× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

স্বাস্থ্য
আন্তর্জাতিক প্রটোকলের আগে বঙ্গভ্যাক্সের স্বীকৃতি নয়
google_news print-icon

আন্তর্জাতিক প্রটোকলের আগে বঙ্গভ্যাক্সের স্বীকৃতি নয়

আন্তর্জাতিক-প্রটোকলের-আগে-বঙ্গভ্যাক্সের-স্বীকৃতি-নয়
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘টিকা অনুমোদনের যে প্রক্রিয়া আছে, যে স্টেপগুলো আছে, সেগুলো কমপ্লিট করে তো আমাদের কাছে আসতে হবে। সেটি এখনও পূর্ণাঙ্গ করেনি। সেই প্রটোকলগুলো কমপ্লিট করেনি। যে প্রটোকলগুলো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, সেই প্রটোকলগুলো কমপ্লিট করে না এলে কখনো টিকাকে স্বীকৃতি দিতে পারবেন না।’

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দেশের একমাত্র টিকা তৈরির উদ্যোগ গ্লোব বায়োটেকের ক্যান্ডিডেট ভ্যাকসিন ‘বঙ্গভ্যাক্স’ যতক্ষণ আন্তর্জাতিক প্রটোকল সম্পন্ন না করবে ততক্ষণ সেটিকে স্বীকৃতি দেবে না সরকার।

সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ কথা বলেন।

একে তো করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ; তার ওপর ভাইরাস প্রতিরোধী টিকার সংকট। টিকা কিনতে নানা দেশের সঙ্গে চলছে দেনদরবার। উৎপাদনেও জোর দিচ্ছে সরকার। এমন বাস্তবতায় দেশীয় প্রচেষ্টা ‘বঙ্গভ্যাক্স’ নেই আলোচনায়।

বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘টিকা অনুমোদনের যে প্রক্রিয়া আছে, যে স্টেপগুলো আছে, সেগুলো কমপ্লিট করে তো আমাদের কাছে আসতে হবে। সেটি এখনও পূর্ণাঙ্গ করেনি। সেই প্রটোকলগুলো কমপ্লিট করেনি। যে প্রটোকলগুলো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, সেই প্রটোকলগুলো কমপ্লিট করে না এলে কখনো টিকাকে স্বীকৃতি দিতে পারবেন না।’

টিকা একটি ‘হাইটেক জিনিস’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আমাদের লোকাল যে কোম্পানিগুলো আছে, তাদেরকে অবশ্যই সহযোগিতা করতে চাই, সহানুভূতিশীল তাদের প্রতি।’

তবে একটি আন্তর্জাতিক প্রটোকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হলে এ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তে সরকার আসবে না বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের মানুষকে তো ঝুঁকিতে ফেলতে পারব না। কাজেই সেই ট্রায়ালগুলো যদি কমপ্লিট করে আসে, যদি সেগুলো অ্যাকসেপ্ট হয়, তখনই তারা হিউম্যান ট্রায়ালের অনুমোদন পাবে। তার আগে তো সম্ভব নয়।’

‘হিউম্যান ট্রায়ালের আগে অনেকগুলো ধাপ পার হয়ে আসতে হয়’ -বলেও জানিয়েছেন জাহিদ মালেক।

বঙ্গভ্যাক্সসহ তিনটি কোম্পানির টিকার প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের নৈতিক ছাড়পত্রে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ (বিএমআরসি)।

বুধবার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল নিয়ে বৈঠক শেষে সংস্থাটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. রুহুল আমিন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।

অন্য দুটি টিকা হলো ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন ও চীনের সিনোভ্যাকের করোনাভ্যাক।

বিএমআরসির পরিচালক রুহুল আমিন বলেন, বিএমআরসিতে আবেদন করা তিন প্রতিষ্ঠানকে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তবে কতগুলো নিয়ম অবশ্যই পালন করতে হবে। প্রথম পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বানরের ওপর চালাতে হবে।

‘মানবদেহে প্রয়োগে নিরাপত্তা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে। এসব নিয়মনীতি মেনে করলে অবশ্যই আমরা অনুমোদন দিতে পারব।’

নৈতিক ছাড়পত্র পেতে গত ১৭ জানুয়ারি ১০ হাজার পৃষ্ঠার প্রটোকল পেপার বিএমআরসির কাছে জমা দেয় গ্লোব বায়োটেকের পক্ষে নিয়োজিত একটি গ্রুপ। এর আগে গ্লোব বায়োটেকের বিজ্ঞানীরা গত বছরের ২ জুলাই এক সংবাদ সম্মেলনে করোনাভাইরাসের টিকা নিয়ে আসার কথা প্রথম জানান।

তারা প্রাথমিকভাবে ইঁদুরের শরীরে ওই টিকা প্রয়োগে সাফল্যের কথাও জানান। এরপর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্ভাব্য টিকার তালিকায় নাম ওঠে বঙ্গভ্যাক্সের। ৬ জানুয়ারি টিকাটির ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদন দেয় ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।

এ বিষয়ে গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ড. কাকন নাগ জানান, বাংলাদেশ চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ থেকে নৈতিক ছাড়পত্রের অনুমোদন পেলে শতাধিক মানুষের ওপর টিকার পরীক্ষা করা হবে। এ জন্য কিছু বেসরকারি হাসপাতাল নির্ধারণ করা হয়েছে। নৈতিক ছাড়পত্র পেলে পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।

আরও পড়ুন:
বঙ্গভ্যাক্সসহ তিন টিকার নৈতিক ছাড়পত্রে নীতিগত অনুমোদন
বঙ্গভ্যাক্সের নৈতিক ছাড়পত্র নিয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

স্বাস্থ্য
Yunus Modis Eid greeting exchange

ইউনূস-মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

ইউনূস-মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই উৎসব ত্যাগ, উদারতা ও ঐক্যের চেতনায় মানুষকে একত্রিত করে—এমন অভিন্ন বার্তা উঠে এসেছে দুই নেতার শুভেচ্ছাবার্তায়।

গতকাল রোবরার অন্তর্বর্তী সরকারের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে উভয় নেতার শুভেচ্ছাবার্তা প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত শুক্রবার ( ৬ জুন) মোদিকে পাঠানো চিঠিতে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়ার এই চেতনা আমাদের দুই জাতিকে জনগণের কল্যাণে একসঙ্গে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে বলে আমি আত্মবিশ্বাসী।’

তিনি আরও বলেন, ‘ঈদুল আজহা হচ্ছে এমন একটি সময়, যা মানুষকে আত্মবিশ্লেষণের সুযোগ দেয় এবং বৃহত্তর মানবিকতার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে।’

প্রধানমন্ত্রী মোদির চিন্তাশীল বার্তা, আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ঈদের অভিনন্দন তাকে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করেছে বলে মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা।

চিঠিতে তিনি আরও লেখেন, ‘আমি আপনাকে ও আপনার মাধ্যমে ভারতের জনগণকে এই পবিত্র উপলক্ষে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাতে চাই।’

এ ছাড়াও, মোদির সুস্বাস্থ্য ও সুখ এবং ভারতের জনগণের জন্য শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন অধ্যাপক ইউনূস।
এর আগে, ৪ জুন বাংলাদেশের জনগণ ও অধ্যাপক ইউনুসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানান নরেন্দ্র মোদি।

তিনি বলেন, ‘এই পবিত্র উৎসব ভারতের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। দেশব্যাপী ইসলাম ধর্মাবলম্বী কোটি কোটি মানুষের মধ্যে বিপুল আনন্দ ও উৎসাহের সঙ্গে এই উৎসব উদযাপিত হয়।’

শুভেচ্ছাবার্তায় তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের ত্যাগ, সহানুভূতি ও ভ্রাতৃত্বের চিরন্তন মূল্যবোধের কথা মনে করিয়ে দেয়, যেটি একটি শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বিশ্ব গঠনের জন্য অত্যন্ত জরুরি।’

এ ছাড়া, বার্তায় তিনি অধ্যাপক ইউনূসের সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনাও করেন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The younger brother is murdered in the hands of the younger brother in a conflict over cutting the meat of sacrifice

কোরবানির মাংস কাটা নিয়ে দ্বন্দ্বে ‘ছোট ভাইয়ের হাতে’ বড়ভাই খুন

কোরবানির মাংস কাটা নিয়ে দ্বন্দ্বে ‘ছোট ভাইয়ের হাতে’ বড়ভাই খুন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পারিবারিক কলহ ও কোরবানির মাংস কাটাকাটি নিয়ে বাগবিতাণ্ডার জেরে বড় ভাই দুলাল মিয়াকে (৫০) হত্যার অভিযোগ উঠেছে দুই ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে।

রবিবার (৮ জুন) জেলার বিজয়নগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত দুলাল মিয়া উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের পুইতারা উত্তরহাটি এলাকার মৃত ওমর আলীর ছেলে।

নিহতের পরিবারের অভিযোগ, কোরবানির মাংস কাটার সময় মাংসের আকার ছোট বড় করা নিয়ে দুলাল মিয়ার সঙ্গে তার ভাইদের তর্ক বিতর্ক হয়। এক পর্যায়ে রুবেল ও আলমগীর দুলাল মিয়াকে মারধর করেন।

মারধরের এক পর্যায় দুলাল মিয়ার মুখে বিষ ঢেলে দেন তার ভাইয়েরা। পরে তাকে মুমূর্ষ অবস্থায় স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এ বিষয়ে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম বলে, ‘এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা ঘটনাটির তদন্ত চলছে। ঘটনার পর থেকে দুই ভাই রুবেল ও আলমগীর পলাতক রয়েছেন।’

পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
In Khulna a truck easybike collided with two injured

খুলনায় ট্রাক-ইজিবাইকের সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪

খুলনায় ট্রাক-ইজিবাইকের সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৪

খুলনা নগরীতে ট্রাক ও ইজিবাইকের মুখোমখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আর চারজন।

সোমবার (৯ জুন) সকাল ৬টার দিকে নগরীর খানজাহান আলী সেতুর (রূপসা সেতু) পশ্চিম প্রান্তে দারোগার লীজ নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন— ইজিবাইক চালক রফিকুল ইসলাম (৫৬) ও যাত্রী তানজিল (১২)।

লবণচরা থানার লবনচরা ক্যাম্প ইনচার্জ (আইসি) উপপরিদর্শক মো. আব্দুর রহিম জানান, সোমবার ভোরে চাঁদপুর থেকে কয়েকজন খুলনায় আত্মীয়ের বাড়ি গিয়েছিলেন। বাস থেকে নেমে তারা ইজিবাইকে করে রং সাইডে যাচ্ছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে বাগেরহাট থেকে আসা একটি ট্রাক তাদের ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই ইজিবাইক চালক রফিকুল ও যাত্রী তানজিল নিহত হন। আহত হন আরও চার যাত্রী।

আহতদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাছাড়া, নিহতদের লাশ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে বলে জানান আব্দুর রহিম।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The chief adviser to visit the UK today

আজ যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

আজ যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

চার দিনের সরকারি সফরে আজ সোমবার যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সফরকালে বাকিংহাম প্যালেসে ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা রাজা চার্লসের হাত থেকে গ্রহণ করবেন ‘কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড’।

এছাড়া বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তিনি যুক্তরাজ্যের নীতিগবেষণা প্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউস আয়োজিত এক সংলাপে অংশ নেবেন।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানিয়েছে, তাঁর এ সফরে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে যুক্তরাজ্যের সমর্থনের বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে। এর পাশাপাশি পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার বিষয়টিতে প্রাধান্য দেবে বাংলাদেশ।

আগামী ১৪ জুন প্রধান উপদেষ্টার দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
Sniper rifle recovered in Narail Army operation

নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার

নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার

রোববার গভীর রাতে নড়াইলের কালিয়া উপজেলার পুরুলিয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে সোহান মোল্যা (২৬) নামে এক শিক্ষার্থীরা বাড়ি থেকে উন্নত মানের স্নাইপার নাইট্রো রাইফেল উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। সোহান মোল্যা ওই গ্রামের আবুল কালাম মোল্যার ছেলে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়,সে খুলনার একটি কলেজে লেখাপড়া করে।

সেনাবাহিনী জানায়,টেলিস্কোপিক সাইট ও সাইলেন্সার যুক্ত ৪.৫ ক্যালিবারের স্নাইপার নাইট্রো রাইফেলটি দিয়ে অবৈধভাবে ব্যবহার করে স্থানীয় বাসিন্দাদের হুমকীর মুখে ফেলছিল অভিযুক্ত সোহান মোল্যা। সূত্র আরো জানায় গোয়েন্দা তৎপরতা এবং পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে নড়াইল ও কালিয়ার সেনাক্যাম্প যৌথভাবে রোবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে।

জানাযায়,সেনা সদস্যরা প্রথমে আবুল কালাম মোল্যার বাড়িটি ঘিরে ফেলে। চিরুনি তল্লাশি চালিয়ে সোহান মোল্যার বিছানার নিচে গোপনে রাখা রাইফেলটি উদ্ধার করা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে আগেই পালিয়ে যান সোহান ও তার বাবা।পরে উদ্ধারকৃত রাইফেলটি কালিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিণয়টি আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে থানা পুলিশ জানান।

এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এলাকাটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন বলে জানা যায়। সন্তাস দমন এবং অস্ত্রচক্র নির্মূলে এ ধরণের যৌথ অভিযান আগামিতেও চলমান থাকবে বলে সেনাবাহিনী আশাবাদব্যক্ত করেছেন।

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The government is sincere in the development of medium and small industries in the country
প্রধান উপদেষ্টা

সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক

সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে খুবই আন্তরিক।

এ খাতের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের পাশাপাশি টেকসই শিল্পায়ন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রসারে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) ও সংশ্লিষ্ট সকলকে ইতিবাচক ভূমিকা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি আহ্বান জানান।

আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস’ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০২৫’ উদ্‌যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এর সকল অংশীজন এবং সহযোগী সংস্থাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘অ্যাক্রেডিটেশন : ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের ক্ষমতায়ন (এসএমই)’, বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।’

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের মোট দেশজ উৎপাদনের একটি বৃহৎ অংশ এসএমই খাত থেকে আসে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতেও এ খাতের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এসএমই খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিনিয়ত আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা, ক্রেতা ও ভোক্তার পরিবর্তনশীল চাহিদা এবং আর্থিক সীমাবদ্ধতার মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। এ সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে প্রয়োজন সম্মিলিত বৈশ্বিক উদ্যোগ।’

তিনি বলেন, ‘অ্যাক্রেডিটেশন ব্যবস্থা জাতীয় গুণগতমান অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে পণ্য ও সেবার সরবরাহ ব্যবস্থার সকল পর্যায়ে গুণগতমান নিশ্চিতকরণ, দক্ষ কারিগরি জনবল সৃষ্টি, বাণিজ্যে কারিগরি বাধা অপসারণ এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি করে এ সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএবি এ লক্ষ্যে কাজ করে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন ল্যাবরেটরি, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সনদ প্রদানকারী সংস্থা এবং পরিদর্শন সংস্থাসহ মোট ১৫৫টি সরকারি, বেসরকারি এবং বহুজাতিক সংস্থাকে আন্তর্জাতিক মান অনুসারে অ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করেছে।’

মন্তব্য

স্বাস্থ্য
The traditional ha do do play of the village of Phulbaria to build a drug free society

মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে ফুলবাড়িয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী হা-ডু-ডু খেলা

মাদক মুক্ত সমাজ গড়তে ফুলবাড়িয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী হা-ডু-ডু খেলা

মাদক মুক্ত সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ও এক সময়ের জনপ্রিয় খেলা হা-ডু-ডু খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রোববার (৮ জুন) বিকেলে উপজেলার রাধাকানাই ইউনিয়নের খালইপুড়া দাখিল মাদরাসা মাঠে সূর্য তরুণ যুব সংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিলুপ্তপ্রায় এ খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়।

খোরশেদ আলম আকন্দ এর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মোমেনশাহী ল কলেজের সভাপতি ও উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক এড. রেজাউল করিম চৌধুরী।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, গ্রামগঞ্জের একসময়কার জনপ্রিয় পুরনো এ খেলাটি গ্রামের কাঁচা রাস্তায়, মাঠ, বাগানে বা খোলা স্থানে জমজমাট ও উৎসবমুখর পরিবেশে হতো। কালের বিবর্তনে এই খেলা এখন আর আগের মতো দেখা যায় না। তাই জনপ্রিয় এ খেলাটি টিকিয়ে রাখা এবং নতুন প্রজন্মকে খেলাধূলায় উজ্জীবিত করায় তিনি সূর্য তরুণ যুব সংঘকে অভিনন্দন জানান।

এ খেলায় ঢাকা একাদশকে হারিয়ে গ্রাম একাদশ বিজয় লাভ করেন। পরে বিজয়ীদলকে পুরস্কার হিসেবে একটি খাসি উপহার দেওয়া হয়। এসময় অন্যান্যদের মাঝে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষক সমিতি ফুলবাড়িয়া শাখার সদস্য সচিব মোখলেছুর রহমান বিএসসি, এডভোকেট মো. জসিম উদ্দিন, ডা. রফিকুল ইসলাম, মো. আবুল কালাম প্রমুখ।

নাগরিক জীবনের ব্যস্ততায় হারিয়ে যাওয়া এই ঐতিহ্যবাহী খেলাটি উপভোগ করতে খালইপুড়া দাখিল মাদরাসা মাঠে বিপুলসংখ্যক দর্শক ও ক্রীড়া প্রেমী জড়ো হয়।

মন্তব্য

p
উপরে