× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

শিক্ষা
Ex students of Narandia School at Ananda Mela in Milan
google_news print-icon

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা

মিলনের-আনন্দমেলায়-নারান্দিয়া-স্কুলের-সাবেক-শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার ধানমণ্ডির স্টার কাবাব হোটেলের সম্মেলন কক্ষে মিলিত হন নারান্দিয়া টিআরকেএন উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠানের পুরোটা জুড়ে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময় থেকে ২০০৩ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলনে এক লম্বা পরিসরের জীবন্ত হয়ে ওঠা চিত্র প্রদর্শনী যেন চলল কক্ষটিতে। সাদাকালো থেকে ক্রমেই বর্ণিল হয়ে ওঠা অপূর্ব এক চলচ্চিত্র চলল যেন। আর তা তৃতীয় নয়ন দিয়ে প্রাণভরে উপভোগ করলেন উপস্থিত সাবেক দর্শকেরা।

নারান্দিয়া টিআরকেএন উচ্চ বিদ্যালয়। টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার নারান্দিয়ায় প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু ১৯৫৮ সালের প্রথম দিনটিতে। দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকে স্কুল ঘর। পূর্বদিকে বাজার ও লোকালয়। মাঝে বিশাল খেলার মাঠ। উত্তর পাশ ঘেঁষে জনচলাচলের পথ।

স্কুল ভবন থেকে উত্তরে দৃষ্টি দিলেই সামনে বিস্তীর্ণ নিচু জলাভূমি আর সবুজে ঘেরা ফসলের মাঠ। তারই একপাশে ভীত-সন্ত্রস্ত শিশুর মতো হাত গুটিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বিদ্যালয়টির অবস্থা আর আগের মতো নেই। দিন বদলের সঙ্গে সঙ্গে চারপাশের অনেক কিছুই বদলে গেছে; বদলেছে বিদ্যালয়ের চেহারাও। কালের আবর্তে নামের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘অ্যান্ড কলেজ’।

মহাকালের অমোঘ ডাকে সাড়া দিয়ে হারিয়ে গেছে বিদ্যালয়টির পুরনো অনেক ঐতিহ্য। দিন বদলের পরিক্রমায় ভোল পাল্টে হয়েছে আধুনিক। উত্তরের দিগন্ত বিস্তৃত সেই মাঠ, জলাভূমি হারিয়েছে নতুন ভবনের আড়ালে। আগের সেইসব মানুষের অনেকে হারিয়ে গেছেন কালের গর্ভে।

জীবনের তাগিদে এলাকা ছেড়ে অনেকেই হয়েছেন বিস্মৃত। তাদেরই অনেকেই জীবন-জীবিকাকে কেন্দ্র করে হয়েছেন রাজধানী ঢাকা বাসিন্দা। পুনর্মিলনীর ব্যানারে সেই মানুষগুলো একসঙ্গে হয়ে আবেগে ভাসলেন।

হ্যাঁ, মুছে যাওয়া দিনগুলির পিছুডাক উপেক্ষা করতে না পেরে স্মৃতির কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ঢাকায় বসবাসরত নারান্দিয়া স্কুলের বিভিন্ন ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থীরা।

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকেই ধানমণ্ডির স্টার কাবাব হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের সম্মেলন কক্ষ পরিণত হয়েছিল স্মৃতির অতল গহ্বর থেকে উঠে আসা বিশাল ব্যাপ্তির এক প্যানোরামায়।

পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠানের পুরোটা জুড়ে মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময় থেকে ২০০৩ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলনে এক লম্বা পরিসরের জীবন্ত হয়ে ওঠা চিত্র প্রদর্শনী যেন চলল কক্ষটিতে। সাদাকালো থেকে ক্রমেই বর্ণিল হয়ে ওঠা অপূর্ব এক চলচ্চিত্র চলল যেন। আর তা তৃতীয় নয়ন দিয়ে প্রাণভরে উপভোগ করলেন উপস্থিত সাবেকরা।

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা
অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাইকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়।

শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই সপরিবারে স্টার কাবাবে উপস্থিত হতে থাকেন বিদ্যালয়টির সাবেক শিক্ষার্থীরা। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠের মধ্য দিয়ে বিকেল ৪টায় শুরু হয় অনুষ্ঠান।

প্রায় ৮০টি পরিবারের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের শুরুটা হয় নারান্দিয়া টিআরকেএন উচ্চ বিদ্যালয়ের সে সময়ের শিক্ষকদের স্মরণের মধ্য দিয়ে। শ্রদ্ধেয় সেসব শিক্ষকের অধিকাংশই আজ আর বেঁচে নেই।

বরেণ্য সেই শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক প্রধান শিক্ষক জহুরুল হক, সহকারী প্রধান শিক্ষক সেকান্দার আলী ও মো. আব্দুল হামিদ, মোজাফ্‌ফর হোসেন তালুকদার, প্রধান শিক্ষক মতিয়ার রহমান, অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল খালেক, সহকারী শিক্ষক বিশ্বেশ্বর তালুকদার, মো. মকবুল হোসেন, মো. মফিজুর রহমান, মো. ফজলুল হক, রামেন্দ্রনাথ মজুমদার, মো. মোজাম্মেল হক, অধ্যক্ষ ফজলুল হক, সহকারী শিক্ষক মনোয়ার হোসেন, মৌলভী মো. জামসেদ আলী, মুজিবর রহমান, মৌলভী ওয়ারেছ হোসেন আনসারী, প্রাণগোপাল বিএসসি।

তাদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন শেষে দোয়া-মোনাজাত করা হয়। একইসঙ্গে শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের মাঝে যারা আজও বেঁচে আছেন তাদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়।

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা
নারান্দিয়া টিআরকেএন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রয়াত শিক্ষকদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

এর পর শিক্ষকদের নিয়ে জ্যেষ্ঠ সাবেক শিক্ষার্থীরা তাদের স্মৃতিচারণ করেন। সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে সবাই যোগ দেন হালকা চা-নাশতার টেবিলে।

মাঝে নামাজের বিরতি দিয়ে এরপর শুরু হয় পরিচিতি পর্ব। এই পর্বে এসে জানা যায়, নারান্দিয়া টিআরকেএন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা একেকজন নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। বিচারক, সেনা কর্মকর্তা, বিসিএস ক্যাডার, চিকিৎসক, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, ব্যাংকার, প্রকৌশলী- একে একে উঠে আসে একেকজনের বর্ণিল কর্মজীবনের বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা আর সাফল্যের চিত্র।

আলোচনা আর পরিচিতি পর্বে সাবেকরা বার বার হারিয়ে যাচ্ছিলেন তাদের প্রিয় বিদ্যালয়ের স্মৃতিঘেরা অতীতে। আবেগে কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে আসছিল কারও কারও। নিঃশব্দে কারও কারও চোখের ধার বেয়ে আসে নোনা জলের স্রোত। শিরা-উপশিরায় বিদ্যুৎগতিতে বয়ে যাচ্ছিল রুধির ধারা। আবেগের এই বিচ্ছুরণে পরিবারের এই প্রজন্মের নবীন সদস্যদের চোখে ছিল অবাক দৃষ্টি। অনুভূতি আর বিহ্বলতার মিশেলে সে এক দেখার মতো পরিবেশ।

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা

অনুষ্ঠানের শেষে ছিল র‌্যাফেল ড্র। পুরস্কার হিসেবে তুলে দেয়া জিনিসটির দাম ছাপিয়ে একেকটি নগণ্য উপহারও পঞ্চাশ/ষাটোর্ধ্ব মানুষগুলোর আনন্দ-উচ্ছ্বাসে হয়ে উঠছিল অমূল্য। নিজেদের সন্তান, এমনকি নাতি-নাতনিদেরও অবাক করে দিয়ে তাদের সামনেই যেন চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর বয়স কমে একেকটি শিশু-কিশোরে পরিণত হচ্ছিলেন তারা।

জীবনের রঙ্গমঞ্চে কর্মব্যস্ততা আর গম্ভীর অভিভাবকের ভূমিকা পালন করা মানুষগুলো যে এতটা আমোদপিয়াসী, তাদের শিশুসুলভ হাসি আর প্রাণবন্ততা দেখে নতুন প্রজন্মের চোখ বড় বড় হয়ে যাচ্ছিল বার বার।

পুরো আয়োজনে সবটুকু সময়েই তারা বার বার ফিরে যাচ্ছিলেন স্কুল জীবনের সেই উদ্দাম-উচ্ছল শৈশবে। গভীর অন্তর্দৃষ্টি সম্পন্ন যেকোনো মানুষই দেখতে পারত, তাদের চোখের সামনে ভাসতে থাকে স্কুলের সেই দিনগুলোর স্মৃতিময় নানা ঘটনা- উত্তরের দিগন্ত বিস্তৃত সেই মাঠ, জলাভূমি আর হাওয়ায় দোল খাওয়া কচি ধানপাতার দৃশ্য। সাবেক শিক্ষার্থীরা সেসব দিনের স্মৃতি আজও বুকে লালন করেন। তাদের আলাপচারিতায় উঠে আসে তা বার বার।

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা
র‌্যাফেল ড্রয়ের পর বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।

পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনার কেন্দ্রে ছিলেন জ্যেষ্ঠ জেলা জজ ইসমাইল হোসেন। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা সবুর হোসেন চৌধুরী ও সহ-আহ্বায়ক সানোয়ার হোসেন। ৮০’র ব্যাচের এই সাবেকদের পরিচালনায় অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত।

অনুষ্ঠানটি সফলভাবে আয়োজন ও তা সর্বাঙ্গীন সুন্দররূপে সমাধা হওয়ার পেছনে আরও অনেকের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। তাদের নাম লিখতে গেলে তালিকাটা বেশ দীর্ঘই হবে।

সব মিলিয়ে ১৯৭২ ব্যাচের শিক্ষার্থী থেকে ২০০৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী- সবাই যার যার অবস্থান থেকে এই আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

মিলনের আনন্দমেলায় নারান্দিয়া স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থীরা

এই ধরনের আয়োজন ভবিষ্যতে আরও হওয়া উচিৎ বলে অনুষ্ঠানে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ডিসেম্বরে বৃহত্তর কলেবরে ফ্যামিলি-ডে করার পরিকল্পনাও নেয়া মৌখিকভাবে।

সবশেষে ছিল ভুরিভোজের আয়োজন।

ঢাকায় এ অনুষ্ঠানে আসতে চেয়েও যাদের হতাশ হতে হয়েছে, তাদের কথা বিবেচনা করেই আরও বড় পরিসরে আনন্দ ছড়িয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেছেন নারান্দিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের অতীত ধারণ করে ভবিষ্যৎকে হাতে ধরে গড়ে তোলা তারুণ্যে ভরপুর একদল সাবেক শিক্ষার্থী।

আরও পড়ুন:
৯৭ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের কলতানে মুখর জনতা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

শিক্ষা
The 5th Annual Senate Meeting in the BUP

বিইউপিতে ১৭তম বার্ষিক সিনেট সভা অনুষ্ঠিত

বিইউপিতে ১৭তম বার্ষিক সিনেট সভা অনুষ্ঠিত

১৯ জুন ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) এর ১৭তম বার্ষিক সিনেট সভা বিইউপির বিজয় অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিইউপির উপাচার্য ও সিনেট চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ মাহ্বুব-উল আলম, বিএসপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল, পিএইচডি।

সভার শুরুতে বিইউপির উপাচার্য ও সিনেট চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মোঃ মাহ্বুব-উল আলম বিদায়ী সদস্যদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং নবনিযুক্ত সদস্যদের স্বাগত জানান। পরে বিইউপির ট্রেজারার এয়ার কমডোর মোঃ রেজা এমদাদ খান, জিইউপি, বিইউপি, এনডিসি, পিএসসি, জিডি(পি), ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট ১৩৪ কোটি ৮ লক্ষ টাকা ও ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের ১৩৪ কোটি ৯৭ লক্ষ টাকার বাজেট উপস্থাপন করেন।

সিনেট সদস্যগণ ট্রেজারার এর বক্তৃতার ওপর আলোচনা করেন এবং সর্বসম্মতিক্রমে বাজেট প্রস্তাব অনুমোদন করেন। এছাড়াও সিনেট সভায় ১৭তম বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপিত ও সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। ১৭তম বার্ষিক সিনেট সভাটি সার্বিকভাবে সঞ্চালনা করেন বিইউপির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ রাব্বি আহসান, এনডিসি, পিএসসি।

সভায় সিনেট চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মাহ্বুব তাঁর বক্তব্যে বলেন, বিইউপি বয়সে নবীন হলেও এর শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও গবেষকগণের বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও গবেষণা ভিত্তিক কার্যক্রমের অর্জনসমূহ জাতীয় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সুনাম বয়ে আনছে। যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদান, গবেষণা ও উদ্ভাবনী কার্যক্রমে বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নিত হওয়ার লক্ষ্যে অত্র বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক একটি সুনির্দিষ্ট Academic Strategic Plan –২০৫০ প্রণয়ন করা হয়েছে।

Academic Strategic Plan এর মাধ্যমে পাঠ্যক্রমের আধুনিক মান নির্ধারণ, Outcome Based Education (OBE) কারিকুলাম প্রনয়ণ, গবেষণা, উদ্ভাবন, প্রকাশনা ও গবেষণা সহায়তার সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

মাননীয় উপাচার্য সকলকে অবহিত করেন যে বিইউপি’র গবেষণাভিত্তিক অগ্রযাত্রায় BUP Research Centre (BRC) অংঙ্গীভূত ফ্যাকাল্টি ও অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহে গবেষণা, উদ্ভাবন ও পরামর্শমূলক কার্যক্রমে গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে কাজ করছে। 'Inspiring Innovation for Advancing Knowledge' শ্লোগানকে ধারণ করে, BUP Research Centre, গবেষকদের মানসম্মত গবেষণায় উৎসাহ দিচ্ছে এবং শিল্প-প্রতিষ্ঠান ও একাডেমিয়ার মধ্যে সংযোগ স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

এছাড়াও তিনি উল্লেখ করেন, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গবেষকদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান প্রসারের উদ্দেশ্যে বিইউপি থেকে ৫টি জার্নাল প্রতিবছর নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে যা সকলের মাঝে সমাদৃত। সিনেট চেয়ারম্যান আরও উল্লেখ করেন যে, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার পাশাপাশি একজন সুশৃঙ্খল, নৈতিকতা সম্পন্ন সু-নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বিইউপি বদ্ধপরিকর এবং সে লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের চারিত্রিক গুণাবলি ও আত্মিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সকল প্রোগ্রামের পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে Need Based Education - কেও গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন যে, আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের মানসম্মত কারিকুলাম ও শিক্ষা পরিবেশের পাশাপাশি বৈচিত্র‍্যময় সাংস্কৃতিক সান্নিধ্যের গুরুত্বকে সামনে রেখে বিইউপি'তে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া, নবপ্রজন্মের মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ, সততা, চরিত্র গঠন ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করতে পড়াশোনার পাশাপাশি বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য, জাতীয় দিবসগুলোর তাৎপর্য ও মাহাত্ম্য তুলে ধরে বিইউপি’র বিভিন্ন আলোচনা সভা, সিম্পোজিয়াম, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের কথা উল্লেখ করেন।

এই সিনেট সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ সশস্ত্রবাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং বিইউপির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

শিক্ষা
Leather Craft Exhibition 2021 in BUFT

বিইউএফটিতে লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

বিইউএফটিতে লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি)-এর ফ্যাশন স্টাডিজ বিভাগের আয়োজনে ১৫ মে ২০২৫ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয় ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’। ৬৫ জন শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এই প্রদর্শনীটি ২০২৪ সালের ১৪ নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা চামড়াজাত পণ্য ডিজাইন ও কারুশিল্প বিষয়ক একটি হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ কর্মশালার সফল পরিসমাপ্তির ফসল।

প্রদর্শনীতে শিক্ষার্থীদের হাতে তৈরি নানান রকমের সৃজনশীল ও ব্যবহারিক চামড়াজাত পণ্য স্থান পায়। এতে তাদের দক্ষতা, শৈল্পিকতা এবং বাস্তব জীবনের শিল্প জ্ঞান ফুটে ওঠে।

প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিইউএফটি’র ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ আলমগীর হোসাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি’র সহযোগী অধ্যাপক জনাব উত্তম কুমার রায় এবং বিইউএফটি’র জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ ইমতিয়াজ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তাসহ বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী।

কর্মশালাটি আয়োজন ও সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন ফ্যাশন স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক ফাহিমা আখতার। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেদার ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীরা বাস্তবভিত্তিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে।

এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিইউএফটি তার শিল্পভিত্তিক ও বাস্তবমুখী শিক্ষার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের পাশাপাশি, দেশের চামড়াশিল্পে উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার প্রসারেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। প্রদর্শনীটি তরুণ ডিজাইনারদের জন্য একটি অনন্য প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে যা ভবিষ্যতে তাদের পেশাগত দক্ষতা গঠনে সহায়ক হবে।

মন্তব্য

শিক্ষা
The British Council published a research report on Transnational Education in Bangladesh

বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের

বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ ব্রিটিশ কাউন্সিলের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। ছবি: ব্রিটিশ কাউন্সিল
এ প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের (টিএনই) বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এ প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল শিক্ষা লাভের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হয়েছে।

ব্রিটিশ কাউন্সিলের ফুলার রোড অডিটোরিয়ামে মঙ্গলবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।

এ অনুষ্ঠানে নীতিনির্ধারক, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, শিক্ষা খাতের অংশীজন, অ্যাকাডেমিক কমিউনিটি ও আন্তর্জাতিক শিক্ষা বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন এবং ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের (টিএনই) বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।

ব্রিটিশ কাউন্সিলের দক্ষিণ এশিয়ার এডুকেশন ডিরেক্টর স্যালভাডোর কারবাজাল লোপেজ গবেষণা প্রতিবেদনের মূল তথ্য উপস্থাপন করেন।

ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বস বলেন, ‘বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন (টিএনই) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। প্রতিবেদনটি বাংলাদেশে টিএনইয়ের প্রসার সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা চিহ্নিত করতে সহায়ক হবে এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার পথ সুগম করবে।

‘টিএনই মানসম্মত উচ্চশিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশে আমরা আমাদের অংশীজনদের সঙ্গে কাজ করে এ প্রতিবেদনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’


ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এসএমএ ফায়েজ বলেন, ‘বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন সহযোগিতা বৃদ্ধিতে ব্রিটিশ কাউন্সিলের প্রচেষ্টার আমি সত্যিই প্রশংসা করি। এটি অ্যাকাডেমিক উৎকর্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি করছে।

‘এ সম্পর্ক জোরদার করা উভয় দেশের জন্যই উপকারী হবে, যা উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন, জ্ঞান বিনিময় এবং এই খাতে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।’


বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, ‘ব্রিটিশ কাউন্সিলের ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন রিসার্চ রিপোর্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে আমি আনন্দিত। ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন বৈশ্বিক শিক্ষা অংশীদারত্বের মাধ্যমে শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে এবং যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে দারুণ সুযোগ তৈরি করছে।’

অনুষ্ঠানে ‘বাংলাদেশে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশনের সম্ভাবনা ও সামাজিক মূল্য’ বিষয়ে একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।
সেশনটি পরিচালনা করেন ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর প্রোগ্রামস ডেভিড নক্স।

প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) সদস্য মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, অ্যাসোসিয়েশন অব প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিজ অব বাংলাদেশ-এর সেক্রেটারি জেনারেল ইশতিয়াক আবেদিন এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাউথ এশিয়ার এডুকেশন ডিরেক্টর সালভাদর কারবাজাল লোপেজ।


ব্রিটিশ কাউন্সিল নিয়োজিত আন্তর্জাতিক যোগ্যতা মূল্যায়ন সংস্থা ইক্টিস গবেষণাটি পরিচালনা করেছে।

গবেষণা প্রতিবেদনটিতে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করা করেছে।
১. টিএনই প্রদানকারীদের জন্য নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াগুলো সহজ করা ও সুস্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করা
২. ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা দূর করতে ব্রিজিং ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রাম চালু করা
৩. রিমোট ও অনলাইন লার্নিংকে সহায়তা করতে ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নত করা
৪. মান নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াগুলোতে স্বচ্ছতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি করা
৫. বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষায় নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে লক্ষ্যভিত্তিক উদ্যোগ গ্রহণ
৬. মধ্যম আয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য দ্বৈত ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালুর উদ্যোগ গ্রহণ


অনুষ্ঠানে ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন (টিএনই) ২০২৫ অনুদানের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, যেখানে প্রতিটি নির্বাচিত ইউকে-বাংলাদেশ পার্টনারশিপ তাদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ২৫ হাজার পাউন্ড করে অনুদান পাবে।

বিজয়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে লিভারপুল জন মুরস ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজ্যাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ, নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, বার্মিংহাম সিটি ইউনিভার্সিটি এবং আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি–বাংলাদেশ।

এ ছাড়াও রয়্যাল হলোওয়ে, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে কাজ করবে, এবং কীল ইউনিভার্সিটি এফআইভিডিবির সঙ্গে অংশীদারত্ব করবে।

এ অনুদানগুলো ট্রান্সন্যাশনাল এডুকেশন উদ্যোগের মাধ্যমে অ্যাকাডেমিক ও গবেষণামূলক সহযোগিতাকে আরও শক্তিশালীর উদ্দেশে প্রদান করা হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক অংশীদারত্বকে আরও শক্তিশালী করাই এই উদ্যোগের লক্ষ্য।

সম্পূর্ণ রিপোর্টটি ব্রিটিশ কাউন্সিলের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে তুলসি গ্যাবার্ডের বক্তব্যের প্রতিবাদ সরকারের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর
ভারতের অভ্যন্তরে ‌খাসিয়াদের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
জেলা ও বিভাগে প্রাথমিক শিক্ষার নতুন টাস্কফোর্স কমিটি
কুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা: বিএনপি ও যুবদলের ৪ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

মন্তব্য

শিক্ষা
New Task Force Committee of Primary Education in District and Department

জেলা ও বিভাগে প্রাথমিক শিক্ষার নতুন টাস্কফোর্স কমিটি

জেলা ও বিভাগে প্রাথমিক শিক্ষার নতুন টাস্কফোর্স কমিটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ফাইল ছবি
বিভাগীয় কমিশনারকে সভাপতি ও প্রাথমিক শিক্ষার বিভাগীয় উপপরিচালককে সদস্য সচিব করে বিভাগীয় টাস্কফোর্স এবং জেলা প্রশাসককে সভাপতি ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে সদস্য সচিব করে জেলা টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে।

প্রাথমিক শিক্ষার জেলা ও বিভাগের টাস্কফোর্স কমিটি সংশোধন করে পুনর্গঠনের নির্দেশনা এবং এর কার্যপরিধি পুনর্নির্ধারণ করে দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

বিভাগীয় কমিশনারকে সভাপতি ও প্রাথমিক শিক্ষার বিভাগীয় উপপরিচালককে সদস্য সচিব করে বিভাগীয় টাস্কফোর্স এবং জেলা প্রশাসককে সভাপতি ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে সদস্য সচিব করে জেলা টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইসরাত জাহান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি, বেসরকারি, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত লার্নিং সেন্টার ও শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক পরিচালিত সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার সার্বিক অবস্থা ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করবে বিভাগীয় টাস্কফোর্স।’

জেলার প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জেলা টাস্কফোর্স কমিটিকে।

বিভাগীয় বা মহানগরের প্রাথমিক শিক্ষা টাস্কফোর্স কমিটিতে সদস্য হিসেবে থাকবেন রেঞ্জ ডিআইজি, বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক, প্রাথমিক শিক্ষা অদিদপ্তরের প্রতিনিধি, এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের (সার্কেল) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, বিভাগভুক্ত সব জেলায় জেলা প্রশাসক এবং শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের (সার্কেল) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী।

এ টাস্কফোর্স সরকারি, বেসরকারি, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত লার্নিং সেন্টার ও শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট কর্তৃক পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন ও মনিটরিংয়ের জন্য বিভাগীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে মনিটরিং টিম গঠন করবে।

প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাবে টাস্কফোর্স। বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সব উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের যথাযথ বাস্তবায়নের তদারকি করবে এটি।

টাস্কফোর্স প্রাথমিক শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের জন্য নতুন নতুন ধারণা ও উদ্যোগ গ্রহণ এবং প্রয়োগ করবে। প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ে শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের সম্পৃক্ত ও উদ্বুদ্ধ করবে। এ ছাড়া বিদ্যালয়ে ঝরে পড়া রোধ, শিখন শেখানো কাজের উন্নয়ন, যথাযথ মনিটরিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি নিরূপণ ও দূরীকরণে কার্যক্রম গ্রহণ করবে।

আরও পড়ুন:
সরকারি প্রাথমিকে সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের যোগদান ১২ মার্চ
প্রাথমিকের ৬ হাজার ৫৩১ সহকারী শিক্ষকের যোগদানে বাধা নেই
শেখ পরিবারের নামে থাকা ২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
কুয়েট শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা: বিএনপি ও যুবদলের ৪ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
চলতি মাসেই শতভাগ স্কুলে যাবে বই: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

মন্তব্য

শিক্ষা
Moushis new DG Professor Ehtesam

মাউশির নতুন ডিজি অধ্যাপক এহতেসাম

মাউশির নতুন ডিজি অধ্যাপক এহতেসাম শিক্ষা ভবন। ফাইল ছবি
ড. ইহতেসাম উল হক এ বি এম রেজাউল করীমের স্থলাভিষিক্ত হলেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পটুয়াখালী সরকারি কলেজের অধ্যাপক ড. এহতেসাম উল হক।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মাহবুব আলমের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে রবিবার এ তথ্য জানানো হয়।

ড. ইহতেসাম উল হক এ বি এম রেজাউল করীমের স্থলাভিষিক্ত হলেন।

আগের ডিজি অবসরে যাওয়ার এক মাসের বেশি সময় পর এ পদে নিয়োগ দিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

গত ৪ জানুয়ারি চাকরি শেষ করে অবসরে যান মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক রেজাউল করীম।

এর আগে গত বছরের ৫ আগস্টে সরকার পতনের পর ২১ আগস্ট মাউশির মহাপরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগ করেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ভাগনে অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। তিনি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন।

ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।

আরও পড়ুন:
এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে ড. ইউনূসের ‘থ্রি-জিরো তত্ত্ব’
গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে হাসিনা-ঘনিষ্ঠরা: গভর্নর
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক অধ্যাপক আবু জাফর
ডিজিএফআইয়ের নতুন প্রধান মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হলেন ড. মোহাম্মদ আজম

মন্তব্য

শিক্ষা
Name change of 13 universities named after Sheikh family

শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

শেখ পরিবারের নামে থাকা ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ছবি: ইউএনবি
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা দেশের ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করেছে সরকার।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

তার পোস্ট থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নেত্রকোণার শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে নেত্রকোণা বিশ্ববিদ্যালয় করা হয়েছে। কিশোরগঞ্জে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শরীয়তপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে শুধু শরীয়তপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় করেছে সরকার।

এ ছাড়া নওগাঁর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়, মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে মেহেরপুর বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি করা হয়েছে।

পাশাপাশি জামালপুরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম এখন থেকে জামালপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং নারায়াণগঞ্জে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম এখন থেকে নারায়ণগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বলে ওই পোস্টে জানানো হয়েছে।

এ ছাড়াও গোপালগঞ্জের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির নাম পরিবর্তন করে মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

আরও পড়ুন:
বোরো জমিতে যুবকের নাক-কান কাটা মরদেহ
রাজধানীর সরকারি দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু হলের লিফট যেন মৃত্যুফাঁদ 
ক্যালিফোর্নিয়ায় ৭ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
বদলে গেল কুবির দুই হলের নাম

মন্তব্য

শিক্ষা
Four new chairmen in education boards

চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান

চার শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান শিক্ষা ভবন। ফাইল ছবি
প্রজ্ঞাপনের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী বোর্ডে অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম, যশোর বোর্ডে অধ্যাপক খোন্দকার কামাল হাসান, সিলেট বোর্ডে অধ্যাপক শামছুল ইসলাম এবং ময়মনসিংহ বোর্ডে অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।

রাজশাহী, ময়মনসিংহ, সিলেট ও যশোর শিক্ষা বোর্ডে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রজ্ঞাপনের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী বোর্ডে অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম, যশোর বোর্ডে অধ্যাপক খোন্দকার কামাল হাসান, সিলেট বোর্ডে অধ্যাপক শামছুল ইসলাম এবং ময়মনসিংহ বোর্ডে অধ্যাপক মো. শহীদুল্লাহ চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।

এর আগে গত ১ জানুয়ারি এ চার শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়।

ওএসডি হওয়া কর্মকর্তারা হলেন যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মর্জিনা আক্তার, কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. নিজামুল করিম, ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আবু তাহের ও রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. অলিউর রহমান।

দেশের ১১ শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে সাধারণ ৯টি। এগুলো হলো ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, দিনাজপুর, সিলেট, যশোর, বরিশাল, কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড।

বাকি দুটি বোর্ডের একটি কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং অন্যটি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড। ১১ বোর্ডে কর্মীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন হাজার।

আরও পড়ুন:
প্যারোলে মেলেনি মুক্তি, বাবার জানাজায় অংশ নিতে পারেননি স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান
ইউপি চেয়ারম্যানকে আটক করে পুলিশে দিলেন ছাত্ররা
গণমাধ্যমকে নিজের সম্পদের বিবরণ দিলেন দুদক চেয়ারম্যান
ঠাকুরগাঁওয়ে ইউপি সচিবের অভিযোগে চেয়ারম্যান বরখাস্ত
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান ড. আবদুল মোমেন

মন্তব্য

p
উপরে