স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব ড. মো. ফরহাদ হোসেন রোববার এ তথ্য জানান। এ নিয়ে প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনে অধ্যাপক মনিরুজ্জামানকে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, উপাচার্য হিসেবে তার এ নিয়োগের মেয়াদকাল যোগ দেয়ার তারিখ থেকে চার বছর। তবে রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর যেকোনো সময় চাইলে এই নিয়োগ আদেশ বাতিল করতে পারবেন।
অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিজনেস ফ্যাকাল্টির ডিন ও বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে তিনি মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও প্রোভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার কুমিল্লা বোর্ডে সবচেয়ে বেশি ৯০ দশমিক ৭২ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। আর সবচেয়ে কম পাসের হার দিনাজপুর বোর্ডে ৭৯ দশমিক আট শতাংশ। অন্যদিকে বরাবরের মতো এবারও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে শীর্ষে রয়েছে ঢাকা বোর্ডের শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বোর্ডের ৬২ হাজার ৪২১ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন। তার আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন তিনি।
দীপু মনি জানান, ঢাকা বোর্ডের ৮৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ, রাজশাহীর ৮১ দশমিক ৫০ শতাংশ, যশোরের ৮৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ, চট্টগ্রামের ৮০ দশমিক ৫০ শতাংশ, বরিশালের ৮৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ, সিলেটের ৮১ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বোর্ডের ৮০ দশমিক ৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
অন্যদিকে মাদ্রাসা বোর্ডে এবার ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং কারিগরি বোর্ডে ৯৪ দশমিক ৪১ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।
শিক্ষামন্ত্রী আরও জানান, রাজশাহী বোর্ডের ২১ হাজার ৮৫৫ জন, কুমিল্লায় ১৪ হাজার ৯৯১, যশোরে ১৮ হাজার ৭০৩ জন, চট্টগ্রামে ১২ হাজার ৬৭০ জন, বরিশালে ৭ হাজার ৩৮৬ জন, সিলেটে ৪ হাজার ৮৭১ জন, দিনাজপুরে ১১ হাজার ৮৩০ জন, ময়মনসিংহে ৫ হাজার ২৮ জন, মাদ্রাসা বোর্ডে ৯ হাজার ৪২৩ জন এবং কারিগরি বোর্ড থেকে ৭ হাজার ১০৪ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
গত বছর অনুষ্ঠিত এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ ফাইভ পাওয়ার দিক থেকে ছাত্রদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা।
রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বুধবার দুপুরে ফলের বিস্তারিত তুলে ধরার সময় এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে বুধবার বেলা ১১টা ৪৬ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার পর পরীক্ষার ফলের অনুলিপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। পরে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা ফল হস্তান্তর করেন।
দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী জানান, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবার ১০ লাখ ১১ হাজার ৯৮৭ পরীক্ষার্থী পাস করেছেন। তাদের মধ্যে ৫ লাখ ১৫ হাজার ২৪৪ ছাত্র ও ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৭৪৩ জন ছাত্রী।
পরীক্ষায় ছাত্রীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। ছাত্রদের ক্ষেত্রে এ হার ৮৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
এ পরীক্ষায় ১ লাখ ৭৬ হাজার ২৮২ শিক্ষার্থী জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন। তাদের মধ্যে ৯৫ হাজার ৭২১ জন ছাত্রী। বিপরীতে জিপিএ ফাইভ পাওয়া ছাত্রের সংখ্যা ৮০ হাজার ৫৬১।
ছেলেদের তুলনায় জিপিএ ফাইভ বেশি পেয়েছেন ১৫ হাজার ১৬০ ছাত্রী।
আরও পড়ুন:বন্যাসহ বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় কমেছে পাসের হার ও জিপিএ ফাইভ।
গত বছর অনুষ্ঠিত উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আগেরবার এ হার ছিল ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। সে দিক থেকে গত বছর অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় পাসের হার কমেছে ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ।
এইচএসসি ও সমমানে এবার জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ১ লাখ ৭৬ হাজার ২৮২ পরীক্ষার্থী। আগেরবার এ সংখ্যাটি ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার ১৬৯। এর মানে হলো এবার জিপিএ ফাইভ কম পেয়েছে ১২ হাজার ৮৮৭ শিক্ষার্থী।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে বুধবার বেলা ১১টা ৪৬ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার পর পরীক্ষার ফলের অনুলিপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। পরে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা ফল হস্তান্তর করেন।
দুপুরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে ফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ওই সময় তার সঙ্গে ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব কামাল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান।
মন্ত্রী জানান, এইচএসসিতে ৯ বিভাগে পাসের হার ৮৪ দশমিক ৩১ শতাংশ। মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে এ হার ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। অন্যদিকে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৯৪ দশমিক ৪১ শতাংশ।
২০২২ সালে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ পরীক্ষার্থী অংশ নেন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ২২ হাজার ৭৯৬। ছাত্রীর সংখ্যা ৫ লাখ ৮০ হাজার ৬১১।
আরও পড়ুন:এইচএসসি ও সমমানের গত বছরের পরীক্ষায় গড়ে পাস করেছেন ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ পরীক্ষার্থী।
পরীক্ষায় পাসের হারের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছেন মাদ্রাসা বোর্ডের অধীন আলিম পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীরা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে বুধবার বেলা ১১টা ৪৬ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার পর পরীক্ষার ফলের অনুলিপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। পরে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা ফল হস্তান্তর করেন।
২০২২ সালে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১২ লাখ ৩ হাজার ৪০৭ পরীক্ষার্থী অংশ নেন। তাদের মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ২২ হাজার ৭৯৬। ছাত্রীর সংখ্যা ৫ লাখ ৮০ হাজার ৬১১।
ফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত বছর অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় মাদ্রাসা বোর্ডে পাস করেছেন ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ পরীক্ষার্থী। অন্যদিকে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে এ হার ৯৪ দশমিক ৪১ শতাংশ।
পাসের হারে এ দুই বোর্ডের পরই কুমিল্লার অবস্থান। বোর্ডটিতে পাসের হার ৯০ দশমিক ৭ শতাংশ।
এর বাইরে ঢাকা বোর্ডে ৮৭ দশমিক ৮ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে ৮৬ দশমিক ৯ শতাংশ, যশোরে ৮৩ দশমিক ৯ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮১ দশমিক ৫১ শতাংশ, সিলেটে ৮১ দশমিক ৪ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৯ দশমিক ১ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ ৭৭ দশমিক ৩ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছেন।
আরও পড়ুন:এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসে মেয়েরা এগিয়ে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছেলেদের পড়াশোনায় আরও মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চামেলী হলে বুধবার বেলা ১১টা ৪৬ মিনিটে ফল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের আগে দেয়া বক্তব্যে বিগত বছরগুলোর মতো এবারও এমন পরামর্শ দেন সরকারপ্রধান।
এর আগে বেলা সোয়া ১১টার পর গত বছর অনুষ্ঠিত এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের অনুলিপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। পরে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা ফল হস্তান্তর করেন।
ফল হস্তান্তর শেষে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বক্তব্য দেন।
দুই মন্ত্রীর পরে দেয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষিত জনগোষ্ঠী ছাড়া কোনো দেশ উন্নত হতে পারে না। এ কারণে জাতির পিতা শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দেশে শিক্ষার হার বাড়ানোয় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার শিক্ষাকে বহুমুখী করেছে। প্রতি জেলায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। তা ছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা হয়েছে; শিক্ষাকে যুগোপযোগী করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ওই সময় তিনি পরীক্ষার ৫৭ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান।
পাসের হার নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাসের হারে মেয়েদের সংখ্যাটা বেশি। ছেলেদের পড়াশোনায় আরও মনোযোগী হওয়া দরকার।
তিনি আরও বলেন, মেয়েরা সুযোগ পেলে অসাধ্য সাধন করতে পারে।
আরও পড়ুন:এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বুধবার বেলা সোয়া ১১টার পর শুরুতে পরীক্ষার ফলের সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেয়া হয়। দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে ফলের বিস্তারিত জানাবেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
ফল জানা যাবে যেভাবে
পরীক্ষার্থী, অভিভাবকসহ ইচ্ছুক লোকজন মোবাইল ফোনে এসএমএস বা খুদেবার্তার মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে শুরুতে HSC লিখে একটা স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর (যেমন: Dha) লিখতে হবে। বোর্ডের নাম লেখার পর স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আরেকটি স্পেস দিয়ে 2022 লিখতে হবে।
সে খুদেবার্তাটি পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি খুদেবার্তায় মিলবে ফল।
এইচএসসির পাশাপাশি সমমানের পরীক্ষার্থীদের ফলও একইভাবে জানা যাবে।
আলিমের ফলপ্রত্যাশীদের ক্ষেত্রে শুরুতে ALIM লিখে একটা স্পেস দিয়ে Mad লিখে আরেকটা স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখতে হবে। তারপর স্পেস দিয়ে 2022 লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি খুদেবার্তায় মিলবে ফল।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ক্ষেত্রে শুরুতে HSC লিখে একটা স্পেস দিয়ে Tec লিখতে হবে। তারপর স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে 2022 লিখতে হবে। এরপর ১৬২২২ নম্বরে খুদেবার্তা পাঠালে ফিরতি খুদেবার্তায় জানা যাবে ফল।
খুদেবার্তার পাশাপাশি নিজ নিজ বোর্ডের ওয়েবসাইটের রেজাল্ট কর্নার থেকেও ফল জানার সুযোগ রয়েছে। ওই কর্নারে প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন দিয়ে ডাউনলোড করা যাবে ফলের শিট।
এর বাইরে www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ডাউনলোড করা যাবে রেজাল্ট শিট।
আরও পড়ুন:উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হবে বুধবার সকালে।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, সকালে পরীক্ষার ফলের সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেয়া হবে। এরপর দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে ফলের বিস্তারিত জানাবেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
এর আগে ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছিল শিক্ষা বোর্ডগুলো। সেখান থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি ফল প্রকাশের দিন নির্ধারণ করা হয়।
পরীক্ষা শেষ হওয়ার দুই মাসের মধ্যে ফল প্রকাশের রীতি মেনে চলে শিক্ষা বোর্ডগুলো। সেই হিসাবে ১১ ফেব্রুয়ারি এই সময়সীমা শেষ হতে যাচ্ছে।
বন্যাসহ বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় গত বছরের ৬ নভেম্বর। এতে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১২ লাখ তিন হাজার ৪০৭ শিক্ষার্থী অংশ নেন।
এ বছর দুই হাজার ৬৪৯টি কেন্দ্র ও ৯ হাজার ১৮১টি প্রতিষ্ঠানে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হয়। ১৩ ডিসেম্বর তত্ত্বীয় পরীক্ষা ও ২২ ডিসেম্বর ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ হয়।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য