× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

শিক্ষা
পরীক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে নারাজ ঢাবি ভিসি
google_news print-icon
লকডাউন

পরীক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে নারাজ ঢাবি ভিসি

পরীক্ষার্থীদের-বাড়ি-পৌঁছে-দিতে-নারাজ-ঢাবি-ভিসি
লকডাউনে ঢাকায় আটকে পড়া পরীক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে নারাজ ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। ফাইল ছবি
পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা আগামী ৮ জুলাই থেকে স্বশরীরে হওয়ার কথা ছিল। তবে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে ইনস্টিটিউট। অনলাইনে এসব পরীক্ষা নেয়ার কথা বলা হলেও আজ সেটিও বাতিল করা হয়। বিধিনিষেধ শুরু হওয়ায় বাড়ি ফিরে যেতে বিপাকে পড়েছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।

স্বশরীরে পরীক্ষা দিতে ঢাকায় এসে লকডাউনে আটকে পড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের পরিবহন সেবা পেতে আবেদন করতে বলেছেন সহ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ। শিক্ষার্থীদের লিখিত আবেদন পেলে বাস সেবা দিতে উপাচার্য বরাবর সুপারিশ করবেন বলে নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন তিনি।

তবে লকডাউনে শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দেয়া ধারণায়ও যায় না বলছেন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব বাসে ঢাকায় আটকে পড়া পরীক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, ‘এ বিষয়ে প্রশ্নটা কখনও শুনিনি। এটি কী বিষয়ে যে বলতেছ আমাদের ধারণায়ও যায় না। কারণ আমাদের সবার জানা আছে সামনের ১ তারিখ থেকে শাটডাউন।’

পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা আগামী ৮ জুলাই থেকে স্বশরীরে হওয়ার কথা ছিল। তবে করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে ইনস্টিটিউট। অনলাইনে এসব পরীক্ষা নেয়ার কথা বলা হলেও আজ সেটিও বাতিল করা হয়। বিধিনিষেধ শুরু হওয়ায় বাড়ি ফিরে যেতে বিপাকে পড়েছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরীক্ষার্থী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটি খুবই হতাশাজনক। স্বশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলে আমাদের ঢাকায় আনা হয়েছে। আমরা টাকা খরচ করে বাসা ভাড়াও নিয়েছি। এখন বলা হচ্ছে পরীক্ষা হবে না। স্বশরীরে পরীক্ষা নেয়ার কথা না বললে আমরা ঢাকায়ও আসতাম না। জবাবদিহিতা না থাকায় প্রশাসন আমাদের সাথে যা ইচ্ছা তা করে যাচ্ছে। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো আমাদের যারা ঢাকায় আটকে পড়েছে তাদের বাস সেবা দিলে আমাদের ভোগান্তি কিছুটা লাঘব হবে।

ইনস্টিটিউটের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের কোর্স অর্ডিনেটর অধ্যাপক নিজামুল হক ভূইয়া নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটি আসলেই দুঃখজনক। আমার সঙ্গে কথা বলেই তারা বাসা ভাড়া নিয়েছে। করোনা বেড়ে যাওয়াতে আমাদেরও আসলে কিছু করার নেই। এ পরিস্থিতিতে দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই।’

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরে যেতে পরিবহন সেবা দেয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো ছাত্ররা এ বিষয়ে আবেদন করেনি। তারা বিক্ষিপ্তভাবে বলেছিল। শিক্ষার্থীরা যখন আমাদের সঙ্গে কথা বলেছে আমি তাদের বলেছি, তোমরা ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলো। তারা মাননীয় উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলুক সেক্ষেত্রে হয়ত কোনো একটা সুযোগ হতে পারে।’

বাস সেবা পেতে ছাত্র নেতৃবৃন্দের দ্বারস্থ হতে হবে কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবাই মিলে বললেই তো আমরা বুঝব যে, এটি একটি বড় সমস্যা। যখনই দেখা যাবে অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা এ দাবির সঙ্গে একমত তখনই কর্তৃপক্ষ একটা সিদ্ধান্ত নেয়ার চিন্তা ভাবনা করে।’

ইনস্টিটিউটের মতে, জুলাই মাসে স্বশরীরে পরীক্ষা নেয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের ঢাকায় আনে উর্দু, ইসলামিক স্টাডিজ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগসহ আরও বেশ কয়েকটি বিভাগ-ইনস্টিটিউট।

এসব বিভাগও লকডাউন শুরু হলে স্বশরীরে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। এ অবস্থায় বিধিনিষেধ শুরু হওয়ায় বাড়িতেও ফিরে যেতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। পরের মাসের বাসা ভাড়া পরিশোধ করতে হচ্ছে তাদের।

শিক্ষার্থীরা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে আমাদের বাড়ি পৌঁছিয়ে দিলে তাদের নতুন মাসের বাসা ভাড়া পরিশোধ করতে হতো না। তারা নিরাপদে বাড়ি পৌঁছাতে পারতেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উর্দু বিভাগের শিক্ষার্থী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘স্বশরীরে পরীক্ষা হবে শুনে আমি ঢাকায় আসি গত ১৭ তারিখ। বাড়ি থেকে আসতেই খরচ হয়েছে তিন হাজার টাকার মতো। এখন আবার আগামী মাসের বাসা ভাড়া দিতে হবে পাঁচ হাজার৷

‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সমন্বিত সিদ্ধান্ত নেয়া দরকার। একেক সময় একেক কথা বলা হচ্ছে যা আসলে আমাদের সঙ্গে তামাশারই নামান্তর। এ অবস্থায় আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বাড়িতে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করলে আমাদের জন্য ভালো হয়।’

নাজমুল হাসান নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা শুনে আমরা ভর্তি হয়েছিলাম। এখন পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ভর্তি হওয়ার সময় করোনাকালে পরিবহন সেবা না পেয়েও আমাদের থেকে পরিবহন ফি নেয়া হয়েছিল। এখন আমাদের প্রয়োজনের সময় যদি পরিবহন সেবা দেয়া হয় তাহলে আমাদের ভোগান্তি কমবে।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পরিবহনের দায়িত্বে আমি। আটকে পড়া শিক্ষার্থীরা যদি বাড়ি যাওয়ার জন্য আবেদন করে তাহলে আমি সুপারিশ করে আবেদনটা উপাচার্য বরাবর পাঠিয়ে দিব। কারণ, করোনার সময়ে সব সিদ্ধান্ত উপাচার্যকে জানিয়েই করতে হয়। ছেলে-মেয়েবা বিপদে পড়ে গেছে। তাদের সহায়তার জন্য যা করা দরকার আমার দিক থেকে তা আমি করব।’

আবেদনের প্রক্রিয়া জানতে চাইলে অধ্যাপক সামাদ বলেন, 'শিক্ষার্থীরা আমার বরাবর বা সরাসরি উপাচার্য বরাবর এ বিষয়ে আবেদন করতে পারে। তবে যেসব বিভাগ শিক্ষার্থীদের ঢাকায় নিয়ে আসছে, সেসব বিভাগের পক্ষ থেকে যদি এটি বলা হয় সেটি সবচেয়ে ভালো হয়। তাহলে দাবি তোলার জন্য একত্রিত হওয়ার ঝামেলাটা ছেলে-মেয়েদের ওপর আর থাকে না।'

আরও পড়ুন:
লকডাউনে অনলাইনে পরীক্ষা হবে না ঢাবিতে
উচ্চশিক্ষার ফি অভিভাবকের সামর্থ্যের ভিত্তিতে করার পরামর্শ
হল ও পরিবহন ফি মওকুফের দাবি ঢাবি সিনেটে
হল না খোলায় ঢাবিতে তাঁবু খাটানোর ঘোষণা
চা-চপ-সিঙ্গারা: বিধিনিষেধ নিয়ে সমালোচনার ঝড়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

শিক্ষা
Inaugurating eight anti aggression pillars at Palashi Golchata to commemorate the memory of Shaheed Abrar Fahad

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

বুয়েট শিক্ষার্থী শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে বুয়েট সংলগ্ন পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ আজ উদ্বোধন করা হয়েছে।

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
আগ্রাসন বিরোধী অবস্থানের কারণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের বুয়েট শাখার সদস্যরা। শহীদ আবরারের স্মৃতি ও আগ্রাসন বিরোধী চেতনাকে সমুজ্জ্বল রাখতে "শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ নির্মাণ ও পলাশী ইন্টারসেকশন উন্নয়ন" শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করেছে।

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভের আটটি স্তম্ভ সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, গণপ্রতিরক্ষা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা, দেশীয় শিল্প-কৃষি-নদী-বন-বন্দর রক্ষা, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ও মানবিক মর্যাদা এই আটটি বিষয়কে নির্দেশ করে।

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, "আট স্তম্ভের অবয়বের চেয়ে আট স্তম্ভে লিখে রাখা বিষয়গুলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ। এই শব্দগুলোর বাস্তবায়নের মাধ্যমে এই বদ্বীপের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হবে।" ফ্যাসিবাদের সময়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ফ্যাসিবাদ টিকিয়ে রাখার বিভিন্ন ভাস্কর্য-প্রকল্প নির্মিত হলেও বর্তমান সময়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী শক্তির পক্ষে কিছু করলেই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে উপদেষ্টা জানান, আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ নির্মাণে মাত্র ৩৯.৫৯ লক্ষ টাকা ব্যয় হয়েছে।

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব জনাব মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী বলেন, "আবরার ফাহাদের স্মৃতিকে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করবে।"

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
ডিএসসিসি প্রশাসক জনাব মোঃ শাহজাহান মিয়া বলেন, "আবরার ফাহাদ কেবল একজন ব্যক্তি নয়, আবরার ফাহাদ একটি চেতনা, একটি আদর্শ।" আবরার ফাহাদ ২০১৯ সালে যে বীজ বপন করেছিলেন, সেটি একটি মহীরুহ হয়ে ২০২৪ সালের ৩৬শে জুলাইয়ে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন আবরার ফাহাদ স্মৃতি সংসদের উদ্যোগের পরিপ্রেক্ষিতে মাননীয় স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার পরামর্শক্রমে ডিএসসিসি এই স্তম্ভ নির্মাণ করেছে।

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা জনাব মোঃ মাহফুজ আলম, বুয়েটের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব জনাব আখতার হোসেন, শহীদ আবরার ফাহাদের পিতা জনাব মোঃ বরকত উল্লাহ ও ভাই জনাব আবরার ফাইয়াজ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশী গোলচত্বরে আগ্রাসন বিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

মন্তব্য

শিক্ষা
Dabi Vice Chancellor meets the Issco delegation

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে আইসেস্কো প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে আইসেস্কো প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ইসলামিক ওয়ার্ল্ড এডুকেশনাল, সায়েন্টিফিক অ্যান্ড কালচারাল অর্গানাইজেশন (আইসেস্কো)-এর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. রাহিল কামার আজ ৫ অক্টোবর ২০২৫ রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খানের সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। এসময় একই সংস্থার ফাহমিদা ফাইজা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং আইসেস্কোর মধ্যে যৌথ সহযোগিতামূলক শিক্ষা ও গবেষণা প্রকল্প গ্রহণের সম্ভাব্যতা নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘আইসেস্কো চেয়ার’ প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাঁরা ফলপ্রসূ আলোচনা করেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন খ্যাতিমান সংস্থার সঙ্গে অংশীদারিত্ব ও নেটওয়ার্কিং গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যৌথ সহযোগিতামূলক শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করায় তিনি আইসেস্কো প্রতিনিধিদলের সদস্যদের ধন্যবাদ জানান।

মন্তব্য

শিক্ষা
MPO teachers rejected the notification of Rs

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান

লাগাতার কর্মসূচি পালনের ঘোষণা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া ৫০০ টাকা বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ৫০০ টাকা বাড়ি ভাড়া বাড়ার প্রজ্ঞাপনকে প্রত্যাখ্যান করেছে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোট। একই সঙ্গে ২০ শতাংশ বাড়িভাড়ার দাবিতে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।

জানা যায়, গতকাল রোববার অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া বাড়ানোর পরিপত্র ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রবিধি শাখার উপসচিব মোসা. শরীফুন্নেসা স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা শর্ত পালন সাপেক্ষে ১ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হলো।

এ নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোট সভাপতি এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী।

নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ৫০০ টাকা বাড়ার একটি প্রজ্ঞাপন ছড়িয়ে পড়েছে। আমরা এই প্রজ্ঞাপণের ব্যাপারে অর্থ মন্ত্রণালয়ে কথা বলে নিশ্চিত হয়েছি যে প্রজ্ঞাপনটি সঠিক। আমরা ৫০০ টাকা বাড়িভাড়া বাড়ার প্রজ্ঞাপনকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের পক্ষ থেকে প্রত্যাখ্যান করছি।

তিনি আরো লিখেছেন, ১৩ আগস্ট এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের নেতাদের সঙ্গে শিক্ষা উপদেষ্টার নেতৃত্বে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া, ১ হাজার ৫০০ টাকা মেডিক্যাল ভাতা এবং কর্মচারীদের জন্য ৭৫ শতাংশ উৎসব ভাতার প্রজ্ঞাপণের দাবিতে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১২ অক্টোবর থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাতাগার অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।

তিনি উল্লেখ করেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষক কর্মচারীদের ২০ শতাংশ অনুযায়ী বাড়িভাড়ার ফাইল অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব সাইেয়দ এ জেড মোরশেদ আলী।

এর আগে এমপিওভুক্ত শিক্ষায় বৈষম্য নিরসন, সরকারি নিয়মে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, শতভাগ উৎসব ভাতা ও জাতীয়করণের দাবিতে গত ১৩ আগস্ট জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে প্রায় এক লাখ শিক্ষক-কর্মচারী মহাসমাবেশ করেন।

মন্তব্য

শিক্ষা
Dhaka Aliya Madrasa has made significant contributions to madrasa education Religious Advisor

মাদ্রাসা শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা: ধর্ম উপদেষ্টা

মাদ্রাসা শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা: ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মাদ্রাসা শিক্ষায় এই উপমহাদেশে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অবদান উল্লেখযোগ্য। আমি একজন মাদ্রাসার ছাত্র হিসেবে গর্ববোধ করি।

বুধবার রাজধানীর বকশিবাজারে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষার ঐতিহ্য শত বছরের পুরনো। যুগে যুগে এই শিক্ষাব্যবস্থা অনেক আধুনিকায়ন হয়েছে। সুশিক্ষার মাধ্যমে এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে।

আ ফ ম খালিদ হোসেন আরো বলেন, বাংলাদেশে আলিয়া মাদ্রাসার মতো আড়াইশো বছরের ঐতিহ্য সম্ভবত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। আলিয়া মাদ্রাসা থেকে সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুর রহমান বিশ্বাসসহ বহু আলেম-ওলামা বেরিয়ে গেছেন।

তিনি বলেন, এই উপমহাদেশে, মাদ্রাসা শিক্ষা না থাকলে ইসলামের ঐতিহ্য আদর্শ তমুদ্দিন কোন কিছুই বজায় রাখা সম্ভব হতো না। তাই সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় মাদ্রাসা শিক্ষার বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা নিয়ে সমাজে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকাশ ঘটাতে হবে মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে। এই শিক্ষাকে ছোট করে দেখলে চলবে না। এর ঐতিহ্য শত বছরের।

উপদেষ্টা আরো বলেন, মাদ্রাসা হল আলেম-ওলামা তৈরীর কারখানা। বর্তমান সরকার মাদ্রাসা শিক্ষার আধুনিকায়নের পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

উপদেষ্টা বলেন, মাদ্রাসা ছাত্রদেরকে প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করে বাস্তব জীবনে নিজেদের প্রতিভার বিকাশ করাতে হবে। তবেই জীবনে সফলতা সম্ভব।

তিনি বলেন ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার বর্তমান শিক্ষার্থীদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।সূত্র : বাসস

মন্তব্য

শিক্ষা
NTRCAs big decision in the teacher recruitment process

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী নিয়োগের ক্ষমতা হারানোর পর এবার প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতাও হারাচ্ছে পরিচালনা পর্ষদ বা ‘গভর্নিং বডি’ ও ‘ম্যানেজিং কমিটি’।
এসব পদে সরকারের তদারকিতে নিয়োগ সুপারিশ প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হবে। কোনো প্রক্রিয়ায় বা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে তা নির্ধারণে কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় এ তথ্য জানান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ-এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী প্রধান পদে নিয়োগ সুপারিশ প্রক্রিয়া নিয়ে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘সিদ্ধান্ত একটা হয়েছে, আগে প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক, অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ পদগুলোতে ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি নিয়োগ দিত, এখন এ পদগুলোতে সরকার নিয়োগ দেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটা কমিটি করে দিয়েছে। কমিটি এটা নির্ধারণ করবে, এ পদগুলোতে কোন আদলে নিয়োগ দেবে, কারা করবে, এনটিআরসিএ করবে না, অন্য কেউ করবে কোনটাই এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।’
এ কমিটিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনটিআরসিএ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা দায়িত্ব পালন করছেন বলেও তুলে ধরেন তিনি।
আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ সব পদে নিয়োগে কোন নীতিমালা বা নিয়ম অনুসরণ করা হবে তা এ কমিটি নির্ধারণ করবে।’
আপাতত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদের নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রবেশ পর্যায়ের শিক্ষক ও প্রভাষক পদে প্রার্থীদের নিয়োগ সুপারিশ করার দায়িত্ব এনটিআরসিএ এর হাতে থাকলেও প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রধান ও কর্মচারী পদে নিয়োগের ক্ষমতা ছিল পরিচালনা পর্ষদের হাতে।
গত সোমবার প্রকাশিত এক পরিপত্রে বেসরকারি স্কুল ও কলেজের কর্মচারী পদে নিয়োগ সুপারিশ কমিটির সভাপতি পদ থেকে ‘গভর্নিং বডি’ ও ‘ম্যানেজিং কমিটি’ সরিয়ে ডিসিদের এ দায়িত্ব দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ের নিয়োগ সুপারিশ প্রক্রিয়া নিয়ে জানাতে এ কর্মশালা আয়োজন করে এনটিআরসিএ।
কর্মশালায় এনটিআরসিএ সদস্য এরাদুল হক, মুহম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী, পরিচালক তাসনিম জেবিন বিনতে শেখ, সংস্থাটির সচিব এ এম এম রিজওয়ানুল হক ও সংবাদকর্মীরা অংশ নেন।

মন্তব্য

শিক্ষা
National Debate Contest at Eastern University 2021

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে 'জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫' অনুষ্ঠিত

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে 'জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫' অনুষ্ঠিত

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ডিবেট ক্লাব আয়োজিত “জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫”-এর গ্র্যান্ড ফিনালে ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আজ সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাকুল হায়দার হলে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ আহমদ সোবহানীর সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আবুল কাসেম হায়দার।

এছাড়া বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর মো. শামসুল হুদা, রেজিস্ট্রার ড. আবুল বাশার খান, ডিবেট ক্লাবের কো-অর্ডিনেট ও আইন বিভাগের লেকচারার মেহেরবা সাবরিন, এবং ক্লাবের সভাপতি আইন বিভাগের শিক্ষার্থী সাবিত ইবনে মাহমুদ। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দসহ অসংখ্য শিক্ষার্থীর উপস্থিতি অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে।

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে 'জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫' অনুষ্ঠিত

৩২ টি কলেজের অংশগ্রহণে ইন্টার-কলেজ প্রতিযোগিতার ফাইনাল-এ সরকারি বাংলা কলেজ ও সরকারি বিজ্ঞান কলেজ মুখোমুখি হয়। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ বিজয়ী হয় এবং সরকারি বাংলা কলেজ রানার আপের গৌরব অর্জন করে। এ পর্বে সেরা বিতার্কিক নির্বাচিত হন সরকারি বাংলা কলেজের শিক্ষার্থী ইমন আহমেদ।

অন্যদিকে, ২৮ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে ইন্টার-ইউনিভার্সিটি প্রতিযোগিতার ফাইনাল-এ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) এর মধ্যে লড়াই হয়। এই প্রতিযোগিতায় বুটেক্স বিজয়ী হয় এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি রানার আপ হয়। এ পর্বের সেরা বিতার্কিক নির্বাচিত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী আলভি সালমান।

আয়োজকরা জানান, এ প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের তরুণ প্রজন্মকে যৌক্তিকতা, মুক্তচিন্তা ও নেতৃত্বের চর্চায় অনুপ্রাণিত করা।

মন্তব্য

শিক্ষা
Koika will give special training to Bangladeshi youth

বাংলাদেশি তরুণদের বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেবে কোইকা

বাংলাদেশি তরুণদের বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেবে কোইকা

জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) এবং শিল্পখাতের অংশীজনদের যৌথ সহযোগিতায় কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা) নতুন পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ চালু করবে।

বাংলাদেশের তরুণদের জন্য উপযুক্ত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাই বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন উদ্যোগের লক্ষ্য।

এ লক্ষ্যে রোববার ঢাকায় এক হোটেলে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। সরকার ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তা এবং শিল্পখাতের প্রতিনিধিরাও অংশ নেন।

কোইকা'র পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ অংশীদারিত্ব বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে। শিল্পখাতের অভিজ্ঞতা এবং বিএমইটি-এর নেটওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে এ কর্মসূচি প্রাসঙ্গিক ও ফলপ্রসূ কারিগরি প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করবে।

মন্তব্য

p
উপরে