× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

শিক্ষা
DU Teachers Association demands action against Prothom Alo
google_news print-icon

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি ঢাবি শিক্ষক সমিতির

প্রথম-আলোর-বিরুদ্ধে-ব্যবস্থা-নেয়ার-দাবি-ঢাবি-শিক্ষক-সমিতির
সরকারের প্রতি শিক্ষক সমিতির দাবি, প্রথম আলোসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে যেন যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

স্বাধীনতা দিবসে দৈনিক প্রথম আলোর করা ‘মাছ মাংস আর চালের স্বাধীনতা’ শীর্ষক সেই প্রতিবেদনকে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক তৎপরতা বলে অভিহিত করে এর নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

সরকারের প্রতি শিক্ষক সমিতির দাবি, প্রথম আলোসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে যেন যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

শুক্রবার বিকেলে সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জিনাত হুদা এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিজামুল হক ভুইয়া স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে দেয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।

তবে বিজ্ঞপ্তিতে প্রথম আলোর নাম উল্লেখ করা হয়নি। এতে বলা হয়েছে, একটি জাতীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশের নামে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক অপতৎপরতার বিরুদ্ধে এই প্রতিবাদ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘করোনা এবং ইউক্রেন যুদ্ধের সংকট মোকাবিলা করে যে মুহূর্তে বাংলাদেশের অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচারিত হচ্ছে, সেই মুহূর্তে দেশের একটি জাতীয় দৈনিকে সরকারের বিরোধিতার নামে রাষ্ট্রকে অকার্যকর করার অপচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না।’

এ ধরনের সংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, ‘প্রতিবেদনটিতে মূলত একজন শিশুর ছবির নিচে ক্যাপশনের পরিবর্তে একজন দিনমজুরের বক্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে, যে বক্তব্যে দেশের স্বাধীনতাকে ব্যঙ্গ করা হয়েছে। এ ছাড়া, ক্যাপশনে একজন দিনমজুরের বক্তব্য হিসেবে উক্ত মন্তব্য প্রকাশ করা হলেও ছবিতে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে দেখা যাচ্ছে না। অন্য একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনসূত্রে জানা গেছে, ওই শিশুকে তার দারিদ্রের সুযোগ নিয়ে উৎকোচের বিনিময়ে প্রলুব্ধ করে ছবিটি তোলা হয়েছে।’

প্রথম আলো পাঠকের সঙ্গে প্রতারণা করেছে দাবি করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে একাধিক পক্ষ থাকলে সংশ্লিষ্ট পক্ষসমূহের বক্তব্য না নেয়া, অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া এবং অভিভাবকের অনুপস্থিতিতে অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির ছবি তোলা কিংবা তার বক্তব্য ধারণ করা সংবাদপত্রের নীতিমালা পরিপন্থি। একজনের ছবির সঙ্গে আরেকজনের উদ্ধৃতি প্রকাশ, ইচ্ছাকৃতভাবে বিভ্রান্তিকর ছবি ও বক্তব্য প্রকাশ পাঠকের সাথে প্রতারণার শামিল। অথচ আলোচিত সংবাদটি প্রকাশের ক্ষেত্রে এ সকল রীতি-নীতি ইচ্ছাকৃতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়।’

এতে বলা হয়, ‘এই সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করায় নির্দিষ্ট কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমসহ কোনো কোনো মহল প্রচার করছে যে, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির সংবাদ প্রকাশ করায় সরকার গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। যদিও বাস্তবতা হলো, প্রকৃতপক্ষে অসৎ উদ্দেশে উৎকোচ প্রদানের মাধ্যমে একজন শিশুকে সংবাদের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।’

বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক সমিতি বলেছে, ‘এই সংবাদ তাদের মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনকালে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিপন্ন করার উদ্দেশে বাসন্তী নামের একজনকে জল পরিয়ে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশনের ঘটনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে।’

প্রথম আলোর নাম উল্লেখ না করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘এই সংবাদপত্র ইতোপূর্বে ২০০৭ সালে সামরিক স্বৈরাচারের পক্ষ নিয়ে দেশকে রাজনীতিশূন্য করার অপচেষ্টায় লিপ্ত ছিল।’

আরও পড়ুন:
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির অভিনব প্রতিবাদ
কালো কাপড়ে মুখ বেঁধে সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ
‘প্রলয় গ্যাং’ সদস্য চিহ্নিত করতে আন্তঃহল তদন্ত কমিটি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

শিক্ষা
9 69 pass in Arts Law and Social Science Unit of DU

ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে পাস ৯.৬৯%

ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে পাস ৯.৬৯% ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ফল বুধবার প্রকাশ করেন উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান। ছবি: নিউজবাংলা
ইউনিটটিতে পরীক্ষায় অংশ নেয়া ১ লাখ ১৫ হাজার ২২৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১১ হাজার ১৬৯ জন। ইউনিটটিতে ২ হাজার ৯৩৪টি আসন রয়েছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

ইউনিটটিতে পাসের হার ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। পরীক্ষায় অংশ নেয়া ১ লাখ ১৫ হাজার ২২৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১১ হাজার ১৬৯ জন। ইউনিটটিতে ২ হাজার ৯৩৪টি আসন রয়েছে।

বুধবার দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে আবদুল মতিন চৌধুরী ভার্চ্যুয়াল শ্রেণিকক্ষে ফলাফল প্রকাশ করেন উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান৷

গত ৬ মে ইউনিটটির পরীক্ষা হয়৷

কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছে ঢাকা কলেজের ছাত্র সৌম্যদিপ্ত মন্ডল।

তিনি ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় পেয়েছেন ৮৩। মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলসহ ১০৩ নম্বর পান।

মানবিক বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছে বরিশালের অম্রিতলাল দে কলেজের ছাত্র অয়ন চক্রবর্তী। তিনি ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় ৮৪ পান। মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলসহ নম্বর পেয়েছেন ১০৪।

বাণিজ্য বিভাগে প্রথম হয়েছেন ঢাকা কমার্স কলেজের ছাত্র আশিকুজ্জামান। তিনি ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় ৬৮ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলসহ নম্বর পেয়েছেন ৮৮।

ইউনিটটিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (https://admissions.eis.du.ac.bd) থেকে ফলাফল জানতে পারছেন৷

এ ছাড়া মোবাইল ফোনে বার্তা পাঠিয়েও ফলাফল জানা যাবে।

উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ১৮ জুন থেকে ৬ জুলাই পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে নির্ধারিত ফরম ও বিষয় পছন্দক্রম পূরণ করতে হবে৷

কোটায় আবেদনকারীদের ৮ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ফরম কলা অনুষদের ডিন কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করতে হবে৷

উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষার জন্য ৮ থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত নির্ধারিত ফি দিয়ে কলা অনুষদের ডিন কার্যালয়ে আবেদন করা যাবে৷

আরও পড়ুন:
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি ঢাবি সাদা দলের
ঢাবির চারুকলায় ভর্তি পরীক্ষায় পাস ২১২ জন
ঢাবির বিজ্ঞান ইউনিটে পাস ৯.৪৩ শতাংশ
ঢাবি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদে নীল দলের নেতৃত্বে হাসান-সাহাদাত
ঢাবির পরীক্ষায় ছাত্রীদের মুখ খোলা রাখতে হবে: আপিল বিভাগ

মন্তব্য

শিক্ষা
43 35 Pass Result of Unit A in Group

গুচ্ছে ‘এ’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাস ৪৩.৩৫%

গুচ্ছে ‘এ’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাস ৪৩.৩৫% জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে শনিবার অনুষ্ঠিত হয় গুচ্ছের এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। ফাইল ছবি
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ৫৭ হাজার ৬২৯ জন। পরীক্ষায় পাস নম্বর ৩০ ও এর বেশি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬৮ হাজার ৩২২ জন, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। এই ইউনিটের পরীক্ষায় ৮৬ দশমিক ৫০ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছেন শাহরিয়ার আলম পাটোয়ারী। তিনি সিলেটের স্কলারহোমের শিক্ষার্থী।

গুচ্ছভুক্ত দেশের ২২টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের বিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীদের ‘এ’ ইউনিটের সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। পরীক্ষায় পাসের হার ৪৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

মঙ্গলবার রাতে ফল প্রকাশের পর গুচ্ছ ভর্তি কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক এবং জিএসটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা ২০২২-২৩ এর টেকনিক্যাল সাব-কমিটির আহবায়ক চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার নিউজবাংলাকে এসব তথ্য জানান।

ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট ওয়েবাসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে ফল দেখতে পারবেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ইমদাদুল হক জানান, ‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের আবেদন করেছিলেন ১ লাখ ৬৬ হাজার ৯৩৩ জন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ১ লাখ ৫৭ হাজার ৬২৯ জন। পরীক্ষায় পাস নম্বর ৩০ ও এর বেশি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৬৮ হাজার ৩২২ জন। এটা মোট পরীক্ষার্থীর ৪৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

‘এ’ ইউনিটের পরীক্ষায় ৮৬ দশমিক ৫০ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছেন শাহরিয়ার আলম পাটোয়ারী। তিনি সিলেটের স্কলারহোমের শিক্ষার্থী। তার পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

ভর্তি পরীক্ষায় ৮৮ জনের খাতা বাতিল হয়েছ। তাদের মধ্যে ৫ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার, ভুল রোল নম্বর লেখায় ২৯ জনের খাতা বাতিল, ডুপ্লিকেট রোল লেখায় ১১ জনের খাতা বাতিল ও সেট নম্বর ভুল লেখায় ৪৩ জনের খাতা মূল্যায়ন করা হয়নি।

উপাচার্য অধ্যাপক নাছিম আখতার জানান, ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৮৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন মাত্র একজন। ৮০ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ৫ জন, ৭৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ৪০ জন, ৭০ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ৫৬১ জন, ৬৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ১৪৭৭, ৬০ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ৩ হাজার ৭২৯, ৫৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ৭ হাজার ৯১০, ৫০ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৭১ জন শিক্ষার্থী। এবার সর্বনিম্ন নম্বর মাইনাস ১৩ দশমিক ২৫।

শনিবার দুপুর ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের ১৯টি কেন্দ্রে একযোগে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। বিজ্ঞান ইউনিটে ৯ হাজার ৮৭৫টি আসনের বিপরীতে সারাদেশে মোট পরিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ১ লাখ ৬৬ হাজার ৯৩৩ জন।

আরও পড়ুন:
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ‘এ’ ইউনিটে আসন প্রতি লড়বেন ১৭ জন
গুচ্ছে ‘বি’ ইউনিটে প্রথম কুড়িগ্রামের সিসরাত
গুচ্ছে ভর্তি: ৩ লাখের চুক্তিতে প্রক্সি বসান ঢাবির রাব্বি
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি: আবেদনে লাগবে যেসব যোগ্যতা
গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে ইবি’র ভর্তি বিজ্ঞপ্তি

মন্তব্য

শিক্ষা
CUB at the day long Education Expo 2023

দিনব্যাপী ‘এডুকেশন এক্সপো-২০২৩’-এ সিইউবি

দিনব্যাপী ‘এডুকেশন এক্সপো-২০২৩’-এ সিইউবি এক্সপোতে একাডেমি-ইন্ডাস্ট্রিজ লিংকেজ সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিইউবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ড. এইচ এম জহিরুল হক। ছবি: নিউজবাংলা
অনুষ্ঠানে সিইউবিসহ ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের গবেষণা, প্রকাশনা ও উদ্ভাবন নিয়ে হাজির হয়।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) দেশের সবচেয়ে বড় শিক্ষামেলা ‘এডুকেশন এক্সপো -২০২৩’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশগ্রহণ করে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (সিইউবি)।

মঙ্গলবার দিনব্যাপী চলা এ এক্সপোর আয়োজন করে এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব)। সকলের জন্য উন্মুক্ত এ অনুষ্ঠান সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়ে চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত।

অনুষ্ঠানে সিইউবিসহ ৬০টির বেশি সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের গবেষণা, প্রকাশনা ও উদ্ভাবন নিয়ে হাজির হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি। এক্সপোতে একাডেমি-ইন্ডাস্ট্রিজ লিংকেজ সেমিনারে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিইউবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ড. এইচ এম জহিরুল হক।

অনুষ্ঠানে আগত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল সিইউবি’র মার্কেটিং ডিপার্টমেন্ট কর্তৃক উদ্ভাবিত ‘গুডউইল অ্যাম্বাসেডর কার্ড’। এই কার্ডের মাধ্যমে যে কোনো শিক্ষার্থী কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বিশেষ সুবিধা নিয়ে ভর্তি হতে পারবে।

আরও পড়ুন:
কটলারের জন্মদিন উদযাপনে সিইউবি
সিইউবি-এনএসইউ সমঝোতা চুক্তি সই
কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটিতে ব্রিটিশ কাউন্সিলের আইইএলটিএস রেজিস্ট্রেশন সেন্টার
সিইউবি-তে মঞ্চনাটকে নায়ক রিয়াজ

মন্তব্য

শিক্ষা
Counseling is starting again at Chabi Medical Center

চবির মেডিক্যাল সেন্টারে ফের চালু হচ্ছে কাউন্সিলিং  

চবির মেডিক্যাল সেন্টারে ফের চালু হচ্ছে কাউন্সিলিং   চবি মেডিক্যাল সেন্টারে ফের চালু হচ্ছে কাউন্সিলিং। ছবি: নিউজবাংলা  
চবির মেডিক্যাল সেন্টারের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কর্মকর্তা ডা. আবু তৈয়ব নিউজবাংলাকে বলেন, ‘উপাচার্য মনোবিজ্ঞান বিভাগের সঙ্গে কথা বলেছেন। আমাদের অবকাঠামো, সব কিছু প্রস্তুত আছে। উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই কাউন্সিলিং সেবা চালু করা হবে। মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকরা এই সেবা দেবেন।’

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) মেডিক্যাল সেন্টারে পুনরায় মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

চবির মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে আগের মতো এই সেবা চালু হবে।

সোমবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারের ভারপ্রাপ্ত প্রধান কর্মকর্তা ডা. আবু তৈয়ব নিউজবাংলাকে বলেন, ‘উপাচার্য মনোবিজ্ঞান বিভাগের সঙ্গে কথা বলেছেন। আমাদের অবকাঠামো, সব কিছু প্রস্তুত আছে। উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলে দ্রুতই কাউন্সিলিং সেবা চালু করা হবে। মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকরা এই সেবা দেবেন।’

এর আগে রোববার এক সেমিনারে চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার বলেন, ‘আমরা দেখছি আমাদের ছাত্রছাত্রীদের অনেকেই খুব হতাশায় ভুগে, ট্রমাতে চলে যায়। আমাদের দুই ছাত্রী আত্মহত্যা করার পর, আমি সাইকোলজি ডিপার্টমেন্টকে আমাদের মেডিক্যাল সেন্টারে যে কাউন্সিলিং করা হতো সেটার অনুমতি দিয়েছি। ভবিষ্যতে আমরা সবগুলো হলে কাউন্সিলিং শুরু করব।’

চবি মেডিক্যাল সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে চবির মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগিতা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারের দ্বিতীয় তলায় কাউন্সেলিং সেবা চালু করা হয়। মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকরা কাউন্সিলিং সেবাটি দিত। ওই সময় সেবা নিয়ে অনেকেই স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন। তবে করোনার প্রকোপ শুরুর পর থেকেই বন্ধ হয়ে যায় এই সেবা।

আরও পড়ুন:
চবির ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৭১ শতাংশই ফেল
শাটল ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়, দেরিতে শুরু চবির ভর্তি পরীক্ষা
চবির এ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৪৫ শতাংশ পাস
ভর্তি পরীক্ষা ঘিরে নৈরাজ্য, প্রতিবাদে চবিতে ছাত্রলীগের তালা
চবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৬ মে

মন্তব্য

শিক্ষা
Rabi Upacharya is going to America for a month to see his son

ছেলেকে দেখতে এক মাসের জন্য আমেরিকায় যাচ্ছেন রাবি উপাচার্য

ছেলেকে দেখতে এক মাসের জন্য আমেরিকায় যাচ্ছেন রাবি উপাচার্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার। ছবি: সংগৃহীত
সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রোকসানা বেগম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

দীর্ঘ এক মাসের ছুটিতে যাচ্ছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রোকসানা বেগম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

আদেশে বলা হয়, আগামী ৯ জুন উপাচার্য তার ছেলে ও ছেলের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে আমেরিকা যাচ্ছেন। সেখানে তিনি ৭ জুলাই পর্যন্ত অবস্থান করবেন।

পরে সেপ্টেম্বরের ২-৩ তারিখ তিনি ১৩তম উত্তর আমেরিকা বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্মেলনে যোগদান করবেন।

আদেশপত্রে আরও বলা হয়, এ ছুটির ব্যক্তিগত ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল ব্যয় তার ছেলে বহন করবে এবং সম্মেলনের ব্যয় বহন করবে সংগঠন। এতে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না। তার অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পালন করবেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম।

আরও পড়ুন:
রাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী ৪৫
তারাবির নামাজ ও কিয়ামুল লাইলের মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে?
সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে তারাবি পড়ার আহ্বান
সংঘর্ষে আঘাতপ্রাপ্ত রাবির তিন শিক্ষার্থীকে আনা হচ্ছে ঢাকায়
সংঘর্ষ: দুই দিন পর ক্লাস পরীক্ষা শুরু রাবিতে

মন্তব্য

শিক্ষা
Habibur in the admission war of EB by writing on foot

পায়ে লিখেই ইবি’র ভর্তিযুদ্ধে হাবিবুর

পায়ে লিখেই ইবি’র ভর্তিযুদ্ধে হাবিবুর বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়ে বড় আলেম হওয়ার স্বপ্ন দেখেন হাবিবুর। ছবি: নিউজবাংলা
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ইচ্ছাশক্তি থাকলে সবকিছু সম্ভব। চেষ্টা করলেই আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিবেন। চেষ্টা না করলে আসলে কোনো কিছু সম্ভব না।’

হাবিবুর রহমান। জন্মগতভাবেই নেই দুই হাত। তবুও দমে যাননি তিনি। ছোট বেলা থেকে পা দিয়ে লিখেই চালিয়ে গেছেন পড়াশোনা। স্কুল, কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে এবার অংশ নিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভর্তিযুদ্ধে। এ বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়েই বড় আলেম হওয়ার স্বপ্ন দেখেন তিনি।

সোমবার ইবি’র ধর্মতত্ত্ব অনুষদভুক্ত ‘ডি’ ইউনিটের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন তিনি।

হাবিবুরের বাবা আব্দুস সামাদ পেশায় কৃষক ও মা হেলেনা খাতুন গৃহিনী। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট হাবিবুর।

২০২০ সালে দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ ৪.৬৩ ও ২০২৩ সালে আলিম পরীক্ষায় জিপিএ ৪.৫৭ নিয়ে উত্তীর্ণ হন তিনি। প্রতিবন্ধকতা ছাপিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে দেশ সেবায় নিয়োজিত হতে চান হাবিবুর। সেই স্বপ্ন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চান তিনি।

এর আগে হাবিবুর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আলিম পরীক্ষার পরই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন জাগে। পরিবারের অনুপ্রেরণা পেয়েই আমি আজ এতদূর আসতে পেরেছি। তবে কখনো প্রতিবন্ধকতার কারণে হেয় শিকার হতে হয়নি। সবাই ভালোভাবে নিয়েছে। আমি জীবনে ভালো মানুষ হতে চাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইচ্ছাশক্তি থাকলে সবকিছু সম্ভব। চেষ্টা করলেই আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিবেন। চেষ্টা না করলে আসলে কোনো কিছু সম্ভব না।

‘সবাইকে চেষ্টা করা উচিত। কষ্ট হবে, বিপদ আসবে। এর মাধ্যমে জয় করতে হবে। চেষ্টা না করলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়।’

হাবিবুরের প্রতিবেশী আজমল হোসেন বলেন, ‘সে সম্পর্কে আমার ভাতিজা হয়। শারীরিক গঠনে অন্য দশজনের মতো না হলেও কোন দিক দিয়ে সে পিছিয়ে নেই। হাবিবুর ছোট থেকেই অনেক মেধাবী।’

আরও পড়ুন:
ঢাবির বিজ্ঞান ইউনিটে পাস ৯.৪৩ শতাংশ
রাবিতে ‘সি’ ইউনিটে আসনপ্রতি পরীক্ষা দিলেন ৪৯ ভর্তিচ্ছু
গুচ্ছে ‘বি’ ইউনিটে প্রথম কুড়িগ্রামের সিসরাত

মন্তব্য

শিক্ষা
DU white party demands election under caretaker government

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি ঢাবি সাদা দলের

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি ঢাবি সাদা দলের মানববন্ধনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি-জামায়াতপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। ছবি: নিউজবাংলা
এ ছাড়া মানববন্ধনে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, হামলা এবং মামলার মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক মতানুসারীদের দমন-নিপীড়নের প্রতিবাদও জানান সাদা দলের নেতারা।

নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপি-জামায়াতপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল।

সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনস্থ অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।

এ ছাড়া মানববন্ধনে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য-দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি, হামলা এবং মামলার মাধ্যমে বিরোধী রাজনৈতিক মতানুসারীদের দমন-নিপীড়নের প্রতিবাদও জানান সাদা দলের নেতারা।

মানববন্ধনে শিক্ষকরা দাবি করেন, আমেরিকা ভিসানীতির মাধ্যমে বৈশ্বিক পর্যায়ে অপমানের ষোলকলা পূর্ণ হয়েছে। তারা মনে করেন, এই নীতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে উগান্ডা-নাইজেরিয়ার সমপর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান বলেন, সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পেছনে কারা দায়ী, সরকার কেন তাদের ধরছে না। কারণ তারা সরকারের চেয়ে আরও শক্তিশালী। তারাই সরকারকে টিকিয়ে রেখেছে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে বার বার প্রমাণিত হয়েছে যে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। সেজন্য নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে সারাদেশের মানুষ আন্দোলনে ফুঁসে উঠেছে। আমরা তাদের সাথে একাত্মতা জানাই।

যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, বাংলাদেশে এখন যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে সেটা নজীরবিহীন। লোডশেডিংয়ের কারণে বাংলাদেশের জনজীবন এখন বিপর্যস্ত হয়ে গেছে। এই মুহুর্তেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনে বিদ্যুৎ নেই, অথচ সব বিভাগে ক্লাস চলছে। বিদ্যুৎ খাতে উন্নয়নের নামে লুটপাটের একটা নজির আমরা দেখতে পাচ্ছি।

তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের জীবন একেবারে যখন নাবিশ্বাস উঠেছে, তখন আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা এর প্রতিবাদও করতে পারবো না। আমাদের উপর নানাভাবে মানসিক চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এবিএম শহীদুল ইসলাম বলেন, আমরা সবসময় চাই, এদেশ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হোক। ভোটারবিহীন নির্বাচন যেন আর না হয়। বর্তমান সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলতে চাই, রাতের আঁধারে ভোটের মাধ্যমে আপনারা যেভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন সেই দিন শেষ হয়ে গিয়েছে, আর নয়।

মানববন্ধনে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাদা দলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক আব্দুস সালাম, অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ, অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন আহমেদ এবং সহযোগী অধ্যাপক এম এ কাউসার প্রমুখ।

মন্তব্য

p
উপরে