ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে ‘ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরিয়াহ পরিপালন’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার রাজধানীর ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ঢাকা সেন্ট্রাল জোন ও ঢাকার ৬টি করপোরেট শাখার গ্রাহকদের নিয়ে এই আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকটির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান মুফতি ওবায়দুল্লাহ হামযাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।
ঢাকা সেন্ট্রাল জোনপ্রধান মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন হেড অফিস কমপ্লেক্স করপোরেট শাখা প্রধান মো. মাহবুব-এ আলম।
অনুষ্ঠানে মূল বিষয় অর্থাৎ ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরিয়াহ পরিপালনের ওপর আলোচনা উপস্থাপন করেন শরিয়াহ সেক্রেটারিয়েটের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শামসুদ্দোহা।
অনুষ্ঠানের শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন লোকাল অফিস করপোরেট শাখা প্রধান মো. জাকির হোসেন।
কর্মশালায় ঢাকা সেন্ট্রাল জোন ও ঢাকার ৬টি করপোরেট শাখার নির্বাহী, কর্মকর্তা ও বিশিষ্ট গ্রাহকগণ অংশ নেন।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে ঢাকা সেন্ট্রাল, কুমিল্লা, খুলনা ও সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং কর্মকর্তাদের জন্য ‘সাইবার সিকিউরিটি প্রটেকশন’ নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা হয়েছে।
ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে সোমবার এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মাহবুব মোরশেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আবু সাঈদ।
কর্মশালায় মূল বিষয়ের ওপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম মিজানুর রহমান ও ফার্স্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এম এ হামিদ।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় জোনগুলোর অধীন বিভিন্ন শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের ৭৬২ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী ও কাপ্তান বাজারে নতুন দুটি উপশাখা চালু করেছে। প্রথাগত সাধারণ সকল ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি শরীয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকিং সেবাও পাওয়া যাবে নতুন উপশাখা দুটিতে।
কাপ্তার বাজারে রোববার উপশাখার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল। একই দিনে সিদ্ধেশ্বরী উপশাখার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক মোহাম্মদ আদনান ইমাম।
উপশাখা দুটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ব্যাংকের পরিচালক একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, এএম সাইদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী গোলাম আউলিয়া, সিদ্ধেশ্বরী কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ জুলহাস উদ্দিন, ওয়ারী জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এসএম শামীমসহ গ্রাহক ও স্থানীয় ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল বলেন, ‘এনআরবিসি ব্যাংক সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের আস্থার ব্যাংক। নতুন নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়ক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মানুষের ভাগ্যোন্নয়ন করে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে ব্যাংকটি। প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা সবার কাছে সহজ করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। নতুন উপশাখা দুটির মাধ্যমে স্থানীয়দের ব্যবসা-বাণিজ্য আরও বেগবান হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।’
ব্যাংকের ইসি কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক মোহাম্মদ আদনান ইমাম বলেন, ‘এনআরবিসি ব্যাংক কর্মসংস্থানমুখী ব্যবসাবান্ধব একটি ব্যাংক। নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতে এনআরবিসি ব্যাংক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।’
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম আউলিয়া বলেন, ‘সারাদেশের দেড় হাজারেরও বেশি সেবাকেন্দ্র থেকে মানুষদেরকে সেবা দিচ্ছে এনআরবিসি ব্যাংক। আজ আরও দুটি নতুন উপশাখা চালু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে এনআরবিসি ব্যাংক উদ্ভাবনী সেবাগুলো মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে।’
এনআরবিসি ব্যাংকের উল্লেখযোগ্য সেবার মধ্যে রয়েছে এনআরবিসি হোম লোন, রেমিটেন্স সেবা, নগদ লেনদেন সুবিধা, ফান্ড ট্রান্সফার, ইউটিলিটি (গ্যাস, পানি ও বিদ্যুৎ) বিল গ্রহণ, বিআরটিএ ফি গ্রহণ, ভূমি রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত ফি গ্রহণ, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড সেবা, ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা।
এছাড়া এ সকল সেবা এক সঙ্গে পেতে রয়েছে মোবাইল অ্যাপ ‘এনআরবিসি প্লানেট।’ গ্রাহক সহজেই তার একাউন্ট থেকে এনআরবিসি প্লানেটের মাধ্যমে যেকোনো বিকাশ ও নগদ নম্বরে টাকা পাঠাতে পারবেন। সাধারণ ব্যাংকিংয়ের সকল সেবার পাশাপাশি সকল শাখা-উপশাখায় ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে এনআরবিসি ব্যাংক।
আরও পড়ুন:ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩-এ ‘এক্সিলেন্স ইন মাস্টারকার্ড প্রিপেইড বিজনেস (ডমেস্টিক) ২০২২-২০২৩’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। সম্প্রতি
রাজধানীর রেডিসন ব্লু হোটেলে ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে সম্প্রতি আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আবুল ফায়েজ মুহাম্মদ কামালউদ্দীন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমানের নিকট থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন।
এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেইভ, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম ডিপার্টমেন্টের পরিচালক মো. শরাফত উল্লাহ্ খান, ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নাজিম উদ্দীন তালুকদার ও মোহাম্মদ মানজুরুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. ওসমান গণি ও আ ন ম তাওহীদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
ডলারের দাম আরও ২৫ পয়সা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকগুলো। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রবাসী ও রপ্তানি আয় কেনায় ডলারের দাম পড়বে ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা। আর আমদানিতে পড়বে ১১০ টাকা ২৫ পয়সা।
বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) বুধবার অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা কার্যকর হবে আগামী রোববার থেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংগঠন দুটি।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রবাসী ও রপ্তানি আয় কিনতে ডলারের দাম হবে সর্বোচ্চ ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা, যা আগে ছিল ১১০ টাকা। আর আমদানি দায় মেটাতে ডলারের দাম নেয়া যাবে ১১০ টাকা ২৫ পয়সা, আগে যা ছিল ১১০ টাকা ৫০ পয়সা।
প্রবাসী আয়ের ক্ষেত্রে সরকারের ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনার পাশাপাশি ব্যাংকও সমপরিমাণ প্রণোদনা দিতে পারবে। ফলে প্রবাসী আয় পাঠালে ডলারপ্রতি সর্বোচ্চ ১১৫ টাকার কিছু বেশি পাবেন উপকারভোগীরা।
ডলারের জোগান ও চাহিদার ওপর নির্ভর করে সময় সময় বাফেদা ও এবিবি বিদেশি মুদ্রাটির বিনিময় হার নির্ধারণ করে আসছে। এ দুটি সংগঠন মূলত বাণিজ্যিক ব্যাংকসংশ্লিষ্ট। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শে তারা সময় সময় ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব পালন করছে।
আরও পড়ুন:আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) গাইডলাইন অনুযায়ী বাংলাদেশের ব্যবহারযোগ্য বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ নেমে দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলারে। ব্যাংকিং ব্যবস্থার সঙ্গে পরিচিত একটি সূত্রে মঙ্গলবার এমন তথ্য জানা গেছে।
দু’বছর আগে কোভিড-১৯ মহামারির সময় আমদানি-রপ্তানির চাহিদা কমে যাওয়ায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়ে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছিল। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব এবং আমদানি নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার পর থেকে কমতে শুরু করে ডলারের মজুদ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ বৈদেশিক মুদ্রা রপ্তানি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইএমএফের নির্দেশিকা (ব্যালেন্স অফ পেমেন্টস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট পজিশন ম্যানুয়াল) বা বিপিএম৬-এর আলোকে ২৩ নভেম্বর দেশে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলার।
নির্দেশিকা অনুযায়ী নিট রিজার্ভ মোট রিজার্ভের পরিমাণের চেয়ে ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার কম হবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সূত্র জানিয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক ইউএনবিকে বলেন, ‘রিজার্ভ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা প্রতিদিন ব্যয় ও নতুন করে জমা হয়। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ার খবরে সাধারণ মানুষের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এটি দেশের একটি চলমান প্রক্রিয়া।’
জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা বিপিএম৬-এর প্রস্তাবিত একটি নির্দেশিকা বা সূত্র অনুযায়ী বৈদেশিক রিজার্ভ গণনা শুরু করে বাংলাদেশ।
নতুন হিসাব অনুযায়ী, সে সময় দেশের মোট বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ২৩ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
আরও পড়ুন:কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ৪৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে সোমবার এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কমিউনিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। উক্ত সভায় কয়েকটি বিনিয়োগ প্রস্তাব ও ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের এ সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজি (এ্যাডমিন) কামরুল আহসান, র্যাবের মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন, বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অ্যাডিশনাল আইজি মনিরুল ইসলাম, এন্টি টেররিজম ইউনিটের অ্যাডিশনাল আইজি এস এম রুহুল আমিন।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন মো. মাজহারুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল আইজি, এলএন্ডএএ, বাংলাদেশ পুলিশ, মো. আতিকুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল আইজি, ক্রাইম এন্ড অপারেশন্স, বাংলাদেশ পুলিশ, আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, অ্যাডিশনাল আইজি, ফাইন্যান্স, বাংলাদেশ পুলিশ, মো. মাহাবুবর রহমান, অ্যাডিশনাল আইজি, ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল পুলিশ, বাংলাদেশ পুলিশ।
হাবিবুর রহমান, কমিশনার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, বাংলাদেশ পুলিশ, জনাব মো. আমিনুল ইসলাম, ডিআইজি, প্রশাসন, বাংলাদেশ পুলিশ, কাজী জিয়া উদ্দিন, ডিআইজি, এইচআরএম, বাংলাদেশ পুলিশ, ড. শোয়েব রিয়াজ আলম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, ডেভেলপমেন্ট রেভিনিউ-১, বাংলাদেশ পুলিশ, মুনতাসিরুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট, বাংলাদেশ পুলিশ।
সুফিয়ান আহমেদ, অ্যাডিশনাল ডিআইজি এবং পরিচালক, একাডেমিক, পুলিশ স্টাফ কলেজ, বাংলাদেশ পুলিশ, বি এম ফরমান আলী, ইন্সপেক্টর, বাংলাদেশ পুলিশ ও সভাপতি, বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন, মাসুদ খান, এফসিএ, এফসিএমএ, স্বতন্ত্র পরিচালক, কাজী মসিহুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক, ড. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, স্বতন্ত্র পরিচালক এবং জনাব মসিউল হক চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে কুমিল্লা, ঢাকা সেন্ট্রাল, খুলনা ও সিলেট জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং কর্মকর্তাদের জন্য ‘সাইবার সিকিউরিটি প্রটেকশন’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্প্রতি ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এফসিএস জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ কে এম মাহবুব মোরশেদ। মূল বিষয়ের উপর বক্তব্য দেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাহবুব আলম, অ্যাসিসট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাঈদ কামরান আহমেদ ও মো. হেদায়েত উল্লাহ।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় জোনসমূহের অধীন শাখা ও এজেন্ট আউটলেটের ৭৬২ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
মন্তব্য