোগী বাড়ছে।

‘নিবন্ধন করা রোগীদের আমরা নিয়মিত খোঁজখবর নিই। কোনো রোগী এক মাস পর আর ওষুধ নিতে না এলে আমরা নিজেরাই যোগাযোগ করে তাকে আবার আসতে বলি।’

স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এখন উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের সংকট রয়েছে জানিয়ে এ চিকিৎসক বলেন, ‘আগে আমরা প্রত্যেক রোগীকে এক মাসের ওষুধ একবারে দিতাম। এখন তা পারছি না। কম করে দিই, ওষুধ নেই। সবাইকে সব দেয়া সম্ভবও হচ্ছে না।’

এর কারণ হিসেবে টার্গেটের চেয়ে বেশি রোগীর কথা জানিয়ে ডা. সুদর্শন বলেন, ‘এতে ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে। এখন ওষুধের সরবরাহও নেই। ফলে সব রোগীকে এখন ওষুধ দেয়া যাচ্ছে না।’

মাস দুয়েক ধরে এমন সংকট চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আগামী বছর থেকে আশা করছি সংকট দূর হয়ে যাবে।’

সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলায় ৭ হাজার ৩০০ রোগী নিবন্ধন করেছেন জানিয়ে এ উপজেলার স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা এই প্রকল্পে প্রচুর সাড়া পাচ্ছি। রোগী বেশি হওয়ায় কিছু ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে। এনজিলক ও কোলেস্টেরলের একটি ওষুধ প্রায় দেড় মাস ধরে নেই। এ কারণে রোগীদের এসব ওষুধ দিতে পারছি না।’

প্রতিদিন গড়ে ৫০ থেকে ৬০ জন রোগী ফেঞ্চুগঞ্জে এই সেবা নিচ্ছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী উপজেলা থেকেও অনেকে এই সেবা নিতে আসেন। ফলে আগেই ওষুধ শেষ হয়ে যায়। বছরে একবার আমাদের ওষুধ দেয়া হয়। সংকটে পড়লে আবার দেয়া হয়, তবে এ ক্ষেত্রে কিছুটা সময় লাগে।’

কীভাবে চিকিৎসা নেওয়া যায়
এ সেবা নিতে নাম নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানান ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. কামরুজ্জামান। তিনি জানান, যে কেউ ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে এসে এনসিডি কর্নারে নাম নিবন্ধন করাতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে রোগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এলে প্রথমে ডাক্তাররা দেখবেন। এরপর প্রেসার, ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ থাকলে রোগীর নাম নিবন্ধন করা হয়।

ডা. কামরুজ্জামান জানান, এনসিডি কর্নার থেকে রোগীকে একসঙ্গে এক মাসের ওষুধ দেয়া হয়। এক মাস পরে এসে আবার ওষুধ নিতে পারেন তিনি।

রোগী কমিউনিটি ক্লিনিক থেকেও ওষুধ নিতে পারেন, তবে প্রথমে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এসে নাম নিবন্ধন করাতে হয়। পরে কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে ওষুধ সংগ্রহ করা যায়।

৩১ ধরনের ওষুধ ফ্রি দেয়া হয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন কিছু ওষুধ না থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। ওষুধ এলে সবাই আবার নিতে পারবেন।’

সিলেটের চারটি উপজেলা বিশ্বনাথ, ফেঞ্চুগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাইলট প্রকল্পের আওতায় ২০১৯ সাল থেকে এ সেবা চালু আছে বলে জানান সিলেটের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. জন্মেজয় দত্ত।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে যাদের বাড়ি দূরে তাদের অনেকে ওষুধ নিতে নিয়মিত আসতে পারেন না। তাই এখন প্রতি উপজেলার দুটি করে কমিউনিটি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই সেবা চালু করা হয়েছে। এখন কমিউনিটি হাসপাতাল থেকেই ওষুধ নিতে পারছেন নিবন্ধন করা রোগীরা।

তিনি বলেন, ‘আগামী বছর থেকে সিলেটের সব স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সব কমিউনিটি ক্লিনিকে এই সেবা শুরু করার লক্ষ্য আমাদের।’

ওষুধ সংকট সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ওষুধ ঢাকা থেকে পুরো এক বছরের জন্য কিনে পাঠানো হয়, কিন্তু যে পরিমাণ ওষুধ দেয়া হয় তার থেকে বেশি রোগী হয়ে গেছে। ফলে এক-দুই মাসের একটা গ্যাপ হয়ে যায়। এরপর সংকট দেখা দিলে আবার ওষুধ আসতে দেরি হয়ে যায়।

‘এখন আমরা চাচ্ছি ওষুধের যে সংকট তৈরি হবে, সেগুলো যাতে সিলেট থেকেই কেনা যায়, এই ব্যবস্থা করতে। আশা করছি, আগামী বছর থেকে তা সম্ভব হবে।’

সিলেট জেলায় এখন পর্যন্ত ৪৫ হাজার ৪০৪ জন নিবন্ধিত রোগী এই সেবা নিয়েছেন বলে জানান তিনি।

দরকার বাজেট বাড়ানো
উচ্চ রক্তচাপ পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশব্যাপী এ বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরি এবং সব কমিউনিটি ক্লিনিকে রক্তচাপ পরীক্ষা ও উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে এ খাতে সরকারের বাজেট বাড়ানো দরকার বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

তারা বলছেন, এ কর্মসূচি দেশব্যাপী সম্প্রসারণের মাধ্যমে হৃদরোগ, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকির প্রধান কারণ উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করা সম্ভব।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কমিউনিটি বেইজড হেলথ কেয়ারের (সিবিএইচসি) লাইন ডিরেক্টর ডা. মাসুদ রেজা কবির বলেন, ‘ইতোমধ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসাসেবা শুরু হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে দেশের সব কমিউনিটি ক্লিনিকে এই কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা সম্ভব হবে।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রাইমারি হেলথ কেয়ার অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড থানা হেলথ কমপ্লেক্সের পরিচালক ডা. তাহমিনা সুলতানা জানান, সীমিত পর্যায়ে কিছু কিছু কমিউনিটি ক্লিনিকে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে, যা পর্যায়ক্রমে সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়া হবে। প্রকল্পটি সম্প্রসারণ করা হলে অল্প ব্যয়ে অনেক জীবন বাঁচানো সম্ভব হবে।

উচ্চ রক্তচাপ কী
রক্তচাপ যদি স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে অনেক বেড়ে যায়, তাহলেই তা উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার পারদচাপ। রক্তচাপের মাত্রা দুটি ভিন্ন দিনে ১৪০/৯০ মিলিমিটার পারদচাপ বা তার বেশি হলে বুঝতে হবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তবে বয়সভেদে রক্তচাপ কিছুটা কম বা বেশি হতে পারে।

গবেষণা কী বলছে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বে ১২৮ কোটি মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে, যার দুই-তৃতীয়াংশ বাস করে বাংলাদেশসহ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে।

২০১৮ সালে করা বাংলাদেশ এনসিডি স্টেপস সার্ভের তথ্য বলছে, দেশে প্রাপ্তবয়স্ক প্রতি পাঁচজনের একজন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে জনগোষ্ঠীর ২১ শতাংশই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত। এদের মধ্যে ওষুধ খেয়ে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছেন প্রতি সাতজনে একজনেরও কম।

২০১৯ সালে করা গ্লোবাল বারডেন অফ ডিজিজ স্টাডির তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে মৃত্যু ও পঙ্গুত্বের প্রধান তিনটি কারণের একটি উচ্চ রক্তচাপ। এখানে বছরে ২ লাখ ৭৭ হাজার মানুষ হৃদরোগজনিত সমস্যায় মারা যান, যার অন্যতম কারণ উচ্চ রক্তচাপ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রতি বছর পাঁচ লক্ষাধিক মানুষ অসংক্রামক রোগে মারা যায়, যার অর্ধেক হৃদরোগজনিত।

আরও পড়ুন:
দেশে ৫ জনের ১ জন উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত
‘জনসংখ্যার ২১ শতাংশ উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে’
ওষুধ বন্ধ করে ঝুঁকিতে উচ্চ রক্তচাপের রোগী
লবণ কম খেলে ‘অর্ধেকে নামবে’ উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গাজর খান

মন্তব্য

আরও পড়ুন

স্বাস্থ্য
Two more died of dengue in hospital 478

ডেঙ্গুতে আরও দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৭৮

ডেঙ্গুতে আরও দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৭৮ ফাইল ছবি।
চলতি বছরে দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ নারী।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রোববার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়কালে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৭৮ জন।

সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গু জ্বরে নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৯৫ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ১৮৩ জন ডেঙ্গু রোগী।

চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ৫৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৪ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৬ শতাংশ নারী।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯৬ হাজার ৭০৬ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৭
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও চারজনের প্রাণ
ডেঙ্গুতে দেশে আরও ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০
ডেঙ্গুতে দেশে এক দিনে রেকর্ড ১১ মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৭৯

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue 7 people died in 24 hours in hospital 596

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৯৬

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৯৬ ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার প্রতীকী ছবি।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন মোট ৫২৯ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৬ হাজার ২২৮ জন।

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একদিনে দেশে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৯৬ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে শনিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে চারজন পুরুষ ও তিনজন নারী।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন মোট ৫২৯ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৬ হাজার ২২৮ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও পাঁচ প্রাণ, হাসপাতালে ৫৬২
ডেঙ্গুতে তিন নারীর মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭০
চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়ে গেল
ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue claimed five more lives in hospital 562

ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও পাঁচ প্রাণ, হাসপাতালে ৫৬২

ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও পাঁচ প্রাণ, হাসপাতালে ৫৬২ ফাইল ছবি।
শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী। এ নিয়ে চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৫৬২।

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৬২ জন। এদিকে নতুন পাঁচজনসহ ডেঙ্গুতে চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫২২ জন।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী।

এদিকে গত এক দিনে সারাদেশে ৫০৩ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯২ হাজার ৭০২ জন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৯৫ হাজার ৬৩২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে তিন নারীর মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭০
চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়ে গেল
ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৭

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Three women died of dengue in hospital 186

ডেঙ্গুতে তিন নারীর মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬

ডেঙ্গুতে তিন নারীর মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬ ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার প্রতীকী ছবি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনই নারী। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন মোট ৫১৭ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৫ হাজার ৭০ জন।

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে দেশে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৮৬ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শুক্রবার নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া তিনজনই নারী। একই সময়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের অন্যত্র হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৮৬ জন ডেঙ্গু রোগী।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৫১৭ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৫ হাজার ৭০ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে দেশে আরও ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০
ডেঙ্গুতে দেশে এক দিনে রেকর্ড ১১ মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৭৯
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে একদিনে দুজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৫৮
ডেঙ্গুতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২১৪

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Five more people died of dengue in hospital 570

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭০

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭০ ফাইল ছবি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দু’জন পুরুষ ও বাকি তিনজন নারী।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৫৭০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে দু’জন পুরুষ ও বাকি তিনজন নারী।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ৫ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫১৪ জন। একই সময়ে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৪ হাজার ৮৮৪ জন।

আরও পড়ুন:
চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়ে গেল
ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৭
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও চারজনের প্রাণ
ডেঙ্গুতে দেশে আরও ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Dengue death has crossed 500 this year

চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়ে গেল

চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০০ ছাড়িয়ে গেল ডেঙ্গু রোগের বাহক এডিস মশার প্রতীকী ছবি।
সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় সাতজনসহ চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট ৫০৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৪৫ জন পুরুষ ও ২৫৯ জন নারী। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৩ হাজার ৬৮৫ জন।

চলতি বছরে দেশে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু পাঁচশ’ ছাড়িয়ে গেল। সবশেষে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ৬২৯ জন।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সোমবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে চারজন পুরুষ ও তিনজন নারী।

এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মারা গেছেন ৫০৪ জন। তাদের মধ্যে ২৪৫ জন পুরুষ ও ২৫৯ জন নারী। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৯৩ হাজার ৬৮৫ জন।

আর সবশেষ এই ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৮৪২ জন ডেঙ্গু রোগী।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৭
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও চারজনের প্রাণ
ডেঙ্গুতে দেশে আরও ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০
ডেঙ্গুতে দেশে এক দিনে রেকর্ড ১১ মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৭৯

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
6 more deaths in dengue hospital 882

ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২

ডেঙ্গুতে আরও ৬ মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৮২ ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার প্রতীকী ছবি।
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৪৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৬ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ নারী। মোট আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯২ হাজার ৩৫১ জন, যাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার এই সময়কালে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮২ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৭৭ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ৪০৫ জন ডেঙ্গু রোগী।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৪৯৪ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৬ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ নারী।

আর চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১ ডিসেম্বর রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৯২ হাজার ৩৫১ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে একদিনে দুজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৪৫৮
ডেঙ্গুতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২১৪
ডেঙ্গুতে এক দিনে ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৮৩
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩৮৯
ডেঙ্গুতে আরও আটজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৪

মন্তব্য

p
উপরে