× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

ফুটবল
PSGO uncertain after Barca injury Messi
google_news print-icon

বার্সা ‘আঘাতের’ পর পিএসজিও অনিশ্চিত মেসির

বার্সা-আঘাতের-পর-পিএসজিও-অনিশ্চিত-মেসির
কাম্প ন্যুয়ে মেসির শেষ সংবাদ সম্মেলন। ছবি: এএফপি
স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কা জানাচ্ছে, আর্থিক নিয়মের ওপর ভিত্তি করে ‘ফাইনান্সিয়াল ফেয়ার প্লের’ অধীনে  মেসির সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে না পিএসজি।

শেষ মুহূর্তে লা লিগার নিয়মের কারণে বার্সেলোনার সঙ্গে চুক্তি নবায়ন সম্ভব হয়নি লিওনেল মেসির। অশ্রুভেজা চোখে কাতালুনিয়াকে বিদায় বলতে হয়েছে তার। এমন আঘাতের পর প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি) যাওয়া যখন প্রায় নিশ্চিত তখনই মেসির জীবনে হাজির হতে চলেছে আরেক ধাক্কা।

মেসির পিএসজিতে যাওয়া ঠেকাতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে ইউরোপিয়ান কমিশনের কাছে।

স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কা জানাচ্ছে, আর্থিক নিয়মের ওপর ভিত্তি করে ‘ফাইনান্সিয়াল ফেয়ার প্লের’ অধীনে মেসির সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে না পিএসজি।

কারা অভিযোগ করেছে সেটি মার্কার প্রতিবেদনে নেই। তবে তারা জানিয়েছে যে, অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘পিএসজির খরচের হার বার্সেলোনার থেকেও খারাপ। ২০১৯-২০ মৌসুমে পিএসজির ৯৯ শতাংশ আয় খরচ হয়েছে খেলোয়াড়দের বেতনের পেছনে।’

ঠিক একই কারণে মেসিকে পুনরায় দলভুক্ত করা সম্ভব হয়নি বার্সেলোনার। অভিযোগ যারা করেছেন তাদের আশা, ‘ফাইনান্সিয়াল ফেয়ার প্লে’ নিয়মের কারণে মেসির সঙ্গে চুক্তি করতে পারবে না পিএসজি।

তবে ট্রান্সফার বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিক ফাব্রিসিও রোমানো জানিয়েছেন, দুই বছর মেয়াদে পিএসজির সঙ্গে চুক্তি সারতে চলেছেন মেসি। দুই-একদিনের মধ্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ যাবতীয় কার্যক্রম শেষ করার কথা আর্জেন্টিনা অধিনায়কের।

বার্সার মতো আর্থিক জটিলতার মধ্যে পড়তে হচ্ছে না মেসির দলবদলকে এমন নিশ্চয়তা দিয়েছে ফ্রান্সের বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম।

প্রতি মৌসুমে ৫ কোটি ইউরোতে পিএসজির সঙ্গে চুক্তি করতে চলেছেন ছয়বারের ব্যালন ডর জয়ী ফুটবলার।

ফ্রান্সের ফুটবলে প্রাধান্য থাকলেও ইউরোপে শ্রেষ্ঠত্বের আশায় দল আরও শক্তিশালী করছে পিএসজি।

এই মৌসুমে তারা দলে টেনেছে সার্হিও রামোস, জানলুইজি ডোনারুম্মা, জর্জিনিয়ো উইনালডাম ও আশরাফ হাকিমির মতো তারকাদের। এর সঙ্গে মেসিকে যোগ করে ইউরোপীয় ফুটবলের সবচেয়ে শক্তিশালী স্কোয়াড বানাতে চাচ্ছে তারা।

আরও পড়ুন:
মেসির কান্নাভেজা বিদায়
মেসি বার্সা সমর্থকদের বিদায় বলবেন বিকেলে
পিএসজিতেই যাচ্ছেন মেসি
মেসিকে রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে ক্লাব, বললেন সভাপতি
বার্সেলোনা ছেড়ে মেসি যাচ্ছেন কোথায়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

ফুটবল
The unemployed people are lost in employment

কর্মসংস্থান হারিয়ে বেকার সংশ্লিষ্টরা হারিয়ে যাচ্ছে বর-কনের বাহন পালকি

কর্মসংস্থান হারিয়ে বেকার সংশ্লিষ্টরা হারিয়ে যাচ্ছে বর-কনের বাহন পালকি গ্রামবাংলার ঐতিহ্য পালকি। ছবি: নিউজবাংলা

পালকি ছিল এক সময় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য, বর-কনের বাহন। এটা ছাড়া বিয়ের কথা ভাবাই যেত না। সারা দেশের মতো রূপগঞ্জেও একই অবস্থা ছিল। কালের বির্বতনে চিরায়ত গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যের ধারক পালকি রূপগঞ্জে আজ আর চোখে পড়ে না। পালকি এখন মিউজিয়াম পিস হয়ে কালের সাক্ষী হয়ে আছে জাদুঘরে। বেহারাদের সুর করে সেই গ্রাম ঘুরে মাঠ-ঘাট-প্রান্তর পেরিয়ে গন্তব্যের কাছে দূর থেকে সেই ছয় বেহারাদের আর দেখা যাচ্ছে না। তাদের ছন্দিত লয়ে হাঁটার সঙ্গে সঙ্গে এ গাঁ থেকে ওগাঁয়ে নাইয়র, বিয়ের কনে বর কিংবা মান্যগন্য ব্যক্তিদের নিয়ে যাওয়ার এ চক্রবিহীন যান সম্ভবত তার অন্তিম যাত্রা করেছে। ছন্দের জাদুকর সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ভাষায়, রবীন্দ্রনাথের কবিতায়, হেমন্তের গানে কিংবা ভুপেন হাজারিকার মাদল তালে চলা পালকি এখন ঐতিহ্যের খাতায় নাম লিখিয়েছে।

সেই ন্যাংটা পুঁটো ছেলেটা আর বলে না পালকি চলে পালকি চলে.....আদুল গাঁয়ে যাচ্ছে কারা হনহনিয়ে। রবি ঠাকুরের ‘বীর পুরুষ’ কবিতার খোকা তার মাকে পালকিতে নিয়ে যাওয়ার সময় ডাকাতদের সাথে লড়ে যখন ওরা আসে তেড়ে ‘হারে রে রে’ বলে। সেই ভীষণ যুদ্ধের বর্ণনাও দিতে পারে না মাকে। মাও বলতে পারে না, ভাগ্যেস খোকা ছিল তার সঙ্গে। দাদা তার সদ্য বিয়ে হওয়া দিদিকে আর বলে না, আর কটাঁ দিন থাক না দিদি, কেঁদে কেটে কঁকিয়ে, দুদিন বাদে তো নিয়েই যাবে পালকি করে সাজিয়ে। ‘মৈমনসিং গীতিকার’ দেওয়ানা মদিনা ও ছুটবে না পালকিতে আবের পাংখা নিয়ে আর পালকি বহরের সেই পরিচিত দৃশ্য এখন আর দেখা যায় না।

আধুনিক যোগাযোগের গোগ্রাসে পালকি হারিয়ে যাচ্ছে বিস্মৃতির অতল তলে প্রাচীন বাংলার এ বাহনটি। এক সময় গ্রাম-বাংলার হাটবাজারে পালকি সাজিয়ে রাখা হত। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার আগেই পালকিওয়ালাদের কাছে ছুটে যেতেন বরের লোকজন। পালকি কাঠ দিয়ে তৈরি করা হতো। ছয়জন মিলে পালকি বহন করতো। সামনে পেছনে দুজন ও মাঝখানে দুজন করে পালকি কাঁদে নিত। প্রথমে বরকে পালকিতে করে তার নিজ বাড়ি থেকে কনের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হতো। বিয়ের কার্যক্রম সম্পূর্ণ হওয়ার পর বর-কনেকে এক সঙ্গে আবার বরের বাড়িতে নিয়ে আসতো।

আসলে পালকি নামটির উৎপত্তি ফারসি ও সংস্কৃত উভয় ইন্দো ভারতীয় ভাষা থেকে আর সেই সঙ্গে ফরাসি থেকেও। পল্লীকবি জসিম উদ্দিন তাঁর স্মৃতি কথায় এ গাঁ থেকে ওগাঁয়ে যাওয়া বেহারাদের পালকি নিয়ে চলার যে বিবরণ দিয়েছেন তা আমাদের আবহমান গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। বিলুপ্ত এ পালকি এখন বিভিন্ন জাদুঘরে শোভা পাচ্ছে। বিয়ে বাড়িতে নব বর-বধুদের আনা নেয়ায় পালকি ব্যবহার করা হতো। চক্রযানের বিপ্লবে পালকির জায়গা দখল করে নিয়েছে আধুনিকতার এ যুগে প্রাইভেটকার, নোহা, বাস ও মাইক্রোবাস। হালের লাঙ্গল যেমন গ্রামেও অচল তেমনি ধনী গরিব নির্বিশেষে সকলের নানা অনুষ্ঠানে ব্যবহার করছে আধুনিক যান্ত্রিক যানবাহন। এসব যানের রমরমা ব্যবসাও এ কারণেই জমে ওঠেছে।

আধুনিকতার ছোঁয়ায় ইদানিং বর-কনের বাহনে যোগ হয়েছে হেলিকপ্টারও। রূপগঞ্জের মুড়াপাড়া এলাকা থেকে হেলিকপ্টারে করে বর যাত্রা গিয়েছেন সফিক মিয়া। হেলিকপ্টারে বর-কনে বহনের ঘটনা তখন পুরো এলাকায় বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। ছড়ায় বলা হতো বউ সাজবে কালকি, চড়বে সোনার পালকি! সোনার বরনী কন্যা এখন আর পালকিবদ্ধ পরিবেশে যাবে না, উঠবে আসল বা নকল ফুলের সাজানো এয়ারকন্ডিশন গাড়িতে।

মন্তব্য

ফুটবল
Bus in Pabna Truck driver killed in a collision with truck

পাবনায় বাস- ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

পাবনায় বাস- ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

মঙ্গলবার (১৭ জুন) ভোর সাড়ে চারটার দিকে পাবনা বাইপাস মহাসড়কের ইয়াকুব ফিলিং স্টেশন এর সামনে দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ট্রাকচালক সেলিম হোসেন (৩৮) মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সাহারবাটি গ্রামের মৃত আব্দুল গনির ছেলে।

আহতরা হলেন- বাসের হেলপার তারেক (৩৫) ট্রাকের হেল্পার আলামিন (৩৫)। তাদের রাজশাহী মেডিকেল। কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ট্রাকচালক সেলিম সুনামগঞ্জ থেকে পাথর ভর্তি করে মাওয়া যাচ্ছিলেন।অপরদিক পাবনা এক্সপ্রেস বাসটি ঢাকা থেকে পাবনা বাস টার্মিনালে যাত্রী নামিয়ে হেলপার আলামিন গাড়ি গ্যারেজ করার জন্য দ্রুতগতিতে গাড়ি চালিয়ে ইয়াকুব ফিলিং স্টেশনের সামনে পৌঁছালে ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

স্থানীয় লোকজন ফায়ার সার্ভিসকে জানালে তাৎক্ষিনক ফায়ার সার্ভিসের একটি টিম আহত তিনজনকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ট্রাক চালক সেলিম কে মৃত ঘোষণা করেন।

অপরদিকে আহত ট্রাকের হেলপার ও বাসের হেলপারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্থানান্তর করা হয়।

পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে সদর থানা হেফাজতে আনা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক ও বাসটি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মন্তব্য

ফুটবল
Jamaat did not join the consensus commission discussion

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় যোগ দেয়নি জামায়াত

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় যোগ দেয়নি জামায়াত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় পর্বের আলোচনায় যোগ দেয়নি জামায়েতে ইসলামীর কোনো প্রতিনিধি। বিএনপি ও এনসিপির মাঝে জামায়াতের জন্য সংরক্ষিত আসনটি মধ্যাহ্নভোজের আগ পর্যন্ত ছিল ফাঁকা।

জামায়াতের আলোচনায় যোগ না দেয়ায় নানা রাজনৈতিক দল নানা মত দিয়েছেন। অনেকে বলছেন, কমিশনের বেশ কয়েকটি বিষয়ে জামায়াতের বনিবনা না হওয়ায় মঙ্গলবারের আলোচনায় তারা যোগ দেননি।

এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘কেন জামায়াত আলোচনায় যোগ দেয়নি সেই উত্তর কমিশনই ভালো দিতে পারবে।’

জামায়াতের আলোচনায় যোগ না দেয়া প্রসঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, ‘আমরা যতদূর জানি জামায়াত আজকের বৈঠক প্রতীকী বয়কট করেছে। ঐকমত্য কমিশনের আজকের আলোচ্য বেশ কয়েকটি বিষয়ে জামায়াত হয়তো একমত হতে পারেনি। তাই আলোচনায় অংশ নেয়নি।’

জামায়াতের আলোচনায় যোগ না দেয়া প্রসঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল হিসেবে আজকের আলোচনায় জামায়াতের থাকা উচিত ছিল। তারা এই আলোচনা বয়কট করেছে কিনা সে বিষয়ে পরিষ্কার কিছু জানায়নি। যদি মধ্যাহ্নভোজের পরেও জামায়াত আলোচনায় না আসে তাহলে পুরো ব্যাপারটি বোঝা যাবে।’

ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘আদর্শিক জায়গা থেকে আমরা বেশিরভাগ বিষয়েই একমত হয়েছি। কিন্তু নারীদের জন্য আলাদা করে সংরক্ষিত ১০০ আসন রাখার প্রয়োজন দেখি না। নারীর ক্ষমতায়ন আমরাও চাই, কিন্তু কোনো বৈষম্যমূলক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে না।’

বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল মনে করছে, নারী আসনসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে কমিশনের সঙ্গে মতানৈক্য হওয়ায় আলোচনার প্রথম পর্যায়ে জামায়াত যোগ দেয়নি।

মন্তব্য

ফুটবল
Opposition Party of Chairman of Four Standing Committee in Parliament Salahuddin

সংসদে চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের: সালাহউদ্দিন

সংসদে চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের: সালাহউদ্দিন

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের দ্বিতীয় পর্যায়ের সভার মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে সাংবাদিকদের বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগামী জাতীয় সংসদে ৫০টি স্থায়ী কমিটির মধ্যে চারটি বিরোধী দলের জন্য ধার্য হয়েছে এবং সব রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে একমত।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মঙ্গলবারের (১৭ জুন) সভায় চারটি গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় স্থায়ী কমিটি পাবলিক অ্যাকাউন্ট, প্রিভিলেজ, ইস্টিমেশন এবং পাবলিক আন্ডারটেকিং কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দল থেকে দেওয়ার সিদ্ধান্তে সবাই একমত বলে জানিয়েছে তিনি।

বাকি স্থায়ী কমিটি প্রসঙ্গে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘শুধু এই চারটি কমিটি না, সংখ্যাধিক্যের ভিত্তিতে বাকি কমিটিতেও আনুপাতিক হারে বিরোধীদলের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা থাকবে।’

‘এছাড়া সংবিধানের ৭০ নং অনুচ্ছেদ যেখানে নিজ দলের বিরুদ্ধে ভোট দিলে সদস্য পদ বাতিলের বিধান আছে, সে বিষয়ে আস্থা ভোট এবং অর্থ বিল বাদে অন্য কোনো বিষয়ে ভোটদানে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে সবাই একমত,’ বলেন তিনি।

তবে বিএনপির পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিস্থিতি এবং জাতীয় নিরাপত্তা এই দুই বিষয়েও দলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া যাবে না এমন মত দেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে এই দুই বিষয়ে অটল থাকার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা নির্বাচিত হলে ৭০নং অনুচ্ছেদে এ দুটি বিষয়ও যুক্ত করা হবে।’

নারীদের ১০০ সংরক্ষিত আসন প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলই এ বিষয়ে একমত। তবে নির্বাচন পদ্ধতি কেমন হবে তা নিয়ে মতানৈক্য আছে। আশা করছি, আজকের আলোচনা শেষে এ বিষয়ে সমাধানে আসা যাবে ‘

এছাড়া জুলাই সনদের পাশাপাশি প্রতিটি রাজনৈতিক দলের আলাদা আলাদা ইশতেহার গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির এ নেতা।

মন্তব্য

ফুটবল
Two pirates with weapons in the Sundarbans 

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ দুই ‘জলদস্যু’ আটক 

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ দুই ‘জলদস্যু’ আটক 

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে নজির গাজী (৪৯) ও দিদারুল ইসলাম (৩৮) নামে দুই ’জলদস্যুকে’ আটক করেছে পুলিশ। সোমবার রাত সাড়ে ৯টা ও ১১টার দিকে উপজেলার উপকুলবর্তী যতীন্দ্রনগর ও মীরগাং এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এসময় আটক দুই জলদস্যুর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাদের ব্যবহৃত নৌকা থেকে একটি একনলা বন্দুক উদ্ধার করে পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. হুমায়ুন কবির মোল্যা।

এর আগে সোমবার রাত আটটার দিকে সুন্দরবন থেকে লোকালয়ে উঠে আসার সময় স্থানীয়দের ধাওয়ার মুখে অপর কয়েক সহযোগিসহ এসব জলদস্যুরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। আটকরা হলেন— শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের নওশাদ গাজী এবং আশাশুনি উপজেলার চাকলা গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে দিদারুল ইসলাম।

আবু হামজা, সিদ্দিক হোসেন ও আকবর আলীসহ স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে আটটার দিকে অপরিচিত পাঁচ/সাত জন ব্যক্তি সুন্দরবন তীরবর্তী যতীন্দ্রনগর বাজারে যায়। এসময় নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাওয়ার জন্য তারা মাইক্রো বা ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেলের জন্য কথা বলছিলেন। একপর্যায়ে সন্দেহের বশবর্তী হয়ে নাম—পরিচয়সহ সুন্দরবন এলাকায় আসার কারণ জানতে চাইলে তারা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় যতীন্দ্রনগর বাজারে উপস্থিত লোকজন ধাওয়া করে দিদারুলকে ধরে পুলিশকে খবর দেয়। পরবর্তীতে শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির ঘটনাস্থলে পৌঁছে নজীরকে আটকের পাশাপাশি তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওই চক্রের ব্যবহৃত মাছ শিকারের নৌকার মধ্যে থেকে একটি একনলা বন্দুক ও একটি দা উদ্ধার করে।

এদিকে স্থানীয়রা জানিয়েছে, জোনাব বাহিনী এখন সুন্দরবনে খুব বেশি তৎপর না। বরং নজীর, তার ভাই নবাব ও ছেলে আব্দুর রহিম এবং মুন্সিগঞ্জ আটিরউপর এলাকার আছাদুলসহ কয়েকজনকে নিয়ে জোনাবের নামে সুন্দরবনে দস্যুতায় লিপ্ত। সোমবার রাতে নজীর আলীকে আটকের পরপরই তার ছেলে আব্দুর রহিম ও ভাই নবাব ঘটনাস্থল থেকে সটকে পড়েন।

আটক নজীর আলীর ভাষ্য, তিনি সুন্দরবনের ত্রাস কুখ্যাত জোনাব বাহিনীর সদ্যদের উপরে তুলে দেওয়া এবং সুন্দরবনে নামিয়ে দেয়ার কাজ করেন। সোমবার ১০ হাজার টাকার চুক্তিতে জোনাব বাহিনীর দুই সদস্যকে যতীন্দ্রনগর বাজার পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বে ছিলেন। বনবিভাগের অনুমতি নিয়ে সুন্দরবনে যেয়ে মাছ শিকারের পাশাপাশি তারা পরিচিত জলদস্যুদের উপরে নিচে উঠানামার কাজ করেন বলেও দাবি তার। উপরে উঠে যাওয়া দুই জলদস্যু উদ্ধারকৃত অস্ত্রটি তার নৌকার মধ্যে রেখে যায় বলেও তিনি দাবি করেন।

দিদারুল জানান, তিনি নজীর আলীর শ্রমিক হিসেবে সুন্দরবনে যাওয়া জেলেদের জিম্মি করারসহ মুক্তিপণ আদায়ের কাজ করেন। লোকারয়ে পৌঁছে দেওয়া দুই জলদস্যুকে সুন্দরবনের পুটেরদুনে এলাকা থেকে নিয়ে আসার কথাও নিশ্চিত করেন তিনি। তবে তার কাছে মোবাইলের পাওয়ার ব্যাঙ্কসহ নানান সরঞ্জামাদির বিষয়ে জানতে চাইলে নিরুত্তর থাকেন।

এদিকে অস্ত্র উদ্ধারসহ দু’জনকে আটকের বিষয়ে শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. হুমায়ুন কবির মোল্যা জানান, নজীরের দেওয়া তথ্যে নৌকায় থাকা ককসিটের নিচে বিশেষ কায়দায় লুকানো অবস্থায় একটি একনলা বন্দুক উদ্ধার হয়েছে। আটকের পর উভয়কে শ্যামনগর থানায় নেওয়া হয়েছে। তারা মাছ শিকারির ছদ্মবেশে সুন্দরবনে প্রবেশ করতেন বলে প্রাথমিক তথ্য মিলেছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বাহিনীর নাম—পরিচয়সহ বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

মন্তব্য

ফুটবল
Aurakhali Bazaar artisans are busy busy making boats
বর্ষার আগমনী বার্তা

নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে আওরাখালী বাজারের কারিগররা

নৌকা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে আওরাখালী বাজারের কারিগররা

গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার জাঙ্গালিয়া ইউনিয়নের আওরাখালী বাজারে বর্ষার আগমনের আগেই শুরু হয়েছে নৌকা তৈরির ব্যস্ততা। বেলাই বিল ঘিরে গড়ে ওঠা এই ঐতিহ্যবাহী নৌকার বাজারে ইতোমধ্যে কাঠমিস্ত্রিরা দিনরাত পরিশ্রম করে তৈরি করছেন নানা আকার-আকৃতির কাঠের নৌকা। বর্ষার পানিতে ভাসিয়ে মাছ ধরা, কৃষিকাজ কিংবা সাধারণ যাতায়াতের জন্য এসব নৌকা স্থানীয় মানুষের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

স্থানীয়দের মতে, এই বাজারে প্রায় বিশটির বেশি দোকান বা কাঠের কারখানা রয়েছে, যেখানে কাজ করছেন শতাধিক শ্রমিক। নৌকা তৈরির মৌসুম শুরু হতেই এসব দোকানে ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে। কাঠের উপর নির্ভরশীল এই শিল্পটি শুধু বর্ষাকালেই নয়, বছরের অনেকটা সময় জুড়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে এলাকার বহু মানুষের জন্য।

একজন অভিজ্ঞ কারিগর জানান, "আমরা ছোট-বড় নানা আকারের নৌকা তৈরি করি। চাহিদা অনুযায়ী ডিজাইন এবং কাঠ ব্যবহার করে নৌকা বানানো হয়। ছোট নৌকার দাম শুরু হয় আট হাজার টাকা থেকে, আর বড় নৌকার দাম গিয়ে ঠেকে প্রায় ৩০ হাজার টাকায়।"

নৌকা কিনতে আসা এক কৃষক বলেন, "প্রতি বছর বর্ষার আগে একটা নৌকা কিনতে হয়। বিলের ভেতর যাতায়াত, ফসল তোলা আর মাছ ধরার কাজে এটি খুবই দরকারি।"

এই বাজারের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, সরকারি সহায়তা পেলে এই নৌকা শিল্প আরও প্রসারিত হতে পারে। নৌকা রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি হলে দেশের বাইরেও এই হস্তশিল্পের পরিচিতি ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন অনেকেই।

প্রাকৃতিক জলাভূমিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আওরাখালীর এই নৌকা বাজার শুধুই ব্যবসার স্থান নয়—এটি গ্রামীণ জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। বর্ষা যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই যেন এখানে নতুন জীবনের স্পন্দন ফিরে আসছে।

মন্তব্য

ফুটবল
No hospital in Chittagong

চট্টগ্রামের কোনো হাসপাতালে নেই করোনার বিশেষ প্রস্তুতি

চট্টগ্রামের কোনো হাসপাতালে নেই করোনার বিশেষ প্রস্তুতি

চট্টগ্রামে আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত ছয় দিনে মোট ৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৫ জন পুরুষ এবং ৪ জন নারী। বর্তমানে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ৩ জন করোনা রোগী ভর্তি আছেন। যেকোনো সময় রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। অথচ ঘোষিত দুই করোনা বিশেষায়িত হাসপাতালে আইসোলেশন বেড প্রস্তুত করা ছাড়া আর কোনো প্রস্তুতি নেওয়া হয়নি। তবে হাসপাতালসংশ্লিষ্টরা বলছেন, সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে কোনো বিধিনিষেধ মানা হচ্ছে না। টিকিট কাউন্টার, ল্যাব, জরুরি বিভাগ, ডাক্তারের কক্ষ, ঔষধাগার সব জায়গায় রোগীদের ভিড়। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা হচ্ছে না। তা ছাড়া কারও কারও মুখে মাস্কও নেই।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালের ১৮টি আইসিইউ বেডের মধ্যে ১৭টির ভেন্টিলেটর নষ্ট। মাত্র একটি সচল থাকলেও মাঝে মধ্যে সেটিও বন্ধ হয়ে যায়। অথচ ২০২০ সালে করোনা মহামারির শুরুতে এখানে প্রথমে ১০টি, পরে আরও ৮টি আইসিইউ বেড স্থাপন করা হয়। মোট ১৮টি নিবিড় পরিচর্যা বেড স্থাপন করলেও এখন সেগুলোর যন্ত্রপাতি অচল হয়ে পড়ে আছে। এগুলো মেরামতের জন্য ঢাকা থেকে লোক আসবে। সেগুলো দ্রুত মেরামতের চেষ্টা অব্যাহত আছে। ১৮টি আইসিইউ বেডের মধ্যে ৮টিতে রোগী ভর্তি করা হলেও মাত্র একটির ভেন্টিলেটর চালু আছে। বেশির ভাগ মনিটর নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে হাসপাতালে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সেবা চালু থাকলে হাইফ্লো নজেল অক্সিজেন ও অন্য যন্ত্রপাতি প্রয়োজন।

হাসপাতালের পরিসংখ্যান দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট রয়েছে। হাসপাতালে সরকার অনুমোদিত পদের সংখ্যা সব মিলিয়ে ২৪২টি। বর্তমানে সংযুক্তি, ওএসডি, নিয়মিতসহ ১২৬ জন ডাক্তার আছেন। নার্স আছেন ১৩৪ জন। চিকিৎসক, নার্স, স্টাফসহ মোট জনবল আছে ৩৫৬ জন। তবে সবাই নিয়মিত নয়। ২০২০ সালে করোনা রোগীদের জন্য এখানে ২২ জন চিকিৎসককে আনা হলেও বর্তমানে তারা কেউই নেই। সবাইকে ইতোমধ্যে বদলি করা হয়েছে। ২০২৪ সালের কাঠামো অনুযায়ী হাসপাতালে ১৭৭ জন ডাক্তার থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ৪২ জন। এর মধ্যে ২০ জন চিকিৎসক বিভিন্ন বিভাগে প্রশাসনিক পালন করছেন। সে জন্য রোগীদের নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিতে পারেন না।

হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা. একরাম হোসেন বলেন, ‘মেডিসিন ওয়ার্ডে ২০টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। করোনা রোগীদের জন্য ৫টি আইসিইউ বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। বাকি সব আইসিইউ শিগগিরই প্রস্তুত হয়ে যাবে। সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যেই ডাক্তার, নার্সসহ জনবল বাড়ানোর জন্য অধিদপ্তরে বলেছি। করোনা পরীক্ষার জন্য ২ হাজার কিটের জন্য আমরা চাহিদা পাঠিয়েছিলাম। সেগুলো আসা শুরু হয়েছে। শিগগিরই আমরা করোনা পরীক্ষা শুরু করতে পারব।’

জেলা সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমাদের ৪০ হাজার কিটের চাহিদা দেওয়া আছে। আপাতত ১ হাজার কিট এসেছে। আমরা যেখানে যত প্রয়োজন কিট দেব। বেশি প্রয়োজন হলেও আনা যাবে। আতঙ্কিত না হয়ে সবাইকে সচেতন, সতর্ক হওয়ার অনুরোধ করছি।’

এদিকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) আওতাধীন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন মাতৃসদন ও শিশু হাসপাতাল (মেমন-২) এর পরিস্থিতিও একই। ৫০ শয্যার এই হাসপাতালে ডাক্তার আছেন মাত্র ৪ জন ও নার্স আছেন ১৪ জন। হাসপাতালের তৃতীয় তলায় ১০টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

জানতে চাইলে চসিকের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. হুসনে আরা বলেন, ‘আমাদের ১০টি আইসোলেশন বেড প্রস্তত রাখা হয়েছে। এছাড়া আমাদের অন্য কোনো প্রস্তুতি নেই। ঈদের ছুটি থাকায় আপাতত রোগীর সংখ্যা কম। চসিক মেয়র বলেছেন করোনা পরীক্ষার জন্য আমাদের কিট কিনে দেওয়া হবে। এরপর আমরা পরীক্ষা শুরু করব। আমাদের হাসপাতালে অক্সিজেন আছে; কিন্তু সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা, আইসিইউ ব্যবস্থা নেই। বাইরে থেকে করোনা পরীক্ষা করে আমাদের এখানে আইসোলেট করা যাবে।’

মন্তব্য

p
উপরে