× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
China rich in tourism is increasing income
google_news print-icon

চীনে পর্যটন খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার

চীনে-পর্যটন-খুলেছে-সম্ভাবনার-দুয়ার
মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের কারণে সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র চীন। ছবি: নিউজবাংলা
বিশ্ব পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে চীনে ৬ কোটি ৫৭ লাখ বিদেশি দর্শনার্থী প্রবেশ করেছেন। মহামারি শুরুর পর নিজেদের আন্তর্জাতিক বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে চীন। পরে বিভিন্ন দেশ পর্যায়ক্রমে করোনার বিধিনিষেধ তুলে নিলেও চীন অনেক দিন ধরে তা বহাল রেখেছিল।

দৃষ্টিসীমাজুড়ে নৈসর্গিক দৃশ্য। নদ-নদী, পাহাড়, বন-জঙ্গলের মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের কারণে সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে চীন।

বলা হয়ে থাকে চীনের বিভিন্ন প্রদেশে এক পাহাড়েই একসময়ে চার ঋতুর সমাহার ঘটে ও প্রতি পাঁচ কিলোমিটার পরপর আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখা যায়। দেশটির অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এ পর্যটন শিল্প।

পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের একটি চীনের গ্রেট ওয়াল বা মহাপ্রাচীর। চীনের সবচেয়ে উঁচু টাওয়ার ও বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টাওয়ার হলো সাংহাই টাওয়ার। এর বাইরে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, খাবার পর্যটকদের সহজেই আকৃষ্ট করে।

চীনে পর্যটন খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার

পর্যটকদের আকৃষ্ট করার সব উপাদানই রয়েছে চীনে। এ কারণে অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেও বড় ভূমিকা রাখছে পর্যটন শিল্প।

চীনে পর্যটন খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার

চায়না ট্যুরিজম অ্যাকাডেমির তথ্য অনুযায়ী, কোভিড-১৯-এর আগে ২০১৯ সালে পর্যটন খাত থেকে চীনের অভ্যন্তরীণ আয় ছিল ৬ দশমিক ৬৩ ট্রিলিয়ন ইউয়ান। এর মধ্যে বিদেশিদের চীনে ভ্রমণ থেকে আয় ৫ দশমিক ৭৩ ট্রিলিয়ন ইউয়ান, যা ১৩১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের সমান।

চীনে পর্যটন খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার

২০২২ সালে চীনের পর্যটন থেকে আয় ছিল প্রায় দুই ট্রিলিয়ন ইউয়ান। ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে চীনের রাজস্ব প্রায় সম্পূর্ণরূপে অভ্যন্তরীণ পর্যটন থেকেই হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল, কিন্তু ২০২০ সালে কোভিড এর কারণে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দেয় তারা।

গত ১০ বছরের ডেটা বিশ্লেষেণে জানা যায়, ২০১২ সালে পর্যটন খাত থেকে চীনের রাজস্ব আয় হয়েছিল ২ হাজার ৫৯০ বিলিয়ন ইউয়ান। ২০১৪ সালে সেটা ৩ হাজারের ঘর অতিক্রম করে আয় হয় ৩ হাজার ৭৩০ বিলিয়ন ইউয়ান। এরপর প্রতি বছরে এ আয় বেড়েছে, তবে ২০১৯ সালে সেটা ৬ হাজার বিলিয়ন ছাড়িযে যায়। এরপর ২০২০, ২০২১ ও ২০২২ সালে কোভিডের কারণে বিদেশি পর্যটকে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তারা। ওই সময় অভ্যন্তরীণ আয় হয় যথাক্রমে ২ হাজার ২৩০ বিলিয়ন ইউয়ান, ২ হাজার ৯১৯ বিলিয়ন ও ২ হাজার ৪৪ বিলিয়ন ইউয়ান।

বিশ্ব পর্যটন শিল্পে চীন

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন বিশ্বব্যাপী পর্যটন শিল্পের জিডিপিতে বার্ষিক পাঁচ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার যোগ করেছে।

জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান মানসহ চীনের পর্যটন শিল্প গত এক দশকে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। কোভিড-১৯ মহামারির ঠিক আগে চীনা পর্যটন শিল্প ২০১৯ সালে প্রায় ৫ দশমিক ৭ ট্রিলিয়ন ইউয়ান আয় করে ১১ দশমিক ৭ শতাংশ রাজস্ব বৃদ্ধি করেছে। চীনের পর্যটন শিল্প দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যটন নিয়ে গঠিত। বেইজিং, সাংহাই ও গুয়াংজু চীনা পর্যটকদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় অভ্যন্তরীণ গন্তব্য। ২০১৯ সালে চীনে আসা বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা ছিল ৩ কোটি ২০ লাখের কাছাকাছি।

চীনে পর্যটন খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার

করোনাভাইরাস মহামারি চীনের পর্যটনে বড় প্রভাব ফেলেছে। যদিও মাত্র কয়েকজন বিদেশি যাত্রীকে দেশে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়েছিল। অভ্যন্তরীণ ভ্রমণকারীর সংখ্যাও ২০২০ সালে অর্ধেকেরও বেশি কমে গেছে। ২০২১ সালে ধীরে ধীরে আবার বাড়তে শুরু করেছে।

চীনে পর্যটন খুলেছে সম্ভাবনার দুয়ার

আন্তর্জাতিক পর্যটন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাস মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে চীনে ৬ কোটি ৫৭ লাখ বিদেশি দর্শনার্থী প্রবেশ করেন। মহামারি শুরুর পর নিজেদের আন্তর্জাতিক বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে চীন। পরে বিভিন্ন দেশ পর্যায়ক্রমে করোনার বিধিনিষেধ তুলে নিলেও চীন অনেক দিন ধরে তা বহাল রাখে।

এ নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিন পিংয়ের নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভও করেছে দেশটির জনগণ। ২০২২ সালের শেষ থেকে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার শুরু করে বেইজিং।

পর্যটন শিল্প: বাংলাদেশের চিত্র

অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর বাংলাদেশে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, ম্যানগ্রোভ বন বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবন; আছে পাহাড়, পর্বত ও হাওর। এতকিছুর পরও এ দেশে দিন দিন কমছে বিদেশি পর্যটক। ফলে কমছে এ খাত থেকে আয়ও।

পাশের দেশগুলোতে জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ১০ শতাংশের ওপরে থাকলেও দেশে মাত্র ৪ দশমিক ৪ শতাংশ।

পাঁচ দশক পেরিয়ে গেলেও দেশের পর্যটন শিল্প কীভাবে এগিয়ে যাবে, তার কোনো মহাপরিকল্পনা এখনও হয়নি।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পর্যটন শিল্পকে তাদের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে রূপান্তর করেছে, কিন্তু বাংলাদেশ সেই তুলনায় অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে।

পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, পর্যটন স্পটগুলোয় প্রতি বছর ভ্রমণ করেন প্রায় দেড় কোটি পর্যটক। এর মধ্যে বিদেশি পর্যটক ৩ থেকে ৫ শতাংশ।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি শিবলুল আজম কোরেশী জানান, দেশের পর্যটন সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রচার দরকার। প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও বিজ্ঞাপন দিতে হবে।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে দেশে বিদেশি নাগরিক এসেছেন ৫ লাখ ৬৬৫ জন। এ ছাড়া ২০১৮ সালে ৫ লাখ ৫২ হাজার ৭৩০ জন আসেন। ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ বিদেশি নাগরিক দেশে আসেন। এ সংখ্যা ৬ লাখ ২১ হাজার ১৩১।

করোনার সময় ২০২০ সালে বাংলাদেশে এসেছেন ১ লাখ ৮১ হাজার ৫১৮ জন। ২০২১ সালে ১ লাখ ৩৫ হাজার ১৮৬ জন আর ২০২২ সালে দেড় লাখ বিদেশি আসেন। ২০২৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত তা হয়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার।

আরও পড়ুন:
দুর্নীতি: চায়না লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক প্রধানের যাবজ্জীবন
চীনের সঙ্গে স্নায়ুযুদ্ধে নেই যুক্তরাষ্ট্র: বাইডেন
ভারতে জি২০ সম্মেলনে যাচ্ছেন না শি
মৃত্যুর মিছিল থামছে না সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রে
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশিদের দ্বারা নির্ধারিত হওয়া উচিৎ: ইয়াও ওয়েন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Launch of Waltons Digital Campaign Season 21

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ উদ্বোধন

ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১ উদ্বোধন ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মীমসহ ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। ছবি: সংগৃহীত
সিজন-২১ এ ক্রেতাদের জন্য ‘ডাবল মিলিয়ন’ অফার ঘোষণা করেছে ওয়ালটন। এর আওতায় ওয়ালটনের পণ্য কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০ লাখ টাকা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার উপহার। ১০ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ থাকবে।

সারাদেশে ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ শুরু করছে গ্লোবাল ইলেক্ট্রনিক্স ব্র্যান্ড ওয়ালটন। ক্যাম্পেইনের এই সিজনেও ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের জন্য থাকছে বিশেষ চমক।

সিজন-২১ এ ক্রেতাদের জন্য ‘ডাবল মিলিয়ন’ অফার ঘোষণা করেছে ওয়ালটন। এর আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শো-রুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, টিভি, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনে ক্রেতারা পেতে পারেন ২০ লাখ টাকা। এছাড়াও রয়েছে কোটি কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সুযোগ পাবেন ক্রেতারা।

বুধবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১’ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীম। তিনি দেশব্যাপী ক্যাম্পেইনের ২১তম সিজনের উদ্বোধন করেন।

সে সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার এমডি মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) গালীব বিন মোহাম্মদ, ওয়ালটন ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অফ সেলস মো. ফিরোজ আলম, ওয়ালটনের স্ট্র্র্যাটেজিক বিজনেস ডেভলপমেন্ট বিভাগের প্রধান আরিফুল আম্বিয়া, ওয়ালটন এসির চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) তানভীর রহমান, ফ্রিজের সিবিও তাহসিনুল হক, হোম অ্যাপ্লায়েন্সের সিবিও মোস্তফা কামাল, ওয়ালটন হাই-টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিজনেস কো-অর্ডিনেটর তানভীর আঞ্জুম ও চিফ ইনফরমেশন অফিসার মফিজুর রহমান, ওয়ালটনের ডেপুটি সিএমও জোহেব আহমেদ, টিভির ডেপুটি সিবিও হাবিব ইফতেখার আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

আরও পড়ুন:
বন্যার্তদের পাশে থাকতে পরিবেশক, প্লাজা ও বিক্রয় প্রতিনিধিদের নির্দেশনা ওয়ালটন এমডির
জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণপদক পেল ওয়ালটন
বিশ্বমানের হাইটেক পণ্য উৎপাদনে বাংলাদেশের ভবিষ্যত তৈরি করেছে ওয়ালটন: জার্মান রাষ্ট্রদূত
ওয়ালটনের স্মার্ট ফ্রিজে যুক্ত হলো ‘এআই ডক্টর’ ফিচার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ওয়ালটন এক্সক্লুসিভ শোরুম ‘রিলায়েন্স এন্টারপ্রাইজ’ উদ্বোধন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Export earnings up 678 percent in September EPB

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ: ইপিবি

সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ: ইপিবি বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির অন্যতম প্রবেশদ্বার চট্টগ্রাম বন্দর। ফাইল ছবি
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।

দেশের তৈরি পোশাক খাতে শ্রমিক অসন্তোষের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা সত্ত্বেও গত সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৩ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২২০ মিলিয়ন ডলার বেশি।

বুধবার সচিবালয়ে রপ্তানি আয় পর্যালোচনা সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে ইপিবি’র ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘এনবিআর অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ডের মতে রিয়েল টাইম শিপমেন্টের তথ্যের ভিত্তিতে আমরা তথ্য প্রস্তুত করেছি। এখন থেকে আমরা প্রতি মাসের রপ্তানি আয়ের বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরব।’

ইপিবির দেয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৫ দশমিক ০৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার। এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১০ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Five member advisory committee on NBR reform

এনবিআর সংস্কারে পাঁচ সদস্যের পরামর্শক কমিটি

এনবিআর সংস্কারে পাঁচ সদস্যের পরামর্শক কমিটি
পরামর্শক কমিটির সদস্যরা হলেন- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ ও নাসিরউদ্দিন আহমেদ, দেলোয়ার হোসেন (কর), ফরিদ উদ্দিন (শুল্ক) ও আমিনুর রহমান (কর)।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংস্কারে পাঁচ সদস্যের পরামর্শক কমিটি গঠন করেছে সরকার। বুধবার অর্থ মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে কমিটি গঠনের কথা জানিয়েছে।

পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট এই পরামর্শক কমিটির সদস্যরা হলেন- আব্দুল মজিদ, নাসিরউদ্দিন আহমেদ, দেলোয়ার হোসেন (কর), ফরিদ উদ্দিন (শুল্ক) ও আমিনুর রহমান (কর)।

তাদের মধ্যে আব্দুল মজিদ ও নাসিরউদ্দিন আহমেদ এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান। বাকিরাও সাবেক কর্মকর্তা।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- রাজস্ব নীতি, রাজস্ব প্রশাসন, এনবিআরের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার মূল্যায়ন ও আধুনিকায়ন, শুদ্ধাচার ও সুশাসনের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ও নীতিমালা প্রণয়ন, নাগরিক যোগাযোগ ও অংশীজন সম্পৃক্ততার কার্যক্রম ও রাজস্ব সংস্কার সংশ্লিষ্ট যেকোনো নীতিগত পরামর্শ দেবে এই কমিটি।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এই সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নানামুখী সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। তার ধারাবাহিকতায় এনবিআর সংস্কারে পরামর্শক কমিটি গঠন করা হলো।

এদিকে চলতি মাসে আয়কর আইন পর্যালোচনা করতে সাত সদস্যবিশিষ্ট একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। কর কমিশনার ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ মামুন এই টাস্কফোর্সের প্রধান।

এই টাস্কফোর্স আয়কর আইন, বিধি ও প্রজ্ঞাপনগুলোর খুঁটিনাটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। রাজস্ব আদায়ে নতুন আইনের প্রভাবও বিশ্লেষণ করবে টাস্কফোর্স। এছাড়া বিভিন্ন খাতে যে কর ছাড় দেয়া হয়েছে, এসব কর ছাড়ের প্রভাব ও যৌক্তিকতা নিয়েও কাজ করবে তারা। করছাড়ের বিষয়ে সুপারিশ থাকবে টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে।

আরও পড়ুন:
সংবিধান সংস্কার কমিশনের সদস্য হলেন যারা
পুলিশে সংস্কারে প্রয়োজনে ওয়েবসাইটে সাধারণের মতামত নেবে কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কারে পাঁচটি কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন
সংস্কারের সুনির্দিষ্ট সুপারিশ তুলে ধরবে বিএনপি: সালাহউদ্দিন
সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের আগেই দলগুলোর সঙ্গে বসবে সরকার

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
A special task force formed for market surveillance will report daily

বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন

বাজার তদারকিতে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন, প্রতিবেদন দেবে প্রতিদিন
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারক এবং পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে সরকার।

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারক এবং পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট ‘বিশেষ টাস্কফোর্স’ গঠন করেছে সরকার।

সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেলের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মেহদি হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশেষ টাস্কফোর্সে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালককে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, জেলা মৎস্যসম্পদ কর্মকর্তা বা উপযুক্ত প্রতিনিধি, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা বা সিনিয়র কৃষি বিপণন কর্মকর্তা, ক্যাবের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দু’জন।

টাস্কফোর্স প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।

টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি

টাস্কফোর্স নিয়মিত বিভিন্ন বাজার/বৃহৎ আড়ত/গোডাউন/কোল্ড স্টোরেজ ও সাপ্লাই চেইনের অন্যান্য স্থান সরেজমিনে পরিদর্শন করবে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার বিষয়টি তদারক করবে।

টাস্কফোর্স উৎপাদন, পাইকারি ও ভোক্তা পর্যায়ের মধ্য দামের পার্থক্য ন্যূনতম থাকা নিশ্চিত করবে। সব স্টেক হোল্ডাররের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে।

টাস্কফোর্স প্রতিদিনের মনিটরিং শেষে প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেল হোয়াটসঅ্যাপ (০১৯১২৯৩০৫৯২), ই-মেইল [email protected] জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে (০১৭১১৩৭৩৮০২ নম্বরে (হোয়াটসঅ্যাপ) ও ই-মেইল [email protected] ঠিকানায় প্রেরণ করবে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার রক্ষণ অধিদপ্তর বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদন সংকলন ও পর্যালোচনা করে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠাবে।

আরও পড়ুন:
ঢাকার ২ বাজারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভিযান, জরিমানা ২৯ হাজার

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
434 tons of hilsa went to India in eight days through Benapole

বেনাপোল দিয়ে আট দিনে ভারতে গেল ৪৩৪ টন ইলিশ

বেনাপোল দিয়ে আট দিনে ভারতে গেল ৪৩৪ টন ইলিশ বেনাপোল বন্দরে ২৬ সেপ্টেম্বর চালানের ইলিশের মান পরীক্ষা করা হচ্ছে (বাঁয়ে); রপ্তানি করা ইলিশ। ছবি ও কোলাজ: নিউজবাংলা
ইলিশ রপ্তানির সরকারি সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত ‌আটদিনে ১৩৬টি ট্রাকে ৪৩৪ টন ৩০০ কেজি ইলিশ ভারতে গেছে। ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি হবে। প্রতি কেজি ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে ১০ ডলার দরে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় এক হাজার ১৮০ টাকা।

ইলিশ রপ্তানির সরকারি সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত ‌আটদিনে ১৩৬টি ট্রাকে ৪৩৪ টন ৩০০ কেজি ইলিশ ভারতে গেছে। প্রতি কেজি ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে ১০ ডলার দরে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় এক হাজার ১৮০ টাকা।

বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ২০টি ট্রাকে ৫৪ টন ৪৬০ কেজি, শনিবার ১৫ ট্রাকে ৪৫ টন ২০০ কেজি, রোববার ছয়টি ট্রাকে ১৯ টন, সোমবার ৩০টি ট্রাকে ৮৯ টন, মঙ্গলবার ২৩টি ট্রাকে ৬৯ টন ৬৪০ কেজি, বৃহস্পতিবার ৩০ ট্রাকে ৯২ টন, শনিবার ১৩টি ট্রাকে ৪২ টন এবং সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত পাঁচটি ট্রাকে ট্রাকে ২৩ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে।

বেনাপোলে মাছ কিনতে আসা কামাল হোসেন জানান, সোমবার বেনাপোল মাছ বাজারে প্রতি এক কেজি বা তার চেয়ে ওজনের ইলিশ এক হাজার ৮০০ থেকে দু’হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে একই আকারের ইলিশ ছয়শ’ থেকে আটশ’ টাকা কমে ভারতে রপ্তানি হচ্ছে।

দেশের বাজার দরের তুলনায় কম দামে ইলিশ রপ্তানির বিষয়ে মৎস্য অধিদপ্তরের বেনাপোল স্থলবন্দরের মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ইলিশ রপ্তানির পরিপত্রটি কয়েক বছর আগের। ইলিশের দেশীয় বাজার দরের সঙ্গে সংগতি রেখে দাম সমন্বয় করা উচিত।’

বেনাপোল স্থলবন্দরের উপ-পরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির জানান, সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাঁচটি ট্রাকে ২৩ টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি হয়েছে। এ নিয়ে আট দিনে ভারতে ইলিশ রপ্তানি হলো ৪৩৪ টন ৩০০ কেজি। আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ভারতে ইলিশ রপ্তানি হবে।

আরও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু, প্রথম চালানে গেল ১৮ টন
ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধে হাইকোর্টে রিট
ভারতের অনুরোধে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন: উপদেষ্টা
সুনামগঞ্জ সীমান্তে আবারও ইলিশের চালান আটক
দুর্গাপূজা: ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Order to seize bank accounts of Summit Group chairman and family

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খান। ছবি: সংগৃহীত
বিএফআইইউ এক চিঠিতে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের বিধান অনুযায়ী আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। সূত্র: ইউএনবি

এর আগে আজিজ খান ও তার পরিবারের সদস্যদের অ্যাকাউন্টের তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

বিএফআইইউ এক চিঠিতে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের বিধান অনুযায়ী আজিজ খান, তার ভাই ও পরিবারের অন্য সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে ৩০ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে।

সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর একজন।

আরও পড়ুন:
‘পিয়ন’ জাহাঙ্গীর, স্ত্রী-সন্তান ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
দেশে এক বছরে সন্দেহজনক লেনদেন বেড়েছে ৬৪.৫৭%
অবৈধ লেনদেন রোধে একযোগে কাজ করার আহ্বান
ইউএফএস এমডিসহ ১৫ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
পাচারের টাকা ফেরাতে ১০ দেশের সঙ্গে চুক্তি চায় বিএফআইইউ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
A shipment of 31000 eggs arrived through Benapole

বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম

বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম ভারত থেকে বেনাপোল বন্দরে আসা ডিমের চালান। ছবি: নিউজবাংলা
কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ডিমের আমদানি মূল্য নয় হাজার ৯৬৯ ডলার ১২ সেন্ট, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১১ লাখ ৮৬ হাজার ৩২৫ টাকা। সে হিসাবে প্রতি পিস ডিমের আমদানি মূল্য পাঁচ টাকা ৭৫ পয়সা। এর সঙ্গে শুল্ক-করাদি পরিশোধ করতে হবে প্রায় দুই টাকা।

ভারত থেকে বাংলাদেশে এলো ডিমের একটি বড় চালান। শনিবার রাতে ডিম বোঝাই ট্রাকটি বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করে। সাড়ে সাত টন ওজনের ডিম বোঝাই ট্রাকে দু’লাখ ৩১ হাজার পিস মুরগির ডিম আমদানি করেছে ঢাকার আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বিডিএফ করপোরেশন।

ভারতীয় রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কানুফ ত্রিপুরা ইন্ডিয়ার মাধ্যমে ডিমের চালানটি শনিবার রাতে বেনাপোল বন্দরে এসে পৌঁছে। আমদানিকারকের পক্ষে কোনো কাগজপত্র কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল না করায় সেদিন চালানটি খালাস দেয়নি বন্দর কর্তৃপক্ষ।

রোববার দুপুরের দিকে আমদানিকারকের পক্ষে চালানটি খালাসের জন্য রাতুল এন্টারপ্রাইজ নামক একটি সিএন্ডএফ এজেন্ট কাস্টমসে কাগজপত্র দাখিল করেছে।

কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ডিমের আমদানি মূল্য নয় হাজার ৯৬৯ ডলার ১২ সেন্ট, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১১ লাখ ৮৬ হাজার ৩২৫ টাকা। আমদানি মূল্যের ওপর ২৮ শতাংশ শুল্ক করাদি পরিশোধ করে বেনাপোল কাস্টমস থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। প্রতি পিস ডিমের আমদানি মূল্য পাঁচ টাকা ৭৫ পয়সা। প্রতিটি ডিমের শুল্ক-করাদি পরিশোধ করতে হবে প্রায় দুই টাকা।

বেনাপোল কাস্টম হাউজের উপ-কমিশনার অথেলো চৌধুরী বলেন, ‘ডিমের চালানটি যেহেতু জরুরি এবং পচনশীল সে কারণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পণ্যচালান পরীক্ষা করে খালাসের ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আশা করছি সন্ধ্যার আগেই সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে। আমরা পুরো প্রক্রিয়াটি মনিটরিং করছি।’

আরও পড়ুন:
বেনাপোল দিয়ে তিন দিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
৫ অর্থবছর পর বেনাপোল কাস্টমস হাউসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন
‘অতিরিক্ত শুল্ক আদায়’, বেনাপোলে আটকা পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক
বাংলাবান্ধায় ৭ দিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
ভাঙা কাঁচে কেটেছে হাত, বেনাপোলে যাত্রীদের পেটাল পুলিশ

মন্তব্য

p
উপরে