জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২৩ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
সোমবার গুলশান বোর্ডরুমে চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমালের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালক এ এম সাইদুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. খান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, এয়ারচিফ মার্শাল (অব.) আবু এসরার, রাদ মজিব লালন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী গোলাম আউলিয়া, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রবিউল ইসলাম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও হারুনুর রশিদ ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন সকল বিভাগীয় প্রধান, শাখা ও উপশাখা প্রধানসহ সকল কর্মকর্তাবৃন্দ।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমৃত্যু দেশকে সোনার বাংলায় গড়তে চেয়েছেন। ষড়যন্ত্রকারীরা তাঁকে হত্যার মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দেশকে পঙ্গু রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ সত্যিকারঅর্থে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হওয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এনআরবিসি ব্যাংক দেশের সকল উন্নয়ন সূচকে সহযোগী হয়ে কাজ করছে।’
পরিচালক এএম সাইদুর রহমান বলেন, ‘স্বপ্নের সোনার বাংলার রুপরেখা আমরা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের কাছ থেকে পাই।স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাকে গড়ার সংগ্রাম শুরু করেন। কিন্তু ঘাতকরা তাঁকে বেশিদুর এগোতে দেননি। মহান এই নেতাকে আমরা গর্বের সঙ্গে স্মরণ করি।’
এয়ার চিফ মার্শাল (অব.) আবু এসরার বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের গর্বের নাম, গৌরবের নাম। তিনি স্বাধীনতা দিয়েছিলেন বলেই আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি। তার আদর্শে আমরা পরিচালিত হ্িচ্ছ। আমাদের পরিচয় বলতে যা বোঝায় সব বঙ্গবন্ধুর সংগ্রামী জীবনের ফসল।’
ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম আউলিয়া বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার পর স্বল্প সময়ের মধ্যে দেশকে পুর্ণগঠন করতে আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। ঘাতকদের নির্মম বুলেট তাঁেক থামিয়ে দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে অনেক আগেই আমরা উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতাম। এনআরবিসি ব্যাংক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে কাজ কওে চলেছে।’
এসময় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুসহ নিহত সকল শহিদের আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া অুষ্ঠিত হয়। শোকাবহ দিনটি স্মরণে বৃক্ষরোপন ও দুস্থ শিশুদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া, মাসব্যাপী ব্যাংকের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারি কালো ব্যাচ ধারণ করছেন।
শতাধিক পণ্যে শুল্ক ও কর বাড়ানো হলেও দেশের মানুষের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর জন্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে দেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্যটা ভালো হবে। দেশের মানুষেরই উন্নয়ন হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের অজনপ্রিয় হওয়ার কোনো কারণ নেই।
রাজধানীর ফরেন একাডেমিতে রোববার প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রেস সচিব বলেন, ‘বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশে ট্যাক্স আদায় সবচেয়ে কম। সরকার চায় ট্যাক্স, জিডিপি এমন জায়গায় থাক, যাতে বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়ন ঘটে। তাহলে সামনে দেশের মানুষেরও উন্নয়ন হবে।
‘ম্যাক্রো ইকোনমি বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স বাড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের চাহিদার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশেও তো ভালো অর্থনীতিবিদ আছেন। তাদের পরামর্শেই এটা করা হয়েছে। এটা করা না হলে ডলারের দাম ১২৫ টাকা থেকে বেড়ে ১৯০ টাকা হয়ে যাবে। বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। কারণ বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দেখেন দেশের ট্যাক্স আদায়ের পরিমাণ কেমন; অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যটা কতটা মজবুত।
‘এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমেরও উচিত বিষয়টি নিয়ে জনগণকে বোঝানো।’
শফিকুল আলম বলেন, ‘খরচ কীভাবে কমানো যায়, সরকার সে জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। আগের প্রধানমন্ত্রী ৩০০ লোক নিয়ে বিদেশে যেতেন। এখন প্রধান উপদেষ্টার বহরে ৫০ জন যাচ্ছেন। তারও একটি বড় অংশ থাকছে নিরাপত্তার জন্য।
‘আগে দেখা গেছে, একজন মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর জন্য কর্ণফুলী টানেল করা হয়েছে। টানেল থেকে নেমে তার বিশ্রাম নেওয়ার জন্য সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা খরচ করে সেভেন স্টার হোটেল বানানো হয়েছে।’
পাচার করা অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘সেগুলো ফেরত আনার চেষ্টা চলছে। গতকালও পূর্বাচলের একটি প্লট নিয়ে দুদকের মামলা হয়েছে। এগুলো সরকারের কোষাগারে আনা যায় কি না, সেই চেষ্টা চলছে।’
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দেখতে হবে বাজারে সরবরাহ চাহিদা মতো আছে কি না। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যটা ভালো থাকলে মূল্যস্ফীতিও কমিয়ে আনা যাবে।
‘যারা ভ্যাট-ট্যাক্সের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, তারা অনেক বুঝে-শোনেই দিয়েছেন। মানুষের ভালোর জন্যই এটা করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন:আরআর ইম্পেরিয়াল ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেডের ন্যাশনাল পার্টনার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে গত ৯ জানুয়ারি এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. হারেস আহমেদ এবং ডিরেক্টর ও সিইও মাহবুব হোসেন মিরদাহর উপস্থিতিতে ২৫৫ জন আঞ্চলিক বিজয়ী এবং ১৬ জন জাতীয় বিজয়ীকে তাদের অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য সম্মানিত করা হয়।
আরআর ইম্পেরিয়ালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. হারেস আহমেদ তার বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানটির পণ্য তালিকা সম্প্রসারণের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেন।
আরআর ইম্পেরিয়ালের ডিরেক্টর ও সিইও মাহবুব হোসেন মিরদাহ প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাদের সহযোগিতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
আরআর ইম্পেরিয়ালের ডিরেক্টর এ.এন.এম. মনজুর মুর্শেদ উপস্থিত হতে পারেননি অনুষ্ঠানে। তিনি প্রেরণাদায়ক ভিডিও বার্তা শেয়ার করেন, যেখানে তিনি বৈদ্যুতিক খাতের অগ্রগতির জন্য সহযোগিতা, নিরাপত্তা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আহমেদ আশফাকুর রহমান ও এ.এম. আহসানুল বারীও অনুষ্ঠানটিতে অংশ নেন।
আরআর ইম্পেরিয়াল ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেড আরআর ক্যাবল এবং আরআর শ্রমিক ব্র্যান্ডের অধীনে বৈদ্যুতিক তার, অন্যান্য ক্যাবল ও এনামেল পণ্য তৈরি করে।
বাংলাদেশে গ্লোবাল ব্র্যান্ড কেএফসির একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেড ২০০৬ সাল থেকে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
কেএফসি দেশে প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এলো দুর্দান্ত স্বাদে ভরপুর আমেরিকান ফ্লেভারে তৈরি হট ন্যাশভিল যিঙ্গার।
বার্গারটি সুস্বাদু টক-ঝাল স্বাদের সংমিশ্রণে তৈরি, যা বিখ্যাত আমেরিকান শহর ন্যাশভিলের অনন্য স্বাদের অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।
মজাদার এই ন্যাশভিল যিঙ্গারে রয়েছে নরম তুলতুলে ৪.৫'' ক্যারামেলাইজড বান, ফ্রেশ পেঁয়াজ, লেটুস, টমেটো, ক্যাপসিকাম ও ঝাঁঝালো হ্যালাপেনো, চিজ ও ক্রিস্পিচিকেনফিলে। এর প্রতিটি বাইটে রয়েছে ঝাঁলও মচমচে স্বাদের দারুণ কম্বিনেশন।
ভোক্তারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে আইটেমটি টেস্ট করতে পারেবন। কারণ প্রতিটি কেএফসি আউটলেটে ন্যাশভিল যিঙ্গার পাওয়া যাচ্ছে।
এ ছাড়াও কাস্টমাররা তাদের পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী ডাইন-ইন, টেকঅ্যাওয়ে, অনলাইন অর্ডার, কল ফর ডেলিভারি এবং কেএফসি অ্যাপেও অর্ডার করতে পারবেন।
অনলাইন অর্ডার করতে ভিজিট করুন www.kfcbd.com/menu/hot-nashville-zinger ওয়েবসাইটে।
আরও পড়ুন:দেশের শীর্ষস্থানীয় রাইডশেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম উবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সঙ্গে সমঝোতা স্মারকে (এমওইউ) সই করেছে।
এ সমঝোতার অংশ হিসেবে উবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৫-এর অফিশিয়াল মোবিলিটি পার্টনার হয়েছে। এতে দর্শনার্থীরা মেলায় যাতায়াতে ৫০ শতাংশ ছাড় পাবেন।
দ্বিপাক্ষিক চুক্তিটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশীরউদ্দিন এবং ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও মো. আনোয়ার হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন।
উবার এ সমঝোতার আওতায় দর্শনার্থীদের নিরাপদ ও আরামদায়কভাবে মেলা পরিদর্শনে উৎসাহিত করতে বিশেষ প্রোমো কোড সরবরাহ করবে। এ ছাড়াও এ উদ্যোগকে সফল করতে বিশেষ পার্কিং সুবিধাও দেওয়া হবে।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উপলক্ষে উবারের এ উদ্যোগ দর্শনার্থীদের বাণিজ্য মেলায় যাতায়াত আরও সহজ ও আরামদায়ক করবে।
এমওইউর বিষয়ে উবার বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড নাশিদ ফেরদৌস কামাল তার উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, ‘উবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সাথে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৫-এর অংশীদার হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছে। আমরা নানান উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও সুবিধাজনক পরিবহন সেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
‘উবার দর্শনার্থীদের মেলায় যাতায়াতে একটি মসৃণ ও ঝামেলামুক্ত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে ও তাদের ভ্রমণকে আরও নিরাপদ ও আরামদায়ক করবে।’
দর্শনার্থীরা উবার ব্র্যান্ডেড বুথ বা উবারের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিশেষ প্রোমো কোড সংগ্রহ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:গত ৮ জানুয়ারি থেকে সান্ডোরার সাইবার উইক সেল চলছে, যা চলবে ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত।
এ সময়ে আপনার প্রিয় ব্র্যান্ডের বিভিন্ন বিউটি পণ্যে পাচ্ছেন ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়।
পারফিউম, মেকআপ বা স্কিনকেয়ার—যাই খুঁজছেন, এখানে আপনার পছন্দের কিছু না কিছু নিশ্চয়ই পেয়ে যাবেন।
এ ছাড়াও সান্ডোরা টয়সে রয়েছে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। খেলনা থেকে শুরু করে স্টেশনারি পর্যন্ত আকর্ষণীয় অফারে শিশুদের পাশাপাশি বড়দেরও মুগ্ধ করার মতো পণ্য রয়েছে।
সীমিত এ সময়ের সুযোগ হাতছাড়া না করতে চাইলে ভিজিট করুন Sundora.com.bd ওয়েবসাইটে এবং সংগ্রহ করুন আপনার পছন্দের বিউটি ও খেলনার পণ্য।
গণমাধ্যমে কর্মরত আরও ২১ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব রোববার তলব করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
যাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে তারা হলেন দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, ডিবিসি নিউজের বার্তাপ্রধান প্রণব সাহা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি হাসান জাহিদ তুষার, ইনডিপেনডেন্ট টিভির প্রধান সম্পাদক ও সিইও এম শামসুর রহমান, ইনডিপেনডেন্ট টিভির বার্তাপ্রধান মামুন আবদুল্লাহ, ইনডিপেনডেন্ট টিভির স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট অনিমেষ কর, বাংলাদেশ প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মো. রুহুল আমিন রাসেল, বাংলাদেশ প্রতিদিনের উপসম্পাদক মাহমুদ হাসান, দৈনিক খোলা কাগজের সিনিয়র রিপোর্টার জাফর আহমেদ (বর্তমানে বাংলানিউজে কর্মরত), দৈনিক জাতীয় অর্থনীতির সম্পাদক এমজি কিবরিয়া চৌধুরী, আমাদের সময় ডটকম ও আমাদের অর্থনীতির চিফ রিপোর্টার দীপক চৌধুরী, একুশে টিভির হেড অফ ইনপুট অখিল কুমার পোদ্দার, একাত্তর টিভির সাংবাদিক ঝুমুর বারী, একুশে সংবাদ ডটকমের সম্পাদক জিয়াদুর রহমান, দৈনিক কালবেলার বিশেষ প্রতিনিধি আঙ্গুর নাহার মন্টি, মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী, এস এ টিভির হেড অফ নিউজ মাহমুদ আল ফয়সাল, এস এ টিভির নির্বাহী পরিচালক রাশেদ কাঞ্চন, বাসসের সিনিয়র রিপোর্টার শাহনাজ সিদ্দিকী, একুশে টিভির সাংবাদিক রাশেদ চৌধুরী ও সমকালের সাংবাদিক রমাপ্রসাদ বাবু।
বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়, ‘এসব ব্যক্তি (স্বামী/স্ত্রী, পুত্র-কন্যাসহ) ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাবগুলোর তথ্যাদি (হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও তৎসংশ্লিষ্ট দলিলাদি এবং শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেনের বিবরণী ইত্যাদি) প্রেরণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হলো।’
বিএফআইইউ এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর ১২ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছিল।
সে তালিকায় ছিলেন সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র বাদল, ঢাকা টাইমসের সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলন, বাংলাদেশ পোস্টের বিশেষ প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম হাসিব, নাগরিক টিভির প্রধান বার্তা সম্পাদক দীপ আজাদ, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান বার্তা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, উপ-প্রধান বার্তা সম্পাদক মো. ওমর ফারুক, প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) সাবেক মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি হোসনে আরা মমতা ইসলাম সোমা, দৈনিক জনকণ্ঠের উপসম্পাদক ওবায়দুল কবীর মোল্লা, দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, ফ্রিল্যান্সার সাংবাদিক অজয় দাস গুপ্ত ও গ্লোবাল টিভির প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা।
২০২৪ সালের সেরা ব্র্যান্ড হওয়ার মাধ্যমে টানা ষষ্ঠ বারের মতো দেশসেরা সিরামিকস ব্র্যান্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে আকিজ সিরামিকস।
রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে বুধবার বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ শীর্ষক গালা নাইট অনুষ্ঠানে সিরামিকস ব্র্যান্ড হিসেবে এ বছরের সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে আকিজ সিরামিকসের নাম ঘোষণা করা হয়।
এর আগে ২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো আকিজ সিরামিকস এ সম্মানে ভূষিত হয়। এর পর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত টানা ছয়বার এ সম্মাননা নিজেদের করে রাখার কীর্তি গড়ে আকিজ সিরামিকস।
অনন্য এ অর্জনের মাধ্যমে সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিতে অন্যান্য ব্র্যান্ডের তুলনায় নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব আরও মজবুত করে নিয়েছে আকিজ সিরামিকস। প্রমিজ অব পারফেকশন বা নিখুঁত হওয়ার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ায় গ্রাহকদের মনে বিশ্বাস ও ভরসার প্রতীক হিসেবে বছরের পর বছর ধরে অতুলনীয় সফলতা অর্জন করে চলেছে এ ব্র্যান্ড।
ভিন্ন ভিন্ন শিল্প খাতে নিজেদের একাগ্রতা এবং গ্রাহকদের অসাধারণ গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারা প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রতি বছর এই সম্মাননায় ভূষিত করতে ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এ বছর বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৪৪টি প্রতিষ্ঠানকে এবং ১৫টি ব্র্যান্ডকে সেরা ব্র্যান্ড হিসেবে এই মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা দেয়া হয়।
দেশসেরা ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টদের নিয়ে গঠিত বিচার পরিষদের সিদ্ধান্তের পাশাপাশি গ্রাহকদের মতামতের ওপর বিশদ সমীক্ষা পরিচালনা করে এই সম্মাননার জন্য ব্র্যান্ডগুলোকে বাছাই ও পুরস্কৃত করা হয়।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য