দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে আরও ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৩৮৪ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মঙ্গলবারের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড জানানো হয় গত ৩০ জুন। ওই দিন ৬৪ জনের মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সাত হাজার ২১৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত, যা এক দিনে সর্বোচ্চ। এ নিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ছয় লাখ ৫১ হাজার ৬৫২ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩৭টি ল্যাবে ৩৪ হাজার ৩১১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নমুনা ও পরীক্ষার দিক থেকে এটি ছিল এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
পরীক্ষা বিবেচনায় গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২১.০২ শতাংশ। মোট শনাক্তের ১৩.৪৪ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে দুই হাজার ৯৬৯ জন। মোট সুস্থতার হার ৮৫.৬৯ শতাংশ।
সবশেষ এক দিনে মৃত ৬৬ জনের মধ্যে ৩৯ পুুরুষ ও ২৭ নারী রয়েছেন। তাদের মধ্যে দুইজন বাদে সবাই হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।
বয়স বিবেচনায় মৃতদের মধ্যে বিশোর্ধ্ব এক, ত্রিশোর্ধ্ব দুই, চল্লিশোর্ধ্ব পাঁচ, পঞ্চাশোর্ধ্ব ১৭, ষাটোর্ধ্ব ৪১।
বিভাগ অনুযায়ী, ঢাকায় ৫৪, চট্টগ্রামে চার, রাজশাহীতে তিন, বরিশালে দুই, খুলনায় দুই ও সিলেটে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
দেশে গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম করোনা শনাক্ত হয়। ১৮ মার্চ এ ভাইরাসে প্রথম মৃত্যুর খবর জানায় সরকার।
আরও পড়ুন:সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
রোববার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৪৫৯ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৬১ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে রোববার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৪৫৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৬ এবং ঢাকার বাইরের ৩৭৩ জন।
চলতি বছরের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৭ হাজার ২৩২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৯৯৮ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৮ হাজার ২৩৪ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১৩ হাজার ২৮০ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৭ হাজার ৪৬০ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ ৫ হাজার ৮২০ জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন:‘হাতের মুঠোয় স্বাস্থ্যসেবা’ স্লোগানকে সামনে রেখে ১০টির বেশি করপোরেট প্রতিষ্ঠানের ১৫ হাজারের বেশি করপোরেট কর্মীকে সেবা দিচ্ছে ‘কন্যা’।
এরই ধারাবাহিকতায় বিজয় দিবসকে সামনে রেখে গ্রাহকদের জন্য ‘এক্সক্লুসিভ হেলথ কনসালট্যান্সি’র আয়োজন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
হেলথ প্রো (Health Pro)-এর সার্বিক সহযোগিতায় আয়োজিত সেশনের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিনা মূল্যে কন্যার গ্রাহকদের এক্সক্লুসিভ হেলথ কনসালট্যান্সি প্রদান।
সরকারি ছুটির দিন শনিবার দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে ২০টিরও বেশি করপোরেট প্রতিষ্ঠান থেকে শতাধিক কর্মী অংশ নেন।
মেডিসিন ও অনকোলজি বিষয়ে দেশের এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে এ সেবা প্রদান করা হয়।
কন্যার প্রতিষ্ঠাতা কানিজ ফাতিমা বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য স্বাস্থ্যসেবাকে সহজে সবার কাছে পৌঁছে দেয়া। সেই লক্ষ্যেই বিজয় দিবসকে সামনে রেখে আমরা এই উদ্যোগ গ্রহণ করি।
‘আমরা আশাবাদী আমাদের ভ্যালুড কাস্টমাররা আমাদের থেকে সহজেই স্বাস্থ্যসেবার বিভিন্ন সার্ভিস নিয়ে উপকৃত হতে পারবেন।’
সেশনে অংশগ্রহণকারীরা এ ধরনের আয়োজনের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ যাতে আরও গ্রহণ করা হয়, সে বিষয়ে মতামত দেন।
কন্যার সঙ্গে সংযুক্ত আছে বাংলাদেশের বিভিন্ন করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংক। তারা কন্যার সহায়তায় তাদের নিজস্ব গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন:সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৬২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৫২ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শনিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৬২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৯৪ এবং ঢাকার বাইরের ২৬৮ জন।
চলতি বছরের ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৬ হাজার ৭৭৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৯১২ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৭ হাজার ৮৬১ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১২ হাজার ৭০৯ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৭ হাজার ৩৪৭ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ ৫ হাজার ৩৬২ জন রয়েছেন।
মাতৃত্বকালে প্রতিবছর দেশে ৬৫ হাজার শিশু এবং সাড়ে ৪ হাজার মা মারা যায় জানিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘এই সংখ্যা অনেক। যদিও গত বছরের তুলনায় এবার আমরা অন্তত ৫ ভাগ মা ও শিশুর মৃত্যুহার কমাতে সক্ষম হয়েছি। তবুও এখনও বছরে এত মৃত্যু কোনোভাবেই কাম্য নয়।’
তিনি বলেন, ‘তবে বিগত বিএনপি-জামাত সরকারের তুলনায় এ মৃত্যুহার এখন অর্ধেকের বেশি কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি।’
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর মিন্টো রোডের বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিব কনভেনশন হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে ৯ থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ‘পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ’ পালন উপলক্ষ্যে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
মন্ত্রী বলন, ‘এখন আমাদের আগামীর লক্ষ্য পূরণ করতে হবে। আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে মাতৃমৃত্যু হার ৭০ শতাংশ কমাতে হবে ও শিশুমৃত্যু হার অর্ধেকে নামিয়ে আনতে হবে। তবে, এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে আমাদেরকে অবশ্যই বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করতে হবে, মায়েদের হোম ডেলিভারির পরিবর্তে প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারির দিকে মনোযোগী হতে হবে এবং সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রসমূহকে ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস ব্যবস্থায় কাজ করতে হবে। মা ও শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনতে আমরা ইতোমধ্যেই সারা দেশের ৫০০টি সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস শুরু করেছি। পর্যায়ক্রমে আরও ৪০০টি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এই ২৪ ঘণ্টা সেবা চালু করা হবে।
‘বর্তমানে প্রাইভেট স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে আশংকাজনক হারে সিজারিয়ান ব্যবস্থা বেড়ে গেছে’ উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘দেশে এখন সিজারিয়ান বাচ্চা জন্মের হার আশংকাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিনা কারণেই অনেক মায়েরা সিজার করে বাচ্চা নিতে আগ্রহী থাকেন। এটি কাম্য নয়।
‘একবার সিজার করে বাচ্চা নিলে ওই মায়ের পরবর্তীতে বাচ্চা ডেলিভারিতে সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া সারা জীবনের জন্য অন্যান্য সমস্যা নিয়ে চলতে হতে পারে। এটি এভাবে চলতে পারে না। দেশে হোম ডেলিভারি এবং সিজার করে বাচ্চা নেয়া অর্ধেকে নামাতে আমাদের সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আগামী ৯ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ৬ দিনব্যাপী পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম। উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্য, অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ, মহাপরিচালক শিক্ষা প্রফেসর টিটু মিয়া, মহাপরিচালক নার্সিং, মহাপরিচালক নিপোর্ট এবং ইউএনএফপিএ-এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ক্রিস্টিন ব্লোকসসহ আরও অনেকে। এ ছাড়া জুম অনলাইনে দেশের ৮০টি উপজেলা হাসপাতাল স্বাস্থ্য প্রতিনিধি আলোচনা সভায় যুক্ত ছিলেন।
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৫৩৭ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৪৩ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে বৃহস্পতিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বুধবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৫৩৭ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১০৮ এবং ঢাকার বাইরের ৪২৯ জন।
চলতি বছরের ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৬ হাজার ১৬০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৭৫৪ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৭ হাজার ৪০৬ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১১ হাজার ৯৪৬ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৭ হাজার ১৩০ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ ৪ হাজার ৮১৬ জন রয়েছেন।
আরও পড়ুন:সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৬৯ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৩৯ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে মঙ্গলবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সােমবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৬৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১২৪ এবং ঢাকার বাইরের ৫৪৫ জন।
চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৫ হাজার ৫৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৫২৮ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ছয় হাজার ৫২৯ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১০ হাজার ৭৫১ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৮২৫ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ তিন হাজার ৯২৬ জন রয়েছেন।
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৮২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৩৪ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে সোমবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৮২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৩৫ এবং ঢাকার বাইরের ৫৪৭ জন।
চলতি বছরের ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৪ হাজার ৩৮৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৪০৪ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৫ হাজার ৯৮৪ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১০ হাজার ৬৫ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৬৭১ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ তিন হাজার ৩৯৪ জন রয়েছেন।
মন্তব্য