× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
July September export income of agricultural products is 25 million 74 million dollars
google_news print-icon

জুলাই-সেপ্টেম্বরে কৃষিপণ্যে রপ্তানি আয় ২৫ কোটি ৭৪ লাখ ডলার

জুলাই-সেপ্টেম্বরে-কৃষিপণ্যে-রপ্তানি-আয়-২৫-কোটি-৭৪-লাখ-ডলার-
ফাইল ছবি
২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে যেখানে মোট রপ্তানি আয় হয়েছিল ১ হাজার ২৪৯ কোটি ৬৮ লাখ ৯০ হাজার ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে যেখানে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দেশের প্রায় সব পণ্যের রপ্তানির সূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেখানে এমন পরিস্থিতির মধ্যেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ২২ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানি আয়ে।

চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) দেশ থেকে রপ্তানিকৃত সব পণ্যের রপ্তানি বাবদ আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৩৯৮ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এ সময়ে মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ১ হাজার ৩৬৮ কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এ হিসাবে আলোচ্য প্রান্তিকে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয় কমেছে ২ দশমিক ১৬ শতাংশ, তবে এ প্রান্তিকে সব পণ্যের রপ্তানিকৃত আয় আগের হিসাব বছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ বেড়েছে।

২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে যেখানে মোট রপ্তানি আয় হয়েছিল ১ হাজার ২৪৯ কোটি ৬৮ লাখ ৯০ হাজার ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে যেখানে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় দেশের প্রায় সব পণ্যের রপ্তানির সূচক নিম্নমুখী রয়েছে। সেখানে এমন পরিস্থিতির মধ্যেও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ২২ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানি আয়ে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

তথ্য অনুসারে, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের কৃষিজাত পণ্যে মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ২৫ কোটি ৭৪ লাখ ৯০ হাজার ডলার। যেখানে এ সময়ের জন্য এই জাতীয় পণ্যের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ২১ কোটি ৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এ হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানি আয় বেড়েছে ২২ দশমিক ১৩ শতাংশ।

আর ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে এ পণ্যের রপ্তানি আয় হয়েছিল ২৭ কোটি ১৬ লাখ ২০ হাজার ডলার। এ হিসাবে অবশ্য আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানি কমেছে ৫ দশমিক ২০ শতাংশ।

বাংলাদেশ যেসব কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানি করে তার মধ্যে প্রধানত শুকনা খাদ্য, তামাক ও তামাকজাত পণ্য, শাক-সবজি, মশলা, প্রাণিজ বা উদ্ভিজ্জ চর্বি ও তেল, সুগার-কনফেকশনারি, ফল ও জুস, পান পাতা, পানীয়, চা, সেমাই, জুস, ওয়েল কেক ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় এসেছে শাকসবজি থেকে। এ সময়ে পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ কোটি ৮০ লাখ ৬০ হাজার ডলার। যেখানে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়ছিল ১ কোটি ৪৫ লাখ ৫৭ হাজার ডলার। এ হিসাবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় বেড়েছে ২২৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২৬৯ দশমিক ৪১ শতাংশ। ওই সময়ে পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় হয়েছিল ১ কোটি ৩০ লাখ ১০ হাজার ডলার।

এ বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় এসেছে শুকনা খাদ্যজাত পণ্য থেকে। এ সময়ে পণ্যটি থেকে মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার। যেখানে এ সময়ের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার ডলার। অবশ্য লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় কমেছে ৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে ৮ দশমিক ৩১ শতাংশ। ওই সময়ে পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৫ কোটি ২১ লাখ ৩০ হাজার ডলার।

তৃতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি আয় এসেছে তামাক ও তামাকজাত পণ্য থেকে। আলোচ্য সময়ে পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ কোটি ২২ লাখ ৭০ হাজার ডলার। এ সময়ের জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত ছিল ৪ কোটি ১৭ লাখ ৪০ হাজার ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ, তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় কমেছে ৩৯ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ওই সময়ে এ পণ্যের রপ্তানি আয় হয়েছিল ৬ কোটি ৯৭ লাখ ১০ হাজার ডলার।

পরের অবস্থানে থাকা প্রাণিজ বা উদ্ভিজ্জ চর্বি ও তেল পণ্য রপ্তানি বাবদ আয় হয়েছে ২ কোটি ৮০ লাখ ৮০ হাজার ডলার। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ কোটি ৩৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এ হিসেবে পণ্যটি থেকে আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৭ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কম হয়েছে রপ্তানি আয়। আর গত অর্থবছরের একই সময়ে এ পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৫ কোটি ১২ লাখ ৪০ হাজার ডলার। যার থেকে আলোচ্য সময়ে রপ্তানি কমেছে ৪৫ দশমিক ২৪ শতাংশ।

পঞ্চম অবস্থানে থাকা তেল বীজ রপ্তানি বাবদ আলোচ্য সময়ে আয় হয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এজন্য লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩২ লাখ ৭০ হাজার ডলার। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এ সময়ে পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় বেড়েছে ২৮৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬৫ দশমিক ২৩ শতাংশ। ওই সময়ে পণ্যটি থেকে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৭৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এ ছাড়া আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রপ্তানি আয়ে ফল ও জুস থেকে ১ হাজার ৬০ শতাংশ, পান পাতা থেকে ১৮৮ দশমিক ৯২ শতাংশ, চা থেকে ২৩ দশমিক ২১ শতাংশ, সুগার ও সুগারজাত কনফেকশনারি থেকে ১২ দশমিক ৯৭ শতাংশ, মশলা থেকে ৬ দশমিক ১৩ শতাংশ এবং অন্যান্য পণ্যে ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

আরও পড়ুন:
বরিশাল থেকে রাতেই ভারতের পথে ১৯ টন ইলিশ
ভারতে রপ্তানিতে ‘উড়ো ফোনের’ ভোগান্তিতে ব্যবসায়ীরা
আগস্টে পণ্য রপ্তানিতে আয় ৪৭৮ কোটি ২২ লাখ ডলার
৪৩ রপ্তানি পণ্যকে আর্থিক সহায়তা দেবে সরকার
পেঁয়াজ রপ্তানিতে ভারতের শুল্কের প্রভাব বাংলাদেশের বাজারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
A special task force formed for market surveillance will report daily

বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন

বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারক এবং পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে সরকার।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারক এবং পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে সরকার।

সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেলের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মেহদি হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশেষ টাস্কফোর্সে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, জেলা মৎস্যসম্পদ কর্মকর্তা বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা বা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা, ক্যাবের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দু’জন।

টাস্কফোর্স প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।

টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি

টাস্কফোর্স নিয়মিত বিভিন্ন বাজার/বৃহৎ আড়ত/গোডাউন/কোল্ড স্টোরেজ ও সাপ্লাই চেইনের অন্যান্য স্থান সরেজমিনে পরিদর্শন করবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার বিষয়টি তদারক করবে।

টাস্কফোর্স উৎপাদন, পাইকারি ও ভোক্তা পর্যায়ের মধ্য দামের পার্থক্য ন্যূনতম থাকা নিশ্চিত করবে। সব স্টেক হোল্ডাররের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে।

টাস্কফোর্স প্রতিদিনের মনিটরিং শেষে প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেল হোয়াটসঅ্যাপ (০১৯১২৯৩০৫৯২), ই-মেইল [email protected] জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে (০১৭১১৩৭৩৮০২ নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ) ও ই-মেইল [email protected] ঠিকানায় প্রেরণ করবে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার রক্ষণ অধিদপ্তর বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদন সংকলন ও পর্যালোচনা করে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাবে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার ২ বাজারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভিযান, জরিমানা ২৯ হাজার

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
434 tons of hilsa went to India in eight days through Benapole

বেনাপোল দিয়ে আট দিনে ভারতে গেল ৪৩৪ টন ইলিশ

বেনাপোল দিয়ে আট দিনে ভারতে গেল ৪৩৪ টন ইলিশ বেনাপোল বন্দরে ২৬ সেপ্টেম্বর চালানের ইলিশের মান পরীক্ষা করা হচ্ছে (বাঁয়ে); রপ্তানি করা ইলিশ। ছবি ও কোলাজ: নিউজবাংলা
ইলিশ রপ্তানির সরকারি সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত ‌আটদিনে ১৩৬টি ট্রাকে ৪৩৪ টন ৩০০ কেজি ইলিশ ভারতে গেছে। ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি হবে। প্রতি কেজি ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে ১০ ডলার দরে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় এক হাজার ১৮০ টাকা।

ইলিশ রপ্তানির সরকারি সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত ‌আটদিনে ১৩৬টি ট্রাকে ৪৩৪ টন ৩০০ কেজি ইলিশ ভারতে গেছে। প্রতি কেজি ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে ১০ ডলার দরে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় এক হাজার ১৮০ টাকা।

বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ২০টি ট্রাকে ৫৪ টন ৪৬০ কেজি, শনিবার ১৫ ট্রাকে ৪৫ টন ২০০ কেজি, রোববার ছয়টি ট্রাকে ১৯ টন, সোমবার ৩০টি ট্রাকে ৮৯ টন, মঙ্গলবার ২৩টি ট্রাকে ৬৯ টন ৬৪০ কেজি, বৃহস্পতিবার ৩০ ট্রাকে ৯২ টন, শনিবার ১৩টি ট্রাকে ৪২ টন এবং সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত পাঁচটি ট্রাকে ট্রাকে ২৩ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে।

বেনাপোলে মাছ কিনতে আসা কামাল হোসেন জানান, সোমবার বেনাপোল মাছ বাজারে প্রতি এক কেজি বা তার চেয়ে ওজনের ইলিশ এক হাজার ৮০০ থেকে দু’হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে একই আকারের ইলিশ ছয়শ’ থেকে আটশ’ টাকা কমে ভারতে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশের বাজার দরের তুলনায় কম দামে ইলিশ রপ্তানির বিষয়ে মৎস্য অধিদপ্তরের বেনাপোল স্থলবন্দরের মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ইলিশ রপ্তানির পরিপত্রটি কয়েক বছর আগের। ইলিশের দেশীয় বাজার দরের সঙ্গে সংগতি রেখে দাম সমন্বয় করা উচিত।’

বেনাপোল স্থলবন্দরের উপ-পরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির জানান, সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাঁচটি ট্রাকে ২৩ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। এ নিয়ে আট দিনে ভারতে ইলিশ রপ্তানি হলো ৪৩৪ টন ৩০০ কেজি। আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ভারতে ইলিশ রপ্তানি হবে।

আরও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু, প্রথম চালানে গেল ১৮ টন
ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধে হাইকোর্টে রিট
ভারতের অনুরোধে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন: উপদেষ্টা
সুনামগঞ্জ সীমান্তে আবারও ইলিশের চালান আটক
দুর্গাপূজা: ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Order to seize bank accounts of Summit Group chairman and family

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান। ছবি: সংগৃহীত
বিএফআইইউ এক চিঠিতে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের বিধান অনুযায়ী আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। সূত্র: ইউএনবি

এর আগে আজিজ খান ও তার পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্টের তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

বিএফআইইউ এক চিঠিতে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের বিধান অনুযায়ী আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর একজন।

আরও পড়ুন:
‘পিয়ন’ জাহাঙ্গীর, স্ত্রী-সন্তান ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
দেশে এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬৪.৫৭%
অবৈধ লেনদেন রোধে একযোগে কাজ করার আহ্বান
ইউএফএস এমডিসহ ১৫ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পাচারের টাকা ফেরাতে ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি চায় বিএফআইইউ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
A shipment of 31000 eggs arrived through Benapole

বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম

বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে আসা ডিমের চালান। ছবি: নিউজবাংলা
কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ডিমের আমদানি মূল্য নয় হাজার ৯৬৯ ডলার ১২ সেন্ট, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১১ লাখ ৮৬ হাজার ৩২৫ টাকা। সে হিসাবে প্রতি পিস ডিমের আমদানি মূল্য পাঁচ টাকা ৭৫ পয়সা। এর সঙ্গে শুল্ক-করাদি পরিশোধ করতে হবে প্রায় দুই টাকা।

ভারত থেকে বাংলাদেশে এলো ডিমের একটি বড় চালান। শনিবার রাতে ডিম বোঝাই ট্রাকটি বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। সাড়ে সাত টন ওজনের ডিম বোঝাই ট্রাকে দু’লাখ ৩১ হাজার পিস মুরগির ডিম আমদানি করেছে ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিডিএফ করপোরেশন।

ভারতীয় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কানুফ ত্রিপুরা ইন্ডিয়ার মাধ্যমে ডিমের চালানটি শনিবার রাতে বেনাপোল বন্দরে এসে পৌঁছে। আমদানিকারকের পক্ষে কোনো কাগজপত্র কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল না করায় সেদিন চালানটি খালাস দেয়নি বন্দর কর্তৃপক্ষ।

রোববার দুপুরের দিকে আমদানিকারকের পক্ষে চালানটি খালাসের জন্য রাতুল এন্টারপ্রাইজ নামক একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট কাস্টমসে কাগজপত্র দাখিল করেছে।

কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ডিমের আমদানি মূল্য নয় হাজার ৯৬৯ ডলার ১২ সেন্ট, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১১ লাখ ৮৬ হাজার ৩২৫ টাকা। আমদানি মূল্যের ওপর ২৮ শতাংশ শুল্ক করাদি পরিশোধ করে বেনাপোল কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। প্রতি পিস ডিমের আমদানি মূল্য পাঁচ টাকা ৭৫ পয়সা। প্রতিটি ডিমের শুল্ক-করাদি পরিশোধ করতে হবে প্রায় দুই টাকা।

বেনাপোল কাস্টম হাউজের উপ-কমিশনার অথেলো চৌধুরী বলেন, ‘ডিমের চালানটি যেহেতু জরুরি এবং পচনশীল সে কারণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পণ্যচালান পরীক্ষা করে খালাসের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আশা করছি সন্ধ্যার আগেই সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে। আমরা পুরো প্রক্রিয়াটি মনিটরিং করছি।’

আরও পড়ুন:
বেনাপোল দিয়ে তিন দিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
৫ অর্থবছর পর বেনাপোল কাস্টমস হাউসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
‘অতিরিক্ত শুল্ক আদায়’, বেনাপোলে আটকা পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক
বাংলাবান্ধায় ৭ দিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
ভাঙা কাঁচে কেটেছে হাত, বেনাপোলে যাত্রীদের পেটাল পুলিশ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Bashundhara Kings Football Academy begins its journey

বসুন্ধরা কিংস ফুটবল একাডেমির যাত্রা শুরু

বসুন্ধরা কিংস ফুটবল একাডেমির যাত্রা শুরু বয়সভিত্তিকের তিন ক্যাটাগরিতে (৬-১১, ১১-১৫ ও ১৫-১৮ বছর) প্রায় ৭০ জনকে নিয়ে শুরু হচ্ছে বসুন্ধরা কিংস ফুটবল একাডেমির কার্যক্রম। কোলাজ: বসুন্ধরা কিংস
বৃষ্টির মাঝেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা কিংসের অনুশীলন মাঠে হাজির হয় একঝাঁক শিশু-কিশোর। তাদের আগামীর তারকা বানানোই একাডেমির লক্ষ্য। কেউ বাবা, আবার কেউবা মায়ের হাত ধরে আসেন বসুন্ধরা কিংসের স্বপ্নের একাডেমিতে নিজের ছাপ রাখতে।

বসুন্ধরা কিংস ফুটবল একাডেমি যাত্রা শুরু করেছে।

শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলে সব ধরনের আধুনিকতা ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা ক্লাবটি এ একাডেমির মধ্য দিয়ে আরেকটি স্বপ্ন পূরণের পথে পা বাড়াল।

বৃষ্টির মাঝেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা কিংসের অনুশীলন মাঠে হাজির হয় একঝাঁক শিশু-কিশোর। তাদের আগামীর তারকা বানানোই একাডেমির লক্ষ্য। কেউ বাবা, আবার কেউবা মায়ের হাত ধরে আসেন বসুন্ধরা কিংসের স্বপ্নের একাডেমিতে নিজের ছাপ রাখতে।

বয়সভিত্তিকের তিন ক্যাটাগরিতে (৬-১১, ১১-১৫ ও ১৫-১৮ বছর) প্রায় ৭০ জনকে নিয়ে শুরু হচ্ছে বসুন্ধরা কিংস ফুটবল একাডেমির কার্যক্রম।

বসুন্ধরা কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান বলেন, ‘আজকে আমাদের একাডেমির যাত্রা শুরু হলো। এ একাডেমি চালু করা আমাদের স্বপ্ন বলতে পারেন।

‘যদিও এখনই পূর্ণাঙ্গ একাডেমি বলা যাবে না। তারপরও যাত্রা শুরু হলো। আমরা আশাবাদী, এখানে যারা অনুশীলন করবে, তারা একসময় বসুন্ধরা কিংসের মূল দলেও সুযোগ পাবে।’

সপ্তাহে তিন দিন দেয়া হবে ফুটবল প্রশিক্ষণ। যদিও শুরুতে অনাবাসিক হলেও এক বছরের মধ্যে আবাসিক অনুশীলন শুরু করবে কিংস।

ইমরুল হাসান বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক পর্যায়ে অনাবাসিক রেখেছি। যদিও আবাসিকের জন্য সাড়া বেশি ছিল। আমরা হয়তো ছয় মাস বা এক বছরের মধ্যে আবাসিকে যাব।’

শুরুতে ভর্তি হতে একজনের জন্য খরচ করতে হচ্ছে ১০ হাজার টাকা। মাসিক বেতন ছয় হাজার করে, তবে প্রতিভাবান ও দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেয়া হবে।

সারা দেশের বিভাগীয় আট শহরে ট্যালেন্ট হান্ট করে প্রতিভাবান খুদে ও কিশোর ফুটবলার খুঁজে বের করা হবে বলে জানান ইমরুল।

তিনি বলেন, ‘শুধু ঢাকা নয়, আটটি বিভাগীয় শহরে ট্যালেন্ট হান্ট করব। সেখানে যদি প্রতিভাবান খেলোয়াড় পাই, তাহলে তাদের সম্পূর্ণ বিনা বেতনে আমাদের একাডেমিতে সুযোগ করে দেব। যখন আবাসিক ক্যাম্প শুরু হবে, তখন তাদের নিয়ে আসা হবে।’

আরও পড়ুন:
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কলম্বিয়ার মধুর প্রতিশোধ
আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় বলে দিলেন সুয়ারেস
নেপালকে বিধ্বস্ত করে শিরোপা জিতল বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The Purchase Commission has approved the import of LNG fertilizer

এলএনজি-সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিশন

এলএনজি-সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিশন
এসিসিজিপি’র বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমরা আশা করছি চলতি মৌসুমে সারের সরবরাহে কোনো ঘাটতি হবে না। এছাড়া সরকার এলএনজি আমদানির মাধ্যমে গ্যাসের ঘাটতি মেটানোর চেষ্টা করছে।’

এলএনজি ও সার আমদানিসহ মোট সাতটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি (এসিসিজিপি)।

বুধবার অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

তিনি বলেন, সার ও গ্যাসের সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এসব প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।

বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আশা করছি চলতি মৌসুমে সারের সরবরাহে কোনো ঘাটতি হবে না। এছাড়া সরকার এলএনজি আমদানির মাধ্যমে গ্যাসের ঘাটতি মেটানোর চেষ্টা করছে।’

জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের প্রস্তাব অনুযায়ী, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলা আন্তর্জাতিক স্পট মার্কেটে সিঙ্গাপুরভিত্তিক গানভর সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড থেকে দুই কার্গো এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) আমদানি করবে।

এর মধ্যে প্রথম কার্গোতে ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার টন এমএমবিটিইউ রয়েছে। এর দাম পড়বে ৬৪০ কোটি ১৫ লাখ টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউয়ের দর ১৩ দশমিক ৫৭ ডলার। সমপরিমাণের দ্বিতীয় কার্গোর দাম পড়বে ৬ লাখ ৪৯ হাজার ৫৯ কোটি টাকা। প্রতি এমএমবিটিইউয়ের দাম পড়ছে ১৩ দশমিক ৭৭ ডলার।

পাবলিক প্রকিউরমেন্ট রুলস, ২০০৮ এর অধীনে কোটেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সরবরাহকারী নির্বাচন করে পেট্রোবাংলা।

সার আমদানির জন্য বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) পক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।

সৌদি আরবের সাবিক এগ্রি-নিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে ৩০ হাজার টন বাল্ক গ্রানুলার ইউরিয়া আমদানি করবে বিসিআইসি। এর খরচ হবে ১২৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা এবং প্রতি টনের দাম পড়বে ৩৪৬.৩৩ ডলার।

একইসঙ্গে, ৩০ হাজার টন ব্যাগ গ্রানুলার ইউরিয়া কার্নফুলি ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ১২০ কোটি ৭৮ লাখ টাকায় আমদানি করা হবে; যেখানে প্রতি টনের দাম পড়বে ৩৩৫.৫০ ডলার।

নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহে দুটি বাফার গোডাউন নির্মাণের দরপত্র বাতিলের জন্য বিসিআইসির আরেকটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কমিটি।

সার আমদানির জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এর মধ্যে একটি হলো- বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন মরক্কোর ওসিপি এসএ থেকে ১৪৯ কোটি ৪০ লাখ টাকায় ৩০ হাজার টন টিএসপি সার আমদানি করবে। প্রতি টনের দাম পড়বে ৪১৫ ডলার।

এছাড়া সৌদি আরবের মা’দেন থেকে প্রতি টন ৫৮১ ডলার দরে ২৭৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার আমদানি করবে বিএডিসি।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The bank accounts of Shakib and his wife have been subpoenaed

সাকিব ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব

সাকিব ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব সাকিব আল হাসান ও তার স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশির। ছবি: সংগৃহীত
হিসাব তলব করা ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউতে পাঠানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হয়েছে।

মাগুরা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় সাকিব আল হাসান এবং তার স্ত্রী উম্মে আহমেদ শিশিরের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট তথ্য জমা দিতে বলা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) বুধবার দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়ে তাদের ব্যাংক হিসাবের যাবতীয় তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে।

বিএফআইইউর সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের তথ্য তলব করার এই নির্দেশের ক্ষেত্রে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিধিমালা-সংশ্লিষ্ট ধারা প্রযোজ্য হবে বলে বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে। চিঠিতে তলব করা ব্যক্তির নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের তথ্য দেয়া হয়েছে।

বিএফআইইউর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, হিসাব তলব করা ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী চিঠি দেয়ার তারিখ থেকে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউতে পাঠানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বলা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, পুঁজিবাজারে কারসাজির দায়ে গত ২৪ সেপ্টেস্বর তারকা এই ক্রিকেটারকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করে নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আরও পড়ুন:
মিরপুরে শেষ টেস্ট খেলে দেশ ছাড়ার ইঙ্গিত সাকিবের
টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা সাকিবের
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা
রাতে ফিরছে টাইগাররা, সাকিব যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রে
‘সাকিবকে অতি উৎসাহী হয়ে গ্রেপ্তার করা হবে না’

মন্তব্য

p
উপরে