× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

শিক্ষা
The UGC Investigation Committee on the NUB with the UNDURD Trustee Board
google_news print-icon

এনইউবিতে ইউজিসির তদন্ত কমিটি নিয়ে অনাস্থা ট্রাস্টি বোর্ডের

নেপথ্যে ইউজিসি সদস্য আনোয়ার হোসেন
এনইউবিতে-ইউজিসির-তদন্ত-কমিটি-নিয়ে-অনাস্থা-ট্রাস্টি-বোর্ডের

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এনইউবি)- নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) গঠিত তদন্ত কমিটির আহবায়ককে পক্ষপাতদুষ্ট আখ্যা দিয়ে তাকে নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ।

গত মঙ্গলবার বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যানের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কমান্ডার মো. মোস্তফা শহীদ বিএন ইউজিসি চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন।

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে তদন্ত কমিটির আহবায়ক মোহাম্মদ আলতাফ হোসেনকে সরিয়ে নিরপেক্ষ কোন ব্যক্তি বা সংস্থাকে তদন্ত কার্য পরিচালনার দায়িত্ব প্রদানের অনুরোধ জানানো হয় অভিযোগপত্রে।

বিশ্ববিদ্যালয়টির কয়েকজন সিন্ডিকেট সদস্যের অভিযোগ, আলতাফ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক দুই ট্রাস্টির ঘনিষ্ঠজন। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট তাদের পক্ষে নিতে এই দুই ট্রাস্টির প্ররোচনাতেই ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন তদন্ত কমিটির আহবায়ক করেছেন আলতাফ হোসেনকে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১১ সালে এনইউবি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০ বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে এবং আর্থিক সংকটে পড়লে তৎকালীন ট্রাস্টি বোর্ডের অধিকাংশ সদস্য আইন অনুযায়ী পদত্যাগ করেন। এদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন লুৎফর রহমান ও বোরহান উদ্দিন। পরবর্তীতে গঠিত নতুন ট্রাস্টি বোর্ড দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করে আসছেন।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট প্রশাসনে পরিবর্তনের পর হঠাৎ করেই লুৎফর রহমান ও বোরহান উদ্দিন নিজেদের এনইউবির ট্রাস্টি হিসেবে পরিচয় দিয়ে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। বিভিন্ন ফোরামে তারা এনইউবি পরিচালনায় পুনঃঅধিকার দাবি করেন। ইউজিসি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে একাধিক অভিযোগ দাখিল করে তদন্ত কমিটি গঠনের দাবিও জানান তারা।

সেই দাবির প্রেক্ষিতে তদন্ত কমিটি গঠন করে ইউজিসি।

বিশ্ববিদ্যালয়টির কয়েকজন সিন্ডিকেট সদস্যদের অভিযোগ, এই তদন্ত কমিটি গঠনের প্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটানো এবং লুৎফর রহমান ও বোরহান উদ্দিন ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের মনোনীত করার চেষ্টায় জড়িয়ে পড়েন ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. এম আনোয়ার হোসেন।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়, শুরুতে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবু নোমান মো. ফারুক আহমেদকে তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক করা হয়। পরে জানা যায়, নোমান ফারুক সরাসরি অভিযোগদাতাদের ঘনিষ্ঠজন। ঘনিষ্ঠতার এই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসলে এনইউবির বর্তমান ট্রাস্টি বোর্ড ইউজিসি চেয়ারম্যানকে বিষয়টি লিখিতভাবে অবহিত করে। প্রমাণ পাওয়ার পর ইউজিসি নোমান ফারুককে তদন্ত কমিটি থেকে বাদ দেয়।

এরপর ড. আনোয়ার হোসেন পুনরায় সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আলতাফ হোসেনকে তদন্ত কমিটির নতুন আহবায়ক হিসেবে প্রস্তাব করেন। তিনিও লুৎফর ও বোরহানের পূর্বপরিচিত ও একই এলাকার বাসিন্দা, এবং অতীতে এনইউবিতে খণ্ডকালীন শিক্ষকতা করেছেন।

এই বিষয়ে গত ২৯ এপ্রিল ইউজিসি চেয়ারম্যানের কাছে দেওয়া বোর্ড অব ট্রাস্টিজ চেয়ারম্যানের লিখিত আবেদনে বলা হয়, তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক আলতাফ হোসেন লুৎফর রহমান এবং বোরহান উদ্দিন এর ঘনিষ্ঠ। লুৎফর রহমান এবং জনাব বোরহান উদ্দিন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য থাকাকালীন সময়ে আলতাফ হোসেন খণ্ডকালীণ শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তাছাড়া সাবেক ট্রাস্টি সদস্য বোরহান উদ্দিন এবং আলতাফ হোসেন একই এলাকার হওয়ায় তাদের মধ্যে আগে থেকেই সুসম্পর্ক বিদ্যমান এবং পূর্ব থেকেই পরস্পরের মধ্যে ঘনিষ্টতা রয়েছে।

অভিযোগে বলা হয়, এসব কারণে আলতাফ হোসেন দ্বারা নিরপেক্ষ এবং বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত কার্য পরিচালনা করা প্রায় অসম্ভব।

আলতাফ হোসেনের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত তদন্ত কমিটি প্রদত্ত রিপোর্টে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিগণ সুষ্ঠু ও ন্যায়বিচার হতে বঞ্চিত হবেন বলেও উল্লেখ করা হয় লিখিত অভিযোগপত্রে।

জানা যায়, আলতাফ হোসেন আওয়ামী শাসনামলে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সচিব এবং অগ্রণী ব্যাংকসহ অনেক প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী সুবিধাভোগী হিসেবে চুক্তিভিত্তিতে লিগ্যাল অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়টির একজন সিন্ডিকেট সদস্য বলেন, লুৎফর রহমান ও বোরহান উদ্দিন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, যদি তারা আবার ট্রাস্টি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন, তবে আনোয়ার হোসেনের আত্মীয়দের এনইউবির ট্রাস্টি বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এই উদ্দেশ্যে আনোয়ার হোসেন তাদের মনোনীত লোকদের বারবার তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক পদে আনতে সচেষ্ট হয়েছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, একজন ইউজিসি সদস্যের কাছ থেকে এ ধরনের আচরণ গভীর উদ্বেগজনক। ইউজিসির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার একজন সদস্য যদি ব্যক্তিগত স্বার্থ ও অনৈতিক সুবিধা লাভে জড়িত হন, তবে তার আর দায়িত্বে থাকার ন্যূনতম নৈতিক অধিকার নেই। দ্রুততার সঙ্গে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে তাকে ইউজিসি সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া উচিত।

অভিযোগে বিষয়ে যা বললেন অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন

তদন্ত কমিটির আহবায়ক আলতাফ হোসেনের সঙ্গে সাবেক দুই ট্রাস্টির ঘনিষ্ঠতা প্রসঙ্গে প্রশ্ন উঠলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য অধ্যাপক ড. মোাহম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘একই এলাকার হওয়া বা ট্রাস্টি থাকা অবস্থায় ক্লাস নেওয়া—এসব বিষয় ঘনিষ্ঠতা প্রমাণ করে কি? এসব বিষয় থেকে কারও সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা আছে এমনটা বলা যায় না।’

‘যদি ঘনিষ্ঠমানুষ দিয়েই তদন্ত কমিটিও হয়, তাহলে আমার ক্ষতি কী? এখানে তো আমার কোনো স্বার্থ নেই। আমি শুধু চাই সমস্যাটির সমাধান হোক। এটি নিয়ে বিতর্ক তৈরি করার পেছনে উনারা কী কারণ দেখছেন, সেটি উনারাই ভালো জানেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কাজ করছি দেশের স্বার্থে, আমার ব্যক্তিগত কোনো এজেন্ডা নেই। কারা তদন্ত কমিটিতে থাকছে, কে রিপোর্ট করছে—এসব আমার ব্যক্তিগত বিষয় নয়। আমি প্রচণ্ড সততার সঙ্গে কাজ করছি।’

আলতাফ হোসেনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতদুষ্টতার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ট্রাস্টিবোর্ড কাকে সৎ মনে করে সেটা আমি জানি না। তবে আমি চেষ্টা করি যাঁরা সৎ ও সমাজে প্রতিষ্ঠিত এমন মানুষদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যে সমস্যাগুলো আছে, সেগুলোর সমাধান করাই আমার মূল লক্ষ্য।’

একই এলাকার মানুষ হওয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘আলতাফ হোসেন ও বোরহান উদ্দিন যে একই এলাকার কিনা সেটা আমার জানা নেই। কার বাড়ি কোথায়, সেটা আমার বিষয় না।’

ট্রাস্টি বোর্ডের বায়াসড (পক্ষপাতদুষ্ট) রিপোর্টের আশঙ্কা প্রসঙ্গে বলেন, ‘এক এলাকার দুইজন থাকলেই কি সেটা অপরাধ? এসব হাস্যকর অভিযোগ। গুরুত্বপূর্ণ হলো—আমাদের কোনো স্বার্থ আছে কি না, আর আমরা কতটা সৎভাবে কাজ করছি।’

পরিবারের সদস্যকে ট্রাস্টি হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটি হাস্যকর ও ভিত্তিহীন। আমি এসব বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। সততার সঙ্গে কাজ করাই আমার নীতির অংশ।’

বোরহান উদ্দিন ও লুৎফর রহমান সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এই নামগুলো আমার কাছে নতুন। আমি তাদের চিনিও না, ফোন নম্বরও নেই, কখনো দেখা হয়নি। সামনে দেখলেও চিনতে পারব না।’

ট্রাস্টি বোর্ডের লিখিত আবেদন প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘তারা চেয়ারম্যান স্যারের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন। এখন উনি যেটা সঠিক মনে করবেন, সেটাই করবেন। আমরা উনার অধীনে কাজ করছি।’

ট্রাস্টিবোর্ডের লিখিত আবেদন নিয়ে জানতে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা যায়নি।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

শিক্ষা
Canadian University of Bangladesh is a magnificent 12 year

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বর্ষবরণ

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বর্ষবরণ কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত ধারাভাষ্যকার চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফত ও অন্য ব্যক্তিরা

নতুন বছর, নতুন সম্ভাবনা এবং বাঙালিয়ানার ঐতিহ্যকে হৃদয়ে ধারণ করে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ উদ্‌যাপন করল পহেলা বৈশাখ ১৪৩২। রাজধানীর প্রগতি সরণি, বীর উত্তম রফিকুল ইসলাম এভিনিউতে অবস্থিত সিটি ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হয় দিনব্যাপী এই বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা একত্রিত হয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন এই প্রাণবন্ত উৎসবে। পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে ছিল বৈশাখী রঙে রাঙানো আলোকসজ্জা, মুখরিত পরিবেশ এবং বৈশাখী পোশাকে সজ্জিত মানুষের উপস্থিতি।

আয়োজনের মধ্যে ছিল সংগীত পরিবেশন, কবিতা আবৃত্তি, হস্তশিল্প প্রদর্শনী, ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্টল, নৃত্য, শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং বৈশাখী সাংস্কৃতিক পটভূমির ওপর আলোচনা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত ধারাভাষ্যকার চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফত, উপাচার্য প্রফেসর ড. এইচ এম জহিরুল হক, উপ-উপাচার্য ড. জি ইউ আহসান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এ এস এম জি ফারুক এবং বিভাগীয় প্রধানরা।

পহেলা বৈশাখের এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মাঝে দেশীয় সংস্কৃতির প্রতি ভালোবাসা জাগিয়ে তোলে এবং এক অনন্য মিলনমেলায় পরিণত হয়। সাংস্কৃতিক মনোরম পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।

মন্তব্য

শিক্ষা
The lock breaking Kuwait students demanded the resignation of the entrance to the hall

তালা ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশ, ভিসির পদত্যাগ দাবি

তালা ভেঙে কুয়েট শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশ, ভিসির পদত্যাগ দাবি

ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) আবাসিক হলের তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিও ঘোষণা করেছেন তারা।

ছুটি শেষে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) কুয়েটের দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর বেলা পৌনে ২টার দিকে কুয়েট স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা দেন। পরে বিকাল ৩টার দিকে তালা ভেঙে হলে প্রবেশ করেন তারা।

ব্রিফিংয়ের সময় দেওয়া ঘোষণায় বলা হয়, ভিসি কুয়েট শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন, ব্যর্থতার দায় নিতে অস্বীকার করেছেন, ইন্টারনেট ও পানি বন্ধ করে হল থেকে (শিক্ষার্থীদের) বের করে দিয়েছেন, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলা দিতে ইন্ধন জুগিয়েছেন এবং তাদের (আন্দোলনরত শিক্ষার্থী) বহিষ্কার করেছেন। তাই আমরা ছয় দফা থেকে এক দফা ঘোষণা করছি—এই ভিসিকে অপসারণই আমাদের একমাত্র দাবি।

একই সঙ্গে নতুন ভিসির অধীন নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটির মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান তারা।

ঘোষণাপত্রটি পাঠ করার পর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন হলের তালা খুলে ভেতরে প্রবেশ করার ঘোষণা দেন। এর পরপরই তারা মিছিল নিয়ে খান জাহান আলী হলের দিকে যান। এরপর হলের ফটকের তালা ভেঙে ফেলেন। একইভাবে তারা ড. এম এ রশিদ হল, অমর একুশে হল, লালন শাহ হলেরও তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন।

এর আগে, অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম শুরু ও হল খুলে দেওয়ার দাবিতে রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুর থেকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) রাতে কুয়েট সিন্ডিকেটের জরুরি সভা শেষে ঘোষণা দেওয়া হয়, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৪ মে থেকে শুরু হবে এবং আবাসিক হলগুলো খুলবে ২ মে।

তার আগে, গত ১৮ ফেব্রুয়ারির সংঘর্ষের ঘটনায় ৩৭ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। এই বহিষ্কারাদেশের প্রতিবাদে আজ (মঙ্গলবার) বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। তারা শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। একই সঙ্গে দ্রুত সময়ের মধ্যে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু ও হল খুলে দেওয়ার দাবিও জানান তারা।

মন্তব্য

শিক্ষা
Bangla New Year celebrated in the colorful event

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত ছবি: সংগৃহীত

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপিত হয়েছে। নববর্ষে শোভাযাত্রা, মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস।
আজ সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নববর্ষ শোভাযাত্রা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বৈশাখী মেলা ও প্রকাশনা প্রদর্শনীর মধ্যদিয়ে বর্ণাঢ্যভাবে পালিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ।
বাংলা নববর্ষকে স্বাগত জানাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম এর নেতৃত্বে সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে নববর্ষ শোভাযাত্রা বের হয়। শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে রায়সাহেব বাজার, ভিক্টোরিয়া পার্ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় ক্যাম্পাসে সমাপ্ত হয়। নববর্ষ শোভাযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালকবৃন্দ, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, প্রক্টর, প্রভোস্টবৃন্দ, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারী, ছাত্র সংগঠন ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা অংশ নেন।
এবারের নববর্ষ উদযাপনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল “বিপ্লবের সিঁড়ি বেয়ে আসুক নেমে আলো, নববর্ষে মুক্ত জীবন থাকুক আরো ভালো”।

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত

চারুকলা অনুষদের আয়োজনে শোভাযাত্রায় সূর্যমুখী ও শাপলা ফুল, অরিগামি পাখি, চড়কি, তালপাতার সেপাই, লোকজ খেলনা, গরুসহ বড় গরুর গাড়ির স্থাপত্যসহ গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী নিদর্শনসমূহ প্রদর্শিত হয়।
শোভাযাত্রা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চের সামনে ও পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল মাঠে বৈশাখী মেলা এবং ভাষাশহীদ রফিক ভবনের নিচতলায় প্রকাশনা প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপাচার্য মহোদয়। এবারই প্রথম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হয়, যেখানে বিভিন্ন স্টলে স্থান পায় বাংলার ঐতিহ্যবাহী পণ্য, খাদ্যদ্রব্য ও শিল্পকর্ম।
এদিন সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম আনুষ্ঠানিকভাবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন, “১৪৩১ বঙ্গাব্দে দেশের মানুষের অসাধারণ ত্যাগ ও সংগ্রামের ফলে আমরা আজ ১৪৩২ বঙ্গাব্দের নববর্ষ একটি মুক্ত পরিবেশে উদযাপন করতে পারছি। এই অর্জনকে ধরে রাখতে আমাদের সবার সম্মিলিত প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে।”

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ভবন চত্বরে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত বিভাগের পরিবেশনায় জমে ওঠে এক প্রাণবন্ত উৎসব। এ বিভাগ পরিবেশন করে হৃদয়ছোঁয়া সঙ্গীত। নাট্যকলা বিভাগ মঞ্চস্থ করে জনপ্রিয় যাত্রাপালা ‘ভেলুয়া সুন্দরী’। এছাড়াও, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, আবৃত্তি সংসদ এবং উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী উপস্থাপন করে নানা আবৃত্তি ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। জবি ব্যান্ড মিউজিক অ্যাসোসিয়েশনের ব্যবস্থাপনায় বিকাল ৩টায় ব্যান্ড সংগীত ও কনসার্টের মনোমুগ্ধকর আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ উপস্থিত সকল দর্শক প্রাণভরে উপভোগ করেন উৎসবের রঙিন আমেজ। বৈশাখের রঙে রাঙানো এ আয়োজন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে দেয় উৎসবের এক উচ্ছ্বসিত আবেশ। নববর্ষের এই অনুষ্ঠান বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরতে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে।

মন্তব্য

শিক্ষা
SSC Exam start today

এসএসসি পরীক্ষা শুরু আজ

এসএসসি পরীক্ষা শুরু আজ

দেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ডের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা আজ বৃহস্পতিবার থেকে এক যোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

সুষ্ঠু, সুন্দর ও সম্পূর্ণ নকলমুক্ত পরিবেশে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কিছু নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে বলা হয়েছে শিক্ষার্থীদের। প্রশ্নপত্র ফাঁস, গুজব, নকল বা অসদুপায় অবলম্বনের সঙ্গে জড়িতদের ব্যাপারে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও বলেছে কমিটি।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের রুটিন অনুযায়ী ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে পরীক্ষা চলবে ১৩ মে পর্যন্ত। এবারও বাংলা প্রথমপত্রের পরীক্ষা দিয়ে শুরু হবে এসএসসি পরীক্ষা। পরীক্ষা শেষ হবে বাংলা (আবশ্যিক) দ্বিতীয় পত্রের ও সহজ বাংলা দ্বিতীয় পত্র দিয়ে। নির্দিষ্ট দিনগুলোতে সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত তত্ত্বীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৫ থেকে ২২ মে পর্যন্ত।

এ বছর ১৯ লাখ ২৮ হাজার পরীক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। গত বছরের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থী কমেছে প্রায় এক লাখ। শুধু তাই নয়, বিগত পাঁচ বছরে এবারই সবচেয়ে কম শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে।

জানা গেছে, ২০২৪ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন। এছাড়া ২০২৩ সালে ছিল ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন, ২০২২ সালে ছিল ১৯ লাখ ৯৪ হাজার ১৩৭ জন এবং ২০২১ সালে ছিল ২২ লাখ ৪০ হাজার ৩৯৫ জন শিক্ষার্থী।

এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী রয়েছে ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এরমধ্যে ছাত্র ৭ লাখ এক হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ২ হাজার ২৯১টি, প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ১৮ হাজার ৮৪টি।

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী রয়েছে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন। এর মধ্যে ছাত্র এক লাখ ৫০ হাজার ৮৯৩ জন এবং ১ লাখ ৪৩ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্রী। এই বোর্ডের অধীনে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা ৭২৫টি। প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৯ হাজার ৬৩টি। বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সর্বমোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন। এর মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৮ হাজার ৩৮৫ এবং ছাত্রী ৩৪ হাজার ৯২৮ জন। এদিকে এবারের এসএসসি ও সমমানে গণিত পরীক্ষা পেছানো হয়েছে। এ পরীক্ষা আগামী ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য নতুন সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।

গতকাল বুধবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড নতুন এই রুটিন প্রকাশ করেছে। এর আগে এই পরীক্ষা ২০ এপ্রিল ইস্টার সানডের ছুটির দিনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। নানা আলোচনার পর ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড গণিতের পরীক্ষা পিছিয়ে নতুন রুটিন প্রকাশ করল।

লিখিত পরীক্ষা ৮ মে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পরে আবার সময়সূচি সংশোধন করা হয়েছে। ১৩ এপ্রিল বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা ছিল। কিন্তু বৈসাবি উৎবের কারণে এই পরীক্ষা ১৩ মে অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছিল। এরপর ২০ এপ্রিলের গণিত পরীক্ষা নিয়ে আলোচনার পরে আবার পরিবর্তন আনা হয়েছে সময়সূচিতে।

মন্তব্য

শিক্ষা
Admission Test The results of the three units of Jabb

ভর্তি পরীক্ষা: একই দিনে জবির চার ইউনিটের ফল প্রকাশ

ভর্তি পরীক্ষা: একই দিনে জবির চার ইউনিটের ফল প্রকাশ জবির প্রশাসনিক ভবন। ছবি: নিউজবাংলা
প্রত্যেক শিক্ষার্থী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে লগইন করে নিজ নিজ ফলাফল দেখতে পারবেন। এ ছাড়াও ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট www.jnu.ac.bd অথবা https://jnuadmission.com অথবা www.admission.jnu.ac.bd -এ জানা যাবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্সেস), ‘বি’ ইউনিট (কলা ও আইন অনুষদ), ‘সি’ ইউনিট (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ) এবং ‘ডি’ ইউনিটের (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, শাখা পরিবর্তন) ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবিবার দুপুরে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ এবং ‘ডি’ ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রত্যেক শিক্ষার্থী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে লগইন করে নিজ নিজ ফলাফল দেখতে পারবেন। এ ছাড়াও ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট www.jnu.ac.bd অথবা https://jnuadmission.com অথবা www.admission.jnu.ac.bd -এ জানা যাবে।

উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আগামী ৮ এপ্রিল থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত উল্লিখিত ওয়েবসাইটে (www.admission.jnu.ac.bd) লগইন করে বিষয় পছন্দ (Subject Choice) দিতে পারবেন।

‘‍‍এ‍‍’ ইউনিটের তিন শিফটে মোট আসন ৮৬০টি। সবগুলো আসন বিজ্ঞান বিভাগের জন্য।

প্রথম শিফটে মোট আসন ২৮৪টি। দ্বিতীয় শিফটে মোট আসন ২৮৭টি। তৃতীয় শিফটে মোট আসন ২৮৯টি।

এ ইউনিটে ৮৬০ আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় বসেন ৪৪ হাজার ২২৩ জন।

‘বি’ ইউনিটের তিনটি শিফটে আসন ৭৮৫টি। প্রথম শিফটে মোট আসন ২৯৪টি, যার মধ্যে মানবিকে ২১৬, বাণিজ্যে ৩৭, এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৪১টি।

দ্বিতীয় শিফটে মোট আসন ২৯২টি, যার মধ্যে মানবিকে ২১৮, বাণিজ্যে ৩৫ এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৩৯টি।

তৃতীয় শিফটে মোট আসন ১৯৯টি, যার মধ্যে মানবিকে ১২৪, বাণিজ্যে ১০ এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৬৫টি।

‘সি’ ইউনিটের দুটি শিফটে মোট আসন ৫২০টি।

প্রথম শিফটে মোট আসন ২৩০টি, যার মধ্যে শুধু বাণিজ্য বিভাগে ২৩০টি।

দ্বিতীয় শিফটে মোট আসন ২৯০টি, যার মধ্যে বাণিজ্যে ২৩১, মানবিকে ১৬ এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৪৪টি।

‘ডি’ ইউনিটের দুটি শিফটে মোট আসন ৫৯০টি।

প্রথম শিফটে মোট আসন ২৯৪টি, যার মধ্যে মানবিকে ১৯২, বাণিজ্যে ৩৩ এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৬৯টি।

দ্বিতীয় শিফটে মোট আসন ২৯৬টি, যার মধ্যে মানবিকে ১৯৩, বাণিজ্যে ৩২ এবং বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৭১টি।

এর আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ডি’ ইউনিট, ১৫ ফেব্রুয়ারি ‘বি’ ইউনিট, ২২ ফেব্রুয়ারি ‍‍‘এ‍‍’ ইউনিট এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়ুন:
স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারি ১৭ ডিসেম্বর
গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি: সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ বৈঠক
জবি শিক্ষার্থীদের সংযম প্রদর্শনের নির্দেশনা
শিক্ষককে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে জবিতে বিক্ষোভ
জবির ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন শুরু ১ ডিসেম্বর

মন্তব্য

শিক্ষা
JB students death in kidney complications

কিডনি জটিলতায় জবি ছাত্রের মৃত্যু

কিডনি জটিলতায় জবি ছাত্রের মৃত্যু নাইমুর রহমান সীমান্ত জবির জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়নরত ছিলেন। ছবি: ফেসবুক
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজিতে মঙ্গলবার ভোর ৫টায় মৃত্যু হয় তার।

কিডনি জটিলতায় আক্রান্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্র নাইমুর রহমান সীমান্তের মৃত্যু হয়েছে।

তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগের চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়নরত ছিলেন।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজিতে মঙ্গলবার ভোর ৫টায় মৃত্যু হয় তার।

দীর্ঘদিন ধরে তিনি কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন বলে জানান তার সহপাঠীরা। তার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়।

বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সুমাইয়া ফারাহ খান বলেন, ‘আজ ভোর ৫টায় সীমান্ত শ্যামলীতে কিডনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। সে খুবই মেধাবী ছাত্র ছিল। আমরা যতটুকু জেনেছি গত দুই দিন আগে পেটে ব্যথা নিয়ে হাসাপাতালে ভর্তি হয়।

‌‘গতকাল ওর একটা সাজার্রি করার কথা ছিল। ওর বাবা কিছুদিন আগে মারা গেছে। মা এবং বোন আছে। বিভাগের পক্ষ থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। ওদের পরিবার ঢাকাতেই থাকে। তবে ওকে দাফনের জন্য কিশোরগঞ্জে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’

সীমান্তের মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. সাবিনা শারমিন গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

আরও পড়ুন:
চাষাড়ায় বিস্ফোরণে প্রাণহানি বেড়ে চার
ইচ্ছা ছিল বিচারক হওয়ার, বাড়িতে ফিরলেন লাশ হয়ে
চলে গেলেন বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগের সময় বেঁধে দিলেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রীনিবাসে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ, ঢামেকে মৃত ঘোষণা

মন্তব্য

শিক্ষা
The British Council published a research report on Transnational Education in Bangladesh

বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের

বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। ছবি: ব্রিটিশ কাউন্সিল
এ প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের (টিএনই) বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এ প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

ব্রিটিশ কাউন্সিলের ফুলার রোড অডিটোরিয়ামে মঙ্গলবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।

এ অনুষ্ঠানে নীতিনির্ধারক, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, শিক্ষা খাতের অংশীজন, অ্যাকাডেমিক কমিউনিটি ও আন্তর্জাতিক শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন এবং ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের (টিএনই) বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।

ব্রিটিশ কাউন্সিলের দক্ষিণ এশিয়ার এডুকেশন ডিরেক্টর স্যালভাডোর কারবাজাল লোপেজ গবেষণা প্রতিবেদনের মূল তথ্য উপস্থাপন করেন।

ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বস বলেন, ‘বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন (টিএনই) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। প্রতিবেদনটি বাংলাদেশে টিএনইয়ের প্রসার সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা চিহ্নিত করতে সহায়ক হবে এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার পথ সুগম করবে।

‘টিএনই মানসম্মত উচ্চশিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশে আমরা আমাদের অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করে এ প্রতিবেদনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’


ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এসএমএ ফায়েজ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন সহযোগিতা বৃদ্ধিতে ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রচেষ্টার আমি সত্যিই প্রশংসা করি। এটি অ্যাকাডেমিক উৎকর্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করছে।

‘এ সম্পর্ক জোরদার করা উভয় দেশের জন্যই উপকারী হবে, যা উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন, জ্ঞান বিনিময় এবং এই খাতে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।’


বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, ‘ব্রিটিশ কাউন্সিলের ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন রিসার্চ রিপোর্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে আমি আনন্দিত। ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন বৈশ্বিক শিক্ষা অংশীদারত্বের মাধ্যমে শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে দারুণ সুযোগ তৈরি করছে।’

অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের সম্ভাবনা ও সামাজিক মূল্য’ বিষয়ে একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।
সেশনটি পরিচালনা করেন ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর প্রোগ্রামস ডেভিড নক্স।

প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সদস্য মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিজ অব বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল ইশতিয়াক আবেদিন এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাউথ এশিয়ার এডুকেশন ডিরেক্টর সালভাদর কারবাজাল লোপেজ।


ব্রিটিশ কাউন্সিল নিয়োজিত আন্তর্জাতিক যোগ্যতা মূল্যায়ন সংস্থা ইক্টিস গবেষণাটি পরিচালনা করেছে।

গবেষণা প্রতিবেদনটিতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করা করেছে।
১. টিএনই প্রদানকারীদের জন্য নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াগুলো সহজ করা ও সুস্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করা
২. ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা দূর করতে ব্রিজিং ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম চালু করা
৩. রিমোট ও অনলাইন লার্নিংকে সহায়তা করতে ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নত করা
৪. মান নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াগুলোতে স্বচ্ছতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি করা
৫. বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষায় নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে লক্ষ্যভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ
৬. মধ্যম আয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য দ্বৈত ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালুর উদ্যোগ গ্রহণ


অনুষ্ঠানে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন (টিএনই) ২০২৫ অনুদানের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি নির্বাচিত ইউকে-বাংলাদেশ পার্টনারশিপ তাদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২৫ হাজার পাউন্ড করে অনুদান পাবে।

বিজয়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে লিভারপুল জন মুরস ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ, নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বার্মিংহাম সিটি ইউনিভার্সিটি এবং আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি–বাংলাদেশ।

এ ছাড়াও রয়্যাল হলোওয়ে, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে কাজ করবে, এবং কীল ইউনিভার্সিটি এফআইভিডিবির সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে।

এ অনুদানগুলো ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন উদ্যোগের মাধ্যমে অ্যাকাডেমিক ও গবেষণামূলক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালীর উদ্দেশে প্রদান করা হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক অংশীদারত্বকে আরও শক্তিশালী করাই এই উদ্যোগের লক্ষ্য।

সম্পূর্ণ রিপোর্টটি ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে তুলসি গ্যাবার্ডের বক্তব্যের প্রতিবাদ সরকারের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর
ভারতের অভ্যন্তরে ‌খাসিয়াদের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
জেলা ও বিভাগে প্রাথমিক শিক্ষার নতুন টাস্কফোর্স কমিটি
কুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা: বিএনপি ও যুবদলের ৪ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

মন্তব্য

p
উপরে