× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

শিক্ষা
Batch C unit result release 60 42 percent pass
google_news print-icon

গুচ্ছের ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাস ৬০.৪২ শতাংশ

গুচ্ছের-সি-ইউনিটের-ফল-প্রকাশ-পাস-৬০৪২-শতাংশ
২০২৩-২৪ সেশনে প্রথম বর্ষে ভর্তির জন্য এ বছর ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষায় অংশ নেন ৩৫ হাজার ১৬৮ পরীক্ষার্থী। ছবি: নিউজবাংলা
শিক্ষার্থীরা রোববার রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তাদের ফলাফল জানতে পারবেন।

দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য অনুষ্ঠিত গুচ্ছভুক্ত জিএসটির ‘সি’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ পরীক্ষায় পাসের হার ৬০ দশমিক ৪২ শতাংশ।

শিক্ষার্থীরা রোববার রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে তাদের ফলাফল জানতে পারবেন।

জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেনের কাছে রোববার সকালে টেকনিক্যাল কমিটির পক্ষ থেকে ‘সি’ ইউনিটের ফলাফল তুলে দেয়া হয়। পরে জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির সভায় উপস্থাপনের পর তা প্রকাশের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

গুচ্ছভুক্ত টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার আজ ফল প্রকাশের বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করে এসব তথ্য জানান।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার জানান, ২০২৩-২৪ সেশনে প্রথম বর্ষে ভর্তির জন্য এ বছর ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে ৩৫ হাজার ১৬৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। তার মধ্যে ২১ হাজার ২৪৮ জন শিক্ষার্থী ৩০ নম্বরের উপরে পেয়ে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করেছেন। যার হিসাবে পাসের হার ৬০ দশমিক ৪২ শতাংশ।

এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে ০ দশমিক ০২ শতাংশ তথা সাতজন শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল হয়েছে। শিক্ষার্থীরা রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে জিএসটির ওয়েবসাইট থেকে ফলাফল জানতে পারবেন।

তিনি জানান, ‘সি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৮৬ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন মো. রাশেদ ফরাজি। কৃতিত্বপূর্ণ এ শিক্ষার্থী চাঁদপুর সরকারি কলেজে পড়াশোনা করেছেন।

এর আগে ১০ মে ‘সি’ ইউনিটের প্রথম বর্ষের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে দেশের ২৪টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এর আগে ২৭ এপ্রিল থেকে ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষার মধ্য দিয়ে গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। পরবর্তীতে ৪ মে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।

২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘সি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য তিন হাজার ৬২৯টি আসন রয়েছে। ইতোমধ্যে ‘এ’ ও ‘বি’ ইউনিটের ফলাফলও প্রকাশিত হয়েছে।

‘এ’ ইউনিটভুক্ত বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫০ হাজার ৭৬০ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। সেই হিসেবে ‘এ’ ইউনিটে পাসের হার ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ। ‘বি’ ইউনিটভুক্ত মানবিক বিভাগ থেকে ৩১ হাজার ৮১ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। সে হিসাবে পাসে হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। দেশের ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এ’ ইউনিটে ভর্তির জন্য ১২ হাজার ৪০২টি এবং ‘বি’ ইউনিটে ভর্তির জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।

‘সি’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশের পর অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, থাকা-খাওয়াসহ বিভিন্ন দুর্দশা লাঘবে চতুর্থবারের মতো তিনটি ইউনিটে জিএসটি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হলো। খুব দ্রুতই গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে ভর্তির পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।’

যবিপ্রবিতে ‘সি’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশ সংক্রান্ত সার্বিক বিষয় প্রত্যক্ষ করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. স্বদেশ চন্দ্র সামন্ত, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুরের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জের উপাচার্য অধ্যাপক ড. জেড এম পারভেজ সাজ্জাদ, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়, নেত্রকোনার উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম কবীর, সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবু নঈম শেখ।

আরও ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুরের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দিন, জিএসটির টেকনিক্যাল উপ-কমিটির অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. খাদেমুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব প্রমুখ।

ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল, ভর্তির পরবর্তী প্রক্রিয়াসহ অন্যান্য সকল তথ্য ওয়েবসাইট এবং জিএসটিভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুন:
স্বপ্নজয়ে প্রতিবন্ধকতার কাছে হার মানেনি ওরা
কুবির কেন্দ্রে এক টেবিলে ১৮ ভর্তিচ্ছু
নিষেধাজ্ঞা না মেনে ভবনে প্রবেশ, ইবির দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ‘এ’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৫০৭৬০
গুচ্ছে ভর্তি: ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় উপস্থিতি ৯০ শতাংশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

শিক্ষা
Medical admission test on January 17

মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জানুয়ারি

মেডিক্যালে ভর্তি পরীক্ষা ১৭ জানুয়ারি ফাইল ছবি।
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা-শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন মাতুব্বর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করেই আজকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৭ জানুয়ারি। আর ব্যাচেলর অফ ডেন্টাল সার্জারিতে (বিডিএস) ভর্তি পরীক্ষা হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি।

সচিবালয়ে রোববার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক সভায় এমবিবিএস ও বিডিএস পরীক্ষা আয়োজনে এই তারিখ চূড়ান্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা-শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন মাতুব্বর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করেই আজকের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত, দেশে বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মোট ১১০টি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। এর মধ্যে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ৩৭টি ও বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ ৬৭টি।

এছাড়া একটি আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ ও পাঁচটি বেসরকারি আর্মি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হতে হয় মেধাতালিকার ভিত্তিতে। অপরদিকে অটোমেশন পদ্ধতিতে বেসরকারি মেডিক্যালগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি নেয়া হয়।

আরও পড়ুন:
সশস্ত্র বাহিনীর ৩০ ডিসপেনসারি উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২০ অক্টোবর
কৃষি গুচ্ছের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা ২৫ অক্টোবর
বন্যা পরিস্থিতিতে গুচ্ছ ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত
পানের দোকানি থেকে হোমিও কলেজের অধ্যক্ষ, অভিযোগ মানববন্ধনে

মন্তব্য

শিক্ষা
Agriculture cluster admission test result published

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ভর্তি পরীক্ষার ফাইল ছবি।
ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণ মেধা তালিকায় উত্তীর্ণদের মধ্যে ১০০ নম্বরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯৬ দশমিক ৫০ এবং সর্বনিম্ন প্রাপ্ত নম্বর ৬৯ দশমিক ৫০। মোট আসনসংখ্যার দ্বিগুণ শিক্ষার্থীকে অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ও ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটে (https://acas.edu.bd) পাওয়া যাবে।

কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী নয়টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেলে ওই ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) জনসংযোগ ও প্রকাশনা দপ্তরের সিনিয়র উপ-পরিচালক খলিলুর রহমান ইউএনবিকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এবারের ভর্তি পরীক্ষায় সাধারণ মেধা তালিকায় উত্তীর্ণদের মধ্যে ১০০ নম্বরের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রাপ্ত নম্বর ৯৬ দশমিক ৫০ এবং সর্বনিম্ন প্রাপ্ত নম্বর ৬৯ দশমিক ৫০। এবার মোট আসনসংখ্যার দ্বিগুণ শিক্ষার্থীকে অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হয়েছে।

পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ও ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটে (https://acas.edu.bd) পাওয়া যাবে।

ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণে আগ্রহী প্রার্থী অফেরতযোগ্য এক হাজার টাকা জমা দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট পেজে ৩০ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর তারিখের মধ্যে আবেদন করতে পারবেন।

আগামী ২ নভেম্বর ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের মাধ্যমে আবেদন নিষ্পত্তি করা হবে।

আরও পড়ুন:
ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ৪ নভেম্বর থেকে, পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি
নিজস্ব ভর্তি পদ্ধতিতে ফিরছে জবি
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২০ অক্টোবর
কৃষি গুচ্ছের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা ২৫ অক্টোবর
গুচ্ছের নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরু ১ সেপ্টেম্বর

মন্তব্য

শিক্ষা
Application for DU admission exam from 4th November exam starts on 4th January

ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ৪ নভেম্বর থেকে, পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি

ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ৪ নভেম্বর থেকে, পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি
‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা ২৫ জানুয়ারি, ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’-এর পরীক্ষা ৮ ফেব্রুয়ারি এবং ‘চারুকলা ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা (সাধারণ জ্ঞান ও অঙ্কন) ৪ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম ৪ নভেম্বর সোমবার দুপুর ১২টায় শুরু হচ্ছে। তা চলবে ২৫ নভেম্বর সোমবার রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী বছরের ৪ জানুয়ারি।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাধারণ ভর্তি কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান সভায় সভাপতিত্ব করেন। সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে চারটি ইউনিটের মাধ্যমে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম’-এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তা হলো- ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘বিজ্ঞান ইউনিট’, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’ এবং ‘চারুকলা ইউনিট’। আগামী ২৩ ডিসেম্বর থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে।

সভায় ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম’-এ ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে।

সময়সূচি অনুযায়ী ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা ২৫ জানুয়ারি ২০২৫ শনিবার, ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ শনিবার, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’-এর পরীক্ষা ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ শনিবার এবং ‘চারুকলা ইউনিট’-এর ভর্তি পরীক্ষা (সাধারণ জ্ঞান ও অঙ্কন) ৪ জানুয়ারি ২০২৫ শনিবার অনুষ্ঠিত হবে।

সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

‘চারুকলা ইউনিট’ ব্যতীত অন্য তিনটি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ঢাকাসহ আটটি বিভাগীয় শহরে অনুষ্ঠিত হবে। বিভাগীয় কেন্দ্রগুলো হলো- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল এবং বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।

মানবণ্টন

সভায় চারুকলা ইউনিট ছাড়া অন্যান্য ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৬০ নম্বরের MCQ এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

শুধু চারুকলা ইউনিটের পরীক্ষায় ৪০ নম্বরের MCQ এবং ৬০ নম্বরের অঙ্কন পরীক্ষা নেয়া হবে। এই ইউনিটের MCQ পরীক্ষার জন্য ৩০ মিনিট এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৬০ মিনিট সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

অন্যান্য ইউনিটের MCQ পরীক্ষার জন্য ৪৫ মিনিট এবং লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪৫ মিনিট সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় ১০০ এবং মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ওপর থাকবে ২০ নম্বর।

আবেদনের যোগ্যতা

ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীদের ন্যূনতম যোগ্যতা হিসেবে ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক/সমমান এবং ২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

পরীক্ষায় (চতুর্থ বিষয়সহ) ‘বিজ্ঞান ইউনিট’-এর জন্য জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৮ এবং আলাদাভাবে জিপিএ ৩.৫, ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট’-এর জন্য জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৭.৫ এবং আলাদাভাবে জিপিএ ৩.০, ‘ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট’-এর জন্য জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৭.৫ এবং আলাদাভাবে জিপিএ ৩.০ এবং ‘চারুকলা ইউনিট’-এর জন্য জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৬.৫ এবং আলাদাভাবে জিপিএ ৩.০ থাকতে হবে।

আরও পড়ুন:
ঢাবি শিবিরের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২০ অক্টোবর
‘রগ কাটার সব নথি ছাত্রলীগের, শিবিরের পাবেন না’
শিবিরের সঙ্গে ঢাবি প্রশাসনের বৈঠকের কারণ জানালেন প্রক্টর
ঢাবি শিবির নেতৃত্ব প্রকাশ্যে, চাঞ্চল্য

মন্তব্য

শিক্ষা
Jobs are returning to their own admission system

নিজস্ব ভর্তি পদ্ধতিতে ফিরছে জবি

নিজস্ব ভর্তি পদ্ধতিতে ফিরছে জবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে নিজস্ব, স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করাবো। এজন্য আমরা একটি কমিটি গঠন করেছি। টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনসও ঠিক হয়ে গেছে।’

সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভুক্ত (জিএসটি) ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা থেকে বের হয়ে নিজস্ব ভর্তি পদ্ধতিতে ফিরছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। চার বছর পর আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে স্বতন্ত্র প্রক্রিয়ায় ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়টি নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি নেবে। এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটিও গঠন করা হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ৭০তম সভায় (বিশেষ সভা) বিস্তারিত আলোচনা শেষে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষে ভর্তি কার্যক্রম শুরুর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

এ ব্যাপারে উপাচার্য বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি ও ইউনিটগুলো গঠন করা হয়েছে। পাঁচটি ইউনিটের মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

উপাচার্য জানান, পাঁচটি ইউনিট হলো A- ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদের জন্য), B- ইউনিট (কলা ও আইন অনুষদের জন্য), C- ইউনিট (বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের জন্য), D-ইউনিট (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের জন্য) এবং E- ইউনিট (চারুকলা অনুষদের জন্য)।

উপাচার্য রেজাউল করিম বলেন, ‘আমরা আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে নিজস্ব, স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করাবো। এজন্য আমরা একটি কমিটি গঠন করেছি। টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনসও ঠিক হয়ে গেছে। মূলত আমাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্নের কাজ এখন থেকেই শুরু হয়ে গেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘গুচ্ছ পদ্ধতি স্থায়ী কোনো পদ্ধতি না। সেখানে আমাদের থাকার কোনো বাধ্যবাধকতাও নেই। আমরা আমাদের পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করাব।’

পরীক্ষা কার্যক্রম শুরুর জন্য উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিমকে আহ্বায়ক ও রেজিস্ট্রারকে সদস্য সচিব করে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. শেখ গিয়াস উদ্দিন জানান, আগের মতো নিজস্ব পদ্ধতিতে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা বাস্তবায়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি দ্রুতই ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কার্যক্রম শুরু করবে।

একাডেমিক কাউন্সিলে উপস্থিত একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গুচ্ছ থেকে বের হয়ে এসে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। সে দাবির পরপ্রেক্ষিতে সভায় উপস্থিত সম্মিলিত সদস্যের সম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
শিক্ষার্থীদের বের করে জবির হল দখল ছাত্রদলের, কক্ষে তালা
ধূপখোলা মাঠ ফিরে পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জবি সমন্বয়ক নুর নবীর পদত্যাগ
চলে গেলেন গুলিবিদ্ধ জবি শিক্ষার্থী সাজিদ
সংষর্ঘে জবি শিক্ষার্থী নিহত, বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক

মন্তব্য

শিক্ষা
Congratulations to 56 year old Abdul Hannan who passed HSC

এইচএসসি উত্তীর্ণ ৫৬ বছর বয়সী আবদুল হান্নানকে সংবর্ধনা

এইচএসসি উত্তীর্ণ ৫৬ বছর বয়সী আবদুল হান্নানকে সংবর্ধনা শিবগঞ্জে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৫৬ বছর বয়সী আবদুল হান্নানকে বুধবার সংবর্ধনা দেয়া হয়। ছবি: নিউজবাংলা
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৫৬ বছর বয়সী আবদুল হান্নান শেষ বয়সে লেখাপাড়ায় উদ্যোগী হওয়ার নেপথ্য কারণ তুলে ধরেন। শেষে আবদুল হান্নানের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেয়া হয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৫৬ বছর বয়সী আবদুল হান্নানকে সংবর্ধনা দিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ জেলা শাখা। বুধবার বিকেলে পৌর এলাকার কোর্ট বাজার এলাকায় এক অনুষ্ঠানে তাকে এই সংবর্ধনা দেয়া হয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি অহেদুর জামান শায়েমের সভাপতিত্বে ও জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক অলিদ হাসানের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন জেলা গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবির সিফাত, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোত্তাসিন বিশ্বাস প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৫৬ বছর বয়সী আবদুল হান্নান শেষ বয়সে লেখাপাড়া করার উদ্যোগী হওয়ার কারণ তুলে ধরেন। শেষে আবদুল হান্নানের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেয়া হয়।

আরও পড়ুন:
সিলেটে রেকর্ড জিপিএ-৫, বেড়েছে পাসের হারও
এইচএসসির ফলে এবারও এগিয়ে মেয়েরা
ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ
চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার কমে ৭০.৩২ শতাংশ
এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান

মন্তব্য

শিক্ষা
Record GPA 5 pass rate has also increased in Sylhet
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল

সিলেটে রেকর্ড জিপিএ-৫, বেড়েছে পাসের হারও

সিলেটে রেকর্ড জিপিএ-৫, বেড়েছে পাসের হারও
সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৩৯, যা গত বছরের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি। এছাড়া গত কয়েক বছর সিলেটে জিপিএ-৫ কম থাকলেও এ বছর রেকর্ড ৬ হাজার ৬৯৮ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন।

সিলেটে এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে গত বছরের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই বেড়েছে। এবার সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৩৯, যা গত বছরের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি। গত বছর পাসের হার ছিল ৭১ দশমিক ৬২।

এদিকে গত কয়েক বছর সিলেটে জিপিএ-৫ কম থাকলেও এ বছর রেকর্ড ৬ হাজার ৬৯৮ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন এক হাজার ৬৯৯ জন শিক্ষার্থী।

মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে ফল প্রকাশ করেন বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. জাকির আহমদ। পরে বিস্তারিত ফলাফল তুলে ধরেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুণ চন্দ্র পাল।

সিলেট শিক্ষা বোর্ডে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় ৮৩ হাজার ১৫৬ জন অংশ নিয়ে ৭১ হাজার ১২জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।

সিলেট বোর্ডের অধীনে এইচএসসির ফলাফলে সব সূচকে এগিয়ে ছাত্রীরা। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা, পাসের হার এবং জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে রয়েছেন মেয়েরা। এবার ৪৯ হাজার ৩৫৪ ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন ৪২ হাজার ৬৬১ জন। পাসের হার ৮৬ দশমিক শূন্য ৪৪। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ হাজার ৮২৯ জন।

এদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৮৩ দশমিক ৮৫। পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ৩৩ হাজার ৮১১ জন ছাত্র। এর মধ্যে পাস করেছেন ২৮ হাজার ৩৫১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন দু’হাজার ৮৬৯ জন।

এবার এইচএসসি ও সমমানের সব পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। কিছু পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিছু বিষয়ের পরীক্ষা বাতিল হয়েছে। বাতিল পরীক্ষাগুলোর নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং করে)। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে ফলাফল প্রকাশ করেছে শিক্ষা বোর্ড।

আরও পড়ুন:
এইচএসসির ফলে এবারও এগিয়ে মেয়েরা
ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ
চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার কমে ৭০.৩২ শতাংশ
এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান
শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি

মন্তব্য

শিক্ষা
As a result of HSC girls are ahead again this time

এইচএসসির ফলে এবারও এগিয়ে মেয়েরা

এইচএসসির ফলে এবারও এগিয়ে মেয়েরা এইচএসসি পরীক্ষার একটি কেন্দ্রে ছাত্রীরা। ছবি: ইউএনবি
মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার ক্ষেত্রেও এগিয়ে রয়েছে। ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্রী ৮০ হাজার ৯৩৩ জন এবং ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন।

বিগত বছরগুলোর মতো চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষাতেও পাসের হার ও জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তিতে এগিয়ে আছে মেয়েরা।

৯টি সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর মধ্যে ছাত্রীদের পাসের হার ৭৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অন্যদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৭৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।

মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে জিপিএ ফাইভ পাওয়ার ক্ষেত্রেও এগিয়ে রয়েছে। ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্রী ৮০ হাজার ৯৩৩ জন এবং ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন।

এ বছর পাসের হার কিছুটা কমেছে। গত বছর ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যা এ বছর ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ ও ৮৮ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ।

সব বোর্ডের ওয়েবসাইট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় একযোগে এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করা হয়।

সাধারণ বোর্ডগুলোর মধ্যে এবার পাসের হারের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে আছে সিলেট। আর সবচেয়ে পিছিয়ে আছে ময়মনসিংহ।

সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৮৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে বরিশালে ৮১ দশমিক ৮৫ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ, ঢাকায় ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ, যশোরে ৬৪ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং ময়মনসিংহে এ হার ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

চলতি বছরে ২ হাজার ৬৯৫টি কেন্দ্রে ৯ হাজার ১৯৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৩ লাখ ৩১ হাজার ৫৮ জন পরীক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল, যার মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১০ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী, ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

বাতিল পরীক্ষাগুলোতে এসএসসি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে এইচএসসিতেও একই নম্বর দিয়ে ফল তৈরি করেছে শিক্ষা বোর্ড। তা ছাড়া বিভাগ ও বিষয়ে মিল না থাকলে সে ক্ষেত্রে সাবজেক্ট ম্যাপিং নীতিমালা অনুসরণ করা হয়।

আরও পড়ুন:
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে

মন্তব্য

p
উপরে