২০১৪ সালের দিকে প্রতিবেশী দেশ ভারত গরু রপ্তানি বন্ধ করার পর থেকেই বাংলাদেশে ক্রমশই বাড়তে থাকে গরুর বাণিজ্যিক খামার। বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগও হচ্ছে এই খাতে। এর পেছনে অবশ্য বড় ভূমিকা রাখছে দেশের অভ্যন্তরে গরুর মাংসের ব্যাপক চাহিদা। এ ছাড়া ঈদুল আজহায় রয়েছে কোরবানির পশুর বিশাল বাজার। ভারত থেকে আমদানি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর হু হু করে বাড়তে দেখা যায় গরুর মাংসের দাম। তাই অনেক উদ্যোক্তা খামারে বিনিয়োগ করতে উৎসাহি হয়ে উঠেন। পাশাপাশি গরুর দুধের বিপুল চাহিদার কারণেও দিনে দিনে বাড়ছে খামারের সংখ্যা। ফলে বিগত কয়েক বছরে ক্রমবর্ধমান মাংস ও কোরবানির পশুর চাহিদাও পূরণ হয়েছে দেশের অভ্যন্তরীণ নিজস্ব খামার থেকেই।
এভাবেই গরুর খামারের জন্য একটি আদর্শ গ্রাম হয়ে উঠেছে সাতক্ষীরার তালা উপজেলার জিয়ালা গ্রাম। সরেজমিনে দেখা যায়, এই গ্রামের মানুষের প্রধান পেশাই এখন গরুর খামার। স্থানীয়দের দেয়া তথ্য মতে, গ্রামটিতে গড়ে উঠেছে প্রায় ১ হাজার ২ শ ছোট বড় খামার। শুধু তাই নয় পুরো তালা উপজেলায় রয়েছে প্রায় সাড়ে তিন হাজার খামারি যারা এক লাখের অধিক গরু পালন করে পুরো জেলার অর্থনীতি পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে। অবশ্য জিয়ালা গ্রামের গরু পালন নতুন কিছু নয়। কয়েক প্রজন্ম ধরে এখানে গরু পালন চলে আসছে বলে জানালেন স্থানীয়রা। তবে অপরিকল্পিত হওয়ায় যেখানে সেখানে আবর্জনা ও গোবর পড়ে থাকতে দেখা যেতো। তারা আরও বলেন, এক সময় জিয়ালা গ্রামের মানুষের সাথে অন্য গ্রামের কেউ মিশতে চাইতো না। তাদের সাথে মেয়ের বিয়ে পর্যন্ত দিতে চাইতো না।
তবে ২০১৯ সাল থেকে পাল্টে যেতে থাকে সেই প্রেক্ষাপট। সে বছর বিশ্বব্যাংক ও পল্লি কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন-পিকেএসএফের যৌথ উদ্যোগে সাসটেইনেবল এন্টারপ্রাইস প্রজেক্ট বা এসইপি মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন শুরু হয়। মোট ১৩ কোটি মার্কিন ডলারের প্রকল্পটির অধিনে উপপ্রকল্প নিয়ে কাজ শুরু করে স্থানীয় এনজিও উন্নয়ন প্রচেষ্টা। যাদের হাত ধরেই পাল্টে যেতে থাকে খামারিদের ভাগ্য।
যেভাবে বদলে গেছে জিয়ালা গ্রাম
একদিকে গ্রামের মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম অন্যদিকে এসইপি প্রকল্পের গাইডলাইন, সব মিলে জিয়ালা হয়ে উঠেছে খামারের জন্য এক মডেল গ্রাম। উন্নয়ন প্রচেষ্টার কর্মীরা জানান, প্রথমেই খামারিদের শৃঙ্খলার মধ্যে আনার চেষ্টা করেছেন তারা। খামার পরিস্কার রাখা, অর্গানিক দুধ ও মাংস উৎপাদন বাড়ানো, গোবর সংরক্ষণ ও সেটাকে লাভজনক করে তুলতে সমন্বিত উদ্যোগ নেয় এনজিও টি। এসইপি প্রকল্প থেকে সহায়তা বাবদ গড়ে তোলা হয় গোবর ডাম্পিং সেন্টার। সেখানে আবার প্রত্যেক খামারির নামে আলাদা জায়গা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর ফলে নোংরা পরিবেশ থেকে পুরো গ্রাম রক্ষা পেয়েছে বলে জানান উন্নয়ন প্রচেষ্টার ফোকাল পার্সন শাহনেওয়াজ কবীর। তিনি বলেন, যে গোবর একসময় পরিবেশ নোংরা করতো সে গোবর বিক্রি করে এখন ভালো আয় করছেন খামারিরা। শুধু তাই নয় তিনি জানান, নোংরা পানি যাতে পরিবেশের ক্ষতি না করতে পারে সে জন্যও ড্রেনেজ ব্যবস্থা করেছে তারা।
এরপর শুরু হয় খামারিদের ঋণ প্রদান। জিয়ালা গ্রামের তেমনি একজন খামারি গৃহবধু চায়না ঘোষ। সংসারের অন্যান্য চাপ সামাল দিয়েও সমানতালে পালন করছেন বেশ কয়েকটি গরু। ঢাকা থেকে গিয়ে সরেজমিনে দেখা যায়, চারটি গরু থেকে তিনি প্রতিদিন দুধ পাচ্ছেন প্রায় ৪০ লিটার। যা থেকে তার মাসে আয় হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। জানান, খামারের আয় দিয়ে তার দুই ছেলেকে পড়ালেখা করাচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয় সংসার খরচের বড় যোগানও আসছে খামার থেকে। পাশাপাশি পাকা বাড়িও গড়ে তুলেছেন খামারের আয় দিয়ে।
শুধু তিনিই নন তার মতো খামার করে এখন সংসার চালাচ্ছেন গ্রামের বেশিরভাগ পরিবার। পরিকল্পিত খামারে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে বাসিন্দাদের। তবে স্থানীয় খামারিরা জানান, সরকারি তেমন কোন পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছেন না তারা। গরুর খাবারের দাম বেড়ে যাওয়া নিয়েও হতাশার কথা জানালেন রেনুকা ঘোষ। বলেন, ‘আমাদের লাভের বেশিরভাগ চলে যাচ্ছে গো-খাদ্য কিনতে, এই হানে সরকার সহায়তা করলে আরোও বড় খামার করত পারতাম।’
গ্রামটির খামারগুলো অবশ্য অন্য জায়গার মতো আবদ্ধ নয়। রাস্তার পাশেই ছোট ছোট খামারে খোলামেলা পরিবেশেই রাখা হয়েছে গরু ও বাছুর। অবাক ব্যাপার সেখানে নেই কোন গরু চুরির কোন আতংক। চায়না ঘোষ অনেকটা আত্নতৃপ্তি নিয়ে বললেন, ‘আমাগো গ্রামে কারো চুরি করার সময় নাই, সবাই ব্যস্থ নিজেগো গরু পালতে। আগে টুকটাক হইতো, এখন চুরি নাই। সবার সম্মান হইছে, টাকা পয়সা বেড়েছে, কর্ম করে খায়।’ তবে এত গরু পালনের পরও সরকারি কোন পশু ডাক্তারের দেখা তারা পান না বলে অভিযোগ রয়েছে খামারিদের।
খামারিরা জানালেন, পরিকল্পিত ডাম্পিং সেন্টারে রাখা গোবর কিনে নেন জৈব সার নিয়ে কাজ করা উদ্যোক্তারা। তাদের কাছে প্রতি বস্তা গোবর ১০ থেকে ২০ টাকায় বিক্রি হয় বলেও জানালেন তারা। এসইপি ডেইরি প্রকল্পের পরিচালক গিয়াস উদ্দিন জানান, পরিবেশ রক্ষাই তাদের প্রথম অগ্রাধিকার। বলেন, একটা সময় ছিলো খামারিরা পরিবেশ নিয়ে মোটেই ভাবতো না তবে এখন তারা এ ব্যাপারে বেশ সচেতন। কোন উদ্যোক্তার খামার পরিবেশ দূষন করলে তাদেরকে ঋণ দেয়া হয় না বলেও জানান তিনি।
পাশাপাশি দুধ বাজারজাত করনেও সহায়তা দিচ্ছে স্থানীয় এনজিও টি। কর্মকর্তারা জানান, একটা সময় খামারিরা দুধের ভালো দাম পেতো না। তবে এখন সেই সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে তারা প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। দেশের স্বনামধন্য বেশ কয়েকটি ডেইরি কোম্পানি তাদের কাছ থেকে প্রতিদিন দুধ কিনে নিচ্ছেন বলেও জানালেন খামারিরা।
গোবর থেকে হচ্ছে জৈব সার
জিয়ালা গ্রামের খামার থেকেই প্রতিদিন উৎপন্ন হয় প্রায় ২০ টন গোবর। সেই গোবর কিনে নিতে জৈব সার উদ্যোক্তাদের ঋণ দেয়া হচ্ছে এসইপি প্রকল্প থেকে। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে দেখা যায় এমন উদ্যোক্তার সংখ্যাও বাড়ছে তালা উপজেলায়। তেমনি এক উদ্যোক্তা আবদুল মালেক। শিবপুর ইউনিয়নে তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, গোবর দিয়ে ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি করতে নেয়া হয়েছে বড় উদ্যোগ। বাড়ির বিভিন্ন জায়গাজুড়ে কয়েক ধাপে বসানো রয়েছে জৈব সার তৈরির নানা উপকরণ। তার এই কাজে প্রত্যক্ষ সহায়তা করছে তার এমএ পাশ মেয়ে শাহিনুর ইয়াসমিন। শাহিনুর জানান, আনুষঙ্গিক সব খরচ বাদ দিয়েও তাদের মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। ভালো জায়গায় বিয়ে হওয়ার পরও তিনি বাবার সাথে জৈব সার উৎপাদন করে পরিবারকে সহায়তা করছেন। আবদুল মালেক জানালেন, জৈব সার উৎপাদনের শুরুটা মোটেই সুখের ছিলো না তার জন্য। এলাকার মানুষ তার সাথে নানা ব্যঙ্গ করতো বলেও জানান তিনি। তবে নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে এখন তার প্রকল্পে কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে অনেকের।
একই গ্রামের বাসিন্দা আবদুল আজিজ বিশ্বাসের গল্পটাও অনেকটা এমনই। ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে যিনি কেঁচো আবাদ শুরু করেন। বর্তমানে এই সার বিক্রি করে মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় হচ্ছে বলে জানান তিনি। জৈব সারের আয় দিয়ে তিনি নতুন করে গরুর খামার গড়ে তুলতে চেষ্টা করছেন বলেও জানালেন তিনি।
পুরো এলাকায় যেসব জৈব সার তৈরি হচ্ছে তা বিক্রি করতে একটি ভ্যালু চেইন গড়ে তুলেছেন তারা স্থানীয় এনজিওটি। উৎপাদিত সার যথাসময়ে বিক্রি করতে প্রচেষ্ট রয়েছে তাদের। তবে সারের দাম নিয়ে অসন্তেুাষ জানান উদ্যোক্তারা। শাহিনুর বলেন, পরিবেশ সম্মত চাষাবাদে জৈব সার ব্যবহার বাড়লেও কাঙ্ক্ষিত দাম পাচ্ছেন না তারা। দাবি তুলেন রাসায়নিক সারের মতো সরকারি ভর্তুকি পেলে তাদের উদ্যোগ ছড়িয়ে যাবে দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
উন্নয়ন প্রচেষ্টার শাহনেওয়াজ কবীর জানান, গোবর থেকে বর্তমানে সাড়ে তিন কোটি টাকার জৈব সার উৎপাদন হচ্ছে। তিনি বলেন, একদিকে পরিবেশ রক্ষা পাচ্ছে অন্যদিকে আয় বাড়ছে খামারিদের। মাছের ঘের, রুপটপ বাগানে এই সারের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি বলে জানালেন তিনি। তবে তিনি বলেন, সরকারি সহায়তা পেলে রাসায়নিক সারের বিকল্প হয়ে উঠতে পারে পরিবেশ বান্ধব জৈব সার।
দেশের কৃষি উৎপাদনকে অর্গানিক করতে জৈব সার ব্যবহারে জোর দিয়েছেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ও পিকেএসএফর সাবেক চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। দৈনিক বাংলাকে তিনি বলেন, জৈব ও রাসায়নিক সার সমান্তরাল ভাবে ব্যবহার করতে হবে কৃষি উৎপাদনে। বৈশ্বিক বিভিন্ন হিসেব তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘অনেকে মনে করেন জৈব সারে ফসল উৎপাদন কমে যায় বিষয়টি তা নয়।’ বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় এখন গরু ও ছাগলের খামার বাড়ছে। বড় পরিসরে উৎপাদন ধরে রাখতে সরকারি সহায়তা বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। বলেন, ‘সরকার ও এনজিও মিলে খামারিদের সহায়তা করতে পারলে গ্রামীণ অর্থনীতি পাল্টে যাবে।’ করোনা মহামারিতে খামারিরা ক্ষতির মুখে পড়েছে উল্লেখ্য করে তিনি বলেন, তাদের পাশে সকলকে থাকতে হবে। পশুর খাদ্য, চিকিৎসা ও পরিচ্ছন্না নিশ্চিত করতে সব পক্ষকে এক হয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন এই বিশেষজ্ঞ। খামার দিয়ে গ্রামীণ অর্থনীতি পাল্টে ফেলা সম্ভব বলেও মত দেন ড. কাজী খলীকুজ্জমান।
আরও পড়ুন:ভালোবাসার মুহূর্তগুলোকে আরও স্মরণীয় করে তুলতে ইনফিনিক্স ঘোষণা করেছে এক বিশেষ ক্যাম্পেইন।
আসন্ন ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনের সঙ্গে সেরা মুহূর্তগুলো ভাগ করে নিতে শুরু হয়েছে ‘সারপ্রাইজ লাভ উইথ ইনফিনিক্স’ ক্যাম্পেইন।
প্রিয়জনকে চমকে দিতে এ ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে জিতে নেওয়া যাবে ইনফিনিক্স হট ৫০ প্রো প্লাস স্মার্টফোন।
ক্যাম্পেইনটি চলবে ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
ভালোবাসার উদযাপন
ভালোবাসার প্রকৃত অর্থ হলো প্রিয়জনের সঙ্গে ছোট ছোট অনুভূতি ভাগ করে নেওয়া, সুখ-দুঃখের অংশীদার হওয়া, যা মানুষকে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসে। ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে দিতে পারেন ছোট্ট কিন্তু অর্থবহ উপহার; অংশ নিতে পারেন ‘সারপ্রাইজ লাভ উইথ ইনফিনিক্স’ ক্যাম্পেইনে।
ইনফিনিক্স বিশ্বাস করে, প্রযুক্তি বিশেষ এ মুহূর্তগুলোকে আরও স্মরণীয় করে তুলতে পারে।
এ ক্যাম্পেইন আপনার বিশেষ দিনকে অবিস্মরণীয় করে তুলতে পারে। সঙ্গী, বন্ধু বা পরিবারের সদস্য—যে কারোর জন্যই এটি ভালোবাসার মুহূর্তগুলোকে আরও বিশেষ করে তুলতে পারে।
ভালোবাসা, হাসি ও একটি ছোট্ট চমক
ভালোবাসার আবেশ সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে এ বছর ইনফিনিক্সের ক্যাম্পেইন চলবে অনলাইন ও অফলাইনে। ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে একটি আকর্ষণীয় সোশ্যাল মিডিয়া কনটেস্ট, যেখানে অংশগ্রহণকারীদের বিশেষ কোনো স্মরণীয়, আবেগঘন বা মজার ছবি বা ভিডিও শেয়ার করতে হবে। এটি শুধু সঙ্গীর সঙ্গে হতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
এটি হতে পারে বাবা-মা, ভাই-বোন, পরিবারের সদস্য বা বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো কোনো বিশেষ মুহূর্তও। শেয়ার করার সময় #SurpriseLovewithInfinix হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে হবে এবং একই সঙ্গে তিনজন বন্ধুকে ট্যাগ করে কনটেস্টে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানাতে হবে।
অফলাইন ইভেন্ট
অন্যদিকে ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে অফলাইন ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়, যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য ইনফিনিক্স ভ্যালেন্টাইনস ডে ফটো বুথ ও প্রোডাক্ট এক্সপেরিয়েন্স কর্নার স্থাপন করা হয়।
পাশাপাশি ইনফিনিক্স সার্ভিস সেন্টার কার্লকেয়ার একটি বিশেষ বুথ স্থাপন করা হয়, যেখানে প্রিমিয়াম বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়া হয়। এ ছাড়া ওয়ারেন্টির বাইরে থাকা ডিভাইস সার্ভিসে ২১ শতাংশ ছাড়, বিনা মূল্যে সার্ভিস চার্জ, সফটওয়্যার আপডেট ও ফোন ক্লিনিং সার্ভিসসেরও ব্যবস্থা করা হয়।
শিক্ষার্থীদের জন্য ইনফিনিক্স স্মার্টফোন কেনা আরও সহজ করতে পাম পে ইভেন্টে কার্ডলেস ইএমআই সুবিধা প্রদান করা হয়, যার মাধ্যমে তারা কোনো আর্থিক চাপ ছাড়াই ইনফিনিক্স স্মার্টফোন কিনতে পারবেন।
ক্যাম্পেইনের শেষে তিনজন ভাগ্যবান বিজয়ীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ইনফিনিক্স হট ৫০ প্লাস স্মার্টফোন।
ইনফিনিক্স বিশ্বাস করে, পুরস্কারটি ব্যবহারকারীদের প্রিয় মুহূর্তগুলো আরও সুন্দরভাবে ধারণ করতে এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার আনন্দ আরও দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে।
আরও পড়ুন:চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাকি সময়ের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ছাড়াও জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ থেকে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি উপস্থাপন করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
বিনিময় হার, মুদ্রাস্ফীতি ও সুদের হারসহ তিনটি মূল আর্থিক সূচক স্থিতিশীল করতে নজর দেওয়া হয়েছে ঘোষিত মুদ্রানীতিতে।
এর লক্ষ্য বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য হ্রাস সত্ত্বেও কিছুটা আর্থিক সরবরাহ বাড়ানো। কারণ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রভাবের পাশাপাশি বাংলাদেশের জিডিপি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে পড়েছে।
তবে নীতিগত সুদের হার অপরিবর্তিত থাকায় ঋণের সুদের হার আর বাড়বে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সুপারিশ সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর ডিসেম্বরে ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন:বৈশ্বিক প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ‘অপো’ রবিবার বাংলাদেশে যুগান্তকারী স্মার্টফোন সিরিজ ‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ উন্মোচন করেছে।
সিরিজটি বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ উন্মুক্ত করেছে।
অপোর ভাষ্য, স্মার্টফোনটি শুধু প্রযুক্তির প্রতীক নয়, বরং এটি ব্যবহারকারীদের জীবনকে আরও আনন্দময় ও সৃজনশীল করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি: এক নতুন অভিজ্ঞতা
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম স্মার্টফোন যা আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ দিচ্ছে। এটি আইপি৬৯-রেটেড ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স সুবিধার মাধ্যমে পানির ২ মিটার গভীরতায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত ফটো ও ভিডিও ধারণের সুযোগ দেয়। এ ছাড়াও পানির অন্ধকার ও রঙের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে এআই কালার ক্যালিব্রেশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে ফোকাস, রঙ ও কনট্রাস্টের সমন্বয় করে।
ফিচারটি ব্যবহারকারীদের পানির তলদেশে অসাধারণ ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে সাহায্য করবে।
মডেল
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’-এর দুটি মডেল হলো ‘অপো রেনো১৩ ৫জি’ ও ‘অপো রেনো১৩ এফ’ ।
রেনো১৩ ৫জি: ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৫৯ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ৫৬০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ৮০ ওয়াট সুপারভোগ চার্জিং, ১২ জিবি র্যাম (১২জিবি এক্সটেন্ডেড) এবং ২৫৬ জিবি রম। এটি পাম হোয়াইট ও লুমিনাস ব্লু রঙে পাওয়া যাবে ৬৯ হাজার ৯৯০ টাকায়।
রেনো১৩ এফ: ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৬৭ ইঞ্চি ওলেড ডিসপ্লে, ৫৮০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ৪৫ ওয়াট সুপারভোগ চার্জিং, ৮ জিবি র্যাম (৮জিবি এক্সটেন্ডেড) এবং ২৫৬ জিবি রম। এটি পাম পার্পল ও গ্রাফাইট গ্রে রঙে পাওয়া যাবে ৩৪ হাজার ৯৯০ টাকায়।
এআই প্রযুক্তির বিস্ময়
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’-এর মূল আকর্ষণ হচ্ছে এর অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংবলিত ফিচারগুলো।
এআই লাইভফটো: শাটার প্রেস করার আগে ও পরে ১.৫ সেকেন্ডের টাইম ক্যাপসুল রেকর্ড করে নেয়। এআই ডি-ব্লারিং, ইআইএস ও ভিজ্যুয়াল রিকগনিশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে শটগুলো স্থিতিশীল করে।
এআই এডিটর স্যুট: ঝাপসা ছবিকে হাই-কোয়ালিটি ভিজ্যুয়ালে রূপান্তর করে। এ ছাড়াও এআই আনব্লার, এআই রিফ্লেকশন রিমুভার এবং এআই ইরেজার ২.০-এর মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বিষয় সরিয়ে দেওয়া যায়।
গেমিং ও নেটওয়ার্ক অভিজ্ঞতা
গেমার্স ও স্ট্রিমারদের জন্য ‘এআই লিংকবুস্ট ২.০’ ফিচার উল্লেখযোগ্য। এটি লো-সিগনাল অথবা ক্রাউডেড এরিয়াতে নেটওয়ার্ক শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে।
৯টি ৩৬০° ডিগ্রি অ্যান্টেনা, ডুয়েল-চ্যানেল ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ অ্যাসিলারেশন ব্যবহার করে নির্বিঘ্ন গেমিং ও স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা দেয়।
ডকুমেন্টেশন ও মাল্টি-টাস্কিং
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য এ স্মার্টফোনে রয়েছে এআই সংবলিত ডকুমেন্টেশন টুলস। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো।
ডকুমেন্টস অ্যাপ: লেখা সামারাইজেশন ও এডিটিং করতে সাহায্য করে।
এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট নোটস: ফরম্যাটিং ও কনটেন্ট এক্সপ্যানশন সক্ষমতা দেয়।
প্রি-অর্ডার অফার
অপো-ভক্তরা ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ‘রেনো১৩ সিরিজ’ প্রি-অর্ডার করতে পারবেন। প্রি-অর্ডারের সঙ্গেই বিশেষ উপহারসহ ড্রিম ট্রিপ জেতার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও অপো ট্রাভেল ব্যাগ এবং ১০০ শতাংশ শিওর শট অপো সুপার শিল্ড কার্ডসহ নানা আয়োজন রয়েছে।
সিরিজের বিষয়ে অপো সাউথ এশিয়ার মার্কেটিং ডিরেক্টর ইয়াং গু বলেন, “‘মেক ইউর মোমেন্ট’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আমরা বর্তমান সময়কে ধারণ ও ভালো লাগার মুহূর্তকে গ্রহণের জন্য একটি নতুন প্রজন্মকে ক্ষমতায়িত করছি।”
অপো বাংলাদেশ অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়াং বলেন, ‘এই অনন্য ফিচারটি স্মার্টফোনপ্রেমীদের কাছে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। এ অর্জন প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মানসম্পন্ন পণ্য পৌঁছে দিতে আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।”
আরও পড়ুন:টার্ফের সবুজ গালিচায় মৃদু আলোর অপরূপ দৃশ্য। চারপাশে সারিবদ্ধ দর্শকের ভিড়। থেমে থেমে উল্লাসের সুর বেজে উঠছে দর্শক ও খেলোয়াড়দের মাঝে।
রেফারি বাঁশিতে ফুঁ দিতেই শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। তবে এ যুদ্ধ সংঘাতের নয়, সৌহার্দ্যের ফুটবল যুদ্ধ।
প্রথম দিন প্রতিটি ম্যাচে ফুটবল শৈলীতে শেষমেশ জয়ের হাসি হাসে ছয়টি দল। তবে গোলে স্বপ্নভঙ্গ হলেও দারুণ খেলে সবার মন কেড়েছে প্রতিটি ফুটবল দল।
টানটান উত্তেজনার মধ্যে টুর্নামেন্টের প্রথম দিন অনুষ্ঠিত হয় ছয়টি ম্যাচ। হালিশহর কেএসআরএম টুর্নামেন্টের গতকালের চিত্র এটি।
নগরের হালিশহরের কেএসআরএম টার্ফে শুক্রবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন কেএসআরএমের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নবাব সিরাজুদ্দৌলা, সেলিম উদ্দিন, করিম উদ্দিন ও সরওয়ার জাহান।
ওই সময় উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (করপোরেট) শামসুল হক ও পরিচালক (বিক্রয় ও বিপণন) জসিম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছে কেএসআরএম গ্রুপের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে ২৮টি দল। প্রথম দিনে ১২টি দলই তাদের নৈপুণ্য দেখাতে সক্ষম হয়।
৫২ ম্যাচের প্রতিযোগিতামূলক এ টুর্নামেন্টের খেলা চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
আরও পড়ুন:ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটি গ্রাহকদের জন্য আনছে তাদের নতুন বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’।
ক্যাম্পেইনের বিশেষত্ব
এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা স্কিন কেয়ার, আইকনিক পারফিউম, বিশ্বখ্যাত মেকআপ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী এবং সেন্টেড ক্যান্ডেলসহ প্রিমিয়াম সৌন্দর্য পণ্যের সমন্বয়ে একটি ব্যক্তিগত উপহার বাক্স তৈরি করতে পারবেন। প্রতিটি বাক্স সাজানো যাবে গ্রাহকের নিজস্ব স্বাদ ও পছন্দ অনুযায়ী, যা উপহারটিকে আরও অর্থবহ ও স্মরণীয় করে তুলবে।
নতুন ব্র্যান্ডের অন্তর্ভুক্তি
বাংলাদেশের অনুমোদিত সৌন্দর্য পণ্য রিটেইলার হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করতে সুন্দোরা বিউটি এবার নতুন কিছু বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড বাংলাদেশে এনেছে। এ ব্র্যান্ডগুলো হলো Montblanc, Jimmy Choo, Maison Margiela, TonyMoly, Moncler ও Yves Saint Laurent।
ব্র্যান্ডগুলোর এক্সক্লুসিভ কালেকশন শুধু সুন্দোরা বিউটির স্টোরেই পাওয়া যাবে।
সুন্দোরা বিউটির পরিসর
সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্য।
গ্রাহকরা sundora.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন অথবা ঢাকার বনানী, গুলশান এবং ধানমন্ডিতে অবস্থিত সুন্দোরা বিউটির স্টোরগুলোতে সরাসরি গিয়ে তাদের পছন্দের পণ্য কিনতে পারেন।
ভালোবাসার বিশেষ উপহার
ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটির ‘গিফটস অব লাভ’ ক্যাম্পেইন নিয়ে আসছে এক অনন্য সুযোগ, যেখানে প্রতিটি উপহার বাক্স গ্রাহকের ভালোবাসার প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে।
ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সুন্দোরা বিউটি আশা করছে, তাদের গ্রাহকরা নিজেদের প্রিয়জনের জন্য সবচেয়ে বিশেষ উপহার তৈরি করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:ডিজিটাল ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ, ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ তার বিজনেস-টু-কনজিউমার (বিটুসি) পরিষেবা চালু করার মাধ্যমে ভ্রমণ বুকিংয়ের অভিজ্ঞতায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত।
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে তিন দিনব্যাপী মেলা চলবে।
বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের আকর্ষণীয় সেবার নতুনত্ব, নির্বিঘ্ন, সাশ্রয়ী এবং ঝামেলামুক্ত ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রদান করতে চায় ফার্স্টট্রিপ।
বিটুসি প্ল্যাটফর্মের প্রবর্তনের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক ফ্লাইট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ভিসা প্রসেসিং, হলিডে প্যাকেজ এবং আকর্ষণীয় ভ্রমণ পরিকল্পনা চূড়ান্তকরণসহ সবকিছুই একটি সহজ ও সময়োপযোগী ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পাওয়া যাবে।
ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ ফার্স্টট্রিপ ট্রাভেল পোর্টালটি বিটুবির সফলতার পর বিটুসি উদ্বোধনের মাধ্যমে সব শ্রেণির গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
ফার্স্টট্রিপের চিফ অপারেটিং অফিসার হাসনাইন রফিক বলেন, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ইভেন্ট ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্ট-২০২৫-এ আমাদের বিটুসি পরিষেবা চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
‘এ ছাড়া আমাদের প্ল্যাটফর্মটি ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি প্রত্যেকের জন্য আরও ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলবে।’
ফার্স্টট্রিপের বিটুসি পরিষেবা উদ্বোধন উপলক্ষে একটি অভ্যন্তরীণ টিকেট কিনলে বিনা মূল্যে আরেকটি ফ্রি টিকেট উপভোগ করতে পারবেন। টিকেট অফারটি ইউএস-বাংলা এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।
মেলা চলাকালীন ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি বুকিং করে ভ্রমণ করতে পারবেন ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুনের মধ্যে। মূল্যছাড়ের অফারটি শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রযোজ্য।
মেলায় ফ্লাইট ও হোটেল বুকিংয়ের ওপর আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ের অফারও থাকছে। এ ছাড়া ফার্স্টট্রিপের প্যাভিলিয়নে প্ল্যাটফর্মের একটি লাইভ ডেমো উপভোগ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য ফার্স্টট্রিপের ওয়েবসাইট (www.firsttrip.com) ভিজিট অথবা সর্বশেষ আপডেটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফার্স্টট্রিপ অনুসরণ করতে পারেন।
আরও পড়ুন:ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের আয়োজনে স্বাদ ও সেভরি ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বাংলার তাজমহলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানটি ছিল একটি বিশেষ সম্মানী আয়োজন, যেখানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও উপহার বিতরণ করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আকন্দ, চেয়ারম্যান মহসিনা আক্তার লুবনা, সহকারী মহাব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র হালদার এবং এইচআর ম্যানেজার মাকসুদ আহমেদ সজিবসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলনটি স্বাদ ও সেভরি ব্রান্ডের অর্জন ও সাফল্যের প্রতি আস্থার প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য বিশেষ পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য