ব্যবসা পর্যালোচনা ও বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে রাজধানীর পুরানা পল্টনস্থ র্যাংগ্স টাওয়ারে ডিষ্ট্রিক্ট ম্যানেজার্স বিজনেস রিভিউ মিটিং-২০২৫ আয়োজন করেছে ব্যাংক এশিয়া এজেন্ট ব্যাংকিং। দেশের ৬৪টি জেলা থেকে ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজারগণ সভায় যোগদান করেন।
ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চ্যানেল ব্যাংকিং প্রধান জনাব মো. জিয়াউল হাসান মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মির্জা আজহার আহমদ ও জনাব আখতারুদ্দীন মাহমুদ সহ এজেন্ট ব্যাংকিং চ্যানেলের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
দিনব্যাপী সভায় বিভিন্ন বিভাগের বিজনেস চ্যানেল এবং ইউনিট প্রধানগণ বিজনেস, অ্যাসেট ও সিআরএম, অপারেশনস এবং কমপ্লায়েন্স-এর উপর পৃথক পৃথক সেশন পরিচালনা করেন। এ সময় ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজারদেরকে ২০২৫ সালের অবশিষ্ট ১০০ দিনের মধ্যে নিজ নিজ ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জনের জন্য কৌশলগত দিকনির্দেশনা ও কর্মপরিকল্পনা প্রদান করা হয়।
গত ২১শে সেপ্টেম্বর বাটা তাদের প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন করেছে । বিশ্ব জুড়ে হাজার হাজার বাটা কর্মীদের জন্য এদিনটি ছিল এক বিশেষ মুহূর্ত। নতুন আরেকটি বছরে পদার্পণ করা ব্র্যান্ডটির জন্য শুধু একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক অর্জনই নয়, বরং তাদের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধ এবং সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রতিফলনও।
১৮৯৪ সালে চেকোস্লোভাকিয়ার জিলিন শহরে শুরু হয় বিখ্যাত বাটা-র পথ চলা। এর প্রতিষ্ঠাতা টমাস বাটা ছিলেন এক অসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন উদ্যোক্তা। তিনি উন্নতমানের উৎপাদন পদ্ধতি চালু করেন এবং একইসাথে তাঁর শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করেন। সেই সময়ে তিনি মানসম্পন্ন জুতা সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে এসেছিলেন। এমন একটি ব্যবসা মডেল তিনি তৈরি করেন যেখানে শুধুমাত্র পণ্য উৎপাদন ছাড়াও বাটা কারখানাগুলো ঘিরে গড়ে ওঠে বাসস্থান, স্কুল ও স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্র। তাঁর এই সামাজিক দায়বদ্ধতার মডেল আজও বিশ্বের ৫৬টি দেশে বাটার কার্যক্রমে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
এই মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বাটা ২০১০ সালে চালু করে বাটা চিল্ড্রেন’স প্রোগ্রাম ( বিসিপি)। তাদের এ প্রোগ্রামের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরামর্শদান এবং পরিবেশগত সচেতনতার মাধ্যমে বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চার লক্ষেরও বেশি শিশু উপকৃত হচ্ছে। ২০২৫ সালের প্রতিষ্ঠা দিবসে বিশ্বের ৫৬টি দেশের প্রায় ৩২,০০০ কর্মী এই প্রোগ্রামে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশে বাটার এই আয়োজন ছিল বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। বাটা চিলড্রেনস প্রোগ্রামের আওতায় বাটা এমপ্লয়ি এনগেজমেন্ট (বিইই) ফোরামের সহযোগিতায় এবং সেভ দ্য চিলড্রেন এর অংশীদারিত্বে “ইয়ুথ-লেড ইনোভেশন ল্যাব” আয়োজন করে বাটা বাংলাদেশ। এই ব্যতিক্রমী কর্মসূচির মাধ্যমে ঢাকা বিভাগের প্রান্তিক পর্যায়ের তরুণদের ক্ষমতায়ন করা হয়। তাদের নতুন ধারণাগুলোকে টেকসই ব্যবসা মডেলে রূপান্তর করার জন্য পরামর্শ, সরঞ্জামসহ বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। বুট ক্যাম্প চলাকালে বাটার কর্মীরা স্বেচ্ছাসেবক মেন্টর হিসেবে অংশগ্রহণ করেন এবং তরুণদের প্রকল্প উন্নয়ন, প্রোটোটাইপ তৈরি এবং উপস্থাপনের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করেন।
২১ সেপ্টেম্বরের গালা ডে-তে বিচারক প্যানেল, বাটার শীর্ষ নেতৃত্ব, সরকারি প্রতিনিধি এবং সামাজিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সামনে তরুণ উদ্যোক্তারা তাঁদের প্রকল্প উপস্থাপন করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় আইডিয়াগুলো “ইয়েস কার্ড” পায়; যা তাদেরকে জাতীয় পর্যায়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিবে। এই উদ্যোগের পাশাপাশি বাটা ও ‘এসওএস চিলড্রেনস ভিলেজ বাংলাদেশ’-এর অংশীদারীত্বে দেশের সকল বাটা স্টোরে “কনজিউমার কানেক্ট ক্যাম্পেইন” চালানো হয়। ।
প্রতিষ্ঠা দিবসে শিশু ও যুব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতি জোড়া বিক্রিত জুতা থেকে ২১ টাকা করে দান করা হয় এবং এই অর্থ ব্যয় হবে জীবনমুখী দক্ষতার প্রশিক্ষণ, পরামর্শমূলক সেশন এবং শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন কর্মসূচিতে।
স্টোর-ভিত্তিক এই ক্যাম্পেইনটি আরও প্রাণবন্ত করতে শিশুদের জন্য আয়োজন করা হয় নানা আনন্দঘন কার্যক্রমের। এর মধ্যে ছিল জুতার বাক্স রঙ করা ও সাজানো, পুতুল নাচ। এসময় বাটার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় অভিনেত্রী সাবিলা নূর শিশুদের আনন্দ ও উৎসাহ দেন।
বাটা বাংলাদেশ এসব উদ্যোগের মাধ্যমে কেবল তাদের ১৩১ বছরের ঐতিহ্যই উদযাপন করেনি; বরং জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্র্যান্ডটির যে মূল মূল্যবোধ রয়েছে তার সফল প্রতিফলন ঘটিয়েছে। এই আয়োজনগুলো বাটার সামাজিক দায়বদ্ধতা, জীবনমান উন্নয়ন, যুবকদের ক্ষমতায়ন এবং শিশুদের উন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতিকে আবারও নতুন করে সামনে এনেছে। যা বাটার টেকসই ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করে।
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিঃ এর মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান হিসেবে ২১/০৯/২৫ ইং তারিখে যোগদান করেন জনাব মাসুদ হাসান। ইতি পুর্বে তিনি স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএল সি, সীমান্ত ব্যাংক পি এল সি, ট্রাষ্ট ব্যাংক পি এল সি, দি সিটি ব্যাংক পি এল সি সহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মানব সম্পদ বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আরেক দফা স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৯১ হাজার ১৯৬ টাকা। এটাই দেশের ইতিহাসে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। এই মানের স্বর্ণের আগের দাম ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৭ টাকা।
গতকাল সোমবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। আজ (মঙ্গলবার) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এবার ভরিতে ১ হাজার ৫৭৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৯১ হাজার ১৯৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস। যা দেশের ইতিহাসে মূল্যবান এই ধাতুর সর্বোচ্চ দাম।
এদিকে হু হু করে বেড়ে বিশ্ববাজারে সোনার দামে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমবারের মতো প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ৩ হাজার ৭০০ ডলার ছাড়িয়েছে।
তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত জুলাই মাস থেকেই বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ছে। তবে গত এক মাসে দাম বাড়ার পাল্লায় নতুন করে হাওয়া লেগেছে। এক মাসের ব্যবধানে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম বেড়েছে প্রায় ৪০০ ডলার।
বিশ্ববাজারে অস্বাভাবিক দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি দেশের বাজারেও কয়েক দফায় স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। এতে কয়েক দফায় সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। অবশ্য সর্বোচ্চ দামের রেকর্ড সৃষ্টি হওয়ার পর আবার কিছুটা দামও কমতে দেখা গেছে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশের আর্থিক খাত অতিমাত্রায় ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরশীল, যেখানে বেসরকারি ও সরকারি খাতের উভয় পক্ষই ঋণ গ্রহণ করে, প্রায়ই সেই ঋণ পরিশোধ না করেই পার পেয়ে যায়। এটাই বাংলাদেশের ট্র্যাজেডি।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যৌথভাবে আয়োজিত ‘বাংলাদেশের বন্ড ও সুকুক বাজার উন্মোচন: রাজস্ব স্থিতি, অবকাঠামো বাস্তবায়ন ও ইসলামী মানি মার্কেট উন্নয়ন’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঝুঁকি ভাগাভাগির জন্য একটি কার্যকর পুঁজিবাজার এবং বেসরকারি খাতের সক্রিয় অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষকে বোঝতে হবে বন্ড, ডিবেঞ্চার ও সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের সাথে ঝুঁকি জড়িত। পুঁজিবাজার কোনো চিরস্থায়ী গ্যারান্টিযুক্ত আয়ের উৎস নয়।
তিনি আরও বলেন, শেয়ারবাজারের ছোট বিনিয়োগকারীরা মনে করে বিনিয়োগ করলেই মুনাফা নিশ্চিত, এই বাজারে যে ঝুঁকি আছে, তা তারা মানতে চায় না। ছোট বিনিয়োগকারীদের আরও ভালোভাবে শিক্ষিত করতে ডিএসই ও বিএসইসিকে উদ্যোগ নিতে হবে।
সুকুক বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এই ইনস্ট্রুমেন্টটি ব্যাংকের ওপর চাপ কমাতে ব্যাপক সম্ভাবনা রাখে, যদি সঠিকভাবে ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে ২৪ হাজার কোটি টাকার বেশি মূল্যের সুকুক আছে, কিন্তু তার প্রায় সবই সরকারি প্রকল্পে ব্যবহৃত হচ্ছে। বেসরকারি খাতও এই টুলটি ব্যবহার করে অবকাঠামো ও ব্যবসায়িক উদ্যোগে অর্থায়ন করতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, একটি গতিশীল আর্থিক খাত শুধু ব্যাংক নয়, বরং শক্তিশালী পুঁজিবাজার, বিমা খাত এবং বিশেষ ট্যাক্স ইনস্ট্রুমেন্টকেও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। জনগণ ও সরকারের মধ্যে আস্থার সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। মানুষকে মনে করতে হবে যে তারা কর প্রদান করে বিনিময়ে সেবা পাচ্ছে। এটাই ভালো শাসনব্যবস্থার চূড়ান্ত পরীক্ষা।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমাদের দেশে সমস্যা হলো- অর্থায়নের অভাব। আমরা যেখানে বসে থাকি সরকারি লোকজন মনে করে সবকিছু দিয়ে দেওয়া যাবে। প্রতিদিন বলে এই দেন, সেই দেন। অর্থের যতটা সামর্থ্য, সেটা আমরা পাচ্ছি না।
অনুষ্ঠানে অর্থ উপদেষ্টা পুঁজিবাজারকে শক্তিশালী করা এবং সুকুক বন্ড সম্প্রসারণের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন, যাতে সরকারি ও বেসরকারি প্রকল্পগুলোর অর্থায়নে ব্যাংকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমানো যায়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে অনেক কিছু করার আছে। এ জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও বাংলাদেশ ব্যাংক যৌথভাবে কাজ করছে।
তিনি বলেন, বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে আমরা একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছি। শিগগিরই তা আমরা সরকারের কাছে পেশ করব। সেখানে আমাদের পূর্ণাঙ্গ মতামত থাকবে। সরকারি ও করপোরেট বন্ডের চাহিদা কীভাবে বাড়ানো যায় সে বিষয়ে পলিসিগত মতামত প্রতিবেদনে উল্লেখ থাকবে। একই সঙ্গে বন্ডগুলোর সরবরাহ কীভাবে বাড়াতে পারি সে বিষয়েও মতামত থাকবে। আমরা বাংলাদেশের বন্ড মার্কেট, যেটা সবচেয়ে ছোট মার্কেট, সেটাকে সবচেয়ে বড় মার্কেটে পরিণত করতে চাই।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ও পুঁজিবাজার উন্নয়ন কমিটির চেয়ারম্যান ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সচিব নাজমা মোবারেক প্রমুখ।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নিউ অর্লিন্সের অধ্যাপক এম. কবীর হাসান। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
হানিয়া আমিরের বাংলাদেশ সফর সম্প্রতি বেশ আলোচনায় ছিল।
সানসিল্ক বাংলাদেশ-এর উদ্যোগে আয়োজিত এই সফরে তিনি জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সারদের সঙ্গে একটি এক্সক্লুসিভ মিট অ্যান্ড গ্রিট সেশনে অংশ নেন।
সেখানে হানিয়া নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন এবং সানসিল্কের নতুন গ্লাস শাইন প্রোপোজিশন নিয়ে কথা বলেন, যা সবাইকে বেশ অনুপ্রাণিত করে। অনুষ্ঠানটি ছিল শুধুমাত্র আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য, যেখানে উচ্ছ্বাস ও ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার ছোঁয়া স্পষ্ট ছিল।
সফর শেষে হানিয়া আমির গতরাতে বাংলাদেশ ত্যাগ করেছেন, তবে তাঁর এই ভিজিটের স্মৃতি ও প্রভাব এখনও রয়ে গেছে আলোচনায়।
মন্তব্য