× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Send Pay is a new addition to digital payments
google_news print-icon

ডিজিটাল পেমেন্টের নতুন সংযোজন পাঠাও পে

ডিজিটাল-পেমেন্টের-নতুন-সংযোজন-পাঠাও-পে
পাঠাও পে-এর বিশাল পরিধির সেবা আর্থিক লেনদেনকে সহজতর করবে, যাতে এর ব্যবহারকারীগণ যেভাবে চান সেভাবে লেনদেন করতে পাবেন, প্রয়োজনে অর্থের যোগান পাবেন এবং যেভাবে উচিত সেভাবে নিজের আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

পাঠাও-বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, নিয়ে এলো ডিজিটাল ওয়ালেট সেবা ‘পাঠাও পে’। এটি একটি অত্যাধুনিক ডিজিটাল ওয়ালেট সেবা, যার লক্ষ্য বাংলাদেশের ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল ল্যান্ডস্কেপ বদলে দেওয়া। পাঠাও পে-এর বিশাল পরিধির সেবা আর্থিক লেনদেনকে সহজতর করবে, যাতে এর ব্যবহারকারীগণ যেভাবে চান সেভাবে লেনদেন করতে পাবেন, প্রয়োজনে অর্থের যোগান পাবেন এবং যেভাবে উচিত সেভাবে নিজের আয়-ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এই সফট লঞ্চে, শুধুমাত্র ছোট পরিসরে মনোনীত ইউজারদের পাঠাও-এর ইনার সার্কেল-এ যোগ দেওয়ার জন্য আহ্বান করা হয়েছে, যারা পাবেন পাঠাও পে-এর প্রিমিয়াম ফিচারগুলোর এক্সক্লুসিভ এক্সেস ও এক্সাইটিং সব অফার।

পাঠাও পে বিভিন্ন সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে পেমেন্ট এক্সপেরিয়েন্সকে দ্রুত, ফ্লেক্সিবল এবং ঝামেলাহীন করবে। ব্যবহারকারীগণ পাবেন কিছু নতুন ধরনের সুবিধা, যেমন: Split Pay-এর মতো আকর্ষণীয় ফিচার, যা একাধিক ব্যবহারকারীদের নিজেদের মধ্যে বিলটি ভাগ করে পরিশোধ করার সুবিধা দিবে। এছাড়াও রয়েছে ATOM, যা ব্যবহারকারীদের পাঠাও পে ব্যবহার করে ওয়ালেটে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স না থাকলেও সরাসরি সোর্স অফ ফান্ড থেকে সেই সময়েই অর্থ পরিশোধ করার সুযোগ দিবে। ইউজারগণ তাদের কার্ড, ব্যাংক ট্রান্সফার বা নগদ-এর মাধ্যমে সহজেই ফান্ড অ্যাড করতে পারবেন। ফান্ড জমা হলেই, ইউজার তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, কার্ড বা পার্টনার এটিএম-এ ক্যাশআউট অপশন থেকে ক্যাশ টাকা তুলতে পারবেন।

এই সফট লঞ্চে থাকছে ব্যবহারকারীদের জন্য বিশাল ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি দুর্দান্ত সুযোগ। প্রত্যেক ব্যবহারকারী পাঠাও পে-এর মাধ্যমে পাঠাও সার্ভিসের জন্য পেমেন্ট করে পাবেন ৫৫০ টাকা পর্যন্ত, ৫০% ক্যাশব্যাক। পাঠাও ফুড-এর দু’টি অর্ডারে পাঠাও পে দিয়ে পেমেন্ট করে পাবেন সর্বোচ্চ ২৫০ টাকা ক্যাশব্যাক (প্রতি অর্ডারে ১২৫টাকা পর্যন্ত)। একইভাবে, পাঠাও কার-এর দু’টি রাইডে পাবেন সর্বোচ্চ ২০০ টাকা ক্যাশব্যাক (প্রতি রাইডে ১০০টাকা পর্যন্ত), পাঠাও বাইক-এর দুটি রাইডে পাবেন সর্বোচ্চ ১০০ টাকা ক্যাশব্যাক (প্রতি রাইডে ৫০ টাকা পর্যন্ত)। ইউজার এই ক্যাশব্যাক পাবেন ক্রেডিট ট্রানজেকশন হওয়ার পরবর্তী কার্যদিবসে।

দেরি না করে এখনই আপডেট করে ফেলুন পাঠাও অ্যাপ অথবা জয়েন করুন ইনার সার্কেল-এর ওয়েটলিস্টেঃ https://forms.gle/nJZFG4jGtF61sEME8

এই লঞ্চের মাধ্যমে পাঠাও পে, পাঠাও-এর ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের পরিধি উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি করেছে, এবং সার্বজনীন ও সহজতর ফিন্যান্সিয়াল ল্যান্ডস্কেপে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে, যা বাংলাদেশী ব্যবহারকারীদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য-পূর্ণ, সুবিধাজনক হয়ে আর্থিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে নতুন সুযোগ সৃষ্টি, সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়ন ও জীবনমানের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। পাঠাও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম; রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। পাঠাও আপনাদের সাথে আছে ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক এবং ৩ লাখ চালক-ডেলিভারি এজেন্ট, ১ লক্ষ মার্চেন্ট ও ১০ হাজার রেস্টুরেন্টের সুবিশাল নেটওয়ার্ক নিয়ে। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫ লক্ষেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে পাঠাও এবং তাঁদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে ও অবদান রাখছে। প্রেস রিলিজ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
45 garment factories were closed due to external agitators

বহিরাগত আন্দোলনকারীদের বাধায় ৪৫ পোশাক কারখানা বন্ধ

বহিরাগত আন্দোলনকারীদের বাধায় ৪৫ পোশাক কারখানা বন্ধ ফাইল ছবি।
বিজিএমইএ পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, ‘শনিবার সারাদেশের অধিকাংশ কারখানা চালু থাকলেও আশুলিয়া এলাকায় বেতন পরিশোধ নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে সব পোশাক কারখানায় উৎপাদন পুরোপুরি শুরু হবে।’

পোশাক কারখানা সচল রাখতে ব্যাপক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও চলমান শ্রমিক অসন্তোষের কারণে আশুলিয়া ও বাইপাইল এলাকার প্রায় ৪৫টি কারখানা শনিবার বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ।

তবে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) আগামীকাল রোববার থেকে সব পোশাক কারখানা খোলা রাখার ঘোষণা দিয়েছে।

ইউএনবির সঙ্গে আলাপকালে বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম শিল্প উৎপাদনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশের প্রচেষ্টায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের কারখানাগুলোর নিরাপত্তা দিতে সেনাবাহিনী ও শিল্প পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করি।’

শনিবার সকালে সব পোশাক কারখানা খুলে দেয়া হলেও বহিরাগত আন্দোলনকারীদের বাধার কারণে সকাল ১০টার মধ্যে ৪৫টি কারখানা আবারও বন্ধ করতে হয়।

বিজিএমইএ পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, ‘শনিবার সারাদেশের অধিকাংশ কারখানা চালু থাকলেও আশুলিয়া এলাকায় বেতন পরিশোধ নিয়ে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এসব সমস্যা দ্রুত সমাধানে বিজিএমইএ সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে।’

আগামীকাল রোববার থেকে পোশাক কারখানাগুলোতে উৎপাদন পুরোপুরি শুরু হবে এবং অস্থিরতা ধীরে ধীরে কমে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা, কারখানা মালিক এবং আইন প্রয়োগকারী অন্যান্য সংস্থার সমন্বয়ে একটি সমন্বয় সেল প্রতিষ্ঠা করেছে বিজিএমইএ। এলাকাভিত্তিক এই সেটআপটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে নিরাপত্তাহীনতা বা অস্থিরতার যেকোনো ঘটনা দ্রুত মোকাবিলা করা যায় এবং তা কারখানার কার্যক্রমের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করে।

আরও পড়ুন:
নিরাপত্তার আশ্বাসে সব পোশাক কারখানা খুলছে বৃহস্পতিবার
শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতার চেষ্টা রোধে রাত থেকে যৌথ অভিযান

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Tougher measures against Raghav Boals will be more visible Finance Adviser

রাঘববোয়ালদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা আরও দৃশ্যমান হবে: অর্থ উপদেষ্টা

রাঘববোয়ালদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা আরও দৃশ্যমান হবে: অর্থ উপদেষ্টা ছবি: সংগৃহীত।
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) বলেছি বাজারে কেউ চাঁদাবাজি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। আস্তে আস্তে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আমরা চেষ্টা করছি কৃষকরা যাতে ন্যায্য মূল্যটা পায়।’

অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বাজার কারসাজি নিয়ন্ত্রণে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) বলেছি বাজারে কেউ চাঁদাবাজি করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে। আর চাঁদাবাজি বন্ধ হলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমবে।

শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ গভর্ন্যান্স ম্যানেজমেন্টের (বিআইজিএম) সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আস্তে আস্তে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। বাজারে পণ্যের দাম একেবারে যে কমেনি তা কিন্তু নয়। আমরা চেষ্টা করছি কৃষকরা যাতে ন্যায্য মূল্যটা পায়। এজন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

‘ভোক্তার ডিজিকে বাজার মনিটর করতে বলেছি, যাতে করে বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণে আনা যায় । যদিও সে এখন নেই। খুব শিগগিরই ভালো লোক আসবে এখানে। বাজারে চাঁদাবাজি করলে ডিসিরা এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে।’

তিনি বলেন, ‘আলু ও পেঁয়াজে ট্যাক্স কমানো হয়েছে। দাম শুধু কারওয়ানবাজারে দেখলে হবে না, অন্যান্য বাজারও দেখতে হবে। কারওয়ানবাজারে নিত্যপণ্য চার বার হাতবদল হয়, এটা বন্ধ করা হবে।’

শিল্প-কারখানা প্রসঙ্গে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘পোশাক খাতের অস্থিরতা কমাতে মালিক-শ্রমিক এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চলছে। দ্রুত এটার সমাধান হবে।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘কালো টাকা সাদা করার সুযোগ না থাকায় অর্থ লোপাটকারীদের সহজে ধরে ফেলবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রাঘববোয়ালদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা আরও দৃশ্যমান হবে। সবকিছু আপনারা দেখতে পাবেন।’

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘একটা ইউনিট আগে চালু হোক, এরপর দ্বিতীয় ইউনিটের কাজ শুরু হবে।’

আরও পড়ুন:
হাজার টাকার নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত সহজে নেয়া যাবে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে চলমান সব প্রকল্প অব্যাহত রাখবে জাপান: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতির গতি থেমে যায়নি, মন্থর হয়ে আছে: অর্থ উপদেষ্টা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Inauguration of the first flagship store of OnePlus in Bangladesh

বাংলাদেশে ওয়ানপ্লাসের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন

বাংলাদেশে ওয়ানপ্লাসের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলে শুক্রবার স্টোরটি উদ্বোধন করা হয়। সে উপলক্ষে কাটা হয় কেক। কোলাজ: নিউজবাংলা
ফ্ল্যাগশিপ স্টোরটিতে রাখা হয়েছে একটি ইন্টারেকটিভ জোন, যেখানে গ্রাহকরা তাদের মান ও পছন্দের সর্বশেষ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ পণ্যগুলো দেখতে পারবেন।

গ্লোবাল টেকনোলজি ব্র্যান্ড ওয়ানপ্লাস বাংলাদেশে তাদের প্রথম অফিশিয়াল ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন করেছে।

ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্ক শপিং মলে শুক্রবার স্টোরটি উদ্বোধন করা হয়।

এ রিটেইল স্টোরটি ডিজাইন করা হয়েছে গ্রাহকদের ওয়ানপ্লাসের সবশেষ প্রযুক্তি ও পণ্যের অভিজ্ঞতা দিতে।

ফ্ল্যাগশিপ স্টোরটিতে রাখা হয়েছে একটি ইন্টারেকটিভ জোন, যেখানে গ্রাহকরা তাদের মান ও পছন্দের সর্বশেষ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ পণ্যগুলো দেখতে পারবেন।

যমুনা ফিউচার পার্কের ‘৪সি-০১৮বি’ নম্বরের দোকানটিতে প্রতিদিন (ছুটির দিন ছাড়া) বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্টোরটি খোলা পাবেন গ্রাহকরা।

ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে ওয়ানপ্লাসের প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর উদ্বোধন উদযাপন উপলক্ষে গ্রাহকদের জন্য র‍্যাফেল ড্রর বিশেষ সিরিজ ঘোষণা করা হয়েছে।

৬ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ৩ অক্টোবর পর্যন্ত ব্র্যান্ডটির ওয়ানপ্লাস নর্ড সিই৪ লাইট ৫জি এবং ওয়ানপ্লাস নর্ড এন৩০ এসই ৫জি ফোন কিনে গ্রাহকরা র‍্যাফেল ড্রতে অংশ নিতে পারবেন। সেখানে গ্রাহকরা ওয়ানপ্লাস নর্ড সিই৪ লাইট ৫জি কিংবা ওয়ানপ্লাস নর্ড এন৩০ এসই ৫জি স্মার্টফোন জিতে নেয়ার সুযোগ ছাড়াও পাবেন আকর্ষণীয় গিফট বক্স।

ওয়ানপ্লাসের সিইও মেংক ওয়াং বলেন, ‘আমাদের সম্মানিত ব্যবহারকারীদের জন্য ঢাকায় প্রথম ফ্ল্যাগশিপ স্টোর খুলতে পেরে আমরা আনন্দিত। এমনভাবে স্টোরটি ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে গ্রাহকরা এসে আমাদের পণ্যগুলোর ফার্স্ট হ্যান্ড রিয়েল লাইফ এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সবাইকে আমাদের স্টোরটিতে আসার জন্য এবং এ মাইলফলক উদযাপনে আমাদের সঙ্গী হতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, যা ব্যবহারকারীদের প্রতি ওয়ানপ্লাসের প্রতিশ্রুতি পূরণের আরেকটি অগ্রগতি।’

পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিতের পাশাপাশি বিক্রয়োত্তর অফিশিয়াল সেবা পেতে ওয়ানপ্লাস সবসময় গ্রাহকদের অফিশিয়াল বাংলাদেশ সংস্করণ কিনতে উৎসাহিত করছে। ওয়ানপ্লাস অফিশিয়াল পণ্য বাংলাদেশে তৈরি। যেগুলো আমদানি করা, তার সবগুলোই বিটিআরসি সিস্টেমে আইএমইআই নিবন্ধিত।

গ্রাহকরা খুব সহজে তাদের অফিশিয়াল ফোনের আইএমইআই যাচাই করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ফোনের মেসেজিং অপশনে গিয়ে লিখতে হবে ‘KYD IMEI’ এবং পাঠাতে হবে ১৬০০২ নম্বরে।

যেকোনো কিছু জানতে সরাসরি কল করা যাবে বিক্রয়োত্তর সেন্টারের ০৯৬১০৯৯৭৭৯২ নম্বরে। ইমেইল করা যাবে [email protected] ঠিকানায়।

ঢাকায় যমুনা ফিউচার পার্কের ‘৪সি-০১৮বি’ নম্বর দোকানে গিয়ে ওয়ানপ্লাসের ফ্ল্যাগশিপ স্টোরটি ঘুরে আসতে পারবেন। আরও তথ্য জানতে ভিজিট করুন এই ঠিকানায়।

আরও পড়ুন:
কলড্রপ ইস্যুতে গ্রামীণফোনকে শো-কজ, হতে পারে জরিমানা
এক আইএমইআই নম্বরে দেড় লাখ মোবাইল হ্যান্ডসেট!
স্মার্টফোন বাজারে একাধিপত্য: যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপলের নামে মামলা
পার্লারে আইফোন খোয়ালেন প্রেমের টানে মাদারীপুরে আসা ইন্দোনেশীয় তরুণী
ওয়ালটনের নতুন ‘নেক্সজি এন২৫’ সিরিজের স্মার্টফোন বাজারে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Bank accounts of Shireen Sharmin and her husband and children have been summoned

শিরীন শারমিন ও স্বামী-সন্তানের ব্যাংক হিসাব তলব

শিরীন শারমিন ও স্বামী-সন্তানের ব্যাংক হিসাব তলব সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন। ফাইল ছবি
বিএফআইইউ থেকে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠানো চিঠিতে শিরীন শারমিন চৌধুরী, তার স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন, তাদের ছেলে সৈয়দ এবতেশাম রফিক ও মেয়ে লামিসা শিরীন হোসাইন এবং মো. শফিউল ইসলামের ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাঠাতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, তার স্বামী ও সন্তানসহ পাঁচজনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা। এ সংক্রান্ত চিঠি দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

চিঠিতে শিরীন শারমিন চৌধুরী, তার স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসাইন, তাদের ছেলে সৈয়দ এবতেশাম রফিক ও মেয়ে লামিসা শিরীন হোসাইন এবং মো. শফিউল ইসলামের ব্যাংক হিসাবের তথ্য পাঠাতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

এই পাঁচজনের বাব-মায়ের নাম ও ক্ষেত্রবিশেষে স্বামী-স্ত্রীর নাম, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর এবং জন্মতারিখ চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। মো. শফিউল ইসলামের পেশা হিসেবে সরকারি চাকরি ও ‘দি সুবহানা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী’ উল্লেখ করা হয়েছে।

শিরীন শারমিন চৌধুরী পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ হিসেবে সব মহলে আলোচনা রয়েছে। তিনি রংপুরের একটি আসন থেকে দ্বাদশ সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর স্পিকার নির্বাচিত হন আবদুল হামিদ। তাকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করা হলে ২০১৩ সালের ৩০ এপ্রিল স্পিকার নির্বাচিত হন শিরীন শারমিন। এরপর থেকে টানা তিনি এই দায়িত্বে ছিলেন।

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের ২৭ দিনের মাথায় ২ সেপ্টেম্বর স্পিকার হিসেবে পদত্যাগ করেন শিরীন শারমিন চৌধুরী।

আরও পড়ুন:
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর পদত্যাগ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Task force to be formed to recover money smuggled Dr Salehuddin

পাচারের অর্থ ফেরাতে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে: ড. সালেহউদ্দিন

পাচারের অর্থ ফেরাতে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে: ড. সালেহউদ্দিন অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত
সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর যে সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল সেটা দৃশ্যমান হয়েছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘খেলাপি ঋণের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। যেসব ব্যাংকে সমস্যা ছিল সেগুলো রি-অর্গানাইজ করা হচ্ছে। লিকুইডিটি সমস্যার সমাধান করেছেন গভর্নর। এসবই দৃশ্যমান।’

পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরত আনতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তরে বায়িং হাউজের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর যে সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল সেটা দৃশ্যমান হয়েছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই দৃশ্যমান হয়েছে। অনেক বিষয়ই দৃশ্যমান। যেমন খেলাপি ঋণের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। যেসব ব্যাংকে সমস্যা ছিল সেগুলো রি-অর্গানাইজ করা হচ্ছে। লিকুইডিটির যে সমস্যা ছিল সেটা সমাধান করেছেন গভর্নর।

‘আমরা অলরেডি বলে দিয়েছি যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হবে। একই সঙ্গে সংস্কারের বিষয়ে কথাবার্তা বলেছি। এগুলো একেবারে দৃশ্যমান।’

দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আলু ও পেঁয়াজের শুল্ক কমিয়ে দিয়েছি, এগুলো যাতে নিশ্চিত করে সেই নির্দেশও দেয়া হয়েছে। এছাড়া মাছ, মাংস, ডিমের বিষয়ে কথা বলেছি, বাজার মনিটরিংয়ের কথা বলেছি।’

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সরকার কমাতে পেরেছে কি না- এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘না, জিনিসপত্রের দাম সেভাবে কমছে না। অনেক কারণে দাম বেড়ে গেছে। সেটা চট করে টেনে নামিয়ে আনা যাবে না। তবে দৃশ্যমান কমেছে কি না সেটা কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পারবেন।’

বায়িং হাউজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনার বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা বলেছেন ডিরেক্টর ছাড়া বায়িং হাউজের মাধ্যমে অনেক সময় অর্ডার দেয়া হয়। রপ্তানির ক্ষেত্রেও সহায়তা করে। এমন কিছু কিছু ব্যাপার রয়েছে। যেমন ইপিবির রেজিস্ট্রেশন, ব্যাংক, অর্ডারের বিষয়ে সমস্যার সমাধান করলে রপ্তানি বাড়বে।

‘আমরা বলেছি রপ্তানি আরও বেড়ে ৫০ বিলিয়ন হবে। আর তারা বলেছেন ১০০ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। আমি বলেছি- এটা আমরা দেখব, যেটা ভালো হয় সেটা করব।’

আরও পড়ুন:
‘আন্ডার দ্য টেবিল’ কোনো কাজ হবে না: অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা
জিনিসপত্রের দাম সহসাই কমিয়ে আনতে পারব: অর্থ উপদেষ্টা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
All clothing factories are opening tomorrow with the assurance of safety

নিরাপত্তার আশ্বাসে সব পোশাক কারখানা খুলছে বৃহস্পতিবার

নিরাপত্তার আশ্বাসে সব পোশাক কারখানা খুলছে বৃহস্পতিবার
বিজিএমইএ কর্মকর্তা, কারখানার মালিক, সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে বৈঠকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার আশ্বাসের পর কারখানাগুলো খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।

সেনাবাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা দেয়ার আশ্বাসের পর বৃহস্পতিবার সব পোশাক কারখানা খুলে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

ইউএনবি জানায়, রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম।

এর আগে বিজিএমইএ কর্মকর্তা, পোশাক কারখানার মালিক, সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার মধ্যে বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

রফিকুল ইসলাম জানান, সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের কারণে ১৭০টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, যদিও কারখানার শ্রমিকরা সরাসরি বাধাদানের সঙ্গে জড়িত ছিল না। শিল্পাঞ্চলে বিশৃঙ্খলার জন্য তিনি বহিরাগতদের আক্রমণকে দায়ী করেন।

প্রতিক্রিয়ায় সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সব কারখানার জন্য কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব আশ্বাস নিয়ে বিজিএমইএ কারখানাগুলো পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আরও পড়ুন:
শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতার চেষ্টা রোধে রাত থেকে যৌথ অভিযান
সব পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
By changing the contractor of Yamuna Bridge the government saved Tk 15 crore

যমুনা সেতুর ঠিকাদার বদল, সরকারের বাঁচল ১৫ কোটি টাকা

যমুনা সেতুর ঠিকাদার বদল, সরকারের বাঁচল ১৫ কোটি টাকা যমুনা সেতুর পূর্ব অংশের টোল প্লাজা। ছবি: নিউজবাংলা
সেতু কর্তৃপক্ষ সূ‌ত্র জানায়, ৭৪ কো‌টি ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৬২১ টাকা ১৫ পয়সা প্রাক্ক‌লিত ব্যয়ের দরপত্রে সর্বনিম্ন দরদাতা হি‌সেবে ‘চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন কোম্পানী’কে ৫৯ কো‌টি ৬৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫০৪ দশ‌মিক ১৪ টাকায় কার্যা‌দেশ দেয়া হয়েছে। এখন টোল দেয়া যাবে অনলাইনেও।

দেশের উত্তরবঙ্গসহ ২২টি জেলার প্রবেশদ্বার টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর ওপর নির্মিত দ্বিতীয় বৃহত্তম ‘যমুনা বহুমুখী’ সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনা কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন হয়েছে। এতে প্রাক্কলিত মূল্য থেকে সরকারের ১৫ কোটি ১১ লাখ ৩৩ হাজার ১১৭ টাকা সাশ্রয় হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

দরপত্র আহ্বানের পর সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছে ‘চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন কোম্পানী’ (সিআরবিসি)। প্রতিষ্ঠানটি আগামী পাঁচ বছর যমুনা সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনার দায়িত্ব পালন করবে। আর সে সুবাদে প্রাক্কলিত মূল্যের চেয়ে ২০ দশমিক ২১ শতাংশ অর্থাৎ ১৫ কো‌টি ১১ লাখ ৩৩ হাজার ১১৭ টাকা সাশ্রয় হবে সরকারের।

চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম দিন থেকে কার্যক্রম শুরু করেছে সিআরবিসি। প্রথম দিনেই যানবাহন দ্রুত পারাপার করার জন্য ফাস্ট ট্র্যাকের একটি বুথ থেকে বাড়িয়ে সাতটি বুথে উন্নীত করে নতুন পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) আলতাফ হোসেন সেখ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বাংলা‌দেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) সূ‌ত্রে জানা গে‌ছে, ৭৪ কো‌টি ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৬২১ টাকা ১৫ পয়সা প্রাক্ক‌লিত ব্যয়ের দরপত্রে সর্বনিম্ন দরদাতা হি‌সেবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিআরবিসি-কে ৫৯ কো‌টি ৬৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫০৪ দশ‌মিক ১৪ টাকা মূল্যে কার্যা‌দেশ দেয়া হয়।

সেতু কর্তৃপ‌ক্ষের যমুনা সেতুর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন জানান, ১৫ কোটি টাকা সাশ্রয় হলেও যমুনা সেতুর টোল আদায় কমানোর কোনো সুযোগ নেই। সরকারের নির্ধারিত হারেই টোল আদায় করতে হবে। ডিজিটাল সফটওয়্যারের মাধ্যমে টোল আদায় করা হবে।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের যুগ্ম সচিব আলতাফ হোসেন সেখ বলেন, ইতোম‌ধ্যে কার্যা‌দেশ পে‌য়ে নতুন কোম্পানি টোল আদায় শুরু করেছে। আগামী পাঁচ বছরের জন্য যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করেছে সিআরবিসি।

তিনি জানান, ‘এখানে প্রতিটি লাইনে অনলাইনে টোল দিয়ে পারাপারের ব্যবস্থা থাকবে। ব্যবহারকারী যদি টোল কালেকশন সিস্টেমে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করে তাহলে পারাপারের সময় তারা অনলাইনে টোল দিতে পারবে। সরাসরি টোল ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। এতে টোলে কোনো জ্যাম হবে না।

বি‌বিএ ২০১৮ সাল থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত যমুনা সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনার দা‌য়িত্বে ছিল। দীর্ঘ ছয় বছর পর বিদেশি কোনো নতুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান‌কে এ দায়িত্ব দিল সরকার।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন যমুনা বহুমুখী সেতু উদ্বোধন করা হয়। শুরুর দিন থেকেই সেতুতে যানবাহন পারাপারে টোল আদায় করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন:
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা
২৬ বছরে বঙ্গবন্ধু সেতুতে সর্বোচ্চ টোল আদায়
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি ২১ লাখ টাকা
বঙ্গবন্ধু সেতুতে এক দিনে টোল আদায় ২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় আড়াই কোটি টাকার টোল আদায়

মন্তব্য

p
উপরে