করোনাভাইরাসের শনাক্ত টানা কয়েক দিন দেশের আশপাশে থাকলেও হঠাৎ করেই বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩০ জন। গতকাল এই সংখ্যা ছিল ২৩।
করোনা শনাক্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কারও মৃত্যু হয়নি। এ নিয়ে টানা ১৯ দিন মৃত্যুশূন্য দেশ।
সোমবার বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এর আগে সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল একজনের মৃত্যুর খবর এসেছিল।
নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ২৩ জন। এ ছাড়া খুলনা ও বরিশালে দুজন করে এবং চট্টগ্রাম, নওগাঁ ও মেহেরপুরে একজন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে এক দিনে কোনো মৃত্যু না থাকায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনে রয়ে গেছে। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৮২৯।
সোমবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭ হাজার ৪১৩টি নমুনা পরীক্ষায় ৩০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের নতুন হার শূন্য দশমিক ৪০ শতাংশ। আগের দিন এই হার ছিল শূন্য দশমিক ৪১ শতাংশ।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২৭২ জন। এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৭ হাজার ৭৯৮ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।
দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ নিয়ে টানা ২৭ দিন মৃত্যুশূন্য দেশ। এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩২ জন। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগেই ২৯ জন।
মঙ্গলবার বিকেলে বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এর আগে সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল এক জনের মৃত্যুর খবর এসেছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে এক দিনে কোনো মৃত্যু না থাকায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনে রয়ে গেছে।
সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ৮১। নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ২৯ জন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম, ঠাকুরগাঁও ও সিলেটে এক জন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ হাজার ২৯০টি নমুনা পরীক্ষায় ৩২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের নতুন হার শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ। গতকাল এই হার ছিল শূন্য দশমিক ৭৭ শতাংশ।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২৫৮ জন। এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৮৯৭ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।
দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:দুই মাস নিয়ন্ত্রণে থাকার পর ফের ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। সপ্তাহের ব্যবধানে শনাক্ত ১৫৬ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে শনাক্ত ৪৮ দশমিক ১ শতাংশ কমলেও গত এক সপ্তাহে তা বেড়েছে।
৯ থেকে ১৫ মে এক সপ্তাহে নুমনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩৫ হাজার ৯০৮টি। এ মধ্যে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন ২১৩ জন। এর আগের সপ্তাহে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৮৩। সেই হিসাবে গত এক সপ্তাহে রোগী শনাক্ত বেড়েছে ১৫৬ দশমিক ৬ শতাংশ।
তবে চলতি মাসে করোনায় কারও মৃত্যুর সংবাদ দেয়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ নিয়ে টানা ২৬ দিন মৃত্যুশূন্য দেশ। এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩৭ জন। রোববার এই সংখ্যা ছিল ৩৩ জন। এর আগে সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল এক জনের মৃত্যুর খবর এসেছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে এক দিনে কোনো মৃত্যু না থাকায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনে রয়ে গেছে।
সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ৪৯। নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ২৮ জন। চট্টগ্রামের দুই জন, সিলেটের চার জন; জামালপুর, কক্সবাজার ও দিনাজপুরের একজন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
সোমবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ হাজার ৭৯০টি নমুনা পরীক্ষায় ৩৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৭৭ শতাংশ। গতকাল এই হার ছিল শূন্য দশমিক ৮৬ শতাংশ।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২২০ জন। এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৬৩৯ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।
দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে শনাক্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ নিয়ে টানা ২৫ দিন মৃত্যুশূন্য দেশ। এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩৩ জন।
রোববার বিকেলে বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এর আগে সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল এক জনের মৃত্যুর খবর এসেছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে এক দিনে কোনো মৃত্যু না থাকায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনে রয়ে গেছে।
সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার ১২। নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ২৮ জন।
রোববার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৩ হাজার ৮১৮টি নমুনা পরীক্ষায় ৩৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের নতুন হার শূন্য দশমিক ৮৬ শতাংশ। গতকাল এই হার ছিল শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২৬৯ জন। এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ৪১৯ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।
দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:বগুড়ায় করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজ না থাকায় টিকা দেয়া বন্ধ রয়েছে। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের ভ্যাকসিন পাচ্ছেন জেলার সাধারণ মানুষ।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় বলছে, নতুন করে বুস্টার ডোজের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। চলতি সপ্তাহের মধ্যে এই চালান আসবে।
শনিবার সকালে শহরের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজ বন্ধ রয়েছে।
দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার বাঘোপাড়া থেকে বুস্টার ডোজ টিকা নিতে এক নারী আসেন মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে। রোজিনা ইসলাম নামের এই নারীর ডোজের তারিখ ছিল ২৮ এপ্রিল।
তিনি জানান, ঈদের জন্য বুস্টার ডোজ নেয়া হয়নি। আজ (শনিবার) হাসপাতালে এলে জানানো হয়, বুস্টার ডোজ শেষ হয়ে গেছে। কয়েক দিন পর আবার আসতে বলছেন তারা।
বুস্টার ডোজ শেষ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার সাজ্জাদুল হক শাহী।
তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ৪০ হাজার ডোজের চাহিদা পাঠানো হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে। এর মধ্যে ৩০ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার। এই চাহিদার মধ্যে ৫ হাজার মডার্না এবং ৫ হাজার ফাইজারের ডোজ রয়েছে।’
ডা. সাজ্জাদ জানান, জেলায় প্রায় ২ লাখ ৬৪ হাজার ২৯১ জন করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজ পেয়েছেন। এখনও ২৩ লাখ ৪১ হাজার ১৪৭ জন বুস্টার ডোজের অপেক্ষায় রয়েছেন।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সামির হোসেন মিশু বলেন, বুস্টার ডোজ বন্ধ রয়েছে। কিন্তু এতে শঙ্কার কোনো কারণ নেই। রমজান মাসে মানুষের মাঝে ভ্যাকসিন নেয়ার চাহিদা কম ছিল। যে জন্য নতুন করে বুস্টার ডোজ আনা ছিল না। বৃহস্পতিবার চাহিদাপত্র দেয়া হয়েছে। দু-এক দিনের মধ্যে চলে আসবে।
আরও পড়ুন:দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি। এ নিয়ে টানা ২৪ দিন মৃত্যুশূন্য দিন পার করল দেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে শনিবার বিকেলে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল একজনের মৃত্যুর খবর এসেছিল। নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৪ জন। বাকিদের আটজন সিলেটে বিভাগে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন করে এক দিনে কোনো মৃত্যু না থাকায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনে রয়ে গেছে। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৯৭৯ ।
শনিবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ হাজার ৯৬৫টি নমুনা পরীক্ষায় ২২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের নতুন হার শূন্য দশমিক ৫৫ শতাংশ। গতকাল এই হার ছিল ৮৯ শতাংশ।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২২০ জন। এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৯ হাজার ১৫০ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে ডেল্টা ধরনে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়।
দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ। ২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:একদিনের ব্যবধানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের সংখ্যা কিছুটা কমে এসেছে। বৃহস্পতিবার ৫১ জনের দেহে করোনা শনাক্তের সংবাদ জানা গেলেও গত ২৪ ঘণ্টায় তা কমে ১৮ জনে নেমেছে।
শুক্রবার বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত একদিনে করোনা শনাক্তদের মধ্যে কেউ মারা যাননি। কয়েকদিন সংক্রমণ বাড়তে থাকলেও করোনায় টানা ২৩ দিনে কারও মৃত্যু হয়নি। সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল একজনের মৃত্যুর খবর এসেছিল।
২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ২৯ হাজার ১২৭ জন।
নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগেই সবচেয়ে বেশি ১২ জন। বাকিদের মধ্যে সিলেটে দুইজন; চট্টগ্রাম, রংপুর, কুষ্টিয়া ও নড়াইলে একজন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
একদিনে রোগী শনাক্তের সঙ্গে কমেছে শনাক্তের হারও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৪ হাজার ৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৫ শতাংশ। বৃহস্পতিবার এই হার ছিল শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ। সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৯৫৭।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ৩২৭ জন। এখন পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৯৩০ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে প্রাণঘাতি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। সে সময় দেশে মৃত্যু হারও ছিল বেশি। এই ভ্যারিয়েন্ট নিয়ন্ত্রণে আসার পর তুলনামূলক দুর্বল ওমিক্রন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ।
২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:করোনা সংক্রমণ তলানিতে নেমে আসার পর আবার তা ঊর্ধ্বমুখী। প্রায় দেড় মাস পর প্রথমবারের মতো ২৪ ঘণ্টায় ৫০ জনের সংক্রমণের তথ্য দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার বিকেলে এক বিজ্ঞপ্তিতে অধিদপ্তর জানায়, বুধবার সকাল থেকে ২৪ ঘণ্টায় দেশে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছেন ৫১ জন। আগের দিন এই সংখ্যাটি ছিল ৩৩ জন।
গত এক সপ্তাহ ধরেই সংক্রমণ হঠাৎ করেই বাড়ছে। এখনও সংখ্যায় অনেক বেশি হয়নি বলে সেটি আলোচনায় আসছে না। তবে গত ৪ মে যেটি ছিল কেবল ৪ জন, সেটি প্রায় প্রতি দিনই বেড়ে চলছে।
২৪ ঘণ্টায় ৫০ জনের বেশি রোগী শেষবার পাওয়া যায় গত ২৬ মার্চ। পর দিন তা ৫০ এর নিচে নামার পর দিন ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে এক পর্যায়ে ১০ এর নিচে নেমে আসে। করোন সংক্রান্ত যে সাবধানতাগুলো এতদিন মানুষ মেনে আসছিল, সেগুলো এখন তার সেভাবে পালন করা হচ্ছে না বললেই চলে।
নতুন করে করোনা শনাক্তদের মধ্যে ঢাকা বিভাগেরই সবচেয়ে বেশি ৪৫ জন। বাকিদের মধ্যে একজন রংপুর, একজন খুলনা, একজন কুষ্টিয়া এবং চারজন সিলেট জেলার বাসিন্দা।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৫ হাজার ৬৩৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে শূন্য দশমিক ৮৯ শতাংশ নমুনায় ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে।
সব মিলিয়ে করোনা শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৯৩৯।
সরকারি হিসাবে গত এক দিনে সুস্থ হয়েছেন আরও ২৯১ জন। এখন পর্যন্ত ১৮ লাখ ৯৮ হাজার ৬০৪ জন সুস্থ হয়ে উঠলেন।
সংক্রমণ বাড়তে থাকলেও করোনায় টানা ২২ দিনে কারও মৃত্যু হয়নি। সর্বশেষ গত ২০ এপ্রিল একজনের মৃত্যুর খবর এসেছিল।
২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনা ধরা পড়ার পর এখন পর্যন্ত মারা গেছে ২৯ হাজার ১২৭ জন।
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ে। ধীরে ধীরে সংক্রমণ বাড়তে থাকে। প্রথম ঢেউ নিয়ন্ত্রণে আসে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
একই বছরের মার্চে প্রাণঘাতি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে ভর করে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসে। এ পর্যায়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি হয় গত জুলাইয়ে। সংক্রমণ এতটাই বেড়ে যায় যে শনাক্তের হার ৩৩ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। সে সময় দেশে মৃত্যু হারও ছিল বেশি।
এই ভ্যারিয়েন্ট নিয়ন্ত্রণে আসার পর তুলনামূলক দুর্বল ওমিক্রন শনাক্ত হয় গত বছরের ১১ ডিসেম্বর। এরপর দ্রুতগতিতে বাড়তে থাকে সংক্রমণ।
২০ জানুয়ারি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে প্রবেশ করে দেশ। ২৮ জানুয়ারি করোনা শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ দাঁড়ায়, যা দেশে করোনা সংক্রমণ ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। তবে তৃতীয় ঢেউয়ে মৃত্যু ছিল তুলনামূলক কম। এই ঢেউ নিয়ন্ত্রণেও আসে তুলনামূলক দ্রুত।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য