× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

স্বাস্থ্য
When will the childs vaccination school meet?
google_news print-icon

কবে মিলবে শিশুর টিকা, স্কুল খুলবে কবে

কবে-মিলবে-শিশুর-টিকা-স্কুল-খুলবে-কবে
চীনের সিনোফার্মের টিকা আসার পর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীদের সেগুলো প্রয়োগ করা হয়। ফাইল ছবি
সারা দেশে স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ। ১৮ বছরের নিচের জনগোষ্ঠীকে টিকা দেয়ার বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালায় পরিষ্কার কিছু উল্লেখ নেই। ফলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শিশুদের টিকা দেয়ার কথা ভাবছে না।

দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে চায় সরকার। এই লক্ষ্যে ১৮ বছরের বেশি বয়সী সবার টিকার নিবন্ধনের সুযোগ মিলছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের টিকাদানের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে ১৮ বছরের নিচে স্কুল শিক্ষার্থীদের টিকার বিষয়ে এখনও কোনো পরিকল্পনা নেই।

সরকার বলছে, শিশুদের টিকা না দিয়ে স্কুল খোলা হবে না। সে ক্ষেত্রে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সম্ভাবনা দেখা দিলেও স্কুল খোলার কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

সারা দেশে স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ২৫ লাখ। টিকা স্বল্পতার পাশাপাশি এবং ১৮ বছরের নিচের জনগোষ্ঠীকে টিকাদানের বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালায় পরিষ্কার কিছু উল্লেখ না থাকায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শিশুদের টিকা দেয়ার কথা ভাবছে না।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের ৮০ শতাংশ লোককে দেয়ার মতো পর্যাপ্ত টিকা পাইপ লাইনে নেই। দেশে যে চার ধরনের টিকা আসছে, সেগুলো দেয়ার তালিকায় স্কুলশিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করার আপাতত পরিকল্পনা নেই।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের ৩৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ লাখের বেশি শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়া প্রক্রিয়া চলছে। পর্যায়ক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হবে।

এদিকে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, স্কুলশিক্ষার্থীদের টিকা দেয়ার ব্যাপারে তারা আলোচনায় বসবেন শিগগিরই। এর মধ্যে বিভিন্ন উৎস থেকে সরকারের হাতে পর্যাপ্ত টিকা চলে আসবে। দুই অধিদপ্তর বসে তখন হয়তো এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা ও টিকা নিশ্চিত করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সুপারিশ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত চারটি কোম্পানির টিকা পেয়েছি। এগুলো হলো মডার্না, ফাইজার, সিনোফার্ম এবং অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা। এর মধ্যে শুধু ফাইজারের টিকা ১৮ বছরের নিচের বয়সীদের ব্যবহারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন রয়েছে। সরকার চাইলে শিশুদের টিকার আওতায় আনতে পারে।

তিনি আরও বলেন, স্কুল-কলেজ খুলে দিতে শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনার বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে ১৮ বছরের নিচের বয়সীদের যে টিকা দেয়া যায়, তার যোগান বাড়াতে হবে। নতুন কোনো টিকা ১৮ বছরের নিচের বয়সীদের দেয়ার বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন দেয় কিনা সে বিষয়ে খোঁজ রাখতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টারের সাবেক পরিচালক ও ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, ‘টিকা দেয়ার আগে স্কুল-কলেজ খোলা ঠিক হবে না। আমার জানা মতে, এ ধরনোর কোনো টিকা এখনও দেশে আসেনি। তবে যতটুকু খবর পাচ্ছি, আগস্ট নাগাদ ফাইজারে টিকা দেশে আসছে। এই টিকা হাতে পেরে সরকার শিশুদের টিকার প্রয়োগে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে।’

এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বলেন, ‘না আমাদের এখন পর্যন্ত এমন কোনো পরিকল্পনা নেই। আগে ১৮ বছর এর সবাইকে টিকা দেয়া শেষ হোক। আর বিষয়টি দেখবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।’

গত ৩ জুলাই জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে শনিবার সংসদ নেতার সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের টিকা দিয়েই স্কুল-কলেজ খুলতে চায় সরকার।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখানে স্কুল-কলেজ খুলে দেয়ার দাবি উঠছে। কিন্তু আসল কথা হলো যাদের বাচ্চারা স্কুল-কলেজে যায়, তারাই কিন্তু চাচ্ছেন না এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হোক।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র মো. রোবেদ আমিন বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের ৩৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর তালিকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দেয়া হয়েছে। এটা ইতোমধ্যে আইসিটি বিভাগে দিয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দেয়া হবে। তবে স্কুলের টিকা দেয়ার বিষয়ে এখনও কোনো নির্দেশনা পায়নি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফাইজারের টিকা শিশুদের দেয়া যাবে বলে পরামর্শ আছে। তারা বলছেন, আমেরিকা পরীক্ষামূলকভাবে শিশুদের টিকা দিচ্ছে। সেক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কী ভাবছে এমন প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনও আমাদের সিদ্ধান্ত আসেনি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমি মনে করি এ বিষয়ে কথা বলার সময় আমাদের দেশের সার্বিক করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিতে হবে। আর একটি কথা মাথায় রাখতে হবে যে, আমরা টিকা উৎপাদনকারী দেশ নই। তাই আমার পরামর্শ আগে বয়স্ক এবং মায়েদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষজ্ঞরা বলছেন সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৮ বছর ঊর্ধ্বে সবাইকে টিকার আওতায় আনা গেলে দেশে হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হবে। তখন সরকারের পক্ষে স্কুল খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ হবে। করোনা সংক্রমণের হার ৫ শতাংশের নিচে নামলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার যে পরিকল্পনা, সেটিই বাস্তবসম্মত বলে আমি মনে করি।’

১৮ বছরের নিচের শিশুদের টিকা

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিভিন্ন দেশে ফাইজারের টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ চলছে। ফাইজারের টিকা উৎপাদনকারী সংস্থাটি বলছে, সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৫ থেকে ১১ বছরের শিশুর ওপর টিকা প্রয়োগের ওপর একটি গবেষণা প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। ফল প্রকাশের পর টিকা নিয়ন্ত্রণ ও অনুমোদন সংস্থার কাছে এ বিষয়ে জরুরি অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হবে। তবে সরকার এখন চাইলে ১২ বছরের উপরে সবাইকে টিকা আওতায় আনতে পারে। কারণ আগস্টে ৬০ লাখ ফাইজার টিকা আসছে। চাইলে এই টিকা শিশুদের দেয়ার সিদ্ধান্ত সরকার নিতে পারে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টারের সাবেক পরিচালক ও ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, ‘ভারতীয় বায়োটেক কোম্পানি ভারত বায়োটেক দুই বছর বছরের বেশি বয়সীদের ব্যবহারের জন্য একটি টিকার পরীক্ষা চালাচ্ছে। এ পরীক্ষা সফল হলে সারা বিশ্বের স্কুল-কলেজের শিশুদের টিকার আওতায় আনা সহজ হবে। সে ক্ষেত্রে আমরাও উপকৃত হতে পারি।’

আরও পড়ুন:
জাপান থেকে ঢাকার পথে টিকার আরেক চালান
টিকা কেনায় ২৬৭ কোটি টাকা ছাড়
টিকা ছাড়াই শুধু সুঁই পুশ: টাঙ্গাইলের স্বাস্থ্যকর্মী শাস্তির মুখে 
দেশে টিকা উৎপাদন নিয়ে চুক্তির খসড়া পাঠাল চীন
এসএমএসে ডেকে টিকা না দেয়ার অভিযোগ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

স্বাস্থ্য
SSC Fruit Revision Application begins

এসএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু

এসএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীদের খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু হয়েছে।

আজ শুক্রবার থেকে আগামী ১৭ জুলাই পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবে।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

শুধু টেলিটক সিম ব্যবহার করে ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এক্ষেত্রে প্রতি বিষয়ের জন্য নির্ধারিত আবেদন ফি লাগবে ১৫০ টাকা।

পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে- RSC<Space> Board Name (First 3 letters)<Space>Roll<Space>Subject Code লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে। একাধিক Subject Code Type এর ক্ষেত্রে কমা (,) ব্যবহার করতে হবে। যেমন-১০১,১০২,১০৩।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Centenary students of 5 educational institutions pass and all fail

৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস, ১৩৪টিতে সবাই ফেল

৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস, ১৩৪টিতে সবাই ফেল

এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পরীক্ষার্থী পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যায় বড় ধরনের অবনতি লক্ষ করা গেছে। গত বছরের শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের তুলনায় এবার সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক-তৃতীয়াংশেরও নিচে।

ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মাত্র ৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। অথচ, গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯৬৮টি। সেই হিসাবে এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে ১ হাজার ৯৮৪টি।

অন্যদিকে, ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গতবছর শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৫১টি। সে হিসেবে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৮৩টি।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে ফল প্রকাশ করেছে।

বিগত বছরগুলোর মতো এবার ফল প্রকাশ ঘিরে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা রাখা না হলেও সার্বিক বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার সভাকক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় কথা বলেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দকার এহসানুল কবির।

এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ১০ এপ্রিল। পরীক্ষা শেষ হয় ১৩ মে। চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন।

এ ছাড়াও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন পরীক্ষার্থী ছিল।

উল্লেখ্য, গত বছরের তুলনায় এবার প্রায় এক লাখ পরীক্ষার্থী কম ছিল। এবার ফল তৈরি হয়েছে বাস্তব মূল্যায়ন নীতিতে।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
SSC The pass rate for foreign examiners is 57 percent

এসএসসি: বিদেশি পরীক্ষার্থীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ

এসএসসি: বিদেশি পরীক্ষার্থীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ

এ বছর ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ৮টি কেন্দ্রে বিদেশি পরীক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন, পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

৮টি কেন্দ্র থেকে মোট ৪২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন।

তাদের মধ্যে ৩৭৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন আর অনুত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ৫৪ জন। ১টি প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

এবার সারাদেশে মোট পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জনে। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।

এ বছর সারা দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। মোট উপস্থিতি ছিল ১৯ লাখ আট হাজার ৮৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তেরো লাখ তিন হাজার ৪২৬ জন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The pass rate in the submission test is 57 percent

দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ

দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ

বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছরের দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এ বোর্ডে সারাদেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬৬ জন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে এ ফল প্রকাশ করা হয়।

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে গড় পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। সে হিসাবে পাসের হার অনেক কমেছে।

ছাত্রীদের পাসের হার ৭১.০৩ শতাংশ এবং ছাত্রদের পাসের হার ৬৫.৮৮ শতাংশ। সেই হিসাবে এবারও পাসের হারে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা। এ নিয়ে টানা ১০ বছর এসএসসিতে পাসের হারে এগিয়ে ছাত্রীরা।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Samar Semester 2021 at Southeast University with new students

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে সমার সেমিস্টার ২০২৫-এর নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীন বরণ

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে সমার সেমিস্টার ২০২৫-এর নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীন বরণ

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি (SEU) সামার সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাতে ২ ও ৩ জুলাই ২০২৫ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস দুইদিনব্যাপী নবীন বরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক স্কুলের উদ্যোগে চারটি পৃথক সেশনের মাধ্যমে আয়োজিত এই ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক যাত্রাকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়।

২ জুলাই প্রথম সেশনে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (SSE) এর অধীনে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (CSE) বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানো হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডেটাসফট সিস্টেমস বাংলাদেশ লিমিটেড-এর প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মঞ্জুর মাহমুদ। একই দিনে দ্বিতীয় সেশনে SSE-এর আওতাধীন আর্কিটেকচার, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (EEE), এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। এ সেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (IEB)-এর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিভিশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহিউদ্দিন আহমেদ (সেলিম)।

৩ জুলাই তৃতীয় সেশনে স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস (SASS) অর্থনীতি, ইংরেজি ও বাংলা বিভাগের নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানায়। এ সেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর এবং SANEM-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক বাজিউল হক খোন্দকার।

সেদিনই চতুর্থ ও শেষ সেশনে সাউথইস্ট বিজনেস স্কুল (SBS) তাদের বিবিএ ও এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য ওরিয়েন্টেশন আয়োজন করে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো. মাহবুবুর রহমান, এফসিএ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিটি ব্যাংক পিএলসি-এর সিএফও। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জনের আহ্বান জানান।

সবগুলো সেশনে সভাপতিত্ব করেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম। এছাড়া প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. মোফাজ্জল হোসেন এবং রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল মো. আনোয়ারুল ইসলাম, SUP, ndu, psc (অব.) শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন সেশনে সংশ্লিষ্ট স্কুলের ডিন ও বিভাগের চেয়ারম্যানগণও উপস্থিত ছিলেন।

এই ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামগুলোর মূল লক্ষ্য ছিল নতুন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশ, মূল্যবোধ ও বিভিন্ন সুবিধার সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেওয়া, যাতে তারা একটি প্রাণবন্ত বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু করতে পারে।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Interview with the 5th BCS begins on July 7

৪৫তম বিসিএসের সাক্ষাৎকার ৮ জুলাই শুরু

৪৫তম বিসিএসের সাক্ষাৎকার ৮ জুলাই শুরু

৪৫তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ভাইভা শুরু হবে আগামী ৮ জুলাই থেকে। বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায় বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন পিএসসি।

এবার চাকরি প্রত্যাশীরা তাদের আবেদনের পছন্দক্রম পরিবর্তন করতে পারবেন কিংবা আবেদনের ক্রমও বহাল রাখতে পারবেন সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করার আগে। তবে পছন্দক্রম পরিবর্তনের ফরমটি তাৎক্ষণিক চাকরিপ্রার্থীদের সরাসরি হাতে সরবরাহ করা হবে এবং তা পূরণ করে সাক্ষাৎকার বোর্ডে জমা দিতে হবে।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় সাময়কিভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ২০৬ জন, সাধারণ ও কারিগরি /পেশাগত উভয় ক্যাডারে ১৮১ জন এবং শুধু কারিগরি/পেশাগত ক্যারের পদগুলোর ৬৫ জনসহ মোট ৪৫২ জন প্রার্থীর সাক্ষাৎকারের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে, যা কমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
EB Vice Chancellors visit to China with UGC delegation 

ইউজিসি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ইবি উপাচার্যের চীন সফর 

ইউজিসি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ইবি উপাচার্যের চীন সফর 

বাংলাদেশে চীন দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে চীন সফরে যোগদান করবেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। আগামী ৬ জুলাই থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত (ভ্রমণ সময় ব্যতীত) মোট ৬ দিনের সফরে যাচ্ছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গত পহেলা জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এএসএম কাশেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল খরচ বাংলাদেশে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন দূতাবাস বহন করবেন। এতে বাংলাদেশ সরকার বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও আর্থিক সম্পৃক্ততা থাকবেন না। মন্ত্রণালয়কে অবহিত করে ভ্রমণ শেষে দেশে ফিরে কর্মস্থলে যোগদান করবেন। ভ্রমণের একটি প্রতিবেদন তাঁর প্রত্যাবর্তনের ১৫ (পনের) কার্যদিবসের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। এছাড়া উপাচার্যের অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. ইয়াকুব আলী উপাচার্যের নিয়মিত দায়িত্ব পালন করবেন।

ইবি উপাচার্যের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) গোলাম মাহফুজ মঞ্জু জানান, উপাচার্যের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ৬ তারিখে উপাচার্যের সফরে যাবেন। তিনি উচ্চশিক্ষা বিষয়ক ইউজিসির চেয়ারম্যানের অধীনে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে যাচ্ছেন।

ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ জানান, ‘উচ্চশিক্ষা বিষয়ক ইউজিসির অধীনে একটা বড় প্রতিনিধিদল নিয়ে চীন সফরে যাওয়া হচ্ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি), সিলেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাস্ট) উপাচার্যগণ সঙ্গে থাকবেন।

মন্তব্য

p
উপরে