× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

শিক্ষা
ইসলামের ইতিহাসে এমএ পরের ডিগ্রি প্রযুক্তির
google_news print-icon

ইসলামের ইতিহাসে এমএ, পরের ডিগ্রি প্রযুক্তির

ইসলামের-ইতিহাসে-এমএ-পরের-ডিগ্রি-প্রযুক্তির
ইসলামের ইতিহাসে মাস্টার্স করার পর সুইডেনে প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করা ড. আব্দুল বাতেন মিয়াজী।
ব্যতিক্রমী শিক্ষা জীবনের এই মানুষটির নাম আব্দুল বাতেন মিয়াজী। তিনি প্রথমে পড়াশোনা করেছেন স্কুলে, এরপর মাদ্রাসায়। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে। বিভাগে পাল্টে যান ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতিতে। মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে পিএইচডি করতে যান সুইডেনে। সেখানে আগ্রহ জন্মে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নিয়ে পড়ার। কীভাবে তিনি মানবিক বিভাগ থেকে পাস করেও তথ্য প্রযুক্তিবিদ হয়েছেন, সেই গল্পই তিনি শুনিয়েছেন নিউজবাংলাকে।

তিনি পড়তে ভালোবাসেন। ভীষণ মেধাবী, যাই পড়েছেন, আদ্যোপান্ত জানার চেষ্টা করেছেন। আর জ্ঞানের ক্ষুধা তাকে বিভিন্ন বিষয়ে আগ্রহী করে তুলেছে।

বিচিত্র তার শিক্ষা জীবন। প্রথমে পড়েছেন স্কুলে, পরে মাদ্রাসায়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ভর্তি প্রথমে ইংরেজি সাহিত্যে, সেখান থেকে পরে বিষয় পাল্টে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে।

মাস্টার্স পাসের পর ইউরোপের দেশ সুইডেনে ইসলামে নারীর ক্ষমতায়নের ওপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেই থেমে যাননি। এর মধ্যে আগ্রহ জন্মে কম্পিউটার প্রযুক্তি নিয়ে পড়বেন। সেভাবে নিলেন প্রস্তুতিও।

আর সেখানেও সফল। ডিগ্রি অর্জন করে এখন কাজ করছেন দেশটির একটি নামকরা আইটি ফার্মে। সেই সঙ্গে আগের বিষয়, ইসলাম নিয়ে লেখালেখি ও গবেষণাও চালিয়ে যাচ্ছেন।

ব্যতিক্রমী শিক্ষা জীবনের এই মানুষটির নাম আব্দুল বাতেন মিয়াজী। কীভাবে তিনি মানবিক বিভাগ থেকে পাস করেও প্রযুক্তিবিদ হয়েছেন, সেই গল্পই তিনি শুনিয়েছেন নিউজবাংলাকে।

গল্পের শুরু চাঁদপুর মতলব উত্তরের আমিয়াপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে। এই এলাকাতেই বাড়ি তার। সেই স্কুলে পড়াশোনা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত।

এরপর বাবার ইচ্ছায় ভর্তি হন একই এলাকার বদরপুর আদমিয়া সিনিয়র মাদ্রাসায়। সেখানে তিনি আবার ভর্তি হন প্রথম শ্রেণিতে।

মাদ্রাসায় মিয়াজীর শিক্ষা জীবন শেষ হয়েছে তুলনামূলক দ্রুত। কারণ, তাকে সব শ্রেণিতে পড়তে হয়নি। তিনি এক বছরে দুই প্রমোশন নিয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে ওঠেন। পরের বছরও একইভাবে আবার অটো প্রমোশন পেয়ে ওঠেন পঞ্চম শ্রেণিতে। এরপর মাদ্রাসাশিক্ষার বিশেষ অর্ডিন্যান্স এবং অটো প্রমোশনের কারণে ওঠেন অষ্টম শ্রেণিতে। আর তখনই তার বন্ধুদের সঙ্গে তার পড়াশোনার গ্যাপ কমে যায়।

নবম শ্রেণিতে উঠেই তিনি চলে আসেন ঢাকায়। ভর্তি হন মোহাম্মদপুরের আলিয়া মাদ্রাসা জামেয়া কাদেরারিয়া তৈয়্যবিয়াতে। ১৯৮৬ সালে দাখিল এবং ১৯৮৮ সালে দেন আলিম পরীক্ষা।

এরপর ভর্তি পরীক্ষা দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। যথারীতি সেখানেও পাস করেন মিয়াজী। মেধাতালিকায় তার অবস্থান ছিল প্রথম দিকেই।

ইচ্ছা ছিল বাংলা সাহিত্য নিয়ে পড়ার। কারণ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সঙ্গে জড়িত থাকার সুবাদে সাহিত্য ছিল তার প্রিয় বিষয়।

কিন্তু বাংলায় ভর্তি হতে পারেননি। কারণ, বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে ভর্তি হতে এইচএসসি/আলিমে ২০০ নম্বর থাকতে হয়। কিন্তু আলিম পরীক্ষায় তখন বাংলায় ছিল ১০০ নম্বর। এরপর তিনি সুযোগ পান ইংরেজি সাহিত্যে।

ইংরেজি সাহিত্য বিভাগে ভর্তি হয়ে তিনি তিন মাস পর বিভাগ পরির্বতন করে যান ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে। স্নাতক শেষ করে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৫ সালে মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ করে সুইডেনের লুন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে যান।

সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে শর্ত ছিল প্রথমে এক বছর সুইডিশ ভাষা এবং এরপর আরেকবার মাস্টার্স করতে হবে। তার মাস্টার্সের বিষয় ছিল কম্পারেটিভ রিলিজিয়ন বা তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব নিয়ে।

এরপর তিনি পিএইচডি শুরু করেন ইসলামে নারীর অবস্থান নিয়ে, বিশেষ করে বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন, এনজিওর সঙ্গে ইসলামপন্থি দলগুলোর সংঘর্ষ এবং দেশের প্রচলিত আইনে নারীর মর্যাদা নিয়ে।

সুইডেনে এলেও মিয়াজীর মন সব সময় পড়ে থাকত বাংলাদেশে। তাই প্রতিবছরই তিনি চলে আসতেন বাংলাদেশে, থাকতেন অন্তত তিন মাস। এভাবে চলতে থাকায় পিএইচডি ডিগ্রি শেষ করা কঠিন হয়ে পড়ে। আর এ সময়ই পিএইচডির প্রতি তার আগ্রহ হারিয়ে যায় এবং ইচ্ছা জাগে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার।

ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার ক্ষেত্রেও বাংলা সাহিত্যে ভর্তির মতো সমস্যা এসে দাঁড়ায়। কারণ, সেখানে পড়তে লাগে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনার ইতিহাস। কিন্তু তিনি ছিলেন মানবিকে।

তারপরও তিনি ইউনিভার্সিটির মেনটরদের পরামর্শে ভর্তি হন অ্যাডাল্ট এডুকেশনে (বাংলাদেশের উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো)।

এরপর শুরু হয় তার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যাত্রা। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হলে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ম্যাথ পড়া ছিল বাধ্যতামূলক। তাই তিনি তিন বিষয়েই ভর্তির চেষ্টা করেন।

কিন্তু এখানেও একই সমস্যা সৃষ্টি হয়। ম্যাথ আর ফিজিক্সে সহজে ভর্তি হলেও কেমিস্ট্রিতে ভর্তি হতে পারছিলেন না। কারণ সেই আর্টস ব্যাকগ্রাউন্ড। পরে অবশ্য অনেক অনুরোধের পর ভর্তি হন। এখানেও ফলাফলে বাজিমাত করলেন আব্দুল বাতেন মিয়াজী।

এরপর তিনি ভর্তি হন লুন্দ বিশ্ববিদ্যালয়েই লুন্দ টেকনিক্যাল স্কুলে। বিষয় নেন ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি। ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি হওয়ার পর তার শুরু হয় নতুন যুদ্ধ। দিন-রাত ক্লাস আর পড়াশোনা।

ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার মাঝেই তিনি ছুটি নিয়ে পিএইচডি করেন। এরপর যোগ দেন একটি প্রজেক্টে রিসার্চ সহযোগী হিসেবে। এরপর চেষ্টা করেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরেট ডিগ্রির জন্য। কিন্তু নানা জটিলতায় সেই সুযোগ না পেয়ে আবার শুরু করেন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া। কঠোর অধ্যবসায় আর ঐকান্তিক চেষ্টায় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষ করেন। এরপর যোগ দেন একটি আইটি ফার্মে। সেই থেকে এখনও আছেন আইটি পেশায়।

পেশায় আইটি বিশেষজ্ঞ হলেও মিয়াজী ইসলাম নিয়ে গবেষণাও করছেন। দুই বছরের পর গত রমজানের ঠিক আগেই প্রকাশিত হয় তার পবিত্র কুরআনের বিজ্ঞানময় অনুবাদ ‘ইরফান-উল-কুরআন’ গ্রন্থ। এটি প্রকাশ করে মিনহাজ পাবলিকেশন বাংলাদেশ।

ইরফান-উল-কুরআনের মূল উর্দু অনুবাদক বর্তমান কানাডিয়ান অধ্যাপক ড. তাহির-উল-কাদরী।

ড. মিয়াজীর আরও কিছু ইসলামি বই প্রকাশের অপেক্ষায়। তিনি নিয়মিত লেখালেখি করেন তার নিজস্ব ব্লগ drmiaji.com-এ।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

শিক্ষা
SSC Fruit Revision Application begins

এসএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু

এসএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীদের খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু হয়েছে।

আজ শুক্রবার থেকে আগামী ১৭ জুলাই পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবে।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

শুধু টেলিটক সিম ব্যবহার করে ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এক্ষেত্রে প্রতি বিষয়ের জন্য নির্ধারিত আবেদন ফি লাগবে ১৫০ টাকা।

পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে- RSC<Space> Board Name (First 3 letters)<Space>Roll<Space>Subject Code লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে। একাধিক Subject Code Type এর ক্ষেত্রে কমা (,) ব্যবহার করতে হবে। যেমন-১০১,১০২,১০৩।

উল্লেখ্য, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

মন্তব্য

শিক্ষা
Centenary students of 5 educational institutions pass and all fail

৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস, ১৩৪টিতে সবাই ফেল

৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস, ১৩৪টিতে সবাই ফেল

এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পরীক্ষার্থী পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যায় বড় ধরনের অবনতি লক্ষ করা গেছে। গত বছরের শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের তুলনায় এবার সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে এক-তৃতীয়াংশেরও নিচে।

ফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মাত্র ৯৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। অথচ, গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯৬৮টি। সেই হিসাবে এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কমেছে ১ হাজার ৯৮৪টি।

অন্যদিকে, ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। গতবছর শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৫১টি। সে হিসেবে শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ৮৩টি।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে ফল প্রকাশ করেছে।

বিগত বছরগুলোর মতো এবার ফল প্রকাশ ঘিরে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা রাখা না হলেও সার্বিক বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার সভাকক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় কথা বলেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দকার এহসানুল কবির।

এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ১০ এপ্রিল। পরীক্ষা শেষ হয় ১৩ মে। চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি পরীক্ষায় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন।

এ ছাড়াও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন পরীক্ষার্থী ছিল।

উল্লেখ্য, গত বছরের তুলনায় এবার প্রায় এক লাখ পরীক্ষার্থী কম ছিল। এবার ফল তৈরি হয়েছে বাস্তব মূল্যায়ন নীতিতে।

মন্তব্য

শিক্ষা
SSC The pass rate for foreign examiners is 57 percent

এসএসসি: বিদেশি পরীক্ষার্থীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ

এসএসসি: বিদেশি পরীক্ষার্থীদের পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ

এ বছর ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ৮টি কেন্দ্রে বিদেশি পরীক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছেন, পাসের হার ৮৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

৮টি কেন্দ্র থেকে মোট ৪২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন।

তাদের মধ্যে ৩৭৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন আর অনুত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ৫৪ জন। ১টি প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

এবার সারাদেশে মোট পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জনে। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।

এ বছর সারা দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৯ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। মোট উপস্থিতি ছিল ১৯ লাখ আট হাজার ৮৬ জন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তেরো লাখ তিন হাজার ৪২৬ জন।

মন্তব্য

শিক্ষা
The pass rate in the submission test is 57 percent

দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ

দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ

বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছরের দাখিল পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ। এ বোর্ডে সারাদেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬৬ জন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে এ ফল প্রকাশ করা হয়।

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে গড় পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। সে হিসাবে পাসের হার অনেক কমেছে।

ছাত্রীদের পাসের হার ৭১.০৩ শতাংশ এবং ছাত্রদের পাসের হার ৬৫.৮৮ শতাংশ। সেই হিসাবে এবারও পাসের হারে এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা। এ নিয়ে টানা ১০ বছর এসএসসিতে পাসের হারে এগিয়ে ছাত্রীরা।

মন্তব্য

শিক্ষা
Samar Semester 2021 at Southeast University with new students

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে সমার সেমিস্টার ২০২৫-এর নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীন বরণ

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে সমার সেমিস্টার ২০২৫-এর নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীন বরণ

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি (SEU) সামার সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাতে ২ ও ৩ জুলাই ২০২৫ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস দুইদিনব্যাপী নবীন বরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক স্কুলের উদ্যোগে চারটি পৃথক সেশনের মাধ্যমে আয়োজিত এই ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক যাত্রাকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়।

২ জুলাই প্রথম সেশনে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (SSE) এর অধীনে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (CSE) বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানো হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডেটাসফট সিস্টেমস বাংলাদেশ লিমিটেড-এর প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মঞ্জুর মাহমুদ। একই দিনে দ্বিতীয় সেশনে SSE-এর আওতাধীন আর্কিটেকচার, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (EEE), এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়। এ সেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (IEB)-এর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিভিশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহিউদ্দিন আহমেদ (সেলিম)।

৩ জুলাই তৃতীয় সেশনে স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস (SASS) অর্থনীতি, ইংরেজি ও বাংলা বিভাগের নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানায়। এ সেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর এবং SANEM-এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক বাজিউল হক খোন্দকার।

সেদিনই চতুর্থ ও শেষ সেশনে সাউথইস্ট বিজনেস স্কুল (SBS) তাদের বিবিএ ও এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য ওরিয়েন্টেশন আয়োজন করে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো. মাহবুবুর রহমান, এফসিএ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিটি ব্যাংক পিএলসি-এর সিএফও। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জনের আহ্বান জানান।

সবগুলো সেশনে সভাপতিত্ব করেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম। এছাড়া প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. মোফাজ্জল হোসেন এবং রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল মো. আনোয়ারুল ইসলাম, SUP, ndu, psc (অব.) শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন সেশনে সংশ্লিষ্ট স্কুলের ডিন ও বিভাগের চেয়ারম্যানগণও উপস্থিত ছিলেন।

এই ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামগুলোর মূল লক্ষ্য ছিল নতুন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশ, মূল্যবোধ ও বিভিন্ন সুবিধার সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেওয়া, যাতে তারা একটি প্রাণবন্ত বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু করতে পারে।

মন্তব্য

শিক্ষা
Interview with the 5th BCS begins on July 7

৪৫তম বিসিএসের সাক্ষাৎকার ৮ জুলাই শুরু

৪৫তম বিসিএসের সাক্ষাৎকার ৮ জুলাই শুরু

৪৫তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ভাইভা শুরু হবে আগামী ৮ জুলাই থেকে। বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায় বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন পিএসসি।

এবার চাকরি প্রত্যাশীরা তাদের আবেদনের পছন্দক্রম পরিবর্তন করতে পারবেন কিংবা আবেদনের ক্রমও বহাল রাখতে পারবেন সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করার আগে। তবে পছন্দক্রম পরিবর্তনের ফরমটি তাৎক্ষণিক চাকরিপ্রার্থীদের সরাসরি হাতে সরবরাহ করা হবে এবং তা পূরণ করে সাক্ষাৎকার বোর্ডে জমা দিতে হবে।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় সাময়কিভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে সাধারণ ক্যাডারে ২০৬ জন, সাধারণ ও কারিগরি /পেশাগত উভয় ক্যাডারে ১৮১ জন এবং শুধু কারিগরি/পেশাগত ক্যারের পদগুলোর ৬৫ জনসহ মোট ৪৫২ জন প্রার্থীর সাক্ষাৎকারের সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে, যা কমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

মন্তব্য

শিক্ষা
EB Vice Chancellors visit to China with UGC delegation 

ইউজিসি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ইবি উপাচার্যের চীন সফর 

ইউজিসি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে ইবি উপাচার্যের চীন সফর 

বাংলাদেশে চীন দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে চীন সফরে যোগদান করবেন কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। আগামী ৬ জুলাই থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত (ভ্রমণ সময় ব্যতীত) মোট ৬ দিনের সফরে যাচ্ছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গত পহেলা জুলাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এএসএম কাশেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনও জারি করা হয়।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল খরচ বাংলাদেশে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন দূতাবাস বহন করবেন। এতে বাংলাদেশ সরকার বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও আর্থিক সম্পৃক্ততা থাকবেন না। মন্ত্রণালয়কে অবহিত করে ভ্রমণ শেষে দেশে ফিরে কর্মস্থলে যোগদান করবেন। ভ্রমণের একটি প্রতিবেদন তাঁর প্রত্যাবর্তনের ১৫ (পনের) কার্যদিবসের মধ্যে মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। এছাড়া উপাচার্যের অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. ইয়াকুব আলী উপাচার্যের নিয়মিত দায়িত্ব পালন করবেন।

ইবি উপাচার্যের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) গোলাম মাহফুজ মঞ্জু জানান, উপাচার্যের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ৬ তারিখে উপাচার্যের সফরে যাবেন। তিনি উচ্চশিক্ষা বিষয়ক ইউজিসির চেয়ারম্যানের অধীনে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে যাচ্ছেন।

ইবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ জানান, ‘উচ্চশিক্ষা বিষয়ক ইউজিসির অধীনে একটা বড় প্রতিনিধিদল নিয়ে চীন সফরে যাওয়া হচ্ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি), সিলেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাস্ট) উপাচার্যগণ সঙ্গে থাকবেন।

মন্তব্য

p
উপরে