× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
হাওরে এবার সবুজের ঢেউ
google_news print-icon

হাওরে এবার সবুজের ঢেউ

হাওরে-এবার-সবুজের-ঢেউ
বিস্তীর্ণ জলরাশি নয়, হাওর এবার ডাকছে সবুজের ডালি মেলে। সড়ক যোগাযোগ উন্নত হওয়ায় দূর থেকেও মানুষ যাচ্ছে সেখানে। দিনে গিয়ে এখন দিনেই ফিরে আসার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইছেন না প্রকৃতিপ্রেমীরা।

যেদিকে চোখ যায়, শুধু পানি আর পানি। মাঝখানে ছোট ছোট গ্রাম, কোথাও বা পানির নিচ থেকে মাথা বের করে দাঁড়িয়ে গাছগাছালি।

গত কয়েক বছরে হাওর এলাকার এই দৃশ্য ফেসবুক ওয়ালগুলোতে কত শত বা হাজারবার এসেছে, তার হিসাব নেই।

কিশোরগঞ্জে হাওরের বুক চিরে নির্মিত সড়ক মানুষকে জলের সৌন্দর্যের কাছাকাছি নিয়ে গেছে। তবে এই শুকনো মৌসুম, যখন, নদী ক্ষীণকায় হয়ে গেছে, তখনও মানুষের ঢল যে কম, এমন নয়।

এবার ঘুরতে যাওয়া মানুষ দুই চোখ ভরে উপভোগ করছে সবুজের সৌন্দর্য। পানি সরে যাওয়ায় চাষ হয়েছে হাওরের জমিতে। কাঁচা ধানগাছের পাশাপাশি এবার উন্মাদনা তৈরি করেছে এখানে-সেখানে সূর্যমুখীর বাগান।

ঘন সবুজের মাঝে যেন ছোট ছোট সূর্য ফুটে আছে। পাশাপাশি আছে দিগন্ত বিস্তৃত ঘাষের ক্ষেত। দল বেঁধে ঘুরে বেড়ানো মহিষ আর গরুর পালগুলো ঘুরতে যাওয়া মানুষদের মনে নিউজিল্যান্ডের আবহ তৈরি করে।

বর্ষায় বিস্তীর্ণ জলরাশির সৌন্দর্যের হাতছানি উপেক্ষা করা কঠিন। গত কয়েক বছর দল বেঁধে পর্যটকদের হাওর ঘুরতে যাওয়ার মানুষের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তবে জনতার ঢল এই শুকনো মৌসুমেও কম নয়।

হাওরে এবার সবুজের ঢেউ

কিশোরগঞ্জে হাওর ঘুরতে যাওয়া মানুষের কাছে নতুন সংযোজন দৃষ্টিনন্দন সড়ক। এটি যাতায়াতকেও সহজ করেছে।

একদম ব্রেক না চেপে ১০ কিলোমিটার বা ২০ কিলোমিটার বা তার চেয়ে বেশি এলাকা যদি গাড়িতে পাড়ি দিতে চান, তাহলে আপনার কাছে দারুণ এক সুযোগ নিয়ে এসেছে কিশোরগঞ্জের ইটনা, মিঠামইন ও অষ্টগ্রামকে সংযুক্ত করা চওড়া এক সড়ক। সেখান স্থানীয় যানবাহন বলতে কেবল ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, তার সংখ্যাও কম।

এর বাইরে প্রাইভেট কার বা মোটরসাইকেলে করে ভোঁ ছুটে চলা যে মানুষদের দেখা যায়, তারা সবাই বাইরে থেকে এসেছে হাওর দেখতে।

গ্রীষ্ম আসার আগে আগে মৃদুমন্দ বাতাস, চারপাশে দিগন্ত বিস্তৃত সবুজ ধানক্ষেত আর ঘাষের গালিচা আপনাকে মুগ্ধ করবে, যতক্ষণ সেখানে থাকেন, ততক্ষণ।

এই সৌন্দর্য কোনো নতুন বিষয় নয়। তবে হাওরে যাওয়ার অনীহা থাকার মূল কারণ ছিল যাতায়াতের সমস্যা। বর্ষায় আসতে হলে সারা দিন নৌকায় বসে থেকে যেতে হতো। আর শুকনো মৌসুমে হাঁটা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না।

কিন্তু এখন হাওরবাসীর যোগাযোগের জন্য নির্মিত হয়েছে ‘অলওয়েদার সড়ক’। ফলে সহজেই এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলাতেগুলোতে আসা-যাওয়া করা যায় অনায়াসে। সেই সঙ্গে হাওরে নির্মিত হয়েছে অগুনতি সাবমার্সেবল বা ডুবো সড়ক।

গত বছর হাওরের ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম উপজেলার অলওয়েদার সড়কটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যদিও এর আগেই সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমে ভাইরাল হয় এ সড়কটি।

এরপর থেকেই বাড়তে থাকে পর্যটকদের আনাগোনা। দুই দিকে দিয়েই পানি আর মাঝখান দিয়ে রাস্তা। যারা কখনো হাওরে আসেনি তাদের অনেকের মনেই কৌতূহল জাগত কীভাবে সম্ভব হয়েছে এই বিস্তীর্ণ জলরাশির মধ্য দিয়ে এত দীর্ঘ সড়ক।

হাওরে এবার সবুজের ঢেউ

বর্ষায় হাওরে ভ্রমণপিপাসুদের ভিড় বাড়তে থাকে এই সড়কটি ঘিরে। পর্যটকদের ভিড় দেখা যায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতেও। পর্যটকদের আগমনকে কেন্দ্র করে সড়কটির আশপাশে তৈরি হয় আবাসিক হোটেল, রেস্টুরেন্ট। ঘুরে বেড়ানোর জন্য তৈরি করা হয় শ শ দৃষ্টিনন্দন নৌকা, কিনে আনা হয় স্পিডবোট।

আর সড়কে পর্যটকদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য বাড়তে থাকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ব্যবহার।

এই একটি সড়ককে ঘিরে হাওরে সৃষ্টি হয়েছে মানুষের নতুন কর্মসংস্থান। অতীতে যারা ছয় মাস কাজ করত আর বাকি সময়টা অলস সময় পার করত, তারাও এখন সারা বছরই উপার্জন করছে।

পানি নেই, এখন পর্যটকদের ডাকছে ঘন সবুজের মাতোয়ারা দৃশ্য।

ঢাকার খিলক্ষেত এলাকা থেকে সপরিবার ঘুরতে আসা ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম জানান, গত বর্ষাকালে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া অলওয়েদার সড়কটি দেখতে এসেছিলেন। তখন দেখেছিলেন চারদিকে শুধু পানি আর পানি।

‘আবার এখানে এসে সবুজ ফসলের মাঠ দেখে প্রাণভরে নিশ্বাস নিলাম। যারা এখানে আসবে না তারা বুঝবে না প্রকৃতির এই দৃশ্য কতটা শান্তি আনে মনে’- বলেছিলেন শফিকুল।

সড়কের ধারে উঁচু ঘাসে শুয়ে ছবি তুলেলেন তিনি। বলেন, ‘একই এলাকাটির দুটি রূপ সত্যিই ভিন্ন। সবুজের এই সমারোহ দেখে মন চায় যেন এখানে সারাক্ষণ শুয়ে থাকি।’

‘আমার ছেলেমেয়েরা ও এই এলাকার প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গিয়েছে। ছেলেমেয়ের আনন্দ দেখে আরও ভালো লাগছে। সময়-সুযোগ মিললে আবার পরিবার নিয়ে আসব’- বলছিলেন এই পর্যটক।

হাওরে এবার সবুজের ঢেউ

কিশোরগঞ্জ শহরের শিক্ষকপল্লি থেকে বন্ধুদের নিয়ে মোটরসাইকেলে করে ঘুরতে আসা গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ছাত্র জাকুয়ান আহাম্মেদ বলেন, ‘হাওরের এই অপরূপ সৌন্দর্য এবং মুক্তবাতাস, সবুজ প্রকৃতি আমাদের টেনে নিয়ে এসেছে। হাওরের এই সবুজ ঘাসের গালিচা দেখে শুয়ে থাকতে মন চাইতেছে। এ যেন নিউজিল্যান্ড।’

কিশোরগঞ্জ - ৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য মজিবুল হক চুন্নু নিউজবাংলাকে বলেন, ‘একসময়ের অবহেলিত হাওরে পর্যটনের অপারসম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বর্ষাকালে চারদিকে পানি আর পানি। অপরদিকে শুকনো মৌসুমেই ফসলের মাঠ। একই জায়গায় দুটি রূপ সত্যিই অসাধারণ।’

তিনি বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমিও খানিকটা সময় কাটিয়ে এসেছি হাওরে। এই সময়ের হাওরের প্রকৃতি যেন সবুজ গালিচা। রাস্তার পাশ দিয়ে সবুজ ঘাসের গালিচা দেখে শুয়ে থাকতে মন চায়। ঘাসের ওপর শুয়ে ছবি তোলার লোভ সামলাতে পারিনি আমিও।’

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক বলেন, ‘হাওরে যোগাযোগব্যবস্থার অভাবে কেউ আসতে চাইত না। কিন্তু মহামান্য রাষ্ট্রপতি মহোদয় এবং মাননীয় প্রধানন্ত্রীর সহযোগিতায় হাওরে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে বলেই আজ প্রচুর পর্যটক হাওরে আসে। পর্যটকদের আগমন দেখে আমারও ভালো লাগে।’

হাওর ঘিরে আরও অনেক পরিকল্পনা রয়েছে জানিয়ে রাষ্ট্রপতি-পুত্র বলেন, ‘সেগুলো বাস্তবায়ন হলে পর্যটকদের সবচেয়ে পছন্দের জায়গায় পরিণত হবে আমাদের এলাকা।’

আরও পড়ুন:
যে বাড়ি ফেলনা বোতলের
পতেঙ্গা সৈকতে ‘ছবির ফাঁদ’
১০৮ কক্ষের মাটির বাড়ি
জাপানি ধনকুবেরের সঙ্গে বিনা খরচে চাঁদে যাবেন ৮ জন!
জাহাঙ্গীরের ক্যাকটাস প্রেম

মন্তব্য

আরও পড়ুন

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
The use of single plastic is banned in the secretariat

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হলো সিঙ্গেল প্লাস্টিকের ব্যবহার

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হলো সিঙ্গেল প্লাস্টিকের ব্যবহার

রোববার (৫ অক্টোবর) থেকে বাংলাদেশ সচিবালয়ে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক (এসইউপি) সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করা এসব পণ্য বন্ধে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।

শনিবার (৪ অক্টোবর) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে, সচিবালয়ের সব প্রবেশপথে চেকিং করা হবে। ভেতরে পলিথিন বা একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক পাওয়া গেলে তার ব্যবহার রোধ করা হবে।

যাদের কাছে নিষিদ্ধ ব্যাগ পাওয়া যাবে, তাদের কাগজের তৈরি ব্যাগ দেওয়া হবে। প্রবেশপথসহ সচিবালয়ের বিভিন্ন জায়গায় সচেতনতার জন্য সাইনবোর্ড বসানো হয়েছে। পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণে মনিটরিং টিম কাজ করছে বলে জানানো হয়।

এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দিয়েছে। সচিবালয়ে এসইউপি ব্যবহার বন্ধ করে পুনর্ব্যবহারযোগ্য সামগ্রী নিশ্চিত করতে হবে। সভা-সেমিনারে বোতল, কাপ, প্লেট ও চামচের মতো একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক আর ব্যবহার করা যাবে না। তার পরিবর্তে পাটজাত, কাপড়ের বা পুনর্ব্যবহারযোগ্য ব্যাগ ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

একইসঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এসইউপি ব্যবহার বন্ধে বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সভা-সেমিনারে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব খাবারের প্যাকেট দেওয়া হবে। সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অফিসে ব্যবহারের জন্য বিকল্প সামগ্রী সরবরাহ করা হবে। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে একজন ফোকাল পারসন (নির্ধারিত প্রতিনিধি) নিয়োগ ও মনিটরিং কমিটি গঠন করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আগামীকাল থেকে সচিবালয়ে এসইউপি মুক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়।

মন্তব্য

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
Dhaka Chittagong highway blockade

ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুতদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত চট্টগ্রামের প্রায় চার শতাধিক কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত ও ৪ থেকে ৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করার প্রতিবাদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন কর্মকর্তারা। চাকরিতে পুনর্বহালসহ ছয় দফা দাবিতে তারা এ কর্মসূচি পালন করছেন।

শনিবার (৪ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রামের ফৌজদার হাট এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের শত শত কর্মকর্তা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। এরপর পৌনে ১২টার দিকে মানববন্ধনে অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা সড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়ক অবরোধের কারণে দুই পাশে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এতে যাতায়াতকারী লোকজনকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

অবরোধকারীরা অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলে ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তাকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও ৪ থেকে ৫ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। এতে তারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন, পরিবার নিয়ে পড়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

এর আগে শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সংবাদ সম্মেলন করে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা রবিবার থেকে টানা কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছিলেন। তবে শনিবার সকাল থেকেই মানববন্ধন ও অবরোধ কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের আন্দোলন শুরু হয়।

আন্দোলনরত কর্মকর্তাদের প্রতিনিধি ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের প্রায় ৪০০ জন কর্মকর্তাকে সম্পূর্ণ অন্যায় ও অমানবিকভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। পাশাপাশি আরও প্রায় পাঁচ হাজার কর্মকর্তাকে ওএসডি করে কর্মস্থলে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় রাখা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের পুনর্বহাল, ওএসডি প্রত্যাহারসহ মোট ছয় দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছি।’

মানববন্ধনে অংশ নেওয়া মিজানুর রহমান নামের অপর এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এরই মধ্যে আমাদের স্যালারি অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিয়েছে। আমাদের অ্যাকাউন্টে থাকা বেতনের টাকাও আমরা তুলতে পারছি না। এ ছাড়া আইডি কার্ড ব্লক করার পাশাপাশি আমাদেরকে নানাভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। চাকরি হারিয়ে আমরা এখন পথে বসে গেছি।’

৬ দফা দাবি হলো

১. চাকরিবিধি লঙ্ঘন করে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের স্বপদে পুনর্বহাল করতে হবে।
২. প্রহসনমূলক পরীক্ষা বয়কটের জন্য আমাদের কর্মকর্তাদের যে পানিশমেন্ট ট্রান্সফার দেওয়া হচ্ছে, তা অনতিবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
৩. বৈষম্যহীন ও রাজনীতিমুক্ত কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
৪. শর্ত আরোপ করে সব ধরনের অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট বন্ধ করতে হবে।
৫. চট্টগ্রামের কর্মকর্তাদের ওপর চালানো মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে এবং পুনরায় কর্মস্থলে তাদের ফিরিয়ে নিতে হবে।
৬. পরীক্ষা বর্জনের জন্য আমাদের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও সাইবার ক্রাইমে হয়রানিমূলক মামলা করা হয়েছে, তা অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।

মন্তব্য

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
After the worship holidays people are returning to Dhaka the capital is getting the capital

পূজার ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, চেনা রূপ পাচ্ছে রাজধানী

পূজার ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে মানুষ, চেনা রূপ পাচ্ছে রাজধানী

দুর্গাপূজা এবং সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা চার দিনের ছুটি শেষ হচ্ছে আজ। কর্মস্থলে যোগ দিতে অনেকেই শহরে ফিরেছেন। ফলে রাজধানীর টার্মিনালগুলোতে বেড়েছে যাত্রীদের চাপ। তবে প্রধান সড়কগুলোতে তেমন যানজট দেখা যায়নি।

শনিবার (৪ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন, সায়দাবাদ, যাত্রাবাড়ীর মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার, গুলিস্তান, জিরো পয়েন্ট, পল্টন, কাকরাইল এলাকায় সরেজমিনে এমন চিত্র দেখা যায়।

বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা কিশোর অধিকারী রংপুর থেকে ট্রেনে ফিরেছেন ঢাকায়। তিনি জানান, বছরে একটি ঈদ আর পূজায় বাড়ি যাওয়া হয়। পূজার সময় আত্মীয়-স্বজন সবাই বাড়িতে আসে। গত মঙ্গলবার অফিস করে বাড়ি গিয়েছি। আগামীকাল আবার অফিসে যেতে হবে, তাই আজ চলে এসেছি। যাওয়া-আসায় তেমন কষ্ট হয়নি। আনন্দ নিয়েই পূজা উদযাপন করতে পেরেছি।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বোরহান উদ্দিন চাঁদপুর থেকে ফিরেছেন সায়দাবাদ বাস টার্মিনালে। তিনি জানান, ঈদের মতোই ঢাকা ফিরতি যাত্রীর চাপ রয়েছে। দুর্ভোগ এড়াতে সকাল সকাল ঢাকায় ফিরেছি। আগামীকাল অফিস করতে হবে, তাই আজ চলে এসেছি।

এ দিকে সরেজমিনে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোতে যানজট দেখা যায়নি। মালিবাগ, শান্তিনগর, কাকরাইল, পল্টনে ছুটির দিনের মতোই যাত্রীবাহী গাড়ির চাপ কম। তবে অটোরিকশার পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। তবে সায়দাবাদ, দয়াগঞ্জ, ধোলাইপাড় এলাকায় তীব্র যানজট দেখা গেছে।

সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে দুর্গাপূজার ছুটি মিলিয়ে গত বুধবার থেকে শনিবার পর্যন্ত ছুটি রয়েছে সরকারি অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে। ১ ও ২ অক্টোবর (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) দুর্গাপূজার ছুটি এবং ৩ ও ৪ অক্টোবর (শুক্রবার ও শনিবার) সাপ্তাহিক ছুটি। তাই সরকারি অফিস আগামীকাল রোববার (৫ অক্টোবর) থেকে পুনরায় শুরু হবে।

মন্তব্য

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
Benapole ports start exporting activities after five days of being closed for five days

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে টানা পাঁচ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর আজ শনিবার সকাল থেকে দু'দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় শুরু হয়েছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হওয়ায় দু'বন্দরে কর্মচঞ্চল্যতা ফিরে এসেছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য চালু হওয়ার কথা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন বেনাপোল কাস্টমস এর কার্গো সুপারিনটেনডেন্ট আবু তাহের ।

ভারতের পেট্রাপোল বন্দর ক্লিয়ারিং এজেন্ট স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী বলেন, “শারদীয় দুর্গাপূজায় ২৮ সেপ্টেম্বর (রোববার) থেকে ০২ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) পর্যন্ত পেট্রাপোল - বেনাপোল বন্দর দিয়ে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে আজ শনিবার সকাল থেকে দুই দেশে মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। কর্মচঞ্চলতা ফিরে এসেছে বান্দর এলাকায়।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, পূজার ছুটি শেষে আজ সকাল থেকে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় চালু হয়েছে। তবে পেট্রাপোল বন্দরে সিএন্ডএফ অফিসের স্টাফদের উপস্থিতি কম থাকায় আমদানী রপ্তানি বাণিজ্যের গতি অন্যান্য দিনের চেয়ে কম।

বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. শামীম হোসেন বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে পাঁচ দিন সরকারি ছুটি ছিল । ৫ দিন সরকারি ছুটি থাকার কারণে এ পাঁচ দিন বেনাপোল পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ ছিল। ছুটি শেষে আজ শনিবার (৪ অক্টোবর )সকাল থেকে দু'দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য পুনরায় চালু হয়েছে। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য চালু হওয়ায় কর্মচঞ্চলতা ফিরে এসেছে উভয় বন্দর এলাকায়। তবে বন্ধের এ কয়দিন বেনাপোল কাস্টমস হাউস ও বেনাপোল বন্দর সীমিত পরিসরে কার্যক্রম চালু রেখে শুল্কায়ন কার্যক্রম চালু সহ ও বন্দরে লোড আনলোডের কার্যক্রম সীমিত পরিসরে হয়েছে। প্রেরক: রাশেদুর রহমান রাশু, বেনাপোল যশোর।

মন্তব্য

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
Successful Sadekul cultivating indigenous Malta in Panchagarh Boda upazila

পঞ্চগড় বোদা উপজেলায় দেশি মালটা চাষ করে সফল সাদেকুল

পঞ্চগড় বোদা উপজেলায় দেশি মালটা চাষ করে সফল সাদেকুল

উত্তরবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড় মাটি ও আবহাওয়ার কারণে চা চাষের জন্য ইতিমধ্যেই তৃতীয় স্থানে জায়গা করে নিয়েছে।

শুধু চা নয়, বাণিজ্যিকভাবে নানা রকম ফল ও ফসল চাষ হচ্ছে এ জেলায়। এরই ধারাবাহিকতায় বোদা উপজেলায় দেশি মালটা চাষেরও ব্যাপক সাফল্য দেখা যাচ্ছে।

পঞ্চগড় বোদা উপজেলার ২ নং ময়দানদিঘী ইউনিয়নের ভিমপুকুর এলাকার সাদেকুল ইসলাম নিজস্ব দুই বিঘা জমিতে ২১৭ টি মালটা গাছ রোপণ করেন। প্রতিটি গাছে দেশি মালটা ফলন হয়, ৫০ থেকে ৮০ কেজি, রোপণ করার দুই বছরের মধ্যে বিক্রি করেন দুই লক্ষ টাকা,এ বছরে ৪ লক্ষ টাকার বিক্রি করার আশা করেন।

সাদেকুল আরও জানান গত ১/১/২০২২ সালে বোদা উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ২১৭ টি দেশি মালটা গাছ ফ্রী পান এবং রাসায়নিক সার সহ কিভাবে পরিচর্যা করবেন সেই বিষয় ট্রেনিং করান।

উপজেলার ৩ নং বনগ্রাম বেংহাড়ী ইউনিয়নের তেপুখুরিয়া টোকরা পাড়া এলাকায় শাহিনুর তিনি জানান ২১ একর জায়গায় দেশি মালটার চাষ করি, এবং দেশি মালটার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। নভেম্বর মাসে ২৫০০ টাকা মণ বিক্রি যাওয়ার কথা, প্রতি বছর এ মাসে ফলের দাম বেশি থাকে, তাই আমি নভেম্বর মাসে বিক্রি করবো।

আহমেদ রাশেদ উন -নবী , উপজেলা কৃষি অফিসার জানান, মাটি ও আবহাওয়া মালটা চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। তারা কৃষকদের মালটা ও অন্যান্য বাণিজ্যিক ফলের চাষে উৎসাহিত করছেন। এতে কৃষকদের আয় যেমন বাড়ছে, তেমনি স্থানীয় বাজারে দেশি ফলের চাহিদাও পূরণ হচ্ছে। এ বছর ৪৭ হেক্টর জায়গায় মালটা চাষ হচ্ছে বোদা উপজেলায়।

মন্তব্য

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
Madrasa student suicide by boasting with her mother in Kotalipara 

কোটালীপাড়ায় মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসা ছাত্রের আত্মহত্যা 

কোটালীপাড়ায় মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসা ছাত্রের আত্মহত্যা 

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় মায়ের সাথে অভিমান করে গলায় ফাঁস দিয়ে জোনায়েদ শেখ নামের ১৪ বছর বয়সী মাদ্রাসাপড়ুয় এক শিশু আত্মহত্যা করেছে।

শুক্রবার বিকেলে উপজেলার তারাশী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত জোনায়েদ তারাশী গ্রামের মৃদুল শেখের ছেলে ও পিনজুরী কওমী মাদ্রাসার তৃতীয় জামাতের ছাত্র।

শুক্রবার বিকেল ফাঁকা ঘরে দরজা বন্ধ করে ঘরের আড়ার সাথে গলায় ফাঁস দেয় জোনায়েদ। বিকেল ৫ টার দিকে জোনায়েদের মা আছিয়া বেগম ঘরের বন্ধ দেখে ও কারো সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীদের নিয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে গিয়ে আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় জোনায়েদ কে দেখতে পান। দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নিহত জোনায়েদের চাচা রাসেল শেখ বলেন, কয়েকদিন আগে জোনায়েদ মাদ্রাসা থেকে বাড়িতে আসে। এরপর আর মাদ্রাসায় যেতে চাচ্ছিল না। এ নিয়ে মায়ের সাথে তার মনোমালিন্য ছিল। ধারণা করা হচ্ছে মায়ের উপর অভিমান করে হয়তো এই ঘটনা ঘটেছে।

কোটালীপাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমান জানান, পরিবার ও এলাকাবাসীর কোন অভিযোগ না থাকায় উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

শনিবার সকালে তারাশী কবরস্থানে শিশু জোনায়েদের দাফন সম্পন্ন হয়।

মন্তব্য

ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল
Tarek Rahman praised the brave action of Shahidul Alam

শহিদুল আলমের সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসায় তারেক রহমান

শহিদুল আলমের সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসায় তারেক রহমান

গাজাগামী ত্রাণবহর ফ্লোটিলায় অংশ নেওয়ায় বাংলাদেশের খ্যাতিমান আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলমের সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘গাজাগামী ফ্লোটিলায় শহিদুল আলমের পদক্ষেপ কেবল সংহতি প্রকাশ নয়, এটি বিবেকের গর্জন। বাংলাদেশের পতাকা বহন করে তিনি বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যে এদেশের মানুষ কখনও নিপীড়ন ও অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না।’

তিনি আরও লিখেছেন, বিএনপি সবসময় শহিদুল আলম ও ফিলিস্তিনের জনগণের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

দেশের প্রবীণ এই আলোকচিত্রীকে বহনকারী জাহাজটি ইসরাইলি বাহিনী আটকে দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই ফেসবুকে এই পোস্ট দেন তারেক রহমান। সেখানে তিনি শহিদুল আলমের প্রতি বিএনপির সমর্থন জানান।

গাজায় তথ্য ও সংবাদ অবরোধ ভাঙার উদ্যোগে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে শহিদুল আলম ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি)’র মিডিয়া ফ্লোটিলায় যোগ দিয়েছেন।

মন্তব্য

p
উপরে